Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১২ সফর ১৪৪১ হিজরী # ১১ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১২ সফর ১৪৪১ হিজরী # ১১ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।


    আবরারের ছোট ভাইকে মারধর, কি করতে চাচ্ছে কথিত সরকারি প্রশাসন?





    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যেয়ে তোপের মুখে রায়ডাঙ্গা গ্রামে ছাড়তে বাধ্য হয়েছে বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।
    শেষ পর্যন্ত আবরারের বাড়িতে না ঢুকে সামনের রাস্তা থেকে পুলিশ ও সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রহরায় সে দ্রুত চলে যায়। আবরারের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজকে মারধর এবং আবরারের মামাতো ভাবী তমাকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে।
    ফাহাদের ছোট ভাই ফাইয়াজ আহত অবস্থায় সাংবাদিকদের বলেন, আমি ভিসি স্যারের নিকট জানতে চাইলাম আমার ভাইয়ার খুনিদের এখন কেন বহিস্কার করা হয়নি, এসময় তিনি নিরব ছিলেন, আমি আমার ভাইয়ের হত্যা সম্পর্কে আরো প্রশ্ন করতেই তিনি কোন জবাব না দিয়ে গাড়িতে উঠে চলে যাওয়ার মুহুর্তে আমি মারাত্মকভাবে আহত হই। আমার মামাতো ভাবীকে প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানি করা হয়।
    ফাইয়াজ বলেন, ভিসি দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়ে আমাদের বাড়ির দরজার কাছ থেকে ফিরে গিয়ে আমাদের কষ্টের মধ্যে ফেলে গেল। এই ভিসির ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নেই, স্বেচ্ছাই পদত্যাগ করতে হবে।
    ভিসিকে সরিয়ে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেটুয়া বাহিনী পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। সন্ত্রাসী আওয়ামী দালাল পুলিশ আবরারের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজকে মারধর করে এবং আবরারের মামাতো ভাবি তমাকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেছে বলে অভিযোগ করে আবরারের পরিবার। তাকে কুমারখালী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
    বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের রায়ডাঙ্গা গ্রামে এ সব ঘটনা ঘটে।
    ফায়াজ বলেন, এখানকার দায়িত্বে থাকা অ্যাডিশনাল এসপি (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) মোস্তাফিজুর রহমান আমার বুকে কনুই দিয়ে আঘাত করে এবং কালকেও যখন আমার ভাইয়ের জানাজা হয় তখন সে বলেছিল দুই মিনিটের মধ্যে জানাজা শেষ করতে হবে। কিভাবে সে এটা বলে? আজ এখানে আমার ভাবি ছিল, তাঁকে বেধড়কভাবে দালাল পুলিশ দিয়ে মারা হয়েছে। তার কাপড়-চোপড় টেনে তাঁর শ্লীলতাহানি পর্যন্ত করা হয়েছে। এটা বাংলাদেশের কোন ধরনের পুলিশ?
    এতে আমি মারাত্মকভাবে আঘাত পেয়েছি।
    তিনি বলেন, আমার মামাতো ভাবিকে প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানি করা হয় এবং এলাকাবাসীকে ধরপাকর করা হবে বলে পুলিশ হুমকি প্রদর্শন করায় আমরা আতংকে আছি।
    অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে ফাইয়াজ বলেন, আমার ভাইয়াকে হত্যা করা হয়েছে আর আমাদের পুলিশ হুমকি দিচ্ছে। প্রয়োজনে আমিও জীবন দিতে প্রস্তুত রয়েছি। ভিসি দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়ে আমাদের বাড়ির দরজার কাছ থেকে ফিরে গিয়ে আমাদের কষ্টের মধ্যে ফেলে গেল। এই ভিসির ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার নেই, স্বেচ্ছাই পদত্যাগ করতে হবে।
    বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ওই গ্রামে যায় উপাচার্য। সেখানে গিয়ে রায়ডাঙ্গা কবরস্থানে আবরারের কবর জিয়ারত করে। কিছুক্ষণের মধ্যে পুরো এলাকা জনসমুদ্রে রূপ নেয়। ভিসিকে নিরাপত্তা দিতে কয়েকশ’ পুলিশের সঙ্গে সেখানে অবস্থান নিতে থাকে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
    করব জিয়ারত শেষে আবরারের বাড়ির দিকে আসতে থাকে ভিসির গাড়িবহর। আবরারের বাড়ি ঢোকার মুখে ভিসির গাড়ির সামনে নারীরা শুয়ে পড়েন। অবস্থা বেগতিক দ্রুত গাড়ি ঘুরাতে থাকে। এ সময় হাজার হাজার নারী-পুরুষ ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দিতে থাকে। পরে দালাল পুলিশ ও সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রহরায় জেলা প্রশাসকের গাড়িতে করে ওই এলাকা ত্যাগ করে ভিসি।
    ভিসির গাড়িবহর চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশ লাঠিচার্জে আবরারের মামাতো ভাবি তমা গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে কুমারখালী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে গ্রামবাসীর প্রতিরোধের মুখে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। পরে কয়েক ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন গ্রামবাসী।

