Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাগল ট্রাম্পের দুঃখ

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাগল ট্রাম্পের দুঃখ



    আফগানিস্তান ইস্যুতে ভারতের কোনো ভূমিকা নেই : ট্রাম্প

    যুদ্ধবিধ্বস্ত’ দেশ আফগানিস্তানের চলমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে সেখানে শান্তি ফিরিয়ে আনতে তালেবান নেতাদের সাথে বৈঠক চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে আফগানিস্তানের চলমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বন্ধে দেশটির পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত ও পাকিস্তান তেমন কোনো ভূমিকা রাখছে না, এমনটি জানিয়ে এতে আক্ষেপই প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

    গত বুধবার (২১ আগস্ট) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ভারত, ইরান, রাশিয়া ও তুরস্কের মতো দেশেরও উচিত আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা। প্রায় সাত হাজার মাইল দূর থেকে যুক্তরাষ্ট্রই আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে। বিপরীতে বাকি দেশগুলোর তেমন ভূমিকা নেই।



    ট্রাম্প বলেন, আফগানিস্তানের কাছেই ভারতের অবস্থান। কিন্তু তারা দেশটিতে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামছে না। অন্য দিকে আফগানিস্তানের ঠিক পাশে রয়েছে পাকিস্তান। তারা আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তবে সেটি খুব অল্প পরিসরে; যা মোটেও ঠিক নয়।

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারত, পাকিস্তান, ইরান, রাশিয়া ও তুরস্কের মতো দেশকে আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ আমরা চাই না এ যুদ্ধ আরো ১৯ বছর ধরে চলুক।

    ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তালেবানের নিয়ন্ত্রণেই ছিল আফগানিস্তান। পরবর্তীতে ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের যৌথ আগ্রাসনে তাদের ক্ষমতার অবসান হয়। এর পর থেকেই আবার ক্ষমতায় ফিরে আসতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে তারা। বর্তমানে তালেবান আফগানিস্তানের বেশির ভাগ এলাকার দখল নিয়েছে। তারা চায় সেখান থেকে বিদেশী সেনা সরিয়ে নেয়া হোক। দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে চলা এ যুদ্ধের সমাপ্তি টানতে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও তালেবানের মধ্যে শান্তি আলোচনা চলছে।



    সর্বশেষ গত ৩ আগস্ট কাতারের রাজধানী দোহায় তালেবান নেতাদের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের অষ্টম দফায় ‘শান্তি আলোচনা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেটিকে দু’পক্ষের সমঝোতার ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ’ অধ্যয় হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। যদিও ‘শান্তি আলোচনা’ ইতিবাচকভাবেই এগিয়ে চলছে বলে জানায় উভয়পক্ষই, তবে এর মধ্যেই একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে আফগানিস্তানে।

    আফগান সেনাদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তার উদ্দেশ্যে দেশটিতে বর্তমানে ২০ হাজার ন্যাটো সেনা রয়েছে; যার বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রের।

    শান্তি আলোচনায় তালেবানের মূল দাবি ছিল, আফগানিস্তান থেকে বিদেশী সেনা প্রত্যাহার। অন্য দিকে নিরাপত্তা পুরোপুরি নিশ্চিত হলে তবেই বিদেশী সেনা প্রত্যাহারের কথা জানায় যুক্তরাষ্ট্র। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) ‘আফগানিস্তান থেকে পুরোপুরিভাবে মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহার করলে তালেবান ফের দেশটি নিজেদের দখলে আনার চেষ্টা চালাবে না, এমন নিশ্চয়তা পাওয়ার পরই সেখান থেকে বিদেশী সৈন্য প্রত্যাহার করা হবে’- এমনটিই জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

  • #2
    পাগলের মাথা খারাপ

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারত, পাকিস্তান, ইরান, রাশিয়া ও তুরস্কের মতো দেশকে আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ আমরা চাই না এ যুদ্ধ আরো ১৯ বছর ধরে চলুক।==আরে আপনি না চাইলে ৭ দিনেই সব খতম করে দিতে পারেন?! তাহলে আরো ১৯ বছর ধরে চলার প্রশ্ন আসছে কেন?!
    আপনাদের অসহায়ত্ব বর্তমান বিশ্বের কারো কাছে আর অস্পষ্ট নয়। সুতরাং সত্য স্বীকার করে নিতে অসুবিধা কোথায়?!
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      পাগল কই কী???? ৫২ দেশ মিলেও পারেনি আর সে একা পারবে!!!
      সম্মান নেইকো নাচে গানে,
      আছে মর্যাদা বিনিদ্র রজনী ও রণে।

      Comment


      • #4
        আফগান এখন এমেরিকার গলার কাটা।
        ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

        Comment

        Working...
        X