Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২০শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৮ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২০শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৮ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করায় ১৫ দিন দেওবন্দ মাদ্রাসা বন্ধের জন্য সন্ত্রাসী নমো প্রসাসনের চাপ সৃষ্টি


    ভারতে মুসলিম-বিরোধী নাগরিকত্ব আইন পাশ হবার পর দেশজুড়ে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ এবং বিক্ষোভ দমাতে পুলিশের গুলি ও হামলার ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে দিল্লির জামিয়া মিলিয়া, আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় এবং নদওয়াতুল ওলামা লখনৌর সকল কার্যক্রম বন্ধ করে ছাত্রদেরকে ছুটিতে পাঠাতে বাধ্য করেছে সন্ত্রাসী দল বিজেপি সরকার। কিন্তু তারপরও বিক্ষোভ দমছে না। এবার দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসার আশপাশে ও দেওবন্দ এলাকায় মালাউন প্রশাসন শক্ত অবস্থান গ্রহণ করেছে এবং মাদরাসা কর্তৃপক্ষকে বলেছে অন্তত ১৫ দিনের জন্য যাতে মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। খবর জাগরণ হিন্দি’র।

    জাগরণ হিন্দি জানায়, গত মঙ্গলবার দারুল উলুম দেওবন্দের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছে সাহারানপুর জেলা মালাউন প্রশাসন। বৈঠকে তারা দেওবন্দ কর্তৃপক্ষকে অন্তত ১৫ দিনের জন্য মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করার তাগিদ দেয়।

    বৈঠকে মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা আবুল কাসিম নোমানী ও অন্যান্য শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।সরকারি মালাউন সন্ত্রাসীদের মধ্যে কমিশনার সঞ্জয় কুমার, ডিআইজি উপেন্দ্র আগরওয়াল, ডিএম অলোক পান্ডে এবং এসএসপি দীনেশ কুমার পি উপস্থিত ছিল।

    জানা যায়, আলিগড়ের এএমইউ ও দিল্লির জামিয়া মিলিয়ায় শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি আক্রমণের পর থেকে সারাদেশের বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমে পড়ছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সাহারানপুর জেলা প্রশাসন আন্দোলন মাদরাসা থামানোর জন্য বন্ধ করার তাগিদ দিচ্ছে।

    ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে আরও জানা যায়, বিভিন্ন জামিয়ার নিরস্ত্র ছাত্রদের ওপর পুলিশের হামলা ও নির্বিচারে তাদের আটক করার প্রতিবাদে গত সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) ভারতের ঐতিহ্যবাহি দীনি বিদ্যাপীঠ দারুল উলুম দেওবন্দেও শুরু হয় বিক্ষোভ। দফায় দফায় পুলিশের সাথে ছাত্রদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষকদের আহ্বানে বিক্ষোভ থেকে ফিরে যায় দারুল উলুমের ছাত্ররা।

    এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে মোদি সরকারের উর্ধ্বতন সন্ত্রাসীরা ছুটে আসে দেওবন্দে। শিক্ষকদের সঙ্গে জরুরি এক বৈঠকে ছাত্রদের আন্দোলনে যোগ না দিতে ও পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার নামে ১৫ দিনের জন্য মাদরাসা বন্ধের জন্য চাপ সৃষ্টি করে। কিন্তু দেওবন্দ কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছেনি।

    তবে ছাত্রদের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আহ্বান জানিয়েছেন দারুল উলুমের মুহাদ্দিস ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী। আজ (১৭ ডিসেম্বর) দুপুর ৩টায় দারুল উলুম দেওবন্দের দারুল হাদিসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এক মজলিসে তিনি এ আহ্বান জানান।

    শিক্ষার্থীদের মাওলানা আরশাদ মাদানী বলেন, তোমরা দারুল উলুম দেওবন্দে পড়াশোনা করতে এসেছো। এখানে প্রায় ৪০-৫০ হাজার ছাত্র পড়াশোনা করছে। দেওবন্দের আওতাধীন হাজারো মাদরাসা রয়েছে ভারতে। তোমাদের আন্দোলনের কারণে যেন দেওবন্দ মাদরাসা বন্ধ না হয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখবা। ’

    তিনি বলেন‘ প্রিয় সন্তানেরা! সরকারের মুসলিমবিরোধী আইনের কারণে আমাদের অন্তরেও রক্ষক্ষরণ হচ্ছে। বার্ধক্যে উপনীত হয়েছি, বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছি। তবুও সকালে তোমাদের দরস শেষ করে দিল্লিতে ছুটে যাচ্ছি আবার ফিরে এসে পরদিন তোমাদের ক্লাস করাচ্ছি …কীসের জন্য? তোমাদের নিরপত্তার জন্য, দেশের মুসলিম নাগরিকদের জন্য। তোমাদের মুহতামিম সাহেব ও শিক্ষকরা সারাদিন ছুটোছুটি করছেন, কীসের জন্য…?’


