Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ * নিউজ ll ২৩ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll২৫ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ * নিউজ ll ২৩ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll২৫ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

    কারাগারে চলছে মাদকব্যবসা-খুন, অভিযুক্ত কারারক্ষীরাই!


    কী চলছে এসব? কোথায় যাচ্ছে দেশ? এমন উক্তি এখন জনগণের মুখে মুখে। একটার পর একটা সংবাদ মানুষকে হতাশ ও অবাক করছে। এমনও কি হতে পারে? একজন শিক্ষক যখন চুরি করে তখন মানুষ যতটা না অবাক হয়, তারচেয়েও বেশি অবাক হয় বর্তমানে আমাদের পুলিশ প্রশাসনের কর্মকাণ্ডে। যদিও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনগণ অবগত, তবে বর্তমানে যা হচ্ছে সেটা সীমা অতিক্রম করছে। কারাগারের মধ্যেই চলছে মাদকের ছয়লাব। খুনের নির্দেশও চলছে অহরহ। যে জেলখানা বানানো হয়েছে অপরাধ নিরসন করার জন্য, সেটাই আজ পরিণত হয়েছে অপরাধের আখড়ায়।
    ২৪ শে আগস্ট ২০১৯ প্রথম আলোর রিপোর্ট এমনই বলছে।

    চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে ঢুকতেই মূল ফটকের ওপর লেখা, ‘রাখিব নিরাপদ, দেখাব আলোর পথ’। বাস্তবে এখানে টাকায় মিলছে ইয়াবা, গাঁজা। মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছে কিছু কারারক্ষী। কারাগারের মতো সুরক্ষিত জায়গা মাদকের আখড়ায় পরিণত হওয়ায় উদ্বেগ–উৎকণ্ঠায় রয়েছে বন্দীদের স্বজন।

    চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সাত মাসে ৯০ বন্দীকে কারাবিধি অনুযায়ী বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে ইয়াবা ও গাঁজা উদ্ধারের ঘটনায় বন্দীদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে থানায় মামলা হয়েছে ১৭টি।

    কারা সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে গড়ে ৯ হাজারের বেশি বন্দী থাকে। তাদের মধ্যে ৬০ শতাংশ মাদক মামলার আসামি। সেবনকারীও আছে এদের মধ্যে। একটি ইয়াবা বড়ি বাইরে বিক্রি হয় ৩০০ টাকায়, আর কারাগারে বিক্রি হয় ১ হাজার ২০০ টাকায়। গাঁজা এক পুরিয়া বাইরে ৩০ টাকা হলেও কারাগারে দাম দেড় শ টাকার ওপরে।

    শুধু মাদক নয়, কারাগারের ভেতর খুনের ঘটনাও ঘটছে। ফলে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন সাধারণ বন্দীরা। গত ২৯ মে ৩২ নম্বর সেলের ৬ নম্বর কক্ষে আরেক বন্দীর ইটের আঘাতে নিহত হয় ১৬ মামলার আসামি অমিত মুহুরী। পরে জানা গেল, অমিত মুহুরী সেলের ভেতর রান্না করে খেত। রান্নার চুলার কাজে ব্যবহৃত হতো ইট।

    কারাগারে বসে বাইরে খুন করানোর ঘটনাও আছে। এমনই একজন পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী ছাগির হোসেন। তাঁকে পুলিশ ২৭ এপ্রিল গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। ছাগিরের ধারণা, সহযোগী মো. মফিজই তাঁকে ধরিয়ে দিয়েছে। ছাগির এ জন্য শিমুল দাশ, মো. তানভীর ও মো. রাকিব নামের তিন দুর্বৃত্তকে নির্দেশ দেন মফিজকে হত্যা করতে। ওই তিনজন ১৪ মে মফিজকে মারতে গিয়ে মেরে ফেলে রিকশাচালক রাজু আহম্মেদকে, যা পরে পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে।

    চট্টগ্রাম নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার আশিকুর রহমান জানায়, এই তিনজন কারাগারে গিয়ে মফিজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। তখন ছগির খুনের নির্দেশ দেয়।

