Announcement

Collapse
No announcement yet.

আবার চল যাই

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আবার চল যাই



    তিমির রাত্রি - 'এশা'র আযান শুনি দূর মসজিদে।
    প্রিয়-হারা কার কান্নার মতো এ-বুকে আসিয়ে বিঁধে!

    আমির-উল-মুমেনিন,
    তোমার স্মৃতি যে আযানের ধ্বনি জানে না মুয়াজ্জিন।
    তকবির শুনি, শয্যা ছাড়িয়া চকিতে উঠিয়া বসি,
    বাতায়নে চাই-উঠিয়াছে কি-রে গগনে মরুর শশী?
    ও-আযান, ও কি পাপিয়ার ডাক, ও কি চকোরীর গান?
    মুয়াজ্জিনের কন্ঠে ও কি ও তোমারি সে আহ্ববান?

    আবার লুটায়ে পড়ি।
    'সেদিন গিয়াছে' - শিয়রের কাছে কহিছে কালের ঘড়ি।
    উমর! ফারুক! আখেরি নবীর ওগো দক্ষিণ-বাহু!
    *************************
    ইসলাম-রবি, জ্যোতি তার আজ দিনে দিনে বিমলিন!
    সত্যের আলো নিভিয়া-জ্বলিছে জোনাকির আলো ক্ষীণ।
    শুধু অঙ্গুলি-হেলনে শাসন করিতে এ জগতের
    দিয়াছিলে ফেলি মুহম্মদের চরণে যে-শমশের
    ফিরদৌস ছাড়ি নেমে এস তুমি সেই শমশের ধরি
    আর একবার লোহিত-সাগরে লালে-লাল হয়ে মরি!
    **************************
    অর্ধ পৃথিবী করেছ শাসন ধুলার তখতে বসি
    খেজুরপাতার প্রাসাদ তোমার বারে বারে গেছে খসি
    সাইমুম-ঝড়ে। পড়েছে কুটির, তুমি পড়নি ক' নুয়ে,
    ঊর্ধ্বের যারা - পড়ছে তাহারা, তুমি ছিলে খাড়া ভূঁয়ে।
    শত প্রলোভন বিলাস বাসনা ঐশ্বর্যের মদ
    করেছে সালাম দূর হতে সব ছুঁইতে পারেনি পদ।
    সবারে ঊর্ধ্বে তুলিয়া ধরিয়া তুমি ছিলে সব নিচে,
    বুকে করে সবে বেড়া করি পার, আপনি রহিলে পিছে।

    হেরি পশ্চাতে চাহি-
    তুমি চলিয়াছ রৌদ্রদগ্ধ দূর মরুপথ বাহি
    জেরুজালেমের কিল্লা যথায় আছে অবরোধ করি
    বীর মুসলিম সেনাদল তব বহু দিন মাস ধরি।
    দুর্গের দ্বার খুলিবে তাহারা বলেছে শত্রু শেষে-
    উমর যদি গো সন্ধিপত্রে স্বাক্ষর করে এসে!
    হায় রে, আধেক ধরার মালিক আমির-উল-মুমেনিন
    শুনে সে খবর একাকী উষ্ট্রে চলেছে বিরামহীন
    সাহারা পারায়ে! ঝুলিতে দু খানা শুকনো 'খবুজ' রুটি
    একটি মশকে একটুকু পানি খোর্মা দু তিন মুঠি।
    প্রহরীবিহীন সম্রাট চলে একা পথে উটে চড়ি
    চলেছে একটি মাত্র ভৃত্য উষ্ট্রের রশি ধরি!
    মরুর সূর্য ঊর্ধ্ব আকাশে আগুন বৃষ্টি করে,
    সে আগুন-তাতে খই সম ফোটে বালুকা মরুর পরে।
    কিছুদূর যেতে উঠ হতে নামি কহিলে ভৃত্যে, 'ভাই
    পেরেশান বড় হয়েছ চলিয়া! এইবার আমি যাই
    উষ্ট্রের রশি ধরিয়া অগ্রে, তুমি উঠে বস উটে,
    তপ্ত বালুতে চলি যে চরণে রক্ত উঠেছে ফুটে।'

    ...ভৃত্য দস্ত চুমি
    কাঁদিয়া কহিল, 'উমর! কেমনে এ আদেশ কর তুমি?
    উষ্ট্রের পিঠে আরাম করিয়া গোলাম রহিবে বসি
    আর হেঁটে যাবে খলিফা উমর ধরি সে উটের রশি?'

