Announcement

Collapse
No announcement yet.

ফোরামে আশঙ্কাজনক সাম্প্রদায়িকতা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ফোরামে আশঙ্কাজনক সাম্প্রদায়িকতা

    দুঃখজনক ভাবে, আমি এই ফোরামে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প উদগীরণ করতে দেখছি অনেককে। অনেক ভেড়ার পোশাকের শেয়াল মুজাহিদদের কাতারে অনুপ্রবেশ করেছে। আমাদের আল কায়েদার মাশায়েখগণ জিহাদের ক্ষেত্রে ঐক্যের স্বার্থে আক্বীদা, মাযহাব, তাসাউফ, বিদআত সম্পর্কে চুপ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু অনেক কৌশলী একে তাদের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। এই ফোরামেই এমন কয়েকজন দেখলাম। বেশ কয়েকমাস যাবতই আপনারা আমার রাডারে ধরা পড়েছেন। কিছু পোস্ট দ্বারা এটা প্রমাণ হয়।

    ১. ২/৩ মাস আগে এক লোক মাসিক আল কাউসার থেকে একটি লেখা প্রকাশ করে। লেখার বিষয়বস্তু ছিল আল্লামা আলবানীর সমালোচনা।

    ২. ঈদের কয়েকদিন আগে একজন পোস্ট করে ছয় তাকবীরের নামায সহীহ।

    ৩. আরেকজন পোস্ট করেছে, সাদাকাতুল ফিতর টাকা দিয়ে আদায় করলেও হবে।

    ৪. এর কিছুদিন পর দেখলাম এক লোক ওলীপুরীর ভিডিও আপলোড করেছে, যেখানে সে আহলে হাদীসদের কচুকাটা করেছে।

    তানযীম কাঈদাতুল জিহাদ সহীহ সালাফী আক্বীদা, মানহাজের উপর প্রতিষ্ঠিত এটা কারো অজানা থাকার কথা না। কিন্তু উম্মার ঐক্যের স্বার্থে মতপার্থক্য এবং বিদ'আতের প্রতি নমনীয়তাকে যেন কেউ সুযোগ হিসেবে ব্যবহার না করে, সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। নয়ত ময়দানে যখন খেলা শুরু হবে, তখন অনেক বড় ফিতনা লাগবে। এখনই আমাদের সাথিভাইদের এগুলো নিয়ে মুযাকারা করা দরকার।

    জাযাকাল্লাহ।

  • #2
    তানযীম কাঈদাতুল জিহাদ সহীহ সালাফী আক্বীদা, মানহাজের উপর প্রতিষ্ঠিত এটা কারো অজানা থাকার কথা না।
    ভাই আপনার কথা ঠিক আছে। কিন্তু বিডিতে বরতমানে ভন্ড সালাফী ও তাদের বিপরীত পক্ষ যে গাধার মত বকা-ঝকা ও ফাসাদ শুরু করেছে তাতে আল-কায়েদার মানহাজেরও অসংখ্য ভাই সহিহ সালাফী কি জিনিস জানেই না। বুঝাতে গেলে আরো ভূল বুঝে। তবে ভুল বুঝলেও তো সত্য বলা ছেড়ে দেয়া যাবে না, যেমন অনেকে বলে হিকমাতের কারনে গোরামী ওয়ালাদের অনুসরন শুরু করে দিতে। বরং আমাদেরকে আরো নরম ও আস্তে আস্তে সঠিকটা তাদেরকে বুঝাতে হবে।
    আমরা যতই বলি তালেবান দেওবন্দের সিলসিলা। তালেবানদের প্রথম যোগের ব্যপারে উম্মাহর শ্রেষ্ঠ মানুষদের কথা শুনুন। যেমন আব্দুল্লাহ আজ্জাম। তাদেরকে কত কষ্ট করতে হয়েছে দেওবন্দ থেকে আসা মাসলাকগুলো তাদের থেকে ধুয়ে সাফ করতে। কন্দাহারে তারা কয়েক বছর ঢুকতেই পারি নি এই যতক্ষন তারা আক্বাবিরে (কবরবাসীরা) দেওবন্দের মাসলাকের উপর ছিল। এখন তারা আকিদায়ে সালাসাহ পরে । আল্লাহু আকবার। এখনো তাদেরকে কেউ দেওবন্দী বললে বুদ্ধির কমতি আছে বলেই ধরে নেয়া হবে।

    একটা উদাহারন দেই,
    যে সালতানাত কুফফাররা মুরসী ও এরদুগানের মত পা চাটা কুকুরদেরকেও দিতে সাহস করছে না, সে (ইসলামী!!!) হুকুমাত তারা পাকিস্তান নামক তোহফা সরূপ দিয়ে চলে গেল ?!!! আর আমাদের আক্বাবিররা (কবরবাসীরা) সাচ্ছন্দে জিন্নাহের মত এক শীয়া ইয়াহুদির নেতৃত্বে সাচ্ছন্দে মেনে চার দেয়ালে ভিতর চলে গেল !!! সত্যই সেলুকাস ! ভিলিব ইট আর নট !
    আলোচনাঃ এটা যে কুফুরী কাজ ছিল তাতে কোন সন্দেহ নেই। আর যার পাকিস্তান ভাগ হওয়া চায় নি তাদের উপরও আল-অয়ালা বারার কায়দা প্রয়োগ করে নিলেই।
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      দেওবন্দ আইডিধারী ভাই পোস্ট দেওয়ার পর টেনশনে আছি ।
      কোনটা বলতে গিয়ে আবার কোনটা বলে ফেলি
      কোনটা বললে কে আবার কোনটা মনে করে !
      তাই দুদিন ধরে ভাবছি
      কোনটা রেখে কোনটা বলবো
      অনেক কিছুই বলার আছে।
      তবে এসব রোগের চিকিৎসা ফোরামে সম্ভব নয়।
      পারসোনাল পাইলে সহজ ।
      Last edited by tipo soltan; 08-10-2016, 05:51 AM.
      ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

