Announcement

Collapse
No announcement yet.

প্রসিদ্ধ কওমি আলেমের বইয়ে এসব কী? আলেম ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি !

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • প্রসিদ্ধ কওমি আলেমের বইয়ে এসব কী? আলেম ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি !

    মাওলানা আব্দুল মালেক ইসলামী রাজনীতির উপর পড়ার জন্য সাজেস্ট করেছেন, উসতাজুল আসাতিজা মাওলানা আবু সাবের আবদুল্লাহ লিখিত "খেলাফত ও রাজনীতিঃ ইসলামী দৃষ্টিকোণ"

    বইয়ের প্রথম ছয়টি অধ্যায় অত্যন্ত উপকারী লেগেছে। আলহামদুলিল্লাহ...

    কিন্তু, আল্লাহু আকবার!! শেষ তিন অধ্যায় পড়ার পর মনে হয়েছে লেখক দুনিয়ার বাস্তবতা থেকে সহস্র মাইল দূরে অবস্থান করছেন। বাস্তবতা বিবর্জিত এমন ছাইপাশ কেবলমাত্র সৌদি বেতনভুক্ত আলেমদের থেকেই সম্ভব জেনে এসেছি। পরোক্ষভাবে মুজাহিদিনদের দিকে কামান তাক করে শেষ অধ্যায়ে অদ্ভুত সব কথাবার্তা। কুফফারদের উদ্ভাবিত ভাষার নগ্ন পরিবেশনা... (আল্লাহ তা'আলার কাছে আশ্রয় চাই)

    সবচেয়ে বড় কথা, মুরতাদ শাসকদের মুসলিম আখ্যায়িত করা এবং মুজাহিদিনদের খারেজি, সন্ত্রাসী প্রমাণের অপচেষ্টা দেখে চোয়াল ঝুলে পরার জোগাড়!

    আরও চমৎকার বিষয়! হুবহু মাদখালি সালাফিদের মত জিহাদের জন্য হরেক রকম শর্ত আরোপ, যদিও উনার নিজের লেখা দ্বারাই নিজেকে খন্ডন করেছেন উদাহারণ টানতে গিয়ে। এব্যাপারে আলাদা পোস্ট দেয়ার চেস্টা করব ইনশা'আল্লাহ!

    শায়খ আরও উল্লেখ করেছেন - নারীদের এম পি নির্বাচনে দাঁড়ানো বৈধ, মন্দের ভালোকে ভোট দেয়া উত্তম, যেহেতু নির্দিষ্ট মেয়াদ পরে সরকার এমনিতে পরিবর্তিত হয় তাই এর শাসক উৎখাতের জরুরত নেই,


    আল্লাহু আ'লাম! জানি না এই তিন অধ্যায় মাওলানা আবু সাবের আবদুল্লাহ লিখেছেন নাকি উনার সহযোগী লেখক মাহমুদ হাসান মাসরুর লিখেছেন। (বইয়ের লেখক দুইজন; তবে কে কোন অধ্যায় লিখেছেন উল্লেখ নেই)।

    এবং, আমার ধারণা কিছুটা সত্যও হতে পারে। কেননা জঙ্গিবাদের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে লেখক সরাসরি সৌদি আরবের একজন প্রাক্তন সরকারী আলেম খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গিরের "ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ" নামক কুখ্যাত বইয়ের লেখা হুবহু তুলে দিয়েছেন!!

    তবে, যে ই লেখুক, বইয়ের কভারে লেখক হিসেবে মাওলানা আবু সাবের আবদুল্লাহ'র নামই লেখা। নিশ্চয়ই উনার জ্ঞান ব্যাতিত আরেকজনের লেখা উনার বইয়ে যুক্ত করার কথা না... যদি এটা নাও হয়, উনি কী নিজের ছাপা হওয়া বইটা একবারের জন্য দেখেন নি। তাই উনি নিজেকে এই বইয়ের ইলমি খিয়ানত ও বে-ইনসাফি থেকে মুক্ত রাখতে পারছেন না যতক্ষণ না বিপরীত বিষয় প্রকাশ পাচ্ছে।

    আল্লাহু আকবার! সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এই বইয়ের উত্থাপিত দলীলের অধিকাংশই মুজাহিদিনদের রাজনৈতিক পদক্ষেপকে সঠিক প্রমাণ করে; এবং যে বিষয়গুলোর দলীলশূন্য অবস্থায় মনগড়া ব্যখ্যা দাড় করানো হয়েছে, সেগুলো ঘরে বসে থাকা ব্যক্তিদের সঠিক প্রমাণ করে...

