Announcement

Collapse
No announcement yet.

ফোরামে নতুন একটি অপশন খোলার ব্যাপারে মাশওয়ারা!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ফোরামে নতুন একটি অপশন খোলার ব্যাপারে মাশওয়ারা!

    আস-সালামু আলাইকুম।


    প্রিয় ভাইগণ!
    আমরা সকলে তো তাওহীদের ভিত্ততে একত্রিত হয়েছে। আর এ কথা তো বস্তব যে, দ্বিনী ভাইগণ সহোদর ভাইদের থেকেও অনেক অগ্রাধিকার যোগ্য। হাদীসে এসেছে যে, তুমি তোমার নিজের জন্য যা পছন্দ কর তোমার অন্য মুসলিম ভাইর জন্যও তাই পছন্দ কর। তাই আজ আমি আমার নিজের একটি ফিকিরকে ভাইদের কাছে শেয়ার করতে চাচ্ছি...

    প্রিয় ভাইগন! আমরা সকলেই চাই জিহাদ করব তাইনা? আল্লাহ আমাদের কবুল করুন!!!(আমীন)
    জিহাদে শরিক হওয়ার যে অনেকগুলো উপায় আছে তা ঠিক, কিন্তু আইনী জিহাদ কোনটি? আইনী জিহাদ হচ্ছে সশস্র শরীরে কাফিরদের বিরুদ্ধে লড়াই করা।

    তা ছাড়াও বর্তমানে আমরা জিহাদে শরিক হওয়ার যেসমস্ত কারণগুলো উল্লেখ করি সেগুলোর অধিকাংশই হচ্ছে যেঃ সেই কারণটি হয়তো জিহাদরত মুজাহিদিনের অনেক উপকারে আসছে অথবা হয়তো সেই কারণটি আমাদেরকে জিহাদের ক্ষেত্র তৈরীর কাজে সাহায্য করছে। যেমন ধরে নিন নেটে দাওয়াহ ইলাল্লাহের মত জিহাদী ওয়েবসাইট চালু রাখা। এই সাইটে প্রবেশের দ্বারা ভাইদের ব্রেন ওয়াস হয়ে যাচ্ছে আর তিনারা জিহাদের জন্য উৎসাহীত হচ্ছেন এবং জিহাদে শরিক হচ্ছেন। এটি একটি জিহাদে শরিক হওয়ার উপায়(জিহাদী ওয়েব সাইট তৈরী করা)।

    তবে এর দ্বারা কি এরকম বলার সুযোগ আছে যে, যেসমস্ত ভাইগণ ফোরাম চালাচ্ছেন তারা আইনী জিহাদ করছেন? না। বরংচ এমন বলা যেতে পারে যে ঐ ভাইগণ যা আজর পাবেন এর এক অংশ অবশ্যই ফোরাম পরিচালনাকারী ভাইগণ পাবেন।

    আমরা রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী দ্বারা এরকম আঁচ পাই যে, খুব শিঘ্রই গাযওয়াতুল হিন্দ ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। আপনি বলেন তো! তখন কি আপনি এই সূত্র ধরে বসে থেকে নেটের মাধ্যমে জিহাদ করবেন যে, জিহাদী সাইট তৈরী তো জিহাদে অংশগ্রহণেরই উপায়? কখনই না, তাইনা?!!!

    বস্তবতার দ্বারা বুঝতে পারলাম যে, আপনি জিহাদের জন্য যেভাবেই কাজ করে যাচ্ছেন না কেন (মিডিয়া,দাওয়াহ,আনসার,মুহাজির) শারিরীক যোগ্যতা অর্জনের বিকল্প নেই।

    এই শারিরীক যোগ্যতাটি অর্জন হয় জিহাদের ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে। তবে মনে রাখতে হবে যে ট্রেনিং হচ্ছে একটি বীজের মত আর আপনার শরীরটি হচ্ছে একটি ভূমীর মত। যদি এটি উর্বর না থাকে তাহলে আপনি যত ভাল বীজই বপন করুন না কেন ফায়দা তেমন হবে না। বরংচ কখনো উল্টাও হতে পারে।

