Announcement

Collapse
No announcement yet.

হিন্দুদের হাতে নির্বিচারে মুসলিমদের অত্যাচার

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • হিন্দুদের হাতে নির্বিচারে মুসলিমদের অত্যাচার

    দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার
    ঈশানিয়া ইউনিয়নের দেওগাঁও- তে
    চলছে হিন্দুদের হাতে নির্বিচারে
    মুসলিমদের অত্যাচার, এবং তাদের
    জমি জোর করে দখল।কবরস্থানের জমি
    দখল।মাদ্রাসা ছাত্রদের জোড় করে মদ
    খাওয়ানো হচ্ছে।
    তাদের বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারছে
    না স্থানীয় নিরীহ মুসলিমেরা।
    প্রতিবাদ করতে গেলে স্থানীয়
    পুলিশের হিন্দু উচ্চ পদস্থরা ও "হিন্দু
    বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ" এর
    নেতারা হুমকী দিচ্ছে সংখ্যালঘু
    নির্যাতনের মামলার।
    গত ২৫ শে মার্চ শ্মশান
    কমিটির মানিক, বাদল আর সভয়ের সেই
    বর্বর
    সন্ত্রাসী দল ঝাপিয়ে পড়ে
    বোচাগঞ্জ উপজেলার
    ঈশানিয়া ইউনিয়নের দেওগাঁও
    গ্রামের আলহাজ্ব
    মান্নান সরকার এবং তার সন্তান
    নিয়াজ মোরশেদ
    সজল এর উপর। ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী তাদের
    রামদা
    এবং দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে
    মারাত্মক জখম
    করে। অপরাধ ছিল শ্মশান কমিটির
    বিরুদ্ধাচরন। পুরো
    এলাকা এখন থমথমে। সন্ত্রাসীরা
    তাদের পুরো
    বাহিনী নিয়ে একের পর এক শোডাউন
    দিয়ে চলেছে।
    দেখবার কেউ নেই। মিডিয়া, প্রশাসন,
    স্থানীয়
    সাংসদ সব চুপ।

    সুত্র: - http://goo.gl/9M7srD
    কি আজব একটি দেশ বাংলাদেশ।
    যেখানে হিন্দুরা প্রকাশ্যে মুসলিমদের
    নির্যাতন করছে সংখ্যালঘু হয়েও।
    প্রশ্নঃ বাংলাদেশ কি হিন্দু রাষ্ট্র
    হয়ে গেছে?

  • #2
    আমরা হিন্দুস্থানে বসবাস করছি

    আমাদের সকলের জানা উচিত যে আমরা হিন্দুস্থানে বসবাস করছি ।

    আর বর্তমান জালিম সরকার ২০১১ সালে সে নিজেই তাঁর ব্যাক্তিত তুলে ধরেছিল সে যে এক হিন্দু ।
    তাঁর জন্ম সূত্র জানা গেলেও তাঁ জানা যায় সে হিন্দু পরিবারের ছিল ।
    এই জন্য আমাদেরকে বিচলিত হওয়ার কোন কারন নেই ।
    যে হিন্দুস্থানের ব্যাপারে রাসূল (সঃ) বলেছেন, সেখানে যুদ্ধ হবে ভয়াবহ ।
    ===বর্তমানে এরকম না হলে আমরা কাদের সাথে যুদ্ধ করব ।
    ===আর আমাদের এটাও জানা উচিত যে এটা শেষ জামানা
    ===যেখানে মানুষদের মুসলিম হওয়া ছাড়া কোন বিকল্প নেই ।
    ===ইমাম মাহদি আসার পর যখন ঈসা ইবনে মারিয়াম (আঃ) আসবেন তখন কিন্তু মুসলিম ই হতে হবে ।
    ---------হা আমাদেরকে তাদের সাহায্য করতে হবে । ইনশ...------------
    জাযাকাল্লাহ আমার ভাই ।
    আমাদের কন্ঠ হবেনা কোন দিন স্তব্দ ।
    তারা আল্লাহ্*র আলোকে নিভিয়ে দিতে চায় । আল্লাহ্* তা প্রজ্বলিত করবেনই ।আল&#2489

    Comment


    • #3
      Originally posted by jajabor View Post
      ...............................

      সুত্র: - http://goo.gl/9M7srD
      কি আজব একটি দেশ বাংলাদেশ।
      .................
      হয়ে গেছে?

      এখানে লিঙ্ক শর্ট করে দিয়ে আপনার লাভ কি ???? সম্পূর্ণ লিঙ্ক দিলে কি সমস্যা ছিল ???

