Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৩শে শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ১৮ই এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৩শে শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ১৮ই এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

    সেই মুসলিম নাগরিককে নির্মমভাবে হত্যা করলো তাগুত সৌদি বাহিনী!



    লোহিত সাগরে মেগা-প্রকল্পের নামে অশ্লীলতার আড্ডা বসাতে চায় তাগুত আলে সৌদ প্রশাসন। মেগা-প্রকল্পের নামে এই জঘন্য কাজটি করার জন্য যে সম্পত্তি দরকার, তা কেড়ে নিচ্ছে সাধারণ মুসলিমদের কাছ থেকে। আর যারা নিজের সম্পত্তি দিতে অস্বীকার করছেন, তাদের উপর চলছে তাগুত সৌদি প্রশাসনের নির্মম নির্যাতন। সেই ধারাবাহিকতায় আবদুর রহিম আল-হাওয়াইতি নামে একজন মুসলিমকে আলে-সৌদ তাগুত বাহিনী নির্মমভাবে হত্যা করেছে।
    আল-জাজিরার সূত্রে জানা যায়, আমেরিকার গোলাম সৌদি সরকার আব্দুর রহিম আল-হাওয়াইতি নামক মুসলিম নাগরিককে নিজের বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার জঘন্য নির্দেশ দেয়। কিন্তু, ঐ মুসলিম নাগরিক নিজের বাড়ি ছেড়ে দিতে অস্বীকৃতি জানান। আর এতেই মুসলিম ব্যক্তিটির বাড়িতে ঝাঁপিয়ে পড়ে সৌদ পরিবারের গোলাম বাহিনী, নির্মমভাবে শহীদ করে দেয় ঐ মাজলুম মুসলিমকে।





    সৌদি বাহিনীর হাতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া ঐ ব্যক্তি শহীদ (ইনশাআল্লাহ) হওয়ার আগে অনলাইনে একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি আব্দুর রহিম আহমাদ মাহমুদ আল-হাওয়াইতি নামে নিজের পরিচয় দেন। ভিডিওটিতে তিনি বলেন, উত্তর-পশ্চিম লোহিত সাগর অঞ্চলের আল-খ্রাইবাহ এলাকায় তাঁর বসবাস। ঐ এলাকার অন্যান্য বাসিন্দাদের পাশাপাশি তাঁকেও নিজ সম্পত্তি সরকারকে দিয়ে দিতে চাপ দেওয়া হচ্ছে।
    আল-হাওয়াইতি ইউটিউবে আপলোড করা ওই ভিডিওতে আরো বলেছেন যে, “কেউ যদি এই অঞ্চল ছাড়তে অস্বীকৃতি জানায়, তবে তাকে সরকারী এজেন্টরা গ্রেপ্তার করে”। তিনি আলে-সৌদ সরকারের এমন পদক্ষেপকে জোরপূর্বক উচ্ছেদ বলে অভিহিত করেছেন।
    তিনি বলেন, “এটি আমার বাড়ি এবং এ বাড়ি ছেড়ে আমি সৌদি আরবের অন্য কোথাও যাব না। কারণ এটি আমার মাতৃভূমি”
    আল-হাওয়াইতি বলেন, এলাকার বাসিন্দারা নিজেদের পিতৃপুরুষের শিকড়কে উপড়ে ফেলতে চান না। তবে নিরাপত্তা বাহিনী তাঁদের উপর অত্যাচার চালিয়ে এমনটা করতে বাধ্য করবে—এই আশংকায় তাঁরা এখন ভীত অবস্থায় আছেন।

    অন্য একটি ভিডিওতে তিনি বলেছিলেন, “আমার অঞ্চল থেকে এখনও পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আমি নিশ্চিত যে পরবর্তীতে আমাকে গ্রেফতার কিংবা হত্যা করা হতে পারে, যেমনটা তারা মিশরে করেছে। আমি নিশ্চিত, যদি তারা আমাকে হত্যা করে তবে হত্যার পর তারা আমার কাছে অস্ত্র রেখে দাবি করবে যে, আমি একজন সন্ত্রাসী ছিলাম!”
    আল-হুওয়াইতাত গোত্রের লোকেরা আরো আগে থেকেই ইহুদীদের গোলাম সৌদি সরকারের তথাকথিত মেগা-প্রকল্পের বিরোধিতা করে আসছেন। বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়, তাঁরা সৌদির তাগুত সরকারের মেগা-প্রকল্প নামক শয়তানী প্রকল্পের বিরোধিতা করে বিক্ষোভ করছেন। বিভিন্নভাবে প্রতিবাদ করে তাঁরা বলছেন, “আমরা অন্য কিছু চাই না, কোনো মেগা-প্রকল্প চাই না, আমাদের কেবল এই ভূমি চাই, এই বাড়ি চাই। আমরা এখান থেকে যেতে চাই না।”


    https://twitter.com/saudibus222/stat...35492842418176

    আল-হুওয়াইতাত গোত্র ঐ অঞ্চলে ৮০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বসবাস করে আসছেন। বিলাদুল হারামাইন ছাড়াও জর্দান এবং মিশরের সিনাইতেও এ গোত্রের শাখা রয়েছে।

    লন্ডন ভিত্তিক সৌদি রাজনৈতিক কর্মী আলিয়া আবুতায়াহ সৌদি আরবের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের তাবুক শহরের বাসিন্দা।
    তিনি আল জাজিরাকে বলেছিলেন যে, তিনি একাধিক ভিডিও পেয়েছেন – যার মধ্যে সাক্ষী স্বরুপ একটি ভিডিও রয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনী আল-হাওয়াইতিকে হত্যা করছে। এটি তিনি তার টুইটার অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেন।

