Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৯শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৭ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৯শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৭ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    সিরিয়ায় কুফ্ফার বাহিনীর হামলা, ২৫ এরও অধিক নিরাপরাধ লোক নিহত, আহত আরো অনেক!


    চলমান রক্তক্ষয়ী সিরিয়ার যুদ্ধে মঙ্গলবার ১৭ ডিসেম্বর ইদলিব সিটির “মায়সারান” এলাকায় তীব্র বোমা হামলা চালিয়েছে কুফ্ফার রাশিয়ান সন্ত্রাসী বাহিনী ও কুখ্যাত নুসাইরী মুরতাদ বাহিনী। এতে ১৯ এরও অধিক নিরাপরাধ সাধারণ মুসলিম হাতাহতের শিকার হন।

    একই দিনে ইদলিব সিটির আরো ৭টি এলাকায় হামলা চালিয়েছে কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনী, এর মধ্য “নুজুহ ও তালমানাস” এলাকায় কুফ্ফার বাহিনীর হামলায় শহিদ হয়েছেন ১৯ জন মুসলিম। আহতদের নির্দিষ্ট সংখ্যা এখনো জানা যায় নি।

    অন্যদিকে গত ১৬ই ডিসেম্বর ইদলিব, হামা ও আলেপ্পোর ২৮ টি অঞ্চলে জালিম আসাদ ও রাশিয়ান কুফ্ফার জোটের চালানো সন্ত্রাসী হামলায় ৩ জন শিশু ও ২ জন নারী নিহত হয়েছেন। এবং ১৮ জন নিরাপরাধ মুসলিম আহত হয়েছেন।

    সন্ত্রাসী রাশিয়া ও আসাদ বাহিনী ১৬ই ডিসেম্বর উক্ত অঞ্চলগুলোতে ৩৭ বার বিমান হামলা, ২৭ টি ব্যারেল বোমা ও ১৭৮ টি আর্টিলারী শেল ও মিসাইল নিক্ষেপ করেছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29918/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দিল্লির সন্ত্রাসী পুলিশ কুখ্যাত জালিয়ানওয়ালাবাগ গণহত্যাকাণ্ডের পুনঃপ্রদর্শন করেছে:- মিলিয়ার শিক্ষার্থী


    চতুর্দিক থেকে বের হওয়ার সব পথ বন্ধ করে জালিয়ানওয়ালাবাগের গণহত্যাকাণ্ডের ঘটনার মতো আমাদের উপর হামলা চালানো হয়েছে।’ বলছিলেন জামিয়া মিলিয়ার এক শিক্ষার্থী।

    গত রবিবার রাতে জামিয়া মিলিয়ার ক্যাম্পাসে ঢুকে শিক্ষার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির অনেকের উপর মালাউন সন্ত্রাসী পুলিশি হামলার বিষয়ে এ অভিযোগ করেন মিলিয়ার সে শিক্ষার্থী।

    ভারতে বিতর্কিত সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ নাগরিকত্ব বিলের প্রতিবাদে প্রথম দিন থেকেই বিক্ষোভ করে আসছে মিলিয়ার শিক্ষার্থীরা। পুলিশের সাথে রাস্তায় তাদের দফায় দফায় সংঘর্শও হয়েছে। তবে গত রবিবার সন্ধায় সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর ব্যাপক দমন পীড়ন চালায় দিল্লির পুলিশ। চতুর্দিক থেকে বের হওয়ার সকল পথ বন্ধ করে। এ ঘটনাকে মিলিয়ার সে শিক্ষার্থী ছাড়া আরও বহু মানুষই অভিযোগ করেছেন যে দিল্লির পুলিশ কুখ্যাত জালিয়ানওয়ালাবাগেরই পুনঃপ্রদর্শন করেছে।

    পুলিশি হামলার বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে আছে। প্রকাশিত এসব ছবি ও ভিডিও দেখে হামলার ভয়াবহতা কিছুটা আঁচ করা যায়।




    সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কিছু ভিডিওতে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের উপর মসজিদে, ক্যাম্পাসে, রাস্তায় হামলা চালিয়েছে পুলিশ। অনেক ছবিতে নামাযরত শিক্ষার্থীদের উপরও হামলা হতে দেখা যায়। নারী শিক্ষার্থীদেরও বিশেষ টার্গেট হতে দেখা যায় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত অনেক ছবিতে।

    পুলিশি হামলায় মিলিয়াতে ব্যাপক হতাহতের শিকার হয় শিক্ষার্থীরা। দু’জন মারাত্মক আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

    তবে মিলিয়ায় হামলার প্রতিবাদে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে সারা ভারতে। ভারতের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানেও এ ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল বিক্ষোভ হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্রনেতারা এ হামলার প্রতিবাদে সরব হয়েছেন। গতকাল ভারতজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন হতেও দেখা গেছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29859/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মিলিয়া-আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের পর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে নদওয়াতুল উলামা


      জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া ও আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটির পরে এবার ছাত্রবিক্ষোভ দেখা দিল সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ.-এর স্মৃতিবিজড়িত দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামায়।

      গত রবিবার রাত থেকেই নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে সেখানকার শিক্ষার্থীরা। রাতে পুলিশ কোনওরকমে বিক্ষোভ সামাল দেয়। সোমবার সকাল থেকে ফের শুরু হয় বিক্ষোভ।

      দিল্লির জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে শুনে রবিবার রাতে দারুল উলুম নদওয়াতুল উলেমা কলেজের একদল ছাত্র কলেজের বাইরে বেরিয়ে এসে স্লোগান দিতে থাকে। দ্রুত সেখানে পৌঁছে যায় উত্তরপ্রদেশ মালাউন সন্ত্রাসী পুলিশ।

      কলেজ কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করে ছাত্রদের ফের কলেজে ঢুকে যেতে বলা হয়। সকালে আরও বেশি সংখ্যক ছাত্র বিক্ষোভে যোগ দেয়। মালাউন পুলিশ তখন বাইরে থেকে কলেজের গেট বন্ধ করে দেয়।

      গেলো বৃহস্পতিবার নতুন নাগরিকত্ব বিলে স্বাক্ষর করেছে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী রাষ্ট্রপতি। একে সংখ্যালঘু এবং আদিবাসীবিরোধী আখ্যা দিয়ে চলছে ভারতজুড়ে বিক্ষোভ। বিক্ষোভে উত্তাল ভারতের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়।

      গত রোববার দিল্লির জামিয়া এবং উত্তর প্রদেশের আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভ হয়েছে হায়দারাবাদের মৌলানা আজাদ, যাদবপুরসহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29860/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সন্ত্রাসীদের আইন বিরোধী বিক্ষোভ, আলিগড় বন্ধ ঘোষণা


        নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ভারতের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। রোববার দিল্লির জামিয়া এবং উত্তর প্রদেশের আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভ হয়েছে হায়দারাবাদের মৌলানা আজাদ, যাদবপুরসহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

        নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে আসামসহ উত্তর-পূর্ব ভারতের কয়েকটি রাজ্য ও পশ্চিমবঙ্গ কয়েক দিন ধরেই অগ্নিগর্ভ। গত রোববার বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে খোদ রাজধানী দিল্লিতে। গত রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভে নামেন দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

        এ ঘটনার পর দিল্লি পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঢুকে শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়। জামিয়ার ক্যাম্পাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়া হয়। এ সময় অনেক শিক্ষার্থী পুলিশের লাঠি ও কাঁদানে গ্যাসে আহত হন।



        পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত হয় অনেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে আটক করা হয় শতাধিক শিক্ষার্থীকে।

        ছাত্ররা বলেন, পুলিশ আমাদেরকে হাত উঁচু করে হাঁটার জন্য বলেছে। আমরা তাই করছি। লাইব্রেরিতে যতো শিক্ষার্থী ছিল সবাইকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

