Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১লা জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২৮শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১লা জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২৮শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    সন্ত্রাসী মোদি একজন মিথ্যাবাদী, আসামে বন্দিশিবির বানাতেই দিয়েছে ৪৬ কোটি রুপি


    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্প্রতি দিল্লিতে এক সমাবেশে দাবি করেছে তার দেশে কোনও বন্দিশিবির নেই। তবে শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে তার এমন দাবি খারিজ করে দিয়েছেন আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ। তিনি বলেন, মোদি একজন মিথ্যাবাদী। ২০১৮ সালে (তরুণ গগৈ মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে) আসামে বন্দিশিবির বানাতে সে ৪৬ কোটি রুপি দিয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর দাম দাঁড়ায় ৫৪ কোটি ৭০ লাখ ৯৩ হাজার ৭৭৬ টাকা।

    তরুণ গগৈ বলেন, বিজেপি দলীয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর আমলেই বিভিন্ন রাজ্যকে বন্দিশিবির বানাতে বলা হয়েছিল। মোদী ক্ষমতায় আসার পরে আসামে বন্দিশিবির বানাতে ৪৬ কোটি রুপি দিয়েছিল।

    তিনি বলেন, ‘বাজপেয়ী সরকারের আমলে প্রথম বন্দিশিবিরের কথা শোনা যায়। বলা হয়েছিল, যে বিদেশিরা অনুপ্রবেশের পর কারাগারে আছে, তাদের কারাবাসের মেয়াদ ফুরিয়ে গেলে আটকে রাখা হবে বন্দিশিবিরে। নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর বৃহত্তম বন্দিশিবির বানাতে ৪৬ কোটি রুপি দিয়েছিল। সেখানে তিন হাজার মানুষকে রাখার কথা হয়েছিল। এখন সে কীভাবে বলছে যে, দেশে কোনও বন্দিশিবির নেই?’

    তরুণ গগৈ ২০০১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত আসামে কংগ্রেস সরকারের মুখ্যমন্ত্রী ছিল। তিনি জানান, তার আমলেই সেখানে বন্দিশিবির তৈরি করে বিজেপি সরকার। গুয়াহাটি হাইকোর্ট বলেছিল, যারা ঘোষিত বিদেশি, তাদের রাখার জন্য ডিটেনশন ক্যাম্প বানাতে হবে। তরুণ গগৈ বলেন, মোদি সরকার এখন ‘মুখরক্ষার জন্য’ বলছে, দেশে কোনও ডিটেনশন সেন্টার নেই।

    আসামের সাবেক এ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালে মোদি যখন প্রধানমন্ত্রী হল, সে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে রাজ্যগুলোর সঙ্গে অনুপ্রবেশকারী বা ডিটেনশন সেন্টার নিয়ে আলোচনা করেনি। এমনকি বাংলাদেশের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেনি। এখন সে সবাইকে বোঝাতে চাইছে, সরকার খুব উদার। আমরা কাউকে আটক করি না।’

    সূত্র: দ্য ওয়াল।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30445/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    হিন্দুত্ববাদী নিকৃষ্ট বর্ণপ্রথা : মুসলিম হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলো ৩০০০ দলিত হিন্দু


    জাতিগত বৈষম্যের অভিযোগ তুলে ভারতের তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুরের কাছের একটি গ্রামের ৩ হাজারেরও বেশি দলিত হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলিম হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

    চেন্নাই থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে নাদুর গ্রামের কাছে গত ২ ডিসেম্বর একটি দেয়াল প্ৰবল বৃষ্টির কারণে ভেঙে ১৮ জন দলিতের মৃত্যু হয়। পাঁচিল ভাঙার ফলে ১০ জন মহিলা ও দুজন শিশু সহ মোট ১৮ জন দলিত অধিবাসীদের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। ঘটনার পরে পুলিশ ওই ভেঙে পড়া পাঁচিলের বাড়ির মালিক শিবসুমব্রমানিয়মকে গ্রেপ্তার করলেও পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে যায় সে। শিবসুমব্রমানিয়মের বিরুদ্ধে তফসিলি জাতি ও উপজাতির নির্যাতন প্রতিরোধ আইনের ধারা অনুযায়ী মামলা রুজু করার কথা বললেও পুলিশ তা এড়িয়ে যায় বলে অভিযোগ।

    উচ্চবর্ণের হিন্দুদের থেকে দলিতদের পৃথকভাবে বাস করতে বাধ্য করার জন্য ওই পাঁচিল তোলা হয়েছিলো বলে অভিযোগ দলিত বাসিন্দাদের। ১৫ ফুট লম্বা পাঁচিলটি কোনও রকম পিলার ছাড়াই নির্মিত হয়েছিল।

    পুলিশি নিষ্ক্রিয়তা ও শুধুমাত্র দলিত হওয়ার কারণে বৈষম্য মূলক আচরণের জন্য ওই দলিত সম্প্রদায়ের মানুষেরা ঘোষণা করেছে যে আগামী ৫ জানুয়ারী ১৭ জন মৃতের পরিবারের সদস্য সহ মোট প্রায় ৩০০০ দলিত ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে চলেছেন।

