Announcement

Collapse
No announcement yet.

বেহেশতের কথা বলে জঙ্গিবাদে নামায়: আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বেহেশতের কথা বলে জঙ্গিবাদে নামায়: আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক

    বেহেশতের কথা বলে জঙ্গিবাদে নামায়: আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক



    পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেছেন, জঙ্গিরা ছেলেদের টার্গেট করে। মসজিদে জিহাদের কথা বলে উদ্বুদ্ধ করে। হিজরতের নামে ঘর থেকে বের করে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দেয়। তারপর বেহেশতের কথা বলে ছেলেদের জঙ্গিবাদে নামায়। বাংলাদেশকে জঙ্গিদের উর্বর মাটি করতে দেওয়া যাবে না।

    আজ রোববার বেলা দুইটার দিকে কক্সবাজার সৈকতের তারকা হোটেল ‘দ্য কক্স টুডে’র সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ বিষয়ক’ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইজিপি এসব কথা বলেন।

    শহীদুল হক বলেন, ‘ইসলামের নামে মানুষ হত্যা আর সন্ত্রাস-নাশকতা চালিয়ে জঙ্গিরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত করছে। আমরা তা কোনো দিন সফল হতে দেব না। আমাদের ভবিষ্যৎ​ প্রজন্মকে রক্ষা করতে হলে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদকে সম্মিলিতভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে।’

    রাজধানীর গুলশানে হামলাকারীদের সম্পর্কে আইজিপি বলেন, তাদের ইসলাম সম্পর্কে তেমন ধারণা ছিল না। তাদের লাশ পড়ে আছে, কেউ নিতেও আসছে না। কারণ, জঙ্গিদের মানুষ ঘৃণা করে।

    জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে পুলিশ প্রধান বলেন, ‘যারা জঙ্গি হয়েছেন, তাদের প্রতি অনুরোধ—সঠিক পথে ফিরে আসুন। স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসে পরিবারের অশান্তি দূর করুন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে। সরকারও তাদের সাধারণ ক্ষমা করবে।’

    আইজিপি বলেন, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। জঙ্গিবিরোধী চেতনা গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে দিতে কাজ চলছে। যারা ইসলামের নামে দেশকে ধ্বংস করতে চাইছে, তাদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ করতে হবে।

    জেলা পুলিশ সুপার শ্যামল কুমার নাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. শফিকুল ইসলাম, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন, কক্সবাজার ১৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকার, টুরিস্ট পুলিশের ডিআইজি মো. মুসলিম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল মোস্তফা ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান, কক্সবাজার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ এ কে এম ফজলুল করিম চৌধুরী প্রমুখ।

    মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহারের সহকারী পরিচালক প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু, জেলা পূজা উদ্*যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাবুল শর্মা, জেলার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইমাম সমিতির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিদ্দিকী, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহের, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার মুহাম্মদ শাহজাহান, কক্সবাজার হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কানিজ ফাতেমা মোস্তাক প্রমুখ।প্রাপ্ত ইমাম সমিতির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিদ্দিকী, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহের, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার মুহাম্মদ শাহজাহান, কক্সবাজার হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কানিজ ফাতেমা মোস্তাক প্রমুখ।


