Announcement

Collapse
No announcement yet.

এ কী দেখছি! জিহাদের বিরূদ্ধে সই করেছেন কারা!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • এ কী দেখছি! জিহাদের বিরূদ্ধে সই করেছেন কারা!

    --------------------------------
    Last edited by Ahmad Faruq M; 04-20-2016, 05:55 PM.

  • #2
    আপনি যাদের নাম আনলেন তাদের সবাই যে করেছে তার প্রমান চাই ? তা না হলে গ্রহন যোগ্য নয় ?
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      রেফারেন্স না দিতে পারলে বিশ্বাস করব না।
      Last edited by tipo soltan; 04-20-2016, 08:42 AM.
      ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

      Comment


      • #4
        Originally posted by আবু মুহাম্মাদ View Post
        আপনি যাদের নাম আনলেন তাদের সবাই যে করেছে তার প্রমান চাই ? তা না হলে গ্রহন যোগ্য নয় ?
        রেফারেন্স না দিতে পারলে বিশ্বাস করব না।
        ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

        Comment


        • #5
          আপনি যাদরে নাম নিলেন তাদের থেকে তো দুইজনের নাম এখানে পেলাম, বাকি অন্যন্যরা যে একইমত পোষণ করেন তার বা দলীল কী?

          Comment


          • #6
            nirbak লোকটা সাধারণ কোন লোকনা কেননা সে বারবার আমা*দের ধোকা দেওয়ার চেষ্টা কর*ছে ।সুতরাং তার সকল পোষ্ট এবং লি*ন্কে ক্লিক করা থে*কে সাবধান,!!!
            শামের জন্য কাঁদো.....

            Comment


            • #7
              আমি যতটুকু বুঝতেছি সে এখন ফোরামে আমাদের আকিদা মানহাজ সম্পর্কে সন্দেহ ছড়াচ্ছে। যা অত্যন্ত ভয়ংকর ষঢ়যন্ত্র । সন্দেহে পতিত হওয়া থেকে সব ভাইকে সর্বদা সতর্ক থাকতে বলব।
              ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

              Comment


              • #8
                হা ভাই ফেবু লিঙ্কটা, আহরার নিয়ে পোস্টটা সহ সব গুলো কথাই সন্দেহ ছড়াচ্ছে।
                মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
                রোম- ৪৭

                Comment


                • #9
                  যাদের নাম উল্লেখ করেছেন । তার প্রমান উল্লেখ না করে এভাবে পোষ্ট দেওয়াটা ভাইদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরী করতে পারে । এই জন্যে মুছে দিলাম।

