Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৪ই রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ০৮ই মে, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৪ই রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ০৮ই মে, ২০২০ঈসায়ী।

    বিশ্বের দীর্ঘতম লকডাউনের মধ্যে কাশ্মিরের জীবনযাত্রা যেমন



    ২০১৯ সালের আগস্টে ভারত মালাউন মোদি সরকার কাশ্মিরের স্বায়ত্তশাসন বাতিল করে সেখানে যখন দিল্লীর সরাসরি শাসন জারি করে, তখন সেখানে লকডাউন জারি করেছিল সরকার। ভারতের একমাত্র মুসলিম সংখ্যাগুরু অঞ্চলে অধিবাসীদেরকে যখন ঘরের মধ্যে বন্দী করে রাখা হয়েছিল, তখন কাশ্মিরের রাস্তায় টহল দিচ্ছিল মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনী। দিল্লীর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সরকার তখন এ অঞ্চলের ফোন ও ইন্টারনেট সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিলো।

    জানুয়ারির শেষ দিকে প্রায় ছয় মাস বিশ্ব থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকার পর কাশ্মির উপত্যকার মানুষ ২জি ইন্টারনেট ব্যবহারের এবং সরকার অনুমোদিত কিছু সাইট দেখার সুযোগ পায়। কিন্তু মার্চের শেষের দিকে কাশ্মিরে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি ধরা পড়ার পর এ অঞ্চলে নতুন করে লকডাউন জারি করা হয় এবং চলাফেরা এবং সামাজিক মেলামেশার উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। মসজিদগুলো সাধারণত দিনে পাঁচবার নামাজের সময় ভর্তি থাকতো। সেই মসজিদ ও বাজারগুলো খালি হয়ে যায়। ৪ মে পর্যন্ত ১২.৫ মিলিয়ন জনসংখ্যার এ অঞ্চলে ৭০১ জন কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগি চিহ্নিত হয়েছে এবং আটজন মারা গেছে।
    সারা বিশ্বেই যেখানে লকডাউনের সময় অনলাইনে চলে গেছে জীবনযাত্রা, সেখানে কাশ্মিরে সেটা অসম্ভব কারণ ৪জি নেটওয়ার্ক এখনও বিচ্ছিন্ন রয়েছে এখানে জীবন চালিয়ে যাওয়াটা কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বলা হচ্ছে স্বাধীনতাকামীরা যাতে হামলার পরিকল্পনা করতে না পারে, সে জন্য এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

    বিশ্বের যে কোন দেশের তুলনায় ভারত সবচেয়ে বেশি ইন্টারনেটের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে থাকে এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারতের এই অপকৌশল প্রয়োগের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। কোন রাজ্যকেই জম্মু ও কাশ্মিরের মতো এত বেশি লকডাউন সহ্য করতে হয়নি। শুধু ২০১৯ সালেই ৫৫ বার ইন্টারনেট বন্ধ করা হয় এ অঞ্চলে। এর মধ্যে আগস্টে দিল্লী যখন লকডাউন জারি করে সেখানে, তখন রেকর্ড ২১৩ দিন পর্যন্ত একটানা সংযোগ বন্ধ রাখা হয়।

    বহু মাসের লকডাউনের অবসাদ এবং কর্তৃপক্ষের প্রতি অনাস্থা সত্ত্বেও কাশ্মীরীরা মূলত এই আশায় লকডাউনকে মেনে নিয়েছে যে, এতে করে হয়তো ভাইরাসের সংক্রমণ বন্ধ হবে। ৩৪ বছর বয়সী ব্যবসায়ী তাসাদুক বললেন, “আগস্টের লকডাউনের ব্যাপারে আমাদের কোন সম্মতি ছিল না। কর্তৃপক্ষ সে সময় আমাদের বিরুদ্ধে বর্বর আচরণ করেছে”।

    চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, ইন্টারনেটের উপর বিধিনিষেধের কারণে স্বাস্থ্যসেবার উপর তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। কারণ ২জি ধীর ইন্টারনেট ব্যবহার করে তারা প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য নির্দেশনা ডাউনলোড করতে পারছেন না। জেলা হাসপাতালের এক চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “কোভিড-১৯ এর ব্যাপারে সমস্ত গবেষণায় সাম্প্রতিক, এবং সেগুলো সম্পর্কে তথ্যের একমাত্র উৎস হলো ইন্টারনেট। প্রতিদিনই এই ভাইরাসের ব্যাপারে নতুন তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে, যেগুলো আমাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে, কিন্তু ২জি ইন্টারনেটের কারণে আমরা সেটা করতে পারছি না।

    ডাক্তাররা বলেন, সামান্য ১০ পাতার পিডিএফ ডাউনলোড হতেও কয়েক ঘন্টা লেগে যায়। “নতুন গবেষণার তথ্য পাওয়াটা আমাদের জন্য খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে”। ডাক্তাররা বলেছেন, তারা এখন হোয়াটসঅ্যাপে তাদের সহকর্মীদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে তথ্য পাওয়ার চেষ্টা করছেন। যেহেতু অনেক ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি রয়েছে ইন্টারনেটে, সে কারণে এটা যাচাই করাও তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে যে কোন তথ্য সঠিক আর কোনটা ভুল।

    আবার কর্তৃপক্ষ এর মধ্যেও ভিন্নমত দমন অব্যাহত রেখেছে। যে সব ডাক্তার প্রকাশ্যে সুরক্ষা সরঞ্জামের দাবি জানিয়েছিলেন, তাদেরকে জম্মুর প্রত্যন্ত হাসপাতালে বদলি করে দেয়া হয়েছে। টাইম ম্যাগাজিনকে ডাক্তাররা জানিয়েছেন, যে সব ডাক্তার তাদের উদ্বেগের কথা প্রকাশ্যে জানাবে, তাদের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হবে”। এক ডাক্তার জানিয়েছেন, “আমাদের স্বাস্থ্য অবকাঠামো খুবই দুর্বল”। পর্যাপ্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম না থাকার কারণে এক ডাক্তার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।

    কারো কারো মতে এই দমনমূলক পদক্ষেপগুলো থেকে বোঝা যায় মহামারীর মধ্যেও কাশ্মিরের ব্যাপারে ভারত সরকারের নীতি বদলায়নি। ইন্টারনেট স্বাধীনতার জন্য প্রচারণা চালাচ্ছে সফটওয়্যার ফ্রিডম ল সেন্টার নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এর লিগ্যাল ডিরেক্টর মিশি চৌধুরী বললেন, “যে প্রশাসন ইতিহাসের দীর্ঘতম ইন্টারনেট নিষেধাজ্ঞা জারি করতে প্রস্তুত, তারা শুধুমাত্র নিজেদের সেন্সরশিপ আর নজরদারির অধিকারেই বিশ্বাস করে”।

    বিশ্বের দীর্ঘতম লকডাউন থেকে যে শিক্ষা পাওয়া যাচ্ছে, সেটা ভাইরাসের বিষয়ে ততটা নয়, যতটা গণতন্ত্রের বিষয়ে। চৌধুরী বললেন, “এমনকি একবিংশ শতাব্দীতে বৈশ্বিক মহামারীর মধ্যে যেখানে বাকি বিশ্বের কাছে ইন্টারনেট জরুরি সেবা হয়ে উঠেছে, সেখানে এ অঞ্চলের আট মিলিয়ন মানুষ ইন্টারনেট বিচ্ছিন্নতার কারণে শিক্ষা, জীবিকা, বিনোদন, এবং মানসিক স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে”। “এমনকি এসমস্ত ধোঁকাবাজির গণতান্ত্রিক দেশও সুইচ বন্ধ করে দিতে পারে এবং মানুষের সমস্ত অধিকার কেড়ে নিতে পারে”।
    সূত্র: টাইম


