Announcement

Collapse
No announcement yet.

তাঁরা কি দুয়ার যোগ্য নন!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তাঁরা কি দুয়ার যোগ্য নন!



    সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আর দরুদ এবং সালাম রাসুল (সাঃ) এবং তার পরিবার বর্গের উপর।

    আল্লাহ্* সুবহানাহু ওতায়াল সুরা তাওবার ২০ এবং ২১ নাম্বার আয়াত এ বলেনঃ

    "যারা ঈমান আনে, হিজরত করে, আর নিজেদের জান মাল দিয়ে আল্লাহ্*র পথে জিহাদ করে, আল্লাহ্*র কাছে তাদের জন্য বিরাট মর্যাদা রয়েছে, আর এরাই হল সফলকাম। তাদের প্রতিপালক তাদের কে সুসংবাদ দিচ্ছেন তাঁর দয়া ও সন্তুষ্টির, আর জান্নাতের যেখানে তাদের জন্য আছে স্থায়ী সুখ সামগ্রী"

    যারা ঈমান আনে, হিজরত করে আর নিজেদের জান ও মাল দিয়ে আল্লাহ্*র পথে জিহাদ তাদের জন্য আল্লাহ্* নিজে বিরাট মর্যাদার ব্যাবস্থা করে রেখেছেন। তাদের মর্যাদা দুনিয়ার কারো উপরে ন্যাস্ত হয়নি, তাদের মর্যাদা স্বয়ং আল্লাহ্* ডিফাইন করেছেন, আল্লাহ শুধু মর্যাদাকেই ডিফাইন করেন নি বরং তাদের কাজের ব্যাপারে প্রশংসামূলক সার্টিফিকেট ও দিচ্ছেন, এভাবে, "আর এরাই হল সফলকাম"। আল্লাহ্*র দৃষ্টিতে এই দল সফলকাম! যেই দলের ব্যাপারে আল্লাহ সার্টিফিকেট দিয়ে দিবেন যে "এরা সফলকাম" সেই দলটি কেমন হতে পারে!

    আমরা আরেকটু সময় নিয়ে চিন্তা করে দেখি। একটা বিশেষ দলের ব্যাপারে আল্লাহ্* বলছেন, "এরা সফলকাম" শুধু তাই নয়, আল্লাহ্* এর পরেও বলেই যাচ্ছেন... আল্লাহ্* আজ্জা ওয়াজাল, রব্বুল আলামিন এর জন্য যিনি জগৎ সমূহের মালিক, যিনি আসমান সমূহের মালিক, জান্নাত সমূহ এবং জাহান্নাম সমূহের মালিক, জিব্রাইল (আঃ) এর মালিক, ইস্রাফিল (আঃ) এর মালিক, মিকাঈল (আঃ) এর মালিক, সমস্ত ফেরেশতাকুলের মালিক, যারা শুধু মহান আল্লাহ্*রই তাসবিহ পাঠ করতে থাকেন, সেই আল্লাহ্* তাঁর নিজের থেকে এই দলটির ব্যাপারে সুসংবাদ দিচ্ছেন, আর এই দলটির ব্যাপারে তাঁর দয়া এবং সন্তুষ্টির কথা জানিয়ে দিচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ!

    প্রিয় ভাইয়েরা আমার, একটু বুঝি ইনশাআল্লাহ্*, আল্লাহ্* যিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, বরং সবাই তাঁর মুখাপেক্ষী সেই আল্লাহ্* নিজে থেকে একটি দলের ব্যাপারে বলছেন, "তাদের জন্য রয়েছে বিরাট মর্যাদা, এরা সফলকাম, এদের প্রতিপালক আল্লাহ্* এদের সুসংবাদ দিচ্ছেন, দয়া এবং সন্তুষ্টির, তাদের জন্য জান্নাতের ওয়াদা দিচ্ছেন" আর এই দলটি কারা?

    আল্লাজিনা আমানু, ওয়াহাজারু, ওয়াজাহাদু ফি সাবিলিল্লাহি বিয়াম ওয়ালিহিম, ওয়ান ফুসিহিম...
    যারা ঈমান আনে, হিজরত করে এবং আল্লাহ্*র রাস্তায় নিজের জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করে ..


