Announcement

Collapse
No announcement yet.

রাসূল আমাদের জন্য এতটা করলেন, কিন্তু আমরা …?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • রাসূল আমাদের জন্য এতটা করলেন, কিন্তু আমরা …?


    রাসূল আমাদের জন্য এতটা করলেন, কিন্তু আমরা …?

    عن عبد الله بن عمرو بن العاص، أن النبي صلى الله عليه وسلم: تلا قول الله عز وجل في إبراهيم: {رب إنهن أضللن كثيرا من الناس فمن تبعني فإنه مني} [إبراهيم: 36] الآية، وقال عيسى عليه السلام: {إن تعذبهم فإنهم عبادك وإن تغفر لهم فإنك أنت العزيز الحكيم} [المائدة: 118]، فرفع يديه وقال: «اللهم أمتي أمتي»، وبكى، فقال الله عز وجل: «يا جبريل اذهب إلى محمد، وربك أعلم، فسله ما يبكيك؟» فأتاه جبريل عليه الصلاة والسلام، فسأله فأخبره رسول الله صلى الله عليه وسلم بما قال، وهو أعلم، فقال الله: " يا جبريل، اذهب إلى محمد، فقل: إنا سنرضيك في أمتك، ولا نسوءك. صحيح مسلم (202)

    আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনু আল আস রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ্* তায়ালা কুরআনে ইবরাহীম (আলাইহিস সালাম)-এর দোয়া বর্ণনা করেন: (অর্থ) হে আমার প্রতিপালক! এ সকল প্রতিমা বহু মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে, সুতরাং যে আমার অনুসরণ করবে, সে আমার দলভুক্ত, কিন্তু কেউ আমার অবাধ্য হলে তুমি তো ক্ষমাশীল পরম দয়ালু” (১৪ঃ ৩৬)। আর ঈসা (আলাইহিস সালাম) এর দোয়া বর্ণনা করেছেন: (অর্থ) “তুমি যদি তাদেরকে শাস্তি দাও, তবে তারা তো তোমারই বান্দা, আর যদি তাদেরকে ক্ষমা কর, তবে তুমি তো পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়” (৫ঃ ১১৮)।
    তারপর তিনি তাঁর উভয় হাত উঠালেন এবং বললেন, হে আল্লাহ! আমার উম্মত, আমার উম্মত! আর কেঁদে ফেললেন। তখন মহান আল্লাহ বললেন: হে জিবরীল! মুহাম্মদের কাছে যাও, তোমার রব তো সবই জানেন, তাঁকে জিজ্ঞেস কর, তিনি কাঁদছেন কেন? জিবরীল (আলাইহিস সালাম) এসে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা বলেছিলেন, তা তাঁকে অবহিত করলেন। আর আল্লাহ তো সর্বজ্ঞ। তখন আল্লাহ তা’আলা বললেন: হে জিবরীল! তুমি মুহাম্মাদের কাছে যাও এবং তাঁকে বল, আপনার উম্মতের ব্যাপারে আপনাকে সন্তুষ্ট করে দেব, আপনাকে অসন্তুষ্ট করব না। -সহিহ মুসলিম: ২০২

    ইমাম নববী রহ. হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেন, ‘আপনার উম্মতের ব্যাপারে আপনাকে সন্তুষ্ট করে দেব, আপনাকে অসন্তুষ্ট করব না’ এর অর্থ হলো আপনার পুরো উম্মতকে জাহান্নাম হতে মুক্ত করে জান্নাতে প্রবেশ করাবো। -শরহু মুসলিম: ৩/৭৮
    এ হাদিস থেকে আমরা উপলব্ধি করতে পারি, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিয়ে কতটা ভাবতেন, তিনি আমাদের মুক্তির জন্য কতটা ব্যাকুল ছিলেন। প্রত্যেক নবীকেই আল্লাহ তায়ালা একটি দুয়া কবুলের গ্যারান্টি দিয়েছিলেন। তারা সেই দোয়া দুনিয়াতেই করে ফেলেছেন। কিন্তু আমাদের নবী তার দোয়াটি এমন কবীরা গুনাহকারীদের জন্য সংরক্ষিত রেখেছেন, যারা তাকে রাসূল হিসেবে মানে এবং সর্বনিম্ন পর্যায়ের হলেও নবীজির প্রতি তাদের ভালোবাসা রয়েছে। আহ! আমাদের ইমানের দুর্বলতার কারণে নবীজিকে যেভাবে ভালোবাসা দরকার সেভাবে আমরা ভালবাসতে পারিনা, রাসূলের অনুসরণ করিনা। কিন্তু তাই বলে নবীজি আমাদেরকে শাফায়াত থেকে বঞ্চিত করেননি। বরং আমাদের মতো কবীরা গুনাহকারীদের জন্যই তিনি তার মাকবুল দোয়াটি সংরক্ষিত রেখেছেন!!! সুবহানাল্লাহ! ভাবা যায়? ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসূলুল্লাহ।