    সর্বোপরিঃ আপনার শারিরীক সুস্থতাই আপনার জিহদেরর জন্য অনেক বড় একটি হাতিয়ার।
    আমার আজকের পোস্টের উদ্দেশ্যই হচ্ছে এটি। (আপনার শারিরীক সুস্থতা)

    আসলে মানুষের শরীরে রোগ থাকবে এবং তার চিকিৎসা করতে হবে এর পরে আবার সেটি সুস্থ-সবল হয়ে উঠবে, এটিইতো আসমানী নিয়ম।

    সুস্থ থাকার জন্য একজন দ্বীনদার ডাক্তারের প্রয়োজন। যিনি উম্মাহ্কে নিয়ে ভাববে নিজের পকেটকে নিয়ে নয়। এরকম ডাক্তার বর্তমান সমাজে পাওয়া অনেক কঠিন।

    বর্তমানে মুসলিমদেরকে শারিরীক ভাবে দূর্বল করার জন্য কাফেরদের তৈরী করা এই প্রচলীত ডাক্তারি সিস্টেমগুলো একটি অনেক বড় ইস্যু। আপনি এসমস্ত ডাক্তারদের থেকে কি আশা করতে পারেন? এদের নিষ্ঠুরতা তো লোহাকেও গলিয়ে ফেলবে।

    যাইহোক! বর্তমানে প্রাইভেট হাসপাতালগুলো ব্যতীত আরো অনেক ঔষধ ও ডাক্তারি সিস্টেম বের হয়েছে যা আমার মনে হয় খুবই ভয়ানক। যেমনঃ হারবাল ও এর মত আরো যেগুলো আছে। আমাদের অনেক ভাই আছেন যিনারা সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ার কারণে কাজে অনেক পিছিয়ে যাচ্ছেন। আমি আমার নিজরই একটি কথা বলিঃ

    ২০১৫ শালে আমি সামান্য চর্ম রোগে আক্রান্ত হয়েছিলাম। এর পরে সে বছরই প্রায় ৪/৫ বার ডাক্তার দেখালাম। কিছু দিন (চুলকানী/দাউদ) বন্ধ থাকে আবার শুরু হয়। এভাবে দেখতে দেখতে চলে এলাম ২০১৯ শালে। সামান্য এই চর্ম রোগের কারণে আমি অনেক বড় বড় ডাক্তার দেখিয়েছি অনেক অনেক টাকা ব্যয় করেছি। কিন্তু তেমন কোন ফায়দা এখনও পাইনি।

    এখন আমার কোন ডাক্তারের উপরই ভরষা হয়না। এখন তো এমন মনে হচ্ছে যে, নিজেই ডাক্তার হয়ে যাই। ভাই খুব কষ্ট লাগে বিষয়গুলো!!!

    যদি এসকল ডাক্তারদের দ্বারা কখনো আপনার উপস্থিৎ অসুস্থতা ভালো হয়েও যায় তবুও মনে রাখবেন হয়তো সে আপনার এমন কিছু ছিনিয়ে নিয়েছে যার জন্য আপনাকে আরো বড় অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। এগুলোর তো প্রমানের অভাব নেই।

    ফোরামে উপস্থিত সম্মানিত ভাইগন!
    এই পরিস্থিতিতে মুজাহিদ হওয়ার ইচ্ছাধারী ভাইদের কি করা উচিৎ বা কি করলে উত্তম হয়?

    আমি আমার একটি মতামত জানাচ্ছি আপনারা আপনারা বিষয়টি ভেরিফাই করলে উত্তম হবে।

    প্রিয় ভাইগণ! আলহামদুলিল্লাহ আমরা তো দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরাম থেকে অনেক সমস্যার সমাধান পেয়েছি, পচ্ছি এবং পেয়ে যাব ইনশাল্লাহ্। আচ্ছা আমরা কি এই জটিল বিষয়টির সমাধানও এই ফোরাম থেকে পেতে পারিনা? আপনি যদি উত্তরটি "হ্যা" দেন, তাহলে কিভাবে? কিভাবে পেতে পারি এর সমাধান?

