Announcement

Collapse
No announcement yet.

কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব মাকড়সার ঘরের মত নয় কি?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব মাকড়সার ঘরের মত নয় কি?

    কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব মাকড়সার (জাল) ঘরের মত নয় কি?
    আল্লাহ তাআলা বলেন
    مثل الذين اتخذوا من دون الله اولياء كمثل العنكبوت اتخذت بيتا وان اوهن البيوت لبيت العنكبوت لو كانوا يعلمون (العنكبوت/٤١)

    যাহারা আল্লাহর পরিবর্তে অপরকে অভিভাবকরুপে গ্রহণ করে তাদের দৃষ্টান্ত মাকড়সার ন্যায়, যে নিজের জন্য ঘর বানায় এবং ঘরের মধ্যে মাকড়সার ঘরই তো দুর্বল, যদি উহারা জানিত।

    (ঘরের মধ্যে মাকরশার ঘর যেমন দূর্বল, তেমনি ভাবে আল্লাহ তাআলার পরিবর্তে কাফেরকে ও বন্ধু বানানো তা বন্ধু হিসেবে দূর্বল)


    যারা কাফেরদেরকে বন্ধু বানাবে তারা অাফসোস করবে আর বলবে।।

    (১) হায় আফসোস! আমরা যদি কাফেরদেরকে বন্ধু না বানাতাম।
    (২) হায় আফসোস! আমরা যদি ফাছেকদেরকে বন্ধুরুপে গ্রহণ না করতাম।
    (৩) হায় আফসোস! আমরা যদি যালেমদের সাথে সম্পর্ক না রাখতাম।
    (৪) হায় আফসোস! আমরা যদি মুনাফিকদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ না করতাম।

    আল্লাহ তাআলা বলেন;

    সূরা আল ফুরকান (الفرقان), আয়াত: ২৭

    وَيَوْمَ يَعَضُّ ٱلظَّالِمُ عَلَىٰ يَدَيْهِ يَقُولُ يَٰلَيْتَنِى ٱتَّخَذْتُ مَعَ ٱلرَّسُولِ سَبِيلًا

    অর্থঃ জালেম সেদিন আপন হস্তদ্বয় দংশন করতে করতে বলবে, হায় আফসোস! আমি যদি রসূলের সাথে পথ অবলম্বন করতাম।

    ( হে উলামায়ে কেরাম! আপনারা যে ত্বাগুত হাসিনা, খালেদা ও এদের সঙ্গী সাথীদেরকে বন্ধুরুপে গ্রহণ করলেন, তারা মুশরিক নয় কি?
    তারা পথভ্রষ্ট নয় কি?
    তারা আল্লাহর আইনের বিপরীত আইন
    রচনাকারী নয় কি?
    আল্লাহর আইনের বিপরীত আইন
    রচনা করলে মুসলমান থাকে কি?
    আল্লাহর আইনের বিপরীত আইন
    রচনাকারী মুশরিক নয় কি?
    অথবা ইহূদী-নাসারা বা তাদের
    দোসরদের রচিত আইন বাস্তবায়ন কারি নয় কি?
    আইন রচনা এর অর্থ আল্লাহর স্থানে বসা নয় কি?

    তারা যে কাফের, ফাসিক, জালিম, মুনাফিক এর দলিল

    আল্লাহ তাআলা বলেন:-
    (১) কাফের;
    ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم
    الكافرون(المائدة/٤٤)
    (২)ফাসিক;k
    ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم الفاسقون(المائدة/٤٧)
    (৩)জালিম;
    ومن لم يحكم بما انزل الله فاولئك هم الظالمون(المائدة/٤٥)

    ★কাফেরও মুনাফিকদের ঠিকানা জাহান্নাম★
    (৪)
    وَعَدَ ٱللَّهُ ٱلْمُنَٰفِقِينَ وَٱلْمُنَٰفِقَٰتِ وَٱلْكُفَّارَ نَارَ جَهَنَّمَ خَٰلِدِينَ فِيهَا هِىَ حَسْبُهُمْ وَلَعَنَهُمُ ٱللَّهُ وَلَهُمْ عَذَابٌ مُّقِيمٌ ( التوبة/ ٦٧)

    অর্থঃ ওয়াদা করেছেন আল্লাহ, মুনাফেক পুরুষ ও মুনাফেক নারীদের এবং কাফেরদের জন্যে দোযখের আগুনের-তাতে পড়ে থাকবে সর্বদা। সেটাই তাদের জন্যে যথেষ্ট। আর আল্লাহ তাদের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন এবং তাদের জন্যে রয়েছে স্থায়ী আযাব।


