Announcement

Collapse
No announcement yet.

التعلق بالله تعالى وحده (শুধু আল্লাহর সাথে সম্পর্ক জোড়া)

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • التعلق بالله تعالى وحده (শুধু আল্লাহর সাথে সম্পর্ক জোড়া)

    التعلق بالله تعلى وحده
    শুধু আল্লাহর সাথে সম্পর্ক জোড়া


    আল্লাহ তাআলা বলেন-
    الذين قال لهم الناس إن الناس قد جمعوا لكم فاخشوهم فزادهم إيمانا وقالوا حسبنا الله و نعم الوكيل .
    “ যাদেরকে লোকে বলেছিল, লোকেরা তোমাদের বিরুদ্ধে জমায়েত হয়েছে; তাই তোমরা তাদেরকে ভয় কর । তখন এটা (এ সংবাদ) তাদের ঈমানের মাত্র আরও বাড়িয়ে দেয় এবং তারা বলে ওঠে, আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ঠ এবং তিনি উত্তম কর্মবিধায়ক ।” [ সূরা আলে ইমরান : ১৭৩]
    আল্লামা সা’দী বলেন, অর্থাৎ “লোকেরা তোমাদের বিরুদ্ধে একত্রিত হয়েছে এবং তোমাদেরকে ধ্বংস করতে সংকল্পবদ্ধ হয়েছে ।” তারা এটা বলেছিল, মুমিনদের মাঝে আতঙ্ক ও ভীতি ছড়ানোর জন্য ; কিন্তু এটা আল্লাহর ওপর তাদের ঈমান ও ভরসাই বৃদ্ধি করেছে । তারা বলে ওঠেছে- আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ঠ । অর্থাৎ আমাদের সকল বিপদের জন্য তিনিই যথেষ্ঠ । তিনিই উত্তম অভিভাবক । বান্দার সকল বিষয়ের ব্যবস্থাপনা তাঁরই দায়িত্বে এবং তিনিই বান্দার সকল সুবিধা-অসুবিধা দেখেন ।

    সর্বদা স্মরণ রাখো :
    যার আল্লাহর সাথে সম্পর্ক নেই , তথা যে স্বীয় রব থেকে বিচ্ছিন্ন ; আল্লাহ তার অভিভাবক , সাহায্যকারী বা কর্মবিধায়ক হবেন না ।
    আর যে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক রাখে , নিজ প্রয়োজন তাঁর থেকে চেয়ে নেয় , তাঁর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করে , নিজের বিষয়াদি নিজ রবের দিকে ন্যস্ত করে ; আল্লাহ তাকে সাহায্য করেন , দিকনির্দেশনা দেন , যে কোনো কঠিন বিষয়কে সহজ করে দেন ।
    যে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে , আল্লাহ তাকে হেফাজত করেন । আর যে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে আল্লাহ তাকে ব্যর্থ করেন ।
    যে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারও সাথে সম্পর্ক করে , আল্লাহ তাকে তার অধীন করে দেন ; কিন্তু যে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে , সে মযাঁদাবান হয়।
    যখন কেউ আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে, আল্লাহ সকল মানুষের অনিষ্টের বিরুদ্ধে তার পক্ষ থেকে যথেষ্ঠ হয়ে যান । কারণ, সকল সৃষ্টির ভালো-মন্দ তাঁর হাতে । সকলের অন্তর তাঁর নিয়ন্ত্রনে । আর তার ব্যাপারে আল্লাহ যা লেখে রেখেছেন তা-ই ঘটবে । কারণ , কলম ওঠিয়ে নেওয়া হয়েছে, খাতা শুকিয়ে গেছে ।

