Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ০৮ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০৪ঠা মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ০৮ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০৪ঠা মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    চুক্তির পরও তালেবানদের ওপর ক্রুসেডার মার্কিনিদের হামলা



    কাতারের রাজধানী দোহায় আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার ও শান্তি ফিরিয়ে আনতে তালবান ও যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে গত শনিবার।

    আজ বুধবার সে চুক্তি অমান্য করে আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশে তালেবানদের ওপর বিমান হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসী মার্কিন বাহিনী। মার্কিন সামরিক বাহিনীর এক মুখপাত্রের টুইটের বরাতে এ তথ্য জানায় রয়টার্স।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/04/33971/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দিল্লিতে এখনো ৭০০ জন নিখোঁজ’


    সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) নিয়ে ভারতের দিল্লিতে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া গণহত্যার পর এখনো ৭০০ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বঙ্গোপাধ্যায়।

    বুধবার (৪ মার্চ) রাজ্যের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বুনিয়াদপুর এলাকায় দলের কর্মীদের উদ্দেশে তিনি এমন দাবি করেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।

    মমতা বলেন, “দিল্লির অবস্থা মর্মান্তিক। সেখানে লাশের স্তুপ হয়ে গেছে। অনেক মানুষ গৃহহীন হয়েছে। নর্দমা থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হচ্ছে। ৭০০ মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছে।”

    দিল্লির ঘটনাকে “গণহত্যা” উল্লেখ করে তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী বলেন, “এই ঘটনাকে দাঙ্গা বলে আড়াল করা হলেও, এটা প্রকৃতপক্ষে গণহত্যা। এটাকে কখনোই দাঙ্গা বলবেন না। সব স্থানে এটিকে গণহত্যা বলে প্রচারণা চালান।”

    প্রসঙ্গত, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সিএএ’বিরোধীদের ওপর হামলা চালায় সিএএ’পন্থী কট্টর হিন্দুত্ববাদী মালাউন মুশরিকরা।এর জের ধরে শুরু হয় গণহত্যা। পরদিন সেই তাণ্ডব পূর্ব দিল্লিতেও ছড়িয়ে পড়ে। ওই ঘটনায় সংবাদ মাধ্যমগুলোতে ৪৭জন বলা হলেও মৃত্যুর সংখ্যা আরও অনেক বেশি। গত কয়েকদিনে নালা নর্দমায় থেকে ১১জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে।আহতদের সটিক সংখ্যা এখনও জানা যায়নি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/04/34002/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      চীনে উইগুর মুসলমানদের জোরপূর্বক কাজ করাচ্ছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ব্রান্ড



      একটি অস্ট্রেলিয়ান সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ৮০ হাজারেরও বেশি উইগুরকে সংশোধন ক্যাম্প থেকে সরিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের কারখানায় জোরপূর্বক কাজ করানো হচ্ছে ৷

      ‘উইগুরস ফর সেল’ শিরোনামের একটি প্রতিবেদনে অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইন্সটিটিউট জানিয়েছে এমন ২৭টি কারখানার কথা, যেখানে চীনের পশ্চিমাঞ্চলের রাজ্য জিনজিয়াং থেকে ৮০ হাজারের বেশি উইগুরকে ক্যাম্প থেকে বের করে নিয়ে কাজ করানো হচ্ছে৷ ২০১৭ সাল থেকেই এই কারখানাগুলিতে উইগুরদের নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে৷

      প্রতিবেদনটি বলছে, ‘‘বিশ্বের ৮৩টি বিখ্যাত ব্র্যান্ডের কারখানায় উইগুরদের জোরপূর্বক কাজ করানোর খবর আমরা পেয়েছি৷ এইসব ব্র্যান্ডের পণ্যের মধ্যে রয়েছে বিশ্বের তাবড় তথ্যপ্রযুক্তি, পোশাক ও যানবাহন প্রস্তুতকারী সংস্থা, যেমন অ্যাপল, বিএমডাব্লিউ, নাইকি, হুয়াওয়ে, স্যামসাং, সোনি ও ফক্সভাগেন৷’’

