Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৩শে রজব, ১৪৪১ হিজরী # ১৯শে মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৩শে রজব, ১৪৪১ হিজরী # ১৯শে মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    সিরীয় শরণার্থী সংকট: উন্মোচিত হলো ইউরোপের কুৎসিত চেহারা



    পশ্চিমা ক্রুসেডারদের আগ্রাসনের কারণে মধ্যপ্রাচ্যে ও আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত রাষ্ট্রগুলোর লাখো মানুষ নিজ দেশে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে জীবন বাঁচাতে ইউরোপে পাড়ি জমাতে বাধ্য হচ্ছে। এসকল ভোগবাদী দেশে মানবাধিকারের প্রকৃত চর্চা না থাকায় তারা নানামুখী অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। নির্যাতন ও ক্রমান্বয়ে আগ্রাসন অব্যাহত রাখার কারণে আবারো ইউরোপের শরণার্থী সঙ্কট গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে।
    শরণার্থীর চাপে আধুনিক ইউরোপের মানবতার ধ্বজাধারী উদারবাদীদের মুখোশ খসে তাদের কুৎসিত চেহারাটাও বেরিয়ে এসেছে। নতুন করে সিরিয়ার ইদলিবে আগ্রাসনের কারণে তুরস্কের সীমান্তে ক্রমেই বাড়ছে শরণার্থীর চাপ। এদিকে কয়েক দিন আগে সীমান্ত উন্মুক্ত করে দেয় ৪০ লাখের অধিক শরণার্থীদের আশ্রয় দেয়া তুরস্ক। ফলে ফের শরণার্থী সঙ্কটের মুখে পড়েছে ইউরোপ।

    সীমান্ত খুলে দেয়ার পরেই গ্রিস দিয়ে ইউরোপে ঢোকার চেষ্টা করে শরণার্থীরা। এ সময় গ্রিস প্রসাশন এসব শরণার্থীদের সাথে খুবই নৃশংস-অমানবিক আচরণ করে। ইউরোপীয় দেশগুলো শরণার্থীদের জন্য তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে, তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য আঘাত করা হচ্ছে ও তাদের নৌকা ডুবিয়ে দেয়া হচ্ছে। তাদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে। এসব ঘটনা মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণাকে পদদলিত করছে। ইউরোপীয়দের এমন আচরণে স্তব্ধ পুরো বিশ্ব।

    ইউরোপ অভিমুখী শরণার্থীদের সাথে অমানবিক ও পাশবিক আচরণ করছে গ্রিসের পুলিশ ও কোস্টগার্ড। কখনো অভিবাসী বোঝাই নৌকা লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ছে। কখনো কখনো শরনার্থীদের এই প্রচন্ড শীতে শরীরের কাপড় এমনকি পরনের প্যান্ট খোলে চালাচ্ছে শারীরিক নির্যাতন। আবার কখনো নৌকাগুলো ডুবিয়ে নৌকাডুবিয়ে দেবার মতো নিশংস ঘটনা ঘটেছে। সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমগুলোতে এমনই কিছু লোমহর্ষক ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। একটি ভিডিওয়ে দেখা যায়, গ্রিক উপকূলের কাছে সাগরের মধ্যে শরণার্থীবোঝাই একটি ডিঙ্গিনৌকা ডুবিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে কোস্টগার্ড কর্মকর্তারা। এ সময় নৌকা লক্ষ্য করে মুহুর্মুহু গুলি ছুড়তেও দেখা যায়। যদিও গুলি নৌকায় না লেগে কাছাকাছি পানিতে পড়ে।