    খলিফা হাসিয়া বলে,
    'তুমি জিতে গিয়ে বড় হতে চাও, ভাই রে, এমনি ছলে।
    রোজ-কিয়ামতে আল্লাহ যে দিন কহিবে, 'উমর! ওরে
    করেনি খলিফা, মুসলিম-জাঁহা তোর সুখ তরে তোরে।'
    কি দিব জওয়াব, কি করিয়া মুখ দেখাব রসুলে ভাই।
    আমি তোমাদের প্রতিনিধি শুধু, মোর অধিকার নাই।

    ভৃত্য চড়িল উটের পৃষ্ঠে উমর ধরিল রশি,
    মানুষে স্বর্গে তুলিয়া ধরিয়া ধুলায় নামিল শশী।
    *************************
    তুমি নির্ভীক, এক খোদা ছাড়া করনি ক' কারে ভয়,
    সত্যব্রত তোমায় তাইতে সবে উদ্ধত কয়।
    মানুষ হইয়া মানুষের পূজা মানুষেরি অপমান,
    তাই মহাবীর খালদেরে তুমি পাঠাইলে ফরমান,
    সিপাহ-সালারে ইঙ্গিতে তব করিলে মামুলি সেনা,
    বিশ্ব-বিজয়ী বীরেরে শাসিতে এতটুকু টলিলে না।(1)

    *************************
    কাঁদিতেছে আর দুখিনী মাতা ছেলেরে ভুলাতে হায়,
    উনানে শূন্য হাঁড়ি চড়াইয়া কাঁদিয়া অকুলে চায়।
    শুনিয়া সকল - কাঁদিতে কাঁদিতে ছুটে গেলে মদিনাতে
    বায়তুল-মাল হইতে লইয়া ঘৃত আটা নিজ হাতে,
    বলিলে, 'এসব চাপাইয়া দাও আমার পিঠের 'পরে,
    আমি লয়ে যাব বহিয়া এ-সব দুখিনী মায়ের ঘরে'।
    কত লোক আসি আপনি চাহিল বহিতে তোমার বোঝা,
    বলিলে, 'বন্ধু, আমার এ ভার আমিই বহিব সোজা!
    রোজ-কিয়ামতে কে বহিবে বল আমার পাপের ভার?
    মম অপরাধে ক্ষুধায় শিশুরা কাঁদিয়াছে, আজি তার
    প্রায়শ্চিত্ত করিব আপনি' - চলিলে নিশীথ রাতে
    পৃষ্ঠে বহিয়া খাদ্যের বোঝা দুখিনীর আঙিনাতে!

    এত যে কোমল প্রাণ,
    করুণার বশে তবু গো ন্যায়ের করনি ক' অপমান!
    মদ্যপানের অপরাধে প্রিয় পুত্রেরে নিজ করে
    মেরেছ দোররা, মরেছে পুত্রে তোমার চোখের পরে!
    ক্ষমা চাহিয়াছে পুত্র, বলেছ পাষাণে বক্ষ বাঁধি-
    'অপরাধ করে তোরি মতো স্বরে কাঁদিয়াছে অপরাধী।'

