Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ # ২২শে শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ১৭ই এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ # ২২শে শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ১৭ই এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

    মাসিক ইনফোগ্রাফি | খোরাসানে মুজাহিদদের হামলায় মুরতাদ বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান!

    ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদিন গত মার্চ মাসে খোরাসান (আফগানিস্তান) জুড়ে ক্রুসেডার আমেরিকার গোলাম আফগান মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রায় ৭১৪টি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। এতে কয়েক হাজার আফগান মুরতাদ সৈন্য হতাহত হয়।
    বিস্তারিত জানতে দেখুন আল-ফিরদাউস কর্তৃক প্রকাশিত ইনফোগ্রাফিটি…


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    খোরাসান | কাবুল প্রশাসনের আরো ২০ সৈন্যকে মুক্তি দিল ইসলামি ইমারত আফগানিস্তান!



    ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের দায়িত্বশীল তালেবান মুজাহিদিন চুক্তি অনুযায়ী গত ১৬ এপ্রিল লাগমান প্রদেশের মুতারলাম জেলার “সুলতান গাজী বাবা” এলাকায় কারাবন্দী কাবুল প্রশাসনের ২০ সৈন্যকে মুক্তি দিয়েছেন। এসময় তালেবান মুজাহিদিন উক্ত সৈন্যদেরকে ৫ হাজার আফগান ডলার ও জামাকাপড় প্রদান করেন।

    ইমারতে ইসলামিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ের মুখপাত্র মুহতারাম সোহাইল শাহীন হাফিজাহুল্লাহ্ গতাকাল তাঁরা করা এক টুইটি সংবাদটি নিশ্চিত করেন।

    এদিকে ইমারতে ইসলামিয়ার মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদও তাঁর করা টুইটে উক্ত বন্দীদের ছবি প্রকাশ করেছেন এবং তিনি এও যোগ করেছেন যে, তাদের ঘরে যাওয়ার জন্য পাঁচ হাজার আফগান ডলার ও তাদের প্রয়োজনীয় জামাকাপড়ও দেওয়া হয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/17/36460/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      খোরাসান | ইমারতে ইসলামিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করল কাবুল প্রশাসনের ৫১ সৈন্য!



      আলহামদুলিল্লাহ্, প্রতিনিয়ত কাবুল প্রশাসনের দায়িত্ব ছেড়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদদের কাছে আত্মসমর্পণ করছে অনেক আফগান সৈন্য। নিজেদের অতীত কার্যক্রমের জন্য তারা লজ্বিত হয়ে মহান রবের কাছে ক্ষমা চাচ্ছেন এবং ইমারতে ইসলামিয়ায় যোগ দিয়ে কাবুল প্রশাসনের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে তুলে নিচ্ছেন।

      এরই ধারাবাকিতায় ১৭ এপ্রিল আফগানিস্তানের ঘৌর প্রদেশ হতে তালেবান মুজাহিদদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন কাবুল সরকারের ৪০ সৈন্য।

      এমনিভাবে নানগাহার প্রদেশের মারবুতাত জেলা হতে তালেবান মুজাহিদদের সাথে যোগদান করেন ৭ সৈন্য।

      একইভাবে বাদগিশ প্রদেশের “মাকার” জেলা হতে তালেবানদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন আরো ৪ সৈন্য।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/17/36452/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        পাকিস্তান | ওয়াজিরিস্তান ও বাজুর এজেন্সীতে মুরতাদ বাহিনীর উপর মুজাহিদদের সফল হামলা!



        পাকিস্তানের বাজুর এজেন্সীর “আল-মাযু” সীমান্ত এলাকায় দেশটির মুরতাদ বাহিনীকে টার্গেট করে ফায়ারিং করেন একজন গেরিলা মুজাহিদ। যার ফলে উক্ত মুরতাদ সৈন্য ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।

        অন্যদিকে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের “সারারুগ” সীমান্তে পাকিস্তানী মুরতাদ বাহিনীর একটি সামরিকযান টার্গেট করে সফল অভিযান চালান মুজাহিদগণ। যার ফলে কতক মুরতাদ সৈন্য হতাহত হয়।

        গত বুধবার হওয়া উভয় হামলার দায় স্বীকার কালে তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের সম্মানিত মুখপাত্র মুহাম্মাদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ জানান যে, এই হামলাগুলোতে কত মুরতাদ সৈন্য হতাহত হয়েছে তা এখনো নির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/17/36453/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বুর্কিনা-ফাসো | মুরতাদ বাহিনীর সামরিক ঘাঁটিতে হামলা, নিহত ০৫, গনিমত ৭টি সামরিকযান!



          আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা শাখা “জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন” (JNIM) এর জানবায মুজাহিদিন গত ৯ এপ্রিল বুর্কিনা-ফাসোর “সুলী” নামক শহরে ক্রুসেডার ফ্রান্সের গোলাম বুর্কিনা মুরতাদ বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতে সফল অভিযান পরিচালনা করেন।

          JNIM এর অফিসিয়াল “আয-যাল্লাকা” মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত সংবাদ হতে জানা যায় যে, JNIM এর জানবায মুজাহিদদের পরিচালিত উক্ত বরকতময়ী সফল অভিযানে সামরিক ঘাঁটিটি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার পাশাপাশি ০৫ মুরতাদ সৈন্য নিহত হয় এবং বাকি সৈন্যরা ঘাঁটি ছেড়ে পলায়ন করে।

          এই অভিযানে মুরতাদ বাহিনী হতে মুজাহিদগণ বিভিন্ন ধরণের ৭টি সামরিকযান, ২০টি ক্লাশিনকোভ, ৩টি দাশকা, ৫টি pka, ৮টি RPG সহ আরো অন্যান্য অনেক ভারি ও হালকা যুদ্ধাস্ত্র গনিমত লাভ করেন।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/17/36459/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
            বিজয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে।
            ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

