Announcement

Collapse
No announcement yet.

নিব্রাস ইসলাম থেকে মেজর জাহিদঃঅপরিকল্পনার মর্মান্তিক পরিণতি এবং দাওলার সমর্থকদের ö

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • নিব্রাস ইসলাম থেকে মেজর জাহিদঃঅপরিকল্পনার মর্মান্তিক পরিণতি এবং দাওলার সমর্থকদের ö

    বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,
    আসসালাতু আসসালামু ওলা রাসুলিল্লাহ ওয়া আসহাবিহি আজমাঈন
    আম্মাবাদ
    গত কয়েকদিন আগেই আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে জানলাম যে সেনাবাহিনীর প্রাক্তন মেজর, মেজর জাহিদ রুপনগরের একটি বাসায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষে নিহত হয়েছে এবং কিছু কুকুরও আহত হয়েছে। নিচের লিখাটি এই কথাকে সত্য ধরেই লিখা, যদিও মিডিয়ার কথায় ফাঁক ফোঁকর অনেক ছিল।
    শুরু করবো নিব্রাস ইসলাম ভাইদের গুলশান আক্রমন দিয়ে। এই আক্রমন নিয়ে মাশাল্লাহ আবু আনোয়ার (হাফিঃ) ভাই এর মূল্যায়ন আছে তাই আর সেই দিক নিয়ে কোন কথা বলার দরকার নেই ইংশা আল্লাহ।
    আমি ফার্স্ট যখন নিব্রাশ ইসলামের ছবি দেখি, তখন সংগে সংগে বলেছিলাম এই ভাই শুধু ধনীই না বরঞ্চ কোন ধনী এবং এলিট ঘরেরই সন্তান হবে। পরে তাই দেখা গেল। এখন কথা হল কাদেরকে মারতে কাদেরকে ব্যবহার করা হচ্ছে? এবং আসলেই কি এই ভাইদের শক্তিকে এইভাবে ব্যবহার করা উচিত হয়েছে??
    প্রথমে আসি নিব্রাশ ইসলাম, অর্ক ও এই গ্রুপের ভাইদের কথায়ঃ আমরা দেখলাম কিছু কাফিরকে মারার জন্য (যারা না বিশ্ব রাজনীতিতে তেমন প্রভাব বিস্তারকারি না শরিয়ার মাপকাঠিতে উত্তম টার্গেট )
    নিব্রাশ ইসলাম ভাইয়ের মত এলিট ভাইদের রক্ত নষ্ট করা হল। হ্যাঁ আমি এটা নষ্ট করাই বলবো। কারণ এই ভাইদের দ্বারা দ্বীনের আরও অনেক খেদমত নেওয়া যেত। যেমন এই গ্রুপের ভাইরা যদি প্রতি মাসে তাদের হাত খরচই দান করতেন তবে একটা সংগঠনের অনেকাংশ অর্থের যোগান হত, তাদের দ্বারা এলিট ফ্যামিলিগুলোতে অনেক দাওয়ার কাজ করা যেত, তাদের ভার্সিটিগুলোতে তারা দাওয়ার এম্বাসেডর হতে পারতো, দাওয়াহর ক্ষেত্রে অনেক সময় ১ম লুক অনেক ইফেক্ট ফেলে আর এই ভাইদের লুক এমনই ছিল, যে কেউ তাদের কথা শুনতে বাধ্য থাকতোই বলে মনে হয়, তাদের দ্বারা মিডিয়া রিলেটেড কাজ করানো যেত, আফসোস তারা মৃত্যু বরন করলো কিছু ভ্যালুলেস কাফেরদের হত্যা করতে গিয়ে...