    বুতায়াহ বলেছেন, “সৌদি সরকার কোন প্রকল্পের জন্য আমাদের অঞ্চল ও বাসিন্দাদের নিজ ভূমি ও বাড়িঘর থেকে উৎখাত করার কোন অধিকার নেই।” তিনি বলেন, সরকারের বিরোধিতা করার কারণে তাকেও সৌদি নিরাপত্তা বাহিনী হত্যার হুমকি দেয়।

    ইহুদিঘেঁষা সৌদি রাজপুত্র তাগুত মুহাম্মাদ বিন সালমান তাবুক প্রদেশের লোহিত সাগরের তীরবর্তী এ অঞ্চলে “NEOM” নামে একটি মেগা-প্রকল্প করার চিন্তা করছে।
    এই প্রকল্পটি আকারে বেলজিয়ামের কাছাকাছি হবে, এটি “পর্যটন, প্রযুক্তি এবং পশ্চিমা সংস্কৃতি” এর কেন্দ্রস্থল হতে চলেছে। সৌদি আরবের তেলভিত্তিক অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য ও সৌদি আরবকে পশ্চিমা রঙঢঙে সাজাতে মুহাম্মদ বিন সালমানের ভিশন ২০৩০ এর অংশ এটি।

    NEOM এর ওয়েবসাইট অনুসারে, প্রকল্পটিতে “শহর-বন্দর, উদ্যোক্তা, গবেষণা কেন্দ্র, খেলাধূলা ও বিনোদন স্থান এবং পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে”।

    ওয়াশিংটন ডিসি ভিত্তিক সৌদি একাডেমিক এবং একজন প্রবীণ সৌদি রয়েল কর্মী হামজাহ আল-কিনানী আল জাজিরাকে বলেন, ” এই অঞ্চলের বাসিন্দারা হয় কারাবরণ করবে নয়তো নিহত হবে, তবুও বাড়িঘর ত্যাগের জন্য সরকারি ক্ষতিপূরণ গ্রহণ করবে না। যেমনটি আব্দুর রহিম আল-হাওয়াইতের ক্ষেত্রে হয়েছে।”

    আল-কিনানির মন্তব্যের সাথে একমত হয়ে ওয়াশিংটন ডিসি ভিত্তিক সৌদি একটিভিস্ট আলী আল আহমাদ বলেছেন, ‘সৌদি নিরাপত্তা বাহিনী আল-হাওয়াইতিকে হত্যা করেছে এই খবরে আমি অবাক হয়নি,কারণ এই বর্বর বাহিনীর জন্য এই কাজ করা অসম্ভব নয়।’

    ইনস্টিটিউট অফ গাল্ফ অ্যাফেয়ার্সের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক আল-আহমদ বলেছেন, ‘সৌদি সরকার দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বিশেষত এর পূর্ব প্রদেশেও একই ধরণের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।’




    তিনি বলেন “সৌদি সরকার ২০১৭ সালে পূর্ব কাতিফ প্রদেশের আওয়ামিয়া শহরের একটি আবাসিক অঞ্চলেও অনেক ব্যক্তিগত সম্পত্তি ও বাড়িঘর এবং ঐতিহাসিক স্থান ধ্বংস করেছে, যাতে মেগা-প্রকল্পটা সম্প্রসারণ করতে পারে। এই মেগাপ্রকল্প রাজ্যের কেবল কিছু লোককে ধনী বানাবে, আর বঞ্চিত হবে জনসাধারণ।”

    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36496/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    করোনার মধ্যেও ফিলিস্তিনি বন্দীদের ওপর ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের নৃশংসতা অব্যাহত!



    অধিকৃত ফিলিস্তিনে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া সত্ত্বেও নিরপরাধ ফিলিস্তিনি বন্দিদের ওপর নানা ধরনের নৃশংসতা অব্যাহত রেখেছে ইহুদীদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল।

    ফিলিস্তিন বন্দি বিষয়ক কমিটি জানিয়েছে, হানাদার ইসরাইলিদের কারাগারে বন্দী রয়েছে ৫ হাজার ৮০০ নিরপরাধ ফিলিস্তিনি যাদের ৬২ জন নারী ও ২০০ জন শিশু। ফিলিস্তিনি স্বশাসন-কর্তৃপক্ষের শাসিত এলাকার বাইরে রাখা এই ফিলিস্তিনি বন্দীদের ওপর সব ধরনের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে বর্ণবাদী ইসরাইল। ৫৪০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে প্রহসনের বিচারে কয়েকবার করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

    ১৯৬৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইসরাইলের পৈশাচিক নানা নির্যাতন, অবহেলা ও হামলার শিকার হয়ে শহীদ হয়েছেন ২২২ জন নিরপরাধ ফিলিস্তিনি বন্দী। এদের ৬৭ জন শহীদ হন চিকিৎসা ও ওষুধের ব্যবস্থা না থাকায়। সম্প্রতি ইসরাইলি কারাগারের চার ফিলিস্তিনি বন্দী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন করোনা আক্রান্ত অসুস্থ চিকিৎসক ও কারারক্ষীদের মাধ্যমে।

    ফিলিস্তিনি বন্দীদের অবস্থা শোচনীয় বলে বার বার ফিলিস্তিনি নেতাদের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও ইসরাইল এ বিষয়ে বর্বরতা অব্যাহত রাখায় ও করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় সম্প্রতি ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ইসরাইলের সঙ্গে বন্দী-বিনিময়ের প্রস্তাব দিয়েছে যাতে অসুস্থ, বৃদ্ধ, নারী ও শিশু ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্ত করা যায়।

    ইহুদিবাদী ইসরাইল শর্ত-সাপেক্ষে এই প্রস্তাব মেনে নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু আলোচনার নামে ইসরাইলি নেতারা ধোঁকা দিতে পারেন বলে আশঙ্কা রয়েছে। তাই ফিলিস্তিন স্বশাসন কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসসহ ফিলিস্তিনি নেতারা ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির লক্ষ্যে ইসরাইলের ওপর চাপ বাড়াতে বিশ্ব-সমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

    ঘরোয়া রাজনৈতিক দিক থেকে নড়বড়ে অবস্থায় থাকা প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বন্দী মুক্তির বিষয়টি নিয়ে প্রচারণার খেলা খেলছেন ও বাস্তবে বন্দি মুক্তির কোনো পদক্ষেপ নেবে না বলে ফিলিস্তিনিরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে।

    সূত্র: পার্সটুডে


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36471/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কেনিয়ায় করোনার চেয়ে বেশি লোক মারা গেছে পুলিশের গুলিতে!