    এধরণের বই সরকারি সালাফিরা প্রায়ই লিখে থাকে... তাদের থেকে এর থেকে ভালো আমরা আশাও করি না। তাদের খিয়ানত ও পলায়নপর মানসিকতা তাদের সত্যবিমুখতার পরিচয় দেয়!

    কিন্তু! এত বড় কওমি আলেম থেকে এমন লেখা!! আল্লাহু আকবার!

    সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয় সৌদি সরকারি আলেম খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গিদের "ইসলামের নামে জঙ্গিবাদ" বইয়ের কিছু প্যারা হুবহু তুলে দেয়া হয়েছে। এক হিসেবে লেখক এখানে সূত্র উল্লেখ না করে আরেকজনের লেখা চুরি করে খিয়ানত করেছেন... এটা অনস্বীকার্য!

    সবশেষে, উনি বসে থাকা মানহাজের যৌক্তিকতা টেনে বই শেষ করেছেন।

    বইয়ের উদ্ভট/ভয়ংকর কিছু বিষয় (সব নয়) নিচে তুলে ধরা হলো... সম্মানিত আলেম ও তালিবুল ইলম ভাইদের থেকে মতামত আশা করছি।







    বসে বসে সামাজিক অবক্ষয় রোধ হচ্ছে, আমর বিল মারুফ ও নাহিয়ানিল মুনকার হচ্ছে শান্তিপূর্ণভাবে!! এবং এটাই মধ্যমপন্থা!!!! জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে দরকার সরকার ও আলেমদের ঐক্য!!!






    আল্লাহ'র আইন বাতিলকারী ব্যক্তি কাফির হবেনা যতক্ষণ সে নিজেকে মু'মিন দাবী করে এবং মুখে সুস্পস্ট কুফুরি কথা না বলে !! (এটা যদি ইরজা না হয় তাহলে মাদখালিদেরও মুরজিয়া বলার দরকার কী!!?)






    সিস্টেমগত কারণে কুফুরি আইন প্রতিষ্ঠাকারী ব্যক্তি কাফির নয়। (অবশ্যই এরা বাধ্য নয়; এরা গরু-গাধার মত পড়ালেখা করে, ঘুষ দিয়ে এসব চাকরী নেয় এবং যে কোনো সময় চাকরী থেকে অব্যাহতি নেয়ার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কুফুরি আইন প্রণয়নে ব্যস্ত থাকেঃ সবচেয়ে বড় কথা মুজাহিদিনে কেরাম সিস্টেমকেই তাকফির করে থাকেন, ব্যক্তিবিশেষে ঢালাও তাকফির তাঁদের নীতি নয়। এই প্রসঙ্গে এমন কথা বলে বিভ্রান্তির ধুম্রজাল সৃষ্টি ছাড়া আর কিছুই হয়নি।)!! সিস্টেমকেই জাস্টিফাই করা হচ্ছে! সিস্টেমের প্রণেতারা কী?? এসবের কোনো উত্তর নেই!






    ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীকে মুসলিম শাসক বলাটা প্রশ্নবিদ্ধ! শায়খ নিশ্চিত নন। সম্বোধন করেছেন মুসলিম শাসক হিসেবে। অনেক বড় প্রশ্ন! অথচ উত্তর নেই!!





    কমেন্ট দেখুন (যেহেতু, এক পোস্টে চারটির বেশী ইমেজ/ছবি যুক্ত করা যায় না)








    إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

    "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

    (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

  • #2

    নির্দিষ্ট সময় পর সরকার চেঞ্জ হয়। তাই শাসক উৎখাত ওয়াজিব নয়।




    ভোট-দান ওয়াজিব। মন্দের ভালোকে ভোট দেয়া জায়েজ নয় বরং উত্তম!! (ছবির নিচের দিকের প্যারাটা পড়ুন)





    মহিলারা এম পি নির্বাচন করতে পারবে।



    গণতন্ত্রের কিছু বিষয় ইসলাম অস্বীকার করে না।

    إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

    "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

    (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

    Comment


    • #3
      জঙ্গীবাদে জড়িত মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষকদের ব্যক্তিগত বিভ্রান্তির জন্য মাদ্রাসাকে দায়ী করা যাবে না!