    عن أبي هريرة، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «لكل نبي دعوة مستجابة، فتعجل كل نبي دعوته، وإني اختبأت دعوتي شفاعة لأمتي يوم القيامة، فهي نائلة إن شاء الله من مات من أمتي لا يشرك بالله شيئا». صحيح البخاري (6304) صحيح مسلم (199)

    আবূ হুরায়রা রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: প্রত্যেক নাবীর জন্য একটি বিশেষ দোয়া আছে যা অবশ্যই কবুল হবে। সকলেই তাদের দোয়া পৃথিবীতেই করে নিয়েছেন। আমি আমার দোয়াটি কিয়ামত দিবসে আমার উম্মতের জন্য রেখে দিয়েছি। আমার উম্মতের যে ব্যক্তি কোন প্রকার শিরক না করা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে সে ইনশাআল্লাহ আমার এ দোয়া লাভ করবে। -সহিহ বুখারী: ৬৩০৪; সহিহ মুসলিম: ১৯৯

    عن أنس، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: شفاعتي لأهل الكبائر من أمتي. رواه الترمذي (2435) وقال: هذا حديث حسن صحيح، ثم رواه (2436) من حديث محمد بن علي، عن جابر بن عبد الله، وزاد فيه أن جابر قال لمحمد: يا محمد، من لم يكن من أهل الكبائر فما له وللشفاعة؟.

    আনাস রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: আমার শাফা‘আত হল আমার উম্মতের কবীরা গুনাহকারীদের জন্য। -জামে তিরমিযি: ২৪৩৫
    জাবের রাযি. থেকেও অনুরূপ বর্ণনা রয়েছে। সেখানে জাবের রাযি. বর্ণনাকারী মুহাম্মদ ইবন আলী রহ. কে বলেন: হে মুহাম্মদ, যে ব্যক্তি কবীরা গুনাহকারী নয় তার (গুনাহ ক্ষমা হওয়ার জন্য) শাফায়াতের কি প্রয়োজন? (তার গুনাহ তো নামায ও অন্যান্য আমলের মাধ্যমে এমনিতেই মাফ হয়ে যাবে)। –জামে তিরমিযি: ২৪৩৬

    আমাদের সকল আমলই রাসূলের নিকট পেশ করা হয়। রাসূল তা জানতে পারেন এবং সেই অনুযায়ী কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তাকে আমাদের বিপক্ষে সাক্ষী হিসেবে দাড় করাবেন। তাই রাসূল বাধ্য হয়ে আমাদের বিপক্ষে সাক্ষ্য দিবেন। কিন্তু আমাদের মন্দ আমলের বিপক্ষে সাক্ষ্য দিতে রাসূল কতটা ব্যথিত হবেন তা নিচের হাদিস থেকে উপলব্ধি করা যায়।

    عن عمرو بن مرة، قال: قال لي النبي صلى الله عليه وسلم: «اقرأ علي» قلت: آقرأ عليك وعليك أنزل؟ قال: «فإني أحب أن أسمعه من غيري» فقرأت عليه سورة النساء، حتى بلغت: [فكيف إذا جئنا من كل أمة بشهيد وجئنا بك على هؤلاء شهيدا] {النساء: 41} قال: «أمسك» فإذا عيناه تذرفان. صحيح البخاري(4583)
    صحيح مسلم (800)

    আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, আমাকে কুরআন পড়ে শোনাও। আমি বললাম, আমি আপনাকে কুরআন শোনাবো? অথছ তা আপনার উপরই অবতীর্ণ হয়েছে। তিনি বললেন, অন্যের মুখে শ্রবণ করাকে আমি পছন্দ করি। এরপর আমি তাঁকে ‘সূরা নিসা’ পড়ে শুনালাম। যখন আমি এ আয়াত পর্যন্ত পৌঁছলাম, (অর্থ) ‘সুতরাং (তারা ভেবে দেখুক) সেই দিন তাদের অবস্থা কি হবে যখন আমি প্রত্যেক উম্মত থেকে একজন স্বাক্ষী উপস্থিত করবো এবং (হে নবী) আমি তোমাকে ঐসব লোক (অর্থাৎ এ উম্মতের) বিপক্ষে স্বাক্ষীরূপে উপস্থিত করবো।’ (সূরা নিসা: ৪১) তখন তিনি বললেন, থামো, থামো, তখন তাঁর দুচোখ থেকে টপ টপ করে অশ্রু ঝরছিল। -সহিহ বুখারী: ৪৫৮৩; সহিহ মুসলিম: ৮০০

    হাফেয ইবনে হাজার রহ. হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেন,

    والذي يظهر أنه بكى رحمة لأمته، لأنه علم أنه لا بد أن يشهد عليهم بعملهم وعملهم قد لا يكون مستقيما فقد يفضي إلى تعذيبهم، والله أعلم (فتح الباري لابن حجر 9/ 99)

    রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ আয়াত শুনে উম্মহর জন্য দয়াপরবশ হয়ে কেঁদেছেন। কেননা তিনি উম্মহর আমলের সাক্ষ্য দিবেন। আর তাদের আমল অনেক সময় ঠিকঠাক হবে না। তাই তাদেরকে শাস্তি দেয়া হবে। -ফাতহুল বারী: ৯/৯৯
    রাসূল শুধু আমাদের আখেরাতের শাস্তির জন্যই পেরেশান ছিলেন তাই নয়, বরং দুনিয়াতেও যেন আমাদের উপর কোন শাস্তি না আসে সে জন্যও তিনি ব্যাকুল ছিলেন।

    عن ابن عباس، قال: قال أبو بكر: يا رسول الله قد شبت، قال: شيبتني هود، والواقعة، والمرسلات، وعم يتساءلون، وإذا الشمس كورت. رواه الترمذي (3297) وقال: هذا حديث حسن.

    ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু একদিন বললেন: ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনি বৃদ্ধ হয়ে গেলেন। তিনি বললেন: আমাকে হুদ, ওয়াকিয়া, মুরসালাত, আম্মা ইয়াতাসা আলুন, ইযাশ শামসু কুওবিরাত- এই সূরাগুলো বৃদ্ধ করে ফেলেছে। -জামে’ তিরমিযি: ৩২৯৭

    ইমাম তুরপুশতি রহ. বলেন,

    يريد أن اهتمامي بما فيها من أهوال يوم القيامة والمثلات النوازل بالأمم الماضية أخذ مني مأخذه حتى شبت قبل أوان الشيب خوفا على أمتي. الميسر في شرح مصابيح السنة للتوربشتي (3/ 1123)

    অর্থাৎ এ সূরা সমূহে যে কিয়ামতের ভয়াবহ অবস্থা এবং পূর্ববর্তী উম্মহর শাস্তির বিবরণ এসেছে, তা আমাকে ভীতসন্ত্রস্ত করে দিয়েছে এবং আমি আমার উম্মাহর শাস্তির ভয়ে অকাল বার্ধক্যে পৌঁছে গেছি। -আলমুয়াসসার: ৩/১১২৩
    অপর হাদিসে এসেছে,