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/08/37544/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে রাসায়নিক কারখানায় বিষাক্ত স্টাইরিন গ্যাস লিক করে শত শত লোক অসুস্থ, আট জনের মৃত্যু



    ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে একটি রাসায়নিক কারখানায় বিষাক্ত স্টাইরিন গ্যাস লিক করে দু’শতাধিক লোক অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, নিহত হয়েছেন অন্তত আটজন।

    এদিন (বৃহস্পতিবার) ভোররাতে গ্যাস লিকের এই ঘটনাটি ঘটেছে বিশাখাপত্তনম শহরে ‘এলজি পলিমারস’ নামে একটি সংস্থার রাসায়নিক কারখানায়। চিকিৎসকরা বলছেন, ওই এলাকার ‘শত শত লোক’ নানা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন – যাদের কারও চোখে অসম্ভব জ্বালা করছে, কেউ কেউ প্রচন্ড শ্বাসকষ্টে ভুগছেন। গ্যাস বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে এলাকার অসংখ্য লোক আতঙ্কে ঘরবাড়ি ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন।

    বিষাক্ত গ্যাসের সংস্পর্শে আসা মানুষজন অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছেন, অচেতন হয়ে কেউ কেউ রাস্তাতেই লুটিয়ে পড়ছেন – এমন নানা ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়েছে।

    কীভাবে ঘটল এই দুর্ঘটনা?
    প্রশাসন ধারণা করছে, এলজি পলিমারসের ওই কারখানায় ঠিকমতো সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। ওই রাসায়নিক কারখানাটি গত ২৪ মার্চ ভারতে লকডাউন শুরু হওয়ার সময় থেকেই বন্ধ ছিলো – আর আজ দেড় মাস পর অবশেষে সেটি খুলবে বলে স্থির ছিলো।

    অন্ধ্রপ্রদেশের শিল্পমন্ত্রী গৌতম রেড্ডি বলেছেন, “কারখানাটি নতুন করে চালু করার আগে সব পদ্ধতি ও নির্দেশিকা ঠিকমতো পালন করা হয়নি বলেই আমরা সন্দেহ করছি।” এদিন ভোররাতে সাড়ে তিনটে নাগাদ যখন এই দুর্ঘটনা ঘটে, তখন কয়েকজন কর্মচারী ওই কারখানার ভেতরেই ছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন এ ব্যাপারে তাদের কাছে কোনও তথ্য নেই। বিষাক্ত গ্যাসের ধোঁয়া কারখানাটিকে ঘিরে ৩ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। কর্তৃপক্ষ এখন পুরো জায়গাটি থেকে বাসিন্দাদের নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে আনছেন।

    জেলা প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, গ্যাস লিক নিয়ন্ত্রণে প্রাথমিকভাবে নানা চেষ্টা চালানো হলেও তা সফল হয়নি। অবশ্য অনেক পরে এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলেই স্থানীয় সংবাদমাধ্যম রিপোর্ট করছে।

    লিক হওয়া গ্যাসটি ছিল ‘স্টাইরিন’
    এদিকে অন্ধ্রপ্রদেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের কর্মকর্তা রাজেন্দ্র রেড্ডি জানিয়েছেন, লিক হওয়া গ্যাসটি ‘স্টাইরিন’ – যা সাধারণত শীতল বা হিমায়িত আকারে থাকে। রাজেন্দ্র রেড্ডি আরও জানান, “লিকের কারণে যাদের শরীরে এই গ্যাস প্রবেশ করেছে, তাদের ওপর দীর্ঘমেয়াদে কী ধরনের প্রভাব পড়তে পারে আমরা এখন সেটাই বোঝার চেষ্টা করছি।” আপাতত, বিশাখাপত্তনমে প্রশাসন মানুষজনকে ভেজা কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে রাখার পরামর্শ দিচ্ছে। ভারতে রাসায়নিক কারখানা থেকে গ্যাস লিক করার ইতিহাস খুবই মর্মান্তিক।