        জামিয়ার সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভে নামেন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়, মৌলনা আজাদ উর্দু বিশ্ববিদ্যালয়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাথীরা। পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয় তাদেরও।

        পরিস্থিতি সামাল দিতে আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট সেবা।

        গত সোমবার ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির অনলাইনে ভারতের উত্তর প্রদেশের এ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের খবর প্রকাশিত হয়েছে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29861/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতে অর্থনীতির ভরাডুভিতেই মাত্র চার মাসে গগণচুম্বী রাম মন্দির তৈরির ঘোষণা দিল সন্ত্রাসী অমিত শাহ


          গত ৭০ বছরের মধ্যে এখন ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা সবচেয়ে সংকটে রয়েছে। দেশটির অন্যতম থিঙ্ক ট্যাংক ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশন ফর ট্রান্সফর্মিং ইন্ডিয়ার (এনআইটিআই) উপপ্রধান রাজীব কুমার বলছে, ভারতের বর্তমান অর্থনৈতিক মন্দা নজিরবিহীন।
          বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাজীব কুমার বলেছে, গত ৭০ বছরে আর্থিক খাতের এমন অবস্থায় যায়নি। এমন অর্থনীতির ভরাডুবিতেই মাত্র চার মাসে গগণচুম্বী রাম মন্দির তৈরির ঘোষণা দিয়েছে সন্ত্রাসী অমিত শাহ।
          ভারতীয় গণমাধ্যমে জানা যায়, ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী প্রচারে এসে একথাই বলেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সন্ত্রাসী অমিত শাহ। ঝাড়খণ্ডের পাকুরে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে সে বলেছে, ‘রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষে রায় দিয়েছে *সুপ্রিম কোর্ট। এবার চারমাসের মধ্যে, অযোধ্যায় গগনচুম্বী রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’* গত ৯ নভেম্বর অযোধ্যার জমি বিতর্ক মামলায় রাম মন্দিরের নির্মাণের জন্য ২.*৭৭ একর জমি তুলে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি অযোধ্যাতেই কোনও একটি এলাকায় মুসলিম পক্ষের জন্য ৫ একর জমি বরাদ্দের নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। মন্দির নির্মাণের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে তিন মাসের মধ্যে একটি ট্রাস্ট তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
          সম্প্রতি অযোধ্যা মামলায় শীর্ষ আদালত যে রায় দিয়েছে, সেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আদালতে বেশ কয়েকটি পিটিশন দাখিল করেছিলেন মুসলিম পক্ষের আইনজীবীরা। কিন্তু মালাউন আদালত সেই সমস্ত আবেদন খারিজ করে দেয়। জানিয়ে দেয়, পিটিশনের কোন যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29871/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            স্কুলে ‘বাবরি মসজিদ ভাঙা’র শিক্ষা দিচ্ছে সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসএস (ভিডিও)

            বাবরি মসজিদ মামলার রায় ঘোষণা করেছে ভারতের মালাউন সুপ্রিম কোর্ট। সেই রায়ে বাবরি মসজিদের জায়গায় রামমন্দির তৈরির নির্দেশ যেমন দেওয়া হয়েছে, তেমনি মসজিদের জন্য বিকল্প পাঁচ একর জমি দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। আইনিভাবে বাবরি মসজিদের জায়গায় রামমন্দির নির্মাণের রায়ের পর আরএসএস যে সেই ইস্যুকেই মানুষের মনে গেঁথে রাখতে চাইছে, তার আরেকবার প্রমাণ হলো কর্নাটকে।

            সেখানকার এক আরএসএস পরিচালিত স্কুলে ছোট ছোট ছাত্রদের বাবরি মসজিদের প্রতীকী বানিয়ে তা ভাঙার শিক্ষা দেওয়া হলো। পুরো ঘটনায় তোলপাড় পড়ে গেছে ভারতজুড়ে।

