Announcement

Collapse
No announcement yet.

এখনো কি তাওবা করে ফিরে আসার সময় হয়নি?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • এখনো কি তাওবা করে ফিরে আসার সময় হয়নি?

    এখনো কি তাওবা করে ফিরে আসার সময় হয়নি?

    ★তাওবার প্রকারভেদ
    (ক) তাওবা প্রথমত তিন প্রকার
    (১) রুছমি তাওবা ; আমাদের দেশে প্রচলিত যে তাওবা আছে, অর্থাৎ যখন কোন মানুষের মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে আসে, ঐসময় একজন হুজুর ধরে নিয়ে আসে তাওবা পড়ানোর জন্য, এটা এক ধরনের তাওবা।

    (২) সাধারণত তাওবা ; অর্থাৎ কোন গুনাহ করলে সাথে সাথে একটা নেক কাজ করা।

    (৩) সর্ব উত্তম তাওবা ;

    (ক) আর তা হলো শেষ রাতে উঠে, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, পিছনের পাপের প্রতি লজ্জিত হওয়া।
    (খ) ভবিষ্যতে আর এধরনের গুনাহ করবে না, একথা বলে আল্লাহর দরবারে অঙ্গিকার করা।


    (খ)
    ★তাওবা আবার দুই প্রকার
    (১) প্রকাশ্যে
    (২) গোপন

    গুনাহ প্রকাশ্য হলে তাওবা ও প্রকাশ্য করতে হবে।
    আর গুনাহ গোপন হলে এর তাওবা গোপনে করলেই চলবে।
    সুতরাং আমাদের ফিকির করা উচিত?
    আমরা ইহকাল নির্বাচন করব না পরকাল?
    যদি পরকাল নির্বাচন করার ইচ্ছা থাকে তাহলে এখনই তাওবা করে নিন।
    তা নাহলে আল্লাহর আজাবের অপেক্ষা করতে থাকুন। তবে হ্যা! গুনাহ প্রকাশ্য হলে কিন্তু তার তাওবাও প্রকাশ্যই করতে হবে। যথা
    1) যারা জঙ্গি বিরোধী ফতোয়ায় দস্তখত করেছেন , তাদের গুনাহ যেমন প্রকাশ্য, তাওবা ও কিন্ত প্রকাশ্যই করতে হবে।
    2) যারা জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধন করেছেন, তাদের তাওবা কিন্তু প্রকাশ্যই করতে হবে।

    3) কারণ জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধনের মাধ্যমে , আর জঙ্গি বিরোধী এক লক্ষ ফতোয়ায় দস্তখতের মাধ্যমে, হাজার হাজার জনসাধারণ পথভ্রষ্ট হয়ে জাহান্নামি হবে। আর আপনি ঘরের কোনায় বা অন্দরমহলে তাওবা করে জান্নাতি হবেন?
    কিভাবে হয়?
    4) যারা জিহাদের অপবেক্ষা করেছেন/ করতেছেন? যথা ;-
    ক) যারা বলেছেন 1400/500/100/বৎসর আগের অবস্থা এক নয়। আমরা কি কয়তাছি / কি করতাছি আমেরিকায় বসে সিআইডিরা দেখতাছে, ঢাকায় বসে দেখতাছে/শুনতাছে
    5) যারা উসমান রাঃ এর প্রকাশ্য সমালোচনা করেছেন তাদের তাওবা কিন্ত প্রকাশ্য করতে হবে।
    কারন উনি আশারায়ে মুবাশ্শারার একজন। তাদের ব্যাপারে আল্লাহর পক্ষ হতে ফায়সালা এসেছে

    সূরা বাইয়্যিনাহ (البينة), আয়াত: ৮

    جَزَآؤُهُمْ عِندَ رَبِّهِمْ جَنَّٰتُ عَدْنٍ تَجْرِى مِن تَحْتِهَا ٱلْأَنْهَٰرُ خَٰلِدِينَ فِيهَآ أَبَدًا

    অর্থঃ তাদের পালনকর্তার কাছে রয়েছে তাদের প্রতিদান চিরকাল বসবাসের জান্নাত, যার তলদেশে নির্ঝরিণী প্রবাহিত। তারা সেখানে থাকবে অনন্তকাল।


    رَّضِىَ ٱللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا۟ عَنْهُ ذَٰلِكَ لِمَنْ خَشِىَ رَبَّهُۥ

    আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। এটা তার জন্যে, যে তার পালনকর্তাকে ভয় কর।

