Announcement

Collapse
No announcement yet.

"FDD's লং ওয়ার জার্নাল" ওয়েবসাইট থেকে একটি প্রবন্ধ।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • "FDD's লং ওয়ার জার্নাল" ওয়েবসাইট থেকে একটি প্রবন্ধ।

    " : "অাল কায়েদা" করে চলেছে অাফগানিস্তান কে "নিরাপদ অাশ্রয়" বিবেচনা।
    রিপোর্টার : থমাস যস্বেলিন ও বিল রোজ্ঞিউ, ৫মার্চ ২০১৯। (billroggio@gmail.com.)
    উৎস : www.longwarjournal.org

    ************************


    "দ্যা ইউনাইটেড ন্যাশনস সিকিউরিটি কাউন্সিল" এর সর্বশেষ সংবাদ হলো : অাফগানিস্তানে "অাল কায়েদা" এবং "দ্যা ইসলামিক স্টেট" উভয়টির সার্থক অবস্থান রয়েছে। এদিকে তালেবানের সহিত "অাল কায়েদা"র সুদীর্ঘ ও শক্তিশালী সম্পর্ক রয়েছে জানিয়ে ঘোষনা UN এর । একারণেই "অান্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্টি" অাফগানিস্তান কে নিজ নেতৃত্বের "নিরাপদ অাশ্রয়" মনে করছে।

    >>>>>
    জানুয়ারির নিউজে ভিন্ন মুল্যায়ন পাওয়া গেছে, যা ফেব্রুয়ারির গোড়ার দিকে অনলাইনে এসেছে। বিগত গ্রীষ্মে লিখিত প্রাক্তন বিশ্লেষণের সহিতও সেটা সংগতিপূর্ণ। জুলাই ২০১৮-এর ঐ রিপোর্টে UN তার নিজস্ব মতামত জানিয়েছে এভাবে : অাফগানিস্তানে তালেবান এবং অন্যান্য সন্ত্রাসী দলগুলোর সহিত "অাল কায়েদা"র সুদৃঢ় ঐক্য রয়েছে এবং অাজও দলদু'টি নিবির সম্পর্কে জড়িত।

    >>>>>
    UN এর সর্বশেষ দু'টি রিপোর্টের উপর প্রাথমিকভাবে ভিত্তি করে অাফগানিস্তানে "অাল কায়দা" এবং "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর উপস্থিতি প্রেক্ষিত, FDD's "লং ওয়ার জার্নাল" একটি মানচিত্র তৈরি করে। যার উপাত্ত, চলতি বছরে "US মিলিটারি" এবং "অাফগান সিকিউরিটি ফৌর্স" থেকে প্রাপ্ত প্রায়োগিক রিপোর্টের সম্পূরক হয়েছে। মানচিত্রে দেখানো হয়েছে : ১৩টি অাফগান প্রদেশ জুড়ে "অাল কায়েদা" এবং "ভারত উপমহাদেশে অাল কায়দা (AQIS)" ও সেইসাথে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর অাড়াঅাড়ি অবস্থান রয়েছে।

    >>>>>
    ছায়াময় ১৩টি প্রদেশের সবগুলোতে "অাল কায়েদা" ও AQIS বর্তমান রয়েছে। সেইসাথে "অাল কায়েদা" সংগঠিত দলগুলোও সেখানে বেশ সক্রিয় এবং "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর শাখা রয়েছে ছায়াময় প্রদেশের ৫টি তে।

    >>>>>
    "ছায়াময়" এরমানে - গোটা প্রদেশকেই জিহাদীরা নিয়ন্ত্রণ করছে - এমন নয়। বরং UN ও/বা US এবং অাফগান সরকারের সাম্প্রতিক রিপোর্টের মতামত হলো : "ঐ প্রদেশগুলোতে জিহাদীদের উল্ল্যেখযোগ্য হামলা সংঘটিত হয়েছে" এতটুকু ইঙ্গিত দেয়ামাত্র। মানচিত্রটি সম্ভবত হাতেগোনা এমনকিছু প্রদেশের বিবরণ তুলে ধরেছে, যেগুলোতে "অাল কায়েদা" এবং "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর অবস্থান বর্তমান। অারোও লম্বা সময়ের একটি রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে, ইতিপূর্বে FFD's "লং ওয়ার জার্নাল" একটি ভিন্ন মানচিত্র প্রকাশ করেছিলো। ঐ মানচিত্রটিতে অতিরিক্ত এমনকিছু এলাকার দিকে সকলের দৃষ্টি নেয়া হয়েছে, যেগুলোতে "অাল কায়েদা"র নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে ছিলো এবং তার সংগঠিত শাখাগুলোরও উপস্থিতি ছিলো।

