Announcement

Collapse
No announcement yet.

চরমোনাইর পীর সাহেবের ভোট,নির্বাচনকে জিহাদ বলা ..জিহাদ ও মুজাহিদদের নিয়ে করা কিছু প্রশ্

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • চরমোনাইর পীর সাহেবের ভোট,নির্বাচনকে জিহাদ বলা ..জিহাদ ও মুজাহিদদের নিয়ে করা কিছু প্রশ্

    চরমোনাইর পীর সাহেবের সমর্থক জনাব কাজী সফি আবেদীন সাহেবের আমাকে মেনশন করা একটি পোস্টে জিহাদ ও মুজাহিদদের নিয়ে করা কিছু প্রশ্ন এবং অভিযোগের জবাব ।

    (পোস্টটি বেশ বড়,তাই ধৈর্যের সাথে পড়ার অনুরোধ রইলো। জিহাদ বিষয়ক বিভিন্ন বিভ্রান্তির জবাব দিতে গিয়ে বড় হয়ে গেলো !! )

    চরমোনাইর পীর সাহেবের গণতান্ত্রিক ভোট,নির্বাচনকে জিহাদ বলার ভিডিও সম্বলিত আমার পোস্ট দেয়ার পর জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন নামে চরমোনাইর একজন সমর্থক আমার সেই পোস্টকে কেন্দ্র করে প্রশ্ন/জবাব/অভিযোগ সম্বলিত একটি পোস্ট দেন।

    তিনি তার পোস্টের শুরুতেই আমার ব্যাপারে লিখেছেন, //কথিত জিহাদিস্ট আই এস অনলাইন পাব্লিশার//

    প্রথমেই তিনি আমাকে //কথিত জিহাদিস্ট// বলে কটাক্ষ করেছেন। অথচ আল্লাহর রাসূল সাঃ বলেছেন, “মুসলিম ঐ ব্যক্তি যার মুখ ও হাত থেকে অন্য মুসলিমরা নিরাপদ থাকে।”(সহীহ বুখারী)

    একজন মুসলিম হিসেবে আমি তার ভাষা থেকে নিরাপত্তা লাভ করিনি। আমি কী চরমোনাইর পীরকে নিয়ে এধরণের কোনো কটাক্ষ করেছি ???
    আমি কী এমন কোনো কথা বলেছি,যা চরমোনাইর পীর বলেননি ??? পারলে প্রমাণ করুন !!!
    তাহলে কেনো এই কটাক্ষ,যা আল্লাহ তা’আলা সুস্পষ্টভাবে হারাম করেছেন !!! এটাই কী তাযকিয়াহ্* বা আত্মশুদ্ধির বহিঃপ্রকাশ !!!

    আমাকে আইএস পাব্লিশার বলে আখ্যা দেয়ার মাধ্যমে এটা স্পষ্ট যে, তিনি আমার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা রাখেন না।এমনকি তিনি আমার কয়েকটি পোস্ট পড়লেও আমার পরিচর পাওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু তিনি আমার পোস্ট পড়েছেন,এমন কোনো আলামত পাচ্ছি না। আমাকে আইএস পাব্লিশার বলে ট্যাগ দেয়ার ক্ষেত্রে তিনি ২ টি পন্থার যেকোনো ১ টি পন্থা অবলম্বন করেছেন। ১। ধারণা করেছেন। অথবা ২। কারো কাছ থেকে শুনেছেন ।

    এধরণের মন্দ ধারণার ক্ষেত্রে রাসূল সাঃ হাদীসে বলেছেন, “তোমরা (মন্দ) ধারণা থেকে বেঁচে থাকো। কেননা মন্দ ধারণা নিকৃষ্টতম মিথ্যা।”(সহীহ মুসলিম )
    আর কারো কাছ থেকে শুনে এধরণের ট্যাগ দিয়ে থাকলে সে ব্যাপারে রাসূল সাঃ বলেছেন, “কোনো ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এটিই যথেষ্ট, সে যা শোনে তা বলে বেড়ায়।” (সহীহ মুসলিম )

    আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, অনলাইনে আইএসের গোমরাহী স্পষ্ট করার জন্য সম্ভবত সবচেয়ে বড় ও প্রমাণসমৃদ্ধ নোটটি আমার। অথচ তিনি সেই আমাকেই আইএস পাব্লিশার বানিয়ে দিলেন !!??!! আইএস কীভাবে হক্ব থেকে বিচ্যুত হয়ে খারিজী আকীদায় পতিত হয়েছে, তা নিয়ে আমার লেখা নোটের লিংক...... http://www.justpaste.it/takfir_is

