Announcement

Collapse
No announcement yet.

One Man Army { মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ) }

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • One Man Army { মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ) }

    মনে করুন আপনি একটি যুদ্ধবিদ্ধস্ত গরীব দেশের রাষ্ট্র প্রধান।এমন দেশ যে দেশের সামরিক শক্তি বলে কিছু নেই।আপনার আশ্রয়ে আছে একজন দ্বীনের মুজাহিদ।আমেরিকা বলছে ঐ মুজাহিদকে তাদের হাতে তুলে দিতে।নয়ত আপনার সরকারের পতন করা হবে।এমত অবস্থায় আপনার ভুমিকা কি হবে? দুনিয়ার আর দশটা ইসলামি গণতান্ত্রিক রাস্ট্র প্রধানের ভুমিকা কি হত?

    এ কথা আমি নিঃসন্দেহে নিঃসংকোচে বলে দিতে পারি আমি আপনি ঐ জাগায় থাকলে গদি রক্ষা করতে ঐ মুজাহিদকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতাম।হিকমতের দোহায় দিয়ে হলেও।আজ আমরা এমন একজন One Man Army এর কথা জানতে চলেছি যারা বিরুধ্যে আমেরিকা সহ সারা পৃথিবীর পরাশক্তিগুলিগুলি একতাবদ্ধ হয়েছিল শুধুমাত্র একজন মুজাহিদকে তাদের হাতে তুলে দিতে অস্বীকার করায়। সেই One Man Army আর কেউ নন আমাদের সবার প্রিয় আমিরুল মুমিনিন খলিফাতুল মুসলিমিন মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ)। সেই মুজাহিদও অন্য কেউ অন আমাদের প্রান প্রিয় শহিদ (ইনশাল্লাহ) ওসামা বিন লাদেন(রহঃ)।

    ১৯৯৬ সালে মোল্লা ওমর হাফিজুল্লাহর হাত ধরে তালেবান ক্ষমতায় আসার পরে ওসামা বিন লাদেন (রহঃ) আফগানে অবস্থান নেন।সোভিয়েত যুদ্ধে জন্ম নেয়া আল কায়েদা তখনো বালক।আফগানে তালেবানের মাধ্যমে শরীয়া প্রতিষ্ঠিত হয়,ফলে আল কায়েদার সাংগঠনিক কার্যক্রম অত্যন্ত সুন্দর ভাবেই চলছিল।তালেবানের ছত্র ছায়ায় দ্রুতই বেড়ে উঠতে থাকে আল কায়েদা।ইতিমধ্যে আল কায়েদার নিশানা সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে অ্যামেরিকার দিকে চলে যায়।সভাবতই তাই আল কায়েদার এই দ্রুত শক্তিশালি হয়ে ওঠা আমেরিকা ও তার মিত্ররা মেনে নিতে পারেনি।এরই মধ্যে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে বিমান হামলা চালানো হয়,যদীও ততক্ষনাত ওসামা বিন লাদেন (রহঃ) এই হামলার দায় অস্বীকার করেন তথাপি পশ্চিমারা আল কায়েদাকেই এই হামলার জন্য দায়ী করে।আমেরিকার পক্ষ থেকে মোল্লা ওমর হাফিজুল্লাহ কে বলা হয় ওসামা বিন লাদেন কে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে নয়ত নয়ত আমেরিকা ও মিত্র শক্তিদের হামলার লক্ষবস্তু হতে।জবাবে কি বলেছিলেন আমাদের আমিরুল মুমিনিন?

