Announcement

Collapse
No announcement yet.

‘শিশু যোদ্ধা’ নিয়োগ বাড়িয়েছে তালেবান।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ‘শিশু যোদ্ধা’ নিয়োগ বাড়িয়েছে তালেবান।

    আফগানিস্তানে শিশুদের যুদ্ধে সৈনিক হিসেবে ব্যবহার বাড়িয়েছে তালেবান, দাবি করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ৷ কিছুক্ষেত্রে দশ বছর বয়সি শিশুদের সৈনিক হিসেবে ব্যবহারের তথ্য মিলেছে৷


    আফগানিস্তানের কুন্দুস প্রদেশের একটি জেলায় গতবছর কমপক্ষে ১০০ শিশুকে সৈনিক হিসেবে যুদ্ধে নিয়োগ করেছে তালেবান, বুধবার হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডাব্লিউ) এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এই তথ্য৷

    যদিও গত নব্বই দশক থেকে তালেবান শিশুদের সৈনিক হিসেবে ব্যবহার করছে, তাসত্ত্বেও কুন্দুসের স্থানীয় বাসিন্দা এবং বিশ্লেষকরা বলছেন গত বারো মাসে এই ব্যবহারের পরিধি অনেক বেড়েছে৷ গত এপ্রিল থেকে আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে হামলার পরিমাণ বাড়িয়েছে জঙ্গি গোষ্ঠীটি৷ আর সেসব হামলায় ব্যবহার হচ্ছে শিশু সৈনিকরাও৷

    তবে আন্তর্জাতিক মানবিক আইনে ১৫ বছর কম বয়সি কাউকে যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করাকে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়৷

    এইচআরডাব্লিউ-র গবেষণা মূলত কুন্দুসকে ঘিরে৷ সংস্থাটি মনে করে, সেখানকার মাদ্রাসাগুলোতে শিশুদের জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেয়া হয়৷ বিশেষ করে কিভাবে অস্ত্র পরিচালনা করতে হয় এবং বোমা তৈরি ও ব্যবহার করতে হয় তা শিখানো হয় শিশুদের৷ আর মূলত গরিব পরিবারের শিশুরা এসব মাদ্রাসার শিক্ষার্থী৷

    তালেবান অবশ্য শিশুদের যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে৷ তাদের দাবি হচ্ছে, শারীরিক এবং মানসিকভাবে পরিপক্কদের সৈনিক হিসেবে নিয়োগ করা হয় এবং যাদের এখনো দাঁড়ি গজায়নি তাদের কোনো অভিযানে অন্তর্ভূক্ত করা হয় না৷

    উল্লেখ্য, কুন্দুসে ২০১৪ সাল অবধি ন্যাটো নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক বাহিনী অবস্থান করেছে৷ তারা সেখান থেকে চলে আসার পর ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে প্রদেশটির অধিকাংশ এলাকা তালেবান দখল করে নেয় এবং এখনো সেসব অঞ্চল জঙ্গি গোষ্ঠীটির দখলে রয়েছে৷





    http://m.dw.com/bn/%E0%A6%B6%E0%A6%B...%A8/a-19053899
    ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

  • #2
    সুলাইমান আলাইহিচ্ছালাম বিবিদের সাথে মিলিত হওয়ার সময় সন্তান মুজাহিদ বানানোর নিয়ত করেছেন । তালেবানগন তাঁরচেয়ে এডভান্স আর কি হতে পারবেন।

    Comment


    • #3
      আল্লাহ তায়ালা মানুষ বানানোর সময় রক্তপাত কারি হিসেবে বানিয়েছেন, এবং এতে কি কল্যান বিদ্যমান এটা আল্লাহর খলিফা হওয়ার জন্য যাদের বিবেচনা করাযায় না তাদের বুঝে না আসাই স্বাভাবিক।

      Comment


      • #4
        তালেবান হলো এমন সংস্থা, যারা ছোট্র কালেই সবগুলো যুদ্ধাস্ত্রের নাম মুখস্থ করে ফেলে। যেটা আমাদের এদেশের বাচ্চাদের ফিল্মের নাম মুখস্থ করার মত। তালেবান হলো এমন এক সংগঠন, যারা ছোট্র কালেই কোরআন মুখস্থ করে ফেলে। যা আমাদের দেশের বাচ্চাদের দ্বারা প্রায় অসম্ভব।
        আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
        আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

        Comment


        • #5
          তোমরাও তোমাদের শিশুদের ময়দানে পাঠাও

          Comment


          • #6
            [QUOTE=bokhtiar;32449]তালেবান হলো এমন সংস্থা, যারা ছোট্র কালেই সবগুলো যুদ্ধাস্ত্রের নাম মুখস্থ করে ফেলে। যেটা আমাদের এদেশের বাচ্চাদের ফিল্মের নাম মুখস্থ করার মত। তালেবান হলো এমন এক সংগঠন, যারা ছোট্র কালেই কোরআন মুখস্থ করে ফেলে। যা আমাদের দেশের বাচ্চাদের দ্বারা প্রায় অসম্ভব।[/QUOTE

            আল্লাহু আকবার! আল্লাহু আকবার! আল্লাহু আকবার! আল্লাহ আমাদের দেশেও এমন একটা পরিবেশ তৈরী করে দিন!

