Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০৭ই মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০৭ই মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    বিশ্বমানবতার জন্য এক লজ্জাজনক অধ্যায়।



    পৃথিবী যখন রাতের অন্ধকারে ঢাকা পড়ে ক্লান্তশ্রান্ত মানুষজন তখন তাদের বাড়িতে শান্তিতে ঘুমিয়ে থাকে। অপর দিকে সিরিয়াতে রাতের অন্ধকার হাজির হয় অবর্ণনীয় নির্মমতা নিয়ে ।রাতের অন্ধকারে হিংস্র হায়েনার মত ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্রুসেডার রাশিয়া-ইরান জোট ও কুখ্যাত নুসাইরি শিয়া বাশার আল আসাদ বাহিনী।মুহুর্মুহু বিমান ও রকেট হামলায় ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় মুসলিম জনপদ।প্রতিদিন এসকল বর্বর হামলায় মারা যাচ্ছেন শত শত নিরাপরাধ মানুষ। জীবন রক্ষার জন্য বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হচ্ছেন বাসিন্দারা । এরূপ হামলায় অসংখ্য দুঃখজনক ঘটনার মধ্যে দুটি ঘটনা যা খুবই হৃদয়বিদারক।

    দুই মাস বয়সী এই শিশুটির নাম মীরা। ভয়াবহ ও নির্মম বিমান হামলায় ভাগ্যক্রমে সে বেঁচে রয়েছে,তবে তার দুঃখের যেন শেষ নেই। কারন পৃথিবীতে তার আর কোন নিকটজন বেঁচে নেই।কারন,গতকাল ৬মার্চ ইদলিবের মারাত মাসরিনে কুখ্যাত সন্ত্রাসী রাশিয়া-ইরান জোটের বিমান হামলায় নিহত হয়েছে তার পরিচারের সবাই।তাকে এখন এই বিধ্বস্ত হিমশীতল সিরিয়ায় একাই পারি দিতে হবে, জীবনের বাকি পথ।কেইবা জানে, আবার না অন্য কোন হামলায় সেও রওনা দিবে তার আপনজনদের কাছে !

    একইভাবে গতকালের এই মর্মান্তিক হিংস্র হামলায় আরেকটি দুঃখজনক ঘটনা ঘটে। ৩মাস বয়সী আদিয়ান।এই ছোট্ট বয়সেই ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় শিকার হয় সে ও তার পরিবার। এ হামলায় তার আপন ৪ ভাইসহ তার মা নিহত হন।কি দোষ ছিল তাদের? কেন তারা এত ছোট্ট বয়সেই সন্ত্রাসী হামলার শিকার হচ্ছে?তাদের একমাত্র দোষ তারা নবী ও রাসুলদের পবিত্র ভূমি “শামের”মুসলমান।

    উল্লেখ্য যে, গতকাল ৬মার্চ ইদলিব প্রদেশের মারাত মাসরিনে ক্রুসেডার জোটের বিমান হামলায় ঘুমন্ত অবস্থায় ৭জন নারী,২জন শিশুসহ আরও১৬জন নিহত হয়।আহত হন আরো ২০জন বলে খবর প্রকাশ করেছেন হোয়াইট হেলমেট সিভিল ডিফেন্স, সিরিয়া।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/07/34178/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দিল্লি মুসলিম গণহত্যা: আরএসএসকে দায়ী করায় ২ চ্যানেলকে সাময়িক বন্ধ করে দিল ভারত



    সম্প্রতি ভারতের রাজধানী দিল্লিতে স্থানীয় মুসলিমদের ওপর উগ্র সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদীদের চালানো হত্যা, হামলা এবং লুটপাটের জন্য দিল্লি পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা এবং কট্টর হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন আরএসএসকে দায়ী করে সংবাদ প্রকাশ করায় দুটি ইলেকট্রনিকস মিডিয়াকে নিষিদ্ধ করেছে ভারতের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।

    ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, মালায়ালাম সংবাদমাধ্যম এশিয়ানেট নিউজ ও মিডিয়া ওয়ান নিউজকে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে ৪৮ ঘণ্টার জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে মন্ত্রণালয়।

    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের তরফে জানানো হয়েছে যে, এই দুই সংবাদমাধ্যমেই দিল্লির খবর পরিবেশনার সময় এক সম্প্রদায়ের পক্ষ অবলম্বন করেছে। এ ছাড়া বারংবার সহিংসতার জন্য দায় চাপানো হয়েছে দিল্লি পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা ও আরএসএসের ওপর।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/07/34160/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতের অর্থনীতি সঙ্কটে: ধসে পড়ছে ইয়েস ব্যাংক