      Comment


      • #4
        দেওবন্দ আইডিধারী ভাই পোস্ট দেওয়ার পর টেনশনে আছি ।
        কোনটা বলতে গিয়ে আবার কোনটা বলে ফেলি
        কোনটা বললে কে আবার কোনটা মনে করে !
        তাই দুদিন ধরে ভাবছি
        কোনটা রেখে কোনটা বলবো
        ভাই ! একেবারে আমার মনের কথাগুলোই বলেছেন। জাযাকাল্লাহ।
        মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
        রোম- ৪৭

        Comment


        • #5
          মুহতারাম টিপু সুলতান এবং আবু মুহাম্মদ ভাই! আপনারা তো ফোরামে খুবই এক্টিভ এবং নিয়মিত।

          যখন মাসিক আল কাউসারে আল্লামা আলবানীর সমালোচনা করে লেখা প্রবন্ধটা ফোরামে পোস্ট করা হলো, তখন আপনারা চুপ ছিলেন কেন? তখন কি বলা যেত না, "ভাই! এগুলো ব্যাক্তিগত পর্যায়ে থাক! ফোরামে আনা উচিৎ না।" কই আপনারা তো বলেন নি?

          সালাফ আস সালিহিনের মানহাজ অনুসারীরা একমত, সাদাকাতুল ফিতর খাদ্যশষ্য দিয়ে দিতে হবে। এখন হানাফী ফিক্বহে ভিন্নমত আছে। আমরা এই মতপার্থক্যকে সম্মান করি, কিন্তু একে ফোরামে পাবলিকলি প্রচার কেন করা হল! আমি অত্যন্ত শংকাজনক ভাবে খেয়াল করেছি, এই পোস্টটা পোস্ট করেছেন এই ফোরামেরই এক মডারেটর!!!! নাম বললাম না।

          ছয় তাকবীর-বারো তাকবীরের ক্যাচাল কি এই ফোরামে করার জায়গা? তবে কেন ঈদের আগে ছয় তাকবীরের দলিল দিয়ে পোস্ট করা হল? উল্লেখ্য আমি নিজে ছয় তাকবীরে নামায পড়ি। কিন্তু তাই বলে এটা ফোরামে প্রচার করতে যাব কেন??

          কিছুদিন এক ভেড়ার পোশাকের শেয়াল পোস্ট করেছে, কোন আকীদার ভিত্তিতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হব। এটা সবাই জানে, শায়খ আবু ক্বাতাদা ফিলিস্তিনি, শায়খ মাকদীসী, শায়খ আইমান আয যাওয়াহিরি সবার মতে সালাফী-আছারী আকীদাই একমাত্র সহীহ আক্বীদা। [দেখুন A Letter From Zawahiri to Zarqawi] আশারি-মাতুরিদি আকীদা বিদআত। কিন্তু এখন এটা তর্কের বিষয় না। কিন্তু উল্লিখিত পোস্টে প্রমানের চেষ্টা হয়েছে "আল কায়েদার মতে আশারী-আছারী সব আকীদাই সহীহ"!!! এগুলোকে যদি ভেড়ার পোশাকে শেয়াল না বলি, তাহলে কাকে বলব?

          লুতফর ফরাজি একজন দেশখ্যাত মুরজিয়া। সে নির্বাচনে ভোট দেয়া ওয়াজিব। বাংলাদেশ দারুল আমান ইত্যাদি ফতোয়া উৎপাদন করেছে। এমন এক কালপ্রিটকে নিয়ে কেন পোস্ট করা হয়? একটা ভিডিও দেয়া হয়েছিল ওলীপুরির সেখানে খুঁজে দেখুন।

          ভাই, ফোরামে যে এই বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে, সেটা আমরা পজিটিভলি নেই। ভাইদেরকে অনুরোধ করছি সাজিয়ে গুছিয়ে এই সংক্রান্ত আল কায়েদার নীতিমালা গুলো এখানে উল্লেখ করুন। আল কায়েদা কারো ওপরে আকীদা, ফিকহ চাপিয়ে দেয় না। কিন্তু একই সাথে সহীহ নয় এমন আকীদাকে আল কায়েদা সমর্থিত আকীদা বলে চালিয়ে দেয়াও সমর্থণ করে না।

          Comment


          • #6
            দেওবন্দ ভাইয়ের পোষ্ট approve কইরেন না

            Comment


            • #7
              দীর্ঘদিন যাবত আমি এই ফোরামে সাম্প্রদায়িক ফেতনা ছড়িয়ে বেড়ানোর দিকে খেয়াল করেছি। ফোরামের দায়িত্বশীল ভাইদের বারবার দৃষ্টি আকর্ষণ করার পরও তারা এড়িয়ে গেছেন। তারা শুধু বলেছেন, "এই ফোরাম উন্মুক্ত। সবাই আসবে। আহলে হাদীস, দেওবন্দী, ক্বওমী।" আমি কিছুতেই বুঝাতে পারছিলাম না - এই সাম্প্রদায়িকতা কত জঘন্য। তাই বাধ্য হয়ে আমি একটা কৌশল করেছি। দেওবন্দ নামের আইডি খুলে সেখান থেকে পোস্ট দিয়েছি। উদ্দেশ্য ছিলঃ এতে আমাদের মাঝে লুকিয়ে থাকা সাম্প্রদায়িকতা বেড়িয়ে আসবে। আইডির নাম থেকেই এটা বোঝার কথা, নরমাল কোন ব্যাক্তি দেওবন্দ নাম দিয়ে আইডি খুলবে না।