    আপনাদের অধম ভাই হিসাবে আজ একটা বিষয়ে কথা বলতে চাচ্ছিলাম যা প্রায়ই আমাদের অনেক কে কষ্ট দেয়।

    সেটি হচ্ছে আল্লাহ্* সুবহানাহু ওতায়ালা যেই দলটির ব্যাপারে এত প্রশংসা করলেন, এত বড় মর্যাদা নিজে থেকে দান করলেন, তাঁর সন্তুষ্টি এবং জান্নাতের ওয়াদা ব্যাক্ত করলেন সেই দলটির প্রতি আমাদের উদাসীনতা, অবহেলা, অসম্মান, গাদ্দারী, বেঈমানী, বেয়াদবি। আল্লাহ্* আমাদেরকে মাফ করুন।

    বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ মসজিদে জুমুয়ার সলাত হয়, প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ ওয়াজ মাহফিল হয়, কিন্তু সেগুলোর মধ্য থেকে কয়টি জুমুয়ার সলাতে আর কয়টি ওয়াজ মাহফিলে এই দলটির জন্য দুয়া করা হয়! তাদের প্রশংসা করা হয়! তাদের অনুপ্রেরনা দেয়া হয়?

    এই দলটি একদিকে যেমন নিজেদের জীবন কে বাজি রাখে, নিজেদের রক্ত কে বিক্রি করে দেয়, নিজেদের পরিবার কে কুরবানী করে দেয়, নিজেদের আরাম আরাম আর আয়েশ কে ছুঁড়ে ফেলে দেয়, নিজেদের ক্যারিয়ার কে লাথি মেরে ফেলে দেয়, নিজেদের স্ত্রী দের আর সন্তানদের এক পাশে সরিয়ে দেয়, বাবা - মা, ভাই - বোন আর পরিবারের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করে ওপর দিকে এরাই তারা, যারা তাগুত কে বুড়া আঙ্গুল দেখায়, জালিম কে ধুলায় মিশিয়ে দেয়, কাফির আর মুরতাদদের অহঙ্কারকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেয়, রাসুল (সাঃ) এর অপমানকারীদের কে ছিন্ন ভিন্ন করে দেয়, ইসলামের দুশমনদের অন্তরে কাঁপন ধরিয়ে দেয়, আর সব কাজ শেষে নিচের পাপের কথা স্মরন করে, নিজের দুর্বলতার কথা স্মরন করে আল্লাহ্*র কাছে অশ্রুসজল চোখে বিনয়ে অবনত হয়!

    ইয়া আখি, ইয়া আখি, ইয়া আখি এই দলটির ব্যাপারে আমাদের দুয়া কোথায়? ও সম্মানিত ইমাম গণ, ও ওয়াজ মাহফিলের বক্তা গণ, এই দলটি কি আপনাদের দুয়ার যোগ্য না? আবারো বলি, আল্লাহ্* যাঁদের ব্যাপারে সন্তুষ্ট আপনারা কি এখনো তাদের ব্যাপারে সন্তুষ্ট হতে পারছেন না? আল্লাহ্*র কালাম যাঁদের সম্মানের সাক্ষ্য দেয় আপানদের জবান কি তাদের সম্মানের সাক্ষ্য দিতে লজ্জা পায়? আবারো বলি, লওহে মাহফুজে যাঁদের সম্মানের কথা লেখা রয়েছে, জিবরাঈল (আঃ) যাঁদের সম্মানের ব্যাপারে আর সুসংবাদের ব্যাপারে আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে আয়াত নিয়ে এসেছেন তাঁদের সম্মানের ব্যাপারে সাক্ষ্য দিতে আপনারা লজ্জিত হন!