      ভারতের ইয়েস ব্যাংকের শেয়ারের মূল্য শুক্রবার ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত নেমে গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেয়ার পর এবং দেশের চতুর্থ বৃহত্তম এই ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানটির পতন ঠেকাতে অর্থ উত্তোলনের পরিমাণ সীমিত করে দেয়ার পর শেয়ারের মূল্যের ওই পতন হয়।

      রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার (আরবিআই) এই পদক্ষেপের কারণে সমস্যাকবলিত ব্যাংকিং খাতে শেয়ার বিক্রি করে দেয়ার প্রবণতা শুরু হয়। এতে করে ২০১৮ সালের পরে রুপির মান দুর্বলতম পর্যায়ে নেমে যায়।

      বৃহস্পতিবার দিনের শেষের দিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ওই ঘোষণা দেয়ার পর ইয়েস ব্যাংকের বাইরে গ্রাহকরা লাইন দেয়। আরবিআই-এর ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩০ দিনের মধ্যে গ্রাহকরা সর্বোচ্চ ৫০,০০০ রুপি টাকা ব্যাংক থেকে উঠাতে পারবে।

      ভারতের আর্থিক সিস্টেমের তারল্য সঙ্কট নিয়ে যে উদ্বেগ রয়েছে, এই সংবাদের কারণে সেই উদ্বেগ আরও বেড়েছে। এক বছরের কিছু বেশি সময় আগে একই ধরণের পরিস্থিতিতে ভারতের বৃহত্তম ‘ছায়া ব্যাংক’ আইএলঅ্যাণ্ডএফএস প্রায় পতনের দ্বারপ্রান্তে চলে গিয়েছিল।

      ছায়া ব্যাংকিং খাতের সমস্যার সামনে ইয়েস ব্যাংক বেশ বড় আকারে উন্মুক্ত হয়ে পড়েছিল। পর্বত প্রমাণ খেলাপি ঋণের বোঝা থেকে মুক্ত হয়ে নতুন পুঁজি গড়ে তোলার জন্য বেশ কিছু কাল ধরেই সংগ্রাম করে আসছে এই ব্যাংকটি।

      আইআইএফএফ সিকিউরিটিজের আভিমান্যু সোফাত বলেছেন, “বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না এবং এই প্রবণতাটা ক্ষুদ্র ব্যাংক ও অ-ব্যাংক আর্থিক কোম্পানিগুলোর ক্ষতি করবে”।

      সোফাত ব্লুমবার্গ নিউজকে বলেন, “আরবিআই কত দ্রুত উদ্ধার পরিকল্পনা গ্রহণ করে, সেটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কারণ কর্মকাণ্ডের উপর অব্যাহত নিয়ন্ত্রণ চলতে থাকলে সেটা অনিশ্চয়তা তৈরি করবে”।

      আরবিআই এ জন্য ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চলে আসা মারাত্মক ব্যবস্থাপনা ইস্যু ও চর্চাকে’ দায়ি করেছে। তবে এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেও উল্লেখ করেছে তারা।

      তবে, যে সব গ্রাহকরা তাদের অর্থ উত্তোলনের জন্য সারি বেঁধেছেন, তারা এই বক্তব্যে আশ্বস্ত হতে পারেননি।

      শিক্ষার্থী ও ইয়েস ব্যাংকের অ্যাকাউন্টধারী দেবিকা নয়াদিল্লীতে টাকা উঠানোর জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিল। সে এএফপিকে বললো যে, “এই মুহূর্তে পরিস্থিতিটা স্পষ্ট নয়। সে কারণে কিছু মানুষ আতঙ্কিত হয়ে উঠেছে। এমনকি এই মুহূর্তে আমিও কিছুটা আতঙ্কিত”।

      মুম্বাই-ভিত্তিক আইনজীবী ভার্শা গান্ধী এএফপিকে বলেন, “১৫০ রুপি দরে ইয়েস ব্যাংকের ১৫টি শেয়ার কিনেছিলাম আমি। এখন সেগুলোর দাম ১৫ রুপি। আমার বিনিয়োগের উপর এটা বড় আঘাত এবং এমনকি আমার পুঁজিটাও এখন আটকা পড়ে আছে”।

      ২৭ বছর বয়সী গান্ধী বলেন, “আমি এখন দেখার অপেক্ষায় আছি যে, আরবিআইয়ের পদক্ষেপে কোন ইতিবাচক প্রভাব পড়ে কি না। কিন্তু স্টকের দর পড়ে যাওয়ায় এরই মধ্যে বিপুল ক্ষতি হয়েছে”।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/07/34168/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাংলাদেশের সব গরু ভারতের: হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপি নেত্রী



        বাংলাদেশের সব গরুই ভারতের বলে দাবি করেছেন দেশটির ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপির বিধায়ক সুমন হরিপ্রিয়া।

        তিনি বলেন, বিশ্বে গরুর গোস্ত বিক্রির সবচেয়ে বড় দেশ বাংলাদেশ। এই গরুগুলো সব আমাদের গরু।