      কেনিয়ায় করোনা মহামারিতে যে পরিমাণ লোক মারা গেছে তার চেয়ে বেশি মারা গেছে কার্ফিউ চলাকালীন পুলিশের গুলিতে। খবর আনাদোলু এজেন্সি’র।

      দেশটিতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে জারি করা কার্ফিউ চলাকালীন এ পর্যন্ত ১২ জনকে গুলি করে হত্যা করেছে কেনিয়ার পুলিশ। যেখানে ওই দেশে এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১১ জন।

      মানবাধিকার কর্মী উইলফ্রেড ওলাল গণমাধ্যমকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

      ওলাল বলেন, ‘পুলিশের গুলিতে প্রায় ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১২ জনের ব্যাপারে আমরা পুরোপুরি নিশ্চিত হয়েছি আর বাকিদের ব্যাপারে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছি। তাছাড়া জণগনের প্রতি পুলিশের বর্বরতা ও মারধরের এতো বেশি ঘটনা ঘটছে যা হিসেবে করা সম্ভব নয়।’

      তিনি আরো বলেন, ‘জনগণ কভিড -১৯ এর চেয়ে পুলিশকে বেশি ভয় করে।

      মহামারী শুরুর প্রেক্ষিতে আদালত স্থগিত করার নির্দেশনা পুলিশের অর্থোপার্জন প্রকল্পে রূপান্তরিত হয়েছে। আদালতকে চ্যালেঞ্জ জানাতে না পারায় পুলিশ প্রতিনিয়ত লোকদের গ্রেপ্তার করছে এবং তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের জরিমানা আদায় করছে।’

      নিরাপত্তা বিশ্লেষক জর্জ মুসামালি বলেন, ‘কেনিয়ার এটি একটি নতুন পরিস্থিতি। আমরা এখন যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছি তা হল পুলিশের নির্মম ব্যবহার। আমাদের বেশিরভাগ লোক দাবি করেছে যে কারফিউ কার্যকর করার প্রক্রিয়ায় পুলিশ তাদের আত্মীয়দের হত্যা করছে এবং অনেক লোক আহত হয়েছে।’


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36470/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতে করোনা নিয়ে নয়,-পরিযায়ী শ্রমিকরা চিন্তিত খালি পেট নিয়ে!



        চিকিৎসকদের মতে, নভেল করোনা ভাইরাস ফুসফুসে আক্রমণ করে। কিন্তু, ফুসফুস নয়, ভারতের পরিযায়ী শ্রমিকরা চিন্তিত খালি পেট নিয়ে। কারণ, একমুঠো ভাতের পরিবর্তে মিলছে শুধুই আশ্বাস।

        গত ২৫ মার্চ থেকে ভারত জুড়ে মালাউন মোদি প্রশাসনের অপরিকল্পিত লকডাউন চলছে। ২১ দিনের পর আরো ১৯ দিন মিলিয়ে মোট ৪০দিন প্রায় সব বন্ধ। ভিন রাজ্যে আটকে পড়েছেন বিপুল সংখ্যক শ্রমিক।

        মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮টি রাজ্যকে চিঠি লিখে পরিযায়ী শ্রমিকদের সাহায্যের অনুরোধ করেছেন। ব্যাস, আপাতত ওইটুকুই। সাহায্য মিলছে কই!* বেশিরভাগ জায়গায় শ্রমিকরা নিজেদের জমানো অর্থে অন্নের সংস্থান করছেন। কিছু এলাকায় মিলছে একবেলার খাবার। বাংলায় আরো অসহায় তাদের পরিবারের সদস্যরা। পর্যাপ্ত খাদ্য না পেয়ে ঘরে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন বহু বাঙালি শ্রমিক। মুখ্যমন্ত্রীর নিজের হিসেব অনুযায়ী, ভিন রাজ্যে আটক বাঙালি শ্রমিকের সংখ্যা দু-*লক্ষ, যদিও বাস্তব তা বলছে না।

        টেলিফোনে ভিন রাজ্যে আটক বেশ কয়েকজন বাঙালি শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলে প্রকৃত পরিস্থিতি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা ডয়েচে ভেলে।

        যে, মোটামুটি সকলের এক কথা— বহু মানুষ সাহায্যের আশ্বাস দিচ্ছেন। বাস্তবে কিছুই মিলছে না। ১৪ এপ্রিল প্রথম দফার লকডাউন উঠলে বাড়ি ফেরার পরিকল্পনা করেছিলেন তাঁরা। এখন দ্বিতীয় দফায় ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণার পর কার্যত অভুক্ত অবস্থায় দিন কাটছে ওঁদের।

        পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার মোর্তাজা শেখ, আইনুল শেখ, বাবলু শেখরা তিন ভাই। মাস চারেক আগে কাজের সন্ধানে কেরালায় গিয়েছেন। এক ইটভাটায় কাজ পেয়েছিলেন। রোজগার সামান্য। কিন্তু তারপর আচমকা করোনা-*সংকট। এবং লকডাউনের ঘোষণা। স্বভাবতই বন্ধ হয়েছে রোজগার। তপ্ত রোদে পলিথিনের ছাউনির নীচে শতাধিক শ্রমিকের সঙ্গে বসবাস করছেন তারা। কেরালা সরকারের ‘*কমিউনিটি কিচেন’*-*এর দৌলতে একবেলা রান্না করা খাবার জুটছে গত কয়েকদিন ধরে। কিন্তু, বাকি সময় খিদে পেট নিয়ে শুয়ে থাকছেন তারা। কোথাও কোনো সাহায্যের অবকাশ নেই। ইটভাটার মালিক গা-*ঢাকা দিয়েছেন। মোর্তাজা জানালেন, ‘*‘*মাস দুয়েক আগে আব্বার চোখ অপারেশন হয়েছে। এখন কিডনির সমস্যা। চিকিৎসকেরা অপারেশন করাতে বলছেন। বৃদ্ধা মা বাতের ব্যাথায় কাবু। জমানো টাকা সব শেষ। মালিক বেপাত্তা।’*’* তাঁর প্রশ্ন, ‘‘লকডাউন এইভাবে চললে খাব কী?* বাঁচব কীভাবে?* চিকিৎসার খরচ পাব কোথায়?*”*

        একই ছবি দিল্লির শাহপুর জাট এলাকায় আটকে থাকা অন্তত বিশ হাজার এমব্রয়ডারি শিল্পের শ্রমিকের। সবার হাতে স্মার্টফোন ও আনলিমিটেড ডেটা থাকলেও পেটে খাবার নেই। রাজ্য সরকারের বিজ্ঞাপন দেখে পেট ভরাতে হচ্ছে। ভিক্টর গায়েনের বাড়ি হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়ায়। বছর পাঁচেক হলো দিল্লিতে থাকেন। জানালেন, ‘*‘*বাড়িতে বয়স্ক বাবা-*মা। মাসে গড়ে ৭ হাজার টাকা আয়। তালাবন্দি ঘোষণার পর থেকে বেতন বাকি রেখে কারখানার মালিক গায়েব হয়েছেন। দশ ফুট বাই ১২ ফুটের ভাড়ার ঘরে একসঙ্গে পাঁচ জন বাস করছি। দুপুরে দিল্লি সরকারের দেওয়া ৩ জনের খাবার খাচ্ছি ৫ জনে মিলে। রাতে সকলে মিলে চাঁদা তুলে কোনওমতে রান্না চলছে। এইভাবেই গুজরান। কিন্তু, কতদিন?*”

        মুম্বইয়ে কয়েক হাজার শ্রমিকের মতোই অসহায়ভাবে আটকে রয়েছেন স্বর্ণ কারিগর পরিমল তরফদার। বছর তিরিশের যুবকের পকেটে এক টাকাও নেই। সরকারি ত্রাণই ভরসা। সকাল ছ’*টা থেকে খিচুনির লাইনে দাঁড়ান তিনি। দুপুর ১টায় রান্না করা খাবার আসে। কোনোদিন জোটে কোনোদিন খালি পেটে দিন গুজরান। কেরালার কোন্নুর জেলায় আটকে রয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরা থানার বাসিন্দা শক্তিপদ দিন্ডা। মার্চ মাসে বাড়ি ফেরার পরিকল্পনা ছিল তার। গত ২৬ মার্চ ট্রেনে ওঠার জন্য টিকিট কেটে রেখেছিলেন। ২৪ তারিখ রাতে লকডাউন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই থেকে দুর্বিষহ পরিস্থিতিতে রয়েছেন। খাবার নেই। পানীয় জল নেই। নেই সরকারি সাহায্যও।

        ‘*‘*লকডাউনের জেরে কারখানা বন্ধ। টাকাকড়ি, খাবার কিছুই নেই। নানা জায়গায় যোগাযোগ করেছি। সবাই সমস্যার কথা শুনেছেন। আশ্বাস দিয়েছেন। কিছু বন্দোবস্ত হয়নি। কারখানার মালিক কোনো খোঁজ নেননি। ফোন করলেও রিসিভ করছেন না। না খেতে পেয়ে মরতে হবে মনে হচ্ছে।’*’* রোজগার নেই। বাড়ির মালিক ভাড়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। আপাতত দুপুরে খিচুড়ি, রাতে মুড়ি খেয়ে দিন কাটছে। আরো খারাপ পরিস্থিতি গুজরাটের সুরাটে। সেখানে টেক্সটাইল, পাওয়ারলুম এবং নির্মাণ শিল্পের বহু শ্রমিক বাঙালি। বেতন না দিয়েই গায়েব হয়েছেন ঠিকাদাররা। একবেলা খেয়ে কোনো মতে বেঁচে আছেন কয়েক হাজার শ্রমিক।

        সূত্র: ডয়চে ভেলে


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36478/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতীয় মালাউন সরকারের ব্যর্থতা আড়াল করতে করোনার দায় চাপানো হচ্ছে মুসলিমদের উপর




          অন্যান্য দেশে যখন রোগটি শিকড় গাড়ছিল, তখন শীর্ষস্থানীয় আন্তর্জাতিক প্রকাশনাগুলো ভারতে কোভিড-১৯ প্রতিরোধে বিজেপি নেতাদের নেতিবাচক ভূমিকা তুলে ধরছিলো করছিল। তারা তখন মনগড়া ধর্মভিত্তিক ঐতিহ্যবাহী ওষুধের ওপর ভর করে অবৈজ্ঞানিক ব্যবস্থা (যোগ বা গোমূত্র পান) প্রয়োগের কথা বলছিলেন।

          বোঝাই যাচ্ছে, সরকার তার বক্তব্য প্রচারে গোঁড়া, ভ্রান্ত ধর্মকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছিল।

