Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইমারতে ইসলামিয়া খোরাসানে 11-14 তারিখের মোবারক হামলাসমূহের তালিকা ।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইমারতে ইসলামিয়া খোরাসানে 11-14 তারিখের মোবারক হামলাসমূহের তালিকা ।

    নাঙ্গরহার= সারখরোদ জেলায় আফগান সেনাদের কোষ্টার গাড়ীতে মুজাতিদদের ফিদায়ী হামলা। কয়েকজন আহত সহ মোট ৫১ জন নিহত।
    হেলমান্দ= সানগিন জেলা বিজিত সেনা ঘাটির একটি সেনা ইউনিট থেকে পালায়নের সময় তিন আফগান সেনা মুজাহিদদের হাতে বন্দি। ইমারতে ইসলামিয়ার শরঈ আদালত তাদেরকে হস্তান্তর।
    লোগার= ¯œাইপার গান বোমা নিক্ষেপ ও আকষ্মিক হামলায় তিন সেনা নিহত।
    মায়দা ওয়ার্দাক= এক সিকিউরিটি অফিসার ও একজন পুলিশের সহকারী প্রধান দুই পুলিশকে হত্যা করে মুজাহিদদের সাথে মিলিত হয়। গনিমত ¯^রপ সাথে নিয়ে আসে টাংক ২টি। এন্টি এয়ার ক্রাফটগান ১টি, হেন্ড গ্রেনেড ১টি, ক্লাশিনকোভ ও ওয়ারলেন্স সেট সহ আরো বেশ কিছু সামরিক সরঞ্জাম।
    খোস্ত= সেনা ক্যারাভানের উপর বোমা হামলা গাড়ী বিধ্বস্ত। ৫জন নিহত, দু’জন গুরুতর আহত ।
    তাখার= সেনা চৌকির উপর মুজাহিদদের হামলা চৌকি খালিকরে কমান্ডার সহ সকল সেনা পালায়ন। প্রচুর গনিমত সহ চৌকি মুজাহিদদের দখলে।
    হেলমান্দ= পুলিশ বাহিনীল উপর হামলা আহত নিহত মিলিয়ে ৬জন হামলার ¯ি^কার।
    হেলমান্দ= নাদ আলীর চৌকিতে হামলা। কয়েকজন আহত সহ মোট ১৬ জন নিহত
    কান্দাহার= সেনা চৌকির প্রহরীদের উপর মুজাহিদদের এলোপাতাড়ী গুলি। তিন সেনা নিহত, হেভি মেশিনগান ও ২টি ক্লাশিনকোভ গনিমত।
    কান্দাহার= পুলিশ হেড কোয়াটারের ২ নং গেটে শহীদী হামলা। সাত পুলিশ ধ্বংস ।
    হেলমান্দ= সাঙ্গীনের এক সেনা ক্যারাভানের উপর হামলা এক ঘন্টা লড়াই অব্যাহত। দুই কমান্ডার সহ ২৫ সেনা ধ্বংস। বাকীরা পালায়ন। রকেট লাঞ্চর ১টি, হেভি মেশিনগান ..টি, আমেরিকান গান ১টি, হেন্ড গ্রেনেড ও আমেরিকান বন্দুক, আরো কিছু যুদ্ধ সামগ্রী। এই ক্যরভানটি ২ দিন পূর্বে এ অঞ্চলে একত্রিত হয়েছিল অভিযান চালানোর জন্য।
    কুণজ= ৫২ টি ট্যংক, কয়েক ডজন রেঞ্জার গাড়ী সহ মুজাহিদদের উপর অভিযান চালানোর জন্য একটি সেনাদল তিন সাপ্তাহ পূর্বে দাস্ত আতচি জেলায় একত্রিত হয়। মুজাহিদদের অতর্কিত হামলায় বিপুল ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে সবাই এলাকা ছেড়ে পালায়ন। ২ সেনা নিহত
    মায়দান ওয়ার্দাক= সেনা ক্যরাভান ও সাপ্লাই ক্যানভয় ও পুলিশ হেডকোয়াটারের উপর হামলা পাঁচ সিকিউরিটি সদস্য ধ্বংস। ২ জন আহত। তিন স্থানেই শত্রæর অর্থ ও সদস্যদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। ২ টি আমেরিকান লজিষ্টিক গাড়ী গনিমত লাভ।
    কাবুল- জালালাবাদ মেনরোডে সেনা ক্যারাভানের উপর হামলা। ৬ টি রেঞ্জার গাড়ী ধ্বংস। ৫ সেনা নিহত, ১১ জন গুরুতর আহত। আলহামদু লিল্লাহ মুজাহিদগন অক্ষত।
    নাঙ্গরহার= পেটিকোট জেলায় স্থানীয় যোদ্ধা ও সরকারী সেনাদের উপর হামলা একের পর এক বোমা বিস্ফোরনে সেনাদল পর্যুদস্ত। মোট ১০ সেনা নিহত
    খোস্ত= ইটোলিজেন্স সার্ভিসের সদস্য দের উপর হামলা। ৬ জন শত্রæ গোয়েন্দা নিহত