    তারা আরো বলবে
    সূরা আল ফুরকান (الفرقان), আয়াত: ২৮

    يَٰوَيْلَتَىٰ لَيْتَنِى لَمْ أَتَّخِذْ فُلَانًا خَلِيلًا
    অর্থঃ হায় আমার দূর্ভাগ্য, আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।


    সূরা আল ফুরকান (الفرقان), আয়াত: ২৯

    لَّقَدْ أَضَلَّنِى عَنِ ٱلذِّكْرِ بَعْدَ إِذْ جَآءَنِى وَكَانَ ٱلشَّيْطَٰنُ لِلْإِنسَٰنِ خَذُولًا
    অর্থঃ আমার কাছে উপদেশ আসার পর সে আমাকে তা থেকে বিভ্রান্ত করেছিল। শয়তান মানুষকে বিপদকালে ধোঁকা দেয়।

    হে উলামায়ে কেরাম আজকে যে সামান্য দুনিয়াবি সার্থে হক্ব কথা গোপন করতেছেন ,
    রাসূল আপনাদের ব্যপারে কি বলবে? আপনি তা জানেন কি ?
    তাহলে শুনোন
    আল্লাহ তাআলা বলেন
    সূরা আল ফুরকান (الفرقان), আয়াত: ৩০

    وَقَالَ ٱلرَّسُولُ يَٰرَبِّ إِنَّ قَوْمِى ٱتَّخَذُوا۟ هَٰذَا ٱلْقُرْءَانَ مَهْجُورًا

    অর্থঃ রসূল বললেনঃ হে আমার পালনকর্তা, আমার সম্প্রদায় এই কোরআনকে প্রলাপ সাব্যস্ত করেছে।


    হে ঈমানদারগণ!
    হে উলামায়ে কেরাম!
    হে আহলে ইলমগণ!
    (১) প্রয়োজনের সময় ক্বিতালের ব্যাপারে চুপ থাকা অস্বীকার নয় কি?
    (২) ইলম গোপনের অন্তর্ভুক্ত নয় কি?
    (৩)এর কারনে আপনার যে, প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে এটা চিন্তা -ফিকির করেছেন কি?
    (৪) আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হতে হবে তা আপনি জানেন কি?
    (৫) আল্লাহর দরবার হতে পালানোর সুযোগ আছে কি?
    (৬) পালানোর সুযোগ যে, নাই তা আপনি জানেন কি?
    (৭) ঐসময় কি উত্তর দিবেন তা প্রস্তত করেছেন কি?
    (৮) এগুলো গোপন করা আমানতের খিয়ানত নয় কি?
    (৯) আল্লাহর এ বাণী আপনার স্বরণ আছে কি?
    তাহলে শুনুন
    আল্লাহ তাআ'লা বলেন
    সূরা আল আনফাল (الأنفال), আয়াত: ২৭

    يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ لَا تَخُونُوا۟ ٱللَّهَ وَٱلرَّسُولَ وَتَخُونُوٓا۟ أَمَٰنَٰتِكُمْ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ

    অর্থঃ হে ঈমানদারগণ, খেয়ানত করোনা আল্লাহর সাথে ও রসূলের সাথে এবং খেয়ানত করো না নিজেদের পারস্পরিক আমানতে জেনে-শুনে।

    হযরত ওয়ালাদের নিকট আবেদন! আপনারা তো বড়। মানুষ ও আপনাদেরকে বড় মনে করতেছে। আর বাস্তবে ও বড়। এরপর ও কেন আপনারা আমানতের খেয়ানত করতেছেন?


    তারা যে মুশরিক এর দলিল
    (১)
    আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
    قاتلوا الذين لايؤمون بالله ولاباليوم الاخر...
    (التوبة /٢٩)
    তোমরা ক্বিতাল কর যারা ঈমান আনেনা
    আল্লাহ তাআলার প্রতি,ও পরকালের প্রতি,


    ★ উল্লেখিত ব্যক্তিরা, বিধর্মীদের বিরোদ্ধে ক্বিতাল করে না, উক্ত আদেশ পালনের ইচ্ছা ও না, বরং যারা বিধর্মীদের বিরোদ্ধে ক্বিতাল করে তাদের বিরোধিতা করে, অথবা যারা আল্লাহ তাআ'লার উক্ত আদেশের বিরোধিতা করে, তাদের সমর্থন /সহযোগীতা করে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম?

    ★উক্ত বিধানগুলোর বিরোদ্ধে বিধান রচনা করে।
    বা উক্ত রচয়িতা বিধানগুলো
    বাস্তবায়নে বাধ্য করে ,অথবা আল্লাহর দেওয়া বিধানগুলো বাস্তবায়নে বাধসাধে কিংবা যারা বাধসেধেছে তাদের সমর্থন করে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম?)