    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/11/27866/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতীয় মালাউনদেরকে বছরে ১৫ হাজার টন এলপিজি রফতানি করবে দালাল সরকার!


    শুরুতে বছরে ১৫ হাজার টন লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ভারতে রফতানি করা হবে। ভারতীয় দালাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে এলপিজি রফতানির ব্যাপারে সই হওয়া সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) ভিত্তিতে এই বৃহৎ পরিসরে এলপিজি রফতানি শুরু হবে।

    জ্বালানি বিভাগ জানায়, ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশন লিমিটেডের (আইওসিএল) সঙ্গে দেশের বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম লিমিটেড এবং ওমেরা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড যৌথ উদ্যোগে এলপিজি বাণিজ্য করবে। আইওসিএল ত্রিপুরায় এলপিজি বোতলজাত করার পাশাপাশি বিতরণ করবে।

    ওমেরা পেট্রোলিয়ামের পরিচালক আজম জে চৌধুরী এ প্রসঙ্গে বুধবার (৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘একসময় ভারতের ওই অংশে গ্যাস একবারেই ছিল না। রান্নার জন্য তারা কাঠ ব্যবহার করতো। ভারত সরকার তাই গ্যাসের ব্যবস্থা করতে চাইছিল। বাংলাদেশ থেকে গ্যাস নিয়ে তারা ভর্তুকি দিয়ে সেখানকার গ্যাসের চাহিদা পূরণ করতে চাইছে। এজন্য এলপিজি বাংলাদেশের দুই কোম্পানি বেক্সিমকো ও ওমেরার সঙ্গে ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশনের মধ্যে চুক্তি হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এলপিজি এখনই রফতানি করছে ওমেরা। বেক্সিমকো খুব শিগগিরই শুরু করবে।’
    এই উদ্যোক্তা আরও বলেন, ‘মোংলা বন্দর দিয়ে এলপিজির কাঁচামাল আমদানি করা হচ্ছে। এর মধ্যে একটি অংশ ঘোড়াশালে নিয়ে গিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে বোতলজাত করে দেশের মধ্যেই সরবরাহ করি। আর অন্য অংশটি রোড ট্যাংকারে করে ত্রিপুরা পাঠাই। সেখানে যে প্ল্যান্ট আছে সেখানেই বোতলজাত করা হয়।’