                  Comment


                  • #10
                    ভাই এটি একটি উন্মোক্ত ফোরাম সবাই থাকতে পারে এজন্য সব কিছু দলীল ভিত্তিক হওয়া বাঞ্চনিয় ।আর অহেতুক কাহাকেও বাক্য বাণে আঘাত ও কাম্য নয়।সাবধানতার জন্য দলীল প্রয়োজন নেই।
                    আর সংবাদ টি আমার কাছে অ স্বাভাবিক কিছু মনে হয়নি ।কারন ভয় , তাবীলের এত বড় ছিদ্র বর্তমানে আবিষ্কার হয়েছে যার ভিতর দিয়ে হাতি নীল তিমি অনায়াশে যাতায়ত করতে পারে।হকের উপর থাকতে হলে কুরান সুন্নাহ কে মজবুত ভাবে আকড়ে ধরার কসরত চালাতে হবে।দাজ্জাল ভাল লেবাসে বুজর্গের আদলে আত্ন প্রকাশ করবেনা এর কি গেরান্টি আছে? কাদিয়ানি কি ছিল?যত গুলো বাতিল ফিরকা আছে এগুলোর প্রাথমিক প্রতিসঠাতা আকর্ষনীয়মানের বড় ছিল। দওলার বাগদাদি কি খারাপ ছিল?
                    এজন্য ইবনে মাসুদ রাজিঃ বলেছেন কেহ আদর্শ হিসাবে গ্রহন করতে চাইলে মৃতদের গ্রহন কর। কারন জীবিত রা ফিত্নায় পতিত হওয়ার ব্যাপারে শঙ্কা মুক্ত নহে। আল্লাহ রাব্বুলআলামীন ব্যাক্তিদের অনুসরনের নির্দেশ দিয়েছেনকুরান সুন্নার আলোকে যাচাই করে ।নবী, সাহাবিদের যোগের পর কোন ব্যাক্তি, যোগ, কাফেলা,দল,জামাত সত্বাগত ভাবে অনুসরনীয় নহে। লক্ষ্য করুনঃ
                    ألئك الذين هداهم الله فبهداهم اقتده
                    তাদের হিদায়াতের অনুসরন কর,(فبهم اقتده তাদের অনুসরন কর, বলা হয়নি)।
                    واتبع سبيل من اناب الى
                    আমার দিকে যে ধাবিত তার পথের অনুগামি হও ,(واتبع من اناب الى তার অনুগামি হও, বলা হয়নি )
                    اهدنا الصراط المستقيم صراط الذين انعمت عليهم
                    আমাদের সরল পথ দেখাও অনুগ্রহ প্রাপ্তদের পথ দেখাও। (اهدناالذين انعمت عليهمঅনুগ্রহ প্রাপ্তদের দেখাও, এমন বলা হয়নি,)
                    আর সেই হিদায়াত, রাস্তা ওপথ হলো কুরান সুন্নাহ , এর কিছু বিষয় আছে স্পষ্ট, বক্রতা মুক্ত ব্যাক্তিরা এসব স্পষ্ট সুদৃঢ় বিষয়ের পথে চলে,স্পষ্ট বিষয়ের আলোকে সব কিছু নির্নয় করে।কিতাল তথা যুদ্ধের বিষয়টি কুরানের স্পষ্ট ঘোষনায় সুদৃঢ়, স্পষ্ট । রাসুল ছাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম পরিষ্কার ঘোষণা দিয়ে গিয়েছেন যা মুসলিম নাছায়ী আবুদাউদ ও অন্যান্য কিতাবে অনেক সাহাবি কর্তৃক বিশুদ্ধ সনদে বর্ণিত হয়েছে। যে উম্মতের একটি দল কিয়ামত পর্যন্ত হক্বের উপর অনড় থেকে যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।বিরোধি গুষ্ঠি নিন্দাবাদি কেহই তাদের ফিরাতে পারবেনা।
                    আল্লাহ তায়ালা বলেন
                    الذين أمنو يقاتلون فى سبيل الله و
                    الذين كفروا يقاتلون فى سبيل الطاغوت فقاتلوا أولياء الشيطان
                    যারা ইমানদার তারা যুদ্ধকরে আল্লাহর পথে আর যারা কাফের তারা যুদ্ধ করে তাগুতের (শয়তানের )পথে, অতঃএব শয়তানের বন্ধুদের বিরদ্ধে যুদ্ধকর। এখানে বিষয়টি পরিষ্কার যে আমেরিকা রাশিয়া ভারত ইস্রায়িল চিন ফ্রান্স বার্মা যুদ্ধ করছে শয়তানের পথে , এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ উম্মতের উপর ফরজ , এ ফরয যুদ্ধব্রত আদায়ে নিরত একটি জামাত কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে।আর যুদ্ধ হল হত্যা করা নিহত হওয়ার নাম يقاتلون فى سبيل الله فيقتلون ويقتلون আল্লাহ তায়ালার পথে যুদ্ধ করে অতঃপর হত্যাকরে ও নিহত হয়। ইমানের দাবি নিয়ে আল্লাহ তায়ালার শত্রুদের মুকাবেলায় যুদ্ধে রত কোন দল কেই যারা বর্তমানে হক্ব স্বীকার করছেনা তারা রাসুল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লম কে অবিশ্বাস কারি মুকাযযিবীন।তারা হক্ব বিরোধী, কাফেরদের দলের অন্তরভুক্ত,ইমানের তাবু ছেড়ে নিফাকের তাবুর ছায়ায় জীবন যাপন করছে,তারা ফরজ যুদ্ধ থেকে পিছনে এই কারনে আল্লাহ তায়ালা তাদের অন্তরে মুহর লাগিয়ে দিয়েছেন তারা সঠিক ইলম, সহহীহ বুঝ পাবেনা, কুরান নিয়ে তাদের তাদাব্বুরই নেই অথবা তাদের দিলে তালা লেগে গিয়েছে ,যুদ্ধ থেকে বিমুখিতার কারনে আল্লাহ তায়ালা তাদের উপর অভিশম্পাত করেছেন ফলে তাদের অন্ধ ও বধীর বানিয়ে দিয়েছেন।কাফের যুদ্ধ করে যাচ্ছে এমতাবস্থায় তারা যুদ্ধ, যুদ্ধের কৌশল গ্রহন যুদ্ধা জামাত মুজাহিদীনের সাথে মিলিত হওয়া ছেড়ে দিয়ে বিভিন্ন কাজে লিপ্ত হয়ার কারনে আল্লাহর গজবের মধ্যে আছে, আল্লাহর শত্রুদের জন্য ত্রাস হওয়ার ফরজ তরক করার কারণে প্রকৃত অর্থে এরা আল্লাহর বন্ধুদের জন্য সন্ত্রাসি হয়ে আছে।এবং এই অনুভতিও তাদের নেই।জীহাদ ছাড়ার বদ দ্বীনির কারনে জাহেরি বাতিনি হরেক ধরনের ফিত্নায় আমরা জড়িয়ে গিয়েছি, আল্লাহ তায়ালা সবাই কে দ্বীনের দিকে ফিরে আসার তাওফীক দিন।আমীন।

