Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২১ সফর ১৪৪১ হিজরী # ২০ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২১ সফর ১৪৪১ হিজরী # ২০ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    হিন্দুত্ববাদী মালাউনদের অপশাসনে ভারতের সম্ভাব্য বৃদ্ধির হারে নাটকীয় পতন!



    কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসীন সন্ত্রাসী দল ভারতীয় জনতা পার্টি বলছে— সব ঠিকই আছে। চিন্তার কোনও কারণ নেই। কিন্তু ভারতের আর্থিক বিকাশ নিয়ে, বিশ্বব্যাঙ্ক থেকে শুরু করে এ দেশের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক পর্যন্ত যে হিসেব দিচ্ছে তা যথেষ্টই উদ্বেগজনক।

    আনন্দ বাজার পত্রিকার রিপোর্টে প্রকাশ, কয়েক মাস আগে পর্যন্তও যে সব বড় বড় আর্থিক বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান এ দেশের উন্নয়নের গতি নিয়ে প্রবল আশাবাদী ছিল, তারা হঠাত্ উল্টো সুর গাইতে শুরু করে দিয়েছে। চলতি আর্থিক বছরের শুরুতে, অর্থাত্ গত এপ্রিল মাসে বিশ্বব্যাঙ্ক ঘোষণা করেছিল— শেষ দু’বছরের নিম্নগতি সামলে এ বছর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে যাচ্ছে ৭.৫ শতাংশ। কিন্তু ছ’মাস কাটতে না কাটতে সেই হিসেব তারা নামিয়ে এনেছে ৬ শতাংশে।

    একা বিশ্বব্যাঙ্কই নয়— আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার (আইএমএফ), এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক (এডিবি), ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (আরবিআই) থেকে শুরু করে মুডি’জ ইনভেস্টরস সার্ভিস, ফিচ রেটিংস, স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলো কয়েক মাস আগে ভারতের বৃদ্ধির যে সম্ভাব্য হার ঘোষণা করেছিল, তা ঝপ করে অনেকটাই নীচে নামিয়ে এনেছে সম্প্রতি।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গত ফেব্রুয়ারিতে বলেছিল, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ভারতের বৃদ্ধির হার হবে ৭.৪ শতাংশ। এপ্রিলে এই হার তারা কমিয়ে আনে ৭.২ শতাংশে। আর গত ৪ অক্টোবর এক লাফে এটা নেমে এসেছে ৬.১ শতাংশে। প্রসঙ্গত, এর কিছু দিন আগেই, গত ২৬ অগস্ট রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তহবিল থেকে পৌনে দুই লক্ষ কোটি টাকারও বেশি কেন্দ্রীয় সরকারের তহবিলে হস্তান্তর করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়। অতীতে এত বিশাল অঙ্কের অর্থ কখনই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সঞ্চয় থেকে কেন্দ্রের তহবিলে যায়নি।


    আইএমএফ মাস তিনেক আগে বলেছিল, এ বছর ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ হবে। কিন্তু গত ১৫ অক্টোবর তারা বলে দেয়, এই হার ৬.১ শতাংশের বেশি হওয়া মুশকিল। সারা বিশ্বে আর্থিক মন্দা দেখা দিলেও, ভারতের সমস্যা তুলনায় বেশি প্রকট বলেও মন্তব্য করেছে আইএমএফের নতুন ম্যানেজিং ডিরেক্টর ক্রিস্টালিনা জর্জিভা।
    এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক অবশ্য ভারতীয় অর্থনীতির আর একটু বেশি বৃদ্ধির আশা দেখছে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর দেওয়া হিসেবে তারা বলেছে, ৬.৫ শতাংশের মতো হবে এ বছর ভারতের বৃদ্ধির হার। জুলাইতে এডিবি বলেছিল ৭.২ শতাংশ হারে বৃদ্ধির কথা।

    মুডি’জ ইনভেস্টর্স সার্ভিস আবার ভারতের বৃদ্ধির হার ৬ শতাংশেরও কম হবে বলে মনে করছে। আগে তারা ৬.২ শতাংশ হারে বৃদ্ধির সম্ভাবনার কথা বলেছিল। গত ১০ অক্টোবর তাদের দেওয়া হিসেবে এই হার ৫.৮ শতাংশ।