    *ফারিয়াব= বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতি বার সকাল পর্যন্ত মুজাহিদদের ব্যাপক হামলায় কমান্ডার সহ ১২ সৈন্য আহত - নিহত। ১ জন আত্ম সমর্পন। ২টি ট্যাংক বিধ্বস্ত। বিস্তৃত এলাকা বিজয়। ৪ মুজাহিদ ভাই আহত। ১ জন শহীদ।
    *ফারাহ= বুধবার রাত ৩টায় মুজাহিদগণ ভারী অস্ত্র -শস্ত্র সহ কয়েকটি সেনা চৌকিতে ব্যাপক হামলা চালান। হামলা সকাল পর্যন্ত জারি থাকে। একটি সেনা চৌকি মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ২ সেনা নিহত ৬জন আহত। ১ টি রেঞ্জার গাড়ী ভস্মীভূত। বিপুল পরিমাণ অস্ত্র-শস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম গনীমত লাভ।
    *কান্দাহর, যাবুল= সেনা ক্যারেভান ও পুলিশের উপর হামলা। সকল আরোহী সহ দুটি সামরিক গাড়ি বিধ্বস্ত।
    *বাগলান= ২ দিন অবরুদ্ধ থাকার পর গুরুত্বপূর্ণ বীচ মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রণে। ২৫ ক্লাশিনকোভ, ৩ হ্যাভী মেশিনগান, ২ রকেট লাঞ্চার, ১ মর্টার তোপ ও অন্যান্য সামরিক সরঞ্জামসহ ৩১ পুলিশ ও যোদ্ধার আত্মসমর্পণ।
    এক নজরে উমারী অপারেশানের তাজা অভিযান
    *গজনী, নাঙ্গারহার ও পাকতিয়ার= ট্যাংক বিধ্বস্ত। ১১ সেনা নিহত।
    *কুন্দুজ= শত্রæ বাহিনীর হামলার জবাবে মুজাহিদদের পাল্টা আক্রমণ। ১৯ শত্রæসেনা আহত- নিহত। ২ ট্যাংক বিধ্বস্ত। ৭ সেনা আত্ম সমর্পণ।
    *বাগলান ও তাখার= বিস্তৃত এলাকা বিজয়। ৩ সেনা কেন্দ্র ও ১১ সেনা চৌকি দখল। আহত- নিহত ২৪ সেনা। বিপুল গনীমত লাভ।
    *তাখার= শত্রæ পক্ষের গোলামজম ও জমিয়তের লোকদের
    পারস্পরিক লড়াইয়ে প্রাদেশিক কাউন্সিল সদস্য সহ ১২ জন নিহত
    *জুযাজান ও গজনী= সৈন্য কাফেলা এবং সেনা কেন্দ্রে হামলা। কমান্ডার সহ ১১ জন নিহত।
    *ফারাহ= ২৫ ট্যাংকার অগ্নিদগ্ধ। আহত- নিহত ১৭ জন।
    *বাগলান ও কোনার= ২ সেনা চৌকি বিজয়। ১৯ সেনা নিহত। এক কমান্ডার আহত। প্রচুর অস্ত্র-শস্ত্র গনীমত।
    *আযম অপারেশনের শেষ ১০০ দিনে কাবুল প্রশাসনের ১০৭ কমান্ডার নিহত।
    উমারী অপারেশনের ধারাবাহিক হামলা
    গজনী, নাঙ্গারহার= কয়েক স্থানে হামলা হয় এতে ৫ ট্যাংক, ১ টি রেঞ্জার গাড়ি বিধ্বস্ত। ১১ সৈন্য নিহত ও বহু সংখ্যক আহত।
    *কাবুল, নূরীস্তান, বদখশান সহ আরো কয়েকটি এলাকা=
    কয়েক স্থানে সেনা কেন্দ্র, পুলিশ চৌকি ও স্থানীয় মিলিশিয়াদের উপর হামলা হয়। সকল স্থানেই শত্রæ বাহিনী জান-মালের ক্ষয়-ক্ষতির শিকার হয়েছে। কিছু এলাকা মুজাহিদদের কড়া অবরোধে রয়েছে। যুদ্ধ এখনও চলছে।
    *বাগরাম= আমেরিকান সৈন্য বাহিনীর বৃহত্তম আড্ডা খানা বাগরাম আমেরিকান এয়ারবীচে মিসাইল হামলা। ২৪ ঘন্টায় পাঁচ বার ক্রুসেডীয় সেনা কেন্দ্র মিসাইল হামলা। শত্রু বাহিনীর জান-মালের প্রভূত ক্ষয়-ক্ষতি।