    আপনাদের দুয়ায় স্থান পায় মন্ত্রী, মিনিস্টার, ওয়ার্ড কমিশনার, মাসজিদ কমিটির চেয়ারম্যান, এলাকার মাতব্বর, বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন সেই ভাই, এসএসসি পরীক্ষার্থী, এমন কি মুজিব নামের একটা কঙ্কাল, (আমি তাঁর ব্যাপারে আল্লাহ্*র ফায়সালায় সন্তুষ্ট আল্লাহ্* তাকে তাঁর কর্মফল অনুযায়ী উত্তম প্রতিদান দান করুন) ও আপনাদের দুয়ায় স্থান পায় অথচ এই দলটির ব্যাপারে আপনাদের দুয়া আমরা দেখিনা! আপনারা এলাকার কমিশনার এর প্রশংসা করেন, কারন মাসজিদে ১০০০০ টাকা দান করে অথচ আল্লাহ্*র রাসুল (সাঃ) এর অপমানের প্রতিশোধ গ্রহন কারীদের ব্যাপারে আপনারা প্রশংসা করেন না! ১০০০০ টাকা আপনাদের মুগ্ধ করে অথচ যিনি নিজের জীবন কে আল্লাহ্*র রাহে বিক্রি করে দিলেন তাঁর এই ত্যাগ আপনাকে মুগ্ধ করতে পারলো না! ইঞ্জিনিয়ার সাহেব এসি দিলে তার জন্য তাকবীর হয়, কিন্তু যিনি নিজের জীবন কে কুরবান করে দিলেন তার জন্য দুয়া পর্যন্ত হয়না উমুক ডাক্তার সাহেব তাঁর বাচ্চাকে কুরআন শেখাতে নিয়ে এসেছেন (ইল্লা মা'শাআল্লাহ্*) আপনি প্রশংসা সহকারে তা বর্ননা করেন কিন্তু আল্লাহ্*র এই কালাম কে দুনিয়ার বুকে জিন্দা করার জন্য যিনি নিজের সন্তানের মুখের হাসি কে ঠেলে দিয়ে জিহাদের পথে বেরিয়ে যান তাঁর প্রশংসা করতে পারেন না। দূরে কোন সফরের আগে নিজে দরজার গোড়ায় গিয়ে দাঁড়ান, এরপর নিজের অবুঝ শিশুকে কে কোলে নেন, এরপর শিশুকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার সময় দেখেন আপনার সেই সন্তান আপনার দিকে কিভাবে তাকায়! আর সন্তানের সেই দৃষ্টিকে তুচ্ছ করে, স্ত্রী সন্তানের ভালোবাসা কে বিসর্জন দিয়ে যারা আল্লাহ্*র কালাম কে জিন্দা করার জন্য জমিন চষে বেড়ান তাদের ত্যাগ আপনাকে মুগ্ধ করেনা। সেই ভাই এর ত্যাগ আপনাকে মুগ্ধ করেনা যিনি স্ত্রীর কাছে গোপন করলেন যে তিনি আল্লাহ্*র রাস্তায় বেরিয়ে যাচ্ছেন, আর ফিরবেন কিনা জানা নাই, আর নেক স্ত্রীও স্বামীর কাছে আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য গোপন করলেন যে, তিনি আসলে জানেন, তাঁর প্রান প্রিয় স্বামী কোথায় যাচ্ছেন, স্বামী যাবার আগে কিছু ফেলে গেছেন এই ছল করে একবার প্রিয়তমা স্ত্রী কে দেখতে চাইলেন, আর স্ত্রী ধরা পড়ে গেলেন, কারন স্বামী দেখলেন তাঁর স্ত্রী চোখের পানি লুকানোর চেস্টা করছেন কিন্তু ধড়া পড়ে গেছেন!

    কখনো এই দৃশ্য দেখেছেন? কখনো এই অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে কি? আর এই দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করেনা! এই ঘটনার বর্ননা আপনি করেন না!

    আসলেই কি তাই!

    হাশরের দিনে দুধ কা দুধ আর পানি কা পানি হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ্*। কিভাবে আমাদের বিশ্বাস করাবেন যে আল্লাহ্* যাঁদের ব্যাপারে সন্তুষ্ট আপনারা তাদের ব্যাপারে সন্তুষ্ট হতে পারছেন না? আল্লাহ্* যাঁদের কাজের ব্যাপারে কুরআনে কারিম এ প্রশংশা করছেন অথচ তাদের ব্যাপারে আপনারা দুনিয়ার কোন মাজলিসে প্রশংসা করতে পারছেন না? এটা কিভাবে সম্ভব যে আল্লাহ্* তাদের ব্যাপারে সন্তুষ্ট অথচ আপনারা তাদের ব্যাপারে সন্তুষ্ট হতে পারছেন না? এমন কি তাদের বিরুদ্ধে জবানী ছাড়ছেন!

    আপনারা কাকে ভয় পান? আপনারা কাকে ভয় পান? গর্দানের সমস্ত শিরা উপশিরা ছিঁড়ে চিৎকার দিয়ে বলতে ইচ্ছা করে আপনার কাকে ভয় পান? কার ভয়ে আপনারা মুজাহিদিনদের ব্যাপারে দুয়া করেন না? কার ভয়ে আপনারা মুজাহিদিন দের ব্যাপারে প্রশংসা করেন না? কার ভয়ে আপনারা মুজাহিদিন দের কাজের ব্যাপারে সাধারন মুসলিমদের কে অবহিত করেন না? কার ভয়ে আপনারা নিজেদের কে মুজাহিদিন ভাইদের থেকে আলাদা করে রাখতে চান? কার ভয়ে আপনারা জুমুয়ার খুতবা গুলোকে জিহাদের ফজিলত আর মুজাহিদিন দের শানদার চমক গুলো বলেন না? কার ভয়ে আপনার গোপন করেন যে শহীদের লাশ পচেনা, কখনো কখনো শহীদের লাশ থেকে মেশক এর সুগন্ধ বের হতে থাকে, কার ভয়ে এসব আপনাদের খুতবায় আসেনা? আপনাদের খুতবায় ভোটার আইডির হাল নাগাদ কোথায় হবে, কত তারিখ থেকে কত তারিখে হবে এটা যদি আসতে পারে, দলে দলে উম্মতের যুবক রা যে জিহাদের খাতায় হালনাগাদ করছেন সেটার খবর কেন আপনারা গোপন করেন? কেন? কেন? কেন? কেন আপনারা গোপন করলেন উম্মতের বোনদের বেইজ্জতি? উম্মতের মা এবং বোনদের ইজ্জত রাস্তায় রাস্তায় বিক্রি হতে লাগলো আর এটা আপনাদের খুতবায় স্থান পেলোনা!

