Announcement

Collapse
No announcement yet.

বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শহরে দাওলাতুল ইসলামের সদস্যগণ ছুরিকাঘাতে এক হিন্দুকে হত্যা করú

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শহরে দাওলাতুল ইসলামের সদস্যগণ ছুরিকাঘাতে এক হিন্দুকে হত্যা করú

    বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শহরে দাওলাতুল ইসলামের সদস্যগণ ছুরিকাঘাতে এক হিন্দুকে হত্যা করেন, যে কিনা নবী মোহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর অবমাননাকারী হিসেবে পরিচিত ছিল।


  • #2
    প্রমান চাই যে, সে নবী (সঃ) এর আবমাননা কারী ছিল, আবমাননা কারী হিসেবে শুধু পরিচিত ছিল, তাই তাকে হত্যা করা হয়েছে? এটা নির্ভরযোগ্য কোন দলিল নয়,যদি আবমাননা কারী হিসেবে শুধু পরিচিত থাকার কারনেই হত্যা করা হয়, তা এ জাওয়াব আল্লাহর কাছে দিতে হবে, এক এলাকায় দেখেছি এক ব্যক্তি আওয়ামি লীগ নামে পরিচিত কিন্তু সে আওয়ামি লীগ এর ঘোর বিরোধি, বিষয়টি এমনওতো হতে পারে,
    দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
    জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

    Comment


    • #3
      যদি আসলেই এই লোক শাতিমে রাসুল হয়ে থাকে, তাহলে যেই কাজটা করুক ভাল করেছেন।

      এমনকি দায়েশ করলেও, এই ক্ষেত্রে আমরা তাদেরকে সাপোর্ট করবো। শাইখ জাওয়াহিরি (হাফিজাহুল্লাহ)ও এমনটাই বলেছেন। (ইসলামিক বসন্ত ১ম পর্বে)

      তবে এর প্রমাণ দিতে হবে যেভাবে আল-কায়েদার মুজাহিদরা সারিয়া এর পর অপরাধীর অপরাধের প্রমাণও হাজির করতেছেন।

      Comment


      • #4
        Originally posted by Jihadi View Post
        যদি আসলেই এই লোক শাতিমে রাসুল হয়ে থাকে, তাহলে যেই কাজটা করুক ভাল করেছেন।

        এমনকি দায়েশ করলেও, এই ক্ষেত্রে আমরা তাদেরকে সাপোর্ট করবো। শাইখ জাওয়াহিরি (হাফিজাহুল্লাহ)ও এমনটাই বলেছেন। (ইসলামিক বসন্ত ১ম পর্বে)

        তবে এর প্রমাণ দিতে হবে যেভাবে আল-কায়েদার মুজাহিদরা সারিয়া এর পর অপরাধীর অপরাধের প্রমাণও হাজির করতেছেন।
        ঠিক!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
        দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
        জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

        Comment


        • #5
          যদি শাতিম নাও হয়ে থাকে... অন্তত এটুকু আমাদের আনন্দ দেয় যে এবার অন্তত বাগদাদীর সৈন্যরা মসজিদ, উপসানালয় আক্রমণ করেনি কিংবা হালাল রক্ত ঝড়ায়নি।

          যদি শাতিম হয়ে থাকে তবে অবশ্যই একাজের সমর্থন জানাব.. অবশ্যই আমরা সংকীর্ণমনা নই... এটাই তো আমাদের অবস্থান।

          তাতারিদের মধ্যে থাকা একটি কুকুর স্বয়ং প্রভুকেই কামড়িয়ে মেরে ফেলেছিল আল্লাহ্*'র রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে গালি দিয়েছিল বলে। নিশ্চয়ই আমরা ঐ কুকুরের কাজটিকেও সমর্থন জানিয়েছিলাম... এবং এখনো জানাব... যদি কোনো কুকুর আজও শাতিম হত্যা করে...

          Comment


          • #6
            টাঙ্গাইলে ‘ইসলাম নিয়ে কটূক্তিকারী’ হিন্দু ব্যবসায়ীকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা

            টাঙ্গাইলের গোপালপুরে নিখিল চন্দ্র জোয়ারদার (৫০) নামের এক দরজিকে দোকান থেকে টেনে বের করে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার দুপুরে গোপালপুর পৌর এলাকার ডুবাইল বাজারে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

            জানা গেছে, নিজের দোকানে কাজ করছিলেন দরজি নিখিল চন্দ্র। দুপুর ১২টার দিকে আচমকা মোটরসাইকেলে করে তিন যুবক এসে হাজির। নিখিলকে তারা দোকান থেকে টেনে বের করে চাপাতি দিয়ে কোপাতে শুরু করে এবং তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায় তারা।

            এলাকাবাসীর ধারণা, এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জঙ্গিগোষ্ঠী জড়িত থাকতে পারে।

            গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল ও এলাকাবাসী জানান, দুপুর ১২টার দিকে নিখিল চন্দ্র ডুবাইল বাজারে নিজ বাড়ির সামনে তার দোকানে কাজ করছিলেন। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে করে তিনজন যুবক এসে তাকে দোকান থেকে টেনে বের করে এলোপাতাড়ি কোপাতে শুরু করে। মাথা ও গলায় কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে হামলাকারীরা সুতী কালিবাড়ী সড়ক দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় তারা ঘটনাস্থলে একটি ব্যাগ ফেলে যায়। ব্যাগের ভেতর কয়েকটি ককটেলসদৃশ বস্তু রয়েছে।