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29926/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    বিক্ষোভকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিল ভারতীয় সন্ত্রাসী রেল প্রতিমন্ত্রী


    মুসলিমবিরোধী নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ দমনে বিক্ষোভকারীদের দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিয়েছে সন্ত্রাসী রেল প্রতিমন্ত্রী সুরেশ অঙ্গদি। ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সে এমন নির্দেশ দেয়।

    নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। পুলিশের বাধায় বিভিন্ন এলাকায় এ বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদে একাধিক ট্রেনে আগুন দিয়েছে বিক্ষোভকারীরা।

    প্রসঙ্গটি টেনে রেল প্রতিমন্ত্রী বলেছে, ‘আমি জেলা প্রশাসন ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছি- কেউ রেলের সম্পত্তি নষ্ট করতে এলেই গুলি চালান। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবেই আমি এই নির্দেশ দিয়েছি।’

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এই সময় জানায়, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর গুলি করার এই নির্দেশের পর সমালোচনার ঝড় উঠেছে। অনেকেরই প্রশ্ন, একজন রেল প্রতিমন্ত্রী কি এমন নির্দেশ দিতে পারে?

    উল্লেখ্য, সম্প্রতি নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করেছে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপি সরকার। এতে বলা হয়েছে- মুসলিম ছাড়া আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে ধর্মীয় অত্যাচারের কারণে ভারতে শরণার্থী হিসেবে হিন্দু, পার্সি, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা আশ্রয় নিতে বাধ্য হলে তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

    বিতর্কিত এই নাগরিকত্ব আইন বাতিলের দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারত


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29929/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের চাপে জানুয়ারির ৫ তারিখ পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা নদওয়াতুল উলামার


      বিতর্কিত নাগরিকত্ব বিল বাতিলে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া ও আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটির সঙ্গে সঙ্গে ভারতের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আন্দোলনে নেমেছে। আন্দোলনে নেমেছে সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ.-এর স্মৃতিবিজড়িত দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামাও।

      তবে গত সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের মত বিক্ষোভে নামলে নদওয়ার দুই শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে হাসানগঞ্জ থানায় চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরে ভারতীয় মালাউন প্রশাসনের চাপে আগামী ২০২০ সালের ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ারা।

      খবরে আরও বলা হয়, দিল্লির জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্রকে পুলিশ গ্রেফতারও করেছে। আরো কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপক্ষে ৫৫০ জনের মতো গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

      এছাড়া লাখনৌ অঞ্চলের দীনি এ বিদ্যাপীঠে বিক্ষোভের জেরে আসাদুদ্দিন ওয়াইসির দল মজলিসে ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের এক নেতাকে গ্রেফতার করেছে স্থানীয় সন্ত্রাসী পুলিশ প্রশাসন। খবর আউটলুক ইন্ডিয়ার।

      ভারতের জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী ছাত্রদের গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে এক বিবৃতি দেন, সেখানে তিনি ছাত্রদের উপর পুলিশি বর্বরোচিত হামলার নিন্দা জানান।

      তিনি বলেন, পুলিশরা নিজেই গাড়িতে আগুণ দিয়ে শিক্ষার্থীদের নাম দিয়ে তাদের উপর বর্বরোচিত আক্রমণ চালিয়েছে। আমরা জমিয়তে হিন্দের পক্ষ থেকে ধিক্কার জানাই। অবিলম্বে এ হামলার পিছনে কাদের হাত ছিলো তদন্ত কমিটি গঠন করে হলেও এর সুষ্ঠু সমাধান চাই আমরা।

      অত্যন্ত ক্ষোভ প্রকাশ করে মাওলানা আরশাদ মাদান বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই শিক্ষার্থীরা সু্শৃঙ্খলভাবে আন্দোলন করে আসছিলো, কারণ আন্দোলনের অধিকার প্রত্যেকটা নাগরিকেরই আছে, তখন কোনো শিক্ষার্থী পুলিশের উপর হামলা বা কোনো ধরণের দুর্ঘটনা ঘটল না, কিন্ত গতকাল কেনো তারা আইন ভঙ্গ করে গাড়িতে আগুন দিতে যাবে? অথবা পুলিশের উপর হামলা করতে যাবে?

