Announcement

Collapse
No announcement yet.

‘জঙ্গি প্রতিরোধে প্রয়োজনে আন্ডার কাভার বা স্টিং অপারেশন চালাতে হবে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ‘জঙ্গি প্রতিরোধে প্রয়োজনে আন্ডার কাভার বা স্টিং অপারেশন চালাতে হবে

    জেএমবি এবং আনসার আল ইসলামের যে দুটি গ্রুপ বর্তমানে সক্রিয় রয়েছে তারা খুবই দক্ষ। তারা প্রযুক্তি সম্পর্কে যেমন ভালো জানে তেমনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কৌশল সম্পর্কেও অবগত। তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে সক্ষম। একারণে তাদের ধরতে পুলিশের বিকল্প পথ ভাবতে হবে। প্রয়োজনে আন্ডার কাভার বা স্টিং অপারেশন চালাতে হবে। ‘জঙ্গি প্রতিরোধে আমাদের কাজ করতে হবে ঠাণ্ডা মাথায়। তারা যেমন ‘কুল’ হয়ে কাজ করে, আমাদের তার চেয়েও বেশি ‘কুল’ হয়ে কাজ করতে হবে। ধূমধাম অভিযান চালিয়ে সফলতা হবে না। তারা যে আদর্শ লালন করে, যাদের অনুসরণ করে তার ভেতরে ঢুকতে হবে। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট সেভাবেই কাজ শুরু করেছে।

    জঙ্গিরা বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে তারা নিত্য-নতুন অ্যাপস ব্যবহার করে।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জঙ্গিদের যোগাযোগের উপকরণ নিয়ে গবেষণা করছে। এসব কিভাবে নজরদারির আওতায় আনা যায় তার কর্ম-কৌশল নির্ধারণ চলছে। প্রয়োজনে এসব উপকরণ নজরদারি করতে বিদেশ থেকে উন্নত প্রযুক্তি স্থাপন করা হবে।
    বিশ্বব্যাপীই নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে। ব্রাসেলস ও ফ্রান্সে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার মধ্যেও হামলা হয়েছে। টার্গেট হামলা নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার মধ্যেও সংঘটিত হয়। এটা জানলেও ঠেকানো কঠিন। কারণ সরকার যতই নিরাপত্তাব্যবস্থা তৈরি করুক, জঙ্গিরা সুযোগমতো হামলা চালায়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা এবং আরও বেশি তথ্য সংগ্রহ ও নিরাপত্তাব্যবস্থা তৈরি করা ছাড়া বিকল্প নেই। সরকারকে আরও বেশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করতে হবে। সেই আলোকে ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ যত বেশি তথ্য জানা থাকবে, ব্যবস্থা নেয়া তত সহজ হবে।


    কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট



    কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট
    (পুলিশের সব ইউনিটে জঙ্গি প্রতিরোধ সেল তৈরি করার নির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। এসব সেল জঙ্গি সংগঠনগুলোর কার্যক্রম মনিটর করে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করবে। পুলিশ সদর দপ্তরের এলআইসি শাখার তত্ত্বাবধানে গোয়েন্দা প্রতিবেদনগুলো সমন্বয় করে অভিযান চালানো হবে। একই সঙ্গে পুলিশের নবগঠিত কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটকে আরো বেশি শক্তিশালী ও প্রযুক্তিবান্ধব করে গড়ে তোলা হচ্ছে। পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি ও এলিট ফোর্স র*্যাবকে জঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এর বাইরে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা- এনএসআইয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে জঙ্গি প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।)

    (edited)

    Last edited by tariq; 07-19-2016, 01:12 AM.