    *কুন্দুজ= ট্যাংক ও গাড়ি নিয়ে মুজাহিদদের উপর শত্রæবাহিনীর আক্রমণের প্রচেষ্টা। মুজাহিদদের পাল্টা আক্রমণে ১০ সৈন্য নিহত এবং আরো ৯ জন আহত। ২ ট্যাংক বিধ্বস্ত। ৭ সৈন্য আত্মসমর্পণ। আল-হাম্দু লিল্লাহ, মুজাহিদদের কোনরুপ ক্ষয়-ক্ষতি হয়নি।
    *কাবুল, লাগমান, নাঙ্গারহার= হালকা ভারী অস্ত্র¿ নিয়ে কয়েক স্থানে সেনা কেন্দ্র ও চৌকিতে ব্যাপক হামলা। এতে ৬ সিকিউরিটি সদস্য নিহত, ৭ আহত। ১ ট্যাংক, ২ সাপ্লাই গাড়ি বিধ্বস্ত। শত্রæবাহিনীর স্পেশাল ফোর্সের উপর হামলা। অন্ধকারের কারণে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
    * পাকতিয়ার, কোনার= কয়েক স্থানে সেনা কেন্দ্র ও চৌকিতে হামলা। কমান্ডার সহ ৪ সেনার আত্মসমর্পণ।
    * গারশাকে শত্রæবাহিনীর নির্যাতন= বৃহস্পতিবার রাত ১২ টায় গারশাক এলাকায় আমেরিকান বাহিনী ও তাদের গোলামরা সাধারণ জনগণের উপর আক্রমণ করে জুলুম ও বর্বরতা চালায়। তখন তারা ১৬ বেসামরিক জনগণকে গ্রেফতার করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।
    *খানশীন= হেলমান্দ প্রদেশের খানশীন এলাকায় হামলায় ২ সেনা নিহত। সমস্ত আরোহী সহ এক ট্যাংক বিধ্বস্ত।
    *গজনী, নূরীস্তান ও পাওয়ান= বিভিন্ন স্থানে হামলায় শত্রæদের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি। বিস্তারিত খবর জানা যায়নি। তবে ২ সেনা নিহত এবং এক মুজাহিদ ভাই আহত হওয়ার কথা জানা গেছে।
    *যাবুল= সেনা চৌকিতে হামলা। বহু সেনা আহত। এক মুজাহিদ ভাই শহীদ। দিনভর যুদ্ধ চলছে। বিস্তারিত খবর জানা যায়নি।
    ফারিয়াব= আলমার জেলায় শত্রæদের উপর হামলা। ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি।
    *বাগলান, তাখার= পুলিশ, সেনা কেন্দ্র ও সেনা চৌকিতে হামলা। ১১ সেনা নিহত। আরো ১৪ জন আহত। ৮ ট্যাংক সহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্র-শস্ত্র ও গোলা বারুদ গনীমত লাভ।
    *তাখার= বদনামে যামানা গোলামজম এবং জমিয়তের লোকদের মাঝে মত বিরোধের জের ধরে মারামারি শুরু হয়। এতে প্রাদেশিক কউন্সিল সদস্য সহ ১২ জন নিহত এবং আরো অনেকে আহত। উল্লেখ্য যে, বর্তমান সময়ে শত্রæ পক্ষের এ দু’ দলেন মাঝে প্রচন্ড মতবিরোধ চলছে।
    *দাঈকান্ডী, ফারিযাব= সেনা কেন্দ্র ও সেনা চৌকিতে হামলা। ৪ সেনা নিহত, ৩ আহত। ১ মোটর সাইকেল, ১ ওয়ারলেস সেট, ১ পিস্তল এবং আরো বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম গনীমত লাভ। ৩ মুজাহিদ ভাই শহীদ এবং ৫ জন আহত।
    ***


  • #2
    jajakallah....

    allah tayala apnar mehnot kobol koron.
    ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

    Comment

    Working...
    X