Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ মুসলমানদের হাতে নেই!!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ মুসলমানদের হাতে নেই!!

    আশ্চার্য জনক তথ্য বেরিয়ে আসলো শিক্ষা মন্ত্রনলায় থেকে!!

    মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যা অধ্যুষিত একটি দেশের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ মুসলমানদের হাতে নেই!!
    নিচের তালিকাটি কি আসলেই বাংলাদেশের নাকি অন্য কোন দেশের!

    ১. প্রাথমিক শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শ্যামল কান্তি ঘোষ।

    ২. পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব বজ্র গোপাল ভৌমিক।

    ৩. কারিগরি শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব অশোক কুমার বিশ্বাস।

    ৪. সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) যুগ্ম পরিচালক রতন কুমার রায়।

    ৫.সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) বিশেষজ্ঞ ড. উত্তম কুমার দাশ।

    ৬. ঢাকা বোর্ডের উপ-কলেজ পরিদর্শক অদ্বৈত কুমার রায়।

    ৭. চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব ড. পীযুষ কান্তি দন্ত।

    ৮. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র ঢালী।

    ৯. বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান নারায়ন চন্দ্র পাল।

    ১০. ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ্র।

    ১১. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব অজিত কুমার ঘোষ।

    ১২. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব পতিত পাবন দেবনাথ।

    ১৩. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব অসীম কুমার কর্মকার।

    ১৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ।

    ১৫. শিক্ষামন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্রী বনমালী ভৌমিক।

    ১৬. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস।

    ১৭. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার।

    জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় হয়তো আরো অনেক বিস্ময়কর বিষয় লুকিয়ে আছে।

    মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের মুল কারণ গুলোর মধ্যে একটা ছিল রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে হিন্দুদের নিয়োগ| ভারত বাংলাদেশকে সামরিকভাবে দখল করার আগে আমাদের প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। সময় থাকতে এখনও বাংলার মুসলিমরা জেগে উঠ, নয়ত এদেশে হিন্দুরা মুসলিমদের রক্ত দিয়ে হোলি খেলবে, সেদিন মনে হয় আর বেশী দূরে নয়। এদেশের আলেম উলামাদের কাছে শিক্ষাব্যবস্থার হিন্দুয়ায়নের নীলনকশা প্রকাশ করে দিন, তাদেরকে আহ্বান জানান তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করার। যে বিপদের কথা চিন্তা করে এতদিন আমরা আমাদের অস্ত্র শুধু শান দিয়ে গিয়েছি, সে অস্ত্র এখন ব্যবহার করার সময় হয়েছে। আর যাদের এখনও সে সময় হয় নাই তাদের সে সময় আর কোন দিনও হবে বলে মনে হয় না।

  • #2
    আলেম সমাজ সেই যে ঘরে প্রবেশ করলেন আর তো বের হচ্ছেন না ... কী আর করা ...... আনসার আল ইসলামকেই আগিয়ে যেতে হবে..................।

    Comment


    • #3
      লিফলেট আকারে ছড়ানো দরকার

      Originally posted by আহমাদ মুসা View Post
      আশ্চার্য জনক তথ্য বেরিয়ে আসলো শিক্ষা মন্ত্রনলায় থেকে!!

      মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জনসংখ্যা অধ্যুষিত একটি দেশের জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ মুসলমানদের হাতে নেই!!
      নিচের তালিকাটি কি আসলেই বাংলাদেশের নাকি অন্য কোন দেশের!

