Announcement

Collapse
No announcement yet.

সুলাইমান আলাইহিস সালাম এবং জিহাদ (প্রথম পর্ব- যুদ্ধের ভয় দেখিয়ে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত)

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সুলাইমান আলাইহিস সালাম এবং জিহাদ (প্রথম পর্ব- যুদ্ধের ভয় দেখিয়ে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত)




    আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে পূর্ববর্তী নবী-রাসূলগণের অনেক ঘটনা বর্ণনা করেছেন, এর উদ্দেশ্যও আল্লাহ তায়ালা নিজেই বলে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    وَكُلًّا نَقُصُّ عَلَيْكَ مِنْ أَنْبَاءِ الرُّسُلِ مَا نُثَبِّتُ بِهِ فُؤَادَكَ وَجَاءَكَ فِي هَذِهِ الْحَقُّ وَمَوْعِظَةٌ وَذِكْرَى لِلْمُؤْمِنِينَ

    (হে নবী!) আমি তোমাকে বিগত নবীগণের এমন সব ঘটনা শোনাচ্ছি, যা দ্বারা আমি তোমার অন্তরে শক্তি যোগাই। আর এসব ঘটনার ভিতর দিয়ে তোমার কাছে যে বাণী এসেছে তা স্বয়ং সত্য এবং মুমিনদের জন্য উপদেশ ও স্বারক। -সূরা হুদ, ১২০

    অর্থাৎ পূর্ববর্তী নবীগণের ঘটনা বলার দ্বারা উদ্দেশ্য হলো:-

    ১. আহলে হক হকের উপর অটল-অবিচল থাকা। বাতিলের অব্যাহত প্রচেষ্টা ও বিরোধিতার কারণে হক থেকে বিচ্যুত না হওয়া। কারণ যখন আহলে হক কুরআনের দর্পণে দেখতে পাবে, তাদের অবস্থা ও তাদের বিরোধীদের অবস্থা পূর্ববর্তী নবী-রাসূল ও তাদের বিরোধীদের অবস্থার সাথে মিলে যাচ্ছে, তখন তারা নিজেদের হক্কানিয়্যাতের বিশ্বাসে আরো দৃঢ় হবে। তেমনিভাবে যখন তারা জানতে পারবে বাতিলের সকল প্রকার আস্ফালন ও চোখরাঙ্গানি সত্ত্বেও চূড়ান্ত বিচারে বিজয় ও শুভ পরিণতি মুমিনদের নসীবেই থেকেছে তখন তারা বর্তমানের সাময়িক দুঃখ-কষ্ট বা অত্যাচার-নিপীড়নের কারণে হক ছিটকে পড়বে না।

    ২. এসব ঘটনাবলী মুমিনদের জন্য শিক্ষণীয় হয়। মুমিনগণ পূর্ববর্তী নবী-রাসূল ও তাদের অনুসারীদের উত্তম গুণাবলী জানতে পেরে তার অনুসরণের প্রয়াস পায় এবং কাফের-মুশরিক-মুনাফিকদের খারাপ গুণাবলী ও বদ অভ্যাসগুলো জানতে পেরে তা বর্জন করার চেষ্টা করে।

    কিন্তু আমরা সাধারণত এ ঘটনাবলী অনেকটা ইতিহাসের ন্যায় পড়ে যাই। অথচ কুরআন কোন ইতিহাস গ্রন্থ নয়। এজন্যই কুরআন নবীদের ঘটনাবলী ইতিহাস গ্রন্থের ন্যায় বিস্তারিত বর্ণনা করে না। এমনকি অনেক সময় বিস্তারিত না বলার কারণে পাঠক তৃষিত থেকে যায়। আলেমগণ এর কারণ হিসেবে বলেছেন, নবীদের কাহিনী বিস্তারিত বর্ণনা করা হলে পাঠক ইতিহাসের অলিগলিতেই হারিয়ে যাবে। ইতিহাসের সুখপাঠ্যে তন্ময় হয়ে যাওয়ায় কুরআনের মূল লক্ষ্য, অর্থাৎ শিক্ষা গ্রহণে ব্যত্যয় ঘটবে। -মাআরিফুল কুরআন, ৫/১৬