    ওয়াল্লাহি আল্লাহ্*র সামনে আপনারা এর কি জবাব দিবেন? আপনার রব্ব কে? আপনার রিজিক দাতা কে? আপনার নিরাপত্তা দাতা কে? আপনার নিরাপত্তা তুলে নেয়ার মালিক কে? আপনার সম্মান দাতা কে? আপনার সম্মান তুলে নেয়ার মালিক কে? আপনার পরিবারের যারা কবরে চলে গেছেন তাঁদের মালিক কে? আর যারা কবরে যাবেন তাঁদের মালিক কে? জাহান সমূহের মালিক কে? ইয়াওম আদ-দীন এর মালিক কে? জান্নাত এর মালিক কে ? জাহান্নাম এর মালিক কে? জাহান্নাম এর ফেরেশতাদের মালিক কে? আপনি যাঁদের ভয় পাচ্ছেন তাঁদের মালিক কে? আল জাব্বার কে? আল মুতাকাব্বির কে? আল আজিজ কে? আল কহহার কে? শাদিদুল ইকাব কে?
    এর একটির ও জবাবে যদি আপনি আজ যাকে ভয় পাচ্ছেন সে না হয় তবে ওয়াল্লাহি সেইদিন কে ভয় করেন যে যেদিন আল্লাহ্* হুঙ্কার দিয়ে বলবেনঃ

    আজ তারা কই যারা নিজেদের মালিক দাবী করতো? আর তাদের সন্তানরাই বা কোথায়? সেদিনের ভয় করেন, যেদিন আল্লাহ্* সমস্ত সৃষ্টি কে ধংস করে দিয়ে বলবেন,
    "আজ রাজত্ব কার? উত্তর দেয়ার কেউ থাকবেনা, আল্লাহ নিজেই তাঁর প্রশ্নের উত্তর দিবেন, "আজ রাজত্ব শুধুই আল্লাহ্*র" ভয় যদি করতেই হয় সেই আল্লাহ্*রই ভয় করা উচিত।


    অথচ তাগুত কে ভয় পাচ্ছেন তাদের ব্যাপারে, যাঁদের ব্যাপারে আল্লাহ্* বলেছেন "আর তারা জিহাদ করে আল্লাহ্*র পথে নিজদের জান ও মাল দিয়ে" কিংবা যাঁদের ব্যাপারে আল্লাহ্* বলছেন, "আল্লাহ্* তাদের সুসংবাদ দিচ্ছেন আল্লাহ্*র সন্তুষ্টি এবং জান্নাতের"

    একজন মুজাহিদিন ভাইয়ের অন্তর ফেড়ে দেখেন, দুনিয়াতে উনি অনেক বেশি চান একজন আলিম উনার জন্য আল্লাহর কাছে হাত তুলে দুয়া করুক, একজন আলিম তাঁর কাজের শরইয়ী সত্যতা আর সার্থকতা কে সবার সামনে তুলে ধরুক! তাঁর মাগফিরাত এর জন্য দুয়া করুক, ওয়াল্লাহি আল্লাহ্*র পথের সৈনিকদের অন্তর আলিমদের দুয়ার জন্য কাঁদে। তাদের সংস্পর্শ পাবার জন্য তারা অপেক্ষায় থাকে!

    আমার কষ্ট লাগে যখন দেখি আল্লাহ্*র এই সৈনিকদের ব্যাপারে কোন দুয়া হয়না, তাদের কে অবহেলা করা হয়, আর তাদের কাজের সত্যতা কে ইচ্ছাকৃত ভাবে গোপন করা হয়, এমন কি বিকৃত করা হয়! ইয়া আল্লাহ্*!

