Announcement

Collapse
No announcement yet.

সতর্কতা - আব্দুল্লাহ নোমান ওরফে আব্দুল্লাহ, কামাল ওরফে হিরন

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সতর্কতা - আব্দুল্লাহ নোমান ওরফে আব্দুল্লাহ, কামাল ওরফে হিরন

    আমাদের মুজাহিদ ভাইদেরকে তাগুত বাহিনীরা রিমান্ডে নেওয়ার পর যখন কোন তথ্য পাচ্ছেনা তখন গুলি করে জেলের ভিতরেই শহীদ করতেছে
    আর,খবরে প্রমশনের আশায় ছড়াচ্ছে বন্ধুক যুদ্ধে মারা গেছে
    তাই, আমাদের কি করা উচিত..........?



  • #2
    ইন্না লিল্লাহি ওয়া লিল্লাহি রাজিউন...

    এটা তো বেশ আগের খবর মনে হচ্ছে! হুসেনি দালান হামলার আসামী হিসেবে গ্রেফতার দেখানো হয়েছিল।
    Last edited by Abu Khubaib; 05-15-2016, 12:12 AM.
    إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

    "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

    (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

    Comment


    • #3
      পরিস্তিতি ভয়ানক প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন

      Comment


      • #4
        শুনেছিলাম, শাইখুল হাদিছ মুফতি মুহাম্মাদ জসীমুদ্দীন রহমানী ভাইয়ের পরবর্তী প্রজন্ম যাতে না হয়/সন্তান না হয় সেজন্য তাগুতরা পদক্ষেপ নিচ্ছে
        এছাড়া আরও......

        Comment


        • #5
          ঢাকায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ২
          লিঙ্কঃ- http://bhorer-dak.com/2016/01/15/36596.php


          স্টাফ রিপোর্টার : মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত আব্দুল্লাহ ওরফে নোমান ও কামাল ওরফে হিরণ জেএমবির ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের সামরিক কমান্ডার ছিলেন। নিহত এই ২ জেএমবি কমান্ডার পুরান ঢাকার হোসেনি দালানে হামলা, গাবতলী ও আশুলিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা এবং হত্যার ঘটনায় জড়িত বলে জানিয়েছেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার মনিরুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। এর আগে গত বুধবার দিবাগত রাতে হাজারীবাগ এলাকার বারইখালী পশ্চিম সুলতানগঞ্জ বেড়ী বাঁধে গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এই দু’জন নিহত হন। এ সময় আরও তিন জেএমবি সদস্যকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো- আরমান, জাহিদ হাসান রানা ওরফে মুসহাব ও নুর মোহাম্মদ ওরফে ল্যাংড়া মাস্টার। এ সময় নিহত ও গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে দুই রাউন্ড গুলিসহ কাঠের বাটযুক্ত দুইটি ওয়ান সুটারগান, একটি চাকু, একটি কালো রংয়ের পালসার মোটরসাইকেল (ঢাকা মেট্রো-ল-২৩-০৫৬৮) ও বিস্ফোরিত গ্রেনেডের কয়েক টুকরা লোহা উদ্ধার করা হয়।
          মনিরুল ইসলাম বলেন, মিরপুর শাহ আলী জঙ্গি আস্তানা থেকে বেশ কয়েকদিন আগে গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ওই বাসায় গ্রেনেড তৈরিতে সহযোগিতা করতো কামাল ওরফে হিরণ, শাকিল ওরফে মোস্তাক, আব্দুল্লাহ ওরফে নোমান, রিপন, ফারদিন ওরফে সজল- এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় গোয়েন্দা পুলিশ।
          গাবতলীতে এএসআই ইব্রাহিম হত্যার ঘটনায় সজীব ও আশুলিয়ায় পুলিশ সদস্য হত্যার ঘটনায় তারেক নামে ২ জেএমবি সদস্য পলাতক রয়েছে। হোসেনি দালানে হামলার ঘটনায় আরও এক জেএমবি সদস্য পলাতক রয়েছে বলেও জানান তিনি। আর সম্প্রতি মিরপুর শাহ আলী জঙ্গি আস্তানা থেকে গ্রেনেড ও বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় শাকিলের সঙ্গে আব্দুল্লাহ আল নোমান ও হিরণের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এরপর শাকিল ও আব্দুল্লাহ হিরণকে হত্যার পরিকল্পনা করে বলে জানান মনিরুল ইসলাম।
          তিনি জানান, মিরপুরে গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হাজারীবাগ সিকদার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল রোডের সিকদার এস্টেটের বালুর মাঠ এলাকায় বুধবার রাতে অভিযানে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় ৫-৬ জন অজ্ঞাতনামা লোক একটি মোটরসাইকেলের পাশে সন্দেহজনক অবস্থায় শলাপরামর্শ করছিল। পুলিশ তাদের দিকে অগ্রসর হওয়ামাত্রই তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটায় ও এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করতে থাকে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলিবর্ষণ করে। গোলাগুলির একপর্যায়ে দুষ্কৃতকারীদের অজ্ঞাতনামা ২ জন আহত হয়। অন্যান্য দুষ্কৃতকারীরা এলোপাতাড়ি দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় পুলিশের কাছে থাকা আসামিরা আহত ব্যক্তিদের একজনকে তাদের সামরিক কমান্ডার (ঢাকা উত্তরের) আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে আবদুল্লাহ এবং অপরজনকে ইতিপূর্বে বন্দুুকযুদ্ধে নিহত সামরিক কমান্ডার আলবানী ওরফে হোজ্জা ওরফে মাহফুজের সেকেন্ড ইন কমান্ড ও পুলিশ সদস্য ইব্রাহিমের হত্যাকারী এবং হোসাইনি দালানে আক্রমণকারী কামাল ওরফে হিরন বলে জানায়। এক প্রশ্নের জবাবে মনিরুল বলেন, রাজধানীতে জেএমবির সক্রিয় সদস্যদের সংখ্যা বেশি নয়। যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় না। দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, তারাই মূলত নতুন করে জেএমবিদের অর্থায়ন করছে।
          সালাউদ্দিনের ঘোড়া
          তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