              ভাই, এখনও ওপেনলি দেশে কিতাল শুরু হয় নি। এখনই মোক্ষম সময় আমাদের মানহাজ দুরস্ত করার। কারণ কিতাল চলাকালীন মতানৈক্য পরাজয়ের কারণ। তাই এখন আপাত দৃষ্টিতে ফোরামে সাময়িক যে ফিতনা তৈরি
              হয়েছে, সেটাকে বড় কিছু মনে করবেন না। কারন আল্লাহর ইচ্ছায় এতে আমরা সঠিক পথ প্রদর্শিত হবো।

              দেওবন্দ আইডি খুলে আমি আরেকটা জিনিস প্রমাণ করলাম, সেটা হচ্ছে - এই ফোরামে ফিতনা সৃষ্টি করা কত সহজ!! শত্রুদের যে কেউ এখানে একটা আইডি খুলে কী রকম কুরুক্ষেত্র তৈরি করতে সক্ষম, সেটা আপনাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলাম। কিন্তু আমার প্রশ্ন - আমাদের প্রত্যেকের মানহাজ যদি দুরুস্ত থাকে, তবে মুনাফিকদের শত প্রচেষ্টাও আমাদের মাঝে ফাটল ধরাতে পারবে না। কিন্তু দেখুন না, অলরেডি ফোরামে ফাটল ধরেছে।

              ভাই এখন তো সবে শুরু, এখন এই ধরনের ফাটল কোন বিষয়ই না। কিন্তু এই ফাটল যদি আজকে থেকে ৫ বছর পর ধরে তাহলে কী অবস্থা হবে চিন্তা করে দেখেন!

              শহীদ ইমাম আওলাকী রহিমাহুল্লাহ Hereafter সিরিজে একটা কথা বলেছিলেন, একজন লোক কম্পিউটার কিনে ২/৩ বছর খুব ভাল চালিয়েছে। এরপর একটা ভারী সফটওয়ার রান করতে গেলে কম্পিউটার নষ্ট হয়ে যায়। সেই লোক ভাবছে, আমার কত্ত ভাল কম্পিউটার ২/৩ বছর কিছুই হল না। অথচ আজকে নষ্ট হয়ে গেল!

              শায়খ বলেন, আসলে কম্পিউটার প্রথম দিন থেকেই নষ্ট ছিল। কিন্তু আজকে ভারী সফটওয়ার চালানোয় রোগ বেড়িয়ে এসেছে। তদ্রুপ আমরাও নিজেদের ব্যাপারে ধারণা করি, আমাদের সব কিছু ওকে। কিন্তু পরীক্ষায় পড়লে আসলটা বেড়িয়ে আসে।

              আমার এই কৌশল ভাইদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য ছিল না। নাউযুবিল্লাহ। তাহলে আমি আগেভাগেই বলতাম না। আমার উদ্দেশ্য ছিল বিভেদের কারণগুলো ভাইদের সামনে প্রকাশ করা, যেন দ্রুতই এর ব্যাপারে অবস্থান নেয়া যায়। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।
              [/B]