    ঘরের কোনে, খাছ কামরায় বসে গোপনে তাওবা করলে হবে কি?
    কারন আপনি হক্বপ্রন্থি দাবিদার হওয়ায়, আপনার একথার কারনে হাজার হাজার মানুষ পথভ্রষ্ট হবে।
    আর আপনি গোপনে তাওবা করে বেচে যাবেন। যখন আপনার অনুসারীরা আপনার ব্যপারে অভিযোগ করবে ঐসময় আপনি কি উওর দিবেন প্রস্তত করেছেন তো?
    তারা বলবে
    আল্লাহ তাআ'লা বলেন

    সূরা হা-মীম সেজদাহ্* (فصّلت), আয়াত: ২৯

    وَقَالَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ رَبَّنَآ أَرِنَا ٱلَّذَيْنِ أَضَلَّانَا مِنَ ٱلْجِنِّ وَٱلْإِنسِ نَجْعَلْهُمَا تَحْتَ أَقْدَامِنَا لِيَكُونَا مِنَ ٱلْأَسْفَلِينَ

    অর্থঃ কাফেররা বলবে, হে আমাদের পালনকর্তা! যেসব জিন ও মানুষ আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছিল, তাদেরকে দেখিয়ে দাও, আমরা তাদেরকে পদদলিত করব, যাতে তারা যথেষ্ট অপমানিত হয়।
    ★★

    আর কুরআনের এ ঘটনাবলী হতে কোন ঘটনা আমাদের সামনে আসা এর অর্থ হলো, যদি আমরা এ ধরনের কোন গুনাহে
    লিপ্ত হয় তাহলে আমাদের উপর ও ঐ ধরনের শাস্তি আসবে।

    আল্লাহ তাআ'লা কুরআনে কারিমে ইয়াহুদ, নাসারা, ক্বওমে লুত, ক্বওমে আদ, ক্বওমে ছামুদ, ক্বওমে নূহ, ইত্যাদি এ ঘটনাগুলো বর্ণণা করেছেন। এজন্য যে, এ উম্মতের যারা এধরনের গুনাহে লিপ্ত হবে, এদের শাস্তি কিন্তু বিগত উম্মতের মতোই হবে।

    ★★
    আসুন আমরা তাবুকের যুদ্ধে পিছনে পরা
    সাহাবিদের শাস্তির প্রতি দৃষ্টিপাত করি। আল্লাহর পক্ষ হতে তাদের কি ধরনের শাস্তি হয়েছে, এর নমুনা দেখে এর থেকে আমরা শিক্ষা গ্রহণ করি। পাশাপাশি যদি এধরনের গুনাহ আমাদের হয়ে যায়, তাহলে আল্লাহকে ভয় করে সাথে সাথে তাওবা করে নেই।


    তাবুকের যুদ্ধে সাহাবিদের অনুপস্থিতি ও তাদের তওবা ঃ

    তাবুকের যুদ্ধে অক্ষম ও মাযুর লোক ছাড়া ও আশিজনের বেশি মুনাফিক, আনসারদের মধ্যে হতে ছিল। এবং প্রায় সমপরিমাণ বেদুঈন এবং ইহা ছাড়া ও বাহিরের লোকদের মধ্যে হতে বড় একটা দল অংশগ্রহণ করেনি।

    উপরোল্লিখিত লোকজন ছাড়া তিনজন সত্যবাদী খাঁটি মুসলমান ও ছিল, যারা বিশেষ কোন ওজর ছাড়াই এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি।
    তাদের একজন কা'ব ইবনে মালেক রাঃ,

    দ্বিতীয় জন হযরত হেলাল ইবনে উমাইয়া রাঃ,
    এবং তৃতীয়জন ছিলেন হযরত মুরারাহ ইবনে রাবী রাঃ।
    এই তিনজন সাহাবী কোন প্রকার মুনাফেকি ও ওজর ছাড়াই যুদ্ধ হতে বিরত থেকেছেন। বরং সচ্ছলতাই তাদের যুদ্ধে না যাওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

    ★ (১) হযরত মুরারাহ ইবনে রাবী রাঃ এর বাগানে খুব বেশি ফসল উৎপন্ন হয়েছিল। তার ধারণা হল,আমি যদি যুদ্ধে চলে যায় তাহলে আমার ফসল ধ্বংস হয়ে যাবে। তাছাড়া আমি তো সব সময় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেই থাকি। এবার আর না গেলে তেমন আর কি অসুবিধা হবে? এজন্য তিনি যুদ্ধে অংশগ্রহণ হতে বিরত থাকলেন । কিন্তু তিনি যখন তার ভুল বুঝতে পারলেন আর উহার মূল কারণ বাগানই, এজন্য তিনি আল্লাহর রাস্তায় সমস্ত বাগান দান করে দিলেন।