    মুমিনের অবস্থা :
    মুমিন যখন আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে , তখন সকাল-সন্ধ্যা তার অন্তর আল্লাহর সাথে জুড়ে থাকে । সে আল্লাহর জন্যই দাঁড়ায়, আল্লাহর জন্যই বসে , আল্লাহর জন্যই কথা বলে , আল্লাহর জন্যই মানুষের সাথে সম্পর্ক করে ও সম্পর্ক ছিন্ন করে । তার নড়াচড়া, স্থিরতা, শ্বাস নিশ্বাস ও প্রতিটি কথায় আল্লাহর কথায় চিন্তা করে । সে প্রত্যেক এমন জিনিসের পিছু ছুটে ; যাতে আল্লাহর ভালোবাসা রয়েছে । সবশেষে যখন সে এ মহান ও উন্নত স্থরে পৌঁছে এবং আল্লাহর ভালোবাসা ও সন্তুষ্টি লাভ করে , তখন সে দ্বিতীয় যে ফলটি লাভ করে- তা হলো আল্লাহর ভালোবাসার প্রতিফল ।
    জনৈক আলেম বলেন , মুমিন বান্দা যখন আল্লাহকে ভালোবাসে , তখন সে তার প্রতিটি কথা ও কাজের মধ্যেই আল্লাহকে সম্পৃক্ত করে ।
    যে নিজ প্রয়োজনাদি পূরণে , আল্লাহর নিকট যে বিনিময় রয়েছে তা লাভের জন্য এবং আশঙ্কাজনক ও কষ্টদায়ক জিনিস থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে , আল্লাহ তাআলা তাঁর জন্য যথেষ্ট হয়ে যান । যেমন, আল্লাহ তাআলা বলেন-
    ومن يتوكل على الله فهو حسبه .
    “ আর যে আল্লাহর ওপর ভরসা করে , আল্লাহই তার জন্য যথেষ্ট ।” [সূরা তালাক : ০৩]
    কিছু মানুষের অন্তর আল্লাহর সঙ্গে যুক্ত নয় ; অমুক কর্মকর্তা , অমুক বন্ধু বা কিছু পুরাতন কাগজপত্রের সাথে বা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের সাথে বা শেয়ারের ফলাফলের প্রতীক্ষা- এ জাতীয় বিষয়ের সাথে জড়িত । কিন্তু তাদের মন আল্লাহর থেকে কোনো কিছু পাওয়ার প্রতীক্ষায় থাকে না । আর কিছু মানুষ উপকরণকে অনর্থক মনে করে ; ফলে কোনো উপকারণই অবলম্বন করে না । বস্তুত সবচেয়ে বড় উপকরণ হলো- আল্লাহর সাথে সম্পর্ক।

    আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্কের কিছু নমুনা :
    ইয়ারমুকের যুদ্ধের বছর যখন আবু উবাইদা রাযি. কাফেরদের সঙ্গে লড়ার জন্য অতিরিক্ত সাহায্য চেয়ে উমর রাযি. বরাবর পত্র পাঠালেন এবং তাঁকে অবগত করলেন যে , তাঁদের বিরুদ্ধে এত সংখ্যক শত্রু জমা হয়েছে , যাদের বিরুদ্ধে লড়ার মতো সামর্থ্য তাঁদের নেই । যখন তাঁর এ পত্র পৌঁছল , সব মানুষ কাঁদতে লাগল । সবচেয়ে বেশি কাঁদছিলেন আব্দুর রহমান ইবনে আউফ রাযি . । তিনি স্বয়ং উমর রাযি. কে লোকদের নিয়ে যুদ্ধে বের হওয়ার পরামর্শ দিলেন । উমর রাযি. মনে করলেন , এটা সম্ভব নয় । তাই তিনি আবু উবাইদা রাযি. কে লিখলেন , মুসলিমের ওপর যত বিপদই আসুক না কেন , সে যদি আল্লাহর নিকট থেকে তা সমাধান করাতে চায় ; তাহলে আল্লাহ তার জন্য পথ খুলে দেন এবং সমাধান করে দেন । তাই আমার পত্র যখন তোমার নিকট পৌঁছবে , তখন তুমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চেয়ে যুদ্ধ শুরু করে দেবে ।
    অনেক মানুষের হিসাবের পাল্লায় উমর রাযি. এর এ অবস্থানটিকে আত্মঘাতী ও নিশ্চিত পরাজয়ের দিকে ঠেলে দেওয়া মনে হবে । কিন্তু উমর রাযি. বিশ্বাস করতেন যে , বিজয় একমাত্র আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে । আর যেহেতু তাঁর অন্তর আল্লাহর সঙ্গে যুক্ত ছিল , এজন্য তিনি সর্বদা আল্লাহর নিকট সাহায্য চেয়েছেন , একমত্র তাঁর সাথেই সম্পর্ক করেছেন , সাথে সাথে সামর্থ্য মতো উপকরণও অবলম্বন করতেন । আর পত্র আসার সেই কঠিন মুহূর্তটিতেও তিনি সেই বাস্তবতাকে ভুলেননি , যার দীক্ষা তিনি লাভ করেছিলেন । তিনি স্মরণ করলেন , আল্লাহই সকল বিষয়ের ঊর্ধ্বে , তিনিই সকল বিষয়ের ওপর ক্ষমতাবান । তাই তিনি পরিপূর্ণ আস্থা ও গভীর ঈমানের সাথে এ কথা বলেছিলেন ।