    সমাধান
    যদি মডারেট ভাইদের নিকট বিষয়টি গৃতীত হয় তবে আমি বলিঃ

    ১-ফোরামে যেমন অন্যান্য বিষয়ের জন্য এডমিনদের থেকে বিভিন্ন ভাই/গ্রুপ সেট করা আছে (যেমনঃ আইটির জন্য সেফার নেট ও ইলমের জন্য তালিবুল ইলম ভাই ) তেমন এর জন্যও এডমিনদের পক্ষ থেকে কোন নির্ধারীত ভাই/গ্রুপ থাকতে পারে।

    ২-নতুন একটি ক্যাটাগরি হতে পারে "আস-সিহ্হাত" নামে।

    আল্লাহ আমাদের সকলকে সুস্থতা দান করুণ ও এই সুস্থতাকে অসুস্থতার পূর্বে কাজে লাগানোর তাওফিক দান করুণ। আমীন!

    (অনেক আগে কিছু দিন হেলথ/শারিরীক সুস্থতা বিষয়ক টিপ্স পেয়েছিলাম।
    প্রিয় ভাইগণ! আমি উপরে যা কিছুই বলেছি শুধু এবিষয়টির গুরুত্ব বুঝানোর জন্য। আমার কথায় যদি কোন ভুল হয় আশা করি দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।)

    আমি হব মুহাম্মাদ বিন আতিক,
    আমার চাপাতি্র টার্গেট হবে শাতিম ও নাস্তিক

  • #2
    ---- -------- ----

    Comment


    • #3
      এমনটি হলে অনেক ভালো হতো!!কিন্তু হওয়াটা আসল কথা। ভাইয়েরা এমনিতেই ব্যস্ত থাকেন। আমাদের ভাইদের মধ্যে এলো পে থিক ও হোমিওপ্যাথি ডাক্তার থাকলে মুজাহিদ ভাইদের চিকিৎসায় এগিয়ে আসার আহবান। এদেশের ডাক্তারদের কি যে, অবস্থা!! টাকা দিয়ে পড়ে ডাক্তার হয় তারা তো টাকা নিবেই!!! একেজনের টাকার পাহাড় গড়ে ফেলেছে কিন্তু পেট ভরে নাই।
      আমার একছাত্র অসুস্থ, ভাইদের কাছে দুয়ার অনুরোধ।
      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

      Comment


      • #4
        ভালো লাগলো ভাই, এমন করা যেতে পারে!
        আমরা হয়তো বাঁচি, নয়তো শহীদ হই!

        Comment


        • #5
          প্রিয় আখি,আমি আপনার সাথে একমত।

          Comment


          • #6
            আমিও নগন্য একজন দ্বীনের দায়ী হিসাবে এই বিষয়ে সহমত পোষন করতে চাচ্ছি।হ্যাঁ অবশ্যই ভাইয়ের অভিমতের পরিপূর্ণ দাবি বাস্তবায়ন যদি সম্ভব নাও হয়। অন্তত প্রাথিমক বিষয়ের একটা দিকনির্দেশনা মূলক কলাম বা পোষ্ট যাতে পরবর্তীতে যোগ বিয়োগ করতে থাকল,তাও যাতে হয়।এর জন্য বিশেষ অনোরোধ।
            অবিরাম করাঘাতে বদ্ধ দরজাও খুলে যায়।

            Comment


            • #7
              জি ভাই আপনার সাথে একমত, অনেক ফায়দা হবে ইনশাআল্লাহ।
              আনসারকে ভালোবাসা ঈমানের অংশ।
              নিজে আনসার হব, অন্যকে আনসার বানানোর চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

