Announcement

Collapse
No announcement yet.

অপারেশন সম্পর্কিত ফতোয়া

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • অপারেশন সম্পর্কিত ফতোয়া

    যদি কোন দেশে কর্তব্যরত জিহাদী তানযীমের কোন সদস্য এককভাবে বা দলগতভাবে , জিহাদী তানযীমের অনুমতি ব্যতিরেকে বা সেই তানযীমকে না জানিয়ে, কোন শরীয়াসম্মত অপারেশন পরিচালনা করে যা দেশের অবস্থানুযায়ী কৌশলগতভাবেও সঠিক, তাহলে সেই সদস্য কি খাওয়ারিজদের অন্তর্ভুক্ত হবে???? নাকি অন্যকিছু????

    আশা করি, এই বিষয়ে বিজ্ঞ ভাইয়েরা মার্জিত ভাষায় যথাযথ উত্তর দিবেন। জাযাকাল্লাহ খায়ের।

  • #2
    ভাই, কোন দেশ, কোন তানজীম - এটা পরিষ্কার করেন। এই ভাবে যদির উপর আলোচনা করে সময় নষ্ট করে লাভ নাই।

    Comment


    • #3
      আপনি যেহেতু বুঝতেছেন যে কৌশলগত এবং তানজীমের রুলস অনুযায়ী সঠিক তাহলে কেন আপনার উপরস্থ মাসউলের মাধ্যমে একদম কোর পর্যায়ে টার্গেটের বিবরণ পাঠাচ্ছেন না??
      আর না জানিয়ে এমন কাজ করা উচিত হবে না
      কারন একজন মাসউল যেভাবে একটি পরস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন একজন অধিনস্থ ভাইরা সেটা অনেক ক্ষেত্রেই পারেন না।
      কারন একজন মাসুলের সামনে সকল অবস্থা থাকে যার ফলে সে বুঝতে পারে কখন কি করা দরকার।
      তাই হুট হাট কোন কাজ না করে চ্যানেলের মাধ্যমে যথাযথ স্থানে পাঠিয়ে দিন আর দুয়া করুন।
      আল্লাহ চাইলে যারা করার তারা করে ফেলবে ইংশা আল্লাহ।
      জাযাকাল্লাহ খাইর।
      "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
      বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

      Comment


      • #4
        Originally posted by ibn mumin View Post
        আপনি যেহেতু বুঝতেছেন যে কৌশলগত এবং তানজীমের রুলস অনুযায়ী সঠিক তাহলে কেন আপনার উপরস্থ মাসউলের মাধ্যমে একদম কোর পর্যায়ে টার্গেটের বিবরণ পাঠাচ্ছেন না??
        আর না জানিয়ে এমন কাজ করা উচিত হবে না
        কারন একজন মাসউল যেভাবে একটি পরস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন একজন অধিনস্থ ভাইরা সেটা অনেক ক্ষেত্রেই পারেন না।
        কারন একজন মাসুলের সামনে সকল অবস্থা থাকে যার ফলে সে বুঝতে পারে কখন কি করা দরকার।
        তাই হুট হাট কোন কাজ না করে চ্যানেলের মাধ্যমে যথাযথ স্থানে পাঠিয়ে দিন আর দুয়া করুন।
        আল্লাহ চাইলে যারা করার তারা করে ফেলবে ইংশা আল্লাহ।
        জাযাকাল্লাহ খাইর।
        একদম সহি কথা!

        Comment


        • #5

          ভাই আপনার এই প্রশ্নের হালকা একটা জবাব দিলাম, আমি কোন আলেম না, আমার কথা কোন ফতোয়াও না। এটা শুধু আমার জানা কিছু কথা দীনি ভাই হিসেবে আপনাকে শেয়ার করলাম।
          ফোরাম এর সম্মানিত কোন আলিম ভাই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিলে সেটা গ্রহন করবেন ইংশাআল্লাহ।
          সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি আপনার তানযিম এর আলিমদের থেকে সরাসরি ফতওয়াটা জেনে নিতেন।কারন ওপেন ফোরাম এ কেউ আপনার হাল-হাকিকত ভালোভাবে না জেনে কিভাবে উত্তর দিবে?

          আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে যা জানি তা শেয়ার করলামঃ

          আপনার এই কাজ জায়েয হবে না, আপনি যে কোন জিহাদি তানজিমের সাথেই থাকেন না কেন।
          (খারেজি জামাতের সাথে থাকলে তো আপনি সাধারনভাবেই খারেজি হয়ে আছেন। শরীয়তসম্মত অপারাশেন করে আবার খারেজি হওয়ার কি আছে!! শরীয়তসম্মত অপারেশন এর দ্বারা কেউ খারেজি বলে চিহ্নিত হয় না। খারেজি চিহ্নিত হয় হাদিসে এবং সিরাতে বর্ণিত লক্ষনসমুহের দ্বারা। যেমনঃ মুসলিমদেরকে তাকফির করা,মুসলিমদের রক্ত হালাল মনে করা,দ্বীন এর বুজ কম হওয়া,বৈধ আমিরের বিদ্রোহ করা।বর্তমানে দাওলা/IS খারেজিগোষ্ঠী।)

          ভাই আপনি আপনার জিহাদ আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য করতেছেন। তাই এইখানে আপনাকে সবর করতে হবে।পুরো জিহাদি ময়দানটাই সবর এর ময়দান। আমির যা বলে তাই সন্তুষ্টচিত্তে মানতে হবে। আমির আপনাকে বছরের পর বছর যদি শুধু রান্নার কাজ দিয়ে রাখে তবে সেটাই আপনার মুলকাজ। এবং আপনি সেটা করার দ্বারাই আল্লাহ্*র সন্তুষ্টি এবং জিহাদের সওয়াব লাভ করবেন ইংশাআল্লাহ। যদি ও আপনার মন চায় যে অন্যরা যেভাবে ফ্রন্টলাইনে যায় আপনি ও যাবেন তবুও আপনি আমিরের অবাধ্য হবেন না। এটাই হচ্ছে আপনার নফসের চাহিদা কে কুরাবনি করা। আর ইংশাআল্লাহ এর মধ্যেই কল্যাণ রয়েছে। আপনার তাকদিরে শাহাদাত থাকলে আমিরের আনুগত্য অনুযায়ী রান্না করা অবস্থায়ই শাহাদাত এসে আপনার নিকট হাজির হবে। তবে হ্যাঁ আপনার আগ্রহ আপনি আমিরের নিকট বার বার পেশ করতে পারেন তবে কখনোই আপনার আমিরের অবাধ্য হবেন না।এটাই আমাদের প্রতি আল্লাহ্* এবং তাঁর রাসুলের নির্দেশ।
          আপনার টার্গেট শরিয়তসম্মত ও কৌশলগত দিক থেকে সঠিক হলে আপনি আপনার ইমারা কে জানান, তারা যেহেতু জিহাদি জামাত তাহলে তারা কেন এমন কাজে পিছিয়ে থাকবে। তাই আপনার কর্তব্য হচ্ছে আপনার ইমারাকে জানানো এবং তাঁদের সাথে মাসওারা করা এবং তাঁদের আনুগত্য করা।
          (আপনার তানজিমকে না জানিয়ে অপারেশে করার চিন্তা কেন আসল তা বুজলাম না। তাহলে কি আপনি আপনার তানজিম এর ব্যাপারে আস্থাশীল না?)

          তবে, আপনি যদি কোন তানজিম এ না থাকতেন তাহলে আপনি নিজে নিজে অথবা ছোট কোন দল তৈরি করে শরীয়তসম্মত অপারেশন করতে পারতেন। এক্ষেত্রে আপনার দলীল হবে সাহাবি আবু বাসীর(রাদিয়াল্লাহু আনহু) এবং আবু জান্দাল(রাদিয়াল্লাহু আনহু)।