            গত রবিবার কর্নাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলার শ্রী রাম বিদ্যাকেন্দ্র হাইস্কুলে একাদশ আর দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রদের জন্য ওই বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়। তাতে দেখা যায়, বাবরি মসজিদের একটি প্রতীকী তৈরি করা হয়েছে। বেশ কিছু শিক্ষার্থী ওই প্রতীকীকে ঘিরে রেখেছে। চারিদিকে গেরুয়া পতাকা উড়ছে। কিছুক্ষণ পরেই প্রতীকী ঘিরে রাখা ছাত্ররা ভেঙে ফেলছে সেটি।

            পুরো ঘটনার একটি ভিডিও সামনে আসতেই তোলপাড় পড়ে গেছে চারিদিকে। অনেকেরই প্রশ্ন, বাবরি মসজিদ ভাঙা যে অপরাধ হয়েছিল, তা জানিয়ে দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। সেই অপরাধই প্রকারান্তরে শেখানো হচ্ছে ছোট-ছোট শিক্ষার্থীদের।

            অনেকেই বলছেন, এই সংস্কৃতিতেই বিশ্বাস করে সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসএস। সমালোচনা শুরু হওয়ার পরও অবশ্য ছাত্রদের পাশেই দাঁড়িয়েছে আরএসএস সন্ত্রাসী তথা ওই স্কুলের প্রেসিডেন্ট প্রভাকর ভাট। সে বলেছে, আমি আমার ছাত্রদের জন্য গর্বিত।

            ভিডিও


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29872/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বাসে আগুন দিচ্ছে ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী পুলিশ! ভাইরাল ভিডিও ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে




              কথিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে ভারতের বিভিন্ন রাজ্য এখন সংঘর্ষ-বিক্ষোভে উত্তাল। সব যায়গায় আগুন-ভাঙচুর চালানো হচ্ছে। এরই মাঝে একটি বাসে পুলিশের আগুন দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

              এর আগে বাসে আগুন দেওয়ার ছবি ও ভিডিওসহ একটি টুইটও করে পুলিশের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করে খোদ দিল্লির উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসৌদিয়া। এরপরই দ্রুত ওই ভিডিও ভাইরাল হয়।

              টুইটে মণীশ সিসৌদিয়া বলেছে, “দেখুন এই ছবিগুলো।
              কারা বাস, গাড়িতে আগুন লাগাচ্ছে। এই ছবিই প্রমাণ করে যে সন্ত্রাসী বিজেপি নোংরা রাজনীতি করছে। বিজেপি নেতারা কি এর উত্তর দেবে?”

              উল্লেখ্য, কথিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে রবিবার সন্ধ্যায় উত্তাল হয়ে ওঠে দক্ষিণ দিল্লির নিজ়উজ় ফ্রেন্ডস কলোনি এলাকা। সন্ত্রাসী পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। সেই সময়ই একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যাচ্ছে, কিছু পুলিশ ভাঙচুর হওয়ার বাসের মধ্যে জারিকেন থেকে কিছু ঢালছে। তার পর থেকেই এই তত্ত্ব ঘোরাফেরা করতে শুরু করে যে, এই ভাঙচুর ও আগুন লাগানোর কাজে পুলিশও জড়িত। পুলিশের বিরুদ্ধে সেই একই অভিযোগ তুলেছেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী।
              ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
              সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29904/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                সোনারগাঁওয়ে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে সন্ত্রাসী আ’লীগ ও জাপার নেতাকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা


                বিজয় দিবস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে শেখ রাসেল স্টেডিয়ামে মাইকে দেরিতে নাম ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটলেও কেউ গুরুতরভাবে হতাহত হয়নি।

                নয়া দিগন্তের বরাতে জানা যায়, বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার সকালে শেখ রাসেল স্টেডিয়ামে কুচকাআওয়াজের আয়োজন করে সোনারগাঁও উপজেলা প্রশাসন। এই অনুষ্ঠান সকাল ৯টায় শুরু হয়। এসময় বিজয় মঞ্চে দাঁড়িয়ে কুচকাআওয়াজে অংশগ্রহণকারীদের সালাম গ্রহণ করে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা, সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদের চেয়ারমান মো. মোশারফ হোসেন, সোনারগাঁও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রকিবুর রহমান খাঁন ও সোনারগাঁও থানার ওসি মনিরুজ্জামান।