    (২)

    সূরা আত-তাওবাহ্* (التوبة), আয়াত: ২৯

    .. وَلَا يُحَرِّمُونَ مَا حَرَّمَ ٱللَّهُ وَرَسُولُهُۥ وَلَا يَدِينُونَ دِينَ ٱلْحَقِّ مِنَ ٱلَّذِينَ أُوتُوا۟ ٱلْكِتَٰبَ حَتَّىٰ يُعْطُوا۟ ٱلْجِزْيَةَ عَن يَدٍ وَهُمْ صَٰغِرُونَ


    এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।
    (তাদের বিরুদ্ধে ক্বিতাল কর)
    Playstore Link:


    ★আল্লাহ তাআলা যা হারাম করেছেন তা হালাল মনে করে বা যারা হালাল মনে করে তারা তাদের সমর্থন করেছে/সহযোগীতা করেছে।
    যথা সূদ, ঘোষ, মদ, জুয়া, লটারি, ফাল,
    ইত্যাদি
    এগুলোকে আল্লাহ তাআ'লা হারাম করেছেন। আর তারা হালাল /বৈধ বলে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম?

    (৩)

    আল্লাহ তাআলা বলেন :-*
    .. احل الله البيع وحرم الرباء..)البقرة/٢٧٥)
    আল্লাহ তাআলা বেচা-কেনা হালাল করেছেন সুদকে হারাম করেছেন।

    তারা সুদকে লাইসেন্সের মাধ্যমে বৈধ করেছে, অথবা যারা বৈধ করেছে তাদের সমর্থন করেছে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম ?

    (৪)

    আল্লাহ তাআলা বলেন:-
    সূরা আন নূর (النّور), আয়াত: ৩২

    وَأَنكِحُوا۟ ٱلْأَيَٰمَىٰ مِنكُمْ وَٱلصَّٰلِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَآئِكُمْ إِن يَكُونُوا۟ فُقَرَآءَ يُغْنِهِمُ ٱللَّهُ مِن فَضْلِهِۦ وَٱللَّهُ وَٰسِعٌ عَلِيمٌ

    অর্থঃ তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।

    Playstore Link:


    অথচ উক্ত আয়াতে বিবাহর জন্য নির্ধারিত কোন বয়স নেই।
    ক) অথচ তারা শরঈ বিবাহগুলোকে অবৈধ বলে ভেঙ্গে দিচ্ছে।
    যথা:- বাল্যবিবাহর নামে 18 বৎসরের পূর্বে বিবাহর জন্য বাধা সৃষ্টি করেছে/ যারা বাধাসৃষ্টি করেছে তাদের সহযোগীতা করেছে, করেতেছে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম ?

    (৫)

    ★রাসুল সাঃ আম্মাজান আয়েশা রাঃ বিবাহ করেন, তখন তার বয়স ছিল মাএ ছয় বৎসর।*
    18 বৎসরের শর্তযুক্ত করে রাসুল সাঃ কে দূষি সাব্যস্ত করেছে/ বা যারা দূষি সাব্যস্ত করেছে, তাদের সমর্থন করেছে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম ?

    বিঃদ্রঃ -
    প্রশ্ন :- অাপনি কি জানেন? ( ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রহমান উনার স্ত্রীর নাম কি ?

    উঃ ঃ ফজিলতুন্নেছা ।

    প্রশ্ন :- আপনি কি জানেন উনার উপাধি কি?
    উঃ- বঙ্গমাতা।

    প্রশ্ন :- কত সালে উনার জন্ম ?
    উঃ- 1930 সালে ।
    প্রশ্ন :-- আপনি কি জানেন বঙ্গবন্ধুর সাথে বঙ্গমাতার বিবাহ কত সালে হয়েছে?
    উঃ- 1938 সালে।
    প্রশ্ন :-- বিবাহর সময় তার বয়স কত ছিল?
    উঃ- আট(8)বৎসর।
    প্রশ্ন :- আপনি কি বঙ্গবন্ধুকে খারাফ বলবেন?
    কেন?
    উঃ- কখনোনা ! কারন উনি বিবাহ করেছেন।
    আর তাহল আল্লাহ তাআলার বিধান পালন , নবিজির সুন্নাহ বাস্তবায়ন , সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ।

    এখন প্রশ্ন হলো ঃ
    বর্তমান প্রধানমন্ত্রী () সে তার পিতার আদর্শের উপর আছে কি?
    যদি থাকতো তাহলে সে এ ধরনের বলত কি?
    ১৮ বংসরের পূর্বে বিবাহকে বাল্য বিবাহ বলে তাঁর মন্দাচার করা নয় কি?

    ১৮ বংসরের পূর্বে বিবাহকে বাল্য বিবাহ বলে তাঁর মন্দাচার করা এটা কুরআনে কারিমের সাথে ঠাট্টা নয় কি?