      প্রতিবেদনের লেখকদের অন্যতম জেমস লেইবোল্ড বলেন, এই ঘটনার দায় চীনা সরকারের পাশাপাশি এই সংস্থাগুলিরও৷ তিনি বলেন, ‘‘অবিলম্বে তৃতীয় পক্ষের এক দল পরীক্ষক এনে পরিস্থিতির সরেজমিন তদন্ত দরকার৷ তাহলেই বোঝা যাবে ঠিক কতটা গুরুতর এই সমস্যা৷’’

      সরকারী নথি ও স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে রয়েছে বিখ্যাত ব্র্যান্ডের সাথে চীনা সরকারের যোগসাজশের কথা৷


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/04/33972/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দ্রুত বিশ্বাস হারাচ্ছে বাংলাদেশের আর্থিক খাত



        বাংলাদেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাস্থ্য অব্যাহতভাবে খারাপ হতে থাকায় তা রোধ করার সরকারি পদক্ষেপগুলো ঠিকমতো কাজ করছে না। কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা কাঠামোগত সীমাবদ্ধতা, নিম্ন যোগ্যতা ও রাজনৈাতিক প্রভাবের কথা বলছেন।

        এর ফল হলো সঞ্চয়কারীদের মধ্যে উদ্বেগ বৃদ্ধি, বাজে কর্ম সম্পাদন দক্ষতা ও খাত ব্যবস্থাপকদের দায়মুক্তি। এতে করে সার্বিকভাবে খাতটির আস্থার মারাত্মক অভাব সৃষ্টি হচ্ছে।

        ভয়াবহ সব দুর্নীতি হয় পরিকল্পিতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে কিংবা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।

        ক্রমবর্ধমান চাপ ও জনসাধারণের বিরূপ মনোভাবের মুখে সরকার ঘোষণা করেছে যে বিষয়গুলো ঠিক করতে একটি কমিটি গঠন করা হবে। শীর্ষ বিশেষজ্ঞরা একে সমর্থন করলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন যে কমিটিকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে না দিলে তারা কিছুই করতে পারবে না।

        সমালোচকদের সমালোচনা

        বাংলাদেশের সবচেয়ে শ্রদ্ধাভাজন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) সরকারের এ ধরনের অনেক নীতির প্রতি কঠোর সমালোচনা করেছে। জবাবে সরকার অভিযোগ করেছে যে সিপিডি বিরোধী দলের ঘনিষ্ঠ। তবে সিপিডি যেহেতু রাজনৈতিক না হয়ে টেকটিক্যাল সংস্থা এবং তাদের উচ্চ মর্যাদা ও দৃশ্যগ্রাহ্যতা রয়েছে, তাই বেশির ভাগ লোক বেশির ভাগ সরকারি মুখপাত্রের চেয়ে তাদের কথাতেই বেশি আস্থা রাখছে।

        এ কারণেই ব্যাংকিং খাতের একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী আর্থিক খাতকে জিম্মি করে রেখেছে বলে সিপিডি সম্প্রতি যে বক্তব্য দিয়েছে তা অর্থমন্ত্রীর নিজেকে বিশ্বের সেরা অর্থমন্ত্রী বলে যে দাবি করেছেন তার চেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য হয়েছে।

        সিপিডির ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন যে আট বছর আগে খাতটি নাড়িয়ে একটি বড় কেলেঙ্কারির সময়ই (ওই সময় হলকার্ম কেলেঙ্কারি ঘটে এতে সরকারি খাতের সোনালী ব্যাংক জড়িত ছিল) সংগঠনটি এ ধরনের কমিশন গঠন করতে বলেছিল। ওই সময়ে তখনকার অর্থমন্ত্রীর একটি বক্তব্য বিখ্যাত হয়ে আছে। তিনি এই কেলেঙ্কারিকে ‘অতি সামান্য’ হিসেবে অভিহিত করেছিলেন। তিনি তদারকির কমিটি গঠন করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন।