    আর মেজর জাহিদঃ হায় আফসোস মেজর জাহিদ ভাইয়ের জন্য।যখন উনার মৃত্যুর কথা শুনলাম, আল্লাহর শপথ খুব খারাপ লেগেছিল, যদিও কখনো দেখিনি আর এর আগে তার নামও শুনি নি!! আহহ কিভাবে বেকুব মার্কা নেতৃত্বের কারণে একজন প্রাক্তন মেজর মারা গেলেন শুধু মাত্র কিছু রোড সাইড হিন্দু মালায়ন, শিয়া মিছিলে বোম্বিং, কাদিয়ানি মসজিদে ফিদায়ি, এইসব কাজের পর !!!
    আরে বেকুবের দল একজন মেজরের/ উচ্চ পর্যায়ের আর্মি পারসন যদি কোন জামাতে যোগ দেয় তবে তার মাধ্যমে তানজিমের সবচেয়ে বেশি ফায়দা হাসিল করা উচিত নয় কি?? কি করলে তোমরা !! হায় আফসোস এই মেজরকে কি দরকার ছিল ঘর ছাড়া করার...পরিস্থিতি দেখে যেটুকু বুঝতেছি বাংলাদেশি দাওলা যাদেরকে ঘর ছাড়া করেছিল আসলে সেটার কোন প্রয়োজনই ছিল না। অযথা এত গুলো সম্ভাবনাময় জীবনকে শেষ করে দিল...দাওলার নেতৃত্ব কি হাসিল করলো এই এলিট রক্তগুলোর বিনিময়ে?? শুধু পরিস্থিতি গরম করা ছাড়া!! তারা কি পারত না মেজর জাহিদকে দিয়ে শক্তিশালী সুশৃঙ্খল একটি দল গঠন করতে বা তাকে দিয়ে অন্য কোন ফ্রন্টে ফাইট করাতে? তারা কি পারত না ধনী ভাইদের অর্থ দিয়ে তানজিমকে আর্থিকভাবে দাড় করাতে? নাকি তাদের নেতৃত্ব ভেবেছিল ইরাক ও শামের তেলের খনি গুলো কখনোই তাদের হাত থেকে ছুটে যাবে না...
    আমি বলছি না যে দুনিয়াবি এলিট ফাইটারদের ময়দানে পাঠানো হবে না, অবশ্যই পাঠাতে হবে। তবে সাধারণ সোলজার হিসেবে না কমান্ডার হিসেবে। যেমন মনে করুন আপনি একটি মুজাহিদিন গ্রুপের কমান্ডার। আপনার কাছে তিন জন ভাই আছেন যাদের একজন খালিদ ইবন ওয়ালিদ (রাঃ) এর মত দক্ষ সেনা নায়ক, একজন আমর ইবনুল আস (রাজিঃ) এর মত কূটনৈতিক আরেকজন আবু যর গিফারি (রাজিঃ) এর মত আবেদ। এই তিনজন ভাইয়ের সবাই সমান সাহসি, আল্লাহর সাথে সত্যবাদী এবং চরমভাবে শাহাদাত প্রত্যাশী। এখন আপনাকে বলা হল শত্রু শিবিরে ফিদায়ি করতে হবে তো আপনি কাকে ফিদায়ির জন্য পাঠাবেন? অবশ্যই এখানে আবেদ ভাইকেই পাঠাতে হবে। আমি বলছি না আবেদের কোন দাম নেই। আমি শুধু সামরিক ও ভবিষ্যৎ বাস্তবতার আলোকে এই কথা বলছি। কারণ আবেদের ইবাদতে শুধু সেই ব্যক্তিই লাভবান হবে আর দক্ষ কূটনৈতিক ও সমর নায়কের মাধ্যমে উম্মাহকে অনেক ফায়দা পৌঁছান যাবে। আর যদি বলা হয় একটি মিশন পরিচালনা করে র*্যাবের খিঞ্জির (বে নজির) কে তুলে আনতে হবে তখন অবশ্যই খালিদ (রাজিঃ) এর মত ভাইকে পাঠাতে হবে, আর যদি এমন কোন যুদ্ধ হয় যা লং টাইম স্থায়ী হবে তাহলে আমর ইবনুল আস (রাযীঃ) ছাড়া গতি নেই। কারণ বুদ্ধির সাথে বুদ্ধিই টক্কর দিতে পারে।