      জঙ্গীরা আইন(!) নিজের হাতে তুলে নেয়! পাপী শাসককে কাফির মনে করে (ছবির নিচের দিকে দেখুন)




      মাদ্রাসার জঙ্গীর চেয়ে জেনারেল শিক্ষিত জঙ্গীর সংখ্যা বেশী। (পরের প্যরা সম্পূর্ণ কপি-পেস্ট বিনা সূত্রে)
      إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

      "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

      (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

      Comment


      • #4
        আল্লাহু আকবার,
        ভাই চিন্তা করে লাভ নাই। আল্লাহ এদের শেষ পর্যায়ে নিয়ে আসছেন যার ফলে এরা এখন বলা শুরু করছে শাতিমদের কতল করার বিকৃত বিধান। যাই হোক, এখন সময় ইস্তিব্দালের। দেখি আল্লাহ আযযা ওয়া জাল এই নিফাক এবং অহানে আক্রান্তদের পরিবর্তে কাদের নিয়ে আসেন......
        "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
        বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

        Comment


        • #5
          ভাই এই মহান (!!) শাইখ কে? উনার পরিচয় আরেকটু বিস্তারিত দিলে উপকৃত হতাম।

          নাস্তিক-মুরতাদদের কোন চাওয়া-পাওয়া দেখছি আর উনি বাকী রাখেন নাই।

          স্বয়ং বুশ -ওবামা আর শয়তানও মনে হয় এমন ইসলাম গ্রহন করতে রাজী হয়ে যাবে!!

          Comment


          • #6
            Originally posted by Zakaria Abdullah View Post
            ভাই এই মহান (!!) শাইখ কে? উনার পরিচয় আরেকটু বিস্তারিত দিলে উপকৃত হতাম।

            নাস্তিক-মুরতাদদের কোন চাওয়া-পাওয়া দেখছি আর উনি বাকী রাখেন নাই।

            স্বয়ং বুশ -ওবামা আর শয়তানও মনে হয় এমন ইসলাম গ্রহন করতে রাজী হয়ে যাবে!!
            মাওলানা আবু সাবের আবদুল্লাহ জামিয়া শার'ইয়াহ মালিবাগের উসতাজুল হাদিস।

            সহ-লেখক মাহমুদ হাসান মাসরুর দিলু রোড মাদ্রাসার শিক্ষক।

            মাওলানা আব্দুল মালেক ভ্রান্তিতে ভরা এই বইটি পড়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন -

            ভাই! এই অদ্ভুত সাক্ষাতকারটিও পড়ে দেখতে পারেন - http://www.alkawsar.com/article/938/print

            কিছু অংশঃ

            আবু সাবের আবদুল্লাহ: সে যাই হোক এই দেশের মেজরিটি হলো মুসলমান। কাজেই মুসলিম মেজরিটির দেশে এখন ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠার দাবি করা এবংখেলাফতের জন্য চেষ্টা করা অসঙ্গত হবে না। এটা যে আমাদের ঈমানী দায়িত্ব সেতো আপনি আগেই বলেছেন। এখন সেটা কীভাবে হবে, সে সম্পর্কে বলুন।

            কাজী মু'তাসিম সাহেব : সেটা দাওয়াত ও তাবলীগের মাধ্যমে হবে।

            আবু সাবের আবদুল্লাহ: দাওয়াত ও তাবলীগের মাধ্যমে তো নামায-রোযাই শুধু হবে। প্রচলিত দাওয়াতে তো দ্বীন প্রতিষ্ঠার সামগ্রিক রূপরেখা নেই। প্রচলিত পন্থায় পূর্ণাঙ্গ দ্বীনের দাওয়াত দেওয়াও হয় না।

            কাজী মু'তাসিম সাহেব : কেন? শুধু নামায ও রোযার হবে কেন? দাওয়াত পূর্ণাঙ্গ দ্বীনের হবে। সবটার দাওয়াত দিতে হবে। যাদের দাওয়াত অতটুকুতে সীমাবদ্ধ এবং ঐভাবেই যারা দাওয়াতের কাজ করে তারাই তাবলীগী, অন্যরা নয়, এটা কে বললো? অবশ্য এতটুকু যারা করছে তারাও কম করছে না। এটাও আমাদের কাজ। আমরা একে খাটো করে দেখতে চাই না।

            আবু সাবের আবদুল্লাহ : তার মানে হুজুর কি বুঝাতে চাচ্ছেন যে, ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনমত গঠন করা, ইসলামের পক্ষে ভোট চাওয়া এটাও এক প্রকার দাওয়াত? এই যে বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন দাওয়াতী সপ্তাহ পালন করে। কর্মী সংগ্রহ করে। জনগণকে ইসলামী খেলাফতের গুরুত্ব বোঝানোর চেষ্টা করে। ইসলামী রাষ্ট্র এবং কাযা প্রতিষ্ঠার এই দাওয়াতকে হুজুর তাহলে আমাদের জন্য ফরীজা বলে মনে করেন?