    তবে এসব ঘটনাকে দুর্ঘটনা মনে করে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক মো. কামাল হোসেন।

    কারারক্ষীকে দিয়ে মাদক ব্যবসা

    ১৫ জুন রাতে নগরের কদমতলী এলাকা থেকে ৫০টি ইয়াবাসহ কারাগারের কারারক্ষী সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই রাতে আজিজুল ইসলাম, দিদারুল আলম ও আলো আক্তার নামের তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এই তিনজন পুলিশকে জানিয়েছে, তাঁরা কারাবন্দী শীর্ষ সন্ত্রাসী নুর আলমের লোক। মুঠোফোনে নুর আলমের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁরা ইয়াবা ও গাঁজা সংগ্রহ করে কারারক্ষী সাইফুলকে দেয়। সাইফুল তা নুর আলমের কাছে পৌঁছে দেয়।

    কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীনও প্রথম আলোকে জানিয়েছে, ২০ মামলার আসামি নুর আলম কারাগারে বসে কারারক্ষীর মাধ্যমে মাদক ব্যবসা করছে। তাঁর সঙ্গে জড়িত অন্যদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

    নানাভাবে মাদক ঢোকে

    অনুসন্ধানে জানা গেছে, কিছু বন্দী আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার সময় সহযোগীদের কাছ থেকে মাদক নিয়ে আসে। এমনই এক বন্দী নুর মোহাম্মদ হাজিরা দিয়ে ফেরার পর গত ১৭ জুন তাঁর কা ছ থেকে ৩৫০টি ইয়াবা উদ্ধার করে কারা কর্তৃপক্ষ। এর আগে ১১ জুন কারাগারের যমুনা ১১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে বন্দী মনির উদ্দিনের কাছ থেকে ১৪টি এবং সাইফুল করিমের কাছ থেকে ১৬টি ইয়াবা উদ্ধার করে কারা কর্তৃপক্ষ।

    কারাগারের ভেতরে মাদক উদ্ধারের ঘটনায় হওয়া মামলাগুলোর তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, যাঁরা বন্দীদের মাদক সরবরাহ করছে, তাঁদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

    কেবল বন্দী নয়, চট্টগ্রাম কারাগারের একজন জেলারও মাদকসহ আটক হয়। গত বছরের ২৬ অক্টোবর জেলার সোহেল রানা বিশ্বাসকে ময়মনসিংহগামী ট্রেন থেকে টাকা, ১২ বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে কারাগারে মাদকের রমরমা ব্যবসার কথাও উঠে আসে। কমিটির সুপারিশে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনিয়ম–দুর্নীতি অনুসন্ধানে নামে। দুদকের একটি দল ২৩ থেকে ২৫ জুলাই চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দীসহ ৩৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। দলটির নেতৃত্বে থাকা দুদকের পরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ জানায়, খাবারের সঙ্গেও কারাগারে মাদক ঢোকে।

    বিষয়টি স্বীকারও করে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ তত্ত্বাবধায়ক মো. কামাল হোসেন। সে প্রথম আলোকে বলে, ‘কারাগারের ভেতর মাদক নেই, তা বলতে পারব না। আদালতে হাজিরা শেষে ফেরার সময় বন্দীরা মাদক নিয়ে আসছে। তবে পুলিশ বলছে তল্লাশি করা হয়।’
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    যানবাহন চলাচলে লাগামহীন চাঁদাবাজি, বন্ধের নেই কোন উদ্যোগ

    জনগণের সেবা করা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই হল সরকারের অন্যতম প্রধান কাজ। ভোটের আগে পাহাড়সম প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রচারণা চালালেও, ক্ষমতায় যাবার পর পরই সেই কথিত প্রতিশ্রুতি ভুলে যাওয়াটাই যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। জনগণের সেবক হিসেবে দায়িত্ব নিলেও, মানুষের দুর্ভোগে সরকারের পদক্ষেপ প্রতিনিয়তই প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন, অবস্থার কোন উন্নতি দেখা যায় না। জনগণ শুধু ক্ষমতার পালাবদলই দেখছে, দেখছে না তাদের ভাগ্যের উন্নয়ন। পরিবহন চলাচলে লাগামহীন চাঁদাবাজি তারই একটি নমুনা। এক্ষেত্রে ২৪ শে আগস্ট ২০১৯ প্রথম আলোর একটি রিপোর্ট দেখা যাক:

    মহাসড়কে দূরপাল্লার যানবাহনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলছে তিন চাকার যান। অথচ এসব তিন চাকার যান মহাসড়কে নিষিদ্ধ। সড়কে বিশৃঙ্খলার পেছনে পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি বড় কারণ। কিন্তু এ খাতে কীভাবে চাঁদাবাজি হয় এবং তা বন্ধের বিষয়টি স্থান পায়নি সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের নেতৃত্বাধীন কমিটির সুপারিশে। এমনকি দুর্ঘটনায় প্রাণহানির শাস্তি কিংবা ঝুলে থাকা সড়ক পরিবহন আইনের বাস্তবায়ন নিয়েও কোনো সুপারিশ নেই। সড়ক মন্ত্রণালয়ে দেওয়া ১১১ দফা সুপারিশের প্রায় সব কটিই পুরোনো। এগুলো মোটরযান আইনেও আছে। কিন্তু তা বাস্তবায়নে সরকারের মনোযোগ না থাকায় সুপারিশের স্তূপ জমছে।

    সড়কে শৃঙ্খলা আনা এবং সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে গত ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভায় শাজাহান খানের নেতৃত্বে ২২ সদস্যের কমিটি করা হয়। গত বৃহস্পতিবার কমিটি চূড়ান্ত সুপারিশের কপি সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভাপতি সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের হাতে তুলে দেয়। এ সময় সড়কমন্ত্রী জানিয়েছে, সুপারিশ বাস্তবায়নে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে।

    অবশ্য এর আগেও সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল ২০১১ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে একটি কমিটি করেছিল। সেই কমিটি ২০১২ সালে ৮৬ দফা সুপারিশ দিলেও বাস্তবায়নে কোনো বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

    ২০১৭ সালে ঢাকার গণপরিবহনে শৃঙ্খলার জন্য বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) পরিচালক শেখ মাহবুব ই রব্বানীর নেতৃত্বে আরেকটি কমিটি ৬টি সুপারিশ ও ২২টি পর্যবেক্ষণ দিয়েছিল।
    এগুলোও বাস্তবায়ন হয়নি।

    পরিবহন খাতে বছরে হাজার কোটি টাকার বেশি চাঁদাবাজি হয়। আর হাইওয়ে পুলিশের প্রতিবেদনে এসেছে, শুধু মহাসড়কে চলাচলকারী ৫৮ হাজার ৭১৯টি যানবাহন থেকে বছরে ৮৭ কোটি টাকা চাঁদা আদায় হচ্ছে।

    সড়কে বিশৃঙ্খলার পেছনে পরিবহন খাতে চাঁদাবাজিকে বড় কারণ হিসেবে দেখা হয়। আর সড়কে প্রাণহানির পেছনে দায়ী চালকের বেপরোয়া গতি।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে গত পরশু শুক্রবার শাজাহান খান প্রথম আলোকে বলে, তাদের দেওয়া সুপারিশ বাস্তবায়ন করার জন্য পাঁচ-সাতটা মন্ত্রণালয়ের দরকার পড়বে। তাই একটি শক্তিশালী কর্তৃপক্ষ করার সুপারিশ করেছে। কর্তৃপক্ষ এক বছর আন্তরিকভাবে কাজ করলে সুফল পাওয়া যাবে। চাঁদাবাজির বিষয়টি সুপারিশে না আনার বিষয়ে সে বলে, এটা ভিন্ন সমস্যা। এর সঙ্গে মালিক-শ্রমিক, পুলিশ, স্থানীয় রাজনীতি—নানা কিছু আছে। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে তার কথা হয়েছে। এটা ভিন্নভাবে আরেকটি প্রতিবেদনে তুলে ধরা হবে।