              Comment


              • #8
                ليست قرابة المسلم أباه وأمه وأخاه وزوجه وعشيرته، ما لم تنعقد الآصرة الأولى في الخالق، فتتصل من ثم بالرحم: {يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُوا رَبَّكُمُ الَّذِي خَلَقَكُمْ مِنْ نَفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالاً كَثِيراً وَنِسَاءً وَاتَّقُوا اللَّهَ الَّذِي تَسَاءَلُونَ بِهِ وَالْأَرْحَامَ} ... [النساء:1]
                ولا يمنع هذا من مصاحبة الوالدين بالمعروف مع اختلاف العقيدة ما لم يقفا في الصف المعادي للجبهة المسلمة، فعندئذ لا صلة ولا مصاحبة، وعبد الله بن عبد الله بن أبي يعطينا المثل في جلاء:روى ابن جرير بسنده قَالَ ابْنُ زَيْدٍ، فِي قَوْلِ اللَّهِ لَيُخْرِجَنَّ الْأَعَزُّ مِنْهَا الْأَذَلَّ قَالَ: كَانَ الْمُنَافِقُونَ يُسَمُّونَ الْمُهَاجِرِينَ: الْجَلَابِيبَ؛ وَقَالَ: قَالَ ابْنُ أُبَيٍّ: قَدْ أَمَرْتُكُمْ فِي هَؤُلَاءِ الْجَلَابِيبِ أَمْرِي، قَالَ: هَذَا بَيْنَ أَمَجٍ وَعُسْفَانَ عَلَى الْكَدِيدِ تَنَازَعُوا
                عَلَى الْمَاءِ، وَكَانَ الْمُهَاجِرُونَ قَدْ غَلَبُوا عَلَى الْمَاءِ؛ قَالَ: وَقَالَ ابْنُ أُبَيٍّ أَيْضًا: أَمَا وَاللَّهِ لَئِنْ رَجَعْنَا إِلَى الْمَدِينَةِ لَيُخْرِجَنَّ الْأَعَزُّ مِنْهَا الْأَذَلَّ لَقَدْ قُلْتُ لَكُمْ: لَا تُنْفِقُوا عَلَيْهِمْ، لَوْ تَرَكْتُمُوهُمْ مَا وَجَدُوا مَا يَأْكُلُونَ، وَيَخْرُجُوا وَيَهْرُبُوا؛ فَأَتَى عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ إِلَى النَّبِيِّ - صلى الله عليه وسلم - فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، أَلَا تَسْمَعُ مَا يَقُولُ ابْنُ أُبَيٍّ؟ قَالَ: " وَمَا ذَاكَ؟ " فَأَخْبَرَهُ وَقَالَ: دَعْنِي أَضْرِبْ عُنُقَهُ يَا رَسُولَ اللَّهِ. قَالَ: " إِذًا تَرْعَدُ لَهُ آنَفٌ كَثِيرَةٌ بِيَثْرِبَ ". قَالَ عُمَرُ: فَإِنْ كَرِهْتَ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَنْ يَقْتُلَهُ رَجُلٌ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ، فَمُرْ بِهِ سَعْدَ بْنَ مُعَاذٍ، وَمُحَمَّدَ بْنَ مَسْلَمَةَ فَيَقْتُلَانِهِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم -: " إِنِّي أَكْرَهُ أَنْ يَتَحَدَّثَ النَّاسُ أَنَّ مُحَمَّدًا يَقْتُلُ أَصْحَابَهُ، ادْعُوا لِي عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُبَيٍّ ". فَدَعَاهُ، فَقَالَ: " أَلَا تَرَى مَا يَقُولُ أَبُوكَ؟ " قَالَ: وَمَا يَقُولُ بِأَبِي أَنْتَ وَأُمِّي؟ قَالَ: " يَقُولُ لَئِنْ رَجَعْنَا إِلَى الْمَدِينَةِ لَيُخْرِجَنَّ الْأَعَزُّ مِنْهَا الْأَذَلَّ "؛ فَقَالَ: فَقَدْ صَدَقَ وَاللَّهِ يَا رَسُولَ اللَّهِ، أَنْتَ وَاللَّهِ الْأَعَزُّ وَهُوَ الْأَذَلُّ، أَمَا وَاللَّهِ لَقَدْ قَدِمْتَ الْمَدِينَةَ يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَإِنَّ أَهْلَ يَثْرِبَ لَيَعْلَمُونَ مَا بِهَا أَحَدٌ أَبَرَّ مِنِّي، وَلَئِنْ كَانَ يُرْضِي اللَّهَ وَرَسُولَهُ أَنْ آتِيَهُمَا بِرَأْسِهِ لَآتِيَنَّهُمَا بِهِ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم -: " لَا ". فَلَمَّا قَدِمُوا الْمَدِينَةَ، قَامَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُبَيٍّ عَلَى بَابِهَا بِالسَّيْفِ لِأَبِيهِ؛ ثُمَّ قَالَ: أَنْتَ الْقَائِلُ: لَئِنْ رَجَعْنَا إِلَى الْمَدِينَةِ لَيُخْرِجَنَّ الْأَعَزُّ مِنْهَا الْأَذَلَّ، أَمَا وَاللَّهِ لَتَعْرِفَنَّ الْعِزَّةُ لَكَ أَوْ لِرَسُولِ اللَّهِ، وَاللَّهِ لَا يَأْوِيكَ ظِلُّهُ، وَلَا تَأْوِيهِ أَبَدًا إِلَّا بِإِذْنٍ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ؛ فَقَالَ: يَا لِلْخَزْرَجِ ابْنِي يَمْنَعُنِي بَيْتِي يَا لِلْخَزْرَجِ ابْنِي يَمْنَعُنِي بَيْتِي فَقَالَ: وَاللَّهِ لَا تَأْوِيهِ أَبَدًا إِلَّا بِإِذْنٍ مِنْهُ؛ فَاجْتَمَعَ إِلَيْهِ رِجَالٌ فَكَلَّمُوهُ، فَقَالَ: وَاللَّهِ لَا يَدْخُلُهُ إِلَّا بِإِذْنٍ مِنَ اللَّهِ وَرَسُولِهِ، فَأَتَوُا النَّبِيَّ - صلى الله عليه وسلم - فَأَخْبَرُوهُ، فَقَالَ: " اذْهَبُوا إِلَيْهِ، فَقُولُوا لَهُ خِلِّهِ وَمَسْكَنَهُ "؛ فَأَتَوْهُ، فَقَالَ: أَمَا إِذَا جَاءَ أَمْرُ النَّبِيِّ - صلى الله عليه وسلم - فَنَعَمْ
                "
                . ( تفسير الطبري - مؤسسة الرسالة - (23/ 405) فيه ضعف) ..
                فإذا انعقدت آصرة العقيدة فالمؤمنون كلهم إخوة، ولو لم يجمعهم نسب ولا صهر: {إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ إِخْوَةٌ} .. على سبيل القصر والتوكيد: {إِنَّ الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالَّذِينَ آوَوْا وَنَصَرُوا أُولَئِكَ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ} ... [الأنفال:72]
                __________

