Announcement

Collapse
No announcement yet.

পার্সেল বক্সের আতঙ্ক ! কি ছিল তাতে ?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পার্সেল বক্সের আতঙ্ক ! কি ছিল তাতে ?

    রাজধানীর কলাবাগানে দুই বন্ধুকে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতরা বাসায় ঢুকেছিল কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মচারীর পরিচয় দিয়ে। তাঁদের হাতে ছিল দুটি প্যাকেট।

    ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওই প্যাকেট দুটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে। আলামত হিসেবে তাঁরা তা সংগ্রহও করেছে।
    ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, জুলহাজ অবিবাহিত ছিলেন। বাসায় মায়ের সঙ্গে থাকতেন। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটার দিকে তিনি বাসায় ফেরেন। সাড়ে পাঁচটার দিকে তিনজন লোক এসে দারোয়ানকে জানায় তাঁরা কুরিয়ার সার্ভিস থেকে এসেছেন। তাঁরা জুলহাজের নামে দুটি (কাগজের বাক্স) পার্সেল আছে বলে জানায়।
    ডিএমপি কমিশনার বলেন, ইন্টারকমে দারোয়ান জুলহাজকে পার্সেলের বিষয়টি জানায়। জুলহাজ নিচে নেমে পার্সেল সংগ্রহ করে দোতলায় যান। এর মধ্যেই বাসায় ঢোকেন আরও তিন যুবক। তাঁরা দারোয়ানকে কুপিয়ে দোতলায় উঠে জুলহাজ ও তাঁর বন্ধু তনয়কে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় বাসায় জুলহাজের মা ও এক গৃহকর্মী ছিলেন।
    পার্সেল হিসেবে জুলহাজের জন্য আনা কাগজের বাক্স দুটি পড়ে থাকে ৩৫ উত্তর ধানমন্ডির দোতলায়। হত্যাকাণ্ডের পর চিৎকার শুনে প্রথমে ওই বাসায় যান আশপাশের লোকজন। তখনও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়নি। সে সময়ের এক ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, বাসার শোবার ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে রক্তাক্ত দুটি লাশ। দুজনেরই ঘাড় ও মাথায় চাপাতির আঘাতের গভীর ক্ষত। ঘরের মেঝে ও দেওয়ালে লেগে আছে ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। জুলহাজের মা উপস্থিত লোকজনকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে বলছেন। কিন্তু সাহস করে কেউ এগিয়ে আসছে না। পরে একজন তোয়ালে দিয়ে জুলহাজের হাত ধরে টেনে শোবার ঘরের সামনে নিয়ে আসেন। এরপর পুলিশ আসলে ওই বাসায় নিহতদের নিকটাত্মীয় ছাড়া আর কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক র*্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র*্যাব) একজন কর্মকর্তা বলেন, পার্সেলের কথা বলে ওই হত্যাকারীরা বাসায় ঢুকে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধারণা ছিল, পার্সেলে বিস্ফোরক কিছু থাকতে পারে। এ জন্য ব্যাপক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পার্সেলে ডাবের খোসা ও কিছু পুরোনো কাগজ ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়নি। আলামত হিসেবে পুলিশ ওই বাক্স দুটি সংগ্রহ করেছে।
    http://www.24livenewspaper.com/sinfo...othom-alo.com/
    Last edited by Al-Galib Media; 04-26-2016, 03:40 PM.

  • #2
    পার্সেলের মধ্যে এগুলো ছিলঃ-

    সালাউদ্দিনের ঘোড়া
    তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

    Comment


    • #3
      সামনে কচু পাতা দেয়া যেতে পারে...................

      Comment


      • #4
        "যুদ্ধ হচ্ছে ধোকা"

        Comment


        • #5
          তাদের সাথে যুদ্ধ কর,যাতে আল্লাহ তোমাদের হাতে তাদেরকে শাস্তি দান করেন, তাদেরকে লাঞ্ছিত করেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদেরকে সাহায্য করেন এবং মু'মিনদের অন্তর জুড়িয়ে দেন,।

          Comment


          • #6
            এ যে কী আনন্দ! রাজা বাদশা মন্ত্রি এমপি রা এ আনন্দের খোজ পাবে কোথায়। নবি ছিদ্দিক শুহাদা মুমিনীন সালিহীনের আনন্দ যে এটি। মশার পরের চেয়ে ছুট্ট বস্তুর নেশায় আনন্দে মাতাল ক্ষুদ্র দু পেয়ে প্রাণিগণ এ আনন্দের উপলব্ধি থেকে বাস্তবেই বঞ্ছিত। শুকরিয়া দয়াময় শুকরিয়া তোমার,
            ويذهب غيظ قلوبهم এর আলোকে নিজেকে ঈমানদার মনে করার কিছুটা হলেও নিশ্চিত সাহস হচ্ছে। এ শ্রেনীর আনন্দে যাদের মন জুড়ায়নি তারা নিজেদের ঈমান নিয়ে ভাবতে পারেন , না ভাবার প্রয়োজন নেই, ঈমান শুধরিয়ে না নিলে খবর আছে।
            ইয়া আল্লাহ যারা মুমিনদের এমন নির্মল আনন্দের ব্যবস্থা করেছে, তাদের উভয় জীবন তুমি আনন্দে ভরে দাও। তোমার বিশেষ সান্ব্যিদ্ধে তাদের ধন্য করো, আমাদের কে তাদের পথে চলার তাওফীক দাও।এ ভু খন্ডের জন্য ও এ পথ সদা সচল সরগরম বানিয়ে দাও ।

            Comment

            Working...
            X