  • #2
    এই তথ্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।

    ইনশাআল্লাহ্* ময়দানের মুজাহিদীনরা এর দ্বারা বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন না।

    তবে সাধারণ জিহাদপ্রেমী ভাইয়েরা সতর্ক না হলে, তাগুতের ফাঁদে পা দিয়ে ফেলতে পারেন।

    আল্লাহ্*, মুমিনদের হেফাজত করুক। আমীন।
    সালাউদ্দিনের ঘোড়া
    তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

    Comment


    • #3
      হে আল্লাহ তুমি সোজাহিদ ভাইতের জন্য যথেস্ট হয়ে যাও।

      Comment


      • #4
        و مكروا ومكر الله والله خير الماكرين

        এভাবে হয়তো দ্বীনের দাওয়াত ওখানেও ছড়িয়ে পড়বে যেখানে স্বাভাবিক ভাবে পৌছা সম্ভব ছিলনা।তোফায়েল ইবনে আমর দাউছির ঘটনাঃ
        এর পটভূমি হচ্ছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দাওয়াতের প্রভাব যখন ছড়িয়ে পড়তে লাগলো, মক্কার সরদাররা পরস্পর পরামর্শ করে এ সিদ্দান্তে পৌছলো যে, তাঁকে মোকাবিলা করার জন্য একটি জোরদার প্রচারাভিযান চালাতে হবে৷ মক্কায় যিয়ারত করার জন্য যে ব্যক্তিই আসবে তার মনে পূর্বাহ্নেই তাঁর বিরুদ্ধে এত বেশী কুধারণা সৃষ্টি করে দিতে হবে যার ফলে সে তার কোন কথায় কান দিতে রাজিই হবে না৷ এমনিতে এ অভিযান বছরের বারো মাসই জারি থাকতো কিন্তু বিশেষ করে হজ্জের মওসুমে বিপুল সংখ্যক লোক চারদিকে ছড়িয়ে দেয়া হতো, তারা বাইর থেকে আগত সকল যিয়ারতকারীর তাঁবুতে গিয়ে তাদেরকে এই বলে সতর্ক করে দিতো যে, এখানে এমন এমন ধরনের একজন লোক আছে, তার ব্যাপারে সাবধান থেকো৷

        এসব আলোচনার সময় নানান ধরনের কথা বলা হতো৷ কখনো বলা হতো, এ ব্যক্তি যাদুকর৷ কখনো বলা হতো, সে নিজেই একটা বাণী রচনা করে বলছে এটা আল্লাহর বাণী৷ কখনো বলা হতো, আরে হাঁ তা আবার এমন কি বাণী! ডাহা পাগলের প্রলাপ এবং আগোছালো চিন্তার একটা আবর্জনা স্তূপ ছাড়া আর কিছুই নয়৷ কখনো বলা হতো, কিছু কবিত্বমূলক ভাব-কল্পনা ও ছন্দ-গাথাকে সে আল্লাহর বাণী নাম দিয়ে রেখেছে৷ যেনতেনভাবে লোকদেরকে প্রতারিত করাই ছিল উদ্দেশ্য৷ কোন একটি কথার ওপর অবিচল থেকে একটি মাপাজোকা ও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারা পেশ করেছিল না৷ কারণ সত্যের কোন প্রশ্নই তাদের সামনে ছিল না৷ কিন্তু এ মিথ্যা প্রচারণার ফল যা হলো তা হচ্ছে এই যে, তারা নিজেরাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাম দেশের সবর্ত্র ছড়িয়ে দিল৷ মুসলমানদের বছরের পর বছরের প্রচেষ্টায় তার যে প্রচার ও পরিচিত হওয়া সম্ভবপর ছিল না কুরাইশদের এ বিরোধীতার অভিযানে তা মাত্র সামান্য কিছু সময়ের মধ্যেই হয়ে গেলো৷ প্রত্যেক ব্যক্তির মনে একটি প্রশ্ন জাগলো, যার বিরুদ্ধে এ বিরাট অভিযান, এ মারাত্মক অভিযোগ, কে সেই ব্যক্তি? আবার অনেক ভাবলো, তার কথা তো শোনা উচিত৷ আমরা তো আর দুধের শিশু নই যে, অযথা তার কথায় পথভ্রষ্ট হবো৷
        (এখন দেখুন কুফফার মিডিয়ার সিংহ ভাগ আলোচনা জংগিবাদ নিয়ে এবং এর কারন ও প্রতিকার নিয়ে কোন এক কথার উপর তারা স্থীর হতে পারছেনা।)(প্রকৃতই মুজাহিদগন নবিদের উত্ত্বরসুরি গুরাবা)
        এর একটি মজার দৃষ্টান্ত হচ্ছে তোফাইল ইবনে আমর দাওসীর ঘটনা৷ ইবনে ইসহাক বিস্তারিত আকারে তাঁর নিজের মুখেই এ ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন৷ তিনি বলছেনঃ আমি দাওস গোত্রের একজন কবি ছিলাম৷ কোন কাজে মক্কায় গিয়েছিলাম৷ সেখানে পৌছতেই কুরাইশদের কয়েকজন লোক আমাকে ঘিরে ফেললো এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে আমাকে অনেক কথা বললো৷ ফলে তাঁর সম্পর্কে আমার মনে খারাপ ধারণা জন্মালো৷ আমি স্থির করলাম, তাঁর কাছ থেকে দূরে থাকবো৷ পর দিন আমি হারাম শরীফে গেলাম৷ দেখলাম তিনি কা’বা গৃহের কাছে নামায পড়ছেন৷ তাঁর মুখ নিঃসৃত কয়েকটি বাক্য আমার কানে পড়লো৷ আমি অনুভব করলাম, বড় চমৎকার বাণী৷ মনে মনে বললাম, আমি কবি, যুবক, বুদ্ধিমান৷ আমি কোন শিশু নই যে, ঠিক ও বেঠিকের মধ্যে পার্থক্য করতে পারবো না৷ তাহলে এ ব্যক্তি কি বলেন, এঁর সংগে কথা বলে জানার চেষ্টা করি না কেন৷

        তাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন নামায শেষ করে চলে যেতে লাগলেন তখন আমি তাঁর পিছু নিলাম৷ তাঁর গৃহে পৌঁছে তাঁকে বললাম, আপনার সম্প্রদায়ের লোকেরা আপনার সম্পর্কে আমাকে এসব কথা বলেছিল, ফলে আমি আপনার ব্যাপারে এতই খারাপ ধারণা পোষণ করেছিলাম, যে নিজের কানে তুলো ঠেসে দিয়েছিলাম, যাতে আপনার কথা শুনতে না পাই৷ কিন্তু এখনই যে কয়েকটি বাক্য আমি আপনার মুখ থেকে শুনেছি তা আমার কাছে বড়ই চমৎকার মনে হয়েছে৷ আপনি কি বলেন, আমাকে একটু বিস্তারিতভাবে জানান৷ জবাবে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে কুরআনের একটি অংশ শুনালেন৷ তাতে আমি এত বেশী প্রভাবিত হয়ে পড়লাম যে, তখনই ইসলাম গ্রহণ করে ফেললাম৷ সেখান থেকে ফিরে গিয়ে আমি নিজের পিতা ও স্ত্রীকে মুসলমান করলাম৷ এরপর নিজের গোত্রের মধ্যে অবিরাম ইসলাম প্রচারের কাজ করতে লাগলাম৷ এমন কি খন্দকের যুদ্ধের সময় পর্যন্ত আমার গোত্রের সত্তর আশিটি পরিবার ইসলাম গ্রহণ করে ফেললো৷ (ইবনে হিশাম, ২ খণ্ড, ২২-২৪ পৃঃ)(দিস ইজ ব্রেন ওয়াস) (الايمان اذا خالط بشاشته القلب)

        ইবনে ইসহাক যে আর একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন তা থেকে জানা যায় যে, কুরাইশ সরদাররা নিজেদের মাহফিলগুলোতে নিজেরাই একথা স্বীকার করতো যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে তারা যেসব কথা তৈরী করে সেগুলো নিছক মিথ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়৷ তিনি লিখছেনঃ একটি মজলিসে নযর ইবনে হারেস বক্তৃতা প্রসংগে বলে, “তোমরা যেভাবে মুহাম্মাদের মোকাবিলা করছো তাতে কোন কাজ হবে না৷ সে যখন যুবক ছিল তখন তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী সদাচারী ব্যক্তি ছিল৷ সবচেয়ে বড় সত্যনিষ্ঠা ও সবচেয়ে বেশী বিশ্বস্ত হিসেবে পরিচিত ছিল৷ আর এখন তার চুল সাদা হতে যাচ্ছে, এখন তোমরা বল কিনা সে যাদুকর, গণক, কবি, পাগল৷ আল্লাহর কসম সে যাদুকর নয়৷ আমি যাদুকরদের দেখেছি এবং তাদের ঝাড়ফুঁক সম্পর্কেও জানি৷ আল্লাহর কসম, সে গণক নয়৷ আমি গণকদের তন্ত্রমন্ত্র শুনেছি, তারা যেসব রহস্যময় ও বহুমুখী কথা বলে থাকে তা আমি জানি৷ আল্লাহর কসম, সে কবিও নয়৷ কবিতার বিভিন্ন প্রকারের সাথে আমি পরিচিত৷ তার বাণী এর কোন প্রকারের মধ্যেই পড়ে না৷ আল্লাহর কসম, সে পাগলও নয়৷