            কাজী মু'তাসিম সাহেব : হ্যাঁ, তাই।
            إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

            "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

            (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

            Comment


            • #7
              যুদ্ধ ফরজ হওয়ার পর যারা যুদ্ধ থেকে পিছনে থাকবে তাদের যে গুন কোরানে কারীমে উল্ল্যেখ হয়েছে এর মধ্যে কয়েকটি এই রকম।
              তারা যুদ্ধ থেকে পিছনে পড়ে থাকা নারিদের সাথে থেকে যেতে রাজি হয়ে আছে ফলে তাদের দিলে মুহর মেরে দেয়া হয়েছে এই কারনে তার বুঝবেনা।
              আল্লাহ তায়ালা তাদের দিলে সীল লাগিয়ে দিয়েছেন এখন তারা আর জানবেনা।
              সেইদিন যে যুদ্ধথেকে ফিরে আসবে সে আল্লাহর গজব নিয়ে ফিরে আসবে ।
              এটাকি সম্ভব যে যদি তুমরা যুদ্ধথেকে মুখফিরাও তাহলে তুমরাই ফাসাদ সৃষ্টি কারে হবে আত্নিয়তার সম্পর্কছিন্নকারি হয়ে যাবে। এদের উপর আল্লাহর লানত পরিনামে আল্লাহ তায়ালা তাদের বধির বানিয়ে দিয়েছেন এবং তাদের চোখ কে অন্ধ করে দিয়েছেন, তারা কি কোরান অনুধাবন করেনা না তাদের দিলের মধ্যে এর তালাসমুহ লেগে আছে ।
              যারা আল্লাহর বিধান সমুহকে সেচ্ছায় বর্জন করে রেখেছে।শরিয়তের প্রতিক সমুহের অসম্মান করচ্ছে করাচ্ছে ইসলামের বিভিন্নবিসয়ের বিরোধিতা করছে আমেরিকা ভারতের সাথে প্রকাশ্য ঘোষনার মাধ্যমে বন্ধুত্ব করে কাফেরদের বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে আল্লাহর শত্রুদের অনুসরন করে চলছে, তারা হলো এই সব জ্ঞান পাপি দের নিকট উলুল আমর যাদের মানা ফরজ,
              আর মুজাহিদীন যারা বিশ্বব্যপি কুফফারদের তথা আমেরিকা ইত্যাদির বিরোদ্ধে সরা সরি যুদ্ধ করছে আল্লাহ দ্বীনের জন্য মুজলুম মুসলমান্দের জন্য নিজেদের উজাড় করে বাড়িঘর সুযোগ সুবিধা ছেড়ে মরছে মারছে তারা হলো আমেরিকার দালাল আমেরিকার তৈরি ষড়যন্ত্র।
              যারা জেনে বুঝে তালাশ করে করে একটা একটা করে দ্বীনের চিহ্ন গুলো মুছে ফেলছে এই দীনদ্রোহীর হাতে আল্লাহ এই দ্বীন প্রতিষ্ঠার আবদার রেখে দায়িত্ব ন্যস্ত করেছেন । হিংশ্র হায়েনা শৃগালের দায়িত্ব হলো ভেরা মুরগির খামার পাহাড়া দেওয়া । রাসুল কে গালি দিয়ে যেতে থাকা হউক এই উলুল আমরের নির্দেশ ছাড়া এই গালির পথ শরিয়তে দেখিয়ে দেওয়া নিয়মে ও কেহ বন্ধ করতে গেলে সে ও এই মুফতির কাছে সেই গালমন্দকারি অবমাননা কারির মত সমান অপরাধি। এদের কাছে যদি বলেন এক ব্যক্তি সেচ্ছায় এ কথা বলেছে যে মুহাম্মাদ সঃ কাফের আর আবুজেহেল মুসলমান , এবং এতটুকু বলে চুপ রয়েছে । তাহলে সে কেমন তারা বলবে ঠিকই বলেছে মুহাম্মাদ সাঃ তাগুতের অস্বীকার কারি কাফের আর আবুজেহেল জিবত ও তাগুতের প্রতি ঈমান দারি মুমেন । সেতু দিলের দারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে কাফের বলে নাই অথবা তার কথার তো ব্যখ্যা আছে।