    দলিতদের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ইলাভেনিল বলেন, যে ব্যক্তি এই মর্মান্তিক ঘটনার জন্য দায়ী তাকে ২০ দিনের মধ্যে জামিনে মুক্তি দিয়ে দেওয়া হলো। কিন্তু সংগঠনের সভাপতি নাগাই তিরুভল্লুয়ান গণতান্ত্রিক উপায়ে ন্যায় বিচার চাইতে গেলে তাকে আটক করা হয়।

    বর্ণহিন্দুদের দ্বারা নিপীড়নে অতিষ্ঠ স্থানীয় দলিতরা। ইলাভেনিল বলেন, নিপীড়ন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, আমাদেরকে কূপ থেকে পানি খেতে দেয় না। মন্দিরের ধারেকাছে যেতে দেয় না। রাস্তায় ধরে মারধর করে আবার মামলাও দেয়। আমাদেরকে বলা হয়েছে রাস্তায় যেন মোবাইল ফোনে কথা না বলি। কী ধরনের অমানবিক আচরণ এগুলো?

    এসব অবিচারের প্রতিবাদে মুসলিম হচ্ছেন হাজারো দলিত হিন্দু। আগামী ৫ জানুয়ারি ভারতের তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুরের কাছের একটি গ্রামের ৩ হাজারেরও বেশি দলিত জাতিগত বৈষম্যের অভিযোগ তুলে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলিম হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

    সূত্র: দ্য প্রিন্ট


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30447/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারত আন্দোলন : “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” (ভিডিও)



      হিন্দুত্ববাদের বিরুদ্ধে ভারতে চলছে মুসলিমদের আন্দোলন। এ যেন মহানবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের করে যাওয়া ভবিষ্যদ্বাণী, গাজওয়াতুল হিন্দের পদধ্বনি।

      হিন্দু সন্ত্রাসীদের বর্বরতার বিরুদ্ধে ভারতীয় মুসলিমদের জাগরণের মূলমন্ত্র “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।” সম্প্রতি ভারতের একটি বিক্ষোভে এটিই উচ্চারিত হয়েছে মুসলিমদের কণ্ঠে। তারা স্লোগান তুলে বলেছেন,

      Say it on the barricade (ব্যারিকেডে বলুন)

      لَا إِلٰهَ إِلَّا ٱلله (আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই)

      Say it in the Lathi Charge (লাঠি চার্জে বলুন)

      لَا إِلٰهَ إِلَّا ٱلله (আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই)

      Say it in the tear gas ( টেয়ার গ্যাসের সময় বলুন)

      لَا إِلٰهَ إِلَّا ٱلله (আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই)

      What is the relationship between me and you? (আমার এবং আপনাদের মাঝে কীসের সম্পর্ক?)

      لَا إِلٰهَ إِلَّا ٱلله (আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই)

      দেখুন সেই মুহূর্তটির ভিডিও:


      https://youtu.be/Bxa10gziKqQ

      সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/12/28/30457/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সন্ত্রাসী দল বিজেপির সিদ্ধান্তে ভারতের ২০ কোটি মুসলিম চরম ঝুঁকিতে: মার্কিন রিপোর্ট


        মুসলিমবিদ্বেষী সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন-সিএএ নিয়ে উদ্বেগজনক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন কংগ্রেসের থিংক ট্যাংক কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিস-সিআরএস। হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপির এমন সিদ্ধান্তে দেশটির ২০ কোটিরও বেশি মুসলিম ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে বলে তুলে ধরা হয়েছে।

        ভারতের সংবাদ মাধ্যম আনন্দ বাজার পত্রিকার বরাতে জানা যায়, ১৮ ডিসেম্বর প্রকাশিত ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে যে, স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দেশের স্বাভাবিক নাগরিকত্বের প্রক্রিয়ায় একটা ধর্মীয় শর্ত যুক্ত করা হয়েছে।

        সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে সিআরএসের প্রথম রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার যে ন্যাশনাল রেজিস্টার অব সিটিজেন্স (এনআরসি) তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে, সেটার পাশাপাশি সিএএ (সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট) গ্রহণের ফলে ভারতের প্রায় ২০০ মিলিয়ন মুসলিম সংখ্যালঘুদের মর্যাদার উপর সেটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে”।

        সিটিজেনশিপ (অ্যামেন্ডমেন্ট) অ্যাক্ট অনুসারে, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে যে সব অমুসলিম শরণার্থীরা ভারতে এসেছে, তাদেরকে ভারতের নাগরিকত্ব দেয়া হবে।

        সিআরএস তাদের দুই পাতার প্রতিবেদনে বলেছে, “ভারতের ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনে অবৈধ অভিবাসীদের ভারতের নাগরিক হওয়ার পথে বাধা রয়েছে। ১৯৫৫ সালের পর এই আইনটি বহুবার সংশোধিত হলেও কখনও এতে ধর্মীয় শর্ত যুক্ত করা হয়নি”।

        সিএএ’র বিরোধীরা সতক্য করে দিয়ে বলেছেন যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তার ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠতাবাদ অর্জনের চেষ্টা করছে, মুসলিম-বিরোধী এজেন্ডা নিয়ে কাজ করছে এবং ভারতের আনুষ্ঠানিক সেক্যুলার মর্যাদাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছেন এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের নীতিমালা লঙ্ঘন করছেন। সরকারিভাবে মার্কিন কংগ্রেসের রিপোর্ট না হলেও সিআরএসের এই রিপোর্ট বানানো হয়েছে কংগ্রেস সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের মতামতের ভিত্তিতেই বলে খবর প্রকাশ করেছে ভারতের একাধিক সংবাদমাধ্যম।