      উল্লেখ্য, গেলো বৃহস্পতিবার নতুন নাগরিকত্ব বিলে স্বাক্ষর করেন ভারতের মালাউন রাষ্ট্রপতি। একে সংখ্যালঘু এবং আদিবাসীবিরোধী আখ্যা দিয়ে চলছে ভারতজুড়ে বিক্ষোভ। বিক্ষোভে উত্তাল ভারতের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়।

      রোববার দিল্লির জামিয়া এবং উত্তর প্রদেশের আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। বিক্ষোভ হয়েছে হায়দারাবাদের মৌলানা আজাদ, যাদবপুরসহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29932/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        জনগনের চাপে চুপ হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী মোদি-শাহ, নতুন ষড়যন্ত্রের আভাস


        ভারতের কথিত নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (সিএএ) নিয়ে আক্রমণাত্মক হলেও চাপের মুখে জাতীয় নাগরিক নিবন্ধন (এনআরসি) নিয়ে আপাতত ধীরে চলো নীতি অবলম্বন করেছে কেন্দ্রের শাসক দল হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী বিজেপি। নাগরিকত্ব আইন ঘিরে দেশের নানা প্রান্তে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে মানুষ। নাগরিকত্বের এই নতুন আইন ধর্মের ভিত্তিতে তৈরি হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ জনগন। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, এরপরও এই আইন নিয়ে আপসে রাজি নয় সন্ত্রাস বিজেপি।

        উল্টো নাগরিকত্ব আইনকে পুঁজি করেই ভোটবাক্সে ফায়দা তুলতে চায় সন্ত্রাসী মোদি-শাহ জুটি।

        এই পরিস্থিতিতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের গুরুত্ব বোঝাতে মাঠে নেমেছে মোদি-শাহরা।

        ঝাড়খণ্ডের প্রচারে একাধিকবার সিএএ নিয়ে মুখ খুলেছে বিজেপি সভাপতি সন্ত্রাসী অমিত শাহ।

        কিন্তু, এনআরসি নিয়ে আপাতত বিশেষ মুখ খুলছে না কোনও বিজেপি নেতৃত্বই। সিএএ ও এনআরসিকে পৃথক দু’টি বিষয় হিসেবেই এখন তুলে ধরছে কেন্দ্রের কথিত শাসক দলটি। দেশজুড়ে প্রবল বিতর্ক প্রশমন করতে আপাতত এই কৌশলই অবলম্বন করছে তারা।

        এনআরসি কবে হবে? জবাবে গত নভেম্বরেও এই প্রশ্নে সুর চড়িয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিল, সিএএ সম্পন্ন হলেই দেশে এনআরসি কার্যকর হবে।মুসলমানদের এই দেশ থেকে তাড়ানো হবেই। লোকসভাতেও তা জানিয়েছিল হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী অমিত শাহ। ২০২৪ সালের মধ্যে গোটা দেশে এনআরসি হবে। তবে, সময় এগোতেই এনআরসি নিয়ে কড়া সুর কমেছে। গিরিডি, দেওঘর, মহাগামা, পাকুরের জনসভায় নাগরিকত্ব আইন নিয়ে সরব হলেও অমিত শাহ এনআরসি নিয়ে টু-শব্দটি করেনি। উল্টো মেরুকরণ প্রক্রিয়ায় ভোট টানতে ফের রামের দ্বারস্থ হয়েছে সে। গত সোমবারই তার ঘোষণা ছিল ‘আগামী ৪ মাসের মধ্যেই অয়োধ্যায় সুবিশাল রাম মন্দির গড়ে উঠবে। ’

        নাগরিক পঞ্জীকরণ নিয়ে কেন এমন কৌশল বিজেপির?
        কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, নাগরিকত্ব আইনের দ্বারা প্রতিবেশী বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভারতে আসা সেদেশের ছয় ধর্মের সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। তাদের এই দাবি মেনে নিয়েছে বেশিরভাগ এনডিএ শরিক। জেডিউই থেকে অকালি দল নিজেদের রাজ্যে তা প্রয়োগ করবে বলেও জানিয়েছে।