          অবশ্য ভারতে রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার হুমকি সৃষ্টি এবং দুর্বল স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রতি ভয়াবহ অবস্থা ফুটে উঠার পর ভারতীয় গেরুয়া সন্ত্রাসীরা মুসলিমদের ওপর গোঁড়ামিপূর্ণ ও বিদ্বেষপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি প্রয়োগ করেছে।

          ভারতীয় কর্তৃপক্ষই কোভিড-১৯-এর সংক্রমণের জন্য একটি মুসলিম জামাতকে দায়ী করেছে। ওই গ্রুপটি মার্চের প্রথম দিকে দিল্লিতে একটি বার্ষিক সম্মেলনের আয়োজন করেছিল। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ একে ইসলামিক জিহাদী দল ‘তালেবানি’ হিসেবে অভিহিত করে।

          ভুয়া ভিডিওতে ভ্রান্তভাবে দাবি করা হয় যে মিশনারি গ্রুপটির সদস্যরা পুলিশের ওপর থুতু ফেলছে, নার্সদের হয়রানি করছে। এসব ভিডিও ভাইরালও হয়। ভারত সরকার বেশ স্মার্টভাবে দিল্লিতে মুসলিমদের ওপর নির্যাতন চালানোর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিন্দার বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা করছে এর মাধ্যমে।

          অথচ বিজেপি নেতা ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ নিজে পর্যন্ত লকডাউন ভেঙে হিন্দুদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে বিপুলসংখ্যক লোক উপস্থিত হলেও তা কোনো খবরে পরিণত হয়নি।

          #coronajihad নামের হ্যাশট্যাগটি তিন লাখের বেশিবার শেয়ার হয়েছে, সম্ভবত সাড়ে ১৬ কোটি লোক তা দেখেছে।

          ডিজিটাল মানবাধিকার গ্রুপ ইকুইলিটি ল্যাবসের মতে, এ ধরনের পোস্টগুলোর একটি বড় অংশই টুইটারের নিয়ম লঙ্ঘন করে করা হচ্ছে। কিন্তু তবুও এগুলো সরানো হচ্ছে না। টুইটার স্পষ্টভাবেই মানবাধিকার লঙ্ঘনের সাথে যুক্ত হচ্ছে। অবশ্য কাশ্মির ও ভারতের অন্যান্য কিছু ঘটনা বিবেচনা করলে একে নজিরবিহীন মনে হবে না।

          অথচ বাস্তবে ভারতে হাজার হাজার অভিবাসী শ্রমিক আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে লকডাউনের কারণে। তাদের হাতে টাকা নেই, লঙ্গরখানার খাবারের ওপর ভরসা করে থাকবে, সংক্রমণের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে, তাদের অনেকে শত শত মাইল হেঁটে গ্রামের দিকে যাচ্ছে খাদ্য ও থাকার নিশ্চিয়তার জন্য।

          সরকারি সহায়তার জন্য অপেক্ষা করছে কোটি কোটি চাকরিহীন লোক। তারা এখন ক্ষুধার আশঙ্কায় ভুগছে। কিন্তু সরকারি সহায়তার আশ্বাস এখনো পূরণ হয়নি।

          এমনিভাবে, চীনে করোনার তাণ্ডব শুরু হওয়ার কয়েক মাস পরে ভারতে তার প্রকোপ শুরু হয়েছে। ফলে প্রস্তুতির যথেষ্ট সময় পাওয়া গিয়েছিল। তখন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিলো কি? হলে তো এত অপ্রস্তুত, এতটা সহায় সম্বলহীন অবস্থায় থাকতে হতো না। এই রোগের চিকিৎসা করতে গিয়ে চিকিৎসকদের যে সুরক্ষা পোশাক পরা দরকার, তার নাম পিপিই। সেই পোশাক আবার প্রতি ছয় ঘন্টায় একবার করে জীবাণুশূন্য করা দরকার। ভারতে সরকারি চিকিৎসকদের হাতে পিপিই দেওয়া হয়নি।

          এদিকে, লকডাউনের বিধিনিষেধ অমান্যকারী লোকদের প্রহার করা হচ্ছে, নির্যাতন করা হচ্ছে। অথচ সামাজিক মিডিয়ায় হতাশাজনকভাবে প্রকাশ পাচ্ছে যে সরকারি কর্মকর্তাদের পরিবার সদস্যরা বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর স্বাধীনতা ভোগ করছে।

          আর অপরিকল্পিত কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সত্ত্বেও ভারতে করোনাভাইরাস রোগীর দিক থেকে এই অঞ্চলে শীর্ষ স্থানে রয়েছে।

          তাই সরকারি ব্যর্থতা আড়াল করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো সংখ্যালঘু মুসলিমদের উপর দায়ভার চাপিয়ে দেয়া।
          সূত্র: আনাদুলু এজেন্সি


          সূত্র: https://dawahilallah.com/newreply.ph...treply&t=16669
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ভারতে করোনায় নৌবাহিনীর ২১ সদস্যসহ আক্রান্ত ৯৯২, আরও ৪৩ জনের মৃত্যু,



            ভারতে করোনায় গত ২৪ ঘন্টায় ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৯৯২ টি নয়া সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। দেশে এপর্যন্ত মোট ৪৮০ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ হাজার ৩৭৮। আজ (শনিবার) সকাল ৮ টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে ওই তথ্য জানা গেছে।

            সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি সূত্রে জানা গেছে, এ বার ভারতীয় নৌবাহিনীতেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় ২১ জন নৌসেনাকে নৌবাহিনীর হাসপাতাল আইএনএইচএস অশ্বিনী-তে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। ভারতের মুম্বইয়ের নৌসেনা ঘাঁটি আইএনএস অ্যাঙ্গরে-তে কাজ করেন ওই নৌসেনারা। মোট ২১ জনের করোনা পজিটিভ ধরা পড়েছে। ওই ঘটনায় কার্যত আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ওই নৌঘাঁটি থেকেই নৌসেনা ওয়েস্টার্ন কমান্ডের লজিস্টিকাল এবং প্রশাসনিক কাজকর্ম চলে। আক্রান্তদের সংস্পর্শে যারা এসেছিলেন তাঁদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে নৌসেনা সূত্রে আশঙ্কা করা হয়েছে


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36537/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              এবার লকডাউন ভেঙে গরুর শেষকৃত্যে ভারতে শত শত মানুষের ঢল!