        মোদির হিন্দুত্ববাদী সরকার ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ্য করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘বহু বিশেষজ্ঞের ধারণা, দেশের উত্তরোত্তর ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতি থেকে মানুষের নজর অন্য দিকে ঘুরিয়ে রাজনৈতিক সমর্থন ধরে রাখতে বিজেপি সরকার এখন আবেগের ওপরেই গুরুত্ব দিচ্ছে। হাতিয়ার করছে ধর্মকে।’

        প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ভারত শুধুই বিদেশি আগ্রাসনকারীদের হাতে লুণ্ঠিত হয়েছে, এভাবে সে দেশের ইতিহাসটাকে ব্যাখ্যা করতে চাইছে হিন্দু জাতীয়তাবাদীরা। শুধু এভাবেই বিষয়টিকে তারা দেখছে। দেখাতে চাইছে।’


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30460/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          উত্তর প্রদেশে কঠোর দমননীতি, ন্যায়ের পক্ষের ৫ হাজারের বেশি বিক্ষোভকারীকে আটক


          মুসলিম বিরোধী নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্য। আন্দোলন ঠৈকাতে সৈরাচারী দমননীতি গ্রহণ করেছে দেশটির উত্তর প্রদেশ হিন্দুত্ববাদী সরকার।

          মেরুট, সম্ভল, কানপুর, ফিরোজাবাদ, লাখনোৗসহ বিভিন্ন জায়গায় কার্যত খানা তল্লাশি চালাচ্ছে সন্ত্রাসী রাজ্য পুলিশ। ইতোমধ্যে ৪৯৮ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

          পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে ৫ হাজারের বেশি বিক্ষোভকারীকে। গ্রেফতার হয়েছেন ১ হাজার ২৪৬ জন।

          সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপরও চলছে কড়া নজরদারি।

          প্রায় ২১ হাজার পোস্টকে আপত্তিকর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার ৩৮০ টুইট, ১০ হাজার ৩৩৯ ফেসবুক পোস্ট এবং ইউটিউবের ১৮১ ভিডিও। সোশ্যাল মাধ্যমে আপত্তিকর পোস্ট করার অভিযোগে ৯৫টি মামলা করা হয়েছে।

          উল্লেখ্য, উত্তর প্রদেশে এনআরসির জেরে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ১৯ জনের। এক তৃতীয়াংশ জায়গায় ইন্টারনেট সেবা বন্ধ। উত্তর প্রদেশ আর্মড কনস্ট্যাবুলারির ১২ হাজার সেনা এবং তিন হাজারের বেশি আধা সেনা টহল দিচ্ছে সন্ত্রাসী যোগীর রাজ্যে।

          সূত্র: জিনিউজ


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30463/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            বিক্ষোভ ঠেকাতে ইন্টারনেট বন্ধ, ভারতে ঘণ্টায় ২.৪ কোটি রুপি লোকসান


            মুসলিম বিরোধী কথিত সংশোধনী আইনকে কেন্দ্র করে চলমান বিক্ষোভ ঠেকাতে ভারতজুড়ে বিভিন্ন জেলা-শহরে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা হয়েছে। এতে প্রতি ঘণ্টায় অপারেটরদের লোকসান হচ্ছে ২.৪ কোটি রুপি। জানা গেছে, শুক্রবার উত্তর প্রদেশের কমপক্ষে ১৮ টি জেলায় মোবাইলে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা হয়। সরকারের এমন আচরণের কড়া সমালোচনা করেছেন ইন্টারনেট স্বাধীনতা বিষয়ক অধিকারকর্মীরা।

            টেলি যোগাযোগ বিষয়ক প্রতিষ্ঠান এরিকসনের মতে, বিশ্বে স্মার্টফোনে সবচেয়ে বেশি ডাটা ব্যবহার করে ভারতীয়রা। তারা প্রতি মাসে গড়ে ৯.৮ গিগাবাইট ডাটা ব্যবহার করে। ফেসবুক ও এর ম্যাসেঞ্জার সেবাদানকারী হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সবচেয়ে বড় বাজার হলো ভারত।

            সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30466/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              এনপিআর,এনআরসি নোটবন্দির চেয়েও দ্বিগুণ ক্ষতিকারক’


              নোটবন্দির চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে জাতীয় জনসংখ্যা রেজিস্টার (এনপিআর) আর জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি)। নোটবন্দির সিদ্ধান্ত আমাদের যতটা ক্ষতি করেছে, এনপিআর এবং এনআরসি হবে তার দ্বিগুণ ক্ষতিকারক।

              ভারতের সংবাদ মাধ্যম আনন্দ বাজার পত্রিকার বরাতে জানা যায়, দিল্লিতে এআইসিসি-র সদর দফতরে শনিবার কংগ্রেসের ১৩৫তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদ্*যাপন করার পর এনপিআর এবং এনআরসি নিয়ে এই ভাবেই তোপ দাগল রাহুল গান্ধী ।

              বললেন, ‘‘নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য ওঁর (প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী) ১৫ জন বন্ধুকে কোনও নথিপত্রই দাখিল করতে হবে না। এই সবের জন্য (এনপিআর এবং এনআরসি) বরাদ্দ করা অর্থ ঢুকবে ওই ১৫ জনের পকেটে। আর এই আইনগুলির জন্য ভুগতে হবে দেশের গরিব মানুষদের।’’