    >>>>>
    ইদানিং তালেবানের সাথে মধ্যস্থতা করছে US। এদিকে অামেরিকান প্রতিনিধিদল কে নেতৃত্বদানকারী "জালমাঈ খলিলজাদ" তালেবানের শর্তমেনে একটি মানসম্মত অালোচনায় বসতে চেয়েছেন এবং এতে তিনি সদাই পূর্ণতৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন। তিনি মুলত অান্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্টি বা স্বতন্ত্র দলগুলোর থাবা থেকে অাফগানকে বাচাতে চাচ্ছেন। যাহোক, UN এর দু'টি রিপোর্ট এবং অন্যান্য প্রমাণাধি এদিকে ইঙ্গিত করছে : অান্তর্জাতিক সন্ত্রাসী দলগুলো ইতিমধ্যে অাফগানিস্তানে তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে এবং সেইসাথে তালেবান শাসিত অঞ্চলগুলোতেও কাজ করছে।

    >>>>>
    তবে "খলিলজাদ" এটা স্পষ্ট করেননি যে, এমুহুর্তে মুলত কীকারণে তিনি তালেবানকে বিশ্বাস করছেন। সুত্র জানিয়েছে : ১৯৯০ সাল থেকেই "অাল কায়েদা"র সহিত নিজেদের সম্পর্কের ব্যাপারে তালেবান প্রতিনিধিদল বারংবার মিথ্যে বলে অাসছে। অথচ বর্তমান সময়েও গ্রুপদু'টি একই পরিখায় বিদ্যমান। তবে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর তথাকথিত "খোরাসান প্রদেশ" কে তালেবানরা নেতৃত্ব দিচ্ছে না, যেহেতু দু'পক্ষই উঠতে বসতে সংঘাতে লিপ্ত।






    ************************
    অাফগানিস্তানে "অাল কায়েদা" এবং "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর অস্তিত্ব বিশ্লেষণের উপর জানুয়ারি ২০১৯-এ করা UN বিবৃতির সারাংশ নিম্নে তুলেধরা হলো :
    UN নিউজে এক বা একাধিক "সদস্য রাষ্ট্রের" উৎসবিহীন অনেক পাদটীকা থাকায় যদিও প্রকৃত প্রমাণাধি কে ভেরিফাই করতে অত্যন্ত জটিলতা তৈরি হয়েছে, তবুও তার বর্ণনাগুলো অন্যান্য রিপোর্টের সহিত প্রায়'শ সংগতিপূর্ণ।