    তিনি জানান, এখন ৪০ থেকে ৫০ টনের মতো এলপিজি রফতানি করা হচ্ছে। প্রথম বছরে তারা ৫ থেকে ১৫ হাজার টন গ্যাস রফতানি করতে চান বলে জানান তিনি।
    ভবিষ্যতে এর পরিমাণ বাড়বে কিনা জানতে চাইলে আজম চৌধুরী বলেন, ভারতের এখন যে ফিলিং সেন্টার রয়েছে তার সক্ষমতা কম। ওরা বাড়ালে আমরাও বাড়াতে পারবো। এখন ওদের সর্বোচ্চ ক্যাপাসিটি ১০ থেকে ১৫ হাজার টনের মতো।
    তিনি বলেন, কুমিল্লা হয়ে ভারতে গ্যাস যাওয়ার পথটি অনেক দীর্ঘ। তাই চাহিদা বাড়ালে আমরা সীমান্তের কাছে একটি স্টোরেজ করতে পারি। কিন্তু সেটি পুরো নির্ভর করছে তাদের চাহিদার ওপর।
    জ্বালানি বিভাগ সূত্র বলছে, বেক্সিমকো ও ওমেরা ছাড়াও আরও কিছু কোম্পানি দেশের বাইরে এলপিজি ব্যবসা সম্প্রসারণের আবেদন করেছে। তবে প্রাথমিকভাবে দুটি কোম্পানিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
    জ্বালানি বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, অন্য কোম্পানিগুলোর সক্ষমতা পর্যায়ক্রমে বিবেচনা করা হবে।
    তিনি জানান, সব মিলিয়ে সরকার ৫৬টি এলপিজি প্ল্যান্ট নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ১৮টি বেসরকারি উদ্যোক্তা এলপিজি সরবরাহ করছে। এদের অনেকেই বিপুল বিনিয়োগ নিয়ে এসেছে। কিন্তু চাহিদা না থাকায় সক্ষমতার পুরো উৎপাদন করতে পারছেন না। তাই তাদের রফতানির সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে শর্ত হচ্ছে দেশের চাহিদা পূরণের পর রফতানি করবে তারা।

    জানতে চাইলে জ্বালানি বিভাগের একজন যুগ্ম সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছে, ‘ভারতে এলপিজি রফতানি হলে আমরা বিভিন্ন ধরনের কর আদায় করতে পারবো। এছাড়া আমাদের এখানে কিছু কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’

    তিনি জানান, নিয়ম অনুযায়ী যেকোনও উদ্যোক্তা যেকোনও পণ্য আমদানি করে পুনঃরফতানি করতে পারেন। দেশের পোশাক কারখানার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ‘আমরা বিদেশ থেকে কাপড় এনে সেলাই করে আবার বিদেশে পাঠাই। এক্ষেত্রেও তাই; আমাদের বেসরকারি কোম্পানি এলপিজির কাঁচামাল আনবে, এরপর তারা প্রক্রিয়া করে ত্রিপুরায় বিক্রি করবে। এখানে সরকারের কোনও বিষয় নেই।’

    বেসরকারি উদ্যোক্তারা বিদেশ থেকে এলপিজির কাঁচামাল প্রপেন ও বিউটেন আমদানি করে। এরপর দেশেই সেগুলো প্ল্যান্টে মিশ্রণ করে এলপিজি তৈরি করে। বর্তমানে দেশের একটি বড় অংশের মানুষ এলপিজি রান্নার জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করছে। এর বাইরে দেশে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান এবং মোটর গাড়ির জ্বালানি হিসেবে এলপিজির (অটোগ্যাস) ব্যবহার শুরু হয়েছে। সিএনজির চেয়ে কিছুটা দাম বেশি হলেও পেট্রোলের তুলনায় এলপিজি কিছুটা সাশ্রয়ী।

    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/11/27882/



    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এবার এনআরসির দাবি জানাল মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী




      ভারতের মিজোরাম রাজ্যে বসবাসকারী চাকমা জাতিগোষ্ঠীর লোকজন বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী বলে অভিযোগ তুলেছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা। মিজোরাম সরকার এসব অনুপ্রবেশকারীকে শনাক্ত করতে আসামের মতো এনআরসি বা জাতীয় নাগরিকপঞ্জি কার্যকর করতে চাইছে বলে জানিয়েছে মুখ্যমন্ত্রী।

