Announcement

Collapse
No announcement yet.

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে নিরীহ ব্যক্তিকে গ্রেফতারের অভিযোগ আরোপ পুলিশের বিরুদ্ধে; গ্রù

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • টাঙ্গাইলের গোপালপুরে নিরীহ ব্যক্তিকে গ্রেফতারের অভিযোগ আরোপ পুলিশের বিরুদ্ধে; গ্রù


    পুলিশের সাথে এলাকাবাসীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় পুলিশ ও শিশুসহ আহত হয়েছে অন্তত ২০ জন। রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে গোপালপুর পৌর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
    জানা যায়, গতরাতে গোপালপুর পৌর এলাকার কোনাবাড়ী আবঙ্গী থেকে মাদক বিক্রির মিথ্যা অভিযোগে শফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যাক্তিকে ৩৭ পিস ইয়াবা দিয়ে আসামী সাজিয়ে ধরে আনে পুলিশ। পরে সকালে তার পরিবারের সদস্যরা গোপালপুর থানায় আটক ব্যক্তির সাথে দেখা করতে এলে পুলিশের সাথে তার পরিবারের সদস্যদের কথা কাটাকাটি হয়। পুলিশ তাঁদের উপর লাঠিচার্জ করে থানা থেকে বের করে দেয়। এই ঘটনা ছড়িয়ে পরলে স্থানীয় নারী-পুরুষরা গোপালপুর থানা ঘেরাও করে। পুলিশ সাধারণ জনতার উপর প্রায় ২৭ রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে।
    পরে উত্তেজিত জনতা গোপালপুর পৌর এলাকায় ছড়িয়ে পরে বেশ কিছু গাড়ি ভাঙ্গচুর ও সড়ক অবরোধ করে। এসময় পুলিশের সাথে তাদের ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ তাদের লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এই ঘটনায় ৬ পুলিশ সদস্য, ১ শিশু এবং নারীসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়। পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে ঘটনাস্থল থেকে সুমন ও সোহেল নামে দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ।

    গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাসান আল মামুন জানায়, মাদক বিক্রির অভিযোগে আটক আসামীকে মুক্তির জন্য এলাকাবাসী যানবাহন ভাংচুর ও পুলিশের উপর হামলা করে। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শর্টগানের ২৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। এসময় পুলিশের উপর স্থানীয়রা হামলা করলে ৬ পুলিশ সদস্য আহত।(সূত্র: নিউজ কক্সবাজার)

  • #2
    পুলিশ মারা গেলে আরো খুশি হতাম।
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

    Comment


    • #3
      ইন্নালিল্লাহ।
      এখন তো দেখছি কেয়ামত আমার পিছে এসে গেছে।
      হে আল্লাহ ধ্বংস করো বাংলাদেশী তাগুত পুলিশদের।
      মুমিনদেরকে ক্বিতালের জন্য উদ্বুদ্ধ করুন।

      Comment


      • #4
        কবে যে এই ঘুমন্ত উম্মত পুরুপুরি জেগে উঠবে । আলহামদুলিল্লাহ আসহাবে কাহফ ঘুম থেকে জেগে আযান শুরু করে দিয়েছেন । উম্মতের ফরজ হলো তাদের কণ্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে আযানের মৌখিক লাব্বাইক বলার সাথে সাথে আমলি ভাবে উত্তর দেয়া । জিহাদের জামাতে শরীক হয়ে পড়া । অলসতা করলে জামাত ছুটবে পরে কাফেলা ও হারিয়ে যাবে। ইলম আমল আখলাক দাওয়াত সমৃদ্ধ অনেক ধনকুবেরই এই কাফেলা হারিয়ে ফেলার পর চোর ডাকাতের কবলে পড়ে ঈমানের পুজি হারিয়ে সর্বশান্ত হয়ে পথের কাঙ্গাল হয়ে পড়েছে। যোগের এসব আহবার রুহবান বালাম বাউরা ফেরাআউন তাগুতদের চিনতে ভুল করে সাধারন নেককার সৎ লোক গুলো ও ইযহাব আন্তা ওয়া রাব্বুকা বলে ময়দানে তীহে ঘোর পাক খাচ্ছে।মনিষীগণ সত্যই বলেছেনঃ রক্তক্ষরন ছাড়া বাচ্চা ও প্রসব হয়না , বিপ্লব ধ্বংসের তান্ডব নয় বরং সৃষ্টির প্রসব ব্যথা। আই আল্লাহ জ্বালা বাড়িয়ে দাও। দ্বীনের উপর এতো আঘাত এমন দুরাবস্থার পরো যাদের অস্থীরতা নেই নিজের আরামের ইবাদত বন্দেগিতে সন্তুষ্ট হয়ে আছে আসলেই তাদের থেক কোন কিছু জন্ম নেয়ার আশা করা বৃথা।

        Comment


        • #5
          হে আল্লাহ ধংস করে দেও এই তাগুত বাহিনী কে যারা আমার মুসলিম মা ওবোনদের উপর নির্যাতন করে

          Comment

          Working...
          X