    আবু শাহমার গোরে
    কাঁদিতে যাইয়া ফিরিয়া আসি গো তোমারে সালাম করে।

    খাস দরবার ভরিয়া গিয়াছে হাজার দেশের লোকে,
    'কোথায় খলিফা' কেবলি প্রশ্ন ভাসে উৎসুক চোখে,
    একটি মাত্র পিরান কাচিয়া শুকায়নি তাহা বলে,
    রৌদ্রে ধরিয়া বসিয়া আছে গো খলিফা আঙিনা-তলে।
    হে খলিফাতুল-মুসলেমিন! হে চীরধারী সম্রাট!
    অপমান তব করিব না আজ করিয়া নান্দী পাঠ,
    মানুষেরে তুমি বলেছ বন্ধু, বলিয়াছ ভাই, তাই
    তোমারে এমন চোখের পানিতে স্মরি গো সর্বদাই।

    উমর ফারুক
    - কাজী নজরুল ইসলাম

    (1)খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) যখন রোমকদের বিরুদ্ধে ইয়ারমুকের যুদ্ধে অপূর্ব রণ কৌশল ও বীরত্বের পরিচয় দেন। তার সেনাপত্বিতে যুদ্ধ জয়ের ফলে দিন দিন ইসলামী সাম্রাজ্যের সীমা বাড়তে থাকে এবং পারস্য(বর্তমান ইরান) ও রোমক(পশ্চিম এশিয়া)সাম্রাজ্য মুসলিমদের হাতে আসে। যুদ্ধে নৈপুণ্যের জন্য উপাধি পান সাইফুল্লাহ বা আল্লাহর তরবারি। একবার তার বীরত্ব ও স্তুতি গেয়েে এক কবি একটি সুন্দর কবিতা রচনা করেন। তিনি এই কবিতা পড়ে মুগ্ধ হন এবং অত্যন্ত আনন্দিত হয়ে কবিকে ১০,০০০ হাজার আরবীয় মুদ্রা উপহার দেন। তখন খলিফা ছিলেন উমর (রাঃ)। তিনি খবর পেয়ে তাকে পদ্যচুত করেন। কেননা, তিনি যদি রাষ্ট্রের কোষ থেকে কোন উপহার দেন তবে সেটা হবে অপব্যয়। খলিফা (রাঃ) নির্দেশ তিনি (রাঃ) মাথা পেতে নেন। খলিফা (রাঃ) তার এই মহানুভবতায় বিমুগ্ধ হন। তিনি মুসলিম সাম্রাজ্যের সকল প্রাদেশিক গভর্ণরকে এই মর্মে চিঠি দেন যে, খালিদকে (রাঃ) অর্থ অপব্যয়ের বা বিশ্বাস ভঙ্গের জন্য পদচ্যুত করা হয়নি। তবে ক্রমেই জনগণের মনে একটা ধারণা হচ্ছিল যে, মুসলিমদের জয়ের একমাত্র কারণ খালিদের (রাঃ) বীরত্ব। এই ধারণা তাদের মন থেকে দুর করা প্রয়োজন। মুসলিমদের সত্যটুকু বুঝতে হবে যে, সব কিছুই আল্লাহর ইচ্ছায় সম্পাদিত হয়ে থাকে।
    Last edited by tayfamansura; 12-12-2015, 03:30 PM.

  • #2
    আল্লাহু আকবর !!!!!!!
    ভাই চমৎকার হয়েছে। জাঝাকাল্লাহ।

    Comment


    • #3
      কত সুন্দর কবিতা ! মাশাআল্লাহ।

      Comment


      • #4
        তুমি নির্ভীক, এক খোদা ছাড়া করনি ক' কারে ভয়,
        সত্যব্রত তোমায় তাইতে সবে উদ্ধত কয়।
        মানুষ হইয়া মানুষের পূজা মানুষেরি অপমান


        মাশাল্লাহ আখি,
        কাফেলা এগিয়ে চলছে আর কুকুরেরা ঘেঊ ঘেঊ করে চলছে...