    আল্লাহ্* মাফ করুন আমি এটা ঢালাও ভাবে বলছিনা, আমার এই কথা গুলি শুধু তাদের প্রতি অভিমান হিসাবে যারা এমন করেন। আপনারা যদি না বলেন তাহলে বলবে কে? আমার মত যুবক কে হানজালা (রাঃ), কিংবা আবু দুজানা (রাঃ) এর কথা কিংবা তালহা ইবনু জুবাইর (রাঃ) এর কথা কিংবা খালিব ইবনুল ওয়ালিদ (রাঃ) এর কথা কে বলবে? রাসুল (সাঃ) যে আমাকে আপনাদের কাছ থেকেই দ্বীন শিখতে বলেছেন! আপনি যদি আমাকে আমার জিহাদের ফরজিয়াত সম্পর্কে না বলেন, "হে যুবক আমি তোমাকে তোমার শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে আল্লাহ্*র জমীনে আল্লাহ্*র কালাম কে আর তাঁর রাসুল (সাঃ) এর ইজ্জাত কে সমুন্নত করার জন্য জিহাদে ঝাপিয়ে পড়ার জন্য আহ্বান করছি!" তাহলে আর বলবে কে? উত্তর দেন! আমি তো শুধু মাত্র অসহায় এক যুবক মাত্র! যার মাথায় গুনাহ এর পাহাড়! আর কতদিন আমরা এভাবে পড়ে পড়ে মার খাবো আর বেইজ্জত হবো?

    ইয়া শাইখ, ইয়া ইমাম, আমার মা দের, আর আমার বোনদের যখন বেইজ্জত করা হয় আর যখন তাদের গর্ভে নাপাক মুশরিক আর কাফিরদের ফসল আসে আর যখন তারা প্রতিদিন অগুনিত বার বেইজ্জত হন তখনো কি আপনি আমাকে আমার ফারজিয়াত সম্পর্কে বলবেন না? বরং বলবেন ভোটার আইডির হাল নাগাদ এর কথা? ইয়া ইমাম, ইয়া শাইখ যখন আমার ভাইদের রক্তে রাস্তা ভিজে আর যখন তাদে সামনে তাদের মা, আর বোন আর সন্তান কে বেইজ্জত করা হয় আর যখন তারা আল্লাহ্*র কাছে ফরিয়াদ জানায় তখনো কি আপনি আমাকে আমার ফারজিয়াত সম্পর্কে বলবেন না? বরং বলবেন ভোটার আইডির হাল নাগাদ এর কথা? যখন আমার রাসুল (সাঃ) কে অপমান করা হয়, আমার রাসুল (সাঃ) পবিত্র সহধর্মিনী এবং উম্মুল মু'মিমিনদের বেইজ্জত করা হয় আর তখনো কি আপনারা আমাদের কিছু বলবেন না?

    আপনারাই কি বলেন না? আল্লাহ্* এবং তাঁর ফেরেশ্তারা রাসুল এর উপরে সালাম পেশ করে, তোমরাও রাসুলের উপরে সালাম ও দরুদ পাঠ করো। তাহলে সেই রাসুল (সাঃ) এর অপমানের কোন প্রতিশোধ যদি কেউ নেয় তাহলে তাঁর উপরে কি আল্লাহ্* সন্তুষ্ট নাকি অসন্তুষ্ট? মালাইকারা কি তাঁর উপরে অসন্তুষ্ট নাকি সন্তুষ্ট? তাহলে আপনারা কি তাঁর উপরে সন্তুষ্ট নাকি অসন্তুষ্ট?

    আল্লাহ্*র কাছে আমি ক্ষমা চাই আমার গোস্তাখির জন্য!

    প্রিয় ভাইয়েরা, এই দলটির ব্যাপারে কথা বলেন, এই দলটির ব্যাপারে গর্ব করেন। তাদের জন্য দুয়া করেন। সবাই কে তাদের কথা বলেন, নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের কাজের সত্যতা বর্ননা করেন। নিজেদের স্ত্রীদের বলেন, সন্তানদের বলেন। তাদের প্রতি আপনার ভালোবাসা কে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেন!

    আপনাদের সন্তানদের কাব বিন আশরাফ এর ঘটনা শোনান। এরপর তাদের কে বলেন এই ভাবে রাসুল (সাঃ) এর অপমানের প্রতিশোধ নেয়া হয়েছিলো। যখন তাদের চোখ চকচক করে উঠবে, তখন তাদের কে জানান, তোমরা কি জানো তোমাদের এই সময়েও এরকম কিছু বরকতময় যুবক রাসুল (সাঃ) এর অপমানের প্রতিশোধ নিয়েছে!