    শিক্ষা ঃ তিনি রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবী ছিলেন, রাসূল সাঃ এর সাথে অন্যান্য সকল যুদ্ধেই অংশগ্রহণ করেছেন। এরপর মাত্র একটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার কারণে কিরূপ শান্তি হয়েছে। এটা ফিকির করেছেন কি?
    এটা আমাদের জন্য শিক্ষণীয় ঘটনা নয় কি?
    এ ঘটনা হতে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে কি?
    শিক্ষা গ্রহণ না করলে আমাদের জন্য বিপদ হতে পারে কি?
    শিক্ষা গ্রহণ না করলে আমরা বিপদগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব কি?
    পরবর্তীতে আফসোসের কারণ হতে পারে কি?
    সময় হারিয়ে আফসোস করলে কোন লাভ হবে কি?
    আমাদের অনুসারীরা আমাদের উপর কোন দূষ চাপাতে পারে কি?
    ঐসময় বাচবার কোন সুরত আছে কি?
    কারণ শয়তান ও কিন্তু নির্দোষ হওয়ার চেষ্টা করবে। সেও কিন্তু বলবে

    সূরা ইব্রাহীম (إبراهيم), আয়াত: ২২

    وَقَالَ ٱلشَّيْطَٰنُ لَمَّا قُضِىَ ٱلْأَمْرُ إِنَّ ٱللَّهَ وَعَدَكُمْ وَعْدَ ٱلْحَقِّ وَوَعَدتُّكُمْ فَأَخْلَفْتُكُمْ وَمَا كَانَ لِىَ عَلَيْكُم مِّن سُلْطَٰنٍ إِلَّآ أَن دَعَوْتُكُمْ فَٱسْتَجَبْتُمْ لِى فَلَا تَلُومُونِى وَلُومُوٓا۟ أَنفُسَكُم مَّآ أَنَا۠ بِمُصْرِخِكُمْ وَمَآ أَنتُم بِمُصْرِخِىَّ إِنِّى كَفَرْتُ بِمَآ أَشْرَكْتُمُونِ مِن قَبْلُ إِنَّ ٱلظَّٰلِمِينَ لَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ


    অর্থঃ যখন সব কাজের ফায়সলা হয়ে যাবে, তখন শয়তান বলবেঃ নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদেরকে সত্য ওয়াদা দিয়েছিলেন এবং আমি তোমাদের সাথে ওয়াদা করেছি, অতঃপর তা ভঙ্গ করেছি। তোমাদের উপর তো আমার কোন ক্ষমতা ছিল না, কিন্তু এতটুকু যে, আমি তোমাদেরকে ডেকেছি, অতঃপর তোমরা আমার কথা মেনে নিয়েছ। অতএব তোমরা আমাকে ভৎর্সনা করো না এবং নিজেদেরকেই ভৎর্সনা কর। আমি তোমাদের উদ্ধারে সাহায্যকারী নই। এবং তোমরাও আমার উদ্ধারে সাহায্যকারী নও। ইতোপূর্বে তোমরা আমাকে যে আল্লাহর শরীক করেছিলে, আমি তা অস্বীকার করি। নিশ্চয় যারা জালেম তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।

    ঐসময় কি করবেন ফিকির করেছেন কি?
    শয়তান তো দায়মুক্তির চেষ্টা করবে আপনি আপনার অনুসারীদের কি উত্তর দিবেন এর প্রস্তুতি নিয়েছেন কি ?

    ★ ধন-সম্পদ যেহেতু বিপদের কারণ হয়েছে, এজন্য তিনি সমস্ত বাগান আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিলেন।


    হে উলামায়ে কেরাম! বর্তমানে আমরা কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করিনি। কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণের ফিকির ও করিনি। যারা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে তাদের বিরোধিতা করেছি/ করতেছি।
    এদের বিরোধিতা রাসূলের বিরোধিতা নয় কি?
    এদের বিরোধিতা কুরআনের বিরোধিতা নয় কি?
    আর কুরআনের বিরোধিতা করলে ঈমানের উপর আগাত আসবে কি?
    ঈমান ভাঙ্গবে কি?