              শুক্রবার ছত্তীসগঢ়েও এনপিআর এবং এনআরসি-র তীব্র নিন্দা করে রাহুল বলেন, ‘‘এই দু’টি আইনই গরিব মানুষের কাঁধে করের বোঝা আরও বাড়াবে। ২০১৬-য় নোটবন্দি তাঁদের যতটা ক্ষতি করেছে, তার দ্বিগুণ ক্ষতি করবে এই দু’টি আইন।’’

              বন্দিশালা প্রসঙ্গে বিজেপি যে তাঁকে ‘মিথ্যাবাদী’ বলেছে, তার জবাব দিতে গিয়ে রাহুল এ দিন এআইসিসি দফতরে হাজির সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘আপনারা হয়তো আমার টুইট দেখেছেন। সেখানে বলেছি, দেশজুড়ে ডিটেনশান সেন্ট (বন্দিশালা) খোলা হয়েছে। আরও বেশি করে খোলার তোড়জোড় চলছে। আপনারা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাষণও শুনে থাকতে পারেন। যেখানে উনি বলেছেন, দেশের কোথাও কোনও বন্দিশালা খোলা হয়নি। আবার আপনারা হয়তো বন্দিশালা খোলার ভিডিও দেখেছেন। এ বার আপনারাই ঠিক করুন, কে মিথ্যাবাদী।’’


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30472/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                পাকিস্তানে যাও, মুসলিমদের উদ্দেশে ভারতীয় সন্ত্রাসী পুলিশ


                ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধিত আইনের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভ ঘিরে উত্তরপ্রদেশের কট্টর হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথসহ রাজ্যের সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। বিক্ষোভে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার বলপ্রয়োগেরও অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের পুলিশের বিরুদ্ধে। এবার এই রাজ্যে কয়েক দিন আগের বিক্ষোভের একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। এতে পুলিশের শীর্ষ এক কর্মকর্তা মুসলিম বিক্ষোভকারীদের পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে বিতর্কের মুখে পড়েছে।

                ভারতের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রায় ২০ শতাংশ অধিবাসীই মুসলিম। দেশটির নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ঘিরে দেশজুড়ে চলমান বিক্ষোভে প্রায় ২৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে; যাদের ১৯ জনেরই প্রাণ গেছে উত্তরপ্রদেশে।

                প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে রাজ্যের বিক্ষুব্ধ পরিস্থিতি দমনে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার নিন্দা জানিয়েছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা এবং মুসলিমরা। বিক্ষোভের সময় ভাঙচুর ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি ধ্বংসের অভিযোগে ইতোমধ্যে রাজ্যের ২০০ জনের বেশি বিক্ষোভকারীকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। এই নির্দেশ অমান্য করা হলে বিক্ষোভকারীদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার হুমকিও দেয়া হয়েছে।

                শুক্রবার টুইটারে দেয়া এক বার্তায় যোগী আদিত্যনাথ বলেছে, প্রত্যেক বিক্ষোভকারী অবাক। প্রত্যেক সমস্যা সৃষ্টিকারীরা বিস্মিত। যোগী আদিত্যনাথ সরকারের কঠোরতার কারণে প্রত্যেকে এখন নীরব।

                দ্য গ্রেট সিএম যোগী হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে এই টুইট করা হয়েছে যোগী আদিত্যনাথের ভেরিফায়েড টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে। তার এই টুইটের কয়েক ঘন্টা পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, উত্তরপ্রদেশ পুলিশের শীর্ষ এক কর্মকর্তা বিক্ষোভরত মুসলিমদের উদ্দেশে বলছে, পাকিস্তান চলে যাও।

                ভিডিওতে দেখা যাওয়া ওই পুলিশ কর্মকর্তার নাম মালাউন অখিলেশ নারায়ণ সিং। সে মীরাট জেলায় কর্মরত আছে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভে এই জেলায় নিহত হয়েছে অন্তত ৫ জন। ভিডিওতে একদল মুসলিমকে উদ্দেশ্য করে এই পুলিশ কর্মকর্তাকে বলতে শোনা যায়, তোমরা পাকিস্তান চলে যাও।

                ‘তোমরা এখানে খাও কিন্তু অন্য জায়গার গুণগান করো…এই গলি আমার কাছে খুব পরিচিত। আমি আবারও তোমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি, এমনকি আমি তোমাদের নানীর কাছেও পৌঁছাতে পারি। সব বাড়ির প্রত্যেক পুরুষকে গ্রেফতার করা হবে।’

                সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের হুমকি : মোদি সরকারের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সহিংসতা দেখা গেছে উত্তরপ্রদেশে। মানবাধিকার কর্মীরা এই সহিংসতার পেছনে দেশটিতে মুসলিমদের প্রতি বৈষম্যের বিষয়টিকে সামনে এনেছেন। ভারতে বর্তমানে মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৩০ কোটি; যার ১৪ শতাংশ মুসলিম।

                নাগরকিত্ব আইনবিরোধী বিক্ষোভের তীব্রতা উত্তরপ্রদেশে গত সপ্তাহের চেয়ে কিছুটা কমেছে। তবে রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে এখনও ঝটিকা বিক্ষোভ-মিছিল অব্যাহত আছে। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে যোগী আদিত্যনাথের সরকার জানায়, তারা ২০০ জনের বেশি বিক্ষোভকারীর কাছ থেকে কয়েক মিলিয়ন রুপি জরিমানা আদায় করছে।

