Announcement

Collapse
No announcement yet.

প্রিয় বড় ভাইদের নিকট একটি প্রশ্ন....

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • প্রিয় বড় ভাইদের নিকট একটি প্রশ্ন....

    অমুসলিম এর ঘরে জন্ম নিয়ে নাবালেগ অবস্থায়/জন্মের পরপর মারা গেলো যে শিশু সে কি জান্নাতি না জাহান্নামী??
    (দলিলের আলোকে উত্তর কামনা করছি)











    [হয়তো শরিয়ত নয়তো শাহাদাত ]

  • #2
    জি, আখি।ভাইয়েরা আপনাকে সাহায্য করবে।অপেক্ষা করু।
    ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

    Comment


    • #3
      এ বিষয়ে বিজ্ঞ ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি..আপনারা পোষ্টদাতাকে ভাইকে সহযোগিতা করুন..বিশেষকরে ইলম ও জিহাদ ভাইকে...!
      আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের সবাইকে তাওফিক দান করুন। আমীন
      তবে পোষ্টদাতা ভাইকে বলবো-
      আপনি এ বিষয়টি অফলাইনে বিজ্ঞ মুফতিয়ানে কেরামের কাছ থেকেও জেনে নিতে পারতেন বা কোন উল্লেখযোগ্য ফতোয়া বিভাগ থেকেও জেনে নিতে পারতেন...!
      যেগুলো আমরা অফলাইনে জানা সম্ভব সেগুলো অনলাইনে জিজ্ঞাসা না করাই শ্রেয় মনে করছি।
      বিশেষকরে ফোরামে এ জাতীয় প্রশ্ন না করাই উত্তম হবে বলে মনে করি।
      আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        মুসলমানদের নাবালেগ সন্তানদের বেহেশত যাওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। এ ব্যাপারে সকলেই একমত যে, তারা বেহেশতে যাবে।


        কিন্তু অমুসলিমদের নাবালেগ সন্তানদের ব্যাপারে মতভেদ আছে। পিতা-মাতার অনুগামী হিসেবে কেউ কেউ তাদেরকে জাহান্নামী বললেও অনেকে তাদেরকে জান্নাতী হওযার পক্ষে মতামত দিয়েছেন। অনেকে মন্তব্য করেছেন যে, তারা জান্নাতীদের খাদিম হবে। এ ব্যাপারে প্রত্যেকের নিকট স্ব-স্ব মতের পক্ষে দলীল-প্রমাণ আছে। কেউ মনগড়া মন্তব্য ব্যক্ত করেননি। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া-সাল্লাম-এর সর্বশেষ সিদ্ধান্ত কি, তা অনেক সময় স্পষ্ট না থাকায় পরবর্তী উলামাগণের মধ্যে মতভেদ পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। তবে এ ব্যাপারে নির্ভরযোগ্য মত এটাই বলা হয় যে, তাদের সকলকে জান্নাতী বা সকলকে জাহান্নামী বলে স্থির মন্তব্য না করে কেবল এতটুকু বলা যায় যে, হাশরের ময়দানে বিশেষ পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের কিছু সংখ্যক জান্নাতী হবে, আর কিছু সংখ্যক জাহান্নামী হবে। এতটুকুর উপর বিশ্বাস রাখা আমাদের কর্তব্য। এর চেয়ে বেশী বুঝতে চেষ্টা করা বা এ ব্যাপারে আল্লাহর সিদ্ধান্তের উপর কোন আপত্তি উত্থাপন করা ঈমানের জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ হযরত ইমাম আবূ হানীফা (রহঃ)-কে এ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে, তিনি সাফ উত্তর দেন- “এ ব্যাপারে কোন স্থির সিদ্ধান্ত আমার জানা নেই।”


        [প্রমাণঃ তীবী শরহে মেশকাত, ১/২৬২ # মেরকাত, ১/১৬৬ # ফাইযুল বারী শরহে বুখারী, ৪/৪৩৬ # আশরাফুত তাওজীহ-মিশকাতুল মাসাবীহ, ১/২৪১]

