Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ * নিউজ ll ১৩ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll১৫ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী। in উম্মাহ সংবাদ

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ * নিউজ ll ১৩ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll১৫ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী। in উম্মাহ সংবাদ

    আবারও সীমান্তে বাংলাদেশী মুসলিমকে হত্যা করলো হিন্দুত্ববাদী বিএসএফ!



    চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ঠাকুরপুর সীমান্তে আবদুল্লাহ মন্ডল (৪৬) নামে এক বাংলাদেশি মুসলিমকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বুধবার ভোরে সীমান্ত অতিক্রম করে গরু আনতে গেলে ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) তাকে পিটিয়ে হত্যা করে বলে অভিযোগ স্থানীয় গ্রামবাসীর। নিহত আবদুল্লাহ মন্ডল দামুড়হুদা উপজেলার ঠাঁকুরপুর গ্রামের মৃত গোলাম রসুল মন্ডলের ছেলে।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার ভোরে আবদুল্লাহসহ তিন থেকে চার জন বাংলাদেশি নাগরিক ঠাঁকুরপুর সীমান্তে যায় গরু আনতে। সীমান্তের ৮৯/৯০ মেইন পিলারের কাছে অবস্থান করার সময় ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের মালুয়াপাড়া ক্যাম্পের সদস্যরা তাদেরকে ধাওয়া দেয়। এসময়, অপর তিন সদস্য পালিয়ে আসতে সক্ষম হলেও বিএসএফের হাতে ধরা পড়ে যান আবদুল্লাহ। এরপর ভোরে সীমান্তের জিরো পয়েন্টে তার লাশ পাওয়া যায়।

    নিহত আবদুল্লাহর ভাই হাবিবুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, ‘বিএসএফের হাতে ধরা পড়ার পর তাকে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। হত্যার পর তার লাশ ফেলে রেখে যাওয়া হয় সীমান্তের জিরো পয়েন্টে। খবর পেয়ে সকালে গ্রামবাসীদের সঙ্গে নিয়ে আমরা লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসি।

    পুলিশ জানায়, নিহত আবদুল্লাহর শরীরের বেশ কয়েকটি স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। লাশ উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

    এভাবে কিছু দিন পরপরই খোঁড়া অজুহাতে সীমান্তে বাংলাদেশী মুসলিমদের হত্যা করা করে হিন্দুত্ববাদী বিএসএফ সদস্যরা। কিন্তু, এ বিষয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ নেই বাংলাদেশ সরকারের। তাদের নিশ্চুপ ভূমিকা ভাবিয়ে তুলে জনসাধারণকে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    জয়পুরে মুশরিক হিন্দুদের হামলার শিকার দুইজন মুসলিম!


    ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুর যেন উগ্র সন্ত্রাসবাদী মুশরিক হিন্দুদের স্বর্গ রাঝ্যে পরিণত হয়েছে! ঈদের দিন থেকে শুরু করে কিছুদিন ধরে সেখানে মুসলিমদের উপর চলছে মুশরিক হিন্দুদের বর্বরোচিত আক্রমণ। গতকাল রাতেও দুই মুসলিমের উপর আঘাত হেনেছে গো-পূজারী মুশরিকরা।

    ডকুমেন্টিং অপ্রেশন এগেইন্সট মুসলিমস্ নামক বার্তাসংস্থার বরাতে জানায়, গতকাল ১৪ই আগস্ট রাতে ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুরে একদল মুশরিক হিন্দু দুইজন মুসলিমের উপর ছুরি নিয়ে বর্বরোচিতভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এসময় মুশরিক হিন্দুরা ছুরি দিয়ে হামলা চালিয়ে একজন মুসলিমকে মারাত্মকভাবে জখম করে, অপরজনও আহত হয়।

    জানা যায়, যাত্রাকালে মুশরিক হিন্দুরা হামলার শিকার মুসলিমদের পথ আটকায় এবং নাম জানতে চায়। এছাড়া, তাদেরকে ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করা হয়।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতের জয়পুরে হিন্দু-মুসলিম সংঘর্ষে আহত ২৪!


