Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৭ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৫ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৭ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৫ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী ঘোষণা, বন্দী ৩৭৫০ ফিলিস্তিনী।


    ফিলিস্তিনের রাজধানী জেরুজালেমকে গত ২০১৭ সালের শেষ দিকে ইহুদিবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের রাজধানী বলে ঘোষনা করে লক্ষ লক্ষ নিরাপরাধ মুসলিম হত্যাকারী ক্রুসেডার অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।

    জানা যায় যে, ক্রুসেডার অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পে ঐ ঘোষণার পর হতে এখন পর্যন্ত ৩৭৫০ এরও অধিক ফিলিস্তিনী মুসলিমকে বন্দী করেছে ইহুদিবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29764/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষোভ চলছেই, মুর্শিদাবাদে আরও পাঁচ ট্রেনে আগুন


    ভারতে নতুন নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গে বিক্ষোভ চলছেই। শুক্রবার মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন কমপ্লেক্সে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। শনিবার মুর্শিদাবাদেরই লালগোলা রেলওয়ে স্টেশনে পাঁচটি ট্রেনে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। তবে সৌভাগ্যবশত ওই সময় সব কটি ট্রেনই ফাঁকা ছিল।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় লালগোলা স্টেশনে ঢুকে পড়েন বিক্ষোভকারীরা। পরে তাঁরা পাঁচটি ফাঁকা ট্রেনে অগ্নিসংযোগ করেন। ট্রেনগুলোয় যাত্রী না থাকায় হতাহত হওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি।

    সেদিন সকাল থেকেই বিক্ষোভে উত্তাল ছিল পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন রাজ্য। রাজ্যের বেশ কয়েকটি রেলস্টেশনে হামলা চালানো হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বেশ কয়েকটি স্টেশনের টিকিট কাউন্টার। বাধ্য হয়ে দূরপাল্লার ১১টি যাত্রীবাহী ট্রেন বাতিল করতে হয়েছে। হাওড়া থেকে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলগামী ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া হাওড়ার কোনা এক্সপ্রেসওয়ের ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বাস থেকে যাত্রীদের নামিয়ে বেশ কয়েকটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বেশ কয়েকটি ব্যক্তিগত গাড়িও ভাঙচুর করা হয়।

    এদিকে হাওড়ার সাঁকরাইল স্টেশনে সিগন্যালিং ব্যবস্থা তছনছ করে দেয় বিক্ষোভকারীরা। বিক্ষোভকারীরা সাঁকরাইল পোস্ট অফিসও পুড়িয়ে দিয়েছে।

    এর আগে গত শুক্রবার রাতে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গা স্টেশনে আগুন লাগিয়ে দেন বিক্ষোভকারীরা। সেই আগুন নেভাতে আসা দমকল বাহিনীর একটি গাড়িতেও আজ সকালে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29748/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      সন্ত্রাসী দল বিজেপি নেতা তথাগত রায়ের বিতর্কিত মন্তব্য! নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে হলে উঃ কোরিয়া চলে যান


      ভারতের সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে ফুঁসছে গোটা উত্তর-পূর্ব। তার মধ্যেই বিতর্কিত মন্তব্য করে বসল মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথা সন্ত্রাসী দল বিজেপির প্রবীণ সন্ত্রাসী তথাগত রায়।

      এই আইনের বিরুদ্ধে যাঁরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, বিজেপি সরকার বিভেদের রাজনীতি করছেন বলে অভিযোগ করছে যাঁরা, তাঁদের সকলের উত্তর কোরিয়া চলে যাওয়া উচিত বলে জানিয়ে দিল এই হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী।

      গত বুধবার টুইটারে তথাগত লেখেছে, ‘‘এই মুহূর্তে দেশের যা পরিস্থিতি তাতে দুটো জিনিস ভুললে চলবে না। প্রথমত, ধর্মের নামেই দেশভাগ করা হয়েছিল। দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্র মানেই তো বিভাজনকারী। তা না চাইলে উত্তর কোরিয়া চলে যান।’’ ‘স্বৈরাচারী শাসক’ হিসাবে গোটা বিশ্বে পরিচিত উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন। বিক্ষোভকারীদের কটাক্ষ করতেই সে এমন মন্তব্য করে বলে মত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের।

      Tathagata Roy

      ✔@tathagata2

      Two things should never be lost sight of in the present atmosphere of controversy.
      1. The country was once divided in the name of religion.
      2. A democracy is NECESSARILY DIVISIVE. If you don’t want it go to North Korea.