        ১৯৮০-এর দশকে বিকশিত হওয়ার পর থেকে ব্যাংকিং খাতকে নজরদারির বাইরেই রাখা হয়েছে। একটার পর একটা কেলেঙ্কারি খাতটিকে আঘাত হেনেছে, সংখ্যাটি গুণে শেষ করার মতো নয়। বর্তমানে সঙ্কট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে, প্রায় সব ব্যাংকই মারাত্মক তারল্য সঙ্কটে ভুগছে। অনেক ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ধসে পড়ার মুখে রয়েছে।

        চুরি, প্রভাব ও কানেকশন

        দুটি ঘটনা বলা যেতে পারে: একটি হলো ফার্মাস ব্যাংকের দেউলিয়া হওয়া এবং এরপর পদ্মা ব্যাংক হিসেবে এর পুনর্জন্ম। এটির মালিক ছিলেন ওই সময়ের শক্তিশালী মন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর। ব্যাংকটি সাধারণ সঞ্চয়কারীদের কোটি কোটি টাকা লোপাট করে, সরকারি সঞ্চয়ের কথা না হয় নাই বললাম। তারপর নাম আসে জনৈক মো. এহসান খসরু। অনেকে বলেন, তিনি ক্ষমতাসীন মহলের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ।

        এদিকে পিপলস লিজিং নামের একটি নন ব্যাংকিং ফিন্যান্সিয়াল প্রতিষ্ঠান অনেকের বিনিয়োগ লোপাট করে। বস্তুত, বেশির ভাগ লিজিং কোম্পানির স্বাস্থ্যই ভয়াবহ রকমের খারাপ। বেশির ভাগ আর্থিক পর্যবেক্ষক মনে করেন যে প্রভাবভিত্তিক লাইসেন্সব্যবস্থাই এই সঙ্কটের জন্য দায়ী।

        সরকার যদিও বলছে যে সে কোনো ধরনের অব্যবস্থাপনা সহ্য করবে না, কিন্তু তারা বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক খাতের কার্যক্রম তদারকি করার সক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারছে না। এসব প্রতিষ্ঠানের অনেকগুলোই আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি করছে, জনসাধারণের কোনোই আস্থা নেই এগুলোর ওপর।

        সরকার কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য নতুন একটি লিজিং কোম্পানিকে অনুমোদন দিয়েছে। পুনর্গঠিত পদ্মা ব্যাংকের মালিকেরাই এই কোম্পানির মালিক। স্পন্সরেরা বলছেন যে তারা অন্যদের ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছে। কিন্তু এমন প্রবল অনাস্থা ও উদ্বেগের সময় এটি চালু হচ্ছে যখন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্যের সূচকগুলোর চেয়ে প্রভাবই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হচ্ছে।

        অরাজকতায় আর্থিক খাত

        আর্থিক খাতে বিরাজ করছে এক ধরনের অরাজকতা। এখানে দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা দায়মুক্তি নিয়ে যা খুশি করতে পারে। হালদারের মামলাটি একটি ভালো উদাহরণ হতে পারে। এই ব্যবসায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতায় ইন্টারন্যাশনাল লিজিক কোম্পানি ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৫০ টাকা চুরি করে কানাডায় চলে গেছে। খুব কম লোকই বিশ্বাস করে যে তাকে পাকড়াও করা হবে কিংবা ওই অর্থ ফেরত আনা হবে।

        এদিকে হাইকোর্ট সন্দেহভাজন হিসেবে আইএলসির পরিচালকদের পাসপোর্ট জব্দ করার নির্দেশ দিযেছে। সিনিয়র ব্যাংকার ইব্রাহিম খালিদ বোর্ডের নিরপেক্ষ চেয়ারপারসন নিযুক্ত হয়েছেন।

        আবারো দুর্বল বা ধসে পড়া আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে একীভূত করার বিষযটি আলোচনায় এসেছে। এদিকে সঞ্চয়ের ওপর সুদের হার হ্রাস করা ও জমার সীমা কমিয়ে দেয়ার সরকারি সিদ্ধান্ত বিনিয়োগের নিরাপদ স্থান সন্ধানকারী মূখ্য সঞ্চয়কারীদের অর্থাৎ নিম্ন আয়ের গ্রুপকে আঘাত করেছে।

        অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ব্যাংকের সুদের হার এক অঙ্কে নামিয়ে আনার লক্ষ্যেই এমনটা করা হয়েছে। কিন্তু যেভাবে তা করা হয়েছে তা মধ্যবিত্ত ও গরিব শ্রেণিকে আঘাত করেছে। দৃশ্যত, অজনপ্রিয় হওয়ার কারণেই হার এখন পুনঃবিবেচনা করা হচ্ছে।

        ধনীরা, তাদের অনেকেই অর্থ পাচারকারী ও ঋণ খেলাপি, নিরাপত্তার জন্য কোনো চাপ অনুভব করে না, যদি না তারা হালদারের মতো মারত্মক অপরাধ করে। কিন্তু তারপরও তারা নিরাপদে পালিয়ে যেতে পারে। বেশির ভাগই বিদেশে অর্থ পাচার করে নানা স্থানে নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলেছে। কিন্তু বেশির ভাগ নিম্ন আয়ের সঞ্চয়কারীর ক্ষেত্রে সরকার দৃশ্যত তাদের বিকল্প ও নিরাপত্তা হ্রাস করে যন্ত্রণাদগ্ধ করছে।

        গরীব মানুষে দেশে ধনীবান্ধব আর্থিক ব্যবস্থাপকেরা কাঠামোগত সঙ্ঘাত সৃষ্টি করেছেন, যা আর্থিক খাতের স্বাস্থ্য ফেরানোর ক্ষেত্রে একটি প্রধান বাধায় পরিণত হতে পারে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/04/33943/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ঠাকুরগাঁওয়ে আ.লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি, আহত ২০



          ঠাকুরগাঁওয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বাষিক সম্মেলনকে কেন্দ্র করে এমপি’র উপস্থিতিতে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশকিছু চেয়ার ভাঙচুরসহ কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৩ মার্চ) বিকেলে সদর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।

          স্থানীয়রা জানায়, বিকেলে মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন চত্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বাষিক সম্মেলন শুরু হয়। এতে ঠাকুরগাঁও-১ আসনের এমপি রমেশ চন্দ্র সেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাদেক কুরাইশী, সাধারন সম্পাদক দীপক কুমারসহ জেলা অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

          তাদের উপস্থিতিতে প্রথম বর্ধিত সভা শেষ হয়। ২য় বর্ধিত সভায় সভাপতি পদে নামের তালিকা চায় নেতারা। সভাপতি পদে ৫ জনের নাম আসে সম্মেলনে উপস্থিতিদের কাছ থেকে। পরে সাধারণ সম্পাদকের নাম চায় নেতারা। শুরুতেই মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহাগের নাম আসে উপস্থিতিদের কাছ থেকে। পরে অন্যান্য প্রস্তাব কারিরা সাধারণ সম্পাদকের নাম দিতে চাইলে হন্ডোগোল শুরু হয়।

          এক পর্যায়ে সোহাগ গ্রুপ ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী সিরাজুল ইসলামের গ্রুপের সাথে সংঘর্ষ বাধে। এতে সিরাজুল ইসলামকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়। এবং তার পক্ষের লোকদেরও মারপিট করে সোহাগের লোকজন। এতে কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়।

          ওই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে আজকে এ ঘটনা ঘটেছে। সোহাগ চেয়ারম্যানের লোকজন আমাকে ও আমার পক্ষের লোকদের মারধর করেছে। আমি প্রার্থী ছিলাম বলেই তারা আমাকে মারধর করেছে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/04/33963/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            হে আল্লাহ আপনি মুজাহিদ ভাইদেরকে আরো শক্তি ভারিয়ে দেন, ইনশাআল্লাহ।
            ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

            Comment


            • #7
              ব্যাংকের অবস্থা যদি এমন হয় তাহলে দেশের মানুষ আর কোথায় গিয়ে আশ্রয় নিবে??? আল্লাহ সাহায্য করুন আমাদের।
              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

              Comment

              Working...
              X