              করোনাভাইরাসে পরিবারের সদস্য মারা যাওয়ার পরও অনেক জায়গায় লাশ নিতে যাচ্ছেন না কেউ। আবার গরুর মৃত্যুতে মানুষের ঢল! এমন আজব দৃশ্যের দেখা মিলল ভারতে।

              তামিলনাড়ুর মুধুবারাপট্টির গ্রামে বুধবার এক ষাঁড়ের শেষকৃত্যে জমায়েত হয়েছেন শয়ে শয়ে মানুষ। খবরঃ বিডি প্রতিদিন

              বুধবার মুধুবারাপট্টি নামে এক গ্রামে জাল্লিকাট্টুর একটি ষাঁড়ের মৃত্যু হয়। তার শেষযাত্রায় সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখেই অংশ নেন শয়ে শয়ে গ্রামবাসী। ঘটনাটি কেউ ভিডিও করে সামাজিক মাধ্যমে ছেড়ে দেয়। পরে তা ভাইরাল হয়।

              তামিলনাড়ুতে প্রায় ১২৫০ জন মানুষ করোনায় আক্রান্ত। তা সত্ত্বেও মধুরাপট্টি গ্রামের কয়েকশো মানুষ সামাজিক দূরত্ব না মেনে ষাঁড়ের শেষকৃত্যে অংশ নিলেন। গ্রামবাসীদের কারও মুখে মাস্ক ছিল না।

              ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ষাঁড়টিকে ভ্যানের মতো কোনও গাড়িতে চাপানো হয়েছে।

              তার উপর ফুল, মালা দেওয়া হয়েছে, ধূপ জ্বলছে। আর সামনে, পিছনে, চার পাশে কয়েকশ’ মানুষ রীতিমতো শোভাযাত্রা করে এগিয়ে চলেছেন তার শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36636/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                মন্ত্রীর মালাউন গানম্যানের গুলিতে যুবক নিহত, আহত ১ জন



                গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হকের হিন্দু গানম্যানের ছোঁড়া গুলিতে শহিদ (৩০) নামে এক যুবক নিহত ও তার বন্ধু মঈন উদ্দিন (৩২) আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন মজুমদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর দ্য ডেইলি স্টার’র।

                গতকাল রাত পৌনে ১০টার দিকে উপজেলার কুতুবদিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শহিদ কালিয়াকৈর উপজেলার সীমান্তবর্তী টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আইজগানা গ্রামের সবুর উদ্দিনের ছেলে। মঈন উদ্দিনের বাড়ি ওই গ্রামে।

                আলমগীর হোসেন মজুমদার বলেন, মন্ত্রীর গানম্যান সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই)তিনি বলেন, ঘটনার সময় গুলির শব্দ পেয়ে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে কিশোর পালিয়ে যায়। নিহত যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজ উদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে। কুমার নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কিংবা পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিশোর কুমারের বাড়ি কুতুবদিয়া গ্রামে। তার বাবার নাম নারায়ণ কুমার। শহিদের বুকের ডান পাশে গুলি লাগলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। মঈনের পেটের এক পাশে গুলি লেগেছে। বর্তমানে তিনি সাভারে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

                তিনি বলেন, ঘটনার সময় গুলির শব্দ পেয়ে এলাকাবাসী এগিয়ে এলে কিশোর পালিয়ে যায়। নিহত যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজ উদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36553/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  মিয়ানমারে সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩২



                  মিয়ানমারে সশস্ত্র সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর হামলায় অন্তত ৩২ জন সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছেন। তাদের বেশিরভাগ নারী ও শিশু। সেনা সন্ত্রাসীরা বাড়িঘর ও স্কুল ভেঙ্গে দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার এই তথ্য দিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়।

                  জাতিসংঘের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বিডি প্রতিদিন সূত্রে জানা যায়, এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে দেশটির অশান্ত রাখাইন এবং চিন রাজ্যে। অধিক স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে এক বছরের বেশি সময় ধরে আরাকান আর্মির (এএ) সশস্ত্র যোদ্ধারা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে।

                  জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিবার বিষয়ক কার্যালয়ের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল এক নিউজ ব্রিফিংয়ে বলেন, *‘জনবহুল এলাকাগুলোতে প্রতিদিনই বিমান হামলা ও শেল নিক্ষেপ করছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। এসব হামলায় গত ২৩ মার্চ থেকে অন্তত ৩২ জন নিহত ও ৭১ জন আহত হয়েছেন।’

                  তিনি জানান, ‘সামরিক বাহিনীর এসব হামলায় হতাহতদের বেশিরভাগ নারী ও শিশু। এছাড়া সেনারা বিভিন্ন এলাকায় বাড়িঘর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। তবে এসব হতাহত বন্দুকযদ্ধে হয়েছে নাকি সেনা সরাসরি লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে তা নিশ্চিত হওয়াটা কঠিন।’

                  তবে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কোনো মুখপাত্রের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে দেশটির সেনাবাহিনী নির্বিচারে এসব সাধারণ মানুষ হত্যার অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছে।