    ওসামা বিন লাদেন (রহঃ) কে আমেরিকার হাতে তুলে দিবেন কিনা এই বিষয়ে আমিরুল মুমিনিন ২২ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে আমেরিকান ন্যাসনাল রেডিও ভয়েস অব অ্যামেরিকাকে সাক্ষাৎকার প্রদান করেন।
    চলুন দেখা যাক কি বলছিলান সেদিন আমাদের আমিরুল মুমিনিন-


    প্রশ্নঃ আপনি উসামা বিন লাদেনকে বহিষ্কার করছেন না কেন ?
    মোল্লা উমরঃ এটা উসামা বিন লাদেনের ব্যাপার নয়। এটা ইসলামের বিষয়। ইসলামের মর্যাদার বিষয়। আফগানিস্তানের ঐতিহ্যই এমন।

    প্রশ্নঃ আপনি কি জানেন যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে ?
    মোল্লা উমরঃ আমি দুইটা অঙ্গীকারকে বিবেচনা করছি। একটি আল্লাহ্* তায়ালার অঙ্গীকার, অপরটি বুশের অঙ্গীকার। আল্লাহ্* তায়ালার অঙ্গীকার হচ্ছে হচ্ছে, আমার যমীন বিশাল। যদি তুমি আল্লাহ্*র পথে যাত্রা শুরু কর, পৃথিবীর যেকোন স্থানে থাকতে পারবে এবং সুরক্ষিত হবে… আর বুশের অঙ্গীকার হচ্ছে, পৃথিবীতে এমন কোন স্থান নেই যেখানে তুমি নিরাপদ থাকবে আর আমি তোমাকে খোঁজে পাবো না। আমরা দেখবো এই দুই অঙ্গীকারের মধ্যে কোনটা পূর্ন হয়।

    প্রশ্নঃ কিন্তু আপনি কি জনগণের জন্য, আপনার নিজের জন্য, তালেবান এবং আপনার দেশের জন্য উদ্বিগ্ন নন?
    মোল্লা উমরঃ সর্বশক্তিমান আল্লাহ্*… বিশ্বাসী এবং মুসলিমদের সাহায্য করছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন তিনি কখনো অবিশ্বাসীদের প্রতি সন্তুষ্ট হবেন না। বৈষয়িক দিক থেকে দেখলে, আমেরিকা অনেক শক্তিশালী। আমেরিকা যদি এর দ্বিগুণ শক্তিশালী হত বা হয়, তবুও আমাদেরকে পরাজিত করার জন্য যথেষ্ঠ নয়। আমরা দৃঢ় বিশ্বাসী যদি আল্লাহ্* আমাদের সাথে থাকেন কেউ আমাদের পরাজিত করতে পারবে না।

    প্রশ্নঃ আপনি আমাকে বলছেন আপনি উদ্বিগ্ন নন, কিন্তু বিশ্বব্যাপী আফগানরা উদ্বিগ্ন।

    মোল্লা উমরঃ আমরাও উদ্বিগ্ন। অনেক বড় ব্যাপার সামনে আসছে। কিন্তু আমরা আল্লাহ্* তায়ালার অনুগ্রহের উপর নির্ভর করছি। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী দেখুন, যদি আমরা উসামাকে দিয়ে দেই, আজ যেসব মুসলিমরা তাঁকে দিয়ে দেওয়ার জন্য বলছে তারাই আমাদের দোষারোপ করবে… একই লোকেরা জিজ্ঞেস করবেঃ “কেনো আপনারা ইসলামের মর্যাদাকে উৎসর্গ করলেন? কেনো আপনারা মুসলিমদের লজ্জা দিলেন?” সবাই আমেরিকার ভয়ে ভীত এবং তাকে খুশী করতে চায়। কিন্তু আমি আপনাকে বলছি, ইসলামকে বন্দী করার জন্য যেসব ঘটনা ঘটেছে আমেরিকানরা সেসব ঘটনা বন্ধ করতে সক্ষম হবে না। আমেরিকা এটা ইসলামী বিশ্বে করেছে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে। মুসলিম দেশগুলোতে দেখুন, মানুষ হতাশ। তারা অভিযোগ করছে ইসলাম শেষ হয়ে গেছে। সেক্যুলার আইন ইসলামী আইনের স্থান দখল করেছে। কিন্তু মানুষ এখনো তাদের ইসলামী বিশ্বাসের উপর দৃঢ় রয়েছে। ব্যাথা এবং হতাশায় কেউ কেউ আত্বঘাতী কাজ করছে। আমেরিকার উচিত ইসলামের উপর চাপ বন্ধ করা। ইসলামকে তার মতো চলতে দেয়া। সেটা একটা ত্রান হবে এবং সবাই তার নিজের কাজ করতে সক্ষম হবে।

