Announcement

Collapse
No announcement yet.

প্রত্যেক যুগের অপরাধীরা ঐ যুগের নবীর শত্রু ছিল

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • প্রত্যেক যুগের অপরাধীরা ঐ যুগের নবীর শত্রু ছিল

    প্রত্যেক যুগের অপরাধীরা ঐ যুগের নবীর শত্রু ছিল

    আর এভাবেই আমি প্রত্যেক নবীর জন্য অপরাধীদের মধ্য থেকে শত্রু বানিয়েছি। (সূরা আল ফুরকান, আয়াত-৩১)

    প্রত্যেক যুগে নবীগণ এসে উম্মতকে মৌলিক ২টি ব্যাপারে দাওয়াত দিয়েছেন-

    এক, সকল তাগুতকে বর্জন করে এক আল্লাহ্* তায়ালার ইবাদাতের প্রতি।
    দুই, ঐ জমানার প্রচলিত সবচেয়ে জঘন্য হারাম-মুনকার সমূহের বিরুদ্ধে।

    লূত আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালামের জমানায় প্রচলিত জঘন্য মুনকার ছিল সমকামিতা। তিনি সমকামিতার বিরুদ্ধে বলেছেন, শুয়াইব আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালামের সময় প্রচলিত পাপ ছিল, মাপে কম দেয়া। তিনি এর বিরুদ্ধে দাওয়াত দিয়েছেন।

    অপরাধ সমূহের মধ্যে অপরাধীদের স্বার্থ নিহিত থাকে এটাই স্বাভাবিক, যার ফলে এই অপরাধের বিরুদ্ধে যখন বলা হয় তখন তারা দায়ীদের শত্রুতে পরিণীত হয়। নবীগণ যদি এই মুনকার সমূহের বিরুদ্ধে দাওয়াত না দিতেন, অথবা দিতেন কিন্তু জমানার প্রচলিত মুনকারের বিরুদ্ধে না। শুয়াইব আলিহিস সালাতু ওয়াস সালাম মাপে কম দেয়ার বিরুদ্ধে চুপ থেকে সমকামিতার বিরুদ্ধে দাওয়াত দিতেন। লূত আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম সমকামিতার ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করে মাপে কম দেয়ার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতেন। নিশ্চিত তাদের বিরোধিতার পরিমাণ কমে যেত।

    সুতরাং কোন দায়ী যখন বাস্তবিক নবীদের পথ অনুসরণ করবে, তাঁদের উপর সেই বিপদ নেমে আসবে যা এসে ছিল নবীদের উপর। কিন্তু কোন দায়ীর দাওয়াতের বিষয় যদি হয় নবীদের দাওয়াত থেকে ভিন্ন। জমানার তাগুত ও ফিতনার বিরুদ্ধে চুপ থেকে ভিন্ন কোন বিষয়ে দাওয়াত দিয়ে থাকে, তাহলে তার পথে যদি কাঁটার পরিবর্তে ফুল বিছানো থাকে জ্ঞানীদের জন্য এতে আশ্চর্য হবার কিছুই নেই।

    (ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
    https://www.facebook.com/profile.php?id=100012678370993

  • #2
    আর এভাবেই আমি প্রত্যেক নবীর জন্য অপরাধীদের মধ্য থেকে শত্রু বানিয়েছি। (সূরা আল ফুরকান, আয়াত-৩১)

    প্রত্যেক যুগে নবীগণ এসে উম্মতকে মৌলিক ২টি ব্যাপারে দাওয়াত দিয়েছেন-

    এক, সকল তাগুতকে বর্জন করে এক আল্লাহ্* তায়ালার ইবাদাতের প্রতি।
    দুই, ঐ জমানার প্রচলিত সবচেয়ে জঘন্য হারাম-মুনকার সমূহের বিরুদ্ধে।

    লূত আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালামের জমানায় প্রচলিত জঘন্য মুনকার ছিল সমকামিতা। তিনি সমকামিতার বিরুদ্ধে বলেছেন, শুয়াইব আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালামের সময় প্রচলিত পাপ ছিল, মাপে কম দেয়া। তিনি এর বিরুদ্ধে দাওয়াত দিয়েছেন।

    অপরাধ সমূহের মধ্যে অপরাধীদের স্বার্থ নিহিত থাকে এটাই স্বাভাবিক, যার ফলে এই অপরাধের বিরুদ্ধে যখন বলা হয় তখন তারা দায়ীদের শত্রুতে পরিণীত হয়। নবীগণ যদি এই মুনকার সমূহের বিরুদ্ধে দাওয়াত না দিতেন, অথবা দিতেন কিন্তু জমানার প্রচলিত মুনকারের বিরুদ্ধে না। শুয়াইব আলিহিস সালাতু ওয়াস সালাম মাপে কম দেয়ার বিরুদ্ধে চুপ থেকে সমকামিতার বিরুদ্ধে দাওয়াত দিতেন। লূত আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম সমকামিতার ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করে মাপে কম দেয়ার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতেন। নিশ্চিত তাদের বিরোধিতার পরিমাণ কমে যেত।

    সুতরাং কোন দায়ী যখন বাস্তবিক নবীদের পথ অনুসরণ করবে, তাঁদের উপর সেই বিপদ নেমে আসবে যা এসে ছিল নবীদের উপর। কিন্তু কোন দায়ীর দাওয়াতের বিষয় যদি হয় নবীদের দাওয়াত থেকে ভিন্ন। জমানার তাগুত ও ফিতনার বিরুদ্ধে চুপ থেকে ভিন্ন কোন বিষয়ে দাওয়াত দিয়ে থাকে, তাহলে তার পথে যদি কাঁটার পরিবর্তে ফুল বিছানো থাকে জ্ঞানীদের জন্য এতে আশ্চর্য হবার কিছুই নেই।

    অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট ।

    প্রচলিত ঐ “দাওয়াতী জামাত” টির গোমরাহী এ থেকে সুন্দরভাবে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ।
    যাদের মাথামোটা তাদের এই সহজ বিষয়গুলো বুঝতে কষ্ট হয়। আসলে যার কপালে হেদায়েত নেই সে “নবীওয়ালা মেহনত” বলে ঐ তাগুতপছন্দ মেহনতের অন্ধগলীতে জীবন পার করবে। এতে বিচিত্র কিছু নেই।
    আমিও একসময় ওদের দলে সময় দিতাম । আল্লাহ তাআলার অনুগ্রহ , তিনি আমাকে সাদিকীনদের জামাতের সন্ধান দিয়েছেন এবং তাদের সাথী হিসাবে কবুল করেছেন।
    এটা শুধুই আমার রবের অনুগ্রহ।
    ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

    Comment


    • #3
      সব নষ্টামির প্রতিষ্টাতা তাগুতের কর্তৃত্ব চ্যলেঞ্জমূলক বিদ্যমান মুনকারাতের প্রতিরোধ বাদ দিয়ে আষাড়ে গল্পমার্কা সুবিধা জনক দাওয়াতে থেকে নিজেদের কে নবিওয়ালা কাফেলা মনে করা চরম ধরনের তালবীস ও প্রবঞ্চনা।
      অথচ তারা মনে করচ্ছে তারা ভালো কাজ করে চলছে।

      Comment

      Working...
      X