      ভবিষ্যতে আর goo.gl/ , bit.ly এসব শর্ট লিঙ্ক পোস্ট করবেন না।
      সালাউদ্দিনের ঘোড়া
      তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

      Comment


      • #4
        অচিরেই ইনশাআল্লাহ আমরা বিযয় হব

        Comment


        • #5
          আমাদের কি এখনো সময় হয়নি মোল্লা ওমর (রঃ) এর মত সবকিছু রেখে উম্মতের সাহায্যের জন্য বেরিয়ে পড়া।
          সত্যের পথে মৃত্যুর এক অদম্য বাসনা আমাদের থামতে দেই না।

          Comment


          • #6
            জাজাক আল্লাহ খাইর
            রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

            Comment


            • #7
              শ্মশান কমিটির ত্রাসের রাজত্বঃ আমরা নিজ ভূমে পরবাসী কিছু সংখ্যালঘু মুসলিম!

              ১৯৭১ এর ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানী বর্বরেরা যেভাবে হামলা চালিয়েছিল, এবার গত ২৫ শে মার্চ শ্মশান কমিটির মানিক, বাদল আর সভয়ের সেই বর্বর সন্ত্রাসী দল ঝাপিয়ে পড়ে বোচাগঞ্জ উপজেলার ঈশানিয়া ইউনিয়নের দেওগাঁও গ্রামের আলহাজ্ব মান্নান সরকার এবং তার সন্তান নিয়াজ মোরশেদ সজল এর উপর। ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী তাদের রামদা এবং দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। অপরাধ ছিল শ্মশান কমিটির বিরুদ্ধাচরন। পুরো এলাকা এখন থমথমে। সন্ত্রাসীরা তাদের পুরো বাহিনী নিয়ে একের পর এক শোডাউন দিয়ে চলেছে। দেখবার কেউ নেই। মিডিয়া, প্রশাসন, স্থানীয় সাংসদ সব চুপ।

              শ্মশান কমিটির উত্থানঃ
              কোন রকম সরকারী নিয়মনীতি কিংবা রেজিস্ট্রেশনের তোয়াক্কা না করেই কয়েকশ ভূমিহীনদের সরকার কর্তৃক স্থায়ী বন্দোবস্ত প্রদান করা খাস জমি দখলের নিমিত্ত্বে গড়ে ওঠে শ্মশান কমিটি নামক সংগঠনটি। দাবী ছিল একটাই, যেহেতু খাস জমি শ্মশান সংলগ্ন তাই এই জমির উপর অধিকার শুধুমাত্র শ্মশানের। আইন আদালতের কোন তোয়াক্কা না করে তারা হিন্দু জমায়েত করা শুরু করে এবং বিগত তিন বছরে ৬০/৭০ জনকে তাদের দলভূক্ত করে ফেলে। বর্তমানে তারা শুধু শ্মশানের জমি নয় বরং নানান সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে পড়েছে। আর কেউ প্রতিবাদ করতে গেলেই রয়েছে সংখ্যালঘু নির্যাতনের মামলার ভয় অথবা চোরাগোপ্তা সন্ত্রাসী হামলা।

              আমি কথা বলছি দিনাজপুর জেলার বোচাগঞ্জ উপজেলার ঈশানিয়া নামক ইউনিয়নের বৈরাগী বাজারের কথা। বৈরাগী বাজারের পাশে একটা শ্মশান রয়েছে এবং শ্মশানের পাশে কিছু খাস জমি। বাংলাদেশ সরকারের আইন অনুযায়ী খাস জমির মালিকানার দাবীদ্বার শুধুমাত্র ভূমিহীনরা এবং সেই আইনের পরিপেক্ষিতে সরকার হতে কিছু ভূমিহীন বেশ কয়েক বছর আগে সেই খাস জমির মালিকান লাভ করে এবং তারা সেখানে ঘর বেধে বিগত ১০/১৫ বছর ধরে বসবাস করে আসছিল। কিন্তু বছর দুই হল হঠাত করেই শ্মশান সংলগ্ন সেই খাস জমির মালিকানা শ্মশানের দাবী করে স্থানীয় অভিনাশ মাস্টার, মানিক, বাদল এবং সভয় এর নেতৃত্বে শ্মশান কমিটি নামক একটি সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে এবং খাস জমিতে বসবাসরত হতদরিদ্র মানুষেদের উপর, জমি ছেড়ে উঠে যাওয়ার জন্য নানামুখী চাপ তৈরি করতে থাকে। ধীরে ধীরে শ্মশান কমিটি তাদের দলে যখন ৬০/৭০ জন অন্যান্য হিন্দু ধর্মালম্বীদের ভেরাতে সক্ষম হয় তখন তারা এলাকার ত্রাস রুপে আবির্ভূত হতে থাকে এবং বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে লিপ্ত হতে থাকে।

              সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের নমুনাঃ
              তারা শুরু করে, শ্মশান সংলগ্ন খাসজমি স্থায়ী বন্দোবস্ত পাওয়া মুসলমানদের মানসিক এবং শারিরীক নির্যাতনের মধ্য দিয়ে। এরপর তারা বিকট একটা কান্ড ঘটিয়ে ফেলে, বাজারের পাশে যে মুসলমানদের গোরস্তান রয়েছে, সেই গোরস্তানের ভেতরে সারারাত ঢোল বাজিয়ে, নেচে গেয়ে পূজা করা শুরু করে। অন্যের জমি দখল করে তারা মন্দির পর্যন্ত বানিয়ে ফেলছে একটার পর একটা।
              তাদের এসব ঘটনার প্রতিবাদ যারাই করতে গিয়েছে তাদের নামেই থানায় এবং এলাকার সাংসদের কাছে অভিযোগ গিয়েছে সংখ্যালঘু নির্যাতনের। আর একই সাথে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের আকুন্ঠ সমর্থন তো রয়েছেই। এলাকার মানুষ প্রতিবাদের ভাষা যেন হারিয়ে ফেলেছে সংখ্যালঘু নামক নির্যাতনের মামলায় হয়রান হবার এবং সন্ত্রাসী হামলার ভয়ে। আর যে দু একজন এখন পর্যন্ত প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের একজনের উপর কিছুদিন পূর্বে মারাত্মক সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। তার কিছুদিন পূর্বে দূর্গা পূজার সময় তাদের একজন মাদ্রাসার ছাত্রদের মাথায় বাংলা মদ ঢেলে দেয়। তারা ইন্ডিয়া থেকে কয়েকজন সন্ত্রাসী নিয়ে এসেছে অবৈধ উপায়ে। এলাকার মানুষজন বিশেষ করে প্রতিবাদকারী-রা এখন আতংকে দিন কাটাচ্ছে এই ভেবে যে না জানি এবার হামলাটা কার উপর হয়। আর এ সব কিছুই হচ্ছে কিন্তু সরকার, প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে। সরকার, প্রশাসন, মিডিয়া সব কিছুই জানেন কিন্তু তাদের কিচ্ছুটি করা যাবে না, করলে যদি হিন্দুদের ভোট না পাওয়া যায়।

              গত দিন তথা ২৫ শে মার্চ শ্মশান কমিটির ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী রাম দা আর দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। এটা তাদের পঞ্চম ত্রাসের শিকার। তারা এখন তাদের এই অপরাধ ঢাকবার জন্য পুরো এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে এক ধরনের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টায় রত। শ-য়ে শ-য়ে হিন্দুদের ভূল বুঝিয়ে তারা এখন গ্রামগুলোতে রাতের বেলা হানা দিচ্ছে। আমরা মুসলমানেরা এখন পর্যন্ত আমাদের চরম ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়ে চলেছি এই ভেবে যে দেশে আইন কানুন এখনো রয়েছে। মিডিয়া হয়তোবা তাদের ত্রাসের রুপটা উন্মোচন করবে।

              এই লেখা তারা দেখলে তারা আমারো খোঁজ করা শুরু করবে জানি। হয়তোবা আমার অনেক কিছু হয়ে যেতে পারে। তবু ব্লগারদের নিকট আমার আকুল অনুরোধ, প্লিজ এই লেখাটি আপনার মিডিয়ার সামনে তুলে ধরুন। আমরা নিজ ভূমে পরবাসী হয়ে এভাবে সন্ত্রাসের শিকার হতে চাইনা। আমাদের রক্ষা করুন প্লিজ।

              Main-Link
              http://www.somewhereinblog.net/blog/agnisarothi/30120766
              রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

              Comment


              • #8
                Originally posted by jajabor View Post

                সুত্র: - http://goo.gl/9M7srD
                কি আজব একটি দেশ বাংলাদেশ।
                যেখানে হিন্দুরা প্রকাশ্যে মুসলিমদের
                নির্যাতন করছে সংখ্যালঘু হয়েও।
                প্রশ্নঃ বাংলাদেশ কি হিন্দু রাষ্ট্র
                হয়ে গেছে?
                শর্ট লিংকে কেউ ক্লিক করবেন না ,

                Comment


                • #9
                  short link ar dewa hobena

                  Comment


                  • #10
                    আহ! কি দু:খজনক কথা শুনতে হচ্ছে আজ আমাদের এই দেশের ব্যাপারেই! তাহলে কি আমাদের দেশ ও গুজরাটের মত হয়ে যাবে?!!!
                    তবে হে হাসিনা! এখন আর গুজরাটের দিন নেই! এখন গোলামীর বদলে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছি আমরা! ওই শশ্মান কমিটি কি চাপাতির ভয় করে না?! বেশি বাড়াবাড়ি করলে হয়ত ওদের এখন থেকে জ্যান্তই শশ্মানে যেতে হবে!
                    (আগুনে পোড়া নয়; বোমার আগুনের কথা বলছি।)

                    Comment

                    Working...
                    X