            Comment


            • #7
              আচ্ছা অল্পদিনে এত! নিহত, আহত, বন্দি ও আত্মসর্পণের পর আফগান সরকার টিকে থাকে কিভাবে?? কারণ শুধু মার্চ মাসেই নিহত ২২৮৪, আহত ১৩৫০, বন্দি ১৯৩, আত্মসমর্পণ ৭৬০। ১ মাসে মোট ৪৫৮৭ সৈন্য আহত-নিহত, বন্দি ও আত্মসমর্পণ করলে এক বছরে কত সৈন্য এমন হয়!! আর ৫ বছরে কত সৈন্য!! তাহলে একটা সরকার টিকে কিভাবে?

              এতে কি বাকি সৈন্যদের মনোবল ভেঙ্গ যায় না? এতে তো অল্পদিনেই সরকার ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ার কথা। অথচ এখনো সরকারী বাহিনীর প্রশাসন যথারিতি চলছে কিভাবে? শুধু চলছেই না, তালেবান বন্দিদের মুক্তি দিতেও টালবাহানা ও অস্বীকৃত জানিয়েছে, আবার নির্বাচনও করছে।

              আমি শুধু চিন্তা করে বিষয়টা ভালোভাবে বুঝতেছি না, তাই জিজ্ঞেস করলাম।

              Comment


              • #8
                আমার যতটুকু ধারণা,,,

                প্রিয় ভাই, আফগান মুরতাদ বাহিনীর সরকার ব্যবস্থা খুবই দূর্বল কিন্তুু
                আমেরিকার প্রায় ১২,৫০০ সৈন্য ও ন্যাটো জোটের প্রায়,১৭,০০০সৈন্যে এখনো
                আফগান অবস্থান করছে এবং তারা বিভিন্ন প্রদেশের রাজধানী ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে রয়েছে।
                তাদের কারনে মুরতাদ বাহিনীর সরকার ব্যবস্থা এখনো কিছুটা টিকে রয়েছে,,,
                কিন্তুু অচিরেই আমাদের ভায়েরা চুড়ান্ত বিজয় অর্জন করবে,,,, ইনশাআল্লাহ
                মুমিনের একটাই স্লোগান,''হয়তো শরীয়াহ''নয়তো শাহাদাহ''

                Comment


                • #9
                  @salahuddin aiubi

                  জানি না, তবে চিন্তা করে যেটা মনে হলো:
                  মাথা যতদিন না কাটতে পারেন ততদিন শরীর চলার ক্ষমতা হারায় না, কিন্তু মাথা কাটলে পুরা শরীর একেবারেই অক্ষম হয়ে যায় আলহামদুলিল্লাহ। একটা দেশের রাজধানী হচ্ছে তার মাথা, এটায় যদি আক্রমণ করে সরকার প্রধানকে হত্যা বা বন্দি করতে পারেন তাহলে পুরা দেশ একরকম আপনার, যতদিন এই দখল ধরে রাখতে পারতেছেন ইন শা আল্লাহ। আর রাজধানী আক্রমণ না করে আপনি যত হাজার সেনাই মারেন না কেন, ক্ষমতা পরিপূর্ণ আপনার হাতে আসে নাই, প্রভাব বেড়েছে ক্ষমতা হস্তান্তর হয় নাই।

                  কিন্তু আফগানের রাজধানী কাবুল তালেবানদের হাতে যাক এটা বিদেশী শক্তি মানে আমেরিকা ও ন্যাটো চায় না। তাই তালেবান হয়ত সরাসরি কাবুলে আক্রমণ করছে না কারণ সেটা করলে বিদেশী শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে আর বোমা হামলা ড্রোন হামলা অনেক বৃদ্ধি করতে পারে আবার কাবুল আক্রমণ করতে আসলে এয়ার সাপোর্ট তীব্রভাবে দিয়ে তালেবানকে তাড়িয়ে দেয়ার সকল প্রচেষ্টা করতে পারে।

                  আর রাজধানী সাধারণত সমতল ভূমিতে অবস্থিত হয় হয়ত, তাই সেখানে গেরিলা পদ্ধতিতে দখল নেয়া কঠিন, কারণ সমতলে বিমান হামলার কার্যকারিতা অনেক বেশি এবং সহজ।

                  এজন্য হয়ত তালেবান কাবুলের প্রতি সরাসরি মনযোগ না দিয়ে গেরিলা পদ্ধতি বেছে নিয়ে বাকি অঞ্চলগুলা দখলে নিচ্ছে, যা মনে হয়, খুব সম্ববত পাহাড়-পর্বতে আচ্ছাদিত অঞ্চল।

                  তাই রাজধানীতে পুতুল সরকার এখনও টিকে আছে কারণ তালেবান হয়ত সমতল ভূমির নিয়ন্ত্রণ না নিয়ে বাকি সব অঞ্চল একটু একটু করে নেয়ার দিকে ঝুঁকে আছে, ওয়াল্লাহু আলাম।

                  অর্থাৎ, যদিও তালেবানের সাথে পারার মত শক্তির ধারে কাছে পুতুল সরকার নাই, তবুও তারা কোনমতে আমেরিকা ও ন্যাটোর বিমানের ভরসায় টিকে আছে, ওয়াল্লাহু আলাম।

                  Comment


                  • #10
                    জাযাকুমাল্লাহ উভয় ভাইকে। আলহামদু লিল্লাহ কিছুটা হলেও বুঝেছি। আল্লাহ আপনাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুন!

                    Comment

                    Working...
                    X