Announcement

Collapse
No announcement yet.

জঙ্গিবাদ ঠেকাতে ব্যাপকহারে মদের দোকান খোলার পরামর্শ : বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক ন

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জঙ্গিবাদ ঠেকাতে ব্যাপকহারে মদের দোকান খোলার পরামর্শ : বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক ন

    সাংবাদিক ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম জঙ্গি প্রতিরোধে কিছু তরিকা দিয়ে একখানা কলাম লিখেছেন গত ১৩ জুলাই ।


    ' আমার কিছু কথা আছে ... ' শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এই কলামে তিনি জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে ব্যর্থতার জন্য নানা জনের সমালোচনা করেছেন। এজন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন হোটেল- রেস্তোরায় বার ( মদের দোকান ) খুলতে না দেওয়ায় তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন। তরুনদের মাঝে জঙ্গিবাদ কিভাবে নির্মুল করা যায় তার তরিকা দিয়ে নঈম নিজাম লিখেছেন,

    মনে রাখতে হবে একটি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়। এই বাংলাদেশ জঙ্গিবাদের ঘাঁটি হতে পারে না। কারণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল ভিত্তি ছিল অসাম্প্রদায়িকতা। দেশকে জঙ্গিবাদের ঘাঁটিমুক্ত করতে বাস্তবমুখী কাজ করতে হবে। রাজনীতিবিদরা অনেক কিছু পারেন। দরকার তাদের আন্তরিকতা। এক সময় রাজনীতি মানে ছিল বিশাল সম্মানের ব্যাপার। তখন নেতাদের লোভ-লালসা ছিল না। তাদের চোখের সামনে ছিল জনতা। আর জনগণের আস্থাও নেতাদের কথার ওপর। এখন কোনোটাই নেই। এখন রাজনীতি মানে অর্থবিত্তের মালিক বনা। রাজনীতি এক ধরনের ব্যবসায় রূপান্তর হয়েছে। খুব সহজে টাকা বানানোর উপায় আর কোথাও নেই। সত্যিকারের রাজনীতিবিদদের ভাবতে হবে তাদের কোন সহকর্মীদের কারণে দুর্নাম নিতে হচ্ছে। পারস্পরিক কোন্দল কমিয়ে আনতে হবে। সুস্থ ধারার রাজনীতি ছাড়া জঙ্গিবাদ বন্ধ সম্ভব নয়। গ্রামগঞ্জে সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশে দরকার রাজনীতিবিদদের সরাসরি হস্তক্ষেপ। একটা সময় গ্রামগঞ্জে পুঁথিপাঠের আসর বসত। মানুষ দল বেঁধে গাজীর গান শুনত। রাতে যাত্রাপালা দেখে ভোরে বাড়ি ফিরত ফজরের নামাজ পড়ে। জেলা শহরে কৃষি মেলায় সার্কাস, পুতুল নাচ, যাত্রাপালা থাকত। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রসংসদ ছিল। শিল্প সংস্কৃতির চর্চা ছিল। পরিবারের মাঝে একটা বন্ধন ছিল। মানুষের নীতি নৈতিকতা ছিল। মানবিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক মূল্যবোধ ছিল। এখন কোনোটাই নেই। এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দখলের সংস্কৃতি চলে। শিক্ষকরা ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। শিক্ষকরা নিজেরাই অতি রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। পেশাজীবীরা দখলের নোংরা খেলায় মত্ত। আর রাজনীতিবিদরা দখলবাজদের উৎসাহিত করেন। সেদিন একটি সামাজিক ক্লাবে বসে একজন বললেন, ঢাকা, কক্সবাজার, সিলেট, শ্রীমঙ্গল ও হবিগঞ্জের পাঁচতারকা হোটেলগুলো বার লাইসেন্সের আবেদন করে বসে আছে। তারা লাইসেন্স পাচ্ছে না। এমনকি অনেকগুলো সামাজিক ক্লাবও আবেদন-নিবেদন করে ক্লান্ত। সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো নীরব। মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, আরব আমিরাত, কাতারের পর্যটনের দরজা খোলা। জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত হতে এই মুসলিম দেশগুলোর কিছু কৌশল নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। খুলে দিতে হবে উদারতার অনেক দরজা। সুস্থ ধারার সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। ঈদের দিন সন্ধ্যার পর বেইলি রোড দিয়ে এক আত্মীয়ের বাড়ি যাচ্ছিলাম। রাস্তাজুড়ে যানজট। গুলশানের ক্ষত কাটিয়ে তারুণ্য ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফুচকা খাচ্ছে, কেএফসি থেকে বের হচ্ছে। শোক কাটিয়ে সৃষ্টি হচ্ছে প্রাণচাঞ্চল্য। আমার ভালো লাগল। আমরা এই বাংলাদেশ দেখতে চাই। উন্নত সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলাকে ধরে রাখতে চাই। অন্ধকারকে ছিন্ন করে আলোর পথে জেগে উঠতে হবে সবাইকে।


    http://www.bd-pratidin.com/editorial/2016/07/13/156388

    http://news.zoombangla.com/%E0%A6%86...6%9C%E0%A6%BE/




  • #2
    সে ইতিপূর্বেও, অসংখ্য ইসলাম বিরোধী কথা বলেছে, এবং ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড করেছে।

    বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ইসলাম বিদ্বেষী অশ্লীল লেখিকা তসলিমা নাসরিনের লেখা সে এখনও প্রকাশ করেই যাচ্ছে।

    ইনশাআল্লাহ, বাংলাদেশের মুজাহিদীনরা তাকে উপযুক্ত শাস্তি দিবেন ।
    সালাউদ্দিনের ঘোড়া
    তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

    Comment


    • #3
      তোমরা তোমাদের বুককে আমাদের জন্য প্রশস্ত করে দাও!!!

      Comment


      • #4
        الذئاب المفردة (Lone Wolf Attack) এটা ব্যপক ভাবে সবার মনের গভীরে ছড়িয়ে দেয়া প্রয়োজন।

        Comment


        • #5
          হে আল্লাহ!আপনি তাকে দ্রুত এর যথাযথ বিনিময় দান করুন।চাপাতির আঘাতে তার জন্য জাহন্নামে যাওয়া সহজ করে দিন।কারন তারা বিনা হিসেবে জাহান্নামে যেতে চায়।ফলে আপনার আইনের মুকাবেলা করতে চায়।
          শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

          Comment


          • #6
            যতই কুবুদ্ধি দেও না কেনো পুলাপানরা জিহাদ করবেই। বরং আরো বাড়বে ইনশাআল্লাহ। দমাতে পারবি না তোরা।
            বরং তখন আমেরিকার মত এটাক হবে ! তখন তো মদ খেয়ে মাতাল হয়ে তোদের এলোপাতারী মারবে। তখন বলবি বাবারে বাবা! মদের দোকান বন্দ করে দেরে বাপ। এতো দেখি মরার কৌশল।

            এই বদমাশ গুলো জাতিকে মদখোর আর জিনাখোর, সূদখোর লম্পট বানাতে চায়। আল্লাহ তায়ালা যাকে হেদায়েত দিবেন, গায়ক,নায়ক আর আওওামিলীগ আর বামপন্থীদের ঘরেই মুজাহিদ হিসেবে জন্ম দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে জিহাদের ক্ষেত্র তৈরী করবেন।
            Last edited by Ahmad Faruq M; 07-18-2016, 12:10 AM.

            Comment


            • #7
              কুরাবানী আসলে সম্ভবত সেই গুরু জবাই বিরুধী সেমিনার করে ..................

              Comment

              Working...
              X