    আর আমরা দেখলাম কি হল হলি আরটিজানে যারা হামলা করেছিল?? হামলাকারি ভাইয়েরাও জানতো না যে কোন দেশের কাফেরদের তারা মারবে? যদিও হামলা সহিহ ছিল।জাগতিক ফলাফলে নিশ্চিত একজন আম্রিকি বা রুশি কাফেরের মৃত্যু আর একজন জাপানি বা ইতালি কাফেরের মৃত্যু এক না। মশা মারতে কেন কামান দাগা ব্যবহার করা হল??
    শেষ কথা হল হে দাওলার সমর্থক ও কর্মী ভাইয়েরা যদি আপনারা অন্ধ না হন তাহলে তো বাংলার ভুমিতেই দেখতে পাচ্ছেন আপনাদের নেতৃত্ব কিভাবে মেধার অপচয় ঘটায়, বাকি ভূমিগুলোর কথা বাদই দিলাম। আল্লাহু আলাম যারা সামান্য কিছু ভাইয়ের মধ্য থেকেই মেধার যাচাই করতে পারে না তারা কিভাবে হাজার হাজার সৈন্যর মেধা/যোগ্যতা ভিত্তিক বন্টন করে!!??
    আমি বলবো না আল কায়দার কাছে মেধা ইস্টিমেট করা শিখুন। বলবো না দেখতে আল কায়দা কিভাবে আবু ফিরাস আস সুরি (রাহিঃ) দ্বারা দ্বীনি ফায়দা হাসিল করেছে বা বলবো না দেখতে একিউয়াইসের ভাইয়েরা কিভাবে পাকিস্তানি নৌ অফিসারদের দ্বারা তাদেরই ক্যাম্পে হামলা করেছে। শুধু বলবো রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সিরাহ তো পড়ে দেখেন কিভাবে মানুষের মাঝের মেধাকে ব্যবহার করতে হয়... রাসুলুল্লাহ (সাঃ) খালিদ (রাজিঃ)কে সেনা নায়ক বানালেন তার সামরিক প্রতিভার কারণে, আবু বকর (রাজিঃ) হলেন তার প্রধান উপদেষ্টা তার দূর দৃষ্টির কারণে, উমর (রাজিঃ) হলেন রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর আরেক প্রধান উপদেষ্টা তার সুক্ষ বিচার ক্ষমতার কারণে। আলহামদুলিল্লাহ কাইদাতুল জিহাদ যেন সেই নীতিই এপ্লাই করছে সারা পৃথিবীতে।
    হে দাওলার ভাইয়েরা সময় কি হয় নি সব কিছু বুঝে উঠার?? সময় কি হয় নি নিজেকে নিজেই প্রশ্ন করার কেন প্রথম ধাক্কাতেই আপনাদের বাংলার দাওলার সঙ্কুচিত/ শেষ হয়ে গেল? মৃত্যু বরন করলো মূল (মিডিয়ার ভাষ্য অনুযায়ী) পর্যায়ের ভাইয়েরা কেন?
    সকল আকিদা ও মানহাজের ব্যবধানের কথা বাদ দিলাম শুধু এইটুকু আমাকে বলেন কেন নিজের মেধা, বুদ্ধি, শক্তি, অর্থ এমন এক তানজিমের সাথে ব্যয় করছেন যারা আপনার এইসবের কোন সঠিক মূল্যায়নই করতে পারে না??