      ১. প্রাথমিক শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শ্যামল কান্তি ঘোষ।

      ২. পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব বজ্র গোপাল ভৌমিক।

      ৩. কারিগরি শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব অশোক কুমার বিশ্বাস।

      ৪. সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) যুগ্ম পরিচালক রতন কুমার রায়।





      ৫.সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) বিশেষজ্ঞ ড. উত্তম কুমার দাশ।

      ৬. ঢাকা বোর্ডের উপ-কলেজ পরিদর্শক অদ্বৈত কুমার রায়।

      ৭. চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব ড. পীযুষ কান্তি দন্ত।

      ৮. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র ঢালী।

      ৯. বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান নারায়ন চন্দ্র পাল।

      ১০. ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ্র।

      ১১. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব অজিত কুমার ঘোষ।

      ১২. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব পতিত পাবন দেবনাথ।

      ১৩. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব অসীম কুমার কর্মকার।

      ১৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ।

      ১৫. শিক্ষামন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্রী বনমালী ভৌমিক।

      ১৬. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস।

      ১৭. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার।

      জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থায় হয়তো আরো অনেক বিস্ময়কর বিষয় লুকিয়ে আছে।

      মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের মুল কারণ গুলোর মধ্যে একটা ছিল রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে হিন্দুদের নিয়োগ| ভারত বাংলাদেশকে সামরিকভাবে দখল করার আগে আমাদের প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। সময় থাকতে এখনও বাংলার মুসলিমরা জেগে উঠ, নয়ত এদেশে হিন্দুরা মুসলিমদের রক্ত দিয়ে হোলি খেলবে, সেদিন মনে হয় আর বেশী দূরে নয়। এদেশের আলেম উলামাদের কাছে শিক্ষাব্যবস্থার হিন্দুয়ায়নের নীলনকশা প্রকাশ করে দিন, তাদেরকে আহ্বান জানান তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করার। যে বিপদের কথা চিন্তা করে এতদিন আমরা আমাদের অস্ত্র শুধু শান দিয়ে গিয়েছি, সে অস্ত্র এখন ব্যবহার করার সময় হয়েছে। আর যাদের এখনও সে সময় হয় নাই তাদের সে সময় আর কোন দিনও হবে বলে মনে হয় না।


      ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এখনও যদি বাংলার মুসলমানরা প্রস্তুতি না নেয় , মিয়ানমারে যে অবস্থা হয়েছিল তাই এখানে হতে পারে । আলেম সমাজকে জাতির সামনে এই ষড়যন্ত্র তুলে ধরতে হবে । এই তথ্যটা লিফলেট আকারে ছড়ানো দরকার ।

      Comment


      • #4
        ভাই এই লিখা আগে person to person,fb,tutir a kore chorai dete hobe. tar 1 mas por daweahillah te thete paren. ai khane age dele policera soceton hoi jete pare.
        বাড়িওয়ালাদের প্রতি আহ্বান।