    প্রশ্নঃ আমেরিকা ইসলামী বিশ্বকে বন্দী করেছে বলতে আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন ?
    মোল্লা উমরঃ আমেরিকা মুসলিম দেশসমূহের সরকারগুলোর নিয়ন্ত্রন করছে। আমেরিকা তাদের তদারক করে, যাতে তারা আমেরিকার কথা মত চলে। এরকম সরকার তার নিজের লোকদের থেকে অনেক দূরে অবস্থান করে। লোকেরা ইসলামকে অনুসরন করতে বলে, সরকারগুলো শুনে না কারণ তারা আমেরিকার মুঠোর ভেতর। মানুষের ক্ষমতা নেই সরকারগুলোর উপর কারণ তারা আমেরিকার হাতে। সরকারগুলো জীর্ণ অবস্থা থেকে আসে এবং এবং তার লোকদের ভুলতে শুরু করে। যদি কেউ ইসলামকে অনুসরন করে, সরকার তাকে গ্রেপ্তার করে, নির্যাতন করে অথবা হত্যা করে। এটাই আমেরিকার কাজ। যদি আমেরিকা সরকারগুলোর প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয় এবং জনগনকে তাদের প্রতি ব্যাবস্থা নিতে দেয় তাহলে এরকম ঘটনা ঘটবে না। আমেরিকা এমন কিছু শয়তান তৈরি করেছে যারা এসব করছে। যদি আমি মারা যাই, উসামা মারা যান এবং অন্যান্যরা মারা যায় তবু এসব শয়তানরা অদৃশ্য হবে না। যুক্তরাষ্ট্রের উচিত পেছন ফেরা এবং তার পলিসি পুনর্বিবেচনা করা। আমেরিকার উচিত পৃথিবীতে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে তার সাম্রাজ্যবাদ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা বন্ধ করা। মানবিক সাহায্যের নামে আমেরিকানরা হাজার হাজার বাইবেল আফগানিস্তানে নিয়ে এসেছে এবং খ্রিস্টবাদ ছড়িয়ে দিয়েছে। যদি তারা তা এখানে করতে সাহস করে, তাহলে চিন্তা করুন আরব দেশগুলোতে তারা কী করছে। মুসলিমরা এটা বুঝে। এবং তারা এটাও জানে তারা কিছুই করতে পারবেনা… এবং সেজন্যই তারা নিজেদেরকে আত্বঘাতী হামলায় হত্যা করছে। তারা এই পৃথিবীতে বাঁচতে চায়না।

    প্রশ্নঃ অতএব আপনি উসামা বিন লাদেনকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করছেন না ?
    মোল্লা উমরঃ না, আমরা তা করতে পারি না। যদি আমরা তা করি তার মানে দাঁড়ায় আমরা মুসলিম নই… যে ইসলাম শেষ হয়ে গেছে। যদি আমরা আক্রমণে ভীত হতাম, তাহলে যখন আমাদের হুমকী দেওয়া হল এবং আক্রমন করা হল হতখনই আমরা তাঁকে সমর্পন করে দিতাম। কাজেই আমেরিকা আমাদের আবার আঘাত করতে পারে, যদিও এই সময়ে আমাদের একজন বন্ধুও নেই।