              Comment


              • #8
                ভাই এর পোস্ট নিয়ে চিন্তা করলে অনেক জিনিস বুঝে আসবে যা আমাদের ভাইদের জন্য অনেক উপকার হবে আর ভাই এর কথা মত আমিও একমত
                যদি রাসুলকে কটুক্তি করা হয়, ওদের বাক সাধিনতার অংশ
                তাহলে ওদেরকে ধারালো চাপাতির আঘাতে হত্যা করা আমাদের
                দিনের অংশ। (আনওয়কর আল-আওরাকি রহি

                Comment


                • #9
                  ইমাম শাফেঈ রাহি, এর সেই বাণী মনে পড়ে গেলো। ইলম দুই প্রকার,
                  ১) দ্বীনের সুস্থ্যতার জন্য শরঈ (ইসলাম সংক্রান্ত) ইলম।
                  ২) দেহের সুস্থ্যতার জন্য তিব্বী (চিকিৎসা সংক্রান্ত) ইলম।
                  শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

                  Comment


                  • #10
                    ভাই আপনার সাথে আমি ও একমত না হয়ে পারলাম না। ভাই খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। আল্লাহ তায়ালা আপনার চিন্তা ফিকিরকে কবুল করুন। আপনা দেয়া নাম, 'আস সিহহ্যাত ' দারুণ। এউ বিষয়ে আমাদের সঅকলেরই জানা প্রয়োজন৷ অন্ততপক্ষ্যে ফান্ডামেন্টাল জ্ঞান থাকা তো খুবই জরুরী।
                    ২০১৫ শালে আমি সামান্য চর্ম রোগে আক্রান্ত হয়েছিলাম। এর পরে সে বছরই প্রায় ৪/৫ বার ডাক্তার দেখালাম। কিছু দিন (চুলকানী/দাউদ) বন্ধ থাকে আবার শুরু হয়। এভাবে দেখতে দেখতে চলে এলাম ২০১৯ শালে। সামান্য এই চর্ম রোগের কারণে আমি অনেক বড় বড় ডাক্তার দেখিয়েছি অনেক অনেক টাকা ব্যয় করেছি। কিন্তু তেমন কোন ফায়দা এখনও পাইনি।
                    ভাই! আপনি মনে হয় ডাক্তারের দেয়া কোর্স পুরোপুরি শেষ করেন নি। রোগ কিছু ভালী হওয়ার পঅর ঔষধ খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। এন্টিবায়েটিক ঔষধ ফুল খেতে হয়। রোগ ভালো হলেও ঔষধ চালিয়ে যেতে হয়। আমারো ঠিক আপনার মতই এরকম হয়েছিলো এজন্য বললাম।
                    আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সুস্থতা দান করুক। আমীন
                    জীবনের ছোট -বড় সকল বিষয়ে সুন্নাহর উপর আমল করো, সর্বপরকার বিদ'আত থেকে দূরে থাকো! আল্লাহকে যদি ভালোবাসো, আল্লাহর নবীকে অনুসরণ কর।

                    Comment


                    • #11
                      গ্যাস্ট্রিক নিয়ে কিছু বলতে চাইঃ
                      বলা যায় গ্যাস্ট্রিক হলো শরীরে রোগের মূল। কারণ গ্যাস্ট্রিক থেকে অনেক রোগের উৎপত্তি। তাই গ্যাস্ট্রিক থেকে নিজেকে বাচিয়ে রাখতে হবে।খাদ্যের উপর নিজের কন্ট্রোল আনতে হবে। তেল খাওয়া বন্ধ করতে হবে। ভালো প্রকৃতির তেল খাওয়ার বিকল্প নেই। অন্যের বানানো খাবার, সব ধরণের পানিয়,সব ধরণের জুস, পল্ট্রী মুরগী, দেখতে হবে কোন খাবারটা খেলে গ্যাস জম্ম নেয়। আল্লাহ আমাদের মেনে চলার তাওফীক দান করুন, আমীন।
                      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                      Comment