    অতঃপর তিনি আমার বিরুদ্ধে চরমোনাইর পীরকে মিথ্যুক বানানোর মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। আমার পোস্টে চরমোনাইর পীর সাহেব কীভাবে গণতান্ত্রিক নির্বাচন,ভোট প্রচারণা ইত্যাদি কাজকে জিহাদ বলে সাব্যস্ত করেছেন উনার বক্তব্য থেকে হুবহু তা তুলে ধরেছি। আমি বরং উনার বক্তব্যকে সত্য বলে প্রমাণ করেছি অর্থাৎ গণতান্ত্রিক কর্মকান্ড(ভোট,প্রচারণা)কে উনারা জিহাদ বলে মনে করেন,তা উনার বক্তব্যের মাধ্যমে সত্ত্বায়ন করেছি।

    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন সাহেবের আমাকে মেনশন করে দেয়া পোস্টের লিংক....
    https://www.facebook.com/kazisafi198...44?pnref=story

    চরমোনাইর পীরের পুরো বয়ানে তিনি কতবার এবং কীভাবে গণতান্ত্রিক নির্বাচন,ভোট প্রচারণা ইত্যাদি কাজকে জিহাদ বলে সাব্যস্ত করেছেন,এসব কাজে জড়িতদেরকে মুজাহিদ বলে সাব্যস্ত করেছেন এবং শাসনতন্ত্রের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি কীভাবে নাস্তিক শাতিমদেরকে হত্যার বিরোধিতা এবং

    আল-কায়েদার জিহাদের তীব্র বিরোধিতা করেছে, তা নিয়ে গতকালের বড়সড় পোস্টটি যারা পড়েননি,তারা পড়ে নিন।
    লিংক...... http://tinyurl.com/chormonai-jihad

    এবার মূল কথায় আসি। উনি চরমোনাইর পীর সাহেবের বক্তব্যের একটা অংশ উল্লেখ করে তা পাঁচ ভাগে ভাগ করে কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন এবং চরমোনাইর পীরের বক্তব্যকে সঠিক বলে প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। আশা করি আমার গতকালের পোস্ট যারা পড়বেন,তারা দ্ব্যার্থহীনভাবে জেনে যাবেন, চরমোনাইর পীর কী বলেছেন ?
    আশা করি গতকালের পোস্টটি পড়ার পর চরমোনাইর পীর কর্তৃক গণতান্ত্রিক নির্বাচন,ভোট প্রচারণা ইত্যাদি কাজকে জিহাদ বলে সাব্যস্ত করেছেন,এসব কাজে জড়িতদেরকে মুজাহিদ বলে সাব্যস্ত করার বিষয়টি অস্বীকার করার কোনো পথ থাকবে না ইনশাআল্লাহ্*।

    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন চরমোনাইর পীর সাহেবের বক্তব্যের যে অংশটুকু উল্লেখ করেন.......

    //“১। বর্তমান জমানায় যেহেতু তলোয়ারের যুদ্ধ, মুখামুখি যুদ্ধ এইটা এখন অনেকটা অসম্ভব হইয়া পড়ছে। সশস্ত্র বিপ্লব অসম্ভব হইয়া পড়ছে। যেহেতু ১৪শ বছর আগের অবস্থা, ৫শ বছর আগের অবস্থা, ১শ বছর আগের অবস্থা এক না।
    ২। বরং বর্তমান যমানায় আমি এইখানে কী বয়ান করতেছি, এমরিকা শুনতে আছে। আমি কী বয়ান করতেছি, যাইয়া দেখেন সিআইডি’রা ঢাকায় বইস্যা সমস্ত রেকর্ডটা শুনতে আছে, কী কথা ঠিক না?