      গত ১৩ই আগস্ট মঙ্গলবার হিন্দু-মুসলিমের মাঝে এক সংঘর্ষে ৯ পুলিশসহ ২৪জন আহত হয়েছে বলে পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে ক্যারাভান ডেইলি নামক এক ভারতীয় সংবাদসংস্থা।

      মুসলিমদেরকে ‘জয় শ্রী রাম’ বলতে বাধ্য করার এক ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুরে গাল্টা গেইটের কাছের এক ঈদগাহ এর সামনে গত ১২ই আগস্ট সোমবার মুসলিম এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় তারা একে অপরের দিকে পাথর নিক্ষেপ করে। পরে পুলিশও ঘটনাস্থলে পৌঁছে টেয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে। এই ঘটনায় অন্তত ৯জন পুলিশসহ ২৪জন আহত হবার খবর জানিয়েছে বার্তাসংস্থা ক্যারাভান ডেইলি । রাজস্থানের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু-মুসলিমদের মাঝে পর পর দুইদিন এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে বলে জানায় বার্তাসংস্থাটি।

      ক্যারাভান ডেইলি বার্তাসংস্থাটি আরো জানায়, মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত ১৫টি পুলিশ স্টেশনের অধীনস্ত এলাকাসমূহে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং ১০টি পুলিশ স্টেশনের অধীনস্ত এলাকাসমূহে বুধবার রাত পর্যন্ত মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। এই ঘটনায় ৫জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলেও জানায় বার্তাসংস্থাটি।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাবরি মসজিদ ধ্বংস: রামের জন্ম প্রমাণে বাস্তবতা নয় বরং হিন্দুদের বিশ্বাসকেই বড় করে দেখছে মুশরিক আইনজীবী!


        ১৯৯২সালের ৬ই ডিসেম্বর মুসলিমদের ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ধ্বংস করে দেয় উগ্র সন্ত্রাসবাদী মুশরিক হিন্দুরা। একইসাথে মুসলিমদের উপর চালানো হয় বর্বরোচিত গণহত্যা। এরপর উত্তেজিত মুসলিমদের শান্ত করতে ধ্বংসস্তুপের স্থানে পুনরায় বাবরি মসজিদ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কিন্তু, পরবর্তীতে নানা টালবাহানা শুরু করে দেয় হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সরকার ও সুপ্রিম কোর্ট। সেই থেকে বিভিন্ন সময় শুনানি শুরু হয় ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্টে।

        ২০১০সালের এক রায়ে বাবরি মসজিদের ভূমিকে তিনভাগে ভাগ করার প্রস্তাব করা হয়। যার এক ভাগ কেবল ইসলামিক সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড আর বাকি দুই ভাগই পাবে হিন্দুরা। কিন্তু, সেটাও কার্যকর হতে দেয়নি হিন্দুরা। তারা বাবরি মসজিদের স্থানে হিন্দুদের কথিত রামমন্দির ছিল বলে দাবি তুলে।

        সেই থেকে এখন অবধি চলছে এই মামলা-শুনানি। আজ ১৫ই আগস্ট ঐ মামলার শুনানিতে হিন্দু পক্ষের আইনজীবী সি এস বৈদ্যনাথন দাবি করে যে, সত্য যাইহোক হিন্দুরা যেহেতু বিশ্বাস করে যে ঐ স্থানে রামের জন্ম হয়েছে, এটাই বড়। হিন্দুদের বিশ্বাসটাই বড় বলে দাবি করে ঐ উগ্র হিন্দুত্ববাদী আইনজীবী।

        আনন্দবাজার পত্রিকার বরাতে জানা যায়, ঐ মুশরিক আইনজীবী বলে, ‘সত্যাসত্য পরের কথা। সুপ্রিম কোর্ট যেন যুক্তি খুঁজতে না-যায়। অযোধ্যার ওই বিতর্কিত স্থলে রামের জন্ম হয়েছিল বলে হিন্দুরা বিশ্বাস করেন বরাবর। এবং এই বিশ্বাসটাই বড়।’

        এভাবে, বাবরি মসজিদ ধ্বংসের বৈধতা এবং তার স্থলে হিন্দুদের কথিত রামমন্দির নির্মাণের চক্রান্ত সফল করার চেষ্টা চালাচ্ছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠী।

        গত বছর হাফিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রত্নতত্ত্ব বিশেষজ্ঞ সুপ্রিয় ভার্মা ও জয়া মেনন বলেছেন, ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের নিচে রামমন্দির থাকার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সুপ্রিয় ভার্মার মতে, বাবরি মসজিদের নিচে পুরোনো ছোট মসজিদ ছিল। এর পশ্চিম পাশের দেয়াল, ৫০টি পিলার ও স্থাপত্যশৈলী তারই প্রমাণ। পশ্চিম পাশে দেয়াল দেখলেই বোঝা যায় যে এই পাশে মুখ করে নামাজ পড়া হয়েছে। এর কাঠামো মসজিদের মতো, মন্দিরের মতো নয়।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

          Comment


          • #6
            হায় উম্মাহ.........আমরা তোমাদের জন্য মনে হয় কিছুই করতে পারছি না,,,অপেক্ষা করুন..ইনশা আল্লাহ. উম্মাহর বীর সিংহরা অচিরেই আপনাদের সাহায্যে আসবে..বিইযনিল্লাহ।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment

            Working...
            X