    ফিচ রেটিংস গত জুনে ৬.৬ শতাংশের প্রোজেকশন দিয়েছে। আগে বলেছিল ৬.৮ শতাংশ। অর্গানাইজেশন ফর ইকনমিক কোঅপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ওইসিডি) মনে করছে, ৫.৯ শতাংশ হবে ভারতের এ বছরের বৃদ্ধির হার। চার মাস আগে তাদের হিসেব ছিল ৭.২ শতাংশ। স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস-এর আগের হিসেব ছিল ৭.১ শতাংশ। অক্টোবরে এসে তারা বলছে এটা ৬.৩ শতাংশ হবে।
    মোদী সরকার এবং বৃদ্ধির হার
    নরেন্দ্র মোদী ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রথম যখন দেশের ক্ষমতায় বসছে, ঠিক সেই ত্রৈমাসিকে দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৮.০২ শতাংশ। আর ২০১৯ সালের ৩০ মে সে যখন দ্বিতীয় বার প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিচ্ছে, সেই ত্রৈমাসিকে দেশের বৃদ্ধির হার ৫.০১ শতাংশ। ফারাকটা চেখে পড়ার মতো। যদিও মাঝে অনেক ওঠানামা রয়েছে, কিন্তু গত আর্থিক বছরটা (২০১৮-১৯) যদি দেখা যায়— প্রত্যেকটা ত্রৈমাসিকেই কমেছে বৃদ্ধির হার। এবং চলতি অর্থবর্ষের শুরুর ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল-জুন ২০১৯) তা আরও কমেছে, এবং এই ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধির হার গত ৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

    আশঙ্কার মেঘটা ঘনীভূত হচ্ছিল নোটবন্দির পর থেকে। এ দেশের দুই নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ (একজন অবশ্য তখনও নোবেল পাননি) থেকে শুরু করে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর এবং আরও অনেকে, ভারতীয় অর্থনীতির আকাশে অশনি সঙ্কেত দেখতে পেয়েছিল। ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর রাত ৮টা ১৫ মিনিটে আচমকাই নোটবন্দির ঘোষণা করেছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাতারাতি বাতিল করে দেওয়া হয় পাঁচশো এবং হাজার টাকার নোট। সারা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিল এই পদক্ষেপ। অমর্ত্য সেন, মনমোহন সিংহ, অভিজিত্ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো অর্থনীতিবিদদের বক্তব্য ছিল— এই সিদ্ধান্ত কালো টাকা উদ্ধারেও উল্লেখযোগ্য কিছু করতে পারবে না, উল্টে ভারতীয় অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব রেখে যাবে। সরকার পক্ষের অর্থনীতিবিদরা অবশ্য এই তত্ত্ব আমল দেয়নি। এমনকি বিশ্বব্যাঙ্ক বা আইএমএফের মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাও ভারতীয় অর্থনীতি নিয়ে কোনও উদ্বেগ তো প্রকাশ করেইনি, উল্টে আশু এবং পরবর্তী ভবিষ্যত্ কমবেশি উজ্জ্বল বলেই মনে করছিল।
    নোটবন্দির মাস আটেক পরে, ২০১৭ সালের ১ জুলাই পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) চালু করে নরেন্দ্র মোদী সরকার। যে ভাবে, যে কাঠামোয় এই নতুন করব্যবস্থা চালু হয়, তাও দেশের অর্থনীতির পক্ষে ভাল হবে না বলে মনে করেছিল অনেকেই। নোটবন্দি আর জিএসটির প্রভাব কোথায়, কী ভাবে, কতটা পড়েছে তা নিয়ে এখনও বিস্তর আলোচনা, তর্কবিতর্ক অব্যাহত। কিন্তু কাঠখোট্টা তথ্যটা হল এই যে— এই দুটো পদক্ষেপের পরে ভারতীয় অর্থনীতিতে বাৎসরিক বৃদ্ধির হার আর বাড়েনি, কমেছে।