    ৩। এই মুহূর্তে এই যমানায় কেউ যদি মনে করেন আমরা সশস্ত্র বিপ্লব করবো,আমি বলবো,তুমি সশস্ত্র বিপ্লব করতে পারবানা, তুমি আত্মঘাতী বিপ্লব করতে পারো।

    ৪। এইজন্য দেখেন নাই,যারাই সশস্ত্র বিপ্লব করতে চাইছে, একজনও বাঁচে নাই, বরং আমাদের দেশটাকে সন্ত্রাসী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে৷ তাদের অনেকে জেলখানায় আছে,আর ইসলাম ক্ষতিগ্রস্ত হইছে,দুর্নামগ্রস্ত হইছে।

    ৫। আমরা আগেই বলছি,আমরা দাওয়ায়ত নিয়া যাই মানুষের কাছে । আর মানুষ যদি ইসলাম নাই বুঝে, তাইলে ইসলামটা কায়েম করবো কাদের নিয়ে? কী কথা ঠিক না? (৪০ মিনিট ২৮ সেকেন্ড থেকে)

    ১ ঘন্টা ১ মিনিটের পুরো ভিডিওর লিংক....... https://www.youtube.com/watch?v=Kh9jWIeQMkw

    আপনি বিস্মিত না হয়ে পারবেন না !! তারা আমার বিরুদ্ধে চরমোনাইর পীরের ভিডিও আংশিক কাটার কেউ আবার কাটছিট করার অভিযোগ এনেছে !! অথচ #কাজী_সফি_আবেদীন আমি ৪:২৩ সেকেন্ডের যে ভিডিওটি পোস্ট করেছি,সেই ভিডিওর পুরো কথাতো দূরের কথা এমনকি আমি আমার পোস্টে যে অংশটুকু তুলে ধরেছি,সেখান থেকে চরমোনাইর পীর যে অংশে নির্বাচনকে জিহাদ বলেছেন,সেই অংশটুকু বাদ দিয়েছেন !

    পীর সাহেবের বক্তব্য....... //এরজন্য আমরা চাই, আব্বাজান রহ. বলছেন, আমি নির্বাচন করি না,আমি জিহাদ করি (জনগণ-জি.....) ! আমি কী করি ?(জনগণ- জিহাদ....) আল্লাহর শোকর ! এর বাস্তব নমুনাও আছে।//

    দেখুন উনার পোস্টে এই অংশটুকু নাই । সত্যকে আড়াল করার জন্য একদিকে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ। অন্যদিকে এটি কী ডাবল স্ট্যান্ডার্ড নয় !!! একদিকে বলছে,কেনো আমি ৪ মিনিট ২৩ সেকেন্ডের ভিডিও পোস্ট করলাম (এর কারণ আমার গতকালের পোস্টে বলেছি।)! আবার অন্যদিকে সেখান থেকেই তাদের বিরুদ্ধে যায়,এমন কথা বাদ দিয়ে দিলো !!!

    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন ১ নং পয়েন্টে বলেছেন,

    //এখন আপনারাই বলুন, সাহাবা গনের যুগের যুদ্ধের অবস্থা, প্রেক্ষাপট, তাদের মত ইসলামের সেবক, তাকওয়া এবং আসমানী মদদ তা আপনাদের সাথে আছে?
    বর্তমানে যারা জিহাদের নামে ক্ষমতার মোহে বিভোর তাদের অধিকাংশের মানহাযের সাথে সাহাবা গনের মানহাযের সাথে কতটুকু মিল আছে?
    নীরিহ মানুষ মারা, বিভিন্ন পাবলিক প্লেজে বোম ব্লাস্ট করে আতঙ্কঁ ছড়ালো কি জিহাদের মাকসাদ বা পদ্ধতী?
    আপনাদের বর্তমান অবস্থা এবং চৌদ্দশত বছর আগের অবস্থার কি কোন মিল আছে?//

    জবাবঃ

    প্রথমতঃ সাহাবায়ে কিরামের মতো ইমানদার,তাদের মত তাক্বওয়া সম্পন্ন কোনো জাতি দুনিয়াতে আর কখনোই আসবে না,এটি প্রত্যেক মুসলিমের আকীদা হওয়া জরুরি এবং এটি একটি সর্বজনগ্রাহ্য বিষয়। আল্লাহ তা’আলার পক্ষ থেকে যেধরণের মদদ সাহাবায়ে কিরাম রাদ্বিঃ দের জন্য ছিলো,এটা আমাদের বা পররবর্তী অন্য কারো জন্য থাকবে না,এই বিশ্বাস প্রত্যেক সুস্থজ্ঞানসম্পন্ন মুসলিমের আছে বলে আমি বিশ্বাস করি।