        দলের কার্যকরী সভাপতি জেপি নাড্ডা সব দলের সাংসদের চিঠি লিখে এলাকার শরণার্থীদের নাম তালিকাভুক্ত করতে অনুরোধ করেছে। এদেরই নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। কৌশলে এই চিঠিতেও এনআরসি প্রসঙ্গে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29945/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বন্ধ ঘোষণার চাপ সৃষ্টির লক্ষ্যে দ্বিতীয় দিনের মত দেওবন্দ মাদ্রাসায় সন্ত্রাসী নমো প্রশাসনের গুণ্ডারা


          নাগরিকত্ব বিলের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামার আশঙ্কায় বন্ধ ঘোষণা করছে ভারতের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়। সন্ত্রাসী মোদি প্রশাসনের চাপেই এ বন্ধ ঘোষণা করা হচ্ছে বলে জানা যায়। সে ধারাবাহিকতায় ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপিঠ দারুল উলুম দেওবন্দকেও গত মঙ্গলবার বন্ধ ঘোষণা করতে বলে প্রশাসন। দারুল উলুম দেওবন্দ সরকারের নির্দেশ প্রত্যাখান করায় আজ বুধবার দ্বিতীয় দিনের মত দেওবন্দে গিয়েছে সন্ত্রাসী মোদি প্রশাসনের গুণ্ডারা।

          জারবে দেওবন্দ সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) ভারতের ঐতিহ্যবাহি দীনি বিদ্যাপীঠ দারুল উলুম দেওবন্দেও নাগরিত্ব বিলের বিরুদ্ধে শুরু হয় বিক্ষোভ। দফায় দফায় পুলিশের সাথে ছাত্রদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষকদের আহ্বানে বিক্ষোভ থেকে ফিরে যায় দারুল উলুমের ছাত্ররা।

          এদিকে সোমবার থেকেই দারুল উলুমের শিক্ষার্থীদের এ বিক্ষোভে থেকে দূরে রাখতে মাদরাসায় পুলিশ টহল চালায়। আন্দোলন বন্ধ রাখার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাহরানপুর জেলার ইন্টারনেট সুবিধা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

          মঙ্গলবার বিজেপি সরকারের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা দেওবন্দের শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করেছে এবং আইন শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার নামে দারুল উলুমসহ দেশের সব মাদরাসায় ১৫ দিনের ছুটির আবেদন করেছে। তবে সরকারের এ আবেদনকে প্রত্যাখ্যান করেছে দেওবন্দ মাদরাসা কর্তৃপক্ষ। তাৎক্ষনিকভাবে মাদরাসা না ছাড়তেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীদের।

          আজ বুধবার দ্বিতীয় দিনের মত সন্ত্রাসী দল বিজেপি সরকারের প্রশাসনিক গুণ্ডারা দেওবন্দের শিক্ষকদের সঙ্গে চাপ সৃষ্টির লক্ষ্যে বৈঠক করে। কিন্তু দেওবন্দ মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করতে কোনোভাবেই রাজি নন বলে জানিয়ে দিয়েছে সরকারকে।

          মাদরাসার শূরা সদস্যদের বৈঠকে কেউই মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করার পক্ষে মত না দেয়ায় প্রশাসনের নির্দেশ প্রত্যাখান করেছে দেওবন্দ।

          উল্লেখ্য, ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ও দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় এবং লাখনৌয়ের দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামার শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের বর্বরতার বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভ চলমান রয়েছে এখনও।

          এ ঘটনায় সারা দেশের বড় বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এর প্রভাব দেখা যায় দেশটির ঐতিহ্যবাহি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম দেওবন্দেও।


          সূত্র; https://alfirdaws.org/2019/12/18/29954/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ভারতীয় ‘ক্রাইম পেট্রল’-এ হত্যার কৌশল দেখে বন্ধুকে হত্যার চেষ্টা তিন শিশুর


            ভারতীয় সিরিয়াল ‘ক্রাইম পেট্রল’-এ খুনের কৌশল দেখে প্রভাবিত হয়ে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আরাফাতকে তার কয়েকজন বন্ধু মিলে হত্যার চেষ্টা করেছে। পরে আরাফাতকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত রবিবার পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলা এ ঘটনা ঘটে।

            জানা যায়, ইয়াসির আরাফাত নামের শিশুটির এক জোড়া রোলার স্কেটস ছিল।

            তার এক বন্ধু সেটি কিনতে চায়, কিন্তু টাকা পরে দেবে বলে জানায়। আরাফাত রাজি হয়ে বন্ধুকে স্কেটস জোড়া দিয়ে দেয়। বন্ধু যখন টাকা দিতে পারছিল না, তখন আরাফাত টাকার বদলে বন্ধুর কবুতর জোড়া চায়।