    অাফগানিস্তানে "অাল কায়েদা" ও তার সাংগঠনিক দলসমূহ, জানুয়ারি ২০১৯।
    অাইমান অায-যাওয়াহিরি, হামযা বিন লাদেন এবং তালেবান নেতাগণ - "অাল কায়েদা" ও তালেবান - উভয়ের মাঝে ঐক্যের প্রয়োজনবোধে প্রকাশ্য বিবৃতিতে বারংবার গুরুত্বারোপ করেছেন - মন্তব্য UN এর। UN অারোও বলেছে : "অাল কায়েদা" অাফগানিস্তান কে "নিরাপদ অাশ্রয়" বিবেচনা করছে এবং সেইসাথে "তালেবানকর্মী ও তাদের পারিবারিক সমস্যদের"কে ধর্মীয় গুরু ও প্রশিক্ষক" শাখার মেম্বার বিবেচনা করে চলেছে।
    >>>>>UN এর অাগের নিউজগুলো অাফগানের এমনকিছু প্রদেশকে তালিকাবদ্ধ করেছে, যেগুলোতে "অাল কায়েদা"র শাসন খ্যাতি অর্জন করে ফেলেছিলো। সম্প্রতি অধিকাংশ বিশ্লেষণ "বাদাকশান" ও "পাকতিকা" প্রদেশ সংশ্লিষ্ট দুইটি এলাকার দিকে সকলের দৃষ্টি অাকর্ষণ করছে।
    >>>>>"অাল কায়েদা" নিজের অস্তিত্ব শক্তিশালী করতে সচেষ্ট হয়েছে "বাদাকশান" প্রদেশে। বিশেষকরে শিগনান জেলায়, যা তাজিকিস্তানের সাথে সীমান্ত ভাগাভাগি করেছে। UN ঘোষনা দিয়েছে : "সদস্য রাষ্ট্র" থেকে সুত্রের উদ্বৃত সংবাদ : "বাদাকশান" প্রদেশে রয়েছে অানুমানিক ৫০০ বিদেশী সন্ত্রাসী সৈন্য, যারা উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান, কিরগিজিস্তান, এবং পাকিস্তান থেকে এসেছে। জনশ্রুতি অনুযায়ি, এসব বিদেশী সন্ত্রাসী সৈন্যগুলো তালেবান পতাকার নিচে পরিচালিত হচ্ছে। তাদের নিজেদের অায়-রোজগারের কোন স্বাধীন উৎস নেই। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তারা - তালেবান এবং "অাল কায়েদা" - উভয়ের উপর নির্ভরশীল। অাবার তাদের অার্থিক ভরণপোষণের অধিকাংশ যোগান দিচ্ছে "অাল কায়েদা"।
    >>>>>UN এর অনুসন্ধান হলো : "বাদাকশান" প্রদেশের তালেবান শাসিত অঞ্চলে "দ্যা ইস্টার্ন তুর্কিস্তান ইসলামিক মুভমেন্ট (ETIM)" এরও অস্তিত্ব রয়েছে। সাধারণত সচরাচর দলটি "দ্যা তুরকিস্তান ইসলামি পার্টি" (TIP) নামে পরিচিত। "দ্যা ETIM/TIP" এর "স্থানীয় অামির" - যাকে "হাজী ফোরকান" নামে ডাকা হতো - মৌলভি ইবরাহিমের সহিত প্রতিনিধি হিসেবে নোকরি করছিলেন। ২০১৮ এর শুরুর দিকে US মিলিটারি "বাদাকশান"এ অবস্থিত ETIM/TIP এবং অন্যান্য সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত তালিবান ট্রেনিং ক্যাম্পে তাড়িত করে।
    >>>>>UN জানিয়েছে : "বাদাকশান" অঞ্চলে মধ্য এশিয়ার নিরাপত্তা ঝুকির মূল ডাটা এই চরমপন্থিরা। একিসাথে তারা "জামাত অান-নুসরাহ" এর অন্তর্গত একটি নব্য "তাজিক" গোষ্ঠীও বটে।
    >>>>>সম্প্রতি এক রিপোর্টে "রেডিও ফ্রী ইউরোপ/রেডিও লিবার্টি", "বাদাকশান" অঞ্চলে তালেবানের শক্তিশালী অবস্থানের দিকে সকলের দৃষ্টি অাকর্ষণ করেছে। দলটি নিজ "শরিয়াহ" এর কর্কশ বর্ণনা ওখানের স্থানীয় জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। বহিরাগত সন্ত্রাসী সৈন্যগুলো মুলত, বিশেষভাবে অাতিথেয় হতে তালেবান শাসিত এইরকম তৃণাচ্ছাদিত জমি খুজে নেয় - মন্তব্য UN এর।
    >>>>>অন্যত্র UN বলেছে : "পাকটিকা" প্রদেশের "বারমাল" জেলায় নিজ উপস্থিতি সম্প্রসারিত করতে "অাল কায়েদা"র অাগ্রহ দেখা গেছে। উল্ল্যেখ্য যে, "হক্বকানী নেটওয়ার্ক" এর সুপরিচিত একটি দূর্গ হলো "পাকতিকা"। UN তার পাঠকদের কে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে : তালেবানের অখন্ড অঙ্গ "হক্বকানী নেটওয়ার্ক" "অাল কায়েদা"র সহিত নিবির বন্ধন তৈরি করে রেখেছে।
    >>>>>তালেবান পতাকার নিচে সাধ্যমত অবিরাম লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে "অাল কায়েদা"র সাংগঠনিক উজবেক জিহাদীরা। এদিকে মোল্লা ওমর মৃত্যুর পারিপার্শ্বিক বিতর্কে জড়িয়ে অাছে "দ্যা ইসলামিক মুভমেন্ট অফ উজবেকিস্তান (IMU)"। তাছাড়া ২০১৫ সালে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর ক্যাম্পে দলটির নেতৃত্ব ব্যাহত হয়। যাইহোক, তালেবানের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অতিতই IMU কে টুকরা টুকরা করে ছেড়েছে এবং তালেবানের উপর ভরসা করার দায়ে দলটি সর্বস্বান্ত হয়েছে ও একটি ছোট্র গোষ্টিতে রুপান্তর হয়েছে - দাবী UN এর।
    >>>>>উজবেকের অারোও দু'টি গ্রুপ - "দ্যা ইসলামিক জিহাদ গ্রুপ" (IMU এর একটি প্রশাখা। ২০১৭ সালে জার্মানিতে এদলটির সদস্যরা অামেরিকার বিরোদ্ধে অাক্রমণের একটি ষড়যন্ত্র এটেছিলো) এবং "কাতিবাত অাত-তাওহীদ ওয়াল জিহাদ (KTJ)" - তালেবান সৈন্যদের সামরিক ট্রেনিংয়ের যোগান দিচ্ছে।
    >>>>একইভাবে প্রভাবশালী UIGHUR TIP ও KTJ এরও একটি অান্তর্জাতিক মাধ্যম রয়েছে, যেহেতু দলটির সিরিয়ান শাখা "হায়াত তাহরির অাশ-শাম" এর সহিত সম্পর্কযুক্ত।
    >>>>>UN ঘোষনা দিয়েছে : তন্মধ্যে কতক দল মধ্য এশিয়ার অভ্যন্তরীণ দেশগুলোতে অনুপ্রবেশ করতে অাগ্রহ রাখে। কিন্তু ইদানিং তালেবানের উপর নির্ভশীল হওয়ায় অাফগান সরকারকে তারা তাদের অাক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু বানিয়েছে। উজবেকিস্তানে অারোঅাগেই সন্ত্রাসী হামলা সম্পন্ন করে ফেলেছে "দ্যা ইসলামিক জিহাদ গ্রুপ"। অবশ্য দলটি "দ্যা ইসলামিক জিহাদ ইউনিয়ন" নামে পরিচিত।