                  বার্তা সংস্থা রয়টার্স স্থানীয় বাসিন্দা ও সরকারি কর্মকর্তাদের বরাতে জানিয়েছে, গত সোমবার রাখাইন রাজ্যের কিউক সেইক গ্রামে সেনাবাহিনীর শেল হামলায় অন্তত ৮ জন নিহত হন। কিন্তু সেনাবাহিনী বরাবরের মতই বলছে, সাধারণ মানুষ হত্যার এই অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36589/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    রংপুরে সুরক্ষা সামগ্রীর দাবীতে, চিকিৎসকদের কর্মবিরতি



                    করোনা আতঙ্কে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের একাংশ প্রথম থেকেই কাজে যোগ দেয়নি। যারা কর্মরত ছিলেন তারাও বৃহস্পতিবার রাত থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছেন। ফলে হাসপাতালের রোগীদের চিকিৎসাসেবা মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে।

                    কাজে যোগ না দেওয়া কয়েকজন চিকিৎসক জানান, দেশে করোনা প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ার পর থেকেই তারা সুরক্ষা সামগ্রী চেয়ে আসছেন। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সুরক্ষার বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখছেন না। ফলে তারা কাজে যোগ দেননি। তবে সুরক্ষা নিশ্চিত হলে তারা কাজে যোগ দেবেন বলে জানান।

                    এদিকে হাসপাতালে কর্তব্যরত একজন ইন্টার্ন চিকিৎসক জানান, তারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে রোগীদের সেবা দিয়ে আসছিলেন। অন্য চিকিৎসকরা অনুপস্থিত থাকায় তারা চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন। কেউ কাজ করবে কেউ করবে না এই অবস্থায় তারা কর্মবিরতিতে গিয়েছেন।

                    এদিকে, করোনায় দেশে এ পর্যন্ত ১০০ জন চিকিৎসক আক্রান্ত হয়েছেন।এছাড়া করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে এসে কোয়ারেন্টাইনে আছেন প্রায় ৩০০ জন স্বাস্থ্যকর্মী।

                    এরমধ্যে নিবিড় পরিচর্চা কেন্দ্রে (আইসিইউ) আছেন একজন। এছাড়াও মৃত্যু হয়েছে ডা. মো. মঈন উদ্দিন নামে এক চিকিৎসকের। এরমধ্যে তিনজন সুস্থ হয়ে ছুটি পেয়েছেন। বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৫৩ জন। বাকিরা বাড়িতে আইসোলেশনে আছেন। গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশনের (বিডিএফ) প্রধান সমন্বয়ক ডা. নিরূপম দাশ।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36572/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে আছাড় মেরে হত্যা করলো আ’লীগের ইউপি মেম্বার



                      মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় শূন্যে তুলে আছাড় মেরে কৃষক বাবাকে হত্যা করেছেন এক ইউপি সদস্য। গতকাল শুক্রবার কুমিল্লার লালমাই উপজেলার ইছাপুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শনিবার ওই কৃষক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

                      প্রত্যক্ষদর্শী, নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বেলঘর উত্তর ইউনিয়নের ইছাপুরা গ্রামের কৃষক আমান উল্লাহর এসএসসি পরীক্ষার্থী মেয়েকে কিছুদিন ধরে উত্ত্যক্ত করে আসছিল বেলঘর উত্তর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি মেম্বার দেলোয়ার হোসেন মজুমদারের ছোট ভাই কাঠমিস্ত্রী সোহরাব।

                      গত ১৬ এপ্রিল রাত ১১টায় দিকে সোহরাব আমান উল্যাহর বাড়িতে গিয়ে তার মেয়েকে ডাকাডাকি শুরু করে। এসময় আমান উল্যাহ ও তার ছেলেরা চোর চোর বলে চিৎকার দেয়। তাদের চিৎকার শুনে আশেপাশের বাড়ির লোকজন বেরিয়ে আসে। খুঁজতে গিয়ে সবাই দেখে সোহরাব বাড়ির পাশের ধান খেতে শুয়ে আছে। এসময় তাকে ধরে উত্তমমধ্যম দেয়।

                      এখবর পেয়ে সোহরাবের ভাই দেলোয়ার মেম্বারের নেতৃত্বে ১০/১২জন রাত সাড়ে ১২টার দিকে আমান উল্যাহর বাড়িতে হামলা করে।

                      পরদিন ১৭ এপ্রিল দুপুরে গ্রামের গণ্যমান্যদের আমান উল্যাহ বিষয়টি জানায়। গ্রামবাসীকে জানানোর কারণে দুপুরে দেলোয়ার মেম্বারের নেতৃত্বে তার ভাইসহ কয়েকজন আমান উল্যাহকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায়। ঘর থেকে বের করার সময় দেলোয়ার মেম্বার আমান উল্যাহকে শূন্যে তুলে মাটিতে আছাড় দেয়। এরপর সবাই মিলে তাকে মারধর করে রক্তাক্ত জখম করে ইছাপুরা গ্রামের শহীদের বাড়ির সংলগ্ন সড়কের পাশে ফেলে দেয়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে।

                      নিহতের ছেলে আবদুল জলিল সাংবাদিকদের বলেন, সোহরাবের চরিত্র খারাপ হওয়ায় তার স্ত্রী চলে গেছে। বেশ কিছুদিন ধরে সে আমার বোনকে উত্ত্যক্ত করে আসছে। ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় দেলোয়ার মেম্বারের নেতৃত্বে আমার বাবাকে খুন করা হয়েছে। খুনি দেলুসহ তার ভাইদের গ্রেফতার ও ফাঁসি চাই।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36621/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        দৌলতপুরে ভুয়া তালিকা করে ত্রাণ আত্মসাতের অভিযোগ