                    Comment


                    • #11
                      মুহতারাম ভাইয়েরা! যদিও এই লোকটি সন্দেহজনক। কিন্তু তার এই কথাগুলো একেবারে ফেলে দেওয়ার মত নয়, তবে হ্যা তার জন্য দলিল বা রেফারেন্স দেওয়া উচিত ছিল। আমার জানা মতে মোমেনশাহীর আব্দুল হক হাফেজ্জি সাহেব জঙ্গিবাদ বিরোধী ফাতওয়ার উদ্যোক্তাদের একজন। যা এই ফোরামেই ইতিপূর্বে একটি পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছিল। সেই হিসেবে তার সাইনটা অস্বাভাবিক নয়। আর মাওলানা ইসহাক খানের ফেসবুক পেজের একটি পোস্টের কমেন্ট থেকে জেনেছিলাম, ভুলক্রমে বা অন্যের প্ররোচনার শিকার হয়ে জুনাইদ বাবুনগরি সাহেব হুযুরও এই ফাতওয়ায় স্বাক্ষর দিয়েছেন। সঠিক খবর আমাদের ভাইয়েরা অবশ্যই নিয়েছেন।

                      আর মুহতারাম মোডারেটর ভাই! উনি মাওলানা মিজানুর রহমান সাইদ সাহেব ও নুরুল ইসলাম ওলিপুরি সাহেবের ফাতওয়ার যে কপিটি পোস্টে দিয়েছেন, সেটা মনে হয় থাকতে পারে, কারণ তাদের ফাতাওয়া তো আর মিথ্যা নয়। দাওয়াহর ক্ষেত্রে বা আরও নানা ক্ষেত্রে সেটা কাজে লাগতে পারে। কারণ অনেকে বলবে যে, না! উনি এই ফাতাওয়া দিতেই পারেননা।

                      উদাহরণ স্বরূপ আমাদের এক ভাই কিছু লোককে জানালেন যে, মাওলানা মাহমুদুল হাসান সাহেব বলেছেন, বাংলাদেশে কোন নাস্তিক নেই। এবং পৃথিবীতে কোন হক জিহাদি জামায়াত নেই......
                      কিন্তু আমাদের কাছে কোন অডিও রেকর্ড বা চাক্ষুষ প্রমান না থাকার কারনে আমাদের কথা কেউ গ্রহন করেনি। যাই হোক বিষয়টি আর বেশি খোলাসা করার দরকার নেই বলে মনে করছি।

                      Comment


                      • #12
                        এই nirbak একটা খারেজি জাসুস।

                        Comment


                        • #13
                          মাওলানা মাহমুদুল হাসান সাহেব বলেছেন, বাংলাদেশে কোন নাস্তিক নেই। এবং পৃথিবীতে কোন হক জিহাদি জামায়াত নেই
                          আলেমের গোশত খাইতে খুব মজা না? ভাইয়েরা এই লোক থেকে সাবধান। আলেমদের বিরূদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে।

                          Comment


                          • #14
                            আল্লাহ তায়ালা মুরাবিত ভাইকে উত্তম বিনিময় দান করুন।তিনি সকলের পোষ্ট করা বিষয়টি সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।মূলকথা হলো কাউকে দোষারোপ করতে হলে দলীল প্রমাণের ভিত্তিতে হতে হবে।আমি শুধু একজনের ব্যাপারে কিছু বলে দিলাম আর সবাই বিশ্বাস করে নিবে এ ধারনা আমাদের পরিহার করতে হবে।বরং আমাদের প্রতিটা কথা দলীল ভিত্তিক হতে হবে।কেননা এই উম্মাহর সবকিছু দলীলের ভিত্তিতে হওয়ার সবক আমরা সুরা হুজুরাতের মধ্যে পাই।যখন একজন সাহাবী(রাঃ)থেকে এমন এক ঘটনা ঘটতে পারে তাহলে আমরা তো অনেক পরের বিষয়।
                            আল্লাহ আমাদের কে দলীলবিহীন কারো উপর দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন।
                            শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

                            Comment


                            • #15
                              আপনি এত বড় বড় আলেমদের ব্যাপারে এমন জগন্য পোষ্ট কিভাবে করলেন?তাও কোন কথার সুস্পষ্ট কোন দলীল ছাড়াই!!সাবধান জেনে রাখুন আলেমগণ আম্বিয়া আলাইহিমুস সালামগণের উত্তরসূরী।তাদের ব্যাপারে এভাবে বিদ্বেষ ছড়ানো নবীগণের বিদ্বেষ ছড়ানোর নামান্তর।তারা ভুলের উর্ধে নয়।
                              তাই বলে পিতার ভুল ধরা ছেলের জন্য মুনাসিব নয়।আলেমদের ব্যপারটি আলেমদের জন্যই ছেড়ে দেয়া ভাল।হ্যা,ইসলামের উপকারার্থে যদি কোন ভুল
                              ধরতে হয় তাহলে প্রমাণসহ কথা বলুন।প্রমাণ না দিতে পারলে চুপ থাকুন।আপন ভায়ের গোশত খেতে যাবেন না।
                              শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

                              Comment

                              Working...
                              X