    এর মাধ্যমে কী তিনি চরমোনাইর পীর সাহেবের মতো এটাই বুঝাতে চাইছেন যে, সাহাবায়ে কিরামের দ্বারা জিহাদ সম্ভব হয়েছিলো,এখন সেই যুগ নাই তাই জিহাদ সম্ভব না ???
    যদি এমনটাই কেউ বুঝাতে চায়,তাহলে সে রাসূল সাঃ এর বক্তব্যকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করলো। কারণ, রাসূল সাঃ কিয়ামত পর্যন্ত জিহাদ অব্যাহত থাকবে,একথা অসংখ্য হাদীসে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন।
    দেখুন.......হাদীসে রাসূল সাঃ কী বলেছেন,

    হযরত ইমরান বিন হুসাঈন রাদ্বিঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূল সাঃ ইরশাদ ফরমান, আমার উম্মতের একটি দল সর্বদা হক্বের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকে ক্বিতাল করতে থাকবে এবং তাদের বিরোধীদের উপর জয়ী/প্রভাব বিস্তারকারী থাকবে। এমনকি তাদেরই সর্বশেষ দল মাসীহে দাজ্জালের বিরুদ্ধে ক্বিতাল করবে। (আবু দাউদ, হাদীস নং-২৪৭৬, এছাড়াও হাদীসটি মিশকাত শরীফ,কিতাবুল জিহাদের ২য় পরিচ্ছেদের ১ম হাদীস। এছাড়া সহীহ মুসলিমের কিতাবুল ইমারাত দেখুন, তাতে কমপক্ষে ৫ টি হাদীস রয়েছে কিয়ামত পর্যন্ত জিহাদ/ক্বিতাল অব্যাহত থাকার। )

    রাসূল সাঃ কী জানতেন না উনার পরবর্তী উম্মত সাহাবায়ে কিরামের মতো হবে না ???
    তারপরেও কেনো বলেছেন, কিয়ামত অবধি সর্বদা জিহাদ চলতেই থাকবে !!!
    আল্লাহর রাসূল সাঃ এর অসংখ্য অকাট্য হাদীসের বিরুদ্ধে গিয়ে কীভাবে এই যুগে জিহাদ অসম্ভব হয়ে পড়ছে এই কথা বলা যায় !!!

    দ্বিতীয়তঃ আত-ত্বয়িফাতুল মানসূরাহ তথা আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত হক্ব জামা’আত তালিবান ও আল-কায়েদা আল্লাহর পথে দুনিয়ার সমস্ত কুফফারদের বিরুদ্ধে নিজেদের জীবন-সম্পদ অকাতরে বিলিয়ে দিয়ে জিহাদ করছে। আপনাদের মতে এগুলো কী ক্ষমতার মোহে করছে ???? কোথায় মুজাহিদদের গদি ??? কোথায় ক্ষমতা ??? লাখো মুজাহিদ শহীদ হয়েই চলছেন,আলহামদুলিল্লাহ।

    আর ভালো করে জেনে রাখুন, আত-ত্বয়িফাতুল মানসূরাহ তথা আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত হক্ব জামা’আত তালিবান ও আল-কায়েদা আল্লাহর রাসূল সাঃ এবং সাহাবায়ে কিরামের প্রতিটি পদক্ষেপ অনুসরণের মাধ্যমে জিহাদ করছে,আলহামদুলিল্লাহ।

    তৃতীয়তঃ নিরীহ মানুষ মারা বলতে কাকে বুঝিয়েছেন,তা স্পষ্ট করেননি !! আপনাদের কাছে কী রাসূল সাঃ কে জঘন্যভাবে আক্রমণ করে কার্টুন আকা ফ্রান্সের শার্লি এবডোর নাপাক কুলাঙ্গাররা নিরীহ মানুষ ??? আল-কায়েদাতো রাসূল সাঃ এর সম্মান রক্ষার জন্য তাদেরকে হত্যা করেছে।
    ইসলাম যাদেরকে হত্যা করা হারাম করেছে,এমন কাউকে আল-কায়েদা স্পর্শও করে না আলহামদুলিল্লাহ্*।

    আর পাবলিক প্লেসে বোম ব্লাস্ট ইত্যাদি অভিযোগ অবশ্য আল-কায়েদার সাথে যায় না।আল-কায়েদার বিরোধী কাফিররাও এমন অভিযোগ প্রমাণ করতে পারবে না। কিন্তু আপনি যেহেতু শুরুতেই আমাকে আইএস বানিয়ে পোস্ট দিয়েছেন,তাই এই চরম বিভ্রান্তিতে পতিত হয়েছেন।