                এদিকে কুচকাআওয়াজ অনুষ্ঠানে সোনারগাঁও সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম, মোগরাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আরিফ মাসুদ বাবু, সোনারগাঁও উপজেলা সাধারণ যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম নান্নু, সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার নেতাকর্মীদের নিয়ে মাঠে প্রবেশ করে মঞ্চে বসে। এসময় মাইকে তাদের আগমনের বিষয়টি ঘোষণার জন্য সোনারগাঁ উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা ও অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ইয়াছিনুল হাবিবকে অনুরোধ করে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। নাম ঘোষণা করতে সঞ্চালক যুব উন্নয়র কর্মকর্তা ও ইয়াছিনুল হাবিব তাদের নাম বলতে গড়িমসি করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সোনারগাঁ উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম সঞ্চালককে নাম ঘোষণা না করার কারণ জানতে চায়। ওই সময়ে স্ট্যাজে বসে থাকা কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টির নেতা আজিজুল ইসলাম বাদল সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের কথার প্রতিবাদ করে।

                এ নিয়ে দু’জনের মধ্যে শুরু হয় বাগবিতন্ডা। এর জের ধরে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সমর্থকদের মধ্যে শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা। এসময় দৌড়াদৌড়ি করতে গিয়ে কেউ কেউ সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। তবে কেউ না প্রকাশ করতে রাজি হয়নি।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29906/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  বাংলাদেশ কৃষি বিশ্বদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর হাত ভাঙল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা


                  বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মো. আনসার আলী নামের এক শিক্ষার্থীকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে এক সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে।

                  ভেটেরিনারি অনুষদের ৪র্থ বর্ষের ও ফজলুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আনসার আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগে জানান, ‘রবিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জব্বার মোড়ে কামালের দোকানে চা পান করার সময় আমার হলের সিনিয়র ফজলুল হক হল শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মো শাহ আলম উপস্থিত হয়। তখন তাকে বসতে বললে সে অপমান বোধ করে এবং আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এরপর বাকৃবি শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান বিপ্লব উপস্থিত হলে তার উসকানিতে শাহ আলম দোকানের লাকড়ি এনে আমার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে আমার ডান হাতের কাঁধের সংযোগস্থল আলাদা হয়ে যায় এবং মাথা ও কপালে প্রচণ্ড আঘাত পাই। ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করেছি।’

                  সুত্রঃ কালের কন্ঠ


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29909/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    ভিপি নুরের হাতের আঙুল ভেঙে দিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ


                    ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুরের পূর্বঘোষিত সংহতি সমাবেশে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের একদল নেতাকর্মী হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। একইসঙ্গে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে ভিপি নুরের হাতের আঙুল ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ।

                    ভারতে কথিত সংশোধিত নাগরিকত্ব বিলের বিরুদ্ধে চলমান আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ ও আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের হামলার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবেশ ডাকে ভিপি নুর।

                    সমাবেশটি শুরুর আগ মুহূর্তে এতে অতর্কিত হামলা চালায় কথিত মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের নেতৃত্বে থাকা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের প্রায় ১৫জন নেতাকর্মী বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ভিপি নুরুল হক, সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেনসহ আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়। মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের একাংশের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক আল মামুন হামলায় নেতৃত্ব দেয় অভিযোগ করা হয়েছে।