    উন্নত মনোবল :
    এটাই সেই বস্তু , যা বান্দাকে এমন উন্নত মানুষে পরিনত করে ; যার ফলে তার পা থাকে মাটিতে আর আত্মা ও অন্তর যুক্ত থাকে আল্লাহর সঙ্গে । এটাই বান্দাকে এমন উন্নত মানুষে পরিণত করে । যার ফলে , প্রতিটি জিনিসের মধ্যেই তার অন্তর আল্লাহর সঙ্গে যুক্ত থাকে । সে আল্লাহ ব্যতীত কাউকে ভয় করে না , আল্লাহ ব্যতীত কারও নিকট আশা করে না , আল্লাহ ব্যতীত কারও কাছে নত হয় না , আল্লাহ ব্যতীত কারও নিকট কিছু চায় না , আল্লাহ ব্যতীত কারও সাহায্য প্রার্থনা করে না । তার সকল বিষয় আল্লাহর সঙ্গে যুক্ত থাকে । কোনো মানষ ও দুনিয়ার কোন শক্তির প্রতি সে ভ্রুক্ষেপ করে না । দুনিয়ার বস্তুরাজি তার সংকল্প , দৃঢ়তা , ঈমান ও ইয়াকীনকে একটুও টলাতে পারে না । হাদীসের মধ্যে রয়েছে-
    واعلم أن الأمة لو اجتمعوا على أن ينفعك بشيء لم إلا بشيء قد كتبه الله لك ، وان اجتمعوا على أن يضروك بشيء لم يضروك إلا بشيء قد كتبه الله عليك ، رفعت الأقلام وجفت الصحف .
    “ জেনে রেখ , যদি সকল মানুষও একত্রিত হয়ে তোমারা উপকার করতে চায় ; তথাপি আল্লাহ তোমার জন্য যা লিখে রেখেছেন তার চেয়ে বেশি কোনো উপকার করতে পারবে না । অনুরূপ যদি সকল মানুষ তোমার কোনো ক্ষতি করতে একত্রিত হয় ; তাহলেও আল্লাহ যা লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন , তার থেকে অধিক কোনো ক্ষতি করতে পারবে না । কলম ওঠিয়ে নেওয়া হয়েছে , খাতা শুকিয়ে গেছে ।” [সুনানে তিরমিযী ২৫১৬]
    আল্লাহর শপথ ! আল্লাহর কোনো বান্দা এমন নেই যে , সে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করেছে ; কিন্তু অবশেষে সে এ সম্পর্কে ব্যর্থ হয়েছে । আর যাকেই আল্লাহ বিপদে তাঁর নিকট দুআ করার তাওফীক দান করেন , তার দুআ অবশ্যই কবুল হবে এবং তাকে অবশ্যই সাহায্য করা হবে ।

    বদর যুদ্ধ ও আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক :
    উপকরণের অবস্থান যত ঊর্ধ্বেই পৌঁছে যাক না কেন , তা উপকরণ হওয়ার মাঝেই সীমাবদ্ধ । সুতরাং এর সঙ্গে অন্তর যুক্ত করা উচিত নয় । বরং সেই আল্লাহর সঙ্গে অন্তর যুক্ত করা উচিত ; আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী যাঁর মালিকানাধীন । আল্লাহ তাআলা বদর যুদ্ধে মুসলিমদেরকে ফেরেশতাদের মাধ্যমে সাহায্য করার কথা আলোচনা করতে গিয়ে এ বাস্তবতার প্রতিও গুরুত্ব দিয়ে বলেন-
    إذ تستغيثون ربكم فاستجاب لكم أني ممدكم بألف من الملائكة مردفين وما جعله الله إلا بشرى ولتطمئن به قلوبكم وما النصر إلا من عند الله إن الله عزيز حكيم .
    “ স্মরণ করো, যখন তোমরা নিজ প্রতিপালকের কাছে ফরিয়াদ করেছিলে , তখন তিনি তোমাদের ফরিয়াদে সাড়া দিলেন । (বললেন) আমি তোমাদের সাহায্যার্থে এক হাজার ফেরেশতার একটি বাহিনী পাঠাচ্ছি ; যাঁরা একের পর এক আসবে । এ প্রতিশ্রুতি আল্লাহ কেবল এজন্যই দিয়েছেন ; যাতে এটা তোমাদের জন্য সুসংবাদ হয় এবং যাতে এর দ্বারা তোমাদের অন্তর প্রশান্তি লাভ করে । নিশ্চয়ই আল্লাই মহাক্ষমতাবান , প্রজ্ঞাময় ।” [সূরা আনফাল ৯-১০]
    সুতরাং ফেরেশতাগণ হলেন মাধ্যম মাত্র । অন্তর তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া উচিত নয় ; বরং অন্তর যুক্ত হবে প্রকৃত সাহায্যকারী আল্লাহ তাআলার সঙ্গে।