    আপনাকে+সকলকে অনুরোধ করবো গ্লোবাল জিহাদ পরিচালনাকারী তানযীম আল-কায়েদার সম্মানিত আমীর “জিহাদের সাধারণ দিক-নির্দেশনা” শিরোনামে একটি কিতাব লিখেছেন। জিহাদ নিয়ে সকল বিভ্রান্তি দূর করতে এবং গ্লোবাল জিহাদের মানহাজ বুঝতে ছোট্ট এই কিতাবটি(বাংলা অনুবাদ) অনলাইনে পড়ূন..... http://tinyurl.com/jplmvne
    কিতাবটির ডাউনলোড লিংক....... http://tinyurl.com/hq2ehvg

    জিহাদের মাকসাদ এবং পদ্ধতি আল্লাহ যা বলেছেন এবং আল্লাহর রাসূল সাঃ ও সাহাবায়ে কিরাম যা আমল করে দেখিয়েছেন,ঠিক তা অনুসরণ করেই তালিবান,আল-কায়েদা জিহাদ করে যাচ্ছে।

    যদি উদ্দেশ্য ও মাধ্যমের দিক থেকে বলেন,তাহলে ১৪শ বছর আগে যেই উদ্দেশ্যে এবং যে পন্থায় রাসূল সাঃ ও সাহাবায়ে কিরাম জিহাদ করেছিলেন এখনও তালিবান ও আল-কায়েদা সেভাবেই জিহাদ করে যাচ্ছে।
    আর যদি উপকরণের দিক থেকে বলেন,তাহলে তা প্রতি মুহুর্তেই পরিবর্তন হতে পারে,যা সবাই বুঝেন আশা করি।

    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন ২ নং পয়েন্টে বলেছেন,

    // মুফতি সাহেবের ২য় টপিকেও আমি কোন ভুল দেখতেছিনা, এটিই বাস্তবতা, কিছু করতে চাইলে তার আগেই আপনি বাধাগ্রস্থ হবেন৷//

    জবাবঃ

    তিনি পীর সাহেবের বক্তব্যে কোনো ভুল দেখতে পানিনি ! সুবহানাল্লাহ !!
    তার মানে পীর সাহেবের মতো, উনার মতেও অ্যামরিকা,সিআইডি যেহেতু সব শুনতেছে তাই এই যুগে জিহাদ অসম্ভব হয়ে পড়েছে !!!
    অথচ আল্লাহ তা’আলা জিহাদ/ক্বিতাল ফরয করেছেন এবং রাসূল সাঃ অসংখ্যা হাদীসে বলেছেন, জিহাদ কিয়ামত অবধি চলবে।
    একটা প্রশ্ন করি ! অ্যামরিকা শোনে বিধায় যদি জিহাদ অসম্ভব হয়,তাহলেতো শুধু বাংলাদেশেই অসম্ভব হবে না বরং পুরা দুনিয়ায় অসম্ভব হবে। কেননা অ্যামরিকার প্রযুক্তির ক্ষমতা সারা দুনিয়া ছড়িয়ে আছে !!! তাহলে পুরা দুনিয়াতেই জিহাদ অসম্ভব ???
    রাসূল সাঃ এর কথা মিথ্যা হয়ে গেলো !!!
    বাধাগ্রস্ত হবো বলে কী জিহাদ বন্ধ হয়ে গেছে ???

    এই কথার মাধ্যমে স্পষ্ট হলো, অ্যামরিকার ভয়ে জিহাদ অসম্ভব হয়ে পড়েছে। অথচ একজন মুমিন শুধুমাত্র আল্লাহ তা’আলাকেই ভয় করবে। তাহলে তারা কী আল্লাহ তা’আলার চেয়ে অ্যামরিকাকে বেশী ভয় করছে !!!! মা’আযাল্লাহ।
    অথচ আল্লাহ তা’আলা বলেছেন,
    “এরা যে রয়েছে, এরাই হলে শয়তান, এরা নিজেদের বন্ধুদের ব্যাপারে ভীতি প্রদর্শন করে। সুতরাং তোমরা তাদের ভয় করো না। আর তোমরা যদি ঈমানদার হয়ে থাক, তবে আমাকে ভয় কর।” (সূরাহ আলে-ইমরান-১৭৫)
    এছাড়া দেখুন,কারা কাফিরদেরকে আল্লাহ তা’আলা মত কিংবা তার চেয়ে অধিক ভয় করে, সূরাহ নিসা-৭৭।
    (এছারা সূরা আহযাব-৩৯, সূরাহ মায়িদাহ-৪৪ এই আয়াতগুলো পড়ুন। )