        আপনাদের বাড়ির কোন ভাড়াটিয়াদের ধার্মিক দেখলে,বোরকা অথবা দাঁড়ি ওয়ালা দেখলে বা ধার্মিক বলে কোন ধরনের সন্দেহ হলে এই অবৈধ পুতুল সরকারের পুলিশলীগকে জানানোর জন্য ডি এম পির পক্ষ থেকে যে ঘোষনা দেওয়া হয়েছে তা অত্যন্ত গর্হিত ও ঈমান আমল বিধ্বংসী কাজ যা এক জন মানুষকে কুফরির দিকে নিয়ে যাবে। এক জন মুসলিম অন্য এক মুসলিমের ধার্মিকতা দেখে পুলিশকে খবর দেওয়া হারাম। আমরা এ কোন দেশে বাস করছি যেখানে প্রতিনিয়ত টুপি,দাঁড়ি,বোরকাকে অপমানিত করা হচ্ছে আর অপর দিকে নাস্তিক্যবাদকে উংসাহ দেওয়া হচ্ছে।হাইকোট এর সামনে মূর্তি স্থাপন থেকে শুরু করে প্রতি নিয়ত রাস্তার মাড়ে মোড়ে মূর্তি বসানো হচ্ছে। প্রতিবাদের ভাষা বন্ধ করে দিয়ে দেশের জনগনকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে। প্রতিবাদ করলে শুরু হয় নির্যাতনের স্টিম রোলার যা টিয়ারশেল থেকে শুরু করে,পিপার স্প্রে,লাঠিপেটা,বন্দি,গুম, খুন,এমনকি ক্রসফায়ার এর নাম করে প্রতি নিয়ত শিক্ষিত মানুষদের হত্যাকরে মেরে লাশ ফেলে দেওয়া হচ্ছে নদীতে ও পুকুর
        ডোবাতো যা আপনারা সচক্ষে দেখছেন।
        রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থ হয়ে সরকার ও পুলিশ প্রশাসন ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য জনগনের দৃষ্টি অন্য দিকে নিতে একে পর এক জঙ্গি নাটক শুরু করেছে। ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিরোধী মতকে দমনের জন্য একের পর এক মামলা দিয়ে তাদের বাড়ি ছাড়া করাতে বাধ্য করাচ্ছে। এই অত্যচারি শাসক শুধু বাড়ি ছাড়া করেই ক্ষ্রান্ত হয় নি তাদের রাজনীতি থেকে দূরে সরাতে বেছে নিয়েছে একের পর এক অপকৌশল।পায়ে গুলি করে পঙ্গ করে দেওয়া,বিনা বিচারে বন্দি করে রাখা, গুম ও ক্রসফায়ার এ তাদের হত্য করা। এমন পরিস্থিতিতে তৌহিদী জনতা ও ইসলামি দলের নেতা কর্মীরা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে থাকতে বাদ্ধ হচ্ছে। এতেও অত্যাচারি সরকার ও নির্লজ্জ প্রশাসন ক্ষ্রান্ত হয় নি তাদের কাছে বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার জন্য বাড়ি ওয়ালাদের চাপ সৃষ্টি করাচ্ছে।এমনকি ধার্মিক ভাড়াটিয়া যাদের বাসায় টিভি নাই, দাড়িওয়ালা, কিন্বা বোরকা পরিহিতা এমন ভাড়াটিয়াদের তথ্য পুলিশদের জানাতে বলে বিরোধী মতকে বাসস্থান এর মত মৌলিক অধিকার থেকে ও বঞিত করা হচ্ছে। জঙ্গি নাটক করে বাড়িওয়ালাদের বাড়িতেই হত্যা করা হচ্ছে ভাড়াটিয়াদের। আর ধ্বংস করা হচ্ছে বাড়ি ঘর।যার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাড়িওয়ালারা। বাড়িতে বোমা মেরে,রকেটলঞ্চার মেরে,গ্রনেটি মেরে,গুলি করে ও দেওয়াল ভেঙ্গে ঝাঝড়া করে ধ্বংস করা হচ্ছ বাড়ি ঘর।
        এমন পরিস্থিতিতে তৌহিদী জনগন কিংবা অসহায় ভাড়াটিয়াদের বাড়িতে থাকতে না দিতে চাইলে তাদের সরাসরি বাড়িছেড়ে দিতে বলুন পুলিশ কে খবরদিবেন না। এতে আপনার বাড়িতে গন্ডগোল দেখা দিতে পারে। ফলে আপনার বাড়ির সুনাম নষ্ট হবে এতে আপনার ভারাটিয়া কমে যাবে আপনি অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।এছাড়া আবাল পুলিশ অতি উৎসাহি হয়ে আপনার বাড়িতে অপারেশন চালালে আপনার বাড়ি ক্ষতি গ্রস্ত হবে এমন কি আপনার পুরা বাড়ি ভাঙ্গে যেতে পারে। আর আপনি নির্যাতিত মুসলিমদের ব্যপারে গোলামি পুলিশে তথ্য দিয়ে বা ধরিয়ে দিয়ে আপনি হারাবেন আপনার ঈমান ও আপনার বাড়ি।
        তাই আসুন আমরা নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে দাঁড়াই, তাদের জন্য আমরা আনসার/সাহায্যকারী হয়ে যাই।যেমন আনসার হয়েছিল মদিনা বাসি আল্লাহর নবী মুহাম্মদ (সকে থাকতে দিয়ে নিজেদের জান্নাতিদের অন্তরভূক্ত করেছিল। আর আপনি নির্লজ্জ একচোখা প্রশাসনের হুমকি ধামকিতে ভীত হলে পুলিশের কাছে না গিয়ে ভারাটিয়াদের চলে যেতে বলুন, এটাই আপনার জন্য উত্তম।