    সুতরাং কুরআনের ঘটনাবলী তাদাব্বুরের সাথে পড়া জরুরী। এখন যারা তাফসীরের কিতাবাদি পড়েন তাদের বেশিরভাগও শুধু কিতাব পড়েই ক্ষান্ত করেন। অথচ তাফসীরের কিতাবাদিতেও শিক্ষাটা বর্ণনা করা হয় না। তাই তাফসীরের কিতাবাদিও হলো মাধ্যম। মূল শিক্ষা অর্জন হবে তাদাব্বুরের দ্বারা। আর তাদাব্বুরের শিক্ষা অর্জন করা খুবই সহজ, আল্লাহ তায়ালা বারবার বলেছেন,

    وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِنْ مُدَّكِرٍ

    “আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। সুতরাং আছে কি কোন উপদেশগ্রহণ কারী। -সূরা কমার, ১৭, ২২, ৩২, ৪০,

    কিন্তু কেন জানি এই সহজ কাজটিই আমাদের দ্বারা হয়ে ওঠে না। হাজার হাজার পৃষ্ঠার কিতাবাদি পড়ে ফেললেও প্রতিদিন কুরআন নিয়ে অন্তত ৫-১০ মিনিট তাদাব্বুর করার ফুরসত আমাদের হয় না। তাই এখন প্রয়োজন দেখা দিয়েছে কুরআন থেকে শিক্ষা অর্জনের ভার পাঠকের হাতে ছেড়ে না দিয়ে এ ব্যাপারেও বিস্তারিত আলোচনা করা। যদিও কুরআন জ্ঞানের এক মহাসমুদ্র, এর ইলম ও শিক্ষা অর্জন ও বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না, তবুও একেবারে না হওয়ার চেয়ে যতটুকু হয় ততটুকুই কল্যাণ। এরই ধারাবাহিকতায় এবার আমরা সুলাইমান আলাইহিস সালামের ঘটনাবলী থেকে কিছু শিক্ষা অর্জন করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। এরপর ধারাবাহিকভাবে কুরআনে বর্ণিত অন্যান্য নবীদের ঘটনাবলী, মুমিনদের গুণাবলী এবং মুনাফিক-কাফের-মুশরিকদের বদ স্বভাব ও খারাপ বিষয়াদি থেকে শিক্ষাগ্রহণের প্রয়াস পাবো ইনশাআল্লাহ।

    সাবার রাণী ও তার অধিনস্তদের যুদ্ধের হুমকি দিয়ে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত

    قَالَتْ يَاأَيُّهَا الْمَلَأُ إِنِّي أُلْقِيَ إِلَيَّ كِتَابٌ كَرِيمٌ (29) إِنَّهُ مِنْ سُلَيْمَانَ وَإِنَّهُ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ (30) أَلَّا تَعْلُوا عَلَيَّ وَأْتُونِي مُسْلِمِينَ (31) قَالَتْ يَاأَيُّهَا الْمَلَأُ أَفْتُونِي فِي أَمْرِي مَا كُنْتُ قَاطِعَةً أَمْرًا حَتَّى تَشْهَدُونِ (32) قَالُوا نَحْنُ أُولُو قُوَّةٍ وَأُولُو بَأْسٍ شَدِيدٍ وَالْأَمْرُ إِلَيْكِ فَانْظُرِي مَاذَا تَأْمُرِينَ (33) قَالَتْ إِنَّ الْمُلُوكَ إِذَا دَخَلُوا قَرْيَةً أَفْسَدُوهَا وَجَعَلُوا أَعِزَّةَ أَهْلِهَا أَذِلَّةً وَكَذَلِكَ يَفْعَلُونَ (34) وَإِنِّي مُرْسِلَةٌ إِلَيْهِمْ بِهَدِيَّةٍ فَنَاظِرَةٌ بِمَ يَرْجِعُ الْمُرْسَلُونَ (35) فَلَمَّا جَاءَ سُلَيْمَانَ قَالَ أَتُمِدُّونَنِ بِمَالٍ فَمَا آتَانِيَ اللَّهُ خَيْرٌ مِمَّا آتَاكُمْ بَلْ أَنْتُمْ بِهَدِيَّتِكُمْ تَفْرَحُونَ (36) ارْجِعْ إِلَيْهِمْ فَلَنَأْتِيَنَّهُمْ بِجُنُودٍ لَا قِبَلَ لَهُمْ بِهَا وَلَنُخْرِجَنَّهُمْ مِنْهَا أَذِلَّةً وَهُمْ صَاغِرُونَ (37)