    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন ৩ নং পয়েন্টে বলেছেন,

    //আপনার নিকট দুশমনের মোকাবিলা করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমান শক্তি আছে ? কোরআনে সাধ্য অনুযাই ছামান নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে বলা হয়েছে, আপনাদের সাধ্য শত্রুর মোকাবিলায় পর্যাপ্ত পরিমানের? পর্যাপ্ত পরিমান শক্তি অর্জন না করে দুশমনের মোকাবিলা করা কি আত্বহত্যার নামান্তর নয়?//

    জবাবঃ

    প্রথমতঃ তিনি এই পয়েন্টে ৩ বার ‘পর্যাপ্ত পরিমাণ’ শক্তির কথা বলেছেন। কুরআন এবং হাদীসে কোথাও তিনি দেখাতে পারবেন পর্যাপ্ত পরিমাণ কথাটি বলা হয়েছে ??? পারবেন না আশা করি।
    আবার তিনি কুরআনের সাধ্য অনুযায়ী শক্তির কথা বলে পরক্ষণেই বললেন পর্যাপ্ত পরিমাণ !!

    আল্লাহ তা’আলা সূরা আনফালের ৬০ নং আয়াতে কুফফারদের সাথে ক্বিতালের জন্য “তোমরা তাদের সাথে মোকাবেলার জন্য তোমাদের সক্ষমতা অনুযায়ী প্রস্তুতি গ্রহণ করো” এই কথা বলেছেন। অথচ তিনি পর্যাপ্ত পরিমাণ শক্তির কথা বলেছেন,যা কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক।

    তার কাছে কী মনে হয়, তালিবান,আল-কায়েদা প্রস্তুতি ছাড়াই জিহাদ করছে।
    তারা যদি সত্যিকার অর্থেই জিহাদ করতে চান বলে দাবী করেন, তাহলে আমার প্রশ্ন, চরমোনাই জিহাদের জন্য কী প্রস্তুতি নিচ্ছে ?? জানার আগ্রহ রইলো।
    বরং প্রমাণসহ দেখতে পাচ্ছি, তারা গণতান্ত্রিক নির্বাচন,ভোট এসবকে জিহাদ বলে চরমভাবে জিহাদকে বিকৃত করছে,যা দ্বীন বিকৃতির নামান্তর।
    জিহাদের প্রস্তুতি নিবেন দূরের কথা, তারা সরাসরি আল-কায়েদার শাতিম হত্যার বিরোধিতা করছে, ত্বগুত সরকারকে বলছেন মুজাহিদদের এরেস্ট করার জন্য এবং সরাসরি আল-কায়েদার জিহাদের বিরোধিতা করছে তাদের কেন্দ্রীয় নেতা ! মা’আযাল্লাহ !! (আমার গতকালের পোস্টে অকাট্য প্রমাণসহ দিয়েছি,দেখে নিন। )

    আরেকটা প্রশ্ন, মুসলিমরা কী পর্যাপ্ত পরিমাণ শক্তির মাধ্যমে বিজয় লাভ করেন, নাকি আল্লাহর সাহায্যের মাধ্যমে ??? আফগান,সোমালিয়া,ইয়েমেন,মালিসহ সারা দুনিয়ায় তালিবান,আল-কায়েদা কীভাবে কুফফারদের কীভাবে কোমর ভেঙ্গে দিচ্ছেন,তা কী কখনো জানার চেষ্টা করেছেন ???
    আশা করি, তারা জানবেন এবং বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত হয়ে দ্বীন বিজয় ও ইযযতের পথ জিহাদের সাথে যুক্ত হবেন।

    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন ৪ নং পয়েন্টে বলেছেন,

    //যারা জিহাদের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতেছে তা কি ইসলামের উপকার করতেছে? গোলশান এবং শোলাকিয়ায় বোমা পাটানো কি ইসলাম সম্মতি দিয়েছে?//