                وهي ولاية تتجاوز الجيل الواحد إلى الأجيال المتعاقبة، وتربط أول هذه الأمة بآخرها، وآخرها بأولها، برباط الحب والمودة والولاء والتعاطف المكين: {وَالَّذِينَ تَبَوَّأُوا الدَّارَ وَالْأِيمَانَ مِنْ قَبْلِهِمْ يُحِبُّونَ مَنْ هَاجَرَ إِلَيْهِمْ وَلا يَجِدُونَ فِي صُدُورِهِمْ حَاجَةً مِمَّا أُوتُوا وَيُؤْثِرُونَ عَلَى أَنْفُسِهِمْ وَلَوْ كَانَ بِهِمْ خَصَاصَةٌ وَمَنْ يُوقَ شُحَّ نَفْسِهِ فَأُولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ، وَالَّذِينَ جَاءُوا مِنْ بَعْدِهِمْ يَقُولُونَ رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْأِيمَانِ وَلا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلّاً لِلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَؤُوفٌ رَحِيمٌ} [الحشر:9 - 10]
                ويضرب الله الأمثال للمسلمين بالرهط الكريم من الأنبياء الذين سبقوهم في موكب الإيمان الضارب في شعاب الزمان: {وَنَادَى نُوحٌ رَبَّهُ فَقَالَ رَبِّ إِنَّ ابْنِي مِنْ أَهْلِي وَإِنَّ وَعْدَكَ الْحَقُّ وَأَنْتَ أَحْكَمُ الْحَاكِمِينَ، قَالَ يَا نُوحُ إِنَّهُ لَيْسَ مِنْ أَهْلِكَ إِنَّهُ عَمَلٌ غَيْرُ صَالِحٍ فَلا تَسْأَلْنِ مَا لَيْسَ لَكَ بِهِ عِلْمٌ إِنِّي أَعِظُكَ أَنْ تَكُونَ مِنَ الْجَاهِلِينَ، قَالَ رَبِّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ أَنْ أَسْأَلَكَ مَا لَيْسَ لِي بِهِ عِلْمٌ وَإِلَّا تَغْفِرْ لِي وَتَرْحَمْنِي أَكُنْ مِنَ الْخَاسِرِينَ} ... [هود:45 - 47]
                {وَإِذِ ابْتَلَى إِبْرَاهِيمَ رَبُّهُ بِكَلِمَاتٍ فَأَتَمَّهُنَّ قَالَ إِنِّي جَاعِلُكَ لِلنَّاسِ إِمَاماً قَالَ وَمِنْ ذُرِّيَّتِي قَالَ لا يَنَالُ عَهْدِي الظَّالِمِينَ} ... [البقرة:124]
                {وَإِذْ قَالَ إِبْرَاهِيمُ رَبِّ اجْعَلْ هَذَا بَلَداً آمِناً وَارْزُقْ أَهْلَهُ مِنَ الثَّمَرَاتِ مَنْ آمَنَ مِنْهُمْ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ قَالَ وَمَنْ كَفَرَ فَأُمَتِّعُهُ قَلِيلاً ثُمَّ أَضْطَرُّهُ إِلَى عَذَابِ النَّارِ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ} ... [البقرة:126]
                ويعتزل إبراهيم أباه وأهله حين يرى منهم الإصرار على الضلال: {وَأَعْتَزِلُكُمْ وَمَا تَدْعُونَ مِنْ دُونِ اللَّهِ وَأَدْعُو رَبِّي عَسَى أَلَّا أَكُونَ بِدُعَاءِ رَبِّي شَقِيّاً} ... [مريم:48]
                ويحكي الله عن إبراهيم وقومه ما فيه أسوة وقدوة: {قَدْ كَانَتْ لَكُمْ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ فِي إِبْرَاهِيمَ وَالَّذِينَ مَعَهُ إِذْ قَالُوا لِقَوْمِهِمْ إِنَّا بُرَآءُ مِنْكُمْ وَمِمَّا تَعْبُدُونَ مِنْ دُونِ اللَّهِ كَفَرْنَا بِكُمْ وَبَدَا بَيْنَنَا وَبَيْنَكُمُ الْعَدَاوَةُ وَالْبَغْضَاءُ أَبَداً حَتَّى تُؤْمِنُوا بِاللَّهِ وَحْدَهُ}. [الممتحنة:4]
                والفتية أصحاب الكهف يعتزلون أهلهم وقومهم وأرضهم ليخلصوا لله بدينهم، ويفرُّوا إلى ربهم بعقيدتهم، حين عز عليهم أن يجدوا لها مكاناً في الوطن والأهل والعشيرة.
                اتصلت وشيجة العقيدة بين المهاجرين والأنصار، فإذا هم أهل وإخوة، واتصلت الوشيجة بين المسلمين العرب وإخوانهم: صهيب الرومي، وبلال الحبشي، وسلمان الفارسي. وتوارت عصبية القبيلة، وعصبية الجنس، وعصبية الأرض. قَالَ عَمْرٌو سَمِعْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ - رضى الله عنهما - قَالَ كُنَّا فِى غَزَاةٍ - قَالَ سُفْيَانُ مَرَّةً فِى جَيْشٍ - فَكَسَعَ رَجُلٌ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ رَجُلاً مِنَ الأَنْصَارِ فَقَالَ الأَنْصَارِىُّ يَا لَلأَنْصَارِ. وَقَالَ الْمُهَاجِرِىُّ يَا لَلْمُهَاجِرِينَ. فَسَمِعَ ذَاكَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - فَقَالَ «مَا بَالُ دَعْوَى جَاهِلِيَّةٍ» قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ كَسَعَ رَجُلٌ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ رَجُلاً مِنَ الأَنْصَارِ. فَقَالَ «دَعُوهَا فَإِنَّهَا مُنْتِنَةٌ». فَسَمِعَ بِذَلِكَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُبَىٍّ فَقَالَ فَعَلُوهَا، أَمَا وَاللَّهِ لَئِنْ رَجَعْنَا إِلَى الْمَدِينَةِ لَيُخْرِجَنَّ الأَعَزُّ مِنْهَا الأَذَلَّ. فَبَلَغَ النَّبِىَّ - صلى الله عليه وسلم - فَقَامَ عُمَرُ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ دَعْنِى أَضْرِبْ عُنُقَ هَذَا الْمُنَافِقِ. فَقَالَ النَّبِىُّ - صلى الله عليه وسلم - «دَعْهُ لاَ يَتَحَدَّثُ النَّاسُ أَنَّ مُحَمَّدًا يَقْتُلُ أَصْحَابَهُ» وَكَانَتِ الأَنْصَارُ أَكْثَرَ مِنَ الْمُهَاجِرِينَ حِينَ قَدِمُوا الْمَدِينَةَ، ثُمَّ إِنَّ الْمُهَاجِرِينَ كَثُرُوا بَعْدُ. قَالَ سُفْيَانُ فَحَفِظْتُهُ مِنْ عَمْرٍو قَالَ عَمْرٌو سَمِعْتُ جَابِرًا كُنَّا مَعَ النَّبِىِّ - صلى الله عليه وسلم - (صحيح البخارى) ..