    প্রথম আলো


  • #2
    প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু,বাবুল শর্মা,কানিজ ফাতেমা মোস্তাক,শহীদুল,সিরাজুল, এরা কিসের পক্ষে কিসের বিরোদ্ধে ঐক্যবদ্ধ,
    الكفر ملة واحدة (সব কাফেরের জাত এক) এর বাস্তব নমূনা নয় কি, প্রতি পক্ষ কারা সুধু জঙ্গিবাদি আখ্যায়িত মুজাহিদীন,
    জামাত এর উপর খড়্গ নেই? মাওলানাদের সাজান মুফতি অযোগ্য ঘোষনা দেয়নি? ইমামকে আঘাত করে নি? মাদরাসার হুজুরদের যে কোন ওজুহাত দেখিয়ে ধরে নিলে কি করতে পারবেন? কালিম ছিদ্দিকির তাবলিগ করতেন মাদরাসায় পড়াতেন মাওঃ নাজমুদ্দিন সাহেব, ধরে নিয়ে রিমান্ডে দিয়েছে, হেফাজত এখনই তাদের কাছে গালিতে রুপান্তরিত হয়েছে, চরমুনাইদের কি ছেড়ে দিবে? তাবলিগিদের? কোথায় স্পেন, বুখারা সমর কন্দ? এখনো আক্রান্ত ভাইদের সহযোগিতার সময় হয়নি? মনে রাখবেন এরাই মুরাবিত সীমান্তু রক্ষি এই সীমানা/ বাউন্ডারি দেয়াল ভেঙ্গে দিতে পারলে বাকিরা নিঃশেষ হয়তে সময় লাগবেনা,
    الَّذِينَ أُخْرِجُوا مِن دِيَارِهِمْ بِغَيْرِ حَقٍّ إِلا أَن يَقُولُوا رَبُّنَا اللَّهُ
    وَلَوْلا دَفْعُ اللَّهِ النَّاسَ بَعْضَهُم بِبَعْضٍ لَّهُدِّمَتْ صَوَامِعُ وَبِيَعٌ وَصَلَوَاتٌ وَمَسَاجِدُ يُذْكَرُ فِيهَا اسْمُ اللَّهِ كَثِيرًا وَلَيَنصُرَنَّ اللَّهُ مَن يَنصُرُهُ إِنَّ اللَّهَ لَقَوِيٌّ عَزِيزٌ
    যাদের কে সুধু আমাদের রাব্ব আল্লাহ এই কথা বলার কারনে কোন অন্যায় ছাড়াই ঘরবাড়ি ছাড়া করা হয়েছে,
    যদি আল্লাহ তায়ালা কিছু লোক দিয়ে অপর কিছু লোক কে প্রতিহত না করতেন তাহলে ......এবং যেসব মাসজিদে বেশি বেশি আল্লাহর নাম নেয়া হয় সেগুলোও ধঃশিয়ে দেয়া হত।
    সুধু মুজাহিদদের প্রতিরোধের কারনে সিরিয়ার মসজিদ ধঃশিয়ে দেয়া হচ্ছে?
    قوله صلى الله عليه وسلم: "اللهم إن تهلك هذه العصابة من أهل الإسلام لا تعبد في الأرض" فقد قال مسلم في صحيحه
    أضواء البيان (3/ 328)
    আই আল্লাহ মুসলিমদের এই জামাতটি কে যদি আপনি ধ্বংশ করে দেন তাহলে দুনিয়াতে আপনার ইবাদত থাকবেনা (দ্বীন থাকবেনা) (মুসলিম)
    অতএব বিশ্ব ব্যপি এই যুদ্ধে ইস্রায়েল আমেরিকা রাশিয়া ফ্রান্স বৃটেন জার্মান চিন ভারত বার্মা ইবাদি আসাদ কিয়ানি হাসিনারা শহিদুল সিরাজুলরা নিজেদের বৈচিত্রতা সত্বেও الكفر ملة واحدة একদিকে এক সারিতে ,
    خلقكم فمنكم كافر ومنكم مؤمن
    তোমাদের বানিয়েছেন একদল কাফের একদল মুমিন। আআপনি উবামা হুছাইনের দলে না মাহদি, মানছুরের দলে।
    ومن يتولهم منكم فانه منهم
    তোমাদের কেহ তাদের সাথে বন্ধুত্ব করলে সে তাদের মধ্যে গন্য হবে, মক্কায় কিছু হিজরত থেকে পিছিয়ে থাকা মুসলমান বদরের যুদ্ধে কাফের বাহিনীর সাথে রনাঙ্গনে শামিল থেকে তাদের দল ভারি করে বুখারির রিওয়াত
    আল্লাহ তায়ালা তাদের ব্যপারে এই আয়াত নাযিল করেনঃ
    إِنَّ الَّذِينَ تَوَفَّاهُمُ الْمَلائِكَةُ ظَالِمِي أَنْفُسِهِمْ قَالُوا فِيمَ كُنْتُمْ قَالُوا كُنَّا مُسْتَضْعَفِينَ فِي الأرْضِ قَالُوا أَلَمْ تَكُنْ أَرْضُ اللَّهِ وَاسِعَةً فَتُهَاجِرُوا فِيهَا