    প্রশ্নঃ যদি আপনি আপনার সমস্ত শক্তি দিয়ে যুদ্ধ করেন- তালেবানরা কি তা পারবে ? আমেরিকা আপনাকে পরাজিত করবে না এবং আপনার লোকজন আরো ক্ষতিগ্রস্ত হবে না?
    মোল্লা উমরঃ আমি দৃঢ় বিশ্বাসী আমেরিকা এইভাবে বেরিয়ে যাবে না। দেখুন, সর্বশক্তিমান আল্লাহ্*র উপর নির্ভরশীল হওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই। যদি কেউ আল্লাহ্*র উপর ভরসা করে, সে নিশ্চিত থাকে আল্লাহ্* তাকে সাহায্য করবেন, তার উপর রহমত বর্ষণ করবেন এবং সে সফল হবে।



    মোল্লা ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ) ওসামা বিন লাদেন (রহঃ) কে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে অস্বীকার করার মধ্য দিয়েই ঘটনা থেমে থাকে নি। এরপরের ইতিহাস আরো কঠিন আরো বড়।ওসামা বিন লাদেনকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে অস্বীকার করায় পৃথিবীর পরাশক্তিগুলি একত্র হয়ে তালেবান সরকারের বিরুধ্যে যুদ্ধে নামে।ইভেন আফগানের ওই দাড়ি টুপি পড়া মোল্লাদের বিরুধ্যে সে দেশের সেনাবাহিনি পুলিশ প্রশাসন সবাই যুদ্ধে নামে।যে যুদ্ধ আজও চলমান।আজ তালেবানের অবস্থা কি আমরা কম বেশি সবাই জানি।তালেবান সরকার পতনের পর একটা রাইফেল কিনার পয়সা ছিল না যে মোল্লাদের তারা কিনা আজ দুনিয়ার পরাশক্তিদের নাকানি চুবানি খাওয়াচ্ছে।আজ ১৪ বছর পরে হলেও আমে্রিকা একথা বলতে বাধ্য হয়েছে আফগানে আমেরিকানদের বিজয় অসম্ভব।

    এসবই আল্লহর করুনা ও মহিমা।আল্লহ রব্বুল আলামিন আমেরিকানদের বিরুধ্যে এই ঐতিহাসিক বিজয়ের উসিলা হিসেবে উম্মাহকে করেছেন একজন One Man Army.যিনি দুনিয়ার পরাশক্তিগুলির কাছে সামান্যতম নত জানু হোন নি।আমেরিকানদের ড্রোন জঙ্গী বিমানের মোকাবেলায় যিনি একমাত্র আল্লহর সাহায্যের উপরে ভরসা করছিলেন।যিনি One Man Amy এর মত একাই প্ররাস্ত করেছেন একশ জনকে।যা শুধু সিনেমায় সম্ভব হয় তিনি তা করে দেখিয়েছেন বাস্তবে।

    মোল্লাহ ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ) সম্পর্কে শাইখ গোলামুল্লাহ রহমতি হাফিযাহুল্লাহর মন্তব্যঃ

    “হে আমার ভাই, আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি, তিনি হলেন মুখলিস, ইবাদাতগুজার ও যাহিদ (দুনিয়া বিরাগি) একজন ব্যক্তি । আল্লাহর শপথ! না তিনি আমার কোনো আত্নীয়,না তিনি আমার সাথে কোনোদিক দিয়ে সম্পর্কযুক্ত। না তিনি আমার সাথে পড়েছেন, না আমি তাঁর সাথে পড়েছি। না তিনি আমার গ্রামের কেউ, না আমার প্রদেশের কেউ। তিনি রুযগানের লোক আর আমি হলাম কুন্দুজের লোক।

    আল্লাহর শপথ! প্রথমবার যখন আমি তাঁর উপর আমার চোখ রেখেছিলাম তখন আমি নিজেকে নিয়ে চিন্তা করলাম, “এই সে ব্যক্তি যিনি ইসলামের উপর জীবন যাপন করছেন এবং যুহদ (দুনিয়া বিরাগ) অবলম্বন করে চলেছেন। এই পার্থিব জীবনের সুখ-আনন্দের প্রতি তাঁর অনিহা এবং আল্লাহর প্রতি ভয় যদি আমার মতো উল্লেখযোগ্য সংখ্যক লোকের মাঝে বন্টন করে দেয়া হতো, তবে তাই তাদের জন্য যথেষ্ট হতো।”