    ইউরোপের অনেক জাতিরাষ্ট্রই এখন মুখের ওপরে দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। শরণার্থীদের চাপে তাদের আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে, এই ছুতো দেখিয়ে তারা চায় না কোনো শরণার্থী ইউরোপে প্রবেশ করুক। অথচ তারা নিজেদের মানবাধিকারের দর্পণ হিসেবে উপস্থাপন করতে চায় বিশ্ববাসীর কাছে। মুসলিম দেশসমূহে আগ্রাসন চালিয়ে শরনার্থী সংকট তারাই সৃষ্টি করেছে। মুসলিম দেশগুলোর মূল সমস্যার পেছনে ইউরোপীয়রাই দায়ী। তারা এক দিকে আফ্রো-এশিয়ার এসব দেশগুলোতে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করে, আবার তারাই নিজেদের মুখে মানবাধিকার ও উন্নয়নের বুলি আওড়াতে ব্যস্ত থাকে। তাদের আধিপত্যের লড়াইয়ে বলি হয় নিরীহ আদম সন্তানেরা। নিজ দেশ হারিয়ে তারা আজ পরবাসী। জীবন বাঁচাতে মাইলের পর মাইল পাড়ি দিচ্ছে। ছোট্ট ডিঙ্গি নৌকায় নিজের প্রাণ বাজি রাখে একটু শান্তিতে বাঁচার আশায়। একটু বাঁচার জন্য ছুটে যাচ্ছে অজানা গন্তব্যে । আর এই নিষ্পেষিত মানুষের মাথা গোঁজার ঠাঁই টুকু কেড়ে নিতে উদ্যত হচ্ছে ইউরোপীয় দেশগুলো ।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34705/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    করোনা আক্রান্ত হাজারো দখলদার ইসরাইলি সন্ত্রাসী সেনা



    হাজার হাজার দখলদার সন্ত্রাসী ইসরাইলি সেনা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে গতকাল ১৮ মার্চ খবর প্রকাশ কিরেছে মিডলইস্ট মনিটর। ইসরাইলি নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বিষয়টি স্বীকার করেছেন এবং তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলে জানান।

    ওয়ালাহ নিউজ ওয়েবসাইট অনুসারে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী গত কয়েকদিনে সিনিয়র অফিসারসহ ৪,২৬৭জন অভিশপ্ত সেনা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কোয়ারেনটাইনে রয়েছে। বর্তমানে এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরব ৪৮.কম জানিয়েছে,আক্রান্ত সৈন্যদের অন্যের সাথে যোগসাজশের সুযোগ কমাতে আইডিএফ ৩০ দিনের জন্য সামরিক ঘাঁটিগুলিতে কারফিউ জারি করেছে।

    অন্যদিকে ইহুদিদের ঘনিষ্ঠ সহচর আমেরিকায় এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৬০জন এবং ইতিমধ্যেই সামরিক বাহিনীর সদস্যসহ করোনা আক্রান্ত হয়েছে ১০৬৯২ জন । ক্রমেই আক্রান্তের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে । যা দেশটিকে ক্রমেই অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছে ।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34710/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এবার ভারতীয় মালাউন বাহিনীতেও করোনা ভাইরাস



      এবার ভারতীয় সেনাবাহিনীতেও করোনা ভা্ইরাসের থাবা পড়েছে। লেহ– মোতায়েন ভারতীয় সেনার এক জওয়ান কোবিড–১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আইসোলেশনে রাখা হয়েছে তাকে। এই প্রথম ভারতীয় সেনাবাহিনীর কোনও জওয়ানের শরীরে এই ভাইরাস মিলল। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

      ৩৪ বছরের ওই জওয়ান ভারতীয় পদাতিক বাহিনীর লাদাখ স্কাউটের সদস্য, যারা ‘স্নো ওয়ারিয়র্স’ নামে পরিচিত। কিছু দিন আগে ছুটি নিয়ে বাড়ি গিয়েছিলেন ওই সদস্য।

      সেইসময়ই, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ইরান সফর শেষে বাড়ি ফেরেন তার বাবা। তার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।

      সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, দেশে ফিরে প্রথমে অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই জওয়ানের বাবা। ২৯ ফেব্রুয়ারি লাদাখ হার্ট ফাউন্ডেশনে কোয়রান্টিনে রাখা হয় তাকে। গত ৬ মার্চ সেখানে তার শরীরে কোভিড–১৯ ভাইরাস ধরা পড়ে।