            বন্ধু কবুতরও দেয় না, উল্টো দুই বন্ধুর সঙ্গে পরিকল্পনা করে ভারতীয় সিরিজ ‘ক্রাইম পেট্রলের কাহিনির’ মতো করে আরাফাতকে খুনের পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনামাফিক তারা আরাফাতকে একটি আখখেতে নিয়ে বেদম মারধর করে। শেষ পর্যন্ত আরাফাতকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় জনগন।

            আরাফাত এই বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা দিয়েছে। তিন বন্ধুর মধ্যে দুজন ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র, আরেকজন সপ্তম শ্রেণির।

            তাদের সবার বাড়ি ঈশ্বরদী উপজেলায়।

            বিডি প্রতিদিন থেকে যানা যায় সূত্র, রবিবার তিন বন্ধু আরাফাতকে এক জায়গায় নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। এরপর তারা আখখেতে গিয়ে একসঙ্গে আখ খায়। একপর্যায়ে এক বন্ধু আরাফাতকে বলে, আখের গোড়ার দিকে যে নতুন কুশি বের হয়েছে সেগুলো ভেঙে নিয়ে বাড়িতে লাগালে আখ গাছ হবে। বন্ধুদের কথামতো এই কাজ করার সময় পেছন থেকে একজন আরাফাতের মাথায় লোহার রড দিয়ে আঘাত করে। মারধরের একপর্যায়ে আরাফাত মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। ফেরার পথে রডটি একটি পুকুরে ফেলে দেয় তারা। মঙ্গলবার রাতে আরাফাতকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ঢাকায় রওনা হয়েছে তার পরিবার।

            পরবর্তীতে তারা স্বীকার করেছে, কীভাবে তারা ক্রাইম পেট্রল দেখার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আরাফাতকে হত্যার চেষ্টা করেছে। তারা আগে থেকেই ঘটনাস্থলে ব্যাগে করে লোহার রড রেখে এসেছিল।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29955/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              সরকারি কাজ, তাই বালির বদলে মাটি


              ঢাকার ধামরাইয়ে একটি রাস্তায় পাকাকরণের কাজে বালির পরিবর্তে মাটি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে এলাকাবাসীর প্রতিবাদের মুখে কাজটি বন্ধ রাখা হয়েছে।

              স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ধামরাই কার্যালয় থেকে জানা গেছে, উপজেলার আমতা ইউনিয়নের আমতা গ্রামের ‘রফিকের দোকান হতে শহিদুল্লাহ জজবাড়ি পর্যন্ত’ ২২০০ মিটার (২.২ কিলোমিটার) রাস্তা পাকাকরণের কাজ চলছে। এ কাজটি করছে ‘ফাস্টবিল কনসালটেন্সি অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন’ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজটি শুরু করা হয় গত কয়েক মাস আগে। এ কাজের শুরুতেই অনিয়ম ও নিম্নমানের উপকরণ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রাস্তার মাটি ও দুই পাশ কর্তন করে বেড তৈরি করা হয়েছে। এ বেডে রুলিং করার পর রাস্তায় বালি দেওয়ার কথা। কিন্তু ওই প্রতিষ্ঠান রাস্তায় বালির পরিবর্তে মাটি ফেলেছে। এতে এলাকাবাসী বাধা দিয়ে কাজটি বন্ধ করে দিয়েছে।

              কাজটি দেখাভালৈর দায়িত্বে আছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের ধামরাই কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুর রাজ্জাক। সে বলেছে, বালির পরিবর্তে মাটি দেওয়া হয়েছে ঠিকই তবে তা সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী আজিজুল হক বলেছে, বালির পরিবর্তে মাটি দেওয়া হয়েছে; আমিও শুনেছি।

              সুত্রঃ কালের কন্ঠ


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29949/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                ব্যান্ড বাজিয়ে মসজিদ উদ্বোধন করল সন্ত্রাসী আ. লীগ নেতা , মুসল্লিদের নিন্দা


                ব্যান্ড পার্টি দিয়ে নিজ অর্থায়নে নির্মিত মসজিদ উদ্বোধন করল নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার সন্ত্রাসী দল আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. আতাউর রহমান ভূঁইয়া (মানিক)।