                وعَنْ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ «لَيْسَ مِنَّا مَنْ دَعَا إِلَى عَصَبِيَّةٍ وَلَيْسَ مِنَّا مَنْ قَاتَلَ عَلَى عَصَبِيَّةٍ وَلَيْسَ مِنَّا مَنْ مَاتَ عَلَى عَصَبِيَّةٍ» (2). .. فانتهى أمر هذا النتن .. نتن عصبية النسب. وماتت هذه النعرة .. نعرة الجنس، واختفت تلك اللوثة .. لوثة القوم، واستروح البشر أرج الآفاق العليا، بعيداً عن نتن اللحم والدم، ولوثة الطين والأرض .. منذ ذلك اليوم لم يعد وطن المسلم هو الأرض، إنما عاد وطنه هو " دار الإسلام " الدار التي تسيطر عليها عقيدته وتحكم فيها شريعة الله وحدها، الدار التي يأوي إليها ويدافع عنها، ويستشهد لحمايتها ومد رقعتها .. وهي " دار الإسلام " لكل من يدين بالإسلام عقيدة ويرتضي شريعته شريعة، وكذلك لكل من يرتضي شريعة الإسلام نظاماً - ولو لم يكن مسلماً - كأصحاب الديانات الكتابية الذين يعيشون في " دار الإسلام " .. والأرض التي لا يهيمن فيها الإسلام ولا تحكم فيها شريعته هي " دار الحرب " بالقياس إلى المسلم، وإلى الذمي المعاهد كذلك .. يحاربها المسلم ولو كان فيها مولده، وفيها قرابته من النسب وصهره، وفيها أمواله ومنافعه.
                وكذلك حارب محمد - صلى الله عليه وسلم - مكة وهي مسقط رأسه، وفيها عشيرته وأهله، وفيها داره ودور صحابته وأموالهم التي تركوها. فلم تصبح دار إسلام له ولأمته إلا حين دانت للإسلام وطبِّقت فيها شريعته.
                هذا هو الإسلام .. هذا هو وحده .. فالإسلام ليس كلمة تقال باللسان، ولا ميلاداً في أرض عليها لافتة إسلامية وعنوان إسلامي! ولا وراثة مولد في بيت أبواه مسلمان.
                {فَلا وَرَبِّكَ لا يُؤْمِنُونَ حَتَّى يُحَكِّمُوكَ فِيمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لا يَجِدُوا فِي أَنْفُسِهِمْ حَرَجاً مِمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوا تَسْلِيماً}. [النساء:65]
                هذا هو وحده الإسلام، وهذه هي وحدها دار الإسلام .. لا الأرض ولا الجنس، ولا النسب وإلا الصهر، ولا القبيلة، ولا العشيرة.لقد أطلق الإسلام البشر من اللصوق بالطين ليتطلعوا إلى السماء، وأطلقهم من قيد الدم .. قيد البهيمة .. ليرتفعوا في عليين.
                وطن المسلم الذي يحن إليه ويدافع عنه ليس قطعة أرض، وجنسية المسلم التي يعرف بها ليست جنسية حكم، وعشيرة المسلم التي يأوي إليها ويدفع عنها ليست قرابة دم، وراية المسلم التي يعتز بها ويستشهد تحتها ليست راية قوم، وانتصار المسلم الذي يهفوا إليه ويشكر الله عليه ليس غلبة جيش. إنما هو كما قال الله عنه: {إِذَا جَاءَ نَصْرُ اللَّهِ وَالْفَتْحُ، وَرَأَيْتَ النَّاسَ يَدْخُلُونَ فِي دِينِ اللَّهِ أَفْوَاجاً، فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَاسْتَغْفِرْهُ إِنَّهُ كَانَ تَوَّاباً} ... [سورة النصر]
                إنه النصر تحت راية العقيدة دون سائر الرايات. والجهاد لنصرة دين الله وشريعته لا لأي هدف من الأهداف، والذياد عن " دار الإسلام " بشروطها تلك لا أية دار، والتجرد بعد هذا كله لله، لا لمغنم ولا لسمعة، ولا حمية لأرض أو قوم، أو ذود عن أهل أو ولد، إلا لحمايتهم من الفتنة عن دين الله: فعَنْ أَبِى مُوسَى قَالَ سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - عَنِ الرَّجُلِ
                يُقَاتِلُ شَجَاعَةً وَيُقَاتِلُ حَمِيَّةً وَيُقَاتِلُ رِيَاءً أَىُّ ذَلِكَ فِى سَبِيلِ اللَّهِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - «مَنْ قَاتَلَ لِتَكُونَ كَلِمَةُ اللَّهِ هِىَ الْعُلْيَا فَهُوَ فِى سَبِيلِ اللَّهِ» (1). ...
                وفي هذا وحده تكون الشهادة لا في أية حرب لأي هدف غير هذا الهدف الواحد .. لله .. وكل أرض تحارب المسلم في عقيدته، وتصدُّه عن دينه، وتعطل عمل شريعته، فهي " دار حرب " ولو كان فيها أهله وعشيرته وقومه وماله وتجارته .. وكل أرض تقوم فيها عقيدته وتعمل فيها شريعته، فهي " دار إسلام " ولو لم يكن فيها أهل ولا عشيرة، ولا قوم ولا تجارة.الوطن: دار تحكمها عقيدة ومنهاج حياة وشريعة من الله .. هذا هو معنى الوطن اللائق " بالإنسان ". والجنسية: عقيدة ومنهاج حياة. وهذه هي الآصرة اللائقة بالآدميين. إن عصبية العشيرة والقبيلة والقوم والجنس واللون والأرض عصبية صغيرة متخلفة .. عصبية جاهلية عرفتها البشرية في فترات انحطاطها الروحي، وسماها رسول الله - صلى الله عليه وسلم - " منتنة " بهذا الوصف الذي يفوح منه التقزز والاشمئزاز.
                القرآن الكريم وقضايا العقيدة (ص: 5-11)
                Last edited by murabit; 08-10-2016, 03:43 PM.