    عن عائشة، قالت: وكان إذا رأى غيما أو ريحا عرف في وجهه، قالت: يا رسول الله إن الناس إذا رأوا الغيم فرحوا رجاء أن يكون فيه المطر، وأراك إذا رأيته عرف في وجهك الكراهية، فقال: يا عائشة ما يؤمني أن يكون فيه عذاب؟ عذب قوم بالريح، وقد رأى قوم العذاب، فقالوا: هذا عارض ممطرنا. صحيح البخاري (4829)

    আয়েশা রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখনই মেঘ অথবা ঝঞ্ঝা বায়ু দেখতেন, তখনই তাঁর চেহারায় (ভয়ের চিহ্ন) ফুটে উঠত। আয়েশা রাযি. জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! মানুষ যখন মেঘ দেখে, তখন বৃষ্টির আশায় আনন্দিত হয়, কিন্তু আপনি যখন মেঘ দেখেন, তখন আমি আপনার চেহারায় আতংকের ছাপ দেখতে পাই। তিনি বললেন, হে আয়েশা! এতে যে আযাব নেই, এ ব্যাপারে আমি কিভাবে নিশ্চিত হবো? বাতাসের দ্বারাই তো এক কওমকে আযাব দেয়া হয়েছে। আরেক কওম তো আযাব দেখে বলেছিল, এ মেঘ আমাদের বৃষ্টি দান করবে। -সহিহ বুখারী: ৪৮২৯

    ইমাম ইবনে রযব হাম্বলী রহ. বলেন,

    إنما كان يظهر في وجه النبي صلى الله عليه وسلم الخوف من اشتداد الريح: لأنه كان يخشى أن تكون عذابا أرسل إلى أمته. وكان شدة خوف النبي صلى الله عليه وسلم على أمته شفقة عليهم، كما وصفة الله سبحانه وتعالى بذلك في قوله: [عَزِيزٌ عَلَيْهِ مَاعَنِتُّمْ حَرِيصٌ عَلَيْكُمْ بِالْمُؤْمِنِينَ رَءُوفٌ رَحِيمٌ]. {التوبة: 128}) فتح الباري 9/237)

    প্রবল বায়ু প্রবাহিত হলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারায় আতংকের ছাপ দেখা যেতো, কেননা তিনি আশংকা করতেন এটা হয়তো তার উম্মহর জন্য কোন শাস্তি হতে পারে। আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মহর জন্য এতটা ব্যাকুলতা ও ভয় ছিল উম্মহর প্রতি তার অতিশয় দয়ামায়ার কারণে। যেমনটা আল্লাহ তায়ালা তার ব্যাপারে বলেছেন, (অর্থ) ‘তোমাদের যে কোন কষ্ট তার জন্য অতি পীড়াদায়ক। সে সতত তোমাদের কল্যাণকামী, মুমিনদের প্রতি অত্যন্ত সদয়, পরম দয়ালু।’ (সূরা তাওবা: ১২৮) -ফাতহুল বারী: ৯/২৩৭
    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

  • #2
    ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)

    ইয়া রব! দিলে মুসলিম কো ও যিন্দা তামান্না দে..
    জো কলব কো গরমা দে, জো রূহ কো তড়পা দে-’
    অনুবাদ:
    হে আমার রব! মুসলিম হৃদয়ে দাও না আবার ঢেলে সেই
    হিরন্ময়ী তামান্না, যা হৃদয়ে সৃষ্টি করবে উষ্ণতা আর আত্মাকে
    দেবে অবিনাশী চেতনা ও জ্বলন!’
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      সম্মানীত ভাই! যখন পড়ছি তখন হৃদয় চক্ষুতে ১৪০০ বছর আগের সেই কথোপকথন ফুটে উঠলো,
      আল্লাহু-আকবার! অনেক ভালোবাসি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে,
      আল্লাহ্ আপনার এই পোষ্টটা কবুল করুন আমীন।

      Comment


      • #4
        সম্মানীত ভাই! যখন পড়ছি তখন হৃদয় চক্ষুতে ১৪০০ বছর আগের সেই কথোপকথন ফুটে উঠলো,
        আল্লাহু-আকবার! অনেক ভালোবাসি নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে,
        আল্লাহ্ আপনার এই পোষ্টটা কবুল করুন আমীন।