            Comment


            • #7
              Originally posted by murabit View Post
              সুলাইমান আলাইহিচ্ছালাম বিবিদের সাথে মিলিত হওয়ার সময় সন্তান মুজাহিদ বানানোর নিয়ত করেছেন । তালেবানগন তাঁরচেয়ে এডভান্স আর কি হতে পারবেন।
              সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবার! আল্লাহ আমাদের পুরো গোষ্ঠীকে মুজাহিদ হিসেবে কবুল করুন!
              রমজান মাস! এমন ভালো নিয়ত অন্তরে রাখা চাই...!
              হায়! আমরা কতই না গাফেল!
              বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।

              Comment


              • #8
                সেদিন গুয়ান্তানামবের একটি ইমেজ দেখলাম যে সেখানে রদের ভিতর একজন বয়স্ক বন্দির কলে একজন ছট শিশু বন্দি শুয়ে আছে।(এরকম অনেক ইমেজ ও ভিডিয় নেটে আছে)
                তো অ্যামেরিকা যখন শিশুদেরকে বন্দি করে, কারাগারে নির্যাতন করে তখন মানবাধিকার সংস্থার মাথায় কিছু হয়না।কিন্তু যখন তারা শুনে যে মযলুম শিশুরা অস্ত্র হাতে নিয়েছে, যিহাদে গিয়েছে তখন তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়।"হায় হায় মানবাধিকারের কত বড় অধপতন!জাতিত ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে!" ইত্যাদি ইত্যাদি।তা সংবাদটা সত্য হক কিবা মিথ্যা হক।
                যখন আমেরিকা বম্বিং করে আফগানিস্থানে হাজার হাজার নিরিহ মানুষ(যুবক,বৃদ্ধ,নারি শিশু সবাই) হত্যা করে তখন মানবাধিকার তুমি কৈ থাক।যখন বারমায় রহিংগা ভাইদের আগুনে পুরান হয় তখন মানবাধিকার তুমি কৈ থাক।
                তমাদের চখে কয়েক্তা ছোট ছোট হামলার কারনে তালেবান সন্ত্রাসি হয়ে গ্যাছে।আর কত বড় বড় হামলার পরে যে তোমাদের আমেরিকা-বারমাকে সন্ত্রাসি মনে হবে আল্লাহই ভাল যানেন।
                হে আল্লাহ আপনি এই সমস্ত্য মানবাধিকার সংস্থা, বি বি সি, সি এন এন এর ধোঁকাবাজি মানুসের কাছে প্রকাস করে দ্যান,তাদেরকে অপমানিত করেন,তাদের লাঞ্চিত করেন।আমিন।

                Comment


                • #9
                  তাদের নিকট তো বছরের বালেগ ছেলেও শিশু যতক্ষণ না তারা ১৮ বছরে পদার্পন করে। কিন্তু এরা তো আল্লাহর পথে জিহাদ করার জন্য চলে আসে এরা তো হযরত মুয়ায ও মুয়াওয়াজের উত্তরাধিকারী- যারা বয়স কম হওয়ায় জিহাদে যাওয়ার অনুমতি না পেয়ে কুস্তিগীরিতে নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করে জিহাদে যাওয়ার অনুমতি হাসিল করেছিল।
                  কারাগারের সেই ছেলেটি যে কুরআন তেলাওয়াত করছিল মধুর সুরে তার বয়স কত-ই বা হবে বড়জোর ১৩ কি ১৪ তাহলে তার কথা তো তাদের রিপোর্টে আসে না। নিচের লিংকটিতে ছেলেটির চিত্র এখন সাক্ষী হয়ে আছে যে, বিশ্বমোড়লদের বর্বরতা কোন পর্যায় পৌঁছেছে।
                  https://www.youtube.com/watch?v=AFlF-xiXbbU

                  Comment


                  • #10
                    জাযাকাল্লাহ
                    আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল https://t.me/fathulislam


                    Comment


                    • #11
                      মাশাল্লাহ।
                      মাশাল্লাহ।
                      মাশাল্লাহ।
                      মাশাল্লাহ।

                      Comment


                      • #12
                        মাশআল্লাহ।
                        অনেক সুন্দর পোষ্ট করছেন

                        আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
                        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                        Comment


                        • #13
                          কি আশ্চার্য যদি 10 বছরের শিশুকে হত্যা করা হয় তবে তা আন্তর্জাতিক ভাবে কোনও অপরাধ নই । আর এই শিশুই যখন নিজের জীবন বাচাতে, এই নির্মম নির্যাতন থেকে রক্ষা পেতে হাতে অস্ত্র তুলে নেয়, তখন সকল তাগুতের মাতায় আগুন লেগে যায় । হে তার তাগুতের গুষ্টি! আমাদের বাপ দাদাদের ইতিহাস দেখছি যাদের 10 বছরের দুই সন্তান তোমাদের তাগুতদের মাতা( আবু জাহেল ) কর্তন করে ছিল, আমরা তাদের সন্তান ।
                          হে কাফেরের দল! জেনে রাখ,
                          তোমাদের কাছে মদ যতটানা প্রিয় মু'মিনদের কাছে দ্বীনের জন্য জীবন দেওয়া, তার চেয়ে অনেক বেশি প্রিয়।

                          Comment

                          Working...
                          X