    শুধু এইটুকুও যদি বুঝে আসে যে এই দাওলা আপনার মেধার/ যোগ্যতার সঠিক মূল্যায়ন করতে পারছে না তাহলে আল্লাহর ওয়াস্তে চুপ হয়ে যান, নিজের হাত তাদের কাছ হতে গুটিয়ে নেন...
    আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

    [ দাওলাকে ভাই বলাতে কেউ আবার অন্য কিছু মনে করবেন না। খারেজিদের সম্পর্কে আলি (রাজিঃ)কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেছিলেন তারা আমাদের ভাই কিন্তু বিদ্রোহ করেছে। যদিও তিনি খারেজিদের বিরুদ্ধে জিহাদ জারি রেখেছিলেন, আমি আলি (রাজিঃ) এর এই নীতিই অনুসরন করতে ভালোবাসি, আর আমি তাদের প্রতি সফটও না]
    Last edited by ibn mumin; 09-08-2016, 11:47 AM. Reason: লেখার মূল মটিভ হারিয়ে যাছে...
    "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
    বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

  • #2
    ভাই আপনি এত কিছু জানেন কিন্তু এটা কি জানেন না আল কায়েদা নিজ্বস কোন অফিস নাই পুরাই ভূমিই তো আমাদের অফিস আর আপনি আল কায়েদা কোন ভাইকে যদি খুজেই না পান তাহলে এক কাজ করুন টিম বানান সময় মত আপনার সাথে দেখা হবে।

    Comment


    • #3
      "Martyrdom is like a tree fruits grow on it and then, ripen and then comes the time for reaping those fruits this happens n specific seasons this is how slave of Allah pass through stages until they reach to a stage where it is time for them to taken as shuhada hence the tree of martyrdom in the Jazeeratul Arab have already got ripened fruits on it and the time for reaping them has come so Allah azzawajal took from among those shuhada When Allah azzawajal chosen fulan then this is a high repute to that person it's of Allah's kindness it's not a loss!. it's not a loss at all! Therefore people should learn about the culture of martyrdom that martyrdom is a kindness and a favor from Allah azzawajal and it's not a loss .. absolutely not ". Imam Anwar el Awlaki (R)
      Last edited by KUFR bil TAGHOOT; 09-08-2016, 06:03 PM.

      Comment


      • #4
        { বলবো না কাইদাতুল জিহাদে যোগ দেন, কারণ আমি নিজেই কাইদাতুল জিহাদের ভাইদের অফিস খুজতেছি যাতে করে তাদের খাতায় নিজের নাম উঠাতে পারি}
        ভাই আপনাকে অফিস খুঁজতে হবে না । আপনি আমাদের একজন হিসাবেই আছেন । আল কায়েদার আকীদা মানহাজ গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি আল কায়েদার একজন সদস্যে পরিণত হয়েছেন।
        জিহাদের শরিক হওয়ার ৪৫টি উপায়ের যেগুলোতে আপনি সক্ষম সেগুলো করুন। আপনার কর্তব্য আপনি পালন করুন। আর সামনে থেকে কখনো এ কথা মনে করবেন না যে, আপনি আল কায়েদার সদস্য নন। আপনি আল কায়েদার সদস্য।
        ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

        Comment


        • #5
          Originally posted by KUFR bil TAGHOOT View Post
          "Martyrdom is like a tree fruits grow on it and then, ripen and then comes the time for reaping those fruits this happens n specific seasons this is how slave of Allah pass through stages until they reach to a stage where it is time for them to taken as shuhada hence the tree of martyrdom in the Jazeeratul Arab have already got ripened fruits on it and the time for reaping them has come so Allah azzawajal took from among those shuhada Wen Allah azzawajal chosen fulan then this is a high repute to that person it's of Allah's kindness it's not a loss!. it's not a loss at all! Therefore people should learn about the culture of martyrdom that martyrdom is a kindness and a favor from Allah azzawajal and it's not a loss .. absolutely not ". Imam Anwar el Awlaki (R)
          ভাই আপনি যা বলেছেন তা সত্য এবং শায়খ যা বলেছে তাও সত্য। কিন্তু এইখানে যে বিষয়টা মূল তা হল একজন কমান্ডার হিসেবে আপনার দায়িত্ব কি??
          একজন মুজাহিদ সবসময়েই চাবে তার জীবন বিলিয়ে দিতে...
          কিন্তু একজন কমান্ডারের কাজ হল সবচেয়ে কম জীবন খরচ করে সবচেয়ে বেশি ফায়দা হাসিল করা।
          আশা করি বিশয়টা বুঝাতে পেরেছি...
          "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
          বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