    “(সুতরাং হুদহুদ চিঠি পৌঁছে দিল। তারপর) রাণী (তার দরবারের লোকদেরকে) বললো, হে জাতির নেতৃবর্গ! আমার সামনে একটি মর্যাদাসম্পন্ন চিঠি ফেলা হয়েছে। তা এসেছে সুলাইমানের পক্ষ থেকে। তার শুরু করা হয়েছে আল্লাহর নামে, যিনি রহমান ও রহীম। (তাতে সে লিখেছে) আমাদের উপর অহমিকা দেখিও না। বশ্যতা স্বীকার করে আমার কাছে চলে এসো। রাণী বললো, ওহে জাতির নেতৃবৃন্দ! যে সমস্যাটি আমার সামনে দেখা দিয়েছে, এ বিষয়ে তোমরা আমাকে সিদ্ধান্তমূলক পরামর্শ দাও। আমি তোমাদের উপস্থিতি ব্যতীত কোন বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি না। তারা বললো, আমরা শক্তিশালী লোক এবং প্রচণ্ড লড়াকু। তবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার আপনার। সুতরাং ভেবে দেখুন কি হুকুম দেবেন। রাণী বললো, প্রকৃত ব্যাপার হলো, রাজা-বাদশাহগণ যখন কোন জনপদে ঢুকে পড়ে, তখন তাকে বিপর্যস্ত করে ফেলে, এবং তার মর্যাদাবান বাসিন্দাদেরকে লাঞ্ছিত করে ছাড়ে। এরাও তো তাই করবে। বরং আমি তাদের কাছে উপঢৌকন পাঠাবো। তারপর দেখবো দূত কি উত্তর নিয়ে ফেরে। তারপর দূত যখন সুলাইমানের কাছে উপস্থিত হলো, সে বললো, তোমরা কি অর্থ দ্বারা আমাকে সাহায্য করতে চাও? আল্লাহ আমাকে যা দিয়েছেন, তা তোমাদেরকে যা দিয়েছেন তার চেয়ে উৎকৃষ্ট, অথচ তোমরা তোমাদের উপহার-সামগ্রী নিয়ে উৎফুল্ল। ফিরে যাও তাদের কাছে। আমি তাদের বিরুদ্ধে এমন এক সেনাদল নিয়ে আসবো, যার মোকাবেলা করার শক্তি তাদের নেই এবং আমি তাদেরকে সেখান থেকে লাঞ্ছিতভাবে বের করে দেবো আর তারা হয়ে যাবে বশীভূত।” -সূরা নামল, ২৯-৩৭

    আয়াতের তাফসীরে ইমাম ইবনে কাসীর রহ. বলেন,

    والظاهر أن سليمان، عليه السلام، لم ينظر إلى ما جاءوا به بالكلية، ولا اعتنى به، بل أعرض عنه، وقال منكرا عليهم: {أتمدونني بمال} أي: أتصانعونني بمال لأترككم على شرككم وملككم؟! {فما آتاني الله خير مما آتاكم} أي: الذي أعطاني الله من الملك والمال والجنود خير مما أنتم فيه، {بل أنتم بهديتكم تفرحون} أي: أنتم الذين تنقادون للهدايا والتحف، وأما أنا فلا أقبل منكم إلا الإسلام أو السيف. ( تفسير ابن كثير ت سلامة 6/191 دار طيبة للنشر والتوزيع الطبعة: الثانية 1420هـ)