                    সরেজমিনে দেখা যায়, ডাকসু ভিপি নুরুল হক ও তার সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বিকেল চারটায় তাদের পূর্বঘোষিত সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তবে তাদের আগেই সমাবেশ প্রতিহত করতে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান নেয় কথিত মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের নেতাকর্মীরা। সমাবেশ করতে ভিপি নুরসহ অন্যান্যরা রাজু ভাস্কর্যে গেলে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এসময় উভয়পক্ষই পাল্টাপাল্টি শ্লোগান দিতে থাকে। এরই এক পর্যায়ে ভিপি নুরসহ অন্যদের উপর হামলা চালায় আমিনুল-বুলবুল ও তাদের অনুসারীরা।

                    তখন উভয়পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। হামলায় ডাকসু ভিপির নুরের হাতের আঙুল ভেঙে যায় এবং সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন পায়ে আঘাত পায়। এছাড়াও আহত অবস্থায় আইন বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী সিফাত ও আরেকজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

                    হামলার পর মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের নেতাকর্মীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে সমাবেশ চালিয়ে যান ভিপি নুরুল হক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ‘সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদে’র যুগ্ম-আহবায়ক রাশেদ খান ও ফারুক হোসেনসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা।

                    সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29912/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      ভারতে বাংলাদেশি রোগীর টাকা ছিনতাই করলো ভারতীয় সন্ত্রাসী পুলিশ!


                      ভোর রাতে ট্যাক্সি আটকে দুই বাংলাদেশি নাগরিকের কাছ থেকে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে কলকাতা সন্ত্রাসী পুলিশের বিরুদ্ধে। গোলাম সাকলাইন এবং মোহাম্মদ মোশারফ নামে বাংলাদেশের ওই নাগরিকদের অভিযোগ ঘটনাটি ঘটেছে কলকাতার মৌলালির মোড়ে।

                      ট্রেন ধরার জন্য শিয়ালদহ স্টেশনে যাচ্ছিলেন তারা। সেই সময় এক সন্ত্রাসী পুলিশ সদস্য ট্যাক্সি আটকে ভয় দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে ওই টাকা কেড়ে নেয় বলে অভিযোগ করেছেন তারা।

                      বিডি প্রতিদিনের সূত্রে জানা যায়, নভেম্বর মাসের ২১ তারিখে ঘটলেও ঘটনাটির কথা প্রকাশ্যে এসেছে সোমবার বিকালে।

                      ভুক্তভোগীরা জানান, চিকিৎসার জন্য তারা ভারতে এসেছিলেন। কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে মোশারফ গিয়েছিলেন মুম্বাইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর তিনি কলকাতায় আসেন গত ২০ নভেম্বর। পরের দিন অর্থাৎ ২১ তারিখ ভোর ৪টা ২০ মিনিটে শিয়ালদহ থেকে গেদে যাওয়ার ট্রেন ধরার কথা ছিল মোশারফের। তাই তিনি ওইদিন ভোর সাড়ে ৩টায় দিকে হোটেলের ঠিক করে দেয়া একটি ট্যাক্সিতে আত্মীয় গোলাম সাকলাইনকে সঙ্গে নিয়ে শিয়ালদহের উদ্দেশে রওনা হন।

                      বাংলাদেশের গাইবান্দার বাসিন্দা মোশারফের (৪৮) অভিযোগ, ওইদিন ভোরে ট্যাক্সি মৌলালির মোড় থেকে শিয়ালদহের দিকে বাঁ দিকে ঘোরামাত্র এক সন্ত্রাসী পুলিশ সদস্য ট্যাক্সি দাঁড় করানোর নির্দেশ দেয়। ওই ব্যক্তির পিছনেই ছিল ‘পুলিশ’ লেখা ভ্যান। অভিযোগে জানানো হয়, ওই সন্ত্রাসী পুলিশ সদস্য ট্যাক্সি দাঁড় করিয়ে মোশারফ এবং সাকলাইনের কাছে তাদের পরিচয় জানতে চায়।

                      মোশারফ বলেন, পরিচয় দিতেই ওই পুলিশ সদস্য আমাদের কাছে পাসপোর্ট দেখতে চায়। পাসপোর্ট দেখিয়ে তাকে জানাই যে, আমি ক্যান্সার রোগী। চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলাম মুম্বাইয়ে।