    বাস্তব প্রশিক্ষণ :
    কেনই বা তুমি তোমার সন্তানকে অঙ্কুরেই আল্লাহ তাআলা’র সাথে সম্পর্কের ওপর গড়ে তুলছ না ?
    সে যখন কোনো উপকারী জিনিস চাইবে ; তিন্তু তুমি তা দিতে পারবে না, তখন তুমি তাকে বলবে বাবা চলো, আমরা দুই রাকাত নামাজ পড়ে আল্লাহর নিকট চাই । কারণ , আল্লাহই রিযিকদাতা । তিনিই আমাদের সকল কিছুর ব্যবস্থাপক । আর তিনি যদি তোমাকে এটা এনে দেওয়ার মতো অর্থ আমাকে না দেন ; তাহলে বুঝতে হবে এটা এখন আমাদের জন্য উপকারী নয় । কারণ , আল্লাহই এটা আমাদের থেকে ফিরিয়ে রেখেছেন।

    আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে তাঁর আদেশ নিষেধ মেনে চলে , আল্লাহর সাথে সুসম্পর্ক করার তাওফিক দান করুন ।
    আমিন ।
    Last edited by Abo Usama; 01-30-2019, 09:34 AM.

  • #2
    মাসাআল্লাহ, অসাধারণ লেখা। আল্লাহ তা‘আলা জাযা দান করুন।
    হে আরশের অধিপতি, আমরা সর্বদাই আপনার মুখাপেক্ষী, আপনি আমাদেরকে শুধু আপনার মুখাপেক্ষী বানিয়ে রাখুন। আর মাখলুক থেকে অমুখাপেক্ষী বানিয়ে দিন।...আমীন
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ ভাই অনেল সুন্দর একটি পোস্ট আল্লাহ যেন আমাদেরকে তার প্রিয় বান্দা হওয়ার তাউফিক দান করেন আর এই ভাই কে আল্লাহ যেন খাছ করে তার প্রিয় বান্দা হওয়ার তাউফিক দান করেন আমিন
      যদি রাসুলকে কটুক্তি করা হয়, ওদের বাক সাধিনতার অংশ
      তাহলে ওদেরকে ধারালো চাপাতির আঘাতে হত্যা করা আমাদের
      দিনের অংশ। (আনওয়কর আল-আওরাকি রহি

      Comment


      • #4
        আখি, আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন ইনশা আল্লাহ, কারণ আপনি যা লিখেছেন তা আল্লাহর তাউফিকেই। আমি আশা রাখি, যে আল্লাহ আপনাকে উত্তম কাজের তাউফিক দিয়েছেন সেই আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান ও দিবেন ইনশাআল্লাহ। আপনার মেহনত এর দ্বারা আল্লাহ আমার অন্তর প্রশান্ত করেছেন আলহামদুলিল্লাহ
        মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহু খাইরান। ভাই খুব চমৎকার এওবং উপকারী একটি লিখা। আল্লাহ তায়ালা এর থেকে সবার আগে আপমাকএ এবং আমাদেরকেও এর থেকে ফায়দা নেয়ার তৌফিক দান করুন।
          আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন তার সাথেই আমাদের গভীর সম্পর্ক রাখা উচিত। বড় ভাইদের খুশি করার জন্য,কিংবা মাসউল ভাইয়ের পক্ষ থেকে বাহবাহ পাওয়ার জন্য যেন আমরা কাজ না করি। ফোরামের উপরো যেনো আমাদের নির্ভরশীলতা না থাকে। আল্লাহর জন্যই ফোরামের সাথে, ইমারার সাথে, ভাইদের সাথে সম্পর্ক রাখব। যে আল্লাহ আমার কথায় ভুল হলে আমাকে ক্ষমা কর! আমি অনেক মূর্খ। এটা আমি যেমন জানি ঠিক তুমিও তা জানো।
          জীবনের ছোট -বড় সকল বিষয়ে সুন্নাহর উপর আমল করো, সর্বপরকার বিদ'আত থেকে দূরে থাকো! আল্লাহকে যদি ভালোবাসো, আল্লাহর নবীকে অনুসরণ কর।

          Comment


          • #6
            জাযাকাল্লাহু আহসানাল জাযা।

            Comment


            • #7
              আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন

              Comment


              • #8
                মাশাআল্লাহ, জাযাকাল্লা।

                Comment

                Working...
                X