    ২০১৪-১৫ সালে, নরেন্দ্র মোদী জমানার প্রথম বছরে বৃদ্ধির হার ছিল ৭.৪১ শতাংশ। পরের বছর বেড়ে হয় ৮ শতাংশ। ২০১৬-১৭ অর্থবর্ষে আরও একটু বেড়ে ৮.১৭ শতাংশ। এই বছরের তৃতীয় কোয়ার্টারেই নোটবন্দির ঘোষণা হয়। পরের বছর অর্থাত্ ২০১৭-১৮ সালে বৃদ্ধির হার এক শতাংশ কমে হয় ৭.১৭। গত অর্থবর্ষে তা সাতেরও নীচে নেমে এসে হয় ৬.৮১ শতাংশ। এ বছরের সম্ভাব্য ছবিটা আরও খারাপ।
    ‘অচ্ছে দিন’-এর স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল নরেন্দ্র মোদী। যদিও পরের ভোট জয়ে তাঁর প্রধান হাতিয়ার হয়ে দাঁড়িয়েছিল উগ্র দেশপ্রেম আর জাতীয়তাবাদ। শিল্প থেকে কৃষি, কোনও ক্ষেত্রেই অচ্ছে দিনের আলো দেখানোর মতো তথ্য নেই। এ কথা সত্যি যে— জিডিপি, বৃদ্ধির হার ইত্যাদি দিয়ে সব সময় দেশের অর্থনীতির বা দেশের মানুষের প্রকৃত অবস্থাটা বোঝা যায় না। কিন্তু বর্তমান সঙ্কট তো শুধু পরিসংখ্যানের পাতায় নয়, বাস্তবের মাঠঘাট-কলকারখানাতেও তা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। গাড়ি শিল্পের অবস্থা খুব খারাপ। মন্দার ছবি আরও অনেক শিল্পেই। কাজ হারাচ্ছেন বহু মানুষ। গত বছর আগস্টের তুলনায় এ বছর আগস্টে দেশের শিল্পোৎপাদন সূচক নেমে গিয়েছে ১ শতাংশের বেশি। কেন্দ্রীয় সরকারের পরিসংখ্যান ও কর্মসূচি রূপায়ণ মন্ত্রকই সেটা জানিয়েছে। গত অর্থবর্ষের প্রথম পাঁচ মাস (এপ্রিল-অগস্ট) মিলিয়ে শিল্পোৎপাদন সূচকের বৃদ্ধির হার ছিল ৫.৩ শতাংশ। এ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে সেই হার নেমে এসেছে ২.৪ শতাংশে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতিটা কিন্তু একেবারেই ‘অচ্ছে’ বলার মতো নয়।
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/20/28127/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    রাসূলের (সা.) সম্মানের দাবিতে রণক্ষেত্র ভোলা, পুলিশের হামলায় নিহত ৫জন মুসলিম



    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক উগ্র হিন্দু মহান আল্লাহ এবং মুসলিমদের হৃদয়ের স্পন্দন মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মেসেজ দিয়েছে। তার এ নিকৃষ্ট কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে বাংলাদেশের ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিনে সমবেত হওয়া তাওহীদবাদী মুসলিমদের উপর আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হিংস্র মনোভাব নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী। পুলিশের ঐ নৃশংস হামলায় চারজন তাওহীদবাদী মুসলিম নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ঢাকা টাইমস নামক বার্তাসংস্থা। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো প্রায় শতাধিক মুসলিম।



    ভোলার সন্ত্রাসী পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার গণমাধ্যমকে তিনজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। তবে হাসপাতাল সূত্রে চারজনের খবর নিশ্চিত করেছেন ঢাকা টাইমসের ভোলা প্রতিনিধি।



    নিহতরা হলেন, শাহিন, মাহবুব, মাহফুজ ও মিজান। এদের মধ্যে একজন কলেজছাত্র এবং একজন মাদ্রাসাছাত্র বলে জানা গেছে।

    তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৫জন নিহত হয়েছেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। আরো বেশ কয়েকজনের অবস্থাও আশংকাজনক।

    স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশের বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা মানবজমিন জানায়, উগ্র হিন্দু বিপ্লব চন্দ্র তার ফেসবুক আইডি থেকে বন্ধু তালিকার বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালি দিয়ে মেসেজ পাঠায়।




    শাতিমে রাসূল উগ্র হিন্দু বিপ্লব চন্দ্র শুভ বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলে। মুসলিমদের হৃদয়ের স্পন্দন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে তার করা কটুক্তিকে কেন্দ্র করে সাধারণ মুসুল্লিদের ব্যানারে আজ সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসুল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকেন।