          ব্যতিক্রমঃ
          -------
          তবে ব্যক্তিগতভাবে নিচের বরকতময় কাজটা জায়েজ হবে ইংশাআল্লাহ।
          অর্থাৎ কারো অনুমতি ছাড়াই শাতিমির রাসুলদের/রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কটুক্তিকারিদের কে হত্যা করা জায়েয হবে। কারন এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ এবং সকল স্বার্থের উপরে এটা প্রাধান্য পাবে।
          কারন সাহাবিরা(রাদিয়াল্লহু আনহুম আজমায়েইন) স্বয়ং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন উলুল আমর তখন তাঁর অনুমতি ছাড়াই এই কাজ করেছেন। এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য ইবনে তাইমিয়া(রহিমাহুল্লাহ) রচিত কিতাব "আস-সারেমুল মাসলুল আলা শাতেমির রাসুল(রাসুলের অবমাননাকারিদের জন্য উন্মুক্ত তরবারি)" ইমাম আনোয়ার আল আউলাকি(রহিমাহুল্লাহ) এর বয়ান "The Dust Will Never Settle Down(নাবী অবমাননার শাস্তি-মাওলানা ইসহাক খান অনুদিত,এটি খান প্রকাশনি বাংলায় বের করেছে বই আকারে)" শেইখ খালেদ আল রাশেদ(হাফিজাহুল্লাহ) এর বয়ান "ইয়া উম্মাতা মুহাম্মাদ( হে উম্মাতে মুহাম্মাদি...!)" দেখতে পারেন ইংশাআল্লাহ।

          নোটঃ এক্ষেত্রেও ভালো হবে আপনাকে আপনার ইমারার সাথে মাসওারা করে নেয়া এবং তাঁদের কে টার্গেট সম্পর্কে জানানো। এমন ও হতে পারে আপনার ইমারা অনেক উত্তমভাবে এই অপারেশন সম্পন্ন করবে এবং আপনাকে সর্বাত্মক সাহায্য করবে ইংশাআল্লাহ।
          কিন্তু আপনার ইমারা যদি শাতিমকে( রাসুলের কটূক্তিকারী) হত্যা করার কোন পদক্ষেপ না নেয় তবে আপনি একাই করতে পারেন ইংশাআল্লাহ। আল্লাহ্*ই আপনার জন্য যথেষ্ট হবেন।
          তবে আপনি সতর্ক থাকবেন যে আপনার দ্বারা যেন ইমারার কোন ক্ষতি না হয়। আপনার মাধ্যমে ইমারার কোন ভাই যেন বন্ধী না হয়। আপনার দ্বারা ইমারার অন্য কোন প্রচেষ্টা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।কারন আপনার তানযিমটা ও জিহাদি জামাত, তারা তো জিহাদেরই প্রস্তুতিই নিচ্ছে।ভালো হয় এরকম অপারাশেন এ যাওয়ার আগেই নিজেকে সকলের থেকে আলাদা করে নিবেন,নিজের কাছে ইমারার কোন তথ্য অথবা মালামাল যেন না থাকে। যাতে আপনি বন্ধী হলে ও ইমারার কোন সমস্যা না হয়। আপনি বন্ধী হলে আপনি বলবেন যে আমি নিজ থেকেই তাকে হত্যা করেছি কারন সে আমার রাসুলকে নিয়ে কটূক্তি করেছে।আমার সাথে আর কারো লিঙ্ক নাই।এর থেকে বিস্তারিত ওপেন ফোরাম এ বুজাতে পারতেছি না ভাই। জাযাকাল্লাহ।

          (আল্লাহু আ'লাম)
          Last edited by Amer ibn Abdullah; 10-20-2016, 01:35 AM.
          "মদীনাবাসী ও পাশ্ববর্তী পল্লীবাসীদের উচিত নয় রসূলুল্লাহর সঙ্গ ত্যাগ করে পেছনে থেকে যাওয়া এবং রসূলুল্লাহর প্রাণ থেকে নিজেদের প্রাণকে অধিক প্রিয় মনে করা। এটি এজন্য যে, আল্লাহর পথে যে তৃষ্ণা, ক্লান্তি ও ক্ষুধা তাদের স্পর্শ করে এবং তাদের এমন পদক্ষেপ যা কাফেরদের মনে ক্রোধের কারণ হয় আর শত্রুদের পক্ষ থেকে তারা যা কিছু প্রাপ্ত হয়-তার প্রত্যেকটির পরিবর্তে তাদের জন্য লিখিত হয়ে নেক আমল। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সৎকর্মশীল লোকদের হক নষ্ট করেন না।"(সূরাঃতাওবা,আয়াতঃ১২০)

