Announcement

Collapse
No announcement yet.

আফগানিস্তানে মার্কিনীদের পরাজয় চূড়ান্ত হচ্ছে 
!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আফগানিস্তানে মার্কিনীদের পরাজয় চূড়ান্ত হচ্ছে 
!

    আফগানিস্তানে একসময় শুধু মুসলিম হতাহতের ঘটনা সংবাদের শিরোনামে উঠে এলেও এখন
বেশিরভাগই এর বিপরীত ঘটছে। কেননা, বহুকাল যাবৎ নির্যাতিত আফগান মুসলিমজাতি কখনোই পরাধীনতাকে মেনে নেয়নি, ইতিহাস আজও এই সত্যের সাক্ষ্য প্রদান করে। আফগানিস্তানে আমেরিকার আগ্রাসনের পর মুসলিমদের উপর চালানো বর্বরতম হামলার ১৭ বছর পর বর্তমান অবস্থা এমন হয়েছে যে, মার্কিনসেনারা এখন আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার পথ খুঁজছে। এখন প্রতিনিয়তই মার্কিন ও আফগান সেনারা তালেবান যোদ্ধাদের হাতে হতাহত হচ্ছে।
সময়ের সাথে সাথে এই সংঘাত শুধু তীব্র থেকে তীব্রতর হয়নি- সেইসঙ্গে এটিও সুস্পষ্ট হয়েছে যে আফগানিস্তানে আমেরিকার পরাজয় সুনিশ্চিত! এখনকার হামলাগুলো যেমন বড়, তেমনই ফলদায়ক।
কাবুলের দক্ষিণে কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ প্রাদেশিক রাজধানী গজনী গত ১০ আগস্ট তালেবান যোদ্ধারা দখল করে নেন।
এর আগে ১৫ মে তালেবানরা ইরানি সীমান্তবর্তী আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় ফারাহ প্রদেশের রাজধানী দখল করেছিলেন।
হেলমান্দ এবং কান্দাহারের মতো প্রদেশগুলোর বেশ বড় অংশ বর্তমানে তালেবানদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, আফগানিস্তানের জন্য যে নতুন কৌশল উন্মোচন করেছে, তার এক বছর পেরিয়ে গেছে।
সেখানে সে অঙ্গীকার করেছিল যে আমেরিকা “জয়ের জন্য লড়বে”। ইনসাইডবিডি২৪ অনলাইন বার্তাসংস্থার সূত্রে জানা যায়,
এই অচলাবস্থার অবসানে ট্রাম্প প্রশাসন তালেবানের ওপর কয়েকটি উপায়ে চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করে । সেগুলো হলো:

    ১. সর্বাধিক সামরিক চাপ : তীব্র বিমান হামলা এবং বিশেষ বাহিনীকে দিয়ে অভিযান চালানোর মাধ্যমে সামরিক চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল। মোতায়েন করা হয়েছিল প্রায় ১৪ হাজার মার্কিন সেনা।
গত অক্টোবরে মার্কিন বাহিনীর তৎকালীন কমান্ডার জন নিকোলসন বলেছিল, তালেবানকে নিশ্চিহ্ন করার অভিযান শুরু করতে “বিমান বাহিনীর ক্ষমতা” প্রকাশ করা হয়েছিল।

    ২. প্রশ্ন তোলা : তালেবানের যুদ্ধের বৈধতা নিয়ে জনসমক্ষে বিশেষ করে ধর্মীয় দলগুলোর কাছে প্রশ্ন তোলা।

    ৩. পাকিস্তানের ওপর অধিক চাপ : পাকিস্তানের ভূখণ্ডে থাকা আফগান তালেবানদের ধরতে ও তাদের বহিষ্কার করতে পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করা। যদিও, পাকিস্তান পূর্ব থেকেই তালেবানদের বিরুদ্ধে লড়াইরত! তারপরও, পাকিস্তানের এরূপ লড়াইও মার্কিনীদের সন্তুষ্ট করতে পারেনি!

    সংবাদসংস্থাটির সূত্রে আরো জানা যায়, আমেরিকার ঐ প্রয়াসগুলো ব্যর্থ হয়েছে। এর কারণ- নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে তালেবান। বরং আগের চেয়ে শক্তিশালী হয়েছে।
সেইসঙ্গে দেশজুড়ে তীব্র হামলা বা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে তালেবানকে লক্ষ্যে করার নাম নিয়ে একের পর এক মার্কিনজোটের বিমান হামলায় বেসামরিক নাগরিক হতাহতের ঘটনায় বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় উঠেছে। সর্বোপরি, আফগানিস্তানের প্রাক্তন সরকার তালেবানদের যুদ্ধনীতি ও জনপ্রিয়তার কাছে আমেরিকার মত পরাশক্তিও হার মানতে বাধ্য হয়েছে। তালেবানদের সাথে আলোচনায় বসার প্রতিই এখন তাদের নজর বেশি! তবে, সেই সাথে সাধারণ আফগানিদের উপর মার্কিনীদের চলমান বর্বরতা হয়তো ‘শান্তি আলোচনা’র জন্য প্রতিবন্ধক হয়ে উঠতে পারে!

  • #2
    جزاك الله خيرا আল্লাহু আকবার
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      ছেড়ে দে মা কাইন্দা বাছি!!!!
      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

      Comment


      • #4
        হে আল্লাহ! প্রশংসা একমাত্র আপনারি জন্য! আপনি আমাদেরকে বিজয় দান করেছিলেন সে বদরে, উহুদে, খায়বারে অন্যন্য সকল যুদ্ধে। আবার আজো আমাদেরকে বিজয় দা করলেন রাশিয়ার লাল কুত্তার বাহিনী ও আমেরিকার দালাল বাহিনীর বিরুদ্ধে। ইনশাআল্লাহ! আমাদের নেতা হজরত মাহদীর আগমন একেবারে সন্নিকটে। এইতো মুসলিম ভাই ও বোনেরা বিজয়েয় গান গাইতে থাকো। ছোখের অশ্রু মুছে ফেলো। একটু চেয়ে দেখো গোটা পৃথিবী তোমাদের পদানত হতে চলেছে অতি শিঘ্রই ইনশাআল্লাহ!

        Comment


        • #5
          allah akbar bijoy oti taratari insaallah

          Comment

          Working...
          X