                        কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সরকারি ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির পাশাপাশি ভুয়া তালিকা করে ত্রাণ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন ইউনিয়নের ত্রাণ বঞ্চিত দিনমজুর, দরিদ্র ও অস্বচ্ছল ব্যক্তি ও ওয়ার্ড মেম্বররা এ অভিযোগ করেছেন।

                        বিডি প্রতিদিন সূত্রে জানা যায়, অভিযোগে তারা বলেছেন, সরকারি ত্রাণ বিতরণে ওয়ার্ড মেম্বরদের মাধ্যমে তালিকা করে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে চৌকিদারদের দিয়ে ওইসব দরিদ্র, দিনমজুর ও অস্বচ্ছল ব্যক্তিদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা। কিন্তু তা করা হচ্ছে না।

                        চেয়ারম্যানরা প্রতিটি ওয়ার্ডে তাদের পছন্দের ব্যক্তিদের নামে তালিকা করে ত্রাণ বিতরণ করছেন যেখানে মেম্বরদের কোন তালিকা নেওয়া হচ্ছে না এবং তাদেরকে ত্রাণ বিতরণের বিষয়ে কিছু জানানো হচ্ছে না। আবার প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫০ জন দরিদ্র, দিনমজুর ও অস্বচ্ছল ব্যক্তিকে ত্রাণ দেওয়ার কথা থাকলেও কোন কোন ক্ষেত্রে ৩০ জন বা ২৫ জনকে দেওয়া হচ্ছে। বাকি ত্রাণ কোথায় কিভাবে দেওয়া হচ্ছে তাও জানানো হচ্ছে না।

                        উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহ আলমগীর ২ নং ওয়ার্ডের বৈরাগীরচর এলাকায় তার নিকট আত্মীয় আপন ভাগ্নি ও মামাত ভাই জহুরুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান হবি, আব্দুর রাজ্জাক ও রিপনসহ ৫০ জনের মাঝে সরকারি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছেন। ইউপি সদস্যের তালিকার কাউকে ত্রাণসামগ্রী দেওয়া হয়নি বলে ইউপি সদস্য নাসির উদ্দিন অভিযোগ করেন।

                        একই অভিযোগ ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শাহআলম মেম্বারের। তিনিও অভিযোগ করেন তার ওয়ার্ডেও চেয়ারম্যান শাহ আলমগীরের নিজস্ব আত্মীয় স্বজন ও তার পছন্দের লোকদের মাঝে সরকারি ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছেন। আমার তালিকার কাউকে এ ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হয়নি।

                        আড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বর হোসেন আলী অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান সাইদ আনছারী বিপ্লব ৬ নং ওয়ার্ডে তার পছন্দ অনুযায়ী তালিকা করে সরকারি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছেন। তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তাদের অনেকেরই তালিকার নামের সাথে মিল নেই। এ বিষয়ে আড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইদ আনছারী বিপ্লব বলেন, ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বর হোসেন ইউনিয়ন পরিষদের সমন্বয় সভায় কোনদিন আসেন না। কোন খোঁজখবরও রাখেন না। তাই ৬ নং ওয়ার্ড আমার নিজেরও ওয়ার্ড হওয়ায় ওই ওয়ার্ডে কারা দরিদ্র ও অস্বচ্ছল ব্যক্তি তাদের আমি চিনি ও জানি। সে অনুযায়ী তালিকা করে প্রাপ্য ব্যক্তিদের মাঝেই ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। এখানে কোন অনিয়ম হয়নি।

                        প্রাগপুর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের জামালপুর গ্রামের হতদরিদ্র সাহিদা খাতুন ও ইউসুফ আলী অভিযোগ করেন, ত্রাণের তালিকায় তাদের নাম থাকা সত্তে¡ও আসলাম মেম্বর তাদেরকে ত্রাণ দেয়নি। এছাড়াও ১ নং ওয়ার্ডের মেম্বর জয়পুর গ্রামের আনারুল ইসলাম, ৫ নং ওয়ার্ডের মেম্বর মহিষকুন্ডি গ্রামের আলাউদ্দিনসহ অনেকে অভিযোগ করেছেন তাদের ওয়ার্ডে ৫০ জনের পরিবর্তে ২৫ জনের তালিকা করে সরকারি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। একই অভিযোগ রয়েছে ফিলিপনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বরদের।


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/18/36639/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের কাজে আরো ভরপুর বারাকাহ দান করুন। মুসলিম উম্মাহকে হিফাযত করুন ও নিরাপদে রাখুন। আমীন
                          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                          Comment


                          • #14
                            ইয়া আল্লাহ মাজলুমদের আপনি হিফাজত করুন, সকল জালিমকে ধ্বংস করেদিন।
                            ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদিগকে মাজলুমদের পক্ষে জালিমদের বিরুদ্ধে জিহাদের সকল তরফ থেকে তাওফীক দান করুন, আমীন।
                            ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদের কে নিরাপত্তা দান করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করেদিন, আমাদের প্রতি রহম করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক আমাদেরকে কাফির ও জালিম গোষ্ঠির বিরুদ্ধে সাহায্য করুন, আমিন।

                            ইয়া আল্লাহ প্রচারক ভাইদেরকে আপনি সর্বদা আপনার রহমতের দৃষ্টিতে রাখুন, তাদেরকে নিজের অবস্থায় ছেড়ে দিয়েননা, চিরস্থায়ী জান্নাতের সু উচ্চ মাকামে প্রাণাধিক প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চির সঙ্গি হিসেবে কবুল করে নিন, আমিন আমিন আমিন ইয়া রব্বাশ-শুহাদায়ি ওয়াল মুজাহিদীন।
                            হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                            Comment

                            Working...
                            X