        Comment


        • #5
          শেয়ার করার জন্য জাঝাকাল্লাহু খাইরান।
          কাজী নজরুল ইসলামের "ইসলামী কবিতা সমগ্র" একটা বই আছে।

          কবিতাগুলো পড়লে রক্ত গরম হয়ে যায়।
          কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

          Comment


          • #6
            ভৃত্য চড়িল উটের পৃষ্ঠে উমর ধরিল রশি,
            মানুষে স্বর্গে তুলিয়া ধরিয়া ধুলায় নামিল শশী।
            *************************
            মাশাআল্লহ !
            অনেক সুন্দর।
            নজরুলের " যৌবনের গান" প্রবন্ধটি বৃদ্ধের যৌবন ফিরিয়ে চেতনা জাগিয়ে তুলে।

            Comment


            • #7
              "বার্ধক্য তাহাই—যাহা পুরাতনকে, মিথ্যাকে, মৃত্যুকে আঁকড়িয়া পড়িয়া থাকে, বৃদ্ধ তাহারাই—যাহারা মায়াচ্ছন্ন নব মানবের অভিনব জয় যাত্রার শুধু বোঝা নয়, বিঘ্ন; শতাব্দীর নব যাত্রীর চলার ছন্দে ছন্দ মিলাইয়া যাহারা কুচকাওয়াজ করিতে জানে না, পারে না; যাহারা জীব হইয়াও জড়; যাহারা অটল সংস্কারের পাষাণস্তূপ আঁকড়িয়া পড়িয়া আছে। বৃদ্ধ তাহারাই যাহারা নব অরুণোদয় দেখিয়া নিদ্রাভঙ্গের ভয়ে দ্বার রুদ্ধ করিয়া পড়িয়া থাকে। আলোক-পিয়াসী প্রাণ চঞ্চল শিশুদের কল কোলাহলে যাহারা বিরক্ত হইয়া অভিসম্পাত করিতে থাকে, জীর্ণ পুঁতি চাপা পড়িয়া যাহাদের নাভিশ্বাস বহিতেছে, অতি জ্ঞানের অগ্নিমান্দ্যে যাহারা আজ কঙ্কালসার—বৃদ্ধ তাহারাই। ইহাদের ধর্মই বার্ধক্য। বার্ধককে সব সময় বয়সের ফ্রেমে বাঁধা যায় না। বহু যুবককে দেখিয়াছি যাহাদের যৌবনের উর্দির নিচে বার্ধক্যের কঙ্কাল মূর্তি। আবার বহু বৃদ্ধকে দেখিয়াছি যাঁহাদের বার্ধক্যের জীর্ণাবরণের তলে মেঘলুপ্ত সূর্যের মতো প্রদীপ্ত যৌবন। তরুণ নামের জয়-মুকুট শুধু তাহারই যাহার শক্তি অপরিমাণ, গতিবেগ ঝঞ্ঝার ন্যায়, তেজ নির্মেঘ আষাঢ় মধ্যাহ্নের মার্তণ্ডপ্রায়, বিপুল যাহার আশা, ক্লান্তিহীন যাহার উৎসাহ, বিরাট যাহার ঔদার্য, অফুরন্ত যাহার প্রাণ, অটল যাহার সাধনা, মৃত্যু যাহার মুঠিতলে। তারুণ্য দেখিয়াছি আরবের বেদুইনদের মাঝে, তারুণ্য দেখিয়াছি মহাসমরে সৈনিকের মুখে,"

              Comment


              • #8
                চল্ চল্ চল্
                - কাজী নজরুল ইসলাম

                চল্ চল্ চল্
                ঊর্দ্ধ গগনে বাজে মাদল
                নিম্নে উতলা ধরণী-তল
                অরুণ প্রাতের তরুণ দল
                চল্ রে চল্ রে চল্
                চল্ চল্ চল্।।
                ঊষার দুয়ারে হানি আঘাত
                আমরা আনিব রাঙা প্রভাত
                আমরা টুটিব তিমির রাত
                বাঁধার বিন্ধ্যা চল।।
                নব নবীনের গাহিয়া গান
                সজীব করিব মহাশশ্মান
                আমরা দানিব নতুন প্রাণ
                বাহুতে নবীন বল।।
                চলরে নওজোয়ান
                শোনরে পাতিয়া কান-
                মৃত্যু-তোরণ-দুয়ারে-দুয়ারে
                জীবনের আহ্বান
                ভাঙ্গরে ভাঙ্গ আগল
                চল্ রে চল্ রে চল্
                চল্ চল্ চল্।।