    আর এ অবস্থাতেই হিন্দুত্ববাদের দালাল আল্লাহর দুশমন ভোলার পুলিশ সুপারের নির্দেশে তাওহীদী মুসলিম জনতার উপর হিংস্রভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী। এসময় পুলিশের নৃশংসতা মনে করিয়ে দেয় ৫ই মের কালোরাতে নবী প্রেমিক তাওহীদী জনতার উপর শাপলা চত্বরে চালানো গণহত্যার কথা।
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/20/28124/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মহানবীকে (সা.) নিয়ে এক হিন্দুর কটুক্তির প্রতিবাদ মিছিলে তাওহীদী জনতার উপর পুলিশের হামলায় রণক্ষেত্র ভোলা, নিহত ১ কিশোর, আহত শতাধিক




      এবারে বাংলাদেশের ভোলা জেলায় এক উগ্র হিন্দু মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শানে কটুক্তি করেছে। আর, এর প্রতিবাদে রাজপথে মিছিলে বের হলে সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী নবীপ্রেমিক মুসলিমদের উপর বর্বরোচিত হামলা চালায়। পুলিশের এ নৃশংস হামলায় তাওহীদবাদী এক কিশোর নিহত হয়েছেন, এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো প্রায় শতাধিক তাওহীদী মুসলিম জনতা।

      বার্তাসংস্থা মানবজমিন সূত্রে জানা যায়, ভোলায় এক উগ্র হিন্দু আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তি করে। এর প্রতিবাদে সাধারণ মুসল্লিদের ডাকা বিক্ষোভ কর্মসূচিতে হিন্দুত্ববাদের দালাল সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী বিভিন্ন ধরণের আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মুসলিমদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এসময় পুলিশ সন্ত্রাসীরা নৃশংসভাবে এক নবীপ্রেমিক তাওহীদী মুসলিম কিশোরকে হত্যা করে। ঐ কিশোরের নাম গনি বলে জানা গেছে।




      উক্ত ঘটনায় পুলিশসহ আহত শতাধিক বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আহত পুলিশকে হাসপাতালে নিলেও সাধারণ মুসলিমরা বিভিন্ন ঘরে আটকা পড়েছেন। নবীকে কটুক্তি করায় বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন আশেপাশের সকল এলাকা। এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে গ্রামেগঞ্জেও। গুরুতর গুলিবিদ্ধ ৮ জনকে ভোলা সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তাসংস্থা মানবজমিন

      স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশের বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা মানবজমিন জানায়, উগ্র হিন্দু বিপ্লব চন্দ্র তার ফেসবুক আইডি থেকে বন্ধু তালিকার বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালি দিয়ে মেসেজ পাঠায়।
      শাতিমে রাসূল উগ্র হিন্দু বিপ্লব চন্দ্র শুভ বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলে। মুসলিমদের হৃদয়ের স্পন্দন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে তার করা কটুক্তিকে কেন্দ্র করে সাধারণ মুসুল্লিদের ব্যানারে আজ সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসুল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকেন।



      আর এ অবস্থাতেই হিন্দুত্ববাদের দালাল আল্লাহর দুশমন ভোলার পুলিশ সুপারের নির্দেশে তাওহীদী মুসলিম জনতার উপর হিংস্রভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী। এসময় পুলিশের নৃশংসতা মনে করিয়ে দেয় ৫ই মের কালোরাতে নবী প্রেমিক তাওহীদী জনতার উপর শাপলা চত্বরে চালানো গণহত্যার কথা। ইসলামী চিন্তাবিদগণ বলেন, এই ইসলামবিদ্বেষী হিন্দুত্ববাদের গোলাম সরকার নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শানে যারা কটুক্তি করে তাদের রক্ষক এবং ঐ উগ্রদের রক্ষার্থে মুসলিম জনতার উপর নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাতেও কুণ্ঠাবোধ করে না। এর প্রমাণ আমরা বার বার পেয়েছি।



      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/20/28118/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভোলায় আল্লাহ ও তার রাসূল (সা.) এর কটুক্তিকারীদের শাস্তির দাবীতে তৌহিদী জনতার মিছিলে সন্ত্রাসী পুলিশের হামলায় নিহত ১




        ভোলায় হিন্দু ধর্মাবলম্বী এক ব্যক্তির আল্লাহ ও তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে সাধারণ মুসল্লিদের ডাকা বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সন্ত্রাসী পুলিশের গুলিতে একজন নবী প্রেমী কিশোর নিহতসহ আহত হয়েছে শতাধিক তৌহিদী জনতা।

        সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ঘরে আটকা পড়েছেন, এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে গ্রামেগঞ্জেও। গুরুতর গুলিবিদ্ধ ৮ জনকে ভোলা সদর হাসপাতালে আনা হয়েছে।