        Comment


        • #5
          Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
          ইয়া রব! দিলে মুসলিম কো ও যিন্দা তামান্না দে..
          জো কলব কো গরমা দে, জো রূহ কো তড়পা দে-’
          অনুবাদ:
          হে আমার রব! মুসলিম হৃদয়ে দাও না আবার ঢেলে সেই
          হিরন্ময়ী তামান্না, যা হৃদয়ে সৃষ্টি করবে উষ্ণতা আর আত্মাকে
          দেবে অবিনাশী চেতনা ও জ্বলন!’
          লেখাটা অনেক সুন্দর হয়েছে প্রিয় ভাই! জাযাকাআল্লাহ্।

          Comment


          • #6
            প্রিয় ভাই- এমন লেখা নিয়মিত চালু রাখা দরকার। জাযাকাল্লাহ।

            Comment


            • #7
              ফিদাক রুহী ইয়া রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                এমন পোষ্ট পড়ে জান্নাত পাবার আশা জাগে!
                আসলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের তুলনা হয় না ৷
                হে আল্লাহ! আপনার রাসুলকে স্বপ্নে দেখার ব্যবস্থা করে দাও!
                সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৷
                গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                Comment


                • #9
                  মাশা আল্লাহ, আল্লাহ কুর'আন ও সুন্নাহর মহব্বত আমাদের অন্তরে বদ্ধমূল করে দিন, এর বাস্তবায়নে আমাদের জান ও মাল কুরবানের তাওফীক ও হিম্মত দান করুন। আমিন।
                  আল্লাহ তাদেরকে ভালোবাসেন, যারা তার পথে সারিবদ্ধভাবে লড়াই করে, যেন তারা সীসাগালানো প্রাচীর।

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহু আকবার
                    ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসুলুল্লাহ
                    প্রিয় ভাই, আপনাদের ইলমি লেখা নিয়মিত চাই। ফোরামে আপনাদেরকে মিস করি খুব।
                    আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাঁর পথে কবুল করে নিন।

                    হয় শরীয়াহ নয় শাহাদাহ

                    Comment


                    • #11
                      [[[ ভাইজান ]]] অনুগ্রহ করে পোস্টটি পিডিএফ করে দিলে ভালো হয়।
                      ভাইজান, আমাদের আমলগুলো নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট পৌঁছানো, কোন কোন বারে পৌঁছানো হয় তার উপর দলিলসহ একটি পোস্ট / কমেন্ট করলে ভালো হয়।
                      আল্লাহ আমাদের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করে নিন আমীন।

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by আবু দুজানা11 View Post
                        ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসুলুল্লাহ
                        হয় শরীয়াহ নয় শাহাদাহ
                        ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসূলাল্লাহ
                        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                        Comment


                        • #13
                          মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন।

                          Comment


                          • #14
                            ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
                            হে আল্লাহ! তোমাকে রব হিসাবে,নবী হিসাবে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে পেয়ে এবং ইসলামকে দ্বীন হিসাবে
                            পেয়ে আমি সন্তুষ্ট
                            আল্লাহু আকবার!
                            ভাইজান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা উত্তম জীবন দান করুন এবং শহীদ হিসাবে কবুল করুন।আমীন।
                            এত সুন্দর লেখা আগে কখনো পড়েনি জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাইজান। জাযাকাল্লাহ
                            সুবহানাল্লাহ


                            আল্লা-হুম্মা সাল্লি ওয়াসাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ

                            Comment


                            • #15
                              হে আল্লাহ তুমি আমাদের হৃদয়ে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ভালবাসা দ্বারা পরিপূর্ণ করে দাও।
                              যাতে আমরা হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে ভালবাসতে পারি প্রাণের নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে আমীন।
                              ফিদাকা আবী ওয়া উম্মী ইয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)
                              الّهم صلّ وسلّم على نبيّنا محمّد (صلى الله عليه وسلم )
                              মুসলিম হয়ে জন্মেছি আমি ইসলাম আমার ধর্ম
                              লড়বো আমি খোদার পথে এটাই আমার গর্ব।

                              Comment

                              Working...
                              X