          Comment


          • #6
            ভাই আপনার এই প্রশ্নের হালকা একটা জবাব দিলাম, আমি কোন আলেম না, আমার কথা কোন ফতোয়াও না। এটা শুধু আমার জানা কিছু কথা দীনি ভাই হিসেবে আপনাকে শেয়ার করলাম।
            ফোরাম এর সম্মানিত কোন আলিম ভাই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিলে সেটা গ্রহন করবেন ইংশাআল্লাহ।
            সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি আপনার তানযিম এর আলিমদের থেকে সরাসরি ফতওয়াটা জেনে নিতেন।কারন ওপেন ফোরাম এ কেউ আপনার হাল-হাকিকত ভালোভাবে না জেনে কিভাবে উত্তর দিবে?

            আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে যা জানি তা শেয়ার করলামঃ

            আপনার এই কাজ জায়েয হবে না, আপনি যে কোন জিহাদি তানজিমের সাথেই থাকেন না কেন।
            (খারেজি জামাতের সাথে থাকলে তো আপনি সাধারনভাবেই খারেজি হয়ে আছেন। শরীয়তসম্মত অপারাশেন করে আবার খারেজি হওয়ার কি আছে!! শরীয়তসম্মত অপারেশন এর দ্বারা কেউ খারেজি বলে চিহ্নিত হয় না। খারেজি চিহ্নিত হয় হাদিসে এবং সিরাতে বর্ণিত লক্ষনসমুহের দ্বারা। যেমনঃ মুসলিমদেরকে তাকফির করা,মুসলিমদের রক্ত হালাল মনে করা,দ্বীন এর বুজ কম হওয়া,বৈধ আমিরের বিদ্রোহ করা।বর্তমানে দাওলা/IS খারেজিগোষ্ঠী।)

            ভাই আপনি আপনার জিহাদ আল্লাহ্*র সন্তুষ্টির জন্য করতেছেন। তাই এইখানে আপনাকে সবর করতে হবে।পুরো জিহাদি ময়দানটাই সবর এর ময়দান। আমির যা বলে তাই সন্তুষ্টচিত্তে মানতে হবে। আমির আপনাকে বছরের পর বছর যদি শুধু রান্নার কাজ দিয়ে রাখে তবে সেটাই আপনার মুলকাজ। এবং আপনি সেটা করার দ্বারাই আল্লাহ্*র সন্তুষ্টি এবং জিহাদের সওয়াব লাভ করবেন ইংশাআল্লাহ। যদি ও আপনার মন চায় যে অন্যরা যেভাবে ফ্রন্টলাইনে যায় আপনি ও যাবেন তবুও আপনি আমিরের অবাধ্য হবেন না। এটাই হচ্ছে আপনার নফসের চাহিদা কে কুরাবনি করা। আর ইংশাআল্লাহ এর মধ্যেই কল্যাণ রয়েছে। আপনার তাকদিরে শাহাদাত থাকলে আমিরের আনুগত্য অনুযায়ী রান্না করা অবস্থায়ই শাহাদাত এসে আপনার নিকট হাজির হবে। তবে হ্যাঁ আপনার আগ্রহ আপনি আমিরের নিকট বার বার পেশ করতে পারেন তবে কখনোই আপনার আমিরের অবাধ্য হবেন না।এটাই আমাদের প্রতি আল্লাহ্* এবং তাঁর রাসুলের নির্দেশ।
            আপনার টার্গেট শরিয়তসম্মত ও কৌশলগত দিক থেকে সঠিক হলে আপনি আপনার ইমারা কে জানান, তারা যেহেতু জিহাদি জামাত তাহলে তারা কেন এমন কাজে পিছিয়ে থাকবে। তাই আপনার কর্তব্য হচ্ছে আপনার ইমারাকে জানানো এবং তাঁদের সাথে মাসওারা করা এবং তাঁদের আনুগত্য করা।
            (আপনার তানজিমকে না জানিয়ে অপারেশে করার চিন্তা কেন আসল তা বুজলাম না। তাহলে কি আপনি আপনার তানজিম এর ব্যাপারে আস্থাশীল না?)