    খোরাসানের "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর ব্যাপারে UN কর্তৃক সংক্ষিপ্ত বার্তা, জানুয়ারি ২০১৯।
    >>>>>UN অনুমান করেছে : অাফগানিস্তানে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর সৈন্য অাছে ২৫০০ থেকে ৪০০০ এর মাঝামাঝি তে। FDD's "লং ওয়ার জার্নাল" এর অাগেকার পরিসংখ্যান ছিলো : কোন নির্দিষ্ট দল ও সেইসাথে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর জিহাদীদের সংখা নির্ণয় করা, একটি বিশেষ দুঃসাধ্য চেষ্টা ও সম্পূর্ণ অনিশ্চয়তা বৈকিছু নয়। যাহোক, দেশের অভ্যন্তরে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর হামলাগুলোর স্কেল খেয়াল করলে প্রতিয়মান হয়, UN এর পরিসংখ্যানই ন্যায্য বলপার্ক হবে।
    >>>>>"দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর অামির "অাবু সাঈদ বাযাউরি" ২০১৮ সালের জুলাই মাসে নিহত হোন। মৌলভি জিয়াউল হক্ব (অাবু উমর অাল-খোরাসানি) নামে এক জিহাদীর মাধ্যমে দলটির "নেতৃত্ব কাউন্সিল" তার হস্তাগত হয়েছিলো। অতঃপর UN জানিয়েছে : "দ্যা ইসলামিক স্টেট" শাখাটি হচ্ছে একটি মূল জাহাজের সমতুল্য। অার সিরিয়ায় অবস্থিত "অারব প্রজাতন্ত্র" এবং ইরাকের "স্থানীয় ইসলামিক স্টেট" এর নেতৃত্বগুলো, দলের মূলের সহিত নিবির যোগাযোগ রাখে। "দ্যা ইসলামিক স্টেট" কাজহলো "টেলিভিশন প্রচারণা প্রকাশনী"র মত এবং "গুরুত্বপূর্ণ কর্মীদের নিয়োগ মুল-নেতৃত্ব মারফত" - এর সমতুল্য।
    >>>>>গত বছর উত্তর যৌজযান প্রদেশে খুববেশি বাধাবিপত্তির ভোগানি চলছিলো। তথাপি অাফগানিস্তানে, বিশেষকরে পূর্ব অাফগানিস্তানে দেশের অপর অারেকটা অংশে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর শাখা নিজেদের উপস্থিতির জানান দিয়েছে।