                Comment


                • #9
                  ভাই - শায়খ আলবানির উপর পোস্টটী আমি দিয়েছিলাম... এবং পোস্টে উনাকে গোমরাহ প্রমাণ করা হয়নি।

                  পোস্টের মূল সারাংশ ছিল, মুহাদ্দিস আলবানি (রহ)'র শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করে নিয়ে উনার ছোট-খাটো কিছু ভুলের পর্যালোচনা যা লিখেছেন উনারই ঘনিষ্ঠ শায়খ শু'আইব আরনাউত। বাড়াবাড়ি ও ছাড়াছাড়িমুক্ত একটী চমৎকার আলোচনা সেটি। যাতে আমরা সাধারণেরা ভক্তির ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি এবং সমালোচনার ক্ষেত্রে ছাড়াছাড়ির আশ্রয় না নেই।

                  কেন আপনি উদাহারণ হিসেবে এমন অসাধারণ একটি লেখার কথা টানলেন তা আমার বোধগম্য নয়। আল্লাহ তা'আলা সহজ করুন।
                  إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

                  "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

                  (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

                  Comment


                  • #10
                    সহীহ দাওয়াত

                    তানযীম কাঈদাতুল জিহাদ সহীহ সালাফী আক্বীদা, মানহাজের উপর প্রতিষ্ঠিত এটা কারো অজানা থাকার কথা না।
                    ভাই !আপনিতো আরেক ফেৎনার জন্ম দিচ্ছেন ।আল কায়দা সালাফী না মাযহাবী এটাতো আপনার কাছে কেউ জানতে চায়নি।
                    কেন শুধু শুধু এই বিষয়গুলো দিয়ে মানুষেকে দিধায় ফেলে দিচ্ছেন!
                    বন্ধ করুন এসব।
                    শামের জন্য কাঁদো.....

                    Comment


                    • #11
                      وتساءل مع نفسك عن حظك من علامات العلم النافع هى
                      العمل به
                      كراهية المدح والتكبر على الخلق
                      تكاثر تواضعك
                      الهرب من حب الترأس والشهرة
                      هجر دعو العلم
                      اساءة الظن بالنفس واحسانه بالناس تنزها عن الوقوع بهم
                      Last edited by murabit; 08-10-2016, 03:32 PM.

                      Comment


                      • #12
                        যখন মাসিক আল কাউসারে আল্লামা আলবানীর সমালোচনা করে লেখা প্রবন্ধটা ফোরামে পোস্ট করা হলো, তখন আপনারা চুপ ছিলেন কেন? তখন কি বলা যেত না, "ভাই! এগুলো ব্যাক্তিগত পর্যায়ে থাক! ফোরামে আনা উচিৎ না।" কই আপনারা তো বলেন নি?