              কিন্তু মুজাহিদ গন শরিয়ত সম্মত কাজ করলেও তাদের খারেজি তাকফিরী সন্ত্রাসি চরম্পন্থি বিনা দলীলে হাজারো দোষ তাদের উপর চাপিয়ে যাবে দলীল দেখার ও গরজ অনুভব করবেনা। কাফের মুশরেক বেদ্বীন নাফরমানদের পক্ষে অনেক ছাড় ওযর তাদের কাছে আপনি মজুদ পাবেন কিন্তু আল্লাহর এই গুরাবা বান্দাদের জন্য কোন সহানুভুতি পাবেন না কাফেরেরাগে আগে থেকে মুজাহিদদের উপর বিভিন্ন কিছু বর্ষন করতে থাকবে । মুজাহিদ দের দোষধরা কাফের দের সমর্থন করা এগুলো তাদের ইলম হিকমাত।
              যদি আপনি বিশ্বাস করেন যে বর্তমানে জিহাদ ফরজে আইন হয়ে আছে এবং যতসব ওপেক্ষা বিরোধিতাকে দলিত করে হাদীসের ঘোষনা মুতাবিক এই ফরজ আদায়ে তায়েফায়ে মাঞ্ছুরা একটি দল কর্মততপর আছে তাহলে এর যারা দৈহিক আর্থিক বা সমর্থন যোগানো দাওয়াত দেয়া কোন ভাবে ই এর সাথে জড়িত না এবং সঠিক খবর ও নেই বরং বিরোধিতায় লিপ্ত , সেই গজব উপযোগি নালনত প্রাপ্ত অন্ধ বধীর দিলে তালা লেগে থাকা সীল পড়ে যাওয়া মুহর মারা লোকদের থেকে কি হিদায়াত ইলম নুর আসা করতে পারেন , তারা তু হলো হাদীছের ভাষায় কালোধসর দিল ওয়ালা উল্টানো কলস যারা মারূফ মুনকার ব্যধাব্যধ করতে পারবেনা, এমন ফিতনার সময় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুযায়ফা রাঃ আল্লাহর কালাম আকড়িয়ে ধরার জন্য তিনবার বলেছেন।আবুহুরায়রা রাঃ রিওয়াতে আছে যে সেসময় তোমরা তোমাদের খাছলোকদের নিয়ে ফিকির কর আমদের চিন্তা বাদ দাও।
              সেই সময় ঘোরার লাগাম ধরে থাকা শত্রুর সাথে লড়ায়ে ব্যপৃত ব্যক্তি আর সম্পুর্ন রুপে সব কিছু থেকে সম্পর্কহীন ব্যক্তি নিরাপদ থাকবে।(সংক্ষেপিত মুসলিম) এইজে লোকগুলো সংসদনির্বাচনে ভোট দেওয়া কে ওয়াজিব ইত্যাদি বলতেছে , এই গুলো জিহাদ বিমূখিতার অন্ধকার, ফিত্নাগ্রহন, খাছদের(মুজাহীদ্দের) ছেড়ে আমদেরফিকির, দুনিয়ার সুবিধা ছুটে যাও্য়ার কোন বিপদ জেল মৃত্য ইত্যাদির নেপথ্য ভয় , কুরান বিমুখিতা এসব ঢেউয়ের দারা গ্রাস হওয়ার প্রভাব।েদের থেকে বেশী কিছু আসা করে লাভ নেই , আল্লাহমুখী হও্যা এটাই কাম্য।

              Comment


              • #8
                মাশাআল্লাহ, মুরাবিত ভাই এই লোকদের ব্যাপারে একেবারে সীলগালা টাইপ একটা কথা বলে দিয়েছেন।
                এরপর আর খুব বেশীকিছু বলার থাকে না। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।

                Comment


                • #9
                  মাশাআল্লাহ, মুরাবিত ভাই এই লোকদের ব্যাপারে একেবারে সীলগালা টাইপ একটা কথা বলে দিয়েছেন।