    অথচ নির্যাতিত পুরুষ, নারী ও শিশুরা আল্লাহ তাআ'লার দরবারে ওলি ও নাসির চাইতেছে।
    হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে
    العلماء ورثة الانبیاء
    উলামায়ে কেরাম নবীগণের ওয়ারেস এটা আপনার স্বরণ আছে কি?
    ★আপনি তো একজন আলেম /দাবিদার ★
    যে ব্যক্তি ইলম অনুযায়ী আমল করে তাকে আলেম বলে একথাটা আপনার স্বরণ আছে কি?
    এটা আপনি ভুলে গেলেন কি?
    এটা আপনার ভুলে গেলে চলবে কি?
    জিহাদ ও ক্বিতালের আয়াতগুলো ইলমের অন্তর্ভুক্ত নয় কি?
    জরুরতের সময় আপনি যে চুপ থাকতেছেন আপনার হুকুম কি?
    আপনি যে ক্বিতাল ফরজ বিধান জানা সত্ত্বেও এর বিরোধিতা করতেছেন আপনার ঈমান থাকবে কি?

    আল্লাহ তাআ'লা বলেন
    সূরা আল আনফাল (الأنفال), আয়াত: ৬৫

    يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّبِىُّ حَرِّضِ ٱلْمُؤْمِنِينَ عَلَى ٱلْقِتَالِ

    অর্থঃ হে নবী, আপনি মুসলমানগণকে উৎসাহিত করুন ক্বিতালের জন্য।

    ★আল্লাহ তাআ'লা নবীগণকে নির্দেশ দিচ্ছেন ক্বিতালের উদ্বুদ্ধ করার জন্য

    উক্ত আয়াতে ৪টি জিনিস এসেছে
    ১) আল্লাহ তাআ'লা আদেশ দাতা
    ২) নবীগণ আদেশ প্রাপ্ত।
    ৩) প্রশ্ন ঃ কিসের?
    উওর ঃ ক্বিতালের উপর উদ্বুদ্ধকরণের।
    ৪) প্রশ্ন ঃ কাদেরকে?
    উত্তর ঃ ঈমানদারদেরকে।
    হে উলামায়ে কেরাম! নবীগণ দুনিয়া হতে চলে গেছেন। আপনারা তাদের উত্তরসূরি নয় কি?

    وحرض
    উদ্বুদ্ধকরণ নবীগণের দায়িত্ব ছিল, তাঁরা তো দুনিয়া হতে চলে গেছে। বর্তমানে এটা আপনাদের দায়িত্ব নয় কি?
    দায়িত্বে অবহেলা করলে জবাবদিহি করতে হবে তা মনে আছে কি?

    আপনি এটাও প্রশ্ন করতে পারেন আমিতো একা করব কি?
    তাহলে শুনুন আল্লাহ তাআ'লা বলেন

    সূরা আন নিসা (النّساء), আয়াত: ৮৪

    فَقَٰتِلْ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ لَا تُكَلَّفُ إِلَّا نَفْسَكَ وَحَرِّضِ ٱلْمُؤْمِنِينَ عَسَى ٱللَّهُ أَن يَكُفَّ بَأْسَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ وَٱللَّهُ أَشَدُّ بَأْسًا وَأَشَدُّ تَنكِيلًا

    অর্থঃ আল্লাহর রাহে যুদ্ধ করতে থাকুন, আপনি নিজের সত্তা ব্যতীত অন্য কোন বিষয়ের যিম্মাদার নন! আর আপনি মুসলমানদেরকে উৎসাহিত করতে থাকুন। শীঘ্রই আল্লাহ কাফেরদের শক্তি-সামর্থ খর্ব করে দেবেন। আর আল্লাহ শক্তি-সামর্থের দিক দিয়ে অত্যন্ত কঠোর এবং কঠিন শাস্তিদাতা।

    হে সম্মানিত উলামায়ে কেরাম এটা আপনাদের দায়িত্ব নয় কি?
    ওলি ও নাসিরের দায়িত্ব পালন এটা বিধর্মীদের কাজ, না আপনাদের কাজ?
    এখন আমাদের জন্য করনীয় কি?
    চলবে...

  • #2
    মাশাআল্লাহ ৷ ভাই অনেক সুন্দর লিখেছেন ৷
    আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকাহ দান করুক ৷
    চালিয়ে যান ....

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লাহু আহসানাল যাজা।
      পূর্বের গুনাহের কথা মনে পড়লে আল্লাহর দরবারে হাজিরা ও তাওবা করার তাওফিক দান করুন । আমিন।
      ইসলামের জন্যে এমন লোকদের প্রয়োজন, যারা এই দ্বীনকে আঁকড়ে ধরে থাকবে।
      =আল্লামা জুনাঈদ বাবুনগরী হাঃফিঃ

      Comment

      Working...
      X