                        সালাফ আস সালিহিনের মানহাজ অনুসারীরা একমত, সাদাকাতুল ফিতর খাদ্যশষ্য দিয়ে দিতে হবে। এখন হানাফী ফিক্বহে ভিন্নমত আছে। আমরা এই মতপার্থক্যকে সম্মান করি, কিন্তু একে ফোরামে পাবলিকলি প্রচার কেন করা হল! আমি অত্যন্ত শংকাজনক ভাবে খেয়াল করেছি, এই পোস্টটা পোস্ট করেছেন এই ফোরামেরই এক মডারেটর!!!! নাম বললাম না।
                        সন্মানিত ভাই গণ!
                        কারো ভালোলাগা না লাগার উপর ভিত্তি করে আমরা পোষ্ট দেই না। আমরা একটা উত্তম মাকসাদেই পোষ্ট দিয়ে থাকি। আমাদের দেশের অনেক কুরবানী করনে ওয়ালা ভাই সালাফী স্ট্যান্ড থেকে জিহাদের পথে এসেছেন । বা এই সংক্রান্ত মাসয়ালা গুলোর দলীল না জানা থাকার কারণে অনেক সময় না জেনেই প্রতিপক্ষকে ভুল বুঝে থাকেন। তাই আমার মাকসাদ ছিল স্রেফ আহনাফ ভাইদের দলীল এইসমর্কিত দলীল গুলো জানানো। ঈদের আগ মুহুর্তে এই পোষ্ট টা আমি এই উদ্দেশ্যেই দিয়েছিলাম।
                        আমি জায়েজ বলেই দলীল উল্লেখ করেছি এর বেশি কিছু নয়। আমার মাকসাদ একে অপ্রকে জানা জানানোর ভিত্তিতে পরস্পর সহবস্থান । ভুল বঝাবুঝির অবসান। কারন আমি নিজেও এর ভুক্তভূগী ।

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by আবু মুহাম্মাদ View Post
                          ভাই আপনার কথা ঠিক আছে। কিন্তু বিডিতে বরতমানে ভন্ড সালাফী ও তাদের বিপরীত পক্ষ যে গাধার মত বকা-ঝকা ও ফাসাদ শুরু করেছে তাতে আল-কায়েদার মানহাজেরও অসংখ্য ভাই সহিহ সালাফী কি জিনিস জানেই না। বুঝাতে গেলে আরো ভূল বুঝে। তবে ভুল বুঝলেও তো সত্য বলা ছেড়ে দেয়া যাবে না, যেমন অনেকে বলে হিকমাতের কারনে গোরামী ওয়ালাদের অনুসরন শুরু করে দিতে। বরং আমাদেরকে আরো নরম ও আস্তে আস্তে সঠিকটা তাদেরকে বুঝাতে হবে।
                          আমরা যতই বলি তালেবান দেওবন্দের সিলসিলা। তালেবানদের প্রথম যোগের ব্যপারে উম্মাহর শ্রেষ্ঠ মানুষদের কথা শুনুন। যেমন আব্দুল্লাহ আজ্জাম। তাদেরকে কত কষ্ট করতে হয়েছে দেওবন্দ থেকে আসা মাসলাকগুলো তাদের থেকে ধুয়ে সাফ করতে। কন্দাহারে তারা কয়েক বছর ঢুকতেই পারি নি এই যতক্ষন তারা আক্বাবিরে (কবরবাসীরা) দেওবন্দের মাসলাকের উপর ছিল। এখন তারা আকিদায়ে সালাসাহ পরে । আল্লাহু আকবার। এখনো তাদেরকে কেউ দেওবন্দী বললে বুদ্ধির কমতি আছে বলেই ধরে নেয়া হবে।

                          একটা উদাহারন দেই,
                          যে সালতানাত কুফফাররা মুরসী ও এরদুগানের মত পা চাটা কুকুরদেরকেও দিতে সাহস করছে না, সে (ইসলামী!!!) হুকুমাত তারা পাকিস্তান নামক তোহফা সরূপ দিয়ে চলে গেল ?!!! আর আমাদের আক্বাবিররা (কবরবাসীরা) সাচ্ছন্দে জিন্নাহের মত এক শীয়া ইয়াহুদির নেতৃত্বে সাচ্ছন্দে মেনে চার দেয়ালে ভিতর চলে গেল !!! সত্যই সেলুকাস ! ভিলিব ইট আর নট !
                          আলোচনাঃ এটা যে কুফুরী কাজ ছিল তাতে কোন সন্দেহ নেই। আর যার পাকিস্তান ভাগ হওয়া চায় নি তাদের উপরও আল-অয়ালা বারার কায়দা প্রয়োগ করে নিলেই।
                          হজরত! যথার্থ বলেছেন... আমাদের উচিৎ রাজনৈতিক মতপার্থক্যগুলো নিয়ে বেশী আলোচনা করা যাতে একই ভুলে বারবার আপতিত না হই...
                          إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

                          "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

                          (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by banglar omor View Post
                            ভাই !আপনিতো আরেক ফেৎনার জন্ম দিচ্ছেন ।আল কায়দা সালাফী না মাযহাবী এটাতো আপনার কাছে কেউ জানতে চায়নি।
                            কেন শুধু শুধু এই বিষয়গুলো দিয়ে মানুষেকে দিধায় ফেলে দিচ্ছেন!
                            বন্ধ করুন এসব।
                            @সহীহ দাওয়াত ও দেওবন্দ নামক অদ্ভুত নামধারী ভাইয়েরাসহ অন্যান্য ভাইদের জেনে রাখা উচিত যে, সালাফি আল-কায়েদা দেওবন্দি তালেবানের হাতে বাইয়াহ দিয়ে রেখেছে।
                            আমাদের বুঝা উচিত, কে দেওবন্দি আর কে সালাফি তা না দেখে সকল মুসলিমকেই জিহাদের ময়াদানে নিয়ে আসার মেহনত করতে হবে।

                            Comment


                            • #15
                              বাহ ! সত্যের আহবানে আজ আমরা একত্রিত হয়েছি । উদ্দেশ্য.. আল্লাহর কালিমা বুলন্দের জন্য দল-মত নির্বিশেষে আল্লাহর রাহে লড়াই করা...। তাই উম্মাহর ইজমাগুলো নিয়ে আলোচনা করাই ভালো মনে করছি.।
                              কাঁদো শামের জন্য...........

                              Comment

                              Working...
                              X