    فَأُولَئِكَ مَأْوَاهُمْ جَهَنَّمُ وَسَاءَتْ مَصِيرًا
    تفسير ابن كثير / دار طيبة (2/ 388)
    যাদের ফিরিশ্তাগন আত্না হরন করেন যখন তারা নিজেদের( কাফের দের মাঝে ছেড়েদিয়ে )জুলুম করছিল, জিজ্ঞেস করলেনঃ তোমরা কিসের মধ্য ছিলে? বললঃ আমরা ওই এলাকায় দুর্বল ছিলাম, তারা প্রশ্নকরলেনঃ আল্লাহর দুনিয়া কি প্রশস্ত ছিলনা? যেখানে হিজরত করে চলে যেতে। তাদের ঠিকানা জাহান্নাম, এবং নিকৃষ্ট পরিনতি।(ইবনে কাসীর)
    কোন মুসলমান ইচ্ছা করে মুসলিম কাফেরের যুদ্ধে একটি কথা বলে ও যদি কাফেরের সহায়তা করে সে ও নিকৃষ্ট কাফের, বরং হযরত হুছাই আহমাদ মাদানি রাঃ বলেন তারা নিকৃষ্ট কাফের, (তাক্বরীরে তিরমিযি)
    وَالَّذِينَ كَفَرُوا يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ الطَّاغُوتِ فَقَاتِلُوا أَوْلِيَاءَ الشَّيْطَانِ
    যারা কাফের তারা লড়ে তাগুতের পথে, অত এব তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরোদ্ধে যুদ্ধকরো
    অপর পক্ষে আল্লাহর এই হুকুম পালন কারিদের দলঃ
    الذين امنو يقاتلون فى سبيل الله
    যারা ইমানদার তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর পথে
    لاَ تَزَالُ عِصَابَةٌ مِنْ أُمَّتِى يُقَاتِلُونَ عَلَى أَمْرِ اللَّهِ قَاهِرِينَ لِعَدُوِّهِمْ لاَ يَضُرُّهُمْ مَنْ خَالَفَهُمْ حَتَّى تَأْتِيَهُمُ السَّاعَةُ وَهُمْ عَلَى ذَلِكَ
    صحيح مسلم (6/ 54)
    আমার উম্মতের একটি (দৃঢ়)জামাত আল্লাহর বিধানের উপর যুদ্ধু চালিয়ে যাবে শত্রুদের উপর প্রবল(কঠোর) থাকবে,বিরোধিরা তাদের ক্ষতি করতে পারবেনা কিয়াত অবধি তারা এর উপর থাকবে, (মুসলিম)
    قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ لَا يَزَالُ مِنْ أُمَّتِي أُمَّةٌ قَائِمَةٌ بِأَمْرِ اللَّهِ مَا يَضُرُّهُمْ مَنْ كَذَّبَهُمْ وَلَا مَنْ خَالَفَهُمْ حَتَّى يَأْتِيَ أَمْرُ اللَّهِ وَهُمْ عَلَى ذَلِكَ فَقَالَ مَالِكُ بْنُ يُخَامِرَ سَمِعْتُ مُعَاذًا يَقُولُ وَهُمْ بِالشَّأْمِ فَقَالَ مُعَاوِيَةُ هَذَا مَالِكٌ يَزْعُمُ أَنَّهُ سَمِعَ مُعَاذًا يَقُولُ وَهُمْ بِالشَّأْمِ
    صحيح البخاري ت (18/ 492)
    মুয়ায রাঃ বলেন তারা থাকবে সিরিয়াতে ( বর্তমানে সিরিয়ায় মুজাহিদদের সাপুর্টার,রশদ প্রেরক বাহিনী অন্যান্য রণাঙ্গনের মুজাহিদগন, কারন বিশ্বব্যপি একটি যুদ্ধই স্থানে স্থানে ছড়িয়ে আছে, এখনকার যুদ্ধের পেটার্নটি ই হলোএমন,
    عن النبي صلى الله عليه و سلم قال ( لا تزال طائفة من أمتي ظاهرين حتى يأتيهم أمر الله وهم ظاهرون )
    صحيح البخاري-ن (6/ 2667)
    আমার উম্মতের একটি দল বিজয়ি(বাতিলের সাথে আপোষহীন) থাকবে, কিয়ামত অবধি তারা এমন ভাবেই অজেয় থাকবে (কেহ তাদের নোয়াতে পারবেনা)( বুখারি )
    وَمَنْ يُوَلِّهِمْ يَوْمَئِذٍ دُبُرَهُ} إنما أنزلت في أهل بدر, وهذا كله لا ينفي أن يكون الفرار من الزحف حراماً على غير أهل بدر, وإن كان سبب نزول الآية فيهم كما دل عليه حديث أبي هريرة المتقدم من أن الفرار من الزحف من الموبقات كما هو مذهب الجماهير, والله أعلم.