        পাগল যে অবস্থায় থাকে এবং সে যে প্রলাপ বকে সে ব্যাপারে কি আমরা কেউ অনভিজ্ঞ হে কুরাইশ সরদাররা! অন্য কিছু চিন্তা করো৷ তোমরা যে বিষয়ের মুখোমুখি হয়েছো এসব ঠুনকো কথায় তাকে পরাজিত করবে, ব্যাপারটা অতটা সহজ নয়”৷ এরপর সে এই প্রস্তাব পেশ করলো, আরবের বাহির থেকে রুস্তম ও ইসফিনদিয়ারের কাহিনী এনে ছড়াতে হবে৷ লোকেরা সেদিকে আকৃষ্ট হবে এবং তা তাদের কাছে কুরআনের চাইতেও বেশী বিস্ময়কর মনে হবে৷ সেই অনুসারে কিছুদিন এই পরিকল্পনা কার্যকর করার কাজ চলতে লাগলো৷ এবং নযর নিজেই গল্প বলার কাজ শুরু করে দিল৷ (ইবনে হিশাম, ১ খন্ড, ৩২০-৩২১পৃঃ( বর্তমানের নযর ইবনে হারেস গং কী কী আমদানি করছে বলুনদেখি।)

        Comment


        • #5
          Originally posted by Ghora View Post
          এই তথ্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।

          ইনশাআল্লাহ্* ময়দানের মুজাহিদীনরা এর দ্বারা বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন না।

          তবে সাধারণ জিহাদপ্রেমী ভাইয়েরা সতর্ক না হলে, তাগুতের ফাঁদে পা দিয়ে ফেলতে পারেন।

          আল্লাহ্*, মুমিনদের হেফাজত করুক। আমীন।
          ঠিক বলেছেন............................

          Comment


          • #6
            তাদের দাদারাইতো ফেল

            Comment


            • #7
              ইবাদত আল্লাহর কাছে কবুলের অনেক গুলা শরত আছে নিম্নে কয়েকটি উল্লেখ করছি। ১/ঈমান থাকতে হবে,২/সুন্নত থাকতে হবে,৩/রিয়া মুক্ত হতে হবে/৪/বিদাত মুক্ত হতে হবে/৫/কিবির মুক্ত হতে হবে/৬/ ছহিহ ইলম থাকতে হবে/৭/ছহিহ মানহাজ থাকতে হবে৮/৮/ইখলাস থাকতে হবে। আর এই গুন গুলা স্লকায়দার লোকদের মাঝে বেশী দেখাযায়।

              Comment


              • #8
                ইবাদত আল্লাহর কাছে কবুলের অনেক গুলা শরত আছে নিম্নে কয়েকটি উল্লেখ করছি। ১/ঈমান থাকতে হবে,২/সুন্নত থাকতে হবে,৩/রিয়া মুক্ত হতে হবে/৪/বিদাত মুক্ত হতে হবে/৫/কিবির মুক্ত হতে হবে/৬/ ছহিহ ইলম থাকতে হবে/৭/ছহিহ মানহাজ থাকতে হবে৮/৮/ইখলাস থাকতে হবে। আর এই গুন গুলা আলকায়দার লোকদের মাঝে বেশী দেখাযায়।

                Comment


                • #10
                  ভাই আপনার সাতে আমি এক মত
                  “মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
                  তেমনি মুজাহিদিনের জন্য জনগণের সমর্থন প্রয়োজন'

                  Comment

                  Working...
                  X