    “বাস্তবতা এই যে, বিলকীস যা কিছু পাঠিয়েছিলেন হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম আদৌ তার প্রতি দৃষ্টিপাত করেননি। বরং তা থেকে মুখ ফিরিয়ে তিনি বললেন, তোমরা কি মাল দ্বারা আমাকে তুষ্ট করতে চাও যেন আমি তোমাদেরকে তোমাদের শিরকের অবস্থায়ই ছেড়ে দেই। আল্লাহ আমাকে যে সম্পদ ও সৈন্যবাহিনী দিয়েছেন তা তোমাদের চেয়ে উত্তম। তোমরা তো হাদিয়া পেয়ে সন্তুষ্ট হয়ে যাও। কিন্তু আমি ইসলাম অথবা তরবারী ছাড়া অন্য কিছুই গ্রহণ করবো না।” -তাফসীরে ইবনে কাসীর, ৬/১৯১

    বর্তমানে যারা কাফেরদের সুরে সুর মিলিয়ে ধর্মপালনে পূর্ণ স্বাধীনতার কথা বলেন, তারা এ ঘটনার কি জবাব দেবেন? এখানে সুলাইমান আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাবার রাণী ও তার সাম্রাজ্যের লোকদের স্বাধীনভাবে তাদের ধর্ম পালন করতে দিয়েছিলেন না চাপপ্রয়োগ করে তাদের মুসলিম হতে বাধ্য করেছেন? এখানে এ কথা বলার সুযোগ নেই যে, এটা পূর্ববর্তী নবীদের ধর্ম, তা আমাদের জন্য অনুসরণীয় নয়, কেননা আল্লাহ তায়ালা সুলাইমান আলাইহিস সালাম সহ অন্যান্য নবীদের আলোচনা করার আমাদের তাদের অনুসরণ করার সুস্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে,

    أُولَئِكَ الَّذِينَ هَدَى اللَّهُ فَبِهُدَاهُمُ اقْتَدِهْ

    “(উপরে যাদের কথা উল্লেখ করা হলো) তারা ছিল এমন লোক যাদেরকে আল্লাহ তায়ালা হিদায়াত দান করেছিলেন। সুতরাং তুমি তাদের পথেই চলো।” -সূরা আনআম, ৯০

    যদি পূর্ববর্তী নবীদের ঘটনাবলী আমাদের জন্য শিক্ষণীয় ও আদর্শ না হয় তবে এ ঘটনাবলী কুরআনে থাকার দ্বারা কি ফায়দা? অথচ কুরআনের অধিকাংশ জুড়েই তো রয়েছে পূর্ববর্তী নবী ও তাদের উম্মতের কাহিনী!

    আর আমাদের নবীর ধর্মও তো সুলাইমান আলাইহিস সালামের ধর্মের মতই। শুধু তাতে জিযিয়ার বিধানটি বৃদ্ধি করা হয়েছে। সুলাইমান আলাইহিস সালাম বলেছেন, হয় ইসলাম গ্রহণ করো নতুবা তরবারী। আর আমাদের নবী বলতেন, হয় ইসলাম গ্রহণ করো, নতুবা জিযিয়া প্রদান করো, অন্যথায় তরবারী। -সহিহ মুসলিম, ১৭৩১ জামে’ তিরমিযি, ১৫৪৮

    এমনকি পারস্যের সেনাপতি রুস্তম যখন সাহাবী রিবয়ী বিন আমের রাযিআল্লাহু আনহুকে বলে, তোমরা কেন এসেছো? তখন রিবয়ী বলেন, “আমরা আল্লাহর আদেশে বের হয়েছি- মানুষকে মানুষের গোলামী থেকে মুক্ত করে শুধু এক আল্লাহর ইবাদতের দিকে নিয়ে আসার জন্য, দুনিয়ার সংকীর্ণতা থেকে আখেরাতের প্রশস্ততার দিকে বের করে আনার জন্য এবং সকল ধর্মের যুলুম-অত্যাচারমূলক বিধান থেকে মুক্ত করে ইসলামের আদল ও ইনসাফভিত্তিক বিধি-বিধানের ছায়াতলে নিয়ে আসার জন্য” তখন রুস্তম চিন্তাভাবনার জন্য সময় চায়। রিবয়ী বলেন, ঠিক আছে, কতদিন সময় চান, একদিন না দুদিন?!! রুস্তম বলে, না, আমাদের নেতৃবর্গের নিকট চিঠি পাঠিয়ে এ বিষয়ে আলাপ করা পর্যন্ত সময় চাই। রিবয়ী বলেন,