                বিক্ষোভের সময় সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর ও ধ্বংসের দায়ে এই জরিমানা আদায় করা হবে। এমনকি বিক্ষোভকারীরা যদি এই ক্ষতিপূরণ না দেয়, তাহলে তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের হুমকিও দিয়েছে যোগীর প্রশাসন।

                বিক্ষোভ দমনে উত্তরপ্রদেশ সরকারের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ এবং গণ-গ্রেফতারের অভিযোগ তুলেছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। ১১ ডিসেম্বরের পর থেকে এখন পর্যন্ত এই রাজ্যে এক হাজারের বেশি মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যারা দেশটির বিতর্কিত এই নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে রাজপথে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন।

                ভারতের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী সরকার গত ১১ ডিসেম্বর পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন পাসের পর দেশটিতে বিক্ষোভ শুরু হয়। ২০১৪ সালে দেশটিতে ক্ষমতায় আসার পর এমন তীব্র বিক্ষোভ এবং বিরোধিতার মুখে প্রথমবারের মতো পড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

                নতুন আইনে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে প্রতিবেশী বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে ভারতে যাওয়া হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, পার্সি এবং জৈন সম্প্রদায়ের সদস্যরা সে দেশের নাগরিকত্ব পাবেন। তবে এ আইনে মুসলিম শরণার্থীদের ব্যাপারে একই ধরনের বিধান রাখা হয়নি।

                বিতর্কিত এ আইনে মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্বের ব্যাপারে কিছু না বলায় ভারতজুড়ে তীব্র প্রতিবাদ-বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। তবে বিক্ষোভের দাবানল বেশি ছড়িয়ে পড়েছে দেশটির সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত অন্তত ২৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।

                সূত্র : আলজাজিরা, রয়টার্স


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30501/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  মহাপরিচালক পর্যায়ে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী বিএসএফের সাথে সীমান্ত সম্মেলন শুরু করছে বিজিবি


                  বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং ভারতের বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) এর মধ্যে মহাপরিচালক পর্যায়ে পাঁচ দিনব্যাপী সীমান্ত সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক বৈঠক বৃস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ভারতের নয়াদিল্লিতে বিএসএফের সদর দফতরে শুরু হয়েছে।

                  এ সম্মেলন আগামী ২৯ ডিসেম্বর ‘যৌথ আলোচনার দলিল’ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।

                  সম্মেলন শেষে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল আগামী ৩০ ডিসেম্বর দেশে ফিরবে বলে বিজিবি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

                  বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মুহাম্মাদ সাফিনুল ইসলামের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল সম্মেলনে অংশ নিয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে বিজিবি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেছেন।

                  অন্যদিকে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী বিএসএফ মহাপরিচালক ভিভেক জোহরীর নেতৃত্বে ১৯ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধি দল সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছে। ভারতীয় প্রতিনিধি দলে বিএসএফ সদর দফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ফ্রন্টিয়ার আইজি এবং স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা রয়েছে।

                  সুত্রঃ ইনসাফ২৪


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30485/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    সারাদেশে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে




                    গত দুইদিন কুয়াশা থাকার পাশাপাশি বৃষ্টি হলেও শনিবার সকাল থেকে কুয়াশা কেটে গেছে। তবে বেড়েছে ঠাণ্ডা। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, শনিবার সারাদিন ধরেই প্রচণ্ড ঠাণ্ডা থাকবে। সেই সঙ্গে বয়ে যাচ্ছে হিমেল বাতাস।

                    আজ ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হতে পারে ১৩ দশমিক তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক সাত ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে ঠাণ্ডা বাতাসের কারণে এই শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হতে পারে।

                    আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন বিবিসি বাংলাকে বলছেন, এখন যে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা চলছে, সেটা এই মাসের পুরোটাই, অর্থাৎ আরো কয়েকদিন থাকবে।

                    তিনি জানান, এখন রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ওপর দিয়ে একটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, যা আশেপাশের এলাকায় বিস্তৃত হতে পারে। সেটার প্রভাব দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও টের পাওয়া যাবে। আরো এক দুইদিন এই তীব্রতা থাকবে বলে তারা মনে করছেন। দেশের বেশিরভাগ স্থানে তাপমাত্রা এক থেকে ২ ডিগ্রি কমে যেতে পারে।

                    এ সময় সূর্যের আলো দেখার সম্ভাবনা নেই। বৃষ্টি হওয়ারও সম্ভাবনা নেই।

                    মনোয়ার হোসেন বলছেন, জানুয়ারি মাসের শুরুর দিকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। তবে তারপরে আরেকটা শৈত্যপ্রবাহ আসার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। এদিন সেখানে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

                    শৈত্যপ্রবাহের কারণে রংপুর ও রাজশাহীর জেলাগুলোতেও তীব্র শীত রয়েছে। এদিকে, প্রচণ্ড ঠাণ্ডার কারণে নিম্নবিত্ত মানুষজন চরম দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন। ঠাণ্ডার সঙ্গে গত কয়েকদিন বৃষ্টি যোগ হওয়ায় ছিন্নমূল ও ফুটপাতে থাকা মানুষজন চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।