      তাঁর এই মন্তব্যের পরই শুক্রবার রাজভবনের মূল ফটকের বাইরে বিক্ষোভ দেখান একদল বিক্ষোভকারী। বাইরের কেউ রাজ্যে ঢুকতে গেলে, তাদের রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করতে হবে বলে দাবি তোলেন তাঁরা। রাজভবনের ভিতরেও ঢোকার চেষ্টা করেন বিক্ষোভকারীদের মধ্যে কেউ কেউ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ করতে হয় পুলিশকে। তাতে পরিস্থিতি চরম আকার ধারণ করে। দু’পক্ষের খণ্ডযুদ্ধে বেশ কয়েক জন আহত হন।

      তবে এই প্রথম নয়, আলটপকা মন্তব্য করে এর আগেও একাধিক বার বিতর্ক বাধিয়েছে তথাগত রায়। গতবছর পুলওয়ামায় স্বাধীনতাকামীদের হামলার পর কাশ্মীরিদের বয়কটের ডাক দিয়েছিল এই সন্ত্রাসী তথাগত রায়। মুম্বইয়ে কর্মরত বাংলার ছেলে-মেয়েদের নিয়ে এ বছরের গোড়াতেই কুরুচিকর মন্তব্য করে তথাগত রায়। সেই সময় সে বলেছে, ‘‘বংলার সেই গৌরব আর নেই। হরিয়ানা থেকে কেরল, সর্বত্র ঝাঁট দিয়ে বেড়াচ্ছে বাংলার ছেলেরা। মেয়েরা মুম্বইয়ে বারে নর্তকীর কাজ করছে।’’


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29756/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ‘কাশ্মীর ও আসামে গণহত্যার প্রস্তুতি নিচ্ছে সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদী নমো সরকার!


        গণহত্যা নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান জেনোসাইড ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা ড. গ্রেগরি স্ট্যানটন বলেছে, ‘ভারতে নিশ্চিতভাবে গণহত্যার প্রস্তুতি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে’।

        ১২ ডিসেম্বর ওয়াশিংটন ডিসিতে কাশ্মীর ও এনআরসি নিয়ে ‘গ্রাউন্ড রিপোর্টস অন কাশ্মীর অ্যান্ড এনআরসি’ শীর্ষক প্রেস ব্রিফিংয়ে মার্কিন কংগ্রেস ও সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সে এ কথা বলেছে।

        ড. গ্রেগরি স্ট্যানটন বলেছেন, আসাম ও কাশ্মীরে মুসলিমদের বিরুদ্ধে নিপীড়ন ‘গণহত্যার পূর্ব পর্যায়ে রয়েছে। এর পরের পর্ব হলো নির্মূলকরণ- আমরা যেটাকে গণহত্যা বলে থাকি’।

        ১৯৯৬ সালে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরে কাজ করার সময় ‘গণহত্যার ১০ ধাপ’ নামের একটি উপস্থাপনা তৈরি করেন ড. গ্রেগরি স্ট্যানটন। এই উপস্থাপনার জন্য সে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক খ্যাতি পায়। তার মতে গণহত্যার ১০টি ধাপ হচ্ছে-

        প্রথম ধাপ : ‘আমরা’ বনাম ‘তারা’ বিভাজন তৈরি করা।

        দ্বিতীয় ধাপ : একটি প্রতীকে পরিণত করা, যাতে ভূক্তভোগীদের ‘বিদেশি’ বলে ডাকা হয়।

        তৃতীয় ধাপ : বৈষম্যকরণ-যার মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের নাগরিকত্ব প্রদান থেকে দূরে রাখা হয়, যাতে তারা কোনো মানবাধিকার বা নাগরিক অধিকার না পায়। একইসঙ্গে তারা আইনি বৈষম্যের শিকার হয়।

        চতুর্থ ধাপ : অমানবিকীকরণ- এই পর্যায়ে গণহত্যার বিষয়টি সর্পিল গতিতে এগুতে শুরু করে। ভুক্তভোগীদের নিজেদের তুলনায় নিকৃষ্ট হিসেবে তুলে ধরা হয়। তাদেরকে ‘সন্ত্রাসী’ কিংবা পশুর সঙ্গে তুলনা করা হয়। এমনকি দেহে আক্রমণ করা ক্যান্সারের সঙ্গে তুলনা করা হয়; যাতে তাদেরকে সমাজের কাছে এমন রোগ হিসেবে উপস্থাপন করা হয় যার চিকিৎসা জরুরি।

        পঞ্চম ধাপ : এই পর্যায়ে গণহত্যা সংঘটনের জন্য একটি সংস্থা তৈরি করা হয়। কাশ্মীরে এই ভূমিকা পালন করছে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনী, আর আসামে নাগরিকত্ব শুমারি পরিচালনাকারীরা।