    এই দলটিকে ভালোবাসেন, কারন আল্লাহ্* তাদের ভালোবাসেন ইনাশাআল্লাহ্*। এই দলটিকে ভালোবাসেন, কারন আল্লাহ্* তাদের ভালোবাসেন ইনাশাআল্লাহ্*। এই দলটিকে ভালোবাসেন, কারন আল্লাহ্* তাদের ভালোবাসেন ইনাশাআল্লাহ্*। তাদের জন্য দুয়া করেন, তাদের জন্য কলম ধরেন, ল্যাপটপের কীবোর্ডে হাত রাখেন। নিজেদের কন্যাদের এই দলের যুবকদের পবিত্র সহধর্মিনী হবার জন্য উৎসাহিত করেন।

    ভালোবাসা শুধু কথা নয়, কাজেই ভালোবাসার প্রকাশ! আপনার মেয়েকে বলেন, "ও মা আমার, আমি তোমার জন্য বরকতময় এক যুবকের ব্যাপারে প্রস্তাব এনেছি। তুমি কি এই যুবক কে বিয়ে করতে রাজি আছো? আপনার মেয়ে যদি জিজ্ঞেস করে বাবা তাঁর যোগ্যতা কি? তাঁর কোয়ালিফিকেশন কি? তাঁর ক্রেডেনশিয়ালস কি? আপনি কিছুক্ষন সময় নেন, মুচকি একটু হাসি নিয়ে বলেন, মা তুমি কি সত্যি তাঁর যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে চাও? যখন আপনার মেয়ের চোখে প্রশ্ন ফুটে উঠবে তখন উত্তর দেন,

    "তার যোগ্যতা হচ্ছে জাহান সমূহের মালিক আল্লাহ্* সুবহানাহু ওতায়ালা এই যুবককে তার নিজের জান এবং মালের বিনিময়ে আল্লাহ্*র সাথে ব্যাবসা করার জন্য কবুল করছেন" He runs a business with Allah. সে একজন সৈনিক, এবং সে একজন আল্লাহ্*র সৈনিক!

    উত্তম ভাবে কথা বলেন, বর্ননা করেন, ক্লান্ত হবেন না ইনশাআল্লাহ্*, লজ্জা পাবেন না ইনশা আল্লাহ্*, এখন আর আমাদের লজ্জা পাবার সময় নাই! আমাদের এখন সেইসব মুজাহিদিন ভাইদের পাশে দাড়াতে হবে। তাদের অনুপ্রেরনা দিতে হবে, তাদের জন্য দুয়া করতে হবে, তাদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়াতে হবে। আমাদের এখন একটা জেনারেশন দরকার,

    A generation dare to challenge anyone and everyone but ALLAH, a generation dare to challenge anything and everything but the DEEN of ALLAH! A generation dare to sacrifice this world and what it belongs for the pleasure of ALLAH and his MESSENGER (peace be upon him)

    আমাদের দরকার এমন একটা জেনারেশন জিহাদ হবে যাঁদের নেশা! শিরায় শিরায় যাঁদের জিহাদ নেচে বেড়াবে, যাঁদের শাহ রগ ফুলে থাকবে কুরবান হয়ে যাবার জন্য, আর যাঁদের বাহু গুলো ফুলে থাকবে কাফির আর তাগুত কে স্রেফ দুই টুকরা করে ফেলার জন্য! দিনের আলোয় যাঁদের চেহারায় জৌলুশ ছড়াবে, আর রাতের আধারে আল্লাহ্*র ভয়ে যাঁদের চোখের অশ্রুর ঢল নামবে। তারা হবে একদল যুবক, তাগুত তাদের কদমের ভারে কাঁপবে, কাফির আর মুশরিক দের চোখ কোটর থেকে বের হয়ে আসবে! কারন এই যুবকরা কাফিরদের জোড়ায় জোড়ায় আঘাত করবে, তাদের মধ্যে কঠোরতা দেখবে, ওঁত পেতে বসে থাকবে আর তাদের যেখানেই পাবে হত্যা করবে! এরা কোন নিন্দুকের নিন্দা কে পরোয়া করেনা। এরা কাফিরদের প্রতি হয় কঠিন আর মুমিনদের প্রতি হয় সদয়! আর এমন অল্প কিছু যুবকই হয়, যাঁদের কে আল্লাহ্* অনুগ্রহ করেছেন!


    **********************************************

    এই অধম ভাইয়ের জন্য অন্তর থেকে দুয়ায় ভুলবেন না, আপনাদের এই ভাই গুনাহ এর পাহাড় নিয়ে ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছে! আপনাদের নেক দুয়ার মাধ্যমে আপনাদের এই অধম ভাই কে আল্লাহ্*র দরবারে কবুল করিয়েই ছাড়বেন ইনশাআল্লাহ্*, আপানদের ব্যাপারে এমন উত্তম আশাই রাখি! বিশেষ করে আলিম ভাই যারা লাইন কটি সময় নিয়ে পড়ে এই পর্যন্ত চলে এসেছেন, আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ এই অধম ভাই কে দুয়ায় ভুলবেন না, ইনশাআল্লাহ্*।
    হে আল্লাহ্* আপনি আমাদের ক্ষমা করে দেন, কারন আপনি হচ্ছেন আমাদের প্রতি সবচেয়ে স্নেহশীল। কারন অন্য কেউ শুধু আপনিই আমাদের মালিক! কারন শুধু মাত্র আপনিই পারেন আমাদের ক্ষমা করতে! সমস্ত প্রশংসা শুধুই আল্লাহ্*র জন্য।

    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 08-22-2020, 05:56 PM.
    মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি

  • #2
    ALLAH apna k shohid hisebe kobul kore nin...
    R amader keo shohid hisebe kobul kore nin...