    সড়ক আইনের বিষয়টি সম্পর্কে শাজাহান খান বলে, আইনটি নিয়ে তিন মন্ত্রী কাজ করছে। শিগগিরই হয়ে যাবে। এ জন্য এটা সুপারিশে এড়িয়ে গেছে।

    পরিবহনে চাঁদাবাজির নানা পদ্ধতি

    প্রথম আলোর অনুসন্ধানে দেখা গেছে, পরিবহন খাতে তিন পদ্ধতিতে চাঁদা তোলা হয়। এগুলো হচ্ছে: ১. দৈনিক মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নামে চাঁদা, ২. বাস-মিনিবাস নির্দিষ্ট পথে নামানোর জন্য মালিক সমিতির চাঁদা এবং ৩. রাজধানী ও এর আশপাশে কোম্পানির অধীনে বাস চালাতে দৈনিক ওয়েবিল বা গেট পাস (জিপি) চাঁদা।

    বর্তমানে মালিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর নামে প্রতিদিন প্রতিটি বাস-ট্রাক থেকে প্রকাশ্যে চাঁদা তোলা হয় ৭০ টাকা করে। সারা দেশের প্রায় পৌনে তিন লাখ বাস, মিনিবাস ও ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান থেকে দিনে প্রায় দুই কোটি টাকা চাঁদা ওঠে।

    এর বাইরে ঢাকাসহ সারা দেশে বাস নামানোর আগেই মালিক সমিতির সদস্য পদ নিতে হয়। এর জন্য ২ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয়। অর্থাৎ বিআরটিএ থেকে বাস নামানোর অনুমতির আগেই মোটা অঙ্কের চাঁদা দিয়ে মালিক সমিতির সদস্য হতে হয়। বিআরটিএ সূত্র বলছে, এ জন্য সারা দেশে বাস-মিনিবাসের অন্তত ৩০-৪০ শতাংশ পুরোনো, জীর্ণশীর্ণ। নতুন বাস-ট্রাক নামাতে পারেন না মালিকেরা। শাজাহান খানের নেতৃত্বে কমিটি পুরোনো বাস-মিনিবাস ও ট্রাকের পরিবর্তে নতুন বাস নামানোর সুপারিশ করেছে।

    ঢাকা ও এর আশপাশে প্রায় সব বাসই চলে নির্দিষ্ট কোম্পানির অধীনে। সরকারদলীয় প্রভাবশালী নেতারা প্রথমে একটি কোম্পানি খোলে। এর মধ্যে বিভিন্ন মালিকেরা বাস চালাতে দেয়। বিনিময়ে বাসপ্রতি ৭০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয়। প্রতিদিন চাঁদা ওঠে প্রায় এক কোটি টাকা। ঢাকায় বাস চলে প্রায় আট হাজার।

    বিপুল পরিমাণ চাঁদা দেওয়ায় বাড়তি আয়ের লক্ষ্যে মালিকেরা তাঁদের বাস চুক্তিতে চালক ও চালকের সহকারীর হাতে ছেড়ে দেন। এ জন্য চালকেরা বাড়তি যাত্রী, বাড়তি আয়ের লক্ষ্যে রাস্তায় পাল্লাপাল্লিতে লিপ্ত হন। এটাকে পরিবহন খাতের শৃঙ্খলার পথে বড় বাধা এবং সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে মনে করা হয়।

    এসকল বিষয় দেখতে দেখতে জনগণ আজ ক্লান্ত। রাজনীতিবিদদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি শুনতে শুনতে এগুলো তারা আর বিশ্বাস করে না। বিশেষক্ষেত্রে সামান্য কোন উন্নয়ন দেখা দিলেও সন্দেহ থেকে যায় অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি নিয়ে। তাই তারা আসায় বুক বাঁধছে নতুন কোন কিছুর যা তাদেরকে এসকল বিষয় থেকে পরিত্রাণ দিবে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের কাজে আরো বারাকাহ দান করুন এবং কবুল করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        শুভ কামনা অবিরাম..........!

        আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের কাজে আরো বারাকাহ দান করুন এবং কবুল করুন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আপনাদের মেহনতকে কবুল করুন,আমিন।
          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

          Comment

          Working...
          X