      সেই অবস্থায় পরিবারকে সাহায্য করার পাশাপাশি গত ২ মার্চই কাজে যোগ দেন ওই সদস্য। বাবার শরীরে করোনাভাইরাস ধরা পড়ার পর দিনই তাকেও কোয়রান্টিনে রাখা হয়। সোমবার ডাক্তারি পরীক্ষায় তার শরীরেও ওই প্রাণঘাতী ভাইরাস মেলে।

      এই মুহূর্তে লেহ–র এসএনএম হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে ওই সদস্যকে। তার স্ত্রী, দুই সন্তান এবং এক বোনকেও আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

      অন্য দিকে, করোনার লক্ষণ দেখা দেওয়ায় পুণের সেনা প্রশিক্ষণ শিবিরেও এক সেনা অফিসারকে কোয়রান্টিনে রাখা হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত তার ডাক্তারি পরীক্ষা হয়নি।

      এদিকে সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ভারতে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন তিন জন।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34689/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে বিল গেটসরাই !



        প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস ছড়ানোর পেছনে মার্কিন প্রযুক্তি ব্যবসায়ী বিলিয়নিয়ার বিল গেটস ও বিনিয়োগ মোগল খ্যাত জর্জ সরোসের মতো অতি ধনীদের হাত রয়েছে। ভাইরাসটি পরিকল্পিতভাবে ছড়ানো হয়েছে। এই দাবি করেছেন খ্যাতনামা জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও মানবাধিকারকর্মী পিয়ার্স করবিন। তিনি ব্রিটিশ রাজনীতিক ও লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিনের বড় ভাই। সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।

        নিজের অনুসারী ও ভক্তদের উদ্দেশে পিয়ার্স করবিন বলেন, করোনা ছড়ানো হয়েছে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে। এর নেপথ্যে রয়েছে বিল গেটস ও জর্জ সরোসের মতো অতি ধনী ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা।’

        ওই বিজ্ঞানী বলেন, বিষাক্ত ভ্যাকসিনের মাধ্যমে বিশ্বের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও কমিয়ে ফেলাই এর লক্ষ্যে। করোনার ভ্যাকসিন না নেয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। বিশ্বজুড়ে মহামারী পরিস্থিতির মধ্যে সোমবার এক টুইট বার্তায় এসব কথা বলেন পিয়ার্স।

        তিনি বলেছেন, এর উদ্দেশ্য, জোরপূর্বক বিষাক্ত ভ্যাকসিনের মাধ্যমে পৃথিবীর জনসংখ্যা কমিয়ে ফেলা। কারণ তাদের মতে, জনসংখ্যার কারণে পরিবেশ ও জলবায়ুর ক্ষতি হচ্ছে। করোনা ভ্যাকসিনকে ‘না’ বলুন।’

        প্রসঙ্গত, বিশ্বের অতি ধনীদের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে বহু বছর ধরেই সোচ্চার পিয়ার্স করবিন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিরুদ্ধে কথা বলে গত বছর সেপ্টেম্বরই প্রথমবারের মাধ্যমে শিরোনাম হন তিনি। ইইউকে তিনি ‘ফোর্থ রাইখ’ অভিহিত করে কঠোর সমালোচনা করেন।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34695/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          সিএএ নিয়ে কুফরী আদালতের ও সব রকম কর্তৃত্ব কেড়ে নিল সন্ত্রাসী দল বিজেপি



          মুসলিম উচ্ছেদকামী বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন- সিএএ নিয়ে আদালতের সব রকম কর্তৃত্ব কেড়ে নিল ভারতের বিজেপি সরকার। হিন্দুত্ববাদী সরকার জানিয়ে দিয়েছে, একমাত্র সংসদের হাতেই নাগরিকত্ব আইন প্রণয়নের সার্বভৌম ক্ষমতা রয়েছে। এ নিয়ে আদালতে কোনও সওয়াল-জবাব হতে পারে না। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) নিয়ে এ বার সুপ্রিম কোর্টে এমনটাই জানিয়ে দিল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

