Announcement

Collapse
No announcement yet.

নিশা দেশাই- ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বৈঠক

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • নিশা দেশাই- ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বৈঠক

    রাজধানীর একটি হোটেলে গত বুধবার বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল ও ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন

    নিরাপত্তা বা অন্য কোনো কারণে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে পড়ুক—তা কোনোভাবেই চায় না ভারত। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রও চায়, বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল ও ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এক বৈঠকে এ বিষয়টি উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, নিশা বিসওয়ালের দুই দিনব্যাপী ঢাকা সফরের প্রথম দিন গত বুধবার গুলশানের একটি হোটেলে ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে ওই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো পক্ষই গণমাধ্যমকে না জানানোয় তা অনেকটা আড়ালেই থেকে যায়।

    এ বিষয়ে কালের কণ্ঠ’র অনুসন্ধানে জানা যায়, গত বুধবার নিশা বিসওয়াল ও হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার বৈঠকটি ছিল পূর্বনির্ধারিত। আধাঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা ওই বৈঠকে তাঁরা দুজন নিজ নিজ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তবে ওই বৈঠকে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট ছিলেন না।

    বৈঠকের শুরুতেই নিশা বিসওয়াল বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বিভিন্ন হামলার পেছনে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদা, আইএস, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের যোগসূত্র থাকার বিষয়ে তথ্য রয়েছে বলে দাবি করেন। তবে ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলার যুক্তি ছিল, বিভিন্ন সময় উগ্রবাদী গোষ্ঠীর নাম এলেও সেগুলো বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নয়। তাদের কারো কারো সঙ্গে বৈশ্বিক যোগসূত্র থাকতে পারে। সেগুলো বিচ্ছিন্ন বিষয়। এত বড় পরিসরে এমন কিছু এখানে নেই।


    ভারতের হাইকমিশনার বৈঠকে বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ উগ্রবাদী নয়। এ দেশের জনগণের মধ্যে সুফিবাদের প্রভাব রয়েছে। এ দেশে ধর্মীয় অনুষ্ঠান যেমন সাড়ম্বরে পালন করা হয়, তেমনি ঘটা করে পহেলা বৈশাখও উদ্যাপন করা হয়।



    জানা গেছে, বৈঠকে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়। ভারতীয় পক্ষ থেকে তাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার গুরুত্ব তুলে ধরে জোর দিয়ে বলা হয়,বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হলে ভারতে তার প্রভাব পড়বে। ভারত বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে আছে। এ সরকারের অবস্থা অস্থিতিশীল বা নড়বড়ে হোক তা ভারত কোনোভাবেই চায় না।

    এ বিষয়ে নিশা বিসওয়ালের অবস্থান কী ছিল সে ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনিও বর্তমান সরকারের স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। বৈঠকের শেষ দিকে উভয় পক্ষের অবস্থান ছিল অভিন্ন। আর তা হলো নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করতে হলে এ সরকারের সঙ্গেই কাজ করতে হবে। সরকার অস্থিতিশীল হলে তা কোনোভাবেই দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। বরং পরিস্থিতির আরো অবনতি হতে পারে।


    জানা গেছে, বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতীয় প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে উগ্রবাদী হামলার শিকার হওয়া ব্যক্তিদের তালিকাও বিনিময় করেছে। ভারতের তালিকা অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা ৩২ জনের মতো হলেও যুক্তরাষ্ট্রের তালিকায় ৩৬।


    উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ছিল ভিন্ন। যুক্তরাষ্ট্র ওই নির্বাচন নিয়ে গভীর হতাশা প্রকাশ করলেও ভারত ওই নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। নির্বাচন নিয়ে অবস্থান না বদলালেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে এবং সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।