        স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিপ্লব চন্দ্রের ফেসবুক আইডি থেকে তার বন্ধু তালিকার বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং মহানবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালির ম্যাসেজ আসে।





        বিপ্লব চন্দ্র শুভ বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলের আইডি থেকে এই ম্যাসেজ আসাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মুসুল্লিদের ব্যানারে আজ সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসুল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকে। কিন্তু তৌহিদী জনতার এই আন্দোলনে সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী বাধা দেয় এরপরই তৌহিদী জনতার সাথে সন্ত্রাসী পুলিশবাহিনীর সংঘর্ষ হয়, এতে একজন নবী প্রেমী কিশোর নিহত হয় আর আহত হয় শতাধিক।




        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/20/28114/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          অযোধ্যায় মুসলিমদের জমির অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে সুপ্রিম কোর্টে হিন্দুত্ববাদীদের একাধিক আবেদন!


          অযোধ্যায় বিতর্কিত বাবরি মসজিদ – রাম জন্মভূমি মামলা ঘিরে মতবিরোধ অব্যাহত। জমির দাবি ছাড়ার প্রস্তাবে তাদের সায় নেই বলে শুক্রবার জানিয়ে দিয়েছে মামলায় অংশ নেওয়া মুসলিম পক্ষের একাংশ। এ বার ওই মুসলিম পক্ষকেই জমির অংশীদার বানানো যাবে না বলে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিল রাম লাল্লা বিরাজমান। তাদের যুক্তি, বাবরি মসজিদের অস্তিত্ব আর নেই। তাই বিতর্কিত ওই জায়গায় মুসলিম আবেদনকারীদের জমির ভাগ দেওয়া যাবে না। কোনও রকম সুরাহা বা স্বস্তিও দেওয়া যাবে না তাদের।

          আনন্দ বাজার’ পত্রিকার খবরে জানা গেছে, গত শনিবার শীর্ষ আদালতে ওই এফিডেভিটটি জমা দেয় রাম লাল্লা বিরাজমান সংগঠনের হিন্দুত্ববাদী আইনজীবীরা। তাতে বলা হয়, ‘অযোধ্যা একটি পবিত্র তীর্থ স্থান। মন্দির বা মূর্তি না থাকলেও, হিন্দুদের কাছে অযোধ্যার ঐশ্বরিক ও আধ্যাত্মিক গুরুত্ব রয়েছে। বিতর্কিত ওই জায়গায় মসজিদের পুনর্নির্মাণ অন্যায়, অনুচিত। তা হিন্দু ধর্ম, এবং ন্যয় বিচারের পরিপন্থী। ওই জায়গা অখণ্ড এবং অবিভাজ্য। রাম জন্মস্থান হিসাবেই ওই জায়গায় আরাধনা হওয়া উচিত।’

          মুসলিমদের জমির অধিকার থেকে বঞ্চিত করার পক্ষে আদালতে আবেদন জমা দিয়েছে রাম জন্মভূমি পুনরুদ্ধার সমিতিও।

          এদিকে টানা ৪০ দিন পর গত বুধবার অযোধ্যা মামলার শুনানি শেষ হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। আগামী ১৭ নভেম্বর প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে রায় ঘোষণা করতে পারে শীর্ষ আদালতের সাংবিধানিক বেঞ্চ। ওই দিনই প্রধান বিচারপতি হিসাবে মেয়াদ শেষ হচ্ছে রঞ্জন গগৈয়ের।
          এই টানাপড়েনের মধ্যেই কয়েক জন মুসলিম মামলাকারী জানিয়েছেন, যদি সুপ্রিম কোর্টের রায় তাঁদের পক্ষে যায়, তা হলে অযোধ্যায় সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য বিতর্কিত জমিতে মসজিদ নির্মাণের কাজ পিছিয়ে দেওয়া উচিত। হাজি মেহবুব নামে এক মামলাকারীর কথায়, ‘‘দেশের পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত শান্তি-সম্প্রীতি বজায় রাখা। রায় আমাদের পক্ষে গেলে ওই জমিতে আমাদের এখনই মসজিদ নির্মাণ করা উচিত নয়। শুধু একটি সীমানা প্রাচীর গড়েই ছেড়ে দেওয়া উচিত।’’ তবে হাজি জানিয়েছেন, এটি তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। বিষয়টি নিয়ে তিনি অন্য মামলাকারীদের সঙ্গেও কথা বলবেন। হাজির সঙ্গে সহমত পোষণ করেছেন আর এক মামলাকারী মুফতি হাসবুল্লাহ বাদশা খান। তিনি বলেছেন, ‘‘বিষয়টি নিয়ে প্রবীণ ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলব।’’