    Comment


    • #3
      jazakallah.
      vai lekha ta pore chokhe jol ese geche.
      ALLAH amdr sokol k mujahideen der jonno at least DUA jari rakhar tawfiq daan korun.
      ALLAH amdr sokol k mujahideen der k 44/39 ways a help korar tawfiq daan korun.

      Comment


      • #4
        jazakallah.....

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহ , আল্লাহ সুব,আপনাকে এবং আমাদের সকলকে এই দলের সাথে মিলিত হওয়ার তৌফিক দান করুক । আমিন !!!

          Comment


          • #6
            jazakallah! allah apnake ebong amaderke tar pothe shohid howar tawfik dab korun!

            Comment


            • #7
              jazakallah.

              Comment


              • #8
                হে প্রিও ভাই আমার, আল্লাহ আপনাকে ও আমাদের সকল ভাইদের কে কবুল করুন অনুগ্রহ করুন এবং হেফাজত করুন,আমাদের কথায় এবং কাজে বরকত দান করুন।
                হে প্রিও ভাই আপনার হাত দুটি যখন উঠবে দয়াময় প্রভুর শাহী দরবারে ,তখন আশা করি আমাদের ভুলিবেন না একেবারে।

                Comment


                • #9
                  আমাদের দরকার এমন একটা জেনারেশন জিহাদ হবে যাঁদের নেশা! শিরায় শিরায় যাঁদের জিহাদ নেচে বেড়াবে, যাঁদের শাহ রগ ফুলে থাকবে কুরবান হয়ে যাবার জন্য, আর যাঁদের বাহু গুলো ফুলে থাকবে কাফির আর তাগুত কে স্রেফ দুই টুকরা করে ফেলার জন্য! দিনের আলোয় যাঁদের চেহারায় জৌলুশ ছড়াবে, আর রাতের আধারে আল্লাহর ভয়ে যাঁদের চোখের অশ্রুর ঢল নামবে। তারা হবে একদল যুবক, তাগুত তাদের কদমের ভারে কাঁপবে, কাফির আর মুশরিক দের চোখ কোটর থেকে বের হয়ে আসবে! কারন এই যুবকরা কাফিরদের জোড়ায় জোড়ায় আঘাত করবে, তাদের মধ্যে কঠোরতা দেখবে, ওঁত পেতে বসে থাকবে আর তাদের যেখানেই পাবে হত্যা করবে! এরা কোন নিন্দুকের নিন্দা কে পরোয়া করেনা। এরা কাফিরদের প্রতি হয় কঠিন আর মুমিনদের প্রতি হয় সদয়! আর এমন অল্প কিছু যুবকই হয়, যাঁদের কে আল্লাহ্ অনুগ্রহ করেছেন!
                  মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
                  রোম- ৪৭

                  Comment


                  • #10
                    আপানদের ব্যাপারে এমন উত্তম আশাই রাখি! বিশেষ করে আলিম ভাই যারা লাইন কটি সময় নিয়ে পড়ে এই পর্যন্ত চলে এসেছেন, আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ এই অধম ভাই কে দুয়ায় ভুলবেন ইনশাআল্লাহ।
                    হে আল্লাহ আপনি আপনাদের ক্ষমা করে দেন, কারন আপনি হচ্ছেন আমাদের প্রতি সবচেয়ে স্নেহশীল। কারন আপনিই আমাদের মালিক! কারন শুধু মাত্র আপনিই পারেন আমাদের ক্ষমা করতে! সমস্ত প্রশংসা শুধুই আল্লাহর জন্য।


                    আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে হক্বের উপর অটল রাখুন, ইখলাসের সাথে কাজ করার তাওফীক্ব দান করুন ও শহিদী মৃত্যু দান করুন, আমীন।

                    নোট: উপরের কিছু বানান সংশোধন করে নিলে ভালো হতো ভাই। জাযাকাল্লাহু খাইরান!
                    বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
                    কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