                    রাজধানী ঢাকাতেও অনেককে কাগজ ও অন্যান্য জিনিসপত্রে আগুন ধরিয়ে তাপ পোহাতে দেখা গেছে। তবে শহর এলাকায় কুয়াশার দাপট কমলেও নদী তীরবর্তী এলাকাগুলো তা অব্যাহত রয়েছে। ফলে ফেরী ও নৌ-চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিদিন রাতেই মাওয়া ও পাটুরিয়ায় কুয়াশার কারণে কয়েক ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ রাখতে হচ্ছে, যার ফলে পদ্মা নদীর দুই পাড়ে তৈরি হচ্ছে যানজট।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30471/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      শেয়ার বাজারে লেনদেন পৌনে দুই বছরের সর্বনিম্নঃ হুমকির মুখে অর্থনীতি


                      অব্যাহত দরপতনে তলানিতে নেমেছে শেয়ারবাজারে লেনদেনের পরিমাণ। মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে মাত্র ২৩৯ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে, যা পৌনে দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগের সর্বনিম্ন লেনদেন হয় ২০১৮ সালের ২৫ মার্চ, যেদিন এ বাজারে কেনাবেচা হওয়া শেয়ারের মূল্য ছিল ২২৪ কোটি টাকা।

                      বাজার-সংশ্নিষ্টরা জানান, দরপতনে লোকসান এতটাই বেড়েছে যে, সিংহভাগ বিনিয়োগকারী নতুন করে বিনিয়োগ করার ক্ষমতা হারিয়েছেন। এমনকি কোনো শেয়ার লোকসানে বিক্রি করে অন্য শেয়ার কেনার সাহসও হারিয়েছেন অনেকে। কারণ অন্য শেয়ারেও বিনিয়োগ করে মুনাফা করার নিশ্চয়তা নেই।

                      ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তারা জানান, বিনিয়োগকারীদের বড় অংশই শেয়ারবাজারে আসা অনেক আগেই ছেড়েছেন। অল্প কিছু বিনিয়োগকারী এখন শেয়ার কেনাবেচা করছেন। দরপতনে অনেক শেয়ারের দর কয়েক বছরের সর্বনিম্ন নেমে আসায় কেউ কেউ এসব শেয়ার কিনছেন।

                      মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৫৩ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৭৯টি দর হারিয়েছে। বিপরীতে বেড়েছে ১১২টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৬২টির দর। দেশের দ্বিতীয় শেয়ারবাজার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৬৭ কোম্পানির শেয়ার ও ফান্ডের দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১১৭টির দর কমেছে এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৬টির দর।

                      বেশিরভাগ শেয়ারের দর কমলেও সূচকের পতন সেভাবে হয়নি। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএপ ৩ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৩৯০ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে নেমেছে। দর হারানো শেয়ার সংখ্যার তুলনায় সূচক অপেক্ষাকৃত কম কমার কারণ, বৃহৎ মূলধনি কয়েকটি কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। বিশেষত স্কয়ার ফার্মার শেয়ারপ্রতি ৩ টাকা ৯০ পয়সা দরবৃদ্ধির কারণে ডিএসইএপ সূচকে যোগ হয়েছে সাড়ে ৮ পয়েন্ট। এছাড়া ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন প্রায় ৪ পয়েন্ট এবং অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ দেড় পয়েন্ট যোগ করেছে।

                      পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গতকাল আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ছাড়া বাকি খাতের বেশিরভাগ শেয়ারদর কমেছে। সোমবারের মতো গতকালও খাতওয়ারী দর কমার শীর্ষে ছিল সিরামিক খাত। এ খাতের ৫ কোম্পানির সবগুলো দর হারিয়েছে। বড় খাতের মধ্যে বীমার দরপতন ছিল বেশি। এ খাতের ৪৭ কোম্পানির মধ্যে ৩২টি দর হারিয়েছে।

                      আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের ২২ কোম্পানির মধ্যে ১০টির দর বেড়েছে ও কমেছে ৪টির। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের ১৯ কোম্পানির মধ্যে ৬টির দর বেড়েছে ও কমেছে ১২টির। প্রকৌশল খাতের ৩৮ কোম্পানির মধ্যে ১৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৯টির। ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩২ কোম্পানির মধ্যে ৭টির দর বেড়েছে, কমেছে ২০টির। বস্ত্র খাতের লেনদেন হওয়া ৫৫ কোম্পানির মধ্যে ১৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ৩০টির।

                      পৌনে ৮ শতাংশ দর হারিয়ে গতকালের দরপতনের শীর্ষে ছিল মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স। এছাড়া প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাড়ে ৮ শতাংশ এবং এমারেল্ড অয়েলের সোয়া ৮ শতাংশ দরপতন হয়েছে। প্রগ্রতি ইন্স্যুরেন্স, তাল্লু স্পিনিং ও সমতা লেদার ৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়েছে। ৫ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে দরপতনের তালিকার ওপরের দিকে ছিল ফ্যামিলি টেপ, সোনালী আঁশ, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক এবং পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

                      দরপতনের মধ্যেও গতকাল কিছু শেয়ারের দর উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এর মধ্যে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনের শেয়ার সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ দরে কেনাবেচা হয়েছে।