            তবে, আপনি যদি কোন তানজিম এ না থাকতেন তাহলে আপনি নিজে নিজে অথবা ছোট কোন দল তৈরি করে শরীয়তসম্মত অপারেশন করতে পারতেন। এক্ষেত্রে আপনার দলীল হবে সাহাবি আবু বাসীর(রাদিয়াল্লাহু আনহু) এবং আবু জান্দাল(রাদিয়াল্লাহু আনহু)।



            ব্যতিক্রমঃ
            -------
            তবে ব্যক্তিগতভাবে নিচের বরকতময় কাজটা জায়েজ হবে ইংশাআল্লাহ।
            অর্থাৎ কারো অনুমতি ছাড়াই শাতিমির রাসুলদের/রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কটুক্তিকারিদের কে হত্যা করা জায়েয হবে। কারন এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ এবং সকল স্বার্থের উপরে এটা প্রাধান্য পাবে।
            কারন সাহাবিরা(রাদিয়াল্লহু আনহুম আজমায়েইন) স্বয়ং রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন উলুল আমর তখন তাঁর অনুমতি ছাড়াই এই কাজ করেছেন। এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য ইবনে তাইমিয়া(রহিমাহুল্লাহ) রচিত কিতাব "আস-সারেমুল মাসলুল আলা শাতেমির রাসুল(রাসুলের অবমাননাকারিদের জন্য উন্মুক্ত তরবারি)" ইমাম আনোয়ার আল আউলাকি(রহিমাহুল্লাহ) এর বয়ান "The Dust Will Never Settle Down(নাবী অবমাননার শাস্তি-মাওলানা ইসহাক খান অনুদিত,এটি খান প্রকাশনি বাংলায় বের করেছে বই আকারে)" শেইখ খালেদ আল রাশেদ(হাফিজাহুল্লাহ) এর বয়ান "ইয়া উম্মাতা মুহাম্মাদ( হে উম্মাতে মুহাম্মাদি...!)" দেখতে পারেন ইংশাআল্লাহ।

            নোটঃ এক্ষেত্রেও ভালো হবে আপনাকে আপনার ইমারার সাথে মাসওারা করে নেয়া এবং তাঁদের কে টার্গেট সম্পর্কে জানানো। এমন ও হতে পারে আপনার ইমারা অনেক উত্তমভাবে এই অপারেশন সম্পন্ন করবে এবং আপনাকে সর্বাত্মক সাহায্য করবে ইংশাআল্লাহ।
            কিন্তু আপনার ইমারা যদি শাতিমকে( রাসুলের কটূক্তিকারী) হত্যা করার কোন পদক্ষেপ না নেয় তবে আপনি একাই করতে পারেন ইংশাআল্লাহ। আল্লাহ্*ই আপনার জন্য যথেষ্ট হবেন।
            তবে আপনি সতর্ক থাকবেন যে আপনার দ্বারা যেন ইমারার কোন ক্ষতি না হয়। আপনার মাধ্যমে ইমারার কোন ভাই যেন বন্ধী না হয়। আপনার দ্বারা ইমারার অন্য কোন প্রচেষ্টা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।কারন আপনার তানযিমটা ও জিহাদি জামাত, তারা তো জিহাদেরই প্রস্তুতিই নিচ্ছে।ভালো হয় এরকম অপারাশেন এ যাওয়ার আগেই নিজেকে সকলের থেকে আলাদা করে নিবেন,নিজের কাছে ইমারার কোন তথ্য অথবা মালামাল যেন না থাকে। যাতে আপনি বন্ধী হলে ও ইমারার কোন সমস্যা না হয়। আপনি বন্ধী হলে আপনি বলবেন যে আমি নিজ থেকেই তাকে হত্যা করেছি কারন সে আমার রাসুলকে নিয়ে কটূক্তি করেছে।আমার সাথে আর কারো লিঙ্ক নাই।এর থেকে বিস্তারিত ওপেন ফোরাম এ বুজাতে পারতেছি না ভাই। জাযাকাল্লাহ।

            (আল্লাহু আ'লাম)
            good Answer
            jajakallah!
            শামের জন্য কাঁদো.....

            Comment


            • #7
              আমি শুধু ফতোয়া জানার জন্যে প্রশ্নটি করেছিলাম।(আগে থেকেই সতর্কতার জন্য)। সকল ভাইকে জাযাকাল্লাহ খায়ের...।

              Comment

              Working...
              X