    নিশা বিসওয়াল বাংলাদেশ সফর শেষে যুক্তরাষ্ট্র ফিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে তাঁর এ সফরকে ফলপ্রসূ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘খুনি ও সন্ত্রাসীরা মৌলিক স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে অবমূল্যায়ন ও ভয়ের বীজ বপন করতে চায় এবং তাদের ঠেকানো আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য।


    এ ছাড়া এ সফরে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ ছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, পররাষ্ট্রসচিব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ওই মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন। এ ছাড়া নাগরিক সমাজের কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে তিনি সাক্ষাত্ করলেও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বা অন্য কোনো রাজনৈতিক প্রতিনিধির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়নি।

    ভারতের পররাষ্ট্রসচিব আসছেন : এদিকে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের প্রতি ভারতের জোরালো সমর্থন থাকলেও বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে ওই দেশটি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও নির্যাতন ভারতেও নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব ড. এস জয়শঙ্কর দুই দিনের সফরে পরশু বুধবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে নিরাপত্তা পরিস্থিতিই বিশেষ গুরুত্ব পাবে এবং এ পরিস্থিতিতে করণীয় বিষয়ে ভারত সরকারের পরামর্শ জানাতে তিনি বাংলাদেশ সফরে আসছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সফরে পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হকের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও তিনি সাক্ষাত্ করতে পারেন।

    ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের উত্থান ঠেকাতে ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে বলে তিনি জানান।

    উৎসঃ কালের কণ্ঠ
    রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

  • #2
    বাংলাদেশ তুমি কার বিছানায় ঘুমাও? ধর্মের বিরুদ্ধে বললে ব্লগার হত্যা। আর ধর্মের পক্ষে বললে ট্রাইবুন্যালে ফাঁসি। এর কোন হেরফের নেই। নিহত ব্লগার রাজীবের বাড়িতে গিয়ে শেখ হাসিনার ঘোষণা, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ সে।

    ফাঁসির বিরুদ্ধে তুর্কীর প্রেসিডেন্ট এর্দোগানের আবারও হুংকার। অথচ একমাত্র অর্থনৈতিক চাপই ডিজিটাল ফেরাউনদের জন্য যথেষ্ট। এক ঘণ্টায়ই তচনছ করে দিতে পারে ফেরাউনের মসনদ। ডিজিটাল অটোমেন এর্দোগান সাহেবরা ইউরোপ-আমেরিকা জুড়ে বিশাল বিশাল মসজিদ রাজনীতিতে ব্যস্ত। অথচ, তাদের চোখের সামনেই একটার পর একটা ফাঁসি কার্যকর হয় কিভাবে?

    এই দেশের সংবিধানে একই সঙ্গে আস্তিক আর নাস্তিক? রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতা রাখার বিরুদ্ধে কাউকেই হত্যা করেনি ধর্মীয় উগ্রপন্থিরা। ইসলামিক দলগুলোর কাছে প্রশ্ন, নাস্তিক-আস্তিকের ব্যাখ্যা করুন!

    এর্দোগানের ভয়েই হাসিনার ওআইসি সম্মেলন বর্জন। হাসিনা জানে, নিজামীদের কাউকেই বাঁচতে দেবে না। পাবলিক যা জানে, এর্দোগানরা জানে না কেন? ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করলে যা হয় সেটাই করে ভুগছে ইসলামপন্থিরা, অন্যথায় ন্যাটোর সদস্য তুর্কির জন্য ট্রাইবুন্যাল থামানো মাত্র ১ ঘন্টার ব্যাপার। অর্থাৎ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা।

    ট্রাইবুন্যাল নিয়ে লেখার ইচ্ছা ছিলো না। নিজামীদের ফাঁসি হলে আমার কেন মন খারাপ! অনেকেই বলেন, জামায়েতকে চেনেন না? আমি বলি, যারা আওয়ামী লীগ আর এরশাদ লীগ চেনে, অন্য দলকে চেনার প্রয়োজন আছে কী?

    দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয়দের বানোয়াট গল্প শুনেছি। যখন নিজের মতো করে ভাবছি, দেখলাম, ৭১ নামের মহাষড়যন্ত্র। আসল কথা, পাকিস্তানকে দুইখণ্ড করার যুদ্ধ ৭১। ৪৫ বছর পরে হলেও ভারতীয়দের নগ্ন আগ্রাসনে ৭১এর কাপড় খুলে যাচ্ছে।

    দেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক পরে জানলাম ৩০ লক্ষ শহীদ। অর্থাৎ প্রতি ২৫ জনে একজন। অথচ দেশে ফিরে দেখলাম, আমার শহরে পাকিস্তানীদের হাতে ৩০ থেকে ৪০ জন মারা গেছে। শহরের কোথাও রক্তপাত বা লাশ দেখিনি। দখল করা সম্পত্তি গুলো অক্ষত ফেরত পেলো হিন্দুরা।

    ৭১এর পর যুদ্ধবিরোধীরা পালিয়ে গেলে লুটপাটের অভয় আশ্রম শুরু করলো আওয়ামী লীগ, যা আজব্দি অব্যাহত। আওয়ামী লীগের অবস্থা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীদের মতো।

    বদরদের দখলে থাকা হিন্দু সম্পতিগুলো ফেরত পেলেও ৭১ পরবর্তী আওয়ামী আগ্রাসনে লক্ষ লক্ষ হিন্দু সম্পত্তি দখল অব্যাহত। আমার কথা, আওয়ামী লীগকে চিনলে আর কাউকেই চেনার প্রয়োজন নেই।

    রানাপ্লাজার সোহেল রানা যুবলীগের সদস্য। আওয়ামী লীগের সাংসদ মুরাদ জং-এর রাজনৈতিক সন্তান সে । হাজার হাজার আহত এবং ১৭শ মানুষ খুনের জন্য দায়ী সোহেল রানা।

    বিশ্বজিতকে চাপাতি দিয়ে খুনের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই সজীবকে। এখন পর্যন্ত সব খুনিরাই জীবিত। মন্ত্রী কামরুল আর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এবং মায়ার বিরুদ্ধে হাইকোর্টের রুল জারি সত্ত্বেও সংসদে। অথচ ডেভিড বার্গম্যানদের বিরুদ্ধে আদালত অবমানানার শাস্তি প্রমাণ করলো, আদালত কেন হাসিনার পেটিকোট।

    সংসদে দাঁড়িয়ে আদালতের বিরুদ্ধে হাসিনার মন্ত্রীদের গালিগালাজের পরেও আদালত অবমাননা হয় না ? এবার বলুন, সোহেল রানাকে বাঁচিয়ে রেখে নিজামীদেরকে ফাঁসি দিতে রাষ্ট্রের এই তাড়াহুড়োর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে কারা?

    খালেদা জিয়ার জরুরি বৈঠক আর বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দেয়া সরকারী খবরের মূল্য- এক পয়সা । বিএনপিকে বাঁচতে হলে জোবায়েদা রহমানের বিকল্প নেই। অন্যথায় আগামী রমজানে বিএনপির অস্তিত্ব নাও থাকতে পারে।

    বাংলাদেশ তুমি কার? ২০৪১ সনে হাসিনার বয়স হবে ৯৪। অর্থাৎ ৯৪ বছর পর্যন্ত জীবনের গ্যারান্টি দিয়ে দেশ বিক্রি। হাসিনার পতন হলে মুহূর্তেই লক্ষ লক্ষ লাশ পড়বে একদিনেই। সুতরাং ৯৪ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে যতোটা নিচে নামতে হয় নামবে।

    একটি উদাহরণ। জাপান বললো, বিমানবন্দরের কাজ না দিলে উন্নয়নের বিনোয়োগ ফিরিয়ে নেবে। এক সপ্তাহ পরেই সিদ্ধান্ত, বিমানবন্দরের কাজ পাচ্ছে জাপান। চীন না জাপান, বাংলাদেশ তুমি কার রক্ষিতা ?