                      সুত্রঃ সমকাল


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30475/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        সরকারি মিথ্যা আশ্বাস আর নয়, আবারও অনশনে যাবেন পাটকলশ্রমিকেরা


                        মজুরি কমিশন বাস্তবায়নসহ ১১ দফা দাবিতে আগামীকাল রোববার বেলা দুইটা থেকে আবারও আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে খুলনা অঞ্চলের পাটকলশ্রমিকেরা। আগের মতোই খালিশপুরের বিআইডিসি সড়কে ওই কর্মসূচি পালন করবেন খুলনার পাঁচটি পাটকলের শ্রমিকেরা। অন্য পাটকলগুলোর শ্রমিকেরা অনশন করবেন তাঁদের নিজ নিজ গেটে।

                        ২৬ ডিসেম্বর ঢাকায় বিজেএমসির চেয়ারম্যান এবং পাট মন্ত্রণালয়ে আলোচনা ব্যর্থ হওয়ায় আবারও আমরণ অনশন করার হুমকি দিয়েছিলেন শ্রমিকনেতারা। খুলনায় ফিরে মিলগেটে সভা করে আজ শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে অনশনের ঘোষণা দেন তাঁরা।

                        এর আগে একই দাবিতে ১০ ডিসেম্বর দুপুর থেকে নিজ নিজ মিলগেটের সামনে অনশন কর্মসূচি শুরু করেন শ্রমিকেরা। তীব্র শীতের মধ্যে টানা চার দিন ওই কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। কর্মসূচি চলাকালে এক শ্রমিকের মৃত্যুসহ দুই শতাধিক শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।

                        রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল সিবিএ-নন সিবিএ সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ও খুলনার ক্রিসেন্ট জুট মিলের সাবেক সিবিএ সভাপতি মুরাদ হোসেন বলেন, ‘দাবি মেনে নেওয়ার ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি করতে চাইছে মন্ত্রণালয়। এ জন্য বারবার তারা সময় চাইছে। কিন্তু শ্রমিকদের পক্ষে ওই সময় দেওয়া সম্ভব নয়। শ্রমিকদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, তাই আমরণ অনশনের আন্দোলনে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই।’

                        প্লাটিনাম জুট মিলের সিবিএ সভাপতি শাহানা শারমিন জানান, সকাল ১০টায় নিজ নিজ মিল গেটে শ্রমিকেরা সভা করেছেন। সেখানে যেকোনো মূল্য আমরণ অনশন সফল করতে শপথ নিয়েছে তাঁরা। শ্রমিকেরা দেখছেন, আন্দোলন ছাড়া দাবি পূরণের আর কোনো উপায় নেই। এ জন্য সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কর্মসূচি পালন করবেন।

                        খুলনা অঞ্চলে মোট রাষ্ট্রায়ত্ত নয়টি পাটকল রয়েছে। এর মধ্যে খুলনায় রয়েছে সাতটি ও যশোরে দুটি। খুলনায় থাকা পাটকলগুলো হলো ক্রিসেন্ট জুট মিল, খালিশপুর জুট মিল, দৌলতপুর জুট মিল, প্লাটিনাম জুট মিল, স্টার জুট মিল, আলিম জুট মিল ও ইস্টার্ন জুট মিল। আর যশোরের দুটি জুট মিল হলো কার্পেটিং ও জেজেআই।

                        প্রথম আলোর সুত্রে জানা যায়, এর আগে গত ২৩ নভেম্বর মজুরি কমিশন বাস্তবায়ন, পাটকলে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) ব্যবস্থা বাতিল, পাট খাতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দেওয়াসহ ১১ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন শ্রমিকেরা। বিক্ষোভ মিছিল, ধর্মঘটসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে ১০ ডিসেম্বর বেলা তিনটা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচিতে যান তাঁরা।

                        ১৩ ডিসেম্বর রাতে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের মিথ্যা আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তিন দিনের জন্য আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছিলেন শ্রমিকেরা। দিবাগত রাত একটার দিক থেকে একে একে খুলনার বিভিন্ন পাটকলের শ্রমিকেরা ঘরে ফিরে যান।

                        ওই রাতে শ্রমিকনেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন কথিত শ্রম প্রতিমন্ত্রী। এ সময় তিনি ১৫ ডিসেম্বর শ্রমিকদের মজুরি কমিশন বাস্তবায়নে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সভা এবং বিকেলে বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের (বিজেএমসি) সভাকক্ষে শ্রমিকনেতাদের সঙ্গে সভা করার কথা জানান। ওই সভা থেকে ভালো ফলাফল আসতে পারে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী শ্রমিকনেতাদের অনশন তুলে নিয়ে ঘরে ফিরে যেতে বলেন। ওই আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথম দফায় ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনশন স্থগিত করেছিলেন শ্রমিকেরা। পরবর্তী সময়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর অনুরোধে আরও ১০ দিন সময় বাড়ানো হয়। কিন্তু ২৬ ডিসেম্বরের বৈঠক ব্যর্থ হওয়ায় তাঁরা আমরণ অনশনের কর্মসূচিতে অনড় থাকেন।


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30478/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          জি-মেইল চালাতে যা জেনে রাখবেন