                      রাজশাহীর বাসিন্দা সাকলাইন অভিযোগ করে বলেন, এর পরেই আমাদের ভয় দেখাতে শুরু করে ওই পুলিশ সদস্য আমরা কলকাতায় ছিলাম তা পুলিশকে জানাইনি কেন? মির্জা গালিব স্ট্রিটের যে হোটেলে আমরা উঠেছিলাম, সে কথাও বলি ওই পুলিশকর্মীকে।

                      ওই দুই বাংলাদেশি নাগরিকের অভিযোগ, এরপর ওই পুলিশ সদস্য জিজ্ঞাসা করে তাদের সঙ্গে কত টাকা আছে? গোলাম সাকলাইন বলেন, ২৭ হাজার বাংলাদেশি টাকা ছিল আমাদের সঙ্গে। ওই পুলিশকর্মী আমাদের কাছ থেকে ওই টাকা নিয়ে নেয়।

                      মোশারফের অভিযোগ, টাকা এবং পাসপোর্ট ফেরত চাইলে খাকি পোশাক পরা ওই পুলিশ সদস্য আমাদের ভয় দেখায় থানায় নিয়ে লক আপে আটকে রাখার।

                      সাকলাইন বলেন, ওই পুলিশ সদস্য মোশারফের পেটের নিচে অপারেশনের জায়গায় ব্যান্ডেজ টিপে টিপে দেখছিল। আমি প্রতিবাদ করায় পাল্টা আমাদের থানায় নিয়ে গিয়ে মাদকের মামলা দিয়ে গ্রেফতার করার ভয় দেখায়।

                      মোশারফ বলেন, আমি হাত জোড় করে ওই পুলিশ সদস্যকে টাকা ফেরত দিতে বলি। তাকে বলি, টাকা বেশি না থাকায় অস্ত্রোপচারের পরে কেমোথেরাপি করতে পারিনি। দেশে ফিরে টাকার জোগাড় করে ফের আসব। অভিযোগ, অনেক কাকুতি মিনতি করার পর ২৭ হাজার টাকার মধ্যে ৭ হাজার টাকা আর পাসপোর্ট ফেরত দিয়ে ফের ওই পুলিশ সদস্য দুই বাংলাদেশিকে শাসায়, কাউকে কিছু জানালে ফল ভালো হবে না। বাকি ২০ হাজার টাকা ওই পুলিশ সদস্য রেখে দেয় বলে অভিযোগ।

                      সাকলাইন বলেন, আমরা সে দিন খুব ভয় পেয়েছিলাম। তাই সে দিনই গেদে সীমান্ত দিয়ে দেশে ফিরে যাই। রবিবার ফের চিকিৎসার জন্য কলকাতায় আসি। এক বন্ধুকে গোটা ঘটনার কথা জানাই।

                      মোশারফ আজ, মঙ্গলবার বিকালেই কেমোথেরাপির জন্য মুম্বাইতে চলে যাবেন। তিনি বলেন, আমরা অসংখ্য বাংলাদেশি মানুষ চিকিৎসা এবং ব্যবসার প্রয়োজনে কলকাতায় আসি। কলকাতা পুলিশের ভরসাতেই রাস্তাঘাটে নির্ভয়ে ঘোরাফেরা করি। কিন্তু পরিবেশ তো খারাপ মনে হচ্ছে।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/17/29915/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        ইন্নালিল্লাহ।
                        আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                        Comment


                        • #13
                          হে মুসলিম উম্মাহ ৷ তোমাদের মুসলিম ভাইদের অত্যাচার থেকে,তোমাদের কি শিক্ষা হয় না ৷ আর কতকাল জামিলের জুলুম সহ্য করবে ৷
                          গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                          Comment


                          • #14
                            মহান আল্লাহ তা‘আলা ভারতীয় উপমহাদেরশের মুসলিমদেরকে সঠিক দিশা দান করুন। আমীন
                            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                            Comment

                            Working...
                            X