    জবাবঃ

    জিহাদের নাম দিয়ে কেউ নৈরাজ্য করলে সে দায়ভার তালিবান,আল-কায়েদা নিবে না। যেমনটি জিহাদের নাম দিয়ে কেউ গণতন্ত্র করলে সে বিকৃতির দায়ভারও ইসলাম ও মুসলিমরা নিবে না।
    শোলাকিয়ায় হামলা কোনোভাবেই শরীয়তসিদ্ধ ও আল-কায়েদার মানহাজ অনুযায়ী হয়নি।

    গুলশান এবং শোলাকিয়ার হামলা সাথে আল-কায়েদার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। গুলশান হামলাটি আইএস চালিয়েছে। আর গুলশান হামলার ব্যাপারে আল-কায়েদার দৃষ্টিভঙ্গি জানতে এই গুরুত্বপূর্ণ লেখাটি পড়ে নিতে পারেন......
    https://justpaste.it/gulshan_discussion

    আর শরীয়ত অনুযায়ী জিহাদে আল-কায়েদা কতটা বদ্ধ পরিকর তা জানতে........
    “যে জিহাদ শরীয়াত অনুযায়ী পরিচালিত হয় না, তা ক্ষতি ও বিশৃংখলা ডেকে আনে!”
    শিরোনামে আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশের সম্মানিত আমীর মাওলানা আসিম উমার হাফিঃ এর অডিও বয়ানের বাংলা অনুবাদ পড়ে নিন............... https://t.co/AI20wwv92X

    অফিসিয়াল টুইটার থেকে..... https://twitter.com/Ansar_Islam_BD/s...32665418010624

    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন ৫ নং পয়েন্টে বলেছেন,

    //সর্বশেষ কথা হচ্ছে, ইসলাম কায়েম করবেন কোন উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে? কাদেরকে নিয়ে? তার স্থায়ীত্বকাল কতদিন হবে?//

    জবাবঃ

    প্রথমতঃ ইসলাম কায়েম করেই যেতে হবে আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে এই দায়িত্ব দেননি বরং আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর পথে আমরা ইসলাম কায়েম করার জন্য চেষ্টা করতে থাকবো, মানবরচিত কুফুরী গণতান্ত্রিক পন্থায় নয়। কুফুরী পন্থা গণতন্ত্রের মাধ্যমে হলেও ইসলাম কায়েম করেই যেতে এই দায়িত্ব আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে দেননি। আল্লাহ তা’আলা যখন চান,তখনই তিনি দ্বীন কায়েম করে দিবেন।
    আরেকটা কথা ভালো করে জেনে রাখা দরকার, আজ পর্যন্ত গণতন্ত্রের মাধ্যমে দুনিয়ার এক বিঘা জমিতে ১ মিনিটের জন্যও আল্লাহর দ্বীন ইসলাম কায়েম হয়নি এবং কখনো হবেও না।

    দ্বিতীয়তঃ একমাত্র আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টির জন্যই দুনিয়ার মুজাহিদরা কুফফার-মুরতাদদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক জিহাদ করে যাচ্ছেন, আলহামদুলিল্লাহ্*। আমরা তাদের নগন্য সহযোগী হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করছি। আল্লাহ আমাদেরকে সেইসব দুঃসাহসী মুজাহিদদের সাথে জুড়ে দিন,যারা শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য,আল্লাহর পথে জিহাদ করছে।

    তৃতীয়তঃ আমরা মুসলিমদেরকে নিয়েই আল্লাহর দ্বীন কায়েমের জন্য জিহাদ করবো,যারা এই পথে আসতে চায়। তালিবান,আল-কায়েদা সারা দুনিয়ায় তাই করছে।
    চতুর্থতঃ আল্লাহর দ্বীন কায়েম কতদিন স্থায়ী হবে ,এটা আল্লাহ তা’আলা জানেন। তিনি যতদিন চান,ততদিন থাকবে। যখন চাইবেন না,থাকবে না। এখানে দুনিয়ার কারো কোনো হাত নেই। কতদিন ইসলাম কায়েম থাকবে এসব শরীয়ত বহির্ভূত অদ্ভূত চিন্তা মুসলিমদের জন্য কাম্য নয়।আল্লাহর ইচ্ছায় উনাদের রক্তের শেষবিন্দু নিয়ে আল্লাহর জমীনে আল্লাহর দ্বীন কায়েম এবং তা বহাল করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