    تفسير ابن كثير / دار الفكر (2/ 360)
    যারা সেই দিন (দুইদলে যুদ্ধে রত হওয়ার দিন) যুদ্ধ থেকে মুখ ফিরাবে তারা আল্লাহর গজব নিয়ে ফিরবে( বিচরন করবে)
    قال ابن عابدين في حاشيته ج3 ص238: [وفرض عين إذا هجم العدو على ثغر من ثغور الإسلام, فيصير فرض عين على من قرب منه.
    فأما من ورائهم ببعد من العدو فهو فرض كفاية إذا لم يحتج إليهم. فإن احتيج إليهم بأن عجز من كان بقرب العدو عن المقاومة مع العدو.
    أو لم يعجزوا ولكنهم تكاسلوا, ولم يجاهدوا, فإنه يفترض على من يليهم, فرض عين كالصلاة والصوم, لا يسعهم تركه,
    وثم وثم , إلى أن يفترض على جميع أهل الإسلام شرقا وغربا على هذا التدريج] إهـ.
    دعوة المقاومة الإسلامية العالمية (1/ 183)
    কাফের যখন মুসলিম ভূখন্ডের কোথাও আক্রমন করে দেয় নিকটবর্তিদের জন্য জিহাদ ফরযে আইন হয়ে যায়, দুরবর্তিদের জন্য প্রয়োজন না হলে ফরযে কিফায়া থেকে যায়, নিকটবর্তিদের অক্ষমতা অলসতা অথবা জিহাদ বিমুখিতার কারনে দুরবর্তিদের প্রয়োজন পড়লে তাদের উপর ও নামাজ রোজার মত ফরযে আইন হয়ে যায়,এভাবে দরকারে সমগ্র পৃথীবির সব মুসমানের উপর ফরজে আইন হয়ে পড়ে।(শামি)
    وأما قتال الدفع فهو أشد أنواع دفع الصائل عن الحرمة والدين واجب إجماعا فالعدو الصائل الذي يفسد الدين والدنيا لا شيء أوجب بعد الإيمان من دفعه, فلا يشترط له شرط (كالزاد والراحلة) , بل يدفع بحسب الإمكان
    প্রতিরোধ যুদ্ধ এটি সবচেয়ে বড় যুদ্ধ দ্বীন ,সম্মানের উপর আক্রমন কারি শত্রু প্রতিহত করা ওয়াজিব। কোন্দ্বীমত নেই, দ্বেন দুনিয়া ধনঃশ কারি আগ্রাসি শক্তি প্রতিহত করা ঈমানের পর বড় ফরজ, প্রত্যেকে তার সাধ্যানুযায়ি অংশগ্রহন করবে , কোন শর্তটর্ত নেই,সন্মভাব্য সব উপায়ে প্রতিহত করবে, (৪০ এর অধিক উপায়ে জিহাদে অংশ গ্রহন করা যায়)

    Comment


    • #3
      আল্লাহ তুমি এই সব তাগুতদের আনসার আল ইসলামের ভাইয়ের হাতে ধ্বংস কর।

      Comment


      • #4
        জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে পুলিশ প্রধান বলেন, ‘যারা জঙ্গি হয়েছেন, তাদের প্রতি অনুরোধ—সঠিক পথে ফিরে আসুন। স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসে পরিবারের অশান্তি দূর করুন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে। সরকারও তাদের সাধারণ ক্ষমা করবে।’

        আমি পুলিশ প্রধানকে বলতে চাই:-আমরা স্বাভাবিক জীবনেই আছি এবং সঠিক পথেই আছি। তোমরাই অস্বাভাবিক জীবন-যাপন করে মনগড়া পথে চলে আমাদের পরিবারগুলোর সব শান্তি কেড়ে নিয়েছো।
        আমরা তোমাদেরকে কখনই ক্ষমা করবো না। তোমাদের সাথে আমাদের চির-শত্রুতা। যেখানেই তোমাদেরকে পাবো তোমাদের দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করেই আমরা শান্ত হবো।

        Comment

        Working...
        X