                Comment


                • #9
                  ধর্ম নিরপেক্ষদের জাতীয় কবি নজরুল তার 'মন্দির ও মসজিদ' নামক প্রবন্ধে লিখেছে-

                  দেখিলাম, আল্লার মজসিদ আল্লা আসিয়া রক্ষা করিলেন না, মা-কালীর মন্দির কালী আসিয়া আগলাইলেন না।
                  মন্দিরের চূড়া ভাঙ্গিল মসজিদের গম্বুজ টুটিল। আল্লার এবং কালীর কোনো সাড়া শব্দ পাওয়া গেল না
                  আকাশ হইতে বজ্রপাত হইল না হিন্দুদের মাথার উপর।

                  Comment


                  • #10
                    জাজাকাল্লাহ খইর,ভাই
                    Last edited by Humanism; 01-21-2016, 01:21 PM.

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহু তায়ালা।

                      Comment


                      • #12
                        আবার চল যাই
                        ভাই কোথায় যাওয়ার জন্য ডাকছেন ? গণতান্ত্রিক ফালতু সম্মেলন গুলোতে ? আমি অন্তত যাব তো নাইই বরং যাওয়ার চিন্তাকেও পাপ মনে করি। তবে না যদি ভিন্ন কোন উদ্দেশ্য থাকে।

                        আর কার কবিতা দিয়েছেন ???????
                        মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
                        রোম- ৪৭

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by Green bird View Post
                          ধর্ম নিরপেক্ষদের জাতীয় কবি নজরুল তার 'মন্দির ও মসজিদ' নামক প্রবন্ধে লিখেছে-

                          দেখিলাম, আল্লার মজসিদ আল্লা আসিয়া রক্ষা করিলেন না, মা-কালীর মন্দির কালী আসিয়া আগলাইলেন না।
                          মন্দিরের চূড়া ভাঙ্গিল মসজিদের গম্বুজ টুটিল। আল্লার এবং কালীর কোনো সাড়া শব্দ পাওয়া গেল না
                          আকাশ হইতে বজ্রপাত হইল না হিন্দুদের মাথার উপর।
                          এটাই। জীবনের প্রথম দিকে নজরুল ইসলাম অনেক ইসলামী কবিতা লিখেছেন। যখন যে দিকে লিখেছেন, সেদিকে বাঁধ ভেংগে নিয়ে গেছে।
                          পরবর্তী জীবনে আবার এক হিন্দু মহিলাকে বিয়ে করেছেন, তারপর তার কবিতা অন্যদিকে মোড় নিয়েছে।

                          উনার ইসলামী কবিতাগুলি পড়ার পর উনার অন্য কবিতা ও গান দেখলে লোকটার জন্য খুবই আফসোস হয়!!
                          উনি যে সকল ইসলামী কবিতা লিখে গেছেন, যেভাবে মুসলমানদের মনের ভাব-আবেগ-বিদ্রোহের কথা ফুটিয়ে তুলেছেন, সে রকম আর কেউ হয়তো পারে নি।
                          আফসোস উনার জন্য!!

                          কাজী নজরুল ইসলামের ইসলামী কবিতাগুলো ব্যবহার করার ব্যাপারে শরীয়াতের হুকুম কি? এটা কোন ভাই জানাতে পারলে সবাই উপকৃত হতাম ইনশাআল্লাহ।
                          কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                          Comment


                          • #14
                            জায়াকাল্লাহ!!!!!!

                            Comment

                            Working...
                            X