                    Comment


                    • #11
                      এই পোস্টটি পড়ে আবেগাপ্লুত না হয়ে পারলাম না। আল্লাহ তা‘আলা ভাইকে উত্তম থেকে উত্তম বিনিময় দান করুন। আমীন
                      এমন আবেগঘন লেখা যেকোন পাষাণ হৃদয়ের মানুষকেও নাড়িয়ে দিবে, ইনশা আল্লাহ।
                      “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                      Comment


                      • #12
                        Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
                        এই পোস্টটি পড়ে আবেগাপ্লুত না হয়ে পারলাম না। আল্লাহ তা‘আলা ভাইকে উত্তম থেকে উত্তম বিনিময় দান করুন। আমীন
                        এমন আবেগঘন লেখা যেকোন পাষাণ হৃদয়ের মানুষকেও নাড়িয়ে দিবে, ইনশা আল্লাহ।
                        জ্বী মুহতারাম!
                        শাইখ আদনানী হাফিযাহুল্লাহ এই লেখাটির উপর একটি ভিডিও করেছেন। ভিডিওটির শেষের দিকে শাইখ কেঁদেছেন। হাজার-ও উম্মাহকে কাঁদিয়েছেন।
                        আল্লাহ তাআলা আমাদের ভাইদের মেহনতগুলো কবুল করুন, আমীন।
                        বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
                        কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by আবু মুহাম্মাদ View Post
                          আমাদের দরকার এমন একটা জেনারেশন জিহাদ হবে যাঁদের নেশা! শিরায় শিরায় যাঁদের জিহাদ নেচে বেড়াবে, যাঁদের শাহ রগ ফুলে থাকবে কুরবান হয়ে যাবার জন্য, আর যাঁদের বাহু গুলো ফুলে থাকবে কাফির আর তাগুত কে স্রেফ দুই টুকরা করে ফেলার জন্য! দিনের আলোয় যাঁদের চেহারায় জৌলুশ ছড়াবে, আর রাতের আধারে আল্লাহর ভয়ে যাঁদের চোখের অশ্রুর ঢল নামবে। তারা হবে একদল যুবক, তাগুত তাদের কদমের ভারে কাঁপবে, কাফির আর মুশরিক দের চোখ কোটর থেকে বের হয়ে আসবে! কারন এই যুবকরা কাফিরদের জোড়ায় জোড়ায় আঘাত করবে, তাদের মধ্যে কঠোরতা দেখবে, ওঁত পেতে বসে থাকবে আর তাদের যেখানেই পাবে হত্যা করবে! এরা কোন নিন্দুকের নিন্দা কে পরোয়া করেনা। এরা কাফিরদের প্রতি হয় কঠিন আর মুমিনদের প্রতি হয় সদয়! আর এমন অল্প কিছু যুবকই হয়, যাঁদের কে আল্লাহ্ অনুগ্রহ করেছেন!
                          হে আল্লাহ আমাদের কবুল করুন আপনার সৈনিক হিসেবে।
                          فَقَاتِلُوْۤا اَوْلِيَآءَ الشَّيْطٰنِ

                          Comment


                          • #14
                            সম্মানিত ভাই এমন এক লেখা পেশ করেছে,সত্যই অতুলনীয় ৷
                            এরকম সুন্দর লেখা যার,না জানি সে কেমন? এরপরও বলেছে,গোনাহের বোঝা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে!
                            হে আল্লাহ! গোনাহের বোঝা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো ভাইটিকে আপনি মাফ করে দিন ৷
                            তাঁর গোনাহকে নেকি দিয়ে পূর্ণ করে দিন ৷
                            সকল মুজাহিদ ভাইকে মাফ করে দিন ৷
                            আমিন

                            শাইখ তামিম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ এ লেখাটি দিয়েই বয়ান পেশ করেছেন ৷
                            শতশত যুবক কেঁদেছে শাইখের বয়ান শুনে ৷
                            আল্লাহ অবশ্যই এ দৃশ্যগুলো দেখেছেন এবং তিনিই এর প্রতিফল দিবেন ৷
                            গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                            Comment


                            • #15
                              আলহামদুলিল্লাহ..
                              আল্লাহ তায়লা শাহাদাতের এই কাফেলায় জড়িত সকল ভাইদের কবুল করুন..তাদের ভুল ও গুনাহগুলো ক্ষমা করুন..এবং শুহাদাদের এ বরকতময় নামের তালিকায় আমাদেরও নাম লিপিবদ্ধ করে নিন...!!
                              আমিন.. ইয়া রাব্বাল আয়লামিন..।।
                              যদি তোমরা জিহাদে বের না হও তবে তিনি তোমাদের কঠিন শাস্তি দিবেন এবং অন্য জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। আর তোমরা তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সূরা তাওবা, আয়াত: ৩৯)

                              Comment

                              Working...
                              X