        সোমবার (২ মার্চ) ভারতের আসামের এই রাজনীতিক বিধানসভায় এ দাবি করেন। খবর এনডিটিভি ও এই সময়ের।

        হিন্দুত্ববাদী বিজেপির এই নেত্রী বলেন, ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু পাচারের ফলেই বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রসারিত হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে আসামের ভেতর দিয়েই এই কাজ হয়ে আসছে।

        গোমূত্র ও গোবরেই মারণরোগ করোনাভাইরাস দমন সম্ভব মন্তব্য করে সুমন হরিপ্রিয়া বলেন, আমরা সবাই জানি গোবর খুবই উপকারী। গোমূত্রও যখন ছড়িয়ে পড়ে তখন সেই স্থান পবিত্র হয়ে ওঠে। আমার মনে হয় গোমূত্র ও গোবর দিয়ে করোনাভাইরাস দমনও সম্ভব।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/07/34154/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বাংলাদেশ যুদ্ধের আসল ইতিহাস অজানাই থেকে যাবে: নথিপত্র ধ্বংস করেছে ভারত!



          ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ যুদ্ধের আসল ইতিহাস কখনো পুরোপুরি লেখা যাবে না। বাংলাদেশ যে যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন হয়েছিল, তার বেশির ভাগ সরকারি নথিপত্র ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

          ধ্বংস করে দেওয়া ফাইলগুলোর মধ্যে রয়েছে মুক্তিবাহিনী সৃষ্টি, যুদ্ধকালে সেনাবাহিনীর সব মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা, লড়াইরত ফরমেশনগুলোর প্রতি জারি করা নির্দেশ, এবং অন্যান্য স্পর্শকাতর অভিযান-সংশ্লিষ্ট বিবরণ।

          বিশ্বাসযোগ্য সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, ওই সময়কার সব নথিপত্র কলকাতার ইস্টার্ন আর্মি কমান্ডে রাখা ছিল। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পরপরই এগুলো ধ্বংস করা হয়। বিষয়টি সাম্প্রতিক সময়ের আগে পর্যন্ত গোপন রাখা হয়েছিল।

          টাইমস অব ইন্ডিয়াকে ইস্টার্ন কমান্ডের সাবেক দুই প্রধান ও আরো কয়েকজন সিনিয়র সেনা অফিসার জানিয়েছেন যে ধ্বংসের কাজটি পরিকল্পিত হয়েছে।

          তারা বলেন, লে. জেনারেল জগজিত সিং অরোরা যখন ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় ফ্রন্টের কমান্ডিং অফিসার, ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান ছিলেন, তখনই ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে। ঘটনাটি সত্য হলে তা অরোরার ভাবমূর্তির জন্য খারাপ হতে পারে। কারণ তিনিই জয়ে তার বাহিনীকে এবং ঢাকায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

          স্পর্শকাতর তথ্যটি সাম্প্রতিক সময়ের আগে পর্যন্ত অজানা ছিল। বাংলাদেশী যোদ্ধদের সংবর্ধনা দেয়ার লক্ষ্যে ইস্টার্ন কমান্ড মুক্তি বাহিনীর ক্যাম্পগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য অনুসন্ধানের কাজ শুরু করলে বিষয়টি জানা যায়।

          ভারতীয় সেনাবাহিনী ভারতজুড়ে বিভিন্ন ক্যাম্পে মুক্তিযোদ্ধাদের রাখার ব্যবস্থা করেছিল, ভারতীয় সেনা ইনস্ট্রাক্টররাই তাদের যুদ্ধ শেখাতেন। পরে মুক্তি বাহিনী হয়ে পড়ে ইস্টার্ন কমান্ডের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানের অংশ।

          সেনাবাহিনীর একটি সিনিয়র সূত্র টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানায়, আমরা মুক্তি বাহিনীর ক্যাম্পগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুঁজছিলাম। আমরা জানতে চেয়েছিলাম, ক্যাম্পগুলো কোথায় ছিল, কারা এসবের দায়িত্বে ছিল ইত্যাদি। এসব ফাইল যখন পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন ইস্টার্ন আর্মি কমান্ড যুদ্ধের নথিপত্র খোঁজার কাজ শুরু করে। তখনই বোঝা যায় যে সব নথিপত্র হারিয়ে গেছে।