          Comment


          • #6
            Originally posted by little ant View Post
            ভাই আপনি এত কিছু জানেন কিন্তু এটা কি জানেন না আল কায়েদা নিজ্বস কোন অফিস নাই পুরাই ভূমিই তো আমাদের অফিস আর আপনি আল কায়েদা কোন ভাইকে যদি খুজেই না পান তাহলে এক কাজ করুন টিম বানান সময় মত আপনার সাথে দেখা হবে।
            ওকে ভাই, দুয়া কইরেন আমাদের যেন দেখা হয়... আর আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা যেন একে অপরকে যেন চিনতে পারি... :d
            "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
            বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

            Comment


            • #7
              মাশা আল্লাহ!
              ইবনে মুমিন ভাই! আল্লাহ আপনার মেধাকে আরও শানিত করুন। আমিন।
              খুব চমৎকার একটি বিশ্লেষণমূলক লেখা। অব্যাহত রাখুন.........
              সত্যিই যখন শুনি বাংলাদেশী দাওলার কোন ভাই গ্রেফতার বা নিহত হয়েছেন, আমার অন্তরটা হাহাকার করে উঠে। আফসোস করতে থাকি বন্ধুদের আড্ডায়। মনে হয় জিহাদেরই কোন ক্ষতি হয়ে গেল কিনা!
              এমনটি হয় মূলত দুটি কারনেঃ
              প্রথমত যে গ্রেফতার বা নিহত হল, সে তো ঘর থেকে জিহাদের জন্যই বের হয়েছিল, কিন্তু তাঁকে খারেজিদের খিলাফাহর নাম কামানোর জন্য বলি হতে হল।
              দ্বিতীয়ত এই ব্যক্তি যদি জিহাদের সঠিক মানহাজ অনুযায়ী চলতো, তাহলে সে গ্রেফতার বা নিহত হলেও কামিয়াব হত, আর দুনিয়াতে বেঁচে থাকলেও তাঁর দ্বারা দুনিয়ার ফায়েদা হত।
              হায় আফসোস!
              ভাইয়েরা এই ইবনে মুমিন ভাইয়ের এই লেখাটি ফেসবুক ও টুইটারে বেশি বেশি শেয়ার করুন। যদি কেউ ফিরে আসে!!!!!

              Comment


              • #8
                মাশাআল্লাহ ভাই , দয়াময় রব আপনাকে আত-তায়েফাতুল মানসুরার সাত্থে জুড়ে দিন

                আমার প্রিয় ভাইয়েরা
                ইবন মুমিন ভাইয়েরা এই লিখাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করলে ভাল পতিক্রিয়া পাবার আশা করা যায় ইনশাআল্লাহ
                হে সম্মানিত শাম, আত্মমর্যাদাশীল খোরাসান আর বরকতময় গাজওয়ায়ে হিন্দ তথা সাড়া বিশ্বের মুজাহিদীন

                আর তোমরা নিরাশ হয়ো না এবং দুঃখ করো না। যদি তোমরা মুমিন হও, তবে তোমরাই জয়ী হবে।
                আলে ইমরান (১৩৯)

                Comment


                • #9
                  এই ভাইদের দ্বারা দ্বীনের আরও অনেক খেদমত নেওয়া যেত। যেমন এই গ্রুপের ভাইরা যদি প্রতি মাসে তাদের হাত খরচই দান করতেন তবে একটা সংগঠনের অনেকাংশ অর্থের যোগান হত, তাদের দ্বারা এলিট ফ্যামিলিগুলোতে অনেক দাওয়ার কাজ করা যেত, তাদের ভার্সিটিগুলোতে তারা দাওয়ার এম্বাসেডর হতে পারতো, দাওয়াহর ক্ষেত্রে অনেক সময় ১ম লুক অনেক ইফেক্ট ফেলে আর এই ভাইদের লুক এমনই ছিল, যে কেউ তাদের কথা শুনতে বাধ্য থাকতোই বলে মনে হয়, তাদের দ্বারা মিডিয়া রিলেটেড কাজ করানো যেত, আফসোস তারা মৃত্যু বরন করলো কিছু ভ্যালুলেস কাফেরদের হত্যা করতে গিয়ে...