          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/20/28109/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            অবৈধ অভিবাসীদের আটকাতে লোহার দরজা আর কাঁটাতারের অন্দর তৈরী করল ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী নেতারা!


            https://alfirdaws.org/wp-content/upl...1013215326.png

            অবৈধ অভিবাসীদের জন্য বিশাল আকারে নতুন আটক কেন্দ্র বা ডিটেনশন সেন্টার তৈরি হয়েছে কর্ণাটকের নেলামঙ্গলায়! বেঙ্গালুরু থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে, অবৈধ অভিবাসী বা বিদেশি নাগরিকদের রাখার জন্য এই নতুন আটক কেন্দ্রটির প্রায় প্রস্তুত। এই আটক কেন্দ্রের অভ্যন্তরেই ঢুকে পড়েছিল এনডিটিভি। প্রাথমিকভাবে একটি ছাত্রাবাস ভবন হিসাবেই এটির নির্মাণ কার্য শুরু হয়। ৮ টি প্রকাণ্ড ঘর, তাতে লোহার বিশালাকার দরজা। ভবনের সামনে একটি ছোট্ট বাগানও রয়েছে। অসমের গোয়ালপাড়া জেলায় তৈরি হওয়া আটক কেন্দ্রের থেকে আকারে ছোট এটি, অসমের কেন্দ্রটি আড়াই হেক্টর জুড়ে বিস্তৃত, আর এটি কয়েকশ বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। তবে কাঁটাতারের বেড়া ও বিশাল লোহার দরজা বুঝিয়ে দিয়েছে ছাত্রাবাস নয় আদতে মানুষকে আটকে রাখার জন্যই এই প্রভূত আয়োজন।

            কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছে কেন্দ্রটি শীঘ্রই চালু হবে এবং এটি যদি অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বসবাসের পক্ষে অপ্রতুল প্রমাণিত হয়, তবে বেঙ্গালুরু পুলিশ কমিশনার ভাস্কর রাও জানিয়েছে যে রাজ্য আরও জায়গা চাইবে। গত বৃহস্পতিবার কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাসভরাজ বোম্মাই সাংবাদিকদের বলেছে, “নাগমঙ্গলার কাছে একটি আটক কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে, এটি পরিচালিত হওয়া দরকার। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি এবং এটির পরিচালনায় আর কোনও বিলম্ব হবে না।”
            এই হোস্টেলকে একটি ডিটেনশন সেন্টারে রূপান্তরিত করার বিষয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে রাজ্যবাসীর কপালেও। বিশেষত অগাস্টে আসামে বিতর্কিত জাতীয় নাগরিকপঞ্জি প্রকাশের ফলে ১৯ লক্ষ মানুষের নাম বাদ পড়ার পর থেকে আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে। কর্ণাটকেও এনআরসি হবে কিনা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। রাজ্যে এখন বিজেপি ক্ষমতায় রয়েছে এবং এই মাসের শুরুর দিকে বাসভরাজ বোম্মাই স্বীকার করেছে যে, সরকার রাজ্যে এনআরসি প্রয়োগের বিষয়ে বিবেচনা করছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও সম্প্রতি বলেছে যে এনআরসি সারা দেশেই পরিচালিত হবে এবং অবৈধ অভিবাসীদের “দেশের বাইরে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া” হবে

            কর্ণাটকের বিজেপি সাংসদ পিসি মোহন এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে ঘোষণা করেছে যে বাংলাদেশি অভিবাসীরা “অবশ্যই আমাদের দেশের জন্য হুমকি।” “এটি মুখ্যমন্ত্রীর একটি খুব ভাল সিদ্ধান্ত…বেঙ্গালুরুতে প্রচুর অবৈধ অভিবাসী… বিশেষত বাংলাদেশি, যাদের কাছে আধার কার্ডও রয়েছে। এরা অবশ্যই আমাদের দেশের জন্য হুমকি,” বেঙ্গালুরু (কেন্দ্রীয়) সাংসদ পিসি মোহন এনডিটিভিকে জানিয়েছে।

            সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/10/20/28106/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আহ........!
              হে আল্লাহ, যে সমস্ত ভাইয়েরা শহীদ হয়েছেন, তাদের শাহাদাতকে কবুল করুন, জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন
              আর যারা আহত হয়েছেন, তাদেরকে দ্রুত সুস্থতা দান করুন। আমীন
              “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

              Comment


              • #8
                চাপাতিওয়ালারা প্রস্তুত হও।
                والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                Comment


                • #9
                  আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের খেদমতকে কবুল করুন। আমীন
                  ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                  Comment


                  • #10
                    ভোলায় সর্বশেষ নির্ভরযোগ্য সূত্রে কতজন ভাই শহিদ হয়েছেন? জানালা ভাল হয়।
                    আমার নিদ্রা এক রক্তাক্ত প্রান্তরে,
                    জাগরণ এক সবুজ পাখি'র অন্তরে।
                    বিইযনিল্লাহ!

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by বদর মানসুর View Post
                      ভোলায় সর্বশেষ নির্ভরযোগ্য সূত্রে কতজন ভাই শহিদ হয়েছেন? জানালা ভাল হয়।
                      ভোলার ঘটনার ব*্যাপারে পুলিশী রিপোর্টৈ মিথ*্যা প্রচার করা* হচ্ছ। তাই কোন ভাই প্রকৃত সংবাদ টা জানিয়ে ভাল হত। আমি

                      Comment


                      • #12
                        এদিকে ওই শাতিম মালাউন মুশরিককে বাচানোর পায়তারা করছে ত্বাগুত হাসিনা। বলে কিনা, হিন্দু মালাউনটার ফেসবুক আইডি এক মুসলিম হ্যাক করে এসব কাজ করেছে। কেমন লাগে মেজাজটা বলেন তো!

                        Comment


                        • #13
                          আল্লাহ্* ! আমাদের মুসলিম ভাই-বোনদের বোধশক্তিকে আপনি জাগ্রু করে দিন।
                          মুসলিম ভাই-বোনদের রক্ত আপনি ক্ববূল করুন।
                          আর কবে জাগবে ! উম্মাহর ঘুমন্ত শার্দূলেরা ...। এখনো কি জেগে উঠার সময় হয়নি ???!!!
                          একদিকে, মুসলিম ঘাড়ের উপর চেপে বসা মুসলিমদের রক্তখেকো কাফের ও মুরতাদ শাসকেরা মালাহিমের নবী, তরবারী ধারণকারী জাতির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ রাহবার রাসূলে আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কটুক্তিকারী এক হিন্দু মালাঊনের ব্যাপারে জনসম্মুখে সাফাই গেঁয়ে গেঁয়ে বলে, সে নির্দোষ, তার আইডি হ্যাক করা হয়েছে। তাকে বাচাতে হবে।
                          অপরদিকে, তার বিচার দাবিতে রাজপথে নেমে আসা তাওহীদি জনতার মধ্যহতে আমাদের শহীদ ভাইদের ব্যাপারে কোনো শোক প্রকাশ তো করেইনি,উলটো আমাদেরকে ধৈর্য্যের সবক শিখায়।
                          কত নির্বোধ আমরা !!! কবে আমাদের বোধদ্বয় হবে !!! কবে ! কবে !! কবে !!!
                          যারা ঈমানদার তারা যে, ক্বিতাল করে আল্লাহর রাহেই । আল-ক্বুরআনুল কারীম ।

                          Comment


                          • #14
                            শাহাদতের মার্যাদা নছীব হওয়া বড় সৌভাগ্যের বিষয় আল্লাহ তায়ালা এটিকে তাদের মার্যাদা বৃদ্ধির উপায় এবং আমাদের জেগে উঠার প্রেরণা বানিয়ে দিন , বর্তমান পরিস্থিতে লোন-উলফ/একাকী শিকারি জিহদি কৌশলের মাধ্যমে এই ধরনের সমস্যার সুন্দর/শানদার মুকাবালা করা সনভব ইনশাআল্লাহ।
                            "এই জন্য মুজাহিদ এবং ক্ষুদ্র মুজাহিদ ইউনিটের প্রতি রক্ষা কৌশল" অনুবাদটি সবার অধ্যায়ন প্রয়োজন। আল্লাহ তায়ালা তাওফীক দিন।

                            Comment

                            Working...
                            X