                গত সোমবার ‘তৌহিদা রহমান উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদের’ উদ্বোধন করেছে। এসময় উপস্থিত ছিল নোয়াখালী-১ আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম, সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খন্দকার রুহুল আমিন।

                জানা যায়, সকালে বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এতে ব্যান্ড পার্টি আনা হয়। আর দুপুরে ব্যান্ড বাজিয়ে মসজিদ উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করা হয়।

                মসজিদ উদ্বোধনে ব্যান্ড বাজানোর সমালোচনা করছেন সাধারণ এলাকাবাসীরা। মুসল্লিরা বলছেন, ‘মসজিদ আল্লাহর ঘর। আল্লাহর ঘর উদ্বোধনে ব্যান্ড পার্টি গর্হিত কাজ।’


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29933/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  ভোর বেলায় ১২ ফিলিস্তিনীকে তুলে নিয়ে গেছে দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসীরা!


                  ফিলিস্তিনের জেরুজালেম শহরে ১৮ ডিসেম্বর খুব ভোরে মুসলিমদের বাড়ি-ঘরে হানা দেয় দেখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইলী সন্ত্রাসী বাহিনী। এসময় ইহুদী সন্ত্রাসীরা ১২ জন ফিলিস্তিনীকে তাদের ঘর হতে তুলে নিয়ে যায় এবং তাদের ঘরে ব্যাপক ভাংচুর চালায় সন্ত্রাসী ইহুদী সৈন্যরা।

                  পবিত্র নগরী জেরুজালেমকে ক্রুসেডার ট্রাম্প ইহুদিবাদী ইসরাইলের রাজধানী ঘোষণার পর হতে গত নবেম্বর মাস পর্যন্ত ১০৭০ জন শিশু-কিশোরকে গ্রেফতার করেছে অভিশপ্ত ইহুদিবাদী ইসরাইলি সন্ত্রাসী বাহিনী। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ৭৪ জন শিশুও রয়েছে, যাদের বয়স ১২ বৎসরেরও কম।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29938/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    মুসলমানদের উপর সন্ত্রাসী রাশিয়ার ভয়াবহ বিমান হামলা : শিশুসহ নিহত ২২


                    সিরিয়ার মঙ্গলবার দিনভর ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসী রাশিয়া ও বাসার আল আসাদ বাহিনী। দেশটির উত্তর পশ্চিমাঞ্চলীয় ইদলিব প্রদেশে এই সিরিজ বিমান হামলা চালানো হয়। এতে শিশুসহ অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছেন।

                    ওই হামলায় আহত হয়েছেন আরো বহু লোক। হতাহতদের বেশিরভাগই বেসামরিক মুসলমান।

                    হোয়াইট হেলমেট নামের সিরিয়ার এক স্বেচ্ছাসেবী দলের বরাতে এ তথ্য জানা গেছে।

                    ওই স্বেচ্ছাসেবী দলটি জানিয়েছে, ইদলিব প্রদেশের মারেট আল-নুমান জেলার একাধিক শহর ও গ্রামে সিরিজ বিমান হামলা চালিয়েছে সিরিয়ার সরকারি সন্ত্রাসী বাহিনী এবং তাদের মিত্র সন্ত্রাসী রুশ বিমান বাহিনী। এসব হামলার মুখে ওই জেলার বহু মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে তুরস্কের সীমান্তবর্তী শিবিরগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন।

                    এদিকে, সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র আহমেদ শেইখো বলেন, হামলায় তাল মান্নিস শহরে নয়জন, বিদামায় ছয়জন, মাসারানে পাঁচজন এবং আল-কানায়াস ও মার শামশাহ এলাকায় নিহত হয়েছেন একজন করে মোট দুজন।

                    হামলায় আহত হয়েছেন আরো কয়েক ডজন মানুষ। বেশ কিছু স্থাপনাও ধ্বংস হয়েছে। সেসব ধ্বংসাবশেষে মঙ্গলবার রাতেও চলছিল উদ্ধার কার্যক্রম।

                    বিমান হামলার বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে পড়েছে। এসব ভিডিওতে উদ্ধারকর্মীদের মাসারান শহরের ধ্বংসাবশেষ থেকে আগুনে পোড়া লাশ টেনে বের করতে দেখা গেছে।

                    সুত্রঃ কালের কন্ঠ


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/18/29958/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      ইন্নালিল্লাহ
                      আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                      Comment


                      • #12
                        অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে ৷ হে মুসলিম! আর কত ঘুমাবে? জেগে ওঠো?
                        গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                        Comment

                        Working...
                        X