          যুদ্ধের সময় ইস্টার্ন কমান্ডের চিফ অব স্টাফ ও পরে এর প্রধানের দায়িত্ব পালনকারী লে. জেনারেল (অব.) জে এফ আর জ্যাকবকে বিষয়টি সত্য কিনা জিজ্ঞাসা করা হলে স্বীকার করেন যে নথিপত্রগুলো খোয়া যেতে পারে। তিনি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, ১৯৭৪ সালের আগস্টে আমি যখন ইস্টার্ন আর্মি কমান্ডের দায়িত্ব গ্রহণ করি, তখন নথিপত্রগুলো দেখতে চেয়েছিলাম। আমাকে বলা হলো যে এগুলো ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। এসব নথিপত্র ধ্বংস করা হয়েছে কার নির্দেশে, এমন প্রশ্নের জবাব দিতে তিনি অস্বীকৃতি জানান।

          সেনা সদরদফতর ও সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিয়ের কাছে যুদ্ধ-সংশ্লিষ্ট কিছু নথিপত্র থাকতে পারে বলে এক সিনিয়র সেনা কর্মকর্তা জানান।

          তিনি বলেন, তবে তাতে ছবিটি পূর্ণাঙ্গ হবে না। তিনি আরো বলেন, কেউ যদি কখনো পূর্ণাঙ্গ ছবি তৈরী করতে চায় তবে অভিযানগুলোর স্নায়ু কেন্দ্রের সামরিক নথিপত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হবে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/07/34171/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            বাংলাদেশি দোকানীকে পিটিয়ে হত্যা করল ভারতীয় ২ যুবক



            বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী কুমিল্লার নিশ্চিন্তপুর এলাকায় আনোয়ার হোসেন আনু নামে এক দোকানীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে ভারতীয়রা। পাওনা টাকা দেয়ার কথা বলে শনিবার বিকালে সীমান্তের জিরো পয়েন্টে (নো ম্যানস্ ল্যান্ড) ডেকে নিয়ে ভারতীয় দুই যুবক তাকে পিটিয়ে হত্যা করে। খবর- কালের কণ্ঠ

            নিহত আনোয়ার কুমিল্লা সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের সেতু মিয়ার পুত্র। বাড়ির পার্শ্ববর্তী সংলগ্ন হানকিজলা এলাকায় চা-পানের দোকান চালাতেন তিনি।

            স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীমান্তবর্তী এলাকায় দোকান হওয়ায় বিভিন্ন সময় আনোয়ার হোসেনের কাছ থেকে বাকিতে চা-সিগারেটসহ অন্যান্য খরচ নিতে ভারতীয় নাগরিক ফারুক ও কামরুল। তাদের কাছে বেশ কিছু টাকা বকেয়া জমা হওয়ায় আনোয়ার সে টাকা ফেরত চায়। এ নিয়ে ফারুক-কামরুলের সাথে তার বিরোধ সৃষ্টি হয়।

            পাঁচথুবী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন বাহলুল বলেন, শনিবার বিকাল ৩টার দিকে দোকান বাকির টাকা ফেরত দেয়ার কথা বলে আনোয়ারকে সীমান্তের ২০৭৮ নং পিলারের কাছাকাছি জিরো পয়েন্টে ডেকে নেয় ফারুক ও কামরুল। সেখানে নিয়ে তাকে বেধড়ক পিটুনি দেয় ভারতীয় এ দুই যুবক। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় আনোয়ার। পরে তার লাশ সীমান্তের ভারতীয় অংশে ফেলে রেখে ঘাতকরা পালিয়ে যায়।

            সন্ধ্যায় হত্যাকান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি বড়জ্বালা ক্যাম্পের ইনচার্জ তাজুল ইসলাম। তিনি জানান, লাশ ভারতীয় সীমান্তের কমপক্ষে ১০-১২ গজ ভিতরে পড়ে আছে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/07/34175/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বাংলাদেশ তথাকথিত স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর দুটি ফ্রন্ট লাইন ছিলো। একটি হলো এদেশের সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে, আরেকটি হলো ভারতীয় বাহিনীর তত্বাবধানে।
              والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

              Comment


              • #8
                [IMG][/IMG]




                হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন আমিন।
                ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                Comment


                • #9
                  আর কতকাল এদের জুলুয নির্যাতনের কথা শুতে হবে, তবে ধ্বংস তো অবশ্যই হবে
                  সাধনার এই পৃথিবীতে অলস ও কর্মবিমুখ মানুষের কোন ঠাঁয় নেই

                  Comment


                  • #10
                    ধ্বংস ড়বে এদের ইনশাআল্লাহ!!!
                    সাধনার এই পৃথিবীতে অলস ও কর্মবিমুখ মানুষের কোন ঠাঁয় নেই

                    Comment


                    • #11
                      হে আমাদের প্রতিপালক আপনি মাজলুমদের সহাই হোন,, যারা মাজলুমদের নির্যতন করছে তাদের ধ্বংস করুন,,, ও আল্লাহ্ মুজাহিদের সাহায্য করুন,,
                      মিডিয়ার ভাইদের কাজ কবুল করুন আমিন।

                      Comment

                      Working...
                      X