    যারা সংসদে আইন প্রণয়ন করে, এরাই আইনপ্রণেতা। সাংসদদের ৯৯ ভাগই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। অধিকাংশই ভূয়া ডিগ্রিধারী। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশে মুদ্রাপাচারসহ নানান অভিযোগ। মখা আলমগীর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, এরশাদ, পুলক… প্রত্যেকেই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী।

    এবার বলেন, এদের হাতে আইন প্রণয়ন হলে মরবে কারা? জামায়েতের সম্পদ গ্রাস করতে হলে নিজামীদেরকে ফাঁসির বিকল্প নেই। সংসদ নাকি ডিজিটাল ডিসকো ক্লাব?

    বাংলাদেশের কোথাও ‘আমি’ ছাড়া শব্দ নেই। আমি, আমার বাবা, আমার পুত্র-কন্যা… এই হচ্ছে লেনিনের শুয়োরের খোয়ার । ৭০ সনে জহির রায়হানের “জীবন থেকে নেয়া” ছবিটি আইয়ুব খানের ‘আমি’র বিরুদ্ধে মাইক।

    তবে এই দেশে আর কখনোই জহির রায়হানের জন্ম হবে না। ৩০ জানুয়ারি ১৯৭১এ সেই সম্ভাবনাকে হত্যা করলো শেখ ফজলুল হক মনির মুজিববাহিনী।

    গণতন্ত্রকে পাঠিয়ে দিয়েছি লাশ কাটা ঘরে। আদালত এখন সংসদের পেটিকোট পড়েছে। প্রতিদিনই পেটিকোটের দুর্গন্ধ ধামাচাপা দিতে নতুন নতুন গ্রেফতার আর হত্যাকান্ডের খবর তৈরি করছে। বাংলাদেশ তুমি কার ঠিকানায় আছো?

    আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে কাদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে? অথচ সার্ভার রুমে ৬ জনের আঙুলের ছাপ দিয়ে ৮০ মিলিয়ন ডলার চোরদেরকে আজো গ্রেফতার করতে পারলো না গরুড় হালিম? বরং তার উচিত টিভি সিরিয়ালে গিয়ে হালিম পাকানো।

    গণতন্ত্রের সুফল পেতে জঙ্গি দমনের বিকল্প নেই, বললো, জঙ্গিমন্ত্রী। অথচ ইনুর বিরুদ্ধে গণবাহিনীর গণহত্যার অভিযোগ। আমরা দেখছি সংসদে ৩০০+৫০ শূয়োরের খামারে মিনিটে ৫২ হাজার টাকা খর্চ করে এই ইনুদেরই জঙ্গি কার্যকলাপ। জঙ্গিবাদ এমনই এক রোগ, গণতন্ত্রের পৈতা নিয়ে ব্রাহ্মণ বানানো যাবে না। সুতরাং, ৭৪ এর ইনু আজ ডিজিটাল জঙ্গি।

    মুজিবের বিরুদ্ধে লিখলে যাবজ্জীবন জেল আর ১ কোটি টাকা জরিমানা? ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান হয়তো জেলেই পচে মরবে। লতিফ সিদ্দিকির মন্ত্রীত্ব গেছে মহানবীকে অপমানের জন্য নয় বরং ডিজিটাল উপদেষ্টার লক্ষ লক্ষ ডলার গোপন বেতনের খবর ফাঁস করার অভিযোগে।

    এর মানে হলো মহানবীর চেয়ে অন্য কারো সম্মান বড়। এইসব উপসর্গের মানে কি, শিঘ্রই কোন ব্যক্তির নামে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা এবং কেতাব নাজেল হবে?

    (collected)
    রবের প্রতি বিশ্বাস যত শক্তিশালী হবে, অন্তরে শয়তানের মিত্রদের ভয় তত কমে যাবে।

    Comment

    Working...
    X