    ১৯৮৪ সালের ডিসেম্বরে ভোপাল শহরে ইউনিয়ন কার্বাইডের সার কারখানা থেকে যে ‘মিক’ গ্যাস ছড়িয়ে পড়েছিল তা থেকে হাজার হাজার মানুষ মারা গিয়েছিলেন। সেই ‘ভোপাল গ্যাস ট্র্যাজেডি’কে বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় শিল্প দুর্ঘটনা বলে বর্ণনা করা হয়। ভোপালে সেই গ্যাস লিকের এত বছর বাদেও ওই এলাকায় আজও শিশুরা পঙ্গুত্ব নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে বলে ভিক্টিমরা জানিয়েছেন। সূত্র: বিবিসি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/08/37547/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      উত্তরপ্রদেশে মালাউন পুলিশের বাড়াবাড়িতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে অস্থায়ী কারাগারে তাবলিগ জামাত নেতার মৃত্যু



      ভারতের বিজেপিশাসিত উত্তর প্রদেশের জৌনপুর জেলা তাবলিগ জামাতের আমীর নাসিম আহমেদ (৬৫) অস্থায়ী কারাগারে অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন।

      বুধবার ‘নবভারত টাইমস’ জানিয়েছে, জেলা প্রশাসন ওই তাবলিগ নেতাকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানোর পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করে। কোয়ারেন্টাইনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হওয়ায় সম্প্রতি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্মিত অস্থায়ী কারাগারে রাখা হয়েছিল। তিনি এখানে অসুস্থ হলে বারাণসীতে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে তাকে আবারও জৌনপুরের অস্থায়ী কারাগারে পাঠানো হয়। গত (মঙ্গলবার) রাতে ফের আচমকা তার অবস্থার অবনতি হয়। এসময় তাকে জৌনপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।

      জৌনপুরে অস্থায়ী কারাগারে রাখা জেলা তাবলিগ জামায়াতের প্রধান নাসিম আহমেদের বিরুদ্ধে দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজ থেকে ফেরা বাংলাদেশি নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়া এবং তাদের সম্পর্কে তথ্য গোপন করার অভিযোগে মামলা করা হয়েছিলো।

      জৌনপুর শহরের ফিরোজপুরের বাসিন্দা নাসিম আহমদকে গত ২ এপ্রিল পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিলো। করোনার সংক্রমণের আশঙ্কায় পুলিশ তাদেরকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পাঠায়। সেখানে তাদের শরীরে করোনা ধরা পড়েনি। যদিও পরে তাদেরকে অস্থায়ী কারাগারে পাঠানো হয়। মঙ্গলবার রাত দেড়টার দিকে তার স্বাস্থ্যের আরও অবনতি ঘটে এবং পরে তাকে জৌনপুর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

      ওই তাবলিগ নেতার বিরুদ্ধে ১৪ জন বাংলাদেশীসহ ১৬ তাবলিগ জামাত সদস্যকে একটি বড় মসজিদ থেকে সরিয়ে নিয়ে লাল দওয়াজা এলাকায় একটি বাড়িতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ ছিলো।

      এদিকে, অস্থায়ী কারাগারে তাবলিগ জামায়াতের জেলা প্রধানের মৃত্যুর পরে সেখানে থাকা অন্য তাবলিগ সদস্যরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।

      মরহুম নাসিম আহমেদের পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছেন, ব্যবস্থাপনার অবহেলার কারণে নাসিম আহমেদ মারা গেছেন। মরহুম নাসিমের ঘনিষ্ঠ মুহাম্মাদ শোয়েব জানান, নাসিমের আগেও সমস্যা ছিল। নয়াদিল্লীর স্যার গঙ্গারাম এবং লক্ষনৌয়ের পিজিআই হাসপাতালে তার চিকিৎসা করা হচ্ছিলো। পুলিশ কর্মকর্তাদের বারবার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাকে বাড়িতে যেতে দেওয়া হয়নি। যার কারণে তার স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে এবং তিনি মারা যান।

      সূত্র: পার্সটুডে


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/08/37550/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X