    ما سن لنا رسول الله صلى الله عليه وسلم أن نؤخر الأعداء عند اللقاء أكثر من ثلاث، فانظر في أمرك وأمرهم واختر واحدة من ثلاث بعد الأجل

    “মোকাবেলার সময় শত্রুকে তিনদিনের বেশি সময় দেয়ার প্রচলন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নাহয় নেই। সুতরাং তুমি ভেবে দেখো এবং তিনদিনের মধ্যে (ইসলাম, জিযিয়া বা তরবারী এই) তিনটির কোন একটি গ্রহণ করো।”-আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৭/৪০

    এখন যারা স্বাধীনভাবে যে কোন ধর্মপালনের স্লোগান দেন, ইসলামগ্রহণের জন্য কোন ধরণের চাপপ্রয়োগের তীব্র বিরোধীতা করেন, তারা কি এ বিষয়গুলো জানেন না? কোথায় তাদের কোন ধরণের চাপপ্রয়োগ ব্যতীত বছরের পর বছর ধরে শুধু মৌখিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক দাওয়াতের পলিসি আর কোথায় নবী-রাসূল ও ইসলামের দাওয়াতের পদ্ধতি? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীদের জীবনীতে তো শুধু দাওয়াতের জন্য কোন দল প্রেরণ করার নযীর খুঁজে পাওয়া যায় না। বরং তাদের দাওয়াত ছিল শুধু যুদ্ধের পূর্বে তিন কথার দাওয়াত- হয় ইসলাম গ্রহণ করো, নতুবা জিযিয়া দাও, অন্যথায় তরবারীই তোমাদের ও আমাদের মাঝে ফায়সালা করবে।
    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

  • #2
    মা শা আল্লাহ
    চমৎকার আলোচনা করেছেন ৷
    "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

    Comment


    • #3
      শিক্ষনিয় আলোচনা, আল্লাহ্ ভায়ের ইলমে বারাকাহ দান করুন,
      মিডিয়ার ভাইদের কবুল করুন, আমীন।

      Comment


      • #4
        রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীদের জীবনীতে তো শুধু দাওয়াতের জন্য কোন দল প্রেরণ করার নযীর খুঁজে পাওয়া যায় না। বরং তাদের দাওয়াত ছিল শুধু যুদ্ধের পূর্বে তিন কথার দাওয়াত- হয় ইসলাম গ্রহণ করো, নতুবা জিযিয়া দাও, অন্যথায় তরবারীই তোমাদের ও আমাদের মাঝে ফায়সালা করবে।
        মাশা'আল্লাহ। খুব সুন্দর কথা বলেছেন ভাই। আল্লাহ সুব. আপনার ইলম ও আমলে বারাকাহ দান করুন,আমীন।
        বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
        কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ। উপকারী সিরিজ চালু করেছেন। ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। আল্লাহ কবুল করুন!!

          Comment


          • #6
            মাশাআল্লাহ চমৎকার পোস্ট
            পড়ে ভাল লাগল

            Comment


            • #7
              মাশাআল্লাহ ভাই । অনেক সুন্দর আলোচন । জাযাকুমুল্লাহ ।
              لن تركع أمة قائدها محمد (صلى الله عليه و سلم)

              Comment


              • #8
                মাশাআল্লাহ। শুকরিয়া প্রিয় ভাই। বড্ড পুলকিত হলাম চমকপ্রদ এ আলোচনাটি দেখে। চালিয়ে যান ভাই...

                জাযাকাল্লাহু আহসানাল জাযা।
                হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

                Comment


                • #9
                  মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
                  আল্লাহ তা আলা ভায়ের ইলমে বারাকাহ দান করুন,,
                  আমিন
                  মুমিনের একটাই স্লোগান,''হয়তো শরীয়াহ''নয়তো শাহাদাহ''

                  Comment


                  • #10
                    মাশাআল্লাহ,
                    খুব উপকারি সিরিজ,
                    চালিয়ে যান ভাই।

                    Comment


                    • #11
                      মাশাআল্লাহ।
                      চমৎকার আলোচনা করেছেন।
                      আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
                      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                      Comment

                      Working...
                      X