      ভারতের উত্তর-পূর্বের পাহাড়বেষ্টিত রাজ্য মিজোরামের বেশির ভাগ নাগরিক মিজো সম্প্রদায়ের। পাশাপাশি রয়েছে চাকমারাও। মিজোরামের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গার অভিযোগ, এই রাজ্যের চাকমারা বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে মিজোরামে এসেছে।

      জোরামথাঙ্গা গত বছরের নভেম্বর মাসে এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হয়। সে মিজোরামের মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের (এমএনএফ) প্রেসিডেন্ট।

      চাকমা মানবাধিকার সংগঠনের নেতা সুহাস চাকমা অভিযোগ করেছে, ১৯৮৯ সাল থেকে মিয়ানমার থেকে আসা লক্ষাধিক শরণার্থীকে মিজোরামের চাম্পাইয়ে শিবির গড়ে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। ১৯৯৫ সালে ওই শিবির ভেঙে দেওয়ার পরও মিয়ানমারের কোনো শরণার্থীকে মিজোরাম থেকে তাড়ানো হয়নি। কিন্তু এ ব্যাপারে কোনো কথা বলেনি মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা। অথচ এ বছরের জুলাই মাসে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশ থেকে আসা ১১০ জন শরণার্থীকে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিল মিজোরাম সরকার। মুখ্যমন্ত্রী এসব অনুপ্রবেশের কথা বলল না। বরং লুসাই হিলের আদি বাসিন্দা চাকমাদের তাড়ানোর কথা বলেছে।
      ১৮৯৮ সালে ইংরেজ আমলে লুসাই হিলকে আসামের সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হয়। সেই লুসাই হিল ছিল চাকমাদের। এখন সেই লুসাই হিল পশ্চিম মিজোরামের অন্তর্ভুক্ত। চাকমারা তাই নিজেদের মিজোরামের আদি অধিবাসী এবং ভূমিপুত্র বলে দাবি করে। ১৯৭২ সালে লুসাই হিলকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করে চাকমাদের তফসিলভুক্ত উপজাতির মর্যাদা দিয়ে গঠন করা হয় স্বশাসিত অঞ্চল।
      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/11/27886/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতের পশ্চিমবঙ্গে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি তুলেছে সন্ত্রাসী আরএসএস ও ভিএইচপি



        ভারতের পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ (আরএসএস) এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি তুলেছে। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কথা বলে তারা এ দাবি তুলেছে।

        সম্প্রতি মুর্শিদাবাদ জেলার জিয়াগঞ্জে লেবুবাগানের এক দম্পতি নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়। সে ঘটনার প্রতিবাদ জানাচ্ছে সন্ত্রাসী আরএসএস ও ভিএইচপি। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দাবিও তুলেছে তারা।
        দিলীপ ঘোষ বলেছে, কার ওপরে ভরসা করবে এ রাজ্যের মানুষ? আইনশৃঙ্খলা বলে এ রাজ্যে কিছু নেই। পুলিশের ওপর মানুষ আস্থা হারিয়েছে।
        আলোক কুমার বলেছে, পশ্চিমবঙ্গে আইনের শাসন নেই। রাজ্যে বিরোধীশূন্য করতে তাণ্ডব, লুট, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ও হত্যালীলা চালানো হচ্ছে। রাজ্যে শান্তি–শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য অবিলম্বে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা জরুরি হয়ে পড়েছে।
        সমালোচনার জবাবে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছে, পারিবারিক বিবাদের জেরে হওয়া খুনকে রং লাগিয়ে এখন রাজ্যে অশান্তি ছড়াতে চাইছে সন্ত্রাসী বিজেপি ও আরএসএস। বিজেপির গোষ্ঠী দ্বন্দ্বকে ধামাচাপা দিতে সন্ত্রাসী আরএসএস, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আর বিজেপি রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে এখন এ হত্যাকাণ্ডকে নিয়ে পথে নেমেছে।
        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/11/27889/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ তা‘আলা মুসলিম উম্মাহকে হিফাযত করুন এবং তাদেরকে জিহাদী চেতনায় জাগ্রত হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমীন
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment

          Working...
          X