                      • #12
                        মাশাআল্লাহ, উত্তম মাশোয়ারা।
                        আলাদা সেকশন করা দরকার ইনশাআল্লাহ।

                        তিব্*বে নববী নামে আলাদা কিতাবও আছে। এ যুগের অনেক চিকিৎসাই থিওরী / ধারনা ভিত্তিক। এর মোকাবেলায় ওহী দ্বারা প্রাপ্ত জ্ঞান কাজে লাগানো উত্তম।
                        ভেজষ শাস্ত্রও অনেক দিক থেকেই উত্তম কারণ পুরোটা বিভিন্ন উদ্ভিদ ও লতা-গুল্ম থেকে তৈরী যা আমাদের শরীরের সাথে বেশী মানানসই আল্লাহু আলাম।
                        কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                        Comment


                        • #13
                          আলহামদুলিল্লাহ এমন করা গেলে অনেক ভালো হায় ইনশাআল্লাহ
                          আমার উস্তাদ প্রায় বলে সুস্থ দেহ ও মন ছাড়া ইবাদত হয়না।

                          Comment


                          • #14
                            জি ভাই আমি আপনার সাথে একমত কিন্তুু ডাক্তারির জন্য জরুরি হল রোগ বা রুগিকে দেখা সেটা কিভাবে সম্বভ?
                            فمن یکفر بالطاغوت ویٶمن بالله فقد استمسک بالعروت الوثقی'
                            کم من فاة قلیلة غلبت فاة کثیرة باذن الله

                            Comment


                            • #15
                              Originally posted by lahul hukmu View Post
                              জি ভাই আমি আপনার সাথে একমত কিন্তুু ডাক্তারির জন্য জরুরি হল রোগ বা রুগিকে দেখা সেটা কিভাবে সম্বভ?
                              ভাই, আরবীতে একটি প্রবাদ আছে, ما لا يُدرك كلُّه لا يُترك كله কোন জিনিষ পুরোপুরি অর্জন করা সম্ভব না হলে তা পুরোপুরি ছেড়ে দেওয়াও উচিত নয়, বরং যতটুকু সম্ভব ততটুকু অবশ্যই করা উচিত। যদিও রোগীকে দেখা সম্ভব হবে না তারপরও এরকম উদ্যোগ নিলে অনেক ফায়দা হবে। আরবের দ্বীনী সাইটে (যেমন ইসলাম ওয়েব) দেখেছি তাদের নিজস্ব ডাক্তার আছে, মাসয়ালার সাথে ডাক্তারির সম্পর্ক থাকলে আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে কিংবা সরাসরি ডাক্তারের পেসক্রিপশন উল্লেখ করার পর মাসয়ালা বলেন, আমাদেরও এরকম একটি ব্যবস্থা হলে ভালো হয়। আমার এক গর্ভবতী আত্মীয়া অসুস্থ হয়ে বমি করা শুরু করলে বাধ্য হয়ে তাকে একটি নামীদামী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, মহিলা গাইনী ডাক্তার তাকে শুধু তিন/চার রকমের ওষুধ দিয়ে দেয়, সাথে ব্যয়বহুল অনেক প্রকার মেডিকেল টেষ্ট। পরবর্তীতে এক দ্বীনদার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করলে তিনি বলেন, তাকে শুধু গ্যাষ্টিকের ওষুধ খাওয়ান, বমি ভালো হয়ে যাবে, কোন টেষ্ট করা লাগবে না, আর যে ওষুধগুলো গাইনি ডাক্তার দিয়েছে সবগুলোই ভিটামিন, যেগুলো খাওয়ালে সন্তান পেটে বড় হয়ে যাবে, পরিণাম সিজার। দেখুন, এই ডাক্তারগুলো কিভাবে মানুষের জীবন ও সম্পদ নিয়ে ছিনিমিন খেলছে। সুতরাং এদের উপর কিভাবে আস্থা রাখা যাবে?
                              الجهاد محك الإيمان

                              জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

                              Comment

                              Working...
                              X