        Comment


        • #5
          ভাই নিচের বিষয়টার উপর আলেম ওলামাদের সচেতন করা জরুরি। সারাদেশে এই বিষয়টা ছড়াই দিতে পারলে এবং বড় বড় আলেমদের থেকে এই বিষয়ে ফতোয়া নিয়ে প্রচার করাতে পারলে সেনাবাহিনীর নিয়োগ থেকে জনগনকে দূরে সরানোর একটা চেষ্টা করে দেখা য়েতে পারে। এতে সেনাবাহিনীর অবস্থান দিন দিন ইসলাম বিরোধীর দিকে যাবে। এতে সেনাবাহিনীকে কালার করা ও বিতর্কিত করানোর একটা ইসু সৃষ্টি হবে।

          সেনা-নৌ ও বিমান বাহিনীর নিয়োগ প্রকৃয়ায় হারাম প্রন্থা!

          মুসলিম অদ্ধুসিত বাংলাদেশে যেখানে রাষ্টীয় ধর্ম ইসলাম সেখানে সেনা-নৌ ও বিমান বাহিনীর নিয়োগ প্রকৃয়ায় নারী এবং পুরুষ উভয়কেই বিবস্ত্র অবস্থায় ২/৩ জন এর সামনে উলঙ্গ করে লজ্জাস্থান নেরে চেরে দেখানো, নামাজের সিজদার পজিশন করে দুই হাত দিয়ে নিজের পায়ুপথ ফাক করে দেখানো নারী এবং পুরুষ উভয়এর জন্যই হারাম এবং কবিরা গুনা।কোন বালেগ নারী পুরুষ এর জন্য নিজের সতর অন্যের সামনে প্রকাশ করা হারাম ও কবিরা গুনা।
          পবিএ্র কোরআনে আল্লাহ সুবহানাহুঅতায়ালা অসংখ্য জায়গায় নিজের সতর ঢেকে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। সতর ঢাকার জন্য আল্লাহ পাক পর্দার হুকুম দিয়ে তা নারী- পুরুষ উভয়ের জন্যই ফরজ করে দিয়েছেন। যেখানে মুসলমানি বা খতনা করা তাদের জন্য বৈধ হবেনা যদি ছেলে বালেগ হয়ে য়ায়। খতনা করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত হয়েও ছেলে বালেগ হওয়ায় তার সতর ডাকা ফরজ হয়ে গিয়েছে। তাই আমরা ছোট বেলাতেই অর্থাত বালেগ হওয়ার পূরবেই ছেলেদের খতনা করিয়ে থাকি। কোন বিধর্মী বালেগ হওয়ার পর ইসলাম ধর্ম গ্রহন করলে অর্থাত মুসলিম হলে তার খতনা করা জায়েজ নাই। শুধুমাএ্র চিকিৎসায় কিন্বা জীবন হুমকির মুখে এমন অবস্থায় ডাক্তারের কাছে চিকিৎসার জন্য সতর খোলার বৈধতা আছে।যেখানে স্বয়ং নবী মুহাম্মদ ( স এর মেয়ে ফাতেমা(র বলেন - আমি মারা গেলে আমার খাটিয়া এর উপর দিয়ে ও চাদর চড়িয়ে দিও যেন লোকে আমাকে দূর থেকে দেখে এতটুকুও আন্দাজ করতে না পারে যে ফাতেমা কতটুকু লম্বা ছিল,চওড়া ছিল। সেখানে কিভাবে একজন মুসলিম মেয়ে এই চাকুরি করার জন্য স্বইচ্ছায় নিজে বিবস্ত্র হয়ে লজ্জাস্থান পদর্শন করায়। তার জন্য সামরিক বাহিনীর চাকুরি কখনোই বৈধ নয়।মুসলিম মেয়েদের অবশ্যই শরিয়তের গন্ডির মধ্যে থেকেই চাকুরি করতে পারবে।যে চাকুরিতে মহিলাদের পর্দা লঙ্ঘিত হয় কিন্বা সতর উন্মুক্ত রেখে চাকুরি করতে হয় সে চাকুরি হারাম ও নাজায়েজ। আল্লাহপাক নারীদের নির্দেশ দিয়েছেন - তোমরা বাড়ির ভিতরেই অবস্থান কর আর স্বামীর মাল সম্পদ দেখাশুনা কর। আল্লাহপাক নারীদের নিরাপত্তার দায়িত্ব তার স্বামী,বাবা কিন্বা তার ভাই এর উপর নেস্ত করেছেন সেখানে কোন নারী যদি স্বইচ্ছায় যুদ্ধ করতে চায় যদিও এই যুদ্ধ করার চাকুরি আদৌ তার জরুরত বা প্রয়োজন নাই সেই চাকুরি নারীদের জন্য হারাম ও নাজায়েজ। যেসব চাকুরিতে পর্দা করে সতর ঢেকে কাজ করার সুজোগ আছে শুধু মাএ্র ঐসব চাকুরিই মহিলাদের জন্য বৈধ।এটাই আল্লাহর বিধান।কেউ আল্লাহর পর্দার বিধান অবগ্গা কিন্বা তিরস্কার করলে সে সাথে সাথে কাফির হয়ে যাবে। তাই সেনা-নৌ ও বিমান বাহিনীর চাকুরীতে মুসলিমদেশে মুসলিম মেয়েদের উলঙ্গ হয়ে লজ্জাস্থান প্রদর্শন করানো সম্পূর্ন হারাম,অবৈধ ও নাজায়েজ

          সেনাবাহিনীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, পূর্বে সেনাবাহিনী ছিল গোএ্রিয় ভিত্তিক। নিজ নিজ গোএ্রের নিরাপত্তার জন্য মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে সেনাবাহিনী গঠন করে।গোত্রিয় সেনাবাহিনীর নিয়োগ প্রকৃিয়ায় এমন কোন সর্ত ছিল না যে তাকে বিবস্ত্র করে বাছাই করা হবে।
          এর পরবর্তিতে আবির্ভাব হয় রাজকিয় সেনাবাহিনীর। এর নিয়োগ প্রকৃয়াও ছিল গোত্রিয় সেনাবাহিনীর মত একই রকম।
          এর পরবর্তীতে ইউরোপিয়ান খ্রিষ্টানরা গঠন করে জাতীয় সেনাবাহিনী। এবং নিয়োগ প্রকৃয়ায় শর্ত জুরেদেয় বিবস্ত্র করে দেখা। সেই ইউরোপিয়ান খ্রিষ্টান দের তৈরি করা নিয়ম আজ ও অনুসরন করে আসছে বাংলাদেশের মত মুসলিম প্রধান দেশগুলো।
          যা একেবারেই হারাম ও গর্হিত কাজ। তাই আসুন আল্লাহ পাকের পর্দার ফরজ বিধানকে মেনে নিয়ে হারাম প্রকৃয়ায় বাছাইকরা সেনাবাহিনীর চাকুরি থেকে নিজেদের বিরত রেখে আল্লাহপাকের সন্তুষ্টির পথে চলি।
          হারাম পথ থেকে দূরে থাকুন,সেনাবাহিনীর চাকুরি বর্জন করুন।

          Comment


          • #6
            vai khusi holam amar likhata post deoeai. vai aro koikta likhadese dekhen post deoea jai kena.jzk.

            Comment

            Working...
            X