        সোর্সঃ http://www.islamijindegi.....LIU

        Comment


        • #5
          MD Tamim Ahsan ভাই, আল্লাহ তা‘আলা আপনার মেহনতকে কবুল করুন। আমীন
          আন্তরিক ধন্যবাদ রইল। শুকরান
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6

            ইমাম বুখারী, ইমাম নববী ও অন্যান্য মুহাক্কিক আলেমদের মতে মুশরিকদের সন্তানরাও জান্নাতে যাবে, আল্লামা তাকী উসমানী এটিকেই অধিকাংশ আলেমদের মত বলেছেন, যদিও এ ব্যাপার ইমাম আবু হানিফা সিদ্ধান্ত গ্রহণ হতে বিরত থেকেছেন, তবে আকীদার মাসয়ালায় নির্দিষ্ট কোন ইমামের তাকলীদ জরুরী নয়। বিশেষকরে যেহেতু এর স্বপক্ষে একাধিক হাদিস রয়েছে, এখানে সহিহ বুখারীর একটি দীর্ঘ হাদিসের অংশবিশেষ উল্লেখ করছি, যাতে রাসূল ইবরাহীম আলা্ইহিস সালামকে স্বপ্নে জান্নাতে দেখেন, তখন তার পাশে অসংখ্য বাচ্চা বসা ছিল, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তাকে বলা হয়,
            وأما الرجل الطويل الذي في الروضة فإنه إبراهيم صلى الله عليه وسلم، وأما الولدان الذين حوله فكل مولود مات على الفطرة " قال: فقال بعض المسلمين: يا رسول الله، وأولاد المشركين؟ فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «وأولاد المشركين

            আপনি যে দীর্ঘ ব্যক্তিকে দেখেছেন, সে হলো ইবরাহীম, আর তার পাশে যে বাচ্চারা ছিল, তারা হলো প্রত্যেক ঐ নবজাতক যারা ফিতরাহ (বা স্বভাবজাত ধর্ম ইসলামের) উপর মারা গেছে, সাহাবায়ে কেরাম প্রশ্ন করলেন, মুশরিকদের সন্তানরাও কি তাদের অন্তর্ভুক্ত। রাসূল বললেন, হা, মুশরিকদের সন্তানরাও। -সহিহ বুখারী, ১০১১

            এ ব্যাপারে অন্যান্য দলিলগুলোও দিয়ে দিচ্ছি,

            2 - أخرج أبو يعلى من حديث أنس مرفوعا: «سألت ربي اللاهين من ذرية البشر أن لا يعذبهم، فأعطانيهم»، قال الحافظ: إسناده حسن، وورد تفسير «اللاهين» بأنهم الأطفال من حديث ابن عباس مرفوعا أخرجه البزار.

            3 - أخرج أحمد من طريق خنساء بنت معاوية بن صريم عن عمتها قالت: «قلت يا رسول الله من في الجنة؟ قال: النبي في الجنة، والشهيد في الجنة، والمولود في الجنة» قال الحافظ: «إسناده حسن».

            4 - قوله صلي الله عليه وسلم: كل مولود يولد علي الفطرة، فإن الظاهر أنه يعامل معاملة من كان علي دين الفطرة.

            5 - قوله تعالي: «وَمَا كُنَّا مُعَذِّبِينَ حَتَّى نَبْعَثَ رَسُولاً» وإذا كان لا يعذب العاقل لكونه لم تبلغه الدعوة فلأن لا يعذب غير العاقل من باب الأولى، وقال النووي: لا يتوجه علي المولود التكليف ولا يلزمه قول الرسول حتي يبلغ.
            الجهاد محك الإيمان

            জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

            Comment


            • #7
              আল্লাহ তো জালিম নয়, যে, না বালিগদের জাহান্নামে দিবে।
              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

              Comment


              • #8
                আদনানমারুফ ভাই,
                আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও মোবরাকবাদ।
                আপনি নিয়মিত এক্টিভ থাকবেন বলে আশা রাখি।
                আল্লাহ তা‘আলা আপনার মেহনতকে কবুল করুন। আমীন
                ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                Comment

                Working...
                X