                  Comment


                  • #10
                    এদের কাছে যদি বলেন এক ব্যক্তি সেচ্ছায় এ কথা বলেছে যে মুহাম্মাদ সঃ কাফের আর আবুজেহেল মুসলমান , এবং এতটুকু বলে চুপ রয়েছে । তাহলে সে কেমন তারা বলবে ঠিকই বলেছে মুহাম্মাদ সাঃ তাগুতের অস্বীকার কারি কাফের আর আবুজেহেল জিবত ও তাগুতের প্রতি ঈমানদার মুমেন । সেতু দিলের দারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে কাফের বলে নাই অথবা তার কথার তো ব্যখ্যা আছে।

                    কিন্তু মুজাহিদ গন শরিয়ত সম্মত কাজ করলেও তাদের খারেজি তাকফিরী সন্ত্রাসি চরম্পন্থি বিনা দলীলে হাজারো দোষ তাদের উপর চাপিয়ে যাবে দলীল দেখার ও গরজ অনুভব করবেনা।

                    কাফের মুশরেক বেদ্বীন নাফরমানদের পক্ষে অনেক ছাড় ওযর তাদের কাছে আপনি মজুদ পাবেন কিন্তু আল্লাহর এই গুরাবা বান্দাদের জন্য কোন সহানুভুতি পাবেন না কাফেরেরাগে আগে থেকে মুজাহিদদের উপর বিভিন্ন কিছু বর্ষন করতে থাকবে । মুজাহিদ দের দোষধরা কাফের দের সমর্থন করা এগুলো তাদের ইলম হিকমাত।
                    আল্লাহু আকবার ভাই! কত নিদারুন ও নির্মম বাস্তবতা! এসকল আলেমরা যদি একবার ভাবতেন!! আল্লাহ তা'আলা এদের হিদায়াত দিন। আমিন।
                    إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

                    "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

                    (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

                    Comment


                    • #11
                      IS this summin new ya Ikhwan! Don't you guys know why Sheikh Abdur Rahman (R) parted away from HUJI? Qawmi Ulama is only good at defend the cultural invasion of kufr but as for preaching the Authentic Tawheed & Kufr bi taghut & wala wal bara they has failed miserably. Allahu musta'an. They all ganged up with Jamat Maududi & BNP/ Jamaat Ahl hadeeth against the true Dawah of Shaykh (A)

                      Comment


                      • #12
                        এখনতো দরবারি আলেমদের জয়জয়কার অবস্তা।

                        Comment


                        • #13
                          কোন ভাই যদি এই বইটা pdf বানিয়ে দিতেন ভালোহতো।

                          Comment


                          • #14
                            ভাইজান বইটার pdf ফাইল পাওয়াযাবে????

                            Comment


                            • #15
                              আচ্ছা, এই দেশে জিহাদ হবে কীভাবে?

                              এই দেশের ৯০% ওলামা মুরজিয়া। তারা তাগুত সরকারকে মুসলিম এবং উলুল আমর বলে।

                              তাগুত শাসকের আনুগত্য ফরয - এতোদিন ভাবতাম শুধু সালাফীরাই বলে।

                              ক্বওমীরা আমভাবে জাহমিয়া মুরজিয়া হলেও ভাবতাম, এদের একাংশ (মাওঃ আব্দুল মালেক ব্লকের) তাওহীদ বোঝে। কিন্তু আমি হতাশ।

                              ভাইয়েরা আমার, এই দেশে শুধু আকীদা ও তাওহীদ প্রতিষ্ঠার জিহাদ হবে বলে কল্পনায় ভাসবেন না।

                              যতদিন এই দেশের অবস্থা সিরিয়ার মত না হবে, যতদিন ভারত এদেশের সাধারণ জনগণের উপর আগ্রাসণ না চালাবে, ততদিন এই দেশে জিহাদ সম্ভব হবে না।

                              এখন পর্যন্ত যতগুলো কিতালের ফ্রন্ট বিভিন্ন দেশে ওপেন হয়েছে, এবং এখনও টিকে আছে। কোনটাই বহিঃশত্রুর আক্রমণ কিংবা নিজ দেশের সরকারের গণহত্যা ব্যাতীত হয় নি। আমাদের দেশে এগুলো না হওয়ার আগ পর্যন্ত জিহাদ হবে বলে মনে হয় না।

                              Comment

                              Working...
                              X