          সিএএ-র সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গত কয়েক মাসে একাধিক আবেদন জমা পড়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে। তারই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার আদালতে ১২৯ পাতার একটি হলফনামা জমা দেয় কেন্দ্র সরকার। তাতে বলা হয়, সিএএ-র জন্য কোনও নাগরিকের মৌলিক অধিকার খর্ব হবে না। তাই ওঠেনা সাংবিধানিক নৈতিকতা লঙ্ঘনের প্রশ্নও।

          গত বছরের শেষ দিকে সংসদে সিএএ আইন পাশ করিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। এর আগে মুসলিমদের নাগরিকত্ব হরণের জন্য দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে চালু করেছে এনআরসি। সিএএ-র আওতায় তিন পড়শি দেশ— বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে আগত মুসলিম ব্যতিত হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন, এবং পারসিদের ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে স্পষ্ট আইন করে দেওয়া হয়েছে, এ আইনে মুসলিমদের কোনো নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না।

          এ নিয়ে শুরু থেকেই আপত্তি তুলে আসছেন বিরোধীরা। তাদের দাবি, ইচ্ছাকৃত ভাবে ওই তালিকা থেকে মুসলিমদের বাদ দেওয়া হয়েছে, যা সংবিধান বিরোধী। তাই এই আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে আবেদন জমা দিয়েছিলেন তারা। সর্বপ্রথম কেরল বিধানসভায় সিএএ বিরোধী প্রস্তাব পাশ হয়। সিএএ-র সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতে যায় তারা। পরে রাজস্থান সরকারও একই পথ অনুসরণ করে। রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা মনোজ ঝা, তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র, এমআইএম নেতা আসাদুদ্দিন ওয়াইসি-সহ আরও অনেকে এই আইনের বিরুদ্ধে আদালতে আবেদন জমা দেন।

          তারই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকারের হয়ে হলফনামা জমা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ডিরেক্টর বিসি জোশী। তাতে বলা হয়েছে, এ নিয়ে আদালতে কোনও সওয়াল-জবাব হতে পারে না। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) নিয়ে এ বার সুপ্রিম কোর্টে এমনটাই জানিয়ে দিল ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34683/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ইবির অর্ধশত কোটি টাকার মেগা প্রকল্পে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের টেন্ডারবাজি



            কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) অর্ধশত কোটি টাকার একটি মেগা প্রকল্পের কাজ ছাত্রলীগের এক কেন্দ্রীয় নেতাকে পাইয়ে দিতে ইবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলীকে দফায় দফায় হুমকি দেয়া হয়েছে।

            ইবির প্রকৌশল অফিসের একাধিক কর্মকর্তা জানান, মেগা প্রকল্পের চলমান কাজকে ঘিরে এর আগেও স্যারের ওপর (আলিমুজ্জামান টুটুল) চাপ সৃষ্টি করা হয়। তার কাছ থেকে কয়েক দফা টাকাও নেয় প্রভাবশালী ওই চক্রটি। এর মধ্যে ইবি ছাত্রলীগের দুই সদস্যের কমিটির বিতর্কিত দুই নেতা পলাশ ও রাকিবও রয়েছেন।

            টুটুল তার ওপর হামলার শঙ্কার কথা জানিয়েছেন। ইবি প্রশাসনের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘মেগা প্রকল্পের যে কাজ চলছে, তা থেকে একটি চক্র নিয়মিত কমিশন নেয়। প্রকৌশলী টুটুল নিজে কোনো কমিশন নেন না। তারপরও ওই চক্রের চাপে তিনি কমিশন নিতে বাধ্য হন। সেই অর্থ যায় কয়েকজন শিক্ষক ও ছাত্রলীগ নেতা পলাশ ও রাকিবের পকেটে।

            অভিযোগ রয়েছে, কেন্দ্রীয় নেতাদের ৪০ লাখ টাকায় ম্যানেজ করে ইবির নেতা হন পলাশ ও রাকিব। একপর্যায়ে শোভন ও রাব্বানির কমিটি বাতিল হলে চাপে পড়েন তারা। তবে বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটিকে তারা ম্যানেজ করে আসছেন। ইবির ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আশকারী বলেছেন, ‘টুটুল অনেক ভালো ছেলে। কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করে মেগা প্রকল্পের কাজ হবে না। প্রয়োজনে কাজ বাতিল হবে। কারা চাপ সৃষ্টি করছে, আমি জানি না। তবে টুটুল যে কোনো সহযোগিতা চাইলে আমি করতে প্রস্তুত আছি।’