        ষষ্ঠ ধাপ : এটি মেরুকরণ পর্যায়, যেটি প্রচারণার মাধ্যমে করা হয়।

        সপ্তম ধাপ : প্রস্তুতি।

        অষ্টম ধাপ : এই ধাপে চালানো হয় নিপীড়ন। বর্তমানে আসাম ও কাশ্মীরে এটি চলছে।

        নবম ধাপ : নির্মূলকরণ।

        দশম ধাপ : সর্বশেষ এই ধাপটি হচ্ছে অভিযোগ অস্বীকার করা।

        সূত্র: রাইজিংবিডি ডট কম


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29771/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ন্যায়ের পক্ষে আসামে বিক্ষোভের আগুন এতটা ভয়াবহ হবে, ভাবেনি হিন্দুত্ববাদী অমিত শাহরা


          বিক্ষোভ হবে জানা ছিল। কিন্তু এভাবে বিক্ষোভের আগুন স্বতঃস্ফূর্তভাবে গোটা আসামে ছড়িয়ে যাবে তা সম্ভবত ভাবতে পারেনি সন্ত্রাসী অমিত শাহরা।

          পরিস্থিতি মোকাবিলায় যতক্ষণে পূর্ণ উদ্যমে নামল ততক্ষণে নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদ জানিয়ে জীবন দিয়েছেন একাধিক ব্যক্তি।

          আসামে সন্ত্রাসী বিজেপি সরকার ক্ষমতায়। ফলে সেখানে প্রাণহানির ঘটনায় রীতিমতো অস্বস্তিতে ভারতের কথিত কেন্দ্রীয় সরকার।
          বিশেষ করে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পর রক্তপাতের আশঙ্কা ছিল গোটা উপত্যকায়। তলে তলে চিন্তায় ছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ও।

          কিন্তু প্রায় চার মাসের পর সেখানে কোনও নাগরিকের মৃত্য হয়নি বলে মিথ্যুক অমিত শাহ সংসদে দাবি করে, তখন বিলটি ঘিরে তুমুল আন্দোলন চলছে আসামে।

          স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রের খবর, গোয়েন্দা তথ্য ছিল আসামের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে বিক্ষোভ হতে পারে। তাই কেন্দ্রীয় সরকার বিলটি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিল, ষষ্ঠ তফশিলভুক্ত এলাকাগুলোতে ওই আইন প্রযোজ্য হবে না। জনজাতিদের জমি কেড়ে নেওয়া বা সেই এলাকায় কাউকে অন্যদের বসবাস করতে দেওয়ার প্রশ্নই নেই। তা ছাড়া বাঙালি হিন্দুরা মূলত বসবাস করেন বরাক এলাকায়।

          যা জনজাতিদের এলাকা থেকে অনেকটাই দূরে। তাই কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে স্থানীয় ভাবেও প্রচার চালানো হয় যে ওই আইন প্রযোজ্য হলে স্থানীয় জনজাতিদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

          সূত্র: আনন্দবাজার


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29785/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            সন্ত্রাসী মোদি সরকারের কার্ফুর কারণে আসামে মুরগি ৫০০ টাকা কেজি! আলু ৬০টাকা!


            ভারতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে প্রথম বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল আসাম রাজ্যে। গত বুধবার থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ-আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা পাঁচে দাঁড়িয়েছে। রাজ্যের কিছু কিছু এলাকায় এখনো চলছে মালাউনদের জারি করা ১৪৪ ধারা। বিক্ষোভে স্তব্ধ হয়ে থাকা আসামবাসীর কাছে এখন মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বাজারদর।

            টাইমস অব ইন্ডিয়া সূত্রে জানা গেছে, কারফিউ’র কারণে রাজ্যের অধিকাংশ এটিএম বুথ নগদ অর্থহীন অবস্থায় পড়ে আছে। সরবরাহ ঘাটতির কারণে পেট্রোল পাম্পগুলোতে তেল নেই।

            শনিবার সাত ঘণ্টার জন্য কার্ফু শিথিল হতেই বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে। মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা কেজি, রুই মাছ ৪২০ টাকা কেজি। এক আঁটি পালং শাক যেখানে বিক্রি হতো ১০ টাকায়, সেটাই বিক্রি হয়েছে ৬০টাকায়, বাঁধাকপির কেজি ৮০ টাকা!এমনিতেই ভারতজুড়ে পেঁয়াজের দাম লাগামছাড়া। কিন্তু সেসব অতিক্রম করে আসামে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫০টাকা কেজিতে।

            রাজধানী গুয়াহাটির কাচাবাজার পুরোপুরি সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল। গত রোববার থেকে পণ্য নিয়ে ট্রাকগুলো আটকে আছে সীমান্তে।