            খবর পেয়ে গোপালপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। ঘটনাস্থলে একটি কালো রঙের একটি ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাতে ৩-৪টি বোমার সাদৃশ্য বস্তু রয়েছে। বোমা বিশেষজ্ঞদের খবর দেয়া হয়েছে। তারা আসলেই সেগুলো নিষ্ক্রিয় করা হবে।

            নিহত নিখিল সম্প্রতি হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বিরুদ্ধে কটূক্তি করায় তার বিরুদ্ধে গোপালপুর থানায় একটি মামলাও হয়েছিল। এ কারণেই হয়ত এই হত্যাকাণ্ড হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বলে জানান ওসি আ. জলিল।

            টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর জানান, কারা, কী উদ্দেশে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে।

            উৎসঃ শীর্ষ নিউজ
            -------------------------------------------------------------------
            ঢাকার কলাবাগানে জুলহাজ-তনয় খুনের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই শনিবার আবারও একই কায়দায় টাঙ্গাইলের গোপালপুর পৌরসভার পাকুটিয়া-সূতিকালিবাড়ি সড়কের ডুবাইল মাদ্রাসার পাশেই নিজ দোকানের সামনে নির্মম ভাবে খুন হন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দর্জি নিখিল জোয়ারদার।

            নিখিল জোয়ারদারের হত্যার ধরন ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্রের সাথে ঢাকার কলাবাগানের জোড়া খুনসহ ব্লগার হত্যাকাণ্ডের সাথে মিল রয়েছে বলে দাবি করেছে স্থানীয়রা।

            এ ঘটনার পরপরই স্থানীয়দের মাঝে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, প্রকাশ্য দিবালোকের এ খুনিরা কি উগ্রপন্থি? তবে এ বিষয়ে এখনি কিছু জানাননি পুলিশ। তারা বলছেন দুটি বিষয়কে সামনে রেখে তদন্ত কাজ চলছে। তদন্ত করেই বিস্তারিত জানানো যাবে।

            তবে এ ঘটনায় জেলার পুলিশ প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছে। সেই সাথে ঘটনার সাথে জঙ্গিসম্পৃক্ততা আছে কিনা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ সুপার সালেহ মোহাম্মদ তানভির।

            প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় নিখিল দর্জি বাড়ির নিকটস্থ তিথি তীর্থ বস্ত্রালয় এন্ড টেইলার্স দোকানে বসে পোশাক নির্মাণের কাজ করছিলেন। এ সময়ে পূর্বদিক থেকে মোটর সাইকেল নিয়ে আনুমানিক ২০/২২ বছর বয়সের তিন যুবক দোকানের সামনে থামে। এর মধ্যে চালকের মাথায় ছিল হেলমেট পড়া। যুবকদের একজন মোটর সাইকেল থেকে নেমে নিখিলকে দোকান থেকে ডেকে বের করে। কাছাকাছি আসা মাত্র মোটরসাইকেল আরোহী অপর দুই যুবক ব্যাগ থেকে ছুরিচাকু বের করে তাকে নির্বিচারে কোপাতে থাকে। যুবকরা তার বুকে, ঘাড়ে ও মাথায় ৭/৮টি কোপ দেয়। মৃত্যু নিশ্চিত করে মোটরসাইকেলে করে উপজেলার সূতিকালিবাড়ির দিকে চলে যায়।

            এসময় ঘাতকরা একটি ব্যাগে ৪/৫টি ককটেল রেখে যায়।

            স্থানীয়রা দাবি করেন, ঢাকার কলাবাগানে জোড়া খুন ও ব্লগার হত্যাকান্ডের সাথে এই খুনের মিল রয়েছে। কারণ হিসেবে তারা প্রতিটি হত্যাকান্ডেই একই ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে বলে দাবি করেন। এছাড়া অন্যান্য কিলিং মিশনের মত এ খুনের ঘাতকরা চোখের পলকে এ হত্যাকান্ড ঘটিয়ে পালিয়ে যায় বলেও তারা জানান।

            নিহত নিখিল জোয়ার্দারের বিরুদ্ধে মহানবী (সাঃ) কে নিয়ে কটুক্তি করার অভিযোগ ছিল।

            ধর্ম অবমাননার দায়ে করা ওই মামলার বাদি দৈনিক ইনকিলাবের গোপালপুর সংবাদদাতা এবং আলমনগর মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ্আমিনুল ইসলাম জানান, নিখিল অনুতাপ প্রকাশ করায় এবং ডুবাইল গ্রামের কয়েকজন মুরুব্বীর অনুরোধে তিনি ছয় মাস আগে আদালত থেকে মামলা তুলে নেন।

            গোপালপুর থানার ওসি জানান, উগ্রপন্থিদের দ্বারাই নিখিল খুন হয়েছে তা নিশ্চিত করে এখনি বলা সম্ভব নয়। তবে তার ভাতিজি স্বর্ণাকে দুই বছর আগে ঢাকা থেকে ডিভোর্স করে আনার পর স্বর্ণার স্বামী রুদ্র নিখিলের পরিবারের সকলকেই প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছিল। তদন্তে উগ্রপন্থি ছাড়াও এ বিষয়টিকেও মাথায় রাখা হয়েছে।

            গোপালপুর সার্কেলের এএসপি জমিরউদ্দীন জানান, জঙ্গী হামলা কিনা এখনই নিশ্চিত বলা যাচ্ছেনা। আরো পরে বলা যাবে। ঘটনাস্থলে কয়েকটি ককটেল পাওয়া গেছে বলে জানান তিনি।

            উৎসঃ পূর্বপশ্চিমবিডি

            Comment

            Working...
            X