                  শেষ কথা হল হে দাওলার সমর্থক ও কর্মী ভাইয়েরা যদি আপনারা অন্ধ না হন তাহলে তো বাংলার ভুমিতেই দেখতে পাচ্ছেন আপনাদের নেতৃত্ব কিভাবে মেধার অপচয় ঘটায়, বাকি ভূমিগুলোর কথা বাদই দিলাম।
                  ভাই! চমৎকার বলেছেন! মনের কথা একদম! হায়! এই ভাইদের জন্য কেবল আফসোসই হয়েছে!
                  إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

                  "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

                  (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

                  Comment


                  • #10
                    জাজাকাল্লাহ !ইবনে মুমিন ভাইয়ের লেখাগুলো গবেষণাপ্রবণ হয়।ভাই আপনার কাছে আরো সুন্দর সুন্দর লেখার আবদার রইল।
                    কষ্ট করে বানানগুলো একটু দেখুন….
                    ভুল========================শুদ্ধ
                    আক্রমন=====================আক্রমণ
                    বরন=======================বরণ
                    মালায়ন=====================মালাউন
                    পারসন=====================পার্সন
                    তানজিম====================তানজীম
                    বেশি=====================বেশী
                    দাড়======================দাঁড়(আই এস কি পারতোনা দাঁড় করাতে..)
                    সাহসি=====================সাহসী
                    সহিহ======================সহীহ
                    ভুমি======================ভূমি
                    দূর দৃষ্টি===================দূরদৃষ্টি(একসাথে হবে)
                    সুক্ষ======================সুক্ষ্ম(ক্ষ+ম=ক্ষ্ ম)
                    অনুসরন===================অনুসরণ
                    ইবনে মুমিন ভাই আপনি খুব সুন্দর লেখেন।মাশাআল্লাহ।
                    তবে বাংলার সাথে অপ্রয়োজনে এত ইংরেজী মিশ্রণ খুব খারাপঅভ্যাস।অন্তত আপনার মত লেখকের কাছ থেকে এটা আশা করা যায়না।কারণ আপনি আপনার লেখায় অনেক সাহিত্যপূর্ণ শব্দ প্রয়োগ করেছেন।
                    জাজাকাল্লাহ।

                    Comment


                    • #11
                      সুবহানআল্লাহ ভাই চমৎকার হয়েছে

                      ভাইয়ের এই লিখাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হোক ইনশাআল্লাহ কিছুটা হলেও পতিক্রিয়া পরবে
                      হে সম্মানিত শাম, আত্মমর্যাদাশীল খোরাসান আর বরকতময় গাজওয়ায়ে হিন্দ তথা সাড়া বিশ্বের মুজাহিদীন

                      আর তোমরা নিরাশ হয়ো না এবং দুঃখ করো না। যদি তোমরা মুমিন হও, তবে তোমরাই জয়ী হবে।
                      আলে ইমরান (১৩৯)

                      Comment


                      • #12
                        মাশা আল্লাহ!

                        Comment


                        • #13
                          ভাইয়েরা এই ইবনে মুমিন ভাইয়ের এই লেখাটি ফেসবুক ও টুইটারে বেশি বেশি শেয়ার করুন। যদি কেউ ফিরে আসে!!!!!

                          Comment


                          • #14
                            খুবই চমৎকার ও অসাধারণ কিছু পয়েন্ট বলেছেন আখি!

                            চিন্তারশীলদের জন্য এতে রয়েছে অনুসরণীয় কিছু বার্তা। সুবহানাল্লাহ!

                            আল্লাহ্* তায়ালা আপনাকে হেফাজত করুন,আপনার মেধা ও কলমকে আরো শাণিত করুন এবং আমাদেরকে তা দ্বারা উপকৃত করুন ।

                            Comment

                            Working...
                            X