    তালেবান শাসিত "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর সংবাদ, জুলাই ২০১৮।
    দলটিতে নিহত সৈন্যর সংখ্যা অানোমানিক ২০০জন। পাশাপাশি অাফগান সরকারের নিকট অাত্মসমর্পনের সময় বেশকিছু অাহত হয়েছে। UN বিবৃতিতে জানিয়েছে : এলাকাটিতে ২৫জন বিদেশী সন্ত্রাসী সৈন্য তালেবানের নিকট অাত্মসমর্পন করেছে। যদিও "যৌজযান" অঞ্চলকে তথাকথিত "খেলাফত" মুক্ত ধারনা করা হয়, কিন্তু তালেবান সৈন্যদের অারেকটি সংখ্যালঘু দল নিকটস্ত অন্যান্য অঞ্চলে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর সাদৃশ্য ধরে রেখেছে।
    >>>>>UN এর মতানুসারে : নানগারহার, কোনার, নুরিস্তান এবং লাঘমান এর পূর্বাঞ্চলগুলো হচ্ছে অাফগান খেলাফতের স্বঘোষিত তাদের মুলকেল্লা। এসব এলাকায়, বিশেষকরে নানগারহার অঞ্চলে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এর বিরোদ্ধে US মিলিটারি সন্ত্রাসবিরোধী প্রচারণা চালিয়েছিলো। তথাপি সেখানে এখনোও জিহাদীদের কতক ট্রেনিং ক্যাম্প বর্তমান রয়েছে। অাফগানের কিছু শহর ও সেইসাথে কাবুলেও জিহাদীরা একটি ক্ষুদ্র নেটওয়ার্ক তৈরি করে রেখেছে।
    >>>>>মোটকথা অাফগান শহরে বিশেষত উর্বর হয়ে উঠেছে "দ্যা ইসলামিক স্টেট" এবং ক্রমান্বয়ে দলটি সেখানে বেসামরিক ও অাফগান সরকারকে লক্ষবস্তু নির্ণয় করছে।
    >>>>>তালেবান শাসিত মূল অঞ্চলগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে "অাল কায়েদা"র সুদীর্ঘ সময়ের সহযোগি "দ্যা হক্বকানী নেটওয়ার্ক" এবং সেইসাথে কাবুলেও একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে রেখেছে।




    ************************

    রিপোর্টার বিল রোঙ্গিউ হলেন : "গণতন্ত্রের পক্ষসমর্থক ফাউন্ডেশন" এর একজন সিনিয়র সহকর্মী। সেইসাথে FDD's "লং ওয়ার জার্নাল" এর সম্পাদক। অার থমাস যস্বেলিন হলেন : "গণতন্ত্রের পক্ষসমর্থক ফাউন্ডেশন" এর একজন সিনিয়র সহকর্মী এবং FDD's "লং ওয়ার জার্নাল" এর সিনিয়র সম্পাদক।

    >>>>>
    অাপনি কি FDD's "লং ওয়ার জার্নাল" এর একজন নিবেদিত পাঠক? অামাদের অনুসন্ধান অাপনি বা অাপনার টীমকে কি বছরের সেরা উপকারটি দিচ্ছে? প্রাক্তন বা মাসিক অর্থসাহায্য দিয়ে অামাদের স্বাধীন বিবৃতি ও সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ কে সহায়তা করুন। বিবৃতিটি পড়ার জন্য অাপনাকে ধন্যবাদ। এখানে অর্থসাহায্যের সুবর্ণ সুযোগটি অাপনিও গ্রহণ করুন।

  • #2
    আল্লাহ আপনার মেহনকে কবুল করুন,আমিন।

    Comment

    Working...
    X