            টুটুলের পরিবারের এক সদস্য বলেন, ইবির উন্নয়নে তার অবদান অনেক। তিনি কাজ করতে চান। তবে একটি মহল বারবার তাকে চাপ সৃষ্টি করছে। তার কাছ থেকে অর্থ নিচ্ছেন। আবার কাজও জোর করে নিতে চান। হুমকিধমকি দেয়ায় তিনি অনেকটা ভেঙে পড়েছেন।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34692/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আবারো গণধর্ষণ, কি হচ্ছে দেশে?



              সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার সলঙ্গায় নবম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে কৌশলে ডেকে নিয়ে (১৫) দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।

              কালের কণ্ঠের বরাতে জানা যায়, বুধবার দুপুরে নির্যাতিত স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ছয় যুবকের বিরুদ্ধে তার মেয়েকে দলবেঁধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে থানায় মামলা করেন।

              মামলার সূত্র ধরে তিনি আরো বলেন, বেশ কিছুদিন আগে আব্দুল আলীম নামের যুবক অজ্ঞাত কোনো বাড়িতে নিয়ে ভয়-ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এরপর আলীম তার বন্ধু সাত্তারকে ডেকে এনে তার হাতে তুলে দেয়।

              নির্যাতিত কিশোরী রাতেই তার ভাইকে ফোন করলে তিনি এসে উদ্ধার করেন। বিষয়টি নিয়ে আতঙ্ক ও সম্মানের ভয়ে গোপনে রাখে পরিবারের লোকজন।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34699/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                সড়কের পাশে আবর্জনার ভাগাড়, দুর্গন্ধে জনদুর্ভোগ



                বগুড়ার ধুনট উপজেলায় হুকুম আলী-সোনামুখী বাইপাস সড়কের পাশে আবর্জনার স্তুপ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভরণশাহী এলাকার বাইপাস সড়কটি যেন আবর্জনা ফেলার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। এতে পরিবেশ দূষিত হওয়ার পাশাপাশি আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে পথচারীসহ এলাকার মানুষ।

                স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত হয়েছে ধুনট পৌরসভা। আয়তন ৫.৯২ বর্গ কিলোমিটার। প্রতিষ্ঠার পর থেকে হাজারো নাগরিক সমস্যার মধ্যে বর্তমানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সমস্যাটি প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে। পৌর এলাকায় দৈনিক প্রায় ৩ মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়। কিন্ত এই বর্জ্য ফেলার জন্য পৌর এলাকায় নির্ধারিত জায়গা ও ডাস্টবিনের অভাব রয়েছে। খবরঃ কালের কন্ঠের

                ফলে যত্রতত্রভাবে ফেলা হচ্ছে পৌর এলাকার ময়লা-আবর্জনা। এই ময়লা-আবর্জনার বড় অংশটি ফেলার জন্য বাইপাস সড়কের পাশ বেছে নিয়েছেন পৌর কর্তৃপক্ষ। সড়কের পাশে তো ফেলা হচ্ছেই। কোথাও আবার সড়কের পিচের উপর পর্যন্ত আবর্জনা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে আছে। দিন যত যাচ্ছে সড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ ততই বড় হচ্ছে। এতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।

                এদিকে সড়কের পাশে গড়ে উঠা ময়লার ভাগাড়ের কারণে পথচারীদের নাকে রুমাল দিয়ে চলাচল করতে হয়। এ সময় পথচারীদের নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে উৎকট গন্ধে। এতে ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে এলাকার পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য। এছাড়া সড়কের পাশে আগুন লাগিয়ে আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলায় মরার উপক্রম হয়েছে সড়কের পাশের গাছগুলোর।

                অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এসব ময়লা-আবর্জনার অধিকাংশই পচনশীল পদার্থ। কাঁচা বাজারের শাকসবজি, হোটেলের বাসি-পচা খাবার এবং বাসাবাড়ির ময়লার প্রায় ৮০ শতাংশ পচনশীল। ফলে এগুলো ফেলার অল্প সময়ের মধ্যেই পচে গিয়ে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে পলিথিন নিষিদ্ধ হলেও ময়লার ভাগাড় পলিথিনে সয়লাব। পচনশীল পদার্থ নষ্ট হয়ে গেলেও পলিথিনগুলো থেকে যাচ্ছে অক্ষত। এসব পলিথিন বৃষ্টির পানিতে ভেসে আশপাশের ফসলি জমিতে পড়ে জমির উর্বরাশক্তি নষ্ট করছে।

                স্থানীয় বাসিন্দা ইবনে সউদ বলেন, সড়কের পাশে স্তূপ করে রাখা আবর্জনা ও মরা মুরগির বিষ্ঠার গন্ধে চলাচল করতে কষ্ট হয়। নাক-মুখ চেপে শ্বাস বন্ধ করে এই সড়কে হাঁটতে হয়। আমরা এ দুর্গন্ধ থেকে পরিত্রাণ পেতে চাই। রাস্তার পাশে খোলা জায়গায় এভাবে ময়লা-আবর্জনা ফেলা পরিবেশ সংরক্ষণ আইনবিরোধী কাজ। পৌরবাসীর সুযোগ-সুবিধা এবং স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পরিচ্ছন্ন শহর গড়ে তোলার সব কাজ করা উচিত।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34698/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  ‘আমার মতো কেউ যেন গোমূত্র পান না করে’



                  ফেসবুক করোনাভাইরাসের আতঙ্কে ‘গোমূত্র’ পান করেছিলেন শিবু গরাই। এরপর গলা ও বুকে ব্যথা নিয়ে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মেদিনীপুরের ঝাড়গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জেলা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন শিবু। মেডিসিন ওয়ার্ডে জায়গা মেলেনি, তাই মেঝে ভরসা। সেখানে শুয়ে শিবু অবশ্য বলছেন, ‘খুব ভুল করেছি। করোনা ঠেকাতে আমার মতো আর কেউ যেন গোমূত্র পান না করেন।’ খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

                  ঝাড়গ্রাম শহরের চার নম্বর ওয়ার্ডের জামদা এলাকায় থাকেন শিবু। বাড়িতেই কাপড়ের দোকান রয়েছে তাঁর। স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে সংসার। কয়েক দিন আগে বন্ধুদের সঙ্গে মায়াপুরে বেড়াতে গিয়েছিলেন। ফেরার সময়ে সেখান থেকে ১৮০ টাকা দিয়ে কিনে আনেন গোমূত্রের শিশি। এতে লেখা ‘গো-আরক’। ৪২ বছরের শিবুর ভাষ্য, বিক্রেতা জানিয়েছিলেন, এক থেকে দুই ছিপি পরিমাণ ওই ‘গো-আরক’ নিয়মিত খেলে শরীরের রক্তদোষ কাটে। করোনাসহ শারীরিক নানা ব্যাধি থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

                  করোনাভাইরাসের ভয় কাটাতে বিশ্বাস করেই গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক ছিপি গো–আরক পান করেন শিবু। এরপরই শরীরে নানা অস্বস্তি শুরু হয়। গলা ও বুক জ্বলতে থাকে। স্বজনেরা শিবুকে ঝাড়গ্রাম জেলা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শারীরিক অবস্থা দেখে শিবুকে ভর্তি করে নেয়।

                  গতকাল বুধবার শিবু বলেন, ‘পরিবারে আমিই রোজগেরে। তাই আমার করোনা হলে ব্যবসা লাটে উঠবে—এমন আশঙ্কাতেই গোমূত্রের আরক খেয়েছিলাম। অন্ধবিশ্বাসে ভেবেছিলাম, প্রতিষেধকের কাজ করবে। অসুস্থ হয়ে বুঝেছি কী ভুল করেছি।’

                  হাসপাতাল সূত্রের খবর, শিবুর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা হচ্ছে। এখন তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/19/34704/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                    ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                    Comment

                    Working...
                    X