    আমি তাই-ই বললাম যা আমি তাঁর ব্যাপারে প্রত্যক্ষ করেছি। যখন আমি তাঁর সাথে কথা বললাম, দেখলাম, তিনি সবসময়ই আল্লাহকে নিয়ে কথা বলছেন এবং “ ও আল্লাহ! ও আল্লাহ! আমাদের বিজয় দান করো এবং আল্লাহ ছাড়া আর কারো পক্ষ থেকে বিজয় আসেনা।”- এই কথা বলে আল্লাহর কাছে কাকুতি-মিনতি করছেন। তিনি এভাবেই কুরআনের আয়াত বার বার তিলাওয়াত করতেন এবং যখন তিনি কোনো ধরনের বিপদের সম্মুখীন হন তখন প্রচুর সলাত আদায় করে থাকেন।”

    এই হচ্ছে আমাদের আমিরুল মুমিনিন মোল্লা মোহাম্মা ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ)। তার সম্পর্কে মন্তব্য করার মত যোগ্যতা আমার নেই।একজন মুজাহিদের মন্তব্য দিয়ে লেখা শেষ করছি,তারেক বিন জিয়াদ,মুহাম্মিদ বিন কাসিম,সালাউদ্দিন আয়ুবীদের পাশে যদি কারো নাম লেখা হয় তাহলে তিনি হবেন মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ)

    (collected)

    রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

  • #2
    তারেক বিন জিয়াদ,মুহাম্মিদ বিন কাসিম,সালাউদ্দিন আয়ুবীদের পাশে যদি কারো নাম লেখা হয় তাহলে তিনি হবেন মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ)
    আমার মনে উনি এদের থেকেও আরো বড়। কারন তাদের পাশে বাহ্যিক আসবাব হিসেবে ইসলামী রাষ্ট্র ছিল। কিন্তু উনার সাথে আল্লাহ তায়ালা ছাড়া আর কেহ ছিল না।
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      Originally posted by আবু মুহাম্মাদ View Post
      আমার মনে উনি এদের থেকেও আরো বড়। কারন তাদের পাশে বাহ্যিক আসবাব হিসেবে ইসলামী রাষ্ট্র ছিল। কিন্তু উনার সাথে আল্লাহ তায়ালা ছাড়া আর কেহ ছিল না।
      100%.......................
      ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

      Comment


      • #4
        One Man Army { মোল্লা মুহাম্মাদ ওমর হাফিজুল্লাহ (রহঃ) }
        মুহতারাম ভাই! নামের মধ্যে কিছু ভুল নজরে আসছে।
        ১/ লিখেছেন হাফিজুল্লাহ ও শেষে আবার (রহঃ)!
        ২/ হাফিজুল্লাহ কেন ? হলে হবে হাফিজাহুল্লাহ !

        আমার মনে উনি এদের থেকেও আরো বড়। কারন তাদের পাশে বাহ্যিক আসবাব হিসেবে ইসলামী রাষ্ট্র ছিল। কিন্তু উনার সাথে আল্লাহ তায়ালা ছাড়া আর কেহ ছিল না।
        আমার মনে হয় এভাবে বড়দের মধ্যে পার্থক্য অনুচিত। তাছাড়া যদি সালাহুদ্দিন আইয়ুবি রহিমাহুল্লাহর সময়ের প্রতি লক্ষ্য করা হয়, তাহলে ওই সময়টাও অত্যান্ত নাযুক ছিল।
        আর ফজিলত তো অগ্রবর্তীদের জন্যই।

        Comment

        Working...
        X