Announcement

Collapse
No announcement yet.

এরা বড় পীর, বড় বুযুর্গ. নাকি ফাসেক এবং আহবার ও রুহবান ?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • এরা বড় পীর, বড় বুযুর্গ. নাকি ফাসেক এবং আহবার ও রুহবান ?

    ফাসেক এখন বড় পীর, বড় বুযুর্গ
    যা কেয়ামতের অন্যতম আলামত।

    রাসূল সা. এবং সাহাবাদের সম্পর্কে কুরআনে ইরশাদ হয়েছে-
    তারা কুফফারদের প্রতি অতি কঠোর নিজেদের মধ্যে দয়ালু(সূরা মুহাম্মদ)

    অথচ এ দেশের বেশির ভাগ ইসলাম প্রীয় মানুষ ঐ সমস্ত লোকদেরকে বড় বুযুর্গ - বড় পীর মানে যাদের মধ্যে কুফফারদের প্রতি কঠোরতার মৌলিক গুণটি নেই।
    যারা কোন দিন এদের অনুসারীদেরকে কিতালের ওয়াজ করে না।
    বিশ্বের মুজাহিদদের পক্ষে এরা একটি কথাও উচ্চারন করে না।

    নবীজী সা. এর ওফাতের সময় তাঁর ঘড়ে চারটি তরবারী ছিল অথচ এদেশের অধিকাংশ পীরদের অবস্থা হল এরা ঘড়ে অস্র রাখবে তো দুরের কথা সেটা চিন্তাও করে না।
    এরা ৬০/৭০ বছর জিন্দিগী অতিবাহিত করে ফেলে অথচ কোন দিন বন্দুকের ট্রিগার চাপার সৌভাগ্য হয়না।

    মানুষ এদেরকে পীর .বুযুর্গ .শায়খ উপাধী দেয়। পিছে পিছে ঘুরে।
    অথচ ইসলাম বলে এরা ফাসেক. পথভ্রষ্ট আহবার ও রুহবান । এরা আল্লাহর গযবে পতিত।

    এই সমস্ত লোকদের উপর গভীর দৃষ্টি রাখা উচিত
    যাতে প্রয়োজনের সময় সাধারন মুসলমানদের সামনে এদের ডিটেইলস পেশ করা যায়।
    Last edited by tamim rayhan; 01-13-2016, 02:48 PM.

  • #2
    যারা বুঝে শুনে এসব করছে তারা অবশ্যই অপরাধী।
    আর যারা ইচ্ছা করে করছে না, তাদের হুকুমটা হয়তো ভিন্ন ও হতে পারে।আল্লাহু আলাম।
    আল্লাহ তায়ালা আমাদের উলামায়ে কেরামদেরকে আরো বেশী সৎ সাহস,গাইরত,তাওাক্কুল ,সবর দান করে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।

    Comment


    • #3
      আসলে এদেশের মানুষ শুরু থেকেই এধরনের ফেতনায় পতিত। যার দরুন তারা কোনটা বাস্তব বুঝে উঠতে পারেনা।
      আবার রুহবানরা এ ধরনের বয়ানও করেনা। তাই আমাদেরকে উম্মাহর সামনে বাস্তব বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে।
      আল্লাহ্* আমাদেরকে তৌফিক দান করুন আমীন!
      ''সত্য ও মিথ্যার দ্বন্দ্বে সত্যের বিজয় অবধারিত''

      Comment


      • #4
        সালমান রুমি ভাইয়ের একটা লেখা এখানে কপি-পেস্ট করলাম

        'ব' এর পিঠে 'ড়' দের সত্যবিচ্যুতির একটি মনোজাগতিক কারণ

        অনেকেই মেনে নিতে পারেন না, সমাজের মুরব্বী আলেমগণ আসলেই ভুলের মধ্যে আছেন ৷ যারাই বা মেনে নিয়েছেন ,তাদেরও অনেকেই দ্বিধা-দ্বন্দ্বে থাকেন যে,তারা হয়ত বুঝেসুজেই জিহাদ-বিমুখতা গ্রহণ করেছেন৷ আমি যখন হযরত আসেম ওমর (হাঃ)এর বই দিয়ে এপথে দূর্বলভাবে হাঁটতে শুরু করি, তখন প্রথম দিকে মুরুব্বীদের মতের বিপরীত একেকটি কথা পড়তাম ,আর এক-আধ মিনিট বিরতি দিয়ে ভাবতাম, আমাদের মুরুব্বীরা নিশ্চই এসব কথা জানেন,এরপরও যখন বাহ্যিক দাবীর বিপরীত কাজ করছেন, তার অর্থ, এতে নিগূঢ় কোন রহস্য আছে৷
        আসলেই একজন ভন্ড পীরকে যত সহজে ঠগ ও প্রতারক ভাবা যায় , একজন "হকপন্থী"(!) কেএমনটা ভাবা ঠিক ততটাই কঠিন ৷
        এখানে আমি দেখাতে চেষ্টা করবো, আল্লাহর বিধান কার্যত অগ্রাহ্য করার পরও একজন মানুষ কেমন করে নিজের বিবেকের কাছে বিশ্বস্ত থাকতে পারে?! মনোজগতের কোন আবহের বশে এমনটা করা হয় ?!
        দ্বীনের জন্য যখন একজন মানুষ বেদনা অনুভব করেন ,তখন তার চোখে নানান বিপর্যয় ধরা পড়ে;কারো চোখে অনধিক , কারো চোখে একাধিক, আবার কারো চোখে ততোধিক৷ এসব বিষয় তার বিষাদ বাড়িয়ে দেয় ৷ তখন সে নিজের দেখার উপর ভিত্তি করে একটা কিছুকে নিজের মিশন বানিয়ে নেয় , আর এখানেই ঘটে পদস্খলন৷ এক্ষেত্রে অবশ্যি পরিবেশ এবং পূর্বসূরীদের ভক্তিরও যথেষ্ট প্রভাব থাকে৷
        এভাবেই একজন নিষ্ঠাবান ধর্মসেবক কুরআন নির্দেশিত পথ থেকে যোজন যোজন দূরে চলে যায়৷ঐ যে গোড়ায় নিজের দেখার উপর ভিত্তিস্থাপন!
        একারণেই একজন ভন্ডপীর আর একজন জিহাদবিমুখ অক্লান্ত পরীশ্রমী দ্বীনদরদীকে এক করে দেখা যায় না৷ দেখতে বলাও হয়না৷ যেটি করতে বলা হয়,সেটি হচ্ছে,তাদের অনুসরণ ছেড়ে দেয়া৷ আমরা গালমন্দও চাইনা, অতিশয়তার চূড়ান্ত রূপ পূজাও চাই না৷
        আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন৷

        Comment


        • #5
          ইসলামেকি কোন পীর হওয়ার সুযোগ আছে?

          Comment


          • #6
            আসলে মানুসের (মানুষের) একটা বিবেক থাকা চাই।বর্তমানে মানুষ গুলা হলো মাতাল,যে যা বলে তাতেই সন্তস্ট।।।আল্লাহ আমাদেরকে বিবেক দান করুন,আমিন।।।।
            আসুক না যত বাধাঁ যত ঝর সাইক্লোন কিতালের পথে মোরা চলবোই

            Comment

            Working...
            X