            পাইকাররা জানিয়েছেন, তাদের কাছে অল্পকিছু সবজি মজুদ ছিল। বাজার খোলার কয়েক ঘন্টার মধ্যে সব বিক্রি শেষ হয়ে গেছে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29776/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ভারতীয় সংসদে মুসলিম বিরোধী পাস হওয়া আইনটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে মন্তব্য সন্ত্রাসী ওবায়দুল কাদেরের


              ন্ত্রাস আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলের জাতীয় সম্মেলন বলেছে, ভারতীয় সংসদে পাস হওয়া মুসলিম বিরোধী আইনটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

              সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সন্ত্রাসী সেতুমন্ত্রী বলেছে, ভারতের সংসদে যে আইন পাস হয়েছে সেটি তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। ভারত সরকারের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে। কোনো বিষয়ে আমাদের সঙ্গে ভারতের সমস্যা হলে তা আলোচনা করে সমাধান করবো।

              সুত্রঃ নয়া দিগন্ত


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29788/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                চাঁদা না পেয়ে স্কুলের কাজ বন্ধ করে দিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ


                স্কুলের কাজ বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন থেকে দাবি করা চাঁদার ৩০ লাখ টাকা না পেয়ে আজ রবিবার দুপুরের দিকে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দুই নেতা গিয়ে স্কুলটির নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয় বলে জানা গেছে।

                শেখ রাসেল স্কুলটির নির্মাণ কাজের তত্ত্বাবধানকারী মমতাজ উদ্দীন জানান, কাজ শুরুর পর আগস্টের প্রথম সপ্তাহে রাবি সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া ও সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুসহ বেশকয়েকজন নেতাকর্মী মমতাজ উদ্দীনের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় তারা মমতাজ উদ্দীনকে কার অনুমতি নিয়ে কাজ শুরু করেছেন জিজ্ঞাসা করে। একপর্যায়ে মমতাজ উদ্দীনের কাছে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। অন্যথায় স্কুলের কাজ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেয় তারা।

                মমতাজ উদ্দীন আরো জানান, প্রায়ই সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের নেতাকর্মী সাইটে গিয়ে তার কাছে চাঁদা দাবি করত। এদিন দুপুর আড়াইটার দিকে রাবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুরঞ্জিত প্রসাদ বৃত্তসহ দুজন গিয়ে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেয় এবং ম্যানেজার আশরাফুল ইসলামকে তুলে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর থেকেই কাজ বন্ধ রয়েছে।

                আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস্ কমপ্লেক্সের পেছনে ধরে নিয়ে যায়। বিষয়টি শিগগিরই মীমাংসা করে নেওয়ার কথা বলে আমাকে ছেড়ে দেয়।’ সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা বৃত্তের ছবি দেখালে বৃত্ত তাকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল বলে নিশ্চিত করেন। তবে বৃত্তের সঙ্গে থাকা অন্যজনের পরিচয় জানাতে পারেননি তিনি।

                রবিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সরেজমিনে নির্মাণাধীন স্কুল প্রাঙ্গনে দেখা যায়, শ্রমিকরা কাজের পরিবর্তে একসঙ্গে মাঠে বসে আছেন। হুমকির পর থেকে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তারা। সবুজ নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘সকাল থেকে কাজ করছিলাম। দুপুরে দু’জন এসে ম্যানেজারকে কাজ বন্ধ করে দিতে বলে। তাকে তুলেও নিয়ে যায়। কাজ করতে গেলে কখন কি ঝামেলা হয়? তাই আমরা কাজ করছি না।’

                মমতাজ উদ্দীন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আজ ম্যানেজার আশরাফুলকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল। আমরা অনিরাপত্তায় ভুগছি। শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়টি ভেবে কাজ বন্ধ রয়েছে। এভাবে চললে কাজ শেষ হবে না।’ এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।

                জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা শুনেছি। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি।’

                এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুস সোবহানকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/15/29782/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ! কুফরদের থেকে আপনি মুসলিমদের রক্ষা করেন ৷
                    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                    Comment


                    • #11
                      হে আল্লাল্লাহ আপনি সন্ত্রাসী মালাউনদেরকে হিদায়েত থাকলে হিদায়েত দিন না হয় তাদেরকে। কওমে লুতের মত ধ্বংস করেদিন!

                      Comment


                      • #12
                        ভারতের অবস্থা প্রতিনিয়ত উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। আর আমরা গাযওয়াতুল হিন্দের দিকে ক্রমশ:এগিয়ে যাচ্ছি....!
                        ইয়া আল্লাহ! আপনি ভারতীয় মুসলিমদের হিফাযত করুন এবং আমাদেরকে আসন্ন গাযওয়াতুল হিন্দের সৈনিক হিসাবে কবুল করুন। আমীন
                        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                        Comment

                        Working...
                        X