                          জি-মেইলপ্রাতিষ্ঠানিক যোগাযোগে ই-মেইল এখনো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। কোনো বিচিত্র কারণে বিপণনকারীদের কাছেও ই-মেইল খুবই পছন্দের। তাঁরা দিনমান ই-মেইলে বিজ্ঞাপন পাঠাতে থাকেন। আবার অসৎ উদ্দেশ্যে ই-মেইল পাঠানোর অহরহ উদাহরণ প্রায় সবার কাছেই আছে। ‘স্প্যাম’ ফোল্ডারে রেখেও যদি সেসব স্প্যাম ই-মেইল থেকে রেহাই না পান, তবে জি-মেইলে অনুসরণ করতে পারেন তিনটি পদ্ধতি।

                          প্রথম পদ্ধতি: নির্দিষ্ট প্রেরক ব্লক করুন
                          আপনি যদি প্রচারণার উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট কিছু ই-মেইল ঠিকানা থেকে প্রচুর ই-মেইল পান তো জি-মেইলে সেই ই-মেইল ঠিকানা ব্লক করে রাখতে পারেন।
                          * প্রথমেই জি-মেইলে ঢুকে আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন
                          * নির্দিষ্ট ই-মেইল ঠিকানা থেকে আসা ই-মেইল চিহ্নিত করে খুলুন
                          * তিন বিন্দুওয়ালা বোতামে ক্লিক করে ‘Block’ নির্বাচন করুন
                          * আবারও ‘Block’ বোতামে ক্লিক করে সম্মতি জানান

                          দ্বিতীয় পদ্ধতি: ফিল্টার ব্যবহার করে ই-মেইল ব্লক করুন
                          ই-মেইলে ফিল্টার ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ধরনের ই-মেইলগুলো পাঠানো ঠেকাতে পারেন।
                          * কাজটি করার জন্য আপনার জি-মেইলে লগইন করে সার্চবারের ডান পাশ থেকে ড্রপ-ডাউন মেন্যুতে ক্লিক করুন
                          * ‘To’ ফিল্ডে প্রেরকের নাম বা ই-মেইল ঠিকানা লিখে ‘Create Filter’-এ ক্লিক করুন
                          * পরবর্তী ধাপে ‘Delete it’ নির্বাচন করে ‘Create Filter’ বোতাম চাপলে ওই প্রেরকের কাছ থেকে আসা সব ই-মেইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে

                          তৃতীয় পদ্ধতি: কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করে ই-মেইল ব্লক করুন
                          আবারও জি-মেইলের সার্চ বারে গিয়ে ড্রপ ডাউন মেন্যু থেকে ফিল্টার অপশনে যান। ‘Has the word’ অংশে promotions, sale, discounts, offers, free, won বা এই জাতীয় শব্দ লিখে ‘Create Filter’ বোতাম চাপুন। পরের ধাপে যথারীতি ‘Delete it’ নির্বাচন করুন।

                          সূত্র: প্রথম আলো


                          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30481/
                          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                          Comment


                          • #14
                            সন্ত্রাসী রাশিয়া ও আসাদ বাহিনীর হামলায় দুই সপ্তাহেই বস্তুচ্যুত হয়েছেন ২ লাখ ৩৫ হাজার সিরিয়ান!


                            মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, সিরিয়ায় গত দুই সপ্তাহেই ২ লাখ ৩৫ হাজার বাসিন্দা বাড়ি-ঘর ছেড়েছেন। ইদলিব প্রদেশের উত্তর-পশ্চিম সিরিয়া থেকে এসব বাসিন্দারা বাধ্য হয়ে তাদের বাড়ি-ঘর ছেড়েছেন।

                            বর্তমানে সেখানে রাশিয়ান কুফ্ফার বাহিনী ও শিয়া সন্ত্রাসী জোট বাহিনীগুলো বর্বরোচিত স্থল অভিযান ও বিমান হামলা চালাচ্ছে। যার ফলে প্রতিনিয়ত কুফ্ফার সন্ত্রাসী জোটগুলোর হামলায় প্রাণ হারাচ্ছেন শত শত সাধারণ সিরায়ান। ইদলিবে কুফ্ফার বাহিনীগুলো অমানবিক হামলা বাড়ায় সেখানকার বাসিন্দারা বাধ্য হয়ে নিজেদের বাড়ি-ঘর ছাড়ছেন। সিরিয়ার ইদলিব সিটিতে বর্তমানে ৩০ লাখ মানুষের বসবাস। রাশিয়া ও শিয়া জোট বাহিনীগুলো হাত থেকে বাচতে মানুষ এই প্রদেশটিতে আশ্রয় নিয়েছিল, কিন্তু এখন এই শহরটিও কুফ্ফার বাহিনীর হামলায় ধ্বংস্তুপে পরিণত হচ্ছে।




                            উপরে উল্লেখিত হিসাবটি নেওয়া হয়েছে ১২ ডিসেম্বর থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বস্তুচ্যুত লোকদের। কিন্তু এরপরের দু’দিন অর্থাৎ ২৬ ও ২৭ তারিখে বস্তুচ্যুত হয়েছেন আরো ৬০ হাজার মানুষ।

                            তুর্কি সংবাদ সংস্থা আনাদোল জানিয়েছে, বর্তমানে তুর্কি সীমান্তে ৪৭ হাজারেরও অধিক লোক অবস্থান করছেন।


                            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/28/30505/
                            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                            Comment


                            • #15
                              আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের সকল খেদমতকে কবুল করুন। আমীন
                              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                              Comment

                              Working...
                              X