          Comment


          • #6
            ঢাকায় বন্দুকযুদ্ধে নিহত ২
            লিঙ্কঃ- http://bhorer-dak.com/2016/01/15/36596.php


            স্টাফ রিপোর্টার : মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত আব্দুল্লাহ ওরফে নোমান ও কামাল ওরফে হিরণ জেএমবির ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের সামরিক কমান্ডার ছিলেন। নিহত এই ২ জেএমবি কমান্ডার পুরান ঢাকার হোসেনি দালানে হামলা, গাবতলী ও আশুলিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা এবং হত্যার ঘটনায় জড়িত বলে জানিয়েছেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার মনিরুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। এর আগে গত বুধবার দিবাগত রাতে হাজারীবাগ এলাকার বারইখালী পশ্চিম সুলতানগঞ্জ বেড়ী বাঁধে গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এই দু’জন নিহত হন। এ সময় আরও তিন জেএমবি সদস্যকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো- আরমান, জাহিদ হাসান রানা ওরফে মুসহাব ও নুর মোহাম্মদ ওরফে ল্যাংড়া মাস্টার। এ সময় নিহত ও গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে দুই রাউন্ড গুলিসহ কাঠের বাটযুক্ত দুইটি ওয়ান সুটারগান, একটি চাকু, একটি কালো রংয়ের পালসার মোটরসাইকেল (ঢাকা মেট্রো-ল-২৩-০৫৬৮) ও বিস্ফোরিত গ্রেনেডের কয়েক টুকরা লোহা উদ্ধার করা হয়।
            মনিরুল ইসলাম বলেন, মিরপুর শাহ আলী জঙ্গি আস্তানা থেকে বেশ কয়েকদিন আগে গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ওই বাসায় গ্রেনেড তৈরিতে সহযোগিতা করতো কামাল ওরফে হিরণ, শাকিল ওরফে মোস্তাক, আব্দুল্লাহ ওরফে নোমান, রিপন, ফারদিন ওরফে সজল- এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালায় গোয়েন্দা পুলিশ।
            গাবতলীতে এএসআই ইব্রাহিম হত্যার ঘটনায় সজীব ও আশুলিয়ায় পুলিশ সদস্য হত্যার ঘটনায় তারেক নামে ২ জেএমবি সদস্য পলাতক রয়েছে। হোসেনি দালানে হামলার ঘটনায় আরও এক জেএমবি সদস্য পলাতক রয়েছে বলেও জানান তিনি। আর সম্প্রতি মিরপুর শাহ আলী জঙ্গি আস্তানা থেকে গ্রেনেড ও বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় শাকিলের সঙ্গে আব্দুল্লাহ আল নোমান ও হিরণের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এরপর শাকিল ও আব্দুল্লাহ হিরণকে হত্যার পরিকল্পনা করে বলে জানান মনিরুল ইসলাম।
            তিনি জানান, মিরপুরে গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হাজারীবাগ সিকদার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল রোডের সিকদার এস্টেটের বালুর মাঠ এলাকায় বুধবার রাতে অভিযানে যায় গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় ৫-৬ জন অজ্ঞাতনামা লোক একটি মোটরসাইকেলের পাশে সন্দেহজনক অবস্থায় শলাপরামর্শ করছিল। পুলিশ তাদের দিকে অগ্রসর হওয়ামাত্রই তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটায় ও এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করতে থাকে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলিবর্ষণ করে। গোলাগুলির একপর্যায়ে দুষ্কৃতকারীদের অজ্ঞাতনামা ২ জন আহত হয়। অন্যান্য দুষ্কৃতকারীরা এলোপাতাড়ি দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় পুলিশের কাছে থাকা আসামিরা আহত ব্যক্তিদের একজনকে তাদের সামরিক কমান্ডার (ঢাকা উত্তরের) আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে আবদুল্লাহ এবং অপরজনকে ইতিপূর্বে বন্দুুকযুদ্ধে নিহত সামরিক কমান্ডার আলবানী ওরফে হোজ্জা ওরফে মাহফুজের সেকেন্ড ইন কমান্ড ও পুলিশ সদস্য ইব্রাহিমের হত্যাকারী এবং হোসাইনি দালানে আক্রমণকারী কামাল ওরফে হিরন বলে জানায়। এক প্রশ্নের জবাবে মনিরুল বলেন, রাজধানীতে জেএমবির সক্রিয় সদস্যদের সংখ্যা বেশি নয়। যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় না। দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, তারাই মূলত নতুন করে জেএমবিদের অর্থায়ন করছে।
            সালাউদ্দিনের ঘোড়া
            তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

            Comment


            • #7
              কয়টাকে মারবা তোমরা একদিন আমরাও এর প্রতিশোধ নেব ইনশাল্লাহ।

              Comment


              • #8
                المنية لا الدنية -الشيخ يوسف العييرى الشهيد
                (ان شاء الله )
                রিসালাটি পড়ে প্রস্তুতি নিয়ে থাকা উচিৎ। আল্লাহ তায়ালা মুমিনদের দিলের গায়জ দূর হওয়ার উপায় করে দিন।

                Comment

                Working...
                X