    ১৮ বংসরের পূর্বে বিবাহকে বাল্য বিবাহ বলে তাঁর মন্দাচার করা আল্লাহর সাথে ঠাট্টা নয় কি?

    ১৮ বংসরের পূর্বে বিবাহকে বাল্য বিবাহ বলে তাঁর মন্দাচার আল্লাহর বিধানের রদ করা নয় কি?
    সে যে আল্লাহর স্থানে বসেছে, এটা আপনারা বুঝতে পারতেছেন কি?

    এ ত্বাগুত সরকার যে তার পিতার অবাধ্য এটা বুঝতে পারতেছেন কি?
    এ ত্বাগুত সরকার যে তার পিতার বদনামের চেষ্টা করতেছে বুঝতে পারতেছেন কি?
    কারন ; তার পিতা, আট বছর বয়সের মেয়েকে বিবাহ করেছে।
    এ বিবাহ কিন্তু শরীয়ত সম্মত, শরীয়ত বিরোধী না।

    (৬)

    ★ আল্লাহ তাআলা বলেন:-*

    كتب عليكم القتال وهو كره لكم...(البقرة/٢١٦)
    তোমাদের উপর ক্বিতাল ফরজ করা হয়েছে অথচ তা তোমাদের নিকট অপছন্দনিয় ....

    * আল্লাহ তাআলা ক্বিতাল ফরজ করেছেন
    তারা তা অস্বিকার করেছে। বরং তারা তার বিরোধিতা করেছে /
    বা যারা বিরোধিতা করেছে তাদের সমর্থন করেছে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম ?

    (৭)

    ★ যথাঃ আল্লাহ তাআলা বলেন:-*

    فانكحوا ماطاب لكم من النساء مثنى وثلاث ورباع...(النساء/٣)
    তোমরা পছন্দসই দুইটি, তিনটি, চারটি বিবাহ কর..

    উক্ত আয়াতে কোথাও স্ত্রীর অনুমিতর কথা নেই।
    ★ অথচ তারা স্ত্রীর অনুমতির অাবশ্যক একথা শর্তযুক্ত করে দিয়েছে বা যারা শর্ত যুক্ত করেছে তাদের সমর্থন করেছে
    এরপরও কি তারা মুসলিম ?

    (৮)
    ★ আল্লাহ তাআলা বলেন:-

    ولاتقربواالزنا انه كان فاحشة وساء سبيلا..(الاسراء/٣٢)
    তোমরা যিনার নিকটবর্তী হয়োনা, কেননা তা খারাফ....
    অথচ তারা পতিতালয়ের অনুমোদন দিয়েছে বা যারা দিয়েছে, তাদের সমর্থন করেছে। পতিতালয় বন্ধের চেষ্টা করেনি
    এরপরও কি তারা মুসলিম ?

    (৯)

    ★ আল্লাহল তাআলা বলেন
    সূরা আল আনআম (الانعام), আয়াত: ৫৭

    قُلْ إِنِّى عَلَىٰ بَيِّنَةٍ مِّن رَّبِّى وَكَذَّبْتُم بِهِۦ مَا عِندِى مَا تَسْتَعْجِلُونَ بِهِۦٓ إِنِ ٱلْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِ يَقُصُّ ٱلْحَقَّ وَهُوَ خَيْرُ ٱلْفَٰصِلِينَ


    অর্থঃ আপনি বলে দিনঃ আমার কাছে প্রতিপালকের পক্ষ থেকে একটি প্রমাণ আছে এবং তোমরা তার প্রতি মিথ্যারোপ করেছ। তোমরা যে বস্তু শীঘ্র দাবী করছ, তা আমার কাছে নেই। আল্লাহ ছাড়া কারো নির্দেশ চলে না। তিনি সত্য বর্ণনা করেন এবং তিনিই শ্রেষ্ঠতম মীমাংসাকারী।

    আল্লাহ তাআলার বিধান নিজেরা পরিবর্তন করেছে। বা যারা সংবিধান পরিবর্তন করেছে তাদের সাহায্য করেছে কিংবা তাদের সমর্থন করেছে অথবা অন্যর তৈরী বিধান বাস্তবায়ন করেছে।
    এরপরও কি তারা মুসলিম ?

    এই লিংকে দেখুন


    ৷৷৷৷৷

  • #2
    এরপর ও তারা মুশরিক নয় কি?

    (1) প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনে বলুন সে মুসলিম না মুশরিক?




    (3)
    নিজ দলের সহযোগিদের বক্তব্য শুনে বলুন তারা মুসলিম না মুশরিক?



    (4)
    নিজ দলের সহযোগিদের বক্তব্য শুনে বলুন তারা মুসলিম না মুশরিক?

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ।
      অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন।
      আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

      Comment

      Working...
      X