    জনাব #কাজী_সফি_আবেদীন তার পোস্টের শেষে বলেছেন,
    //জনাব Abdullah Hasan সাহেব, কারো সাথে বৈরী সম্পর্ক তৈরি করা ইসলাম সম্মত নয়, সুতরাং কারো পেছনে না লেগে ইসলামের খিদমাত করুন৷//

    জবাবঃ
    গণতান্ত্রিক কর্মকান্ডকে জিহাদ বলার মাধ্যমে জিহাদকে বিকৃত করার বিরুদ্ধে মানুষকে সত্যটা জানানো কীভাবে অন্যের পিছনে লাগা হলো,তা আমার বোধগম্য হচ্ছে না। চরমোনাইর পীর সাহেবকে দেখলাম শুধুমাত্র পীর-মুরিদীর বিরোধিতাকারীদেরকে যাচ্ছেতাই বলে তুলাধুনা করতে। অথচ কোথায় পীর-মুরিদী আর কোথায় শরীয়তের ফরয বিধান জিহাদ !!!!!

    সকলের অবগতির জন্য বলে রাখছি, বিগত প্রায় সাড়ে ৩ বছর ধরে অনলাইনে জিহাদ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে লেখালেখি করছি। কমপক্ষে কয়েক হাজার পোস্ট লিখেছি। কিন্তু চরমোনাইর পীরকে নিয়ে গত ২১ তারিখে ভিডিওটি দেয়ার আগে একটি পোস্টও দেইনি।
    এমনকি আমার হাজার হাজার পোস্টের কোথাও চরমোনাই শব্দটি একটি বারের জন্যও আসেনি। যদিও ১ বছরেরও বেশী আগে শাতিম কুলাঙ্গারদের হত্যার বিরোধিতা ও আল-কায়েদার জিহাদের বিরোধিতা করে শাসনতন্ত্রের সেক্রেটারির বক্তব্য পেয়েছি। যদিও তারা বহু আগে থেকেই গণতন্ত্র নামক কুফুরী মতবাদের মাধ্যমে ইসলাম কায়েমের হাস্যকর,হারাম ও ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

    সুতরাং এসব প্রমাণ করে আমি তাদের পিছনে লাগিনি।

    আলহামদুলিল্লাহ্*, আমরা অনলাইনে মুজাহিদ উলামা ও আমীরদের নির্দেশনা অনুসরণ করেই জিহাদ ও দ্বীনের অন্যান্য বিষয়ের কথা বলে যাচ্ছি এবং বলে যাবো। যারা জিহাদ কিংবা দ্বীনের কোনো বিষয়ের বিকৃতি ঘটাবে আমরা তাদের সংশোধনের জন্যই বিষয়গুলো উলেখ করছি। আশা রাখি তারা সত্যের পথ অনুসরণ করবেন।

    আলহামদুলিল্লাহ্*, এই জিহাদের মাধ্যমেই তালিবান মুজাহিদরা ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আফগানিস্তানে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করতে পেরেছিলেন। এখন আবার তালিবান মুজাহিদরা আফগানিস্তানের প্রায় ৭০ ভাগ এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ইসলামের বিধান কায়েম করছেন।

    বিগত প্রায় ৮/১০ বছর ধরে সোমালিয়ায় আল-কায়েদার শাখা আল-শাবাব মুজাহিদরা প্রায় বাংলাদেশের মতো বিরাট এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আল্লাহর দ্বীন ইসলাম কায়েম করে যাচ্ছে। এছাড়া ইয়েমেন,মালি,আফ্রিকা,সিরিয়াসহ দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে লাখ লাখ মুজাহিদ বিশ্ব-কুফফার আমেরিকা ও তার দোসরদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, আলহামদুলিল্লাহ্*।

    সুতরাং আসুন ভাই, বাংলাদেশে আল-কায়েদার শাখা আনসার আল-ইসলামের সাথে শরীক হয়ে মানবরচিত কুফুরী বিধানকে উৎখাত করে আল্লাহর যমীনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের জন্য আত-ত্বয়িফাতুল মানসূরাহ বা আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত দল তালিবান ও আল-কায়েদার মানহাজের সাথে যুক্ত হই।

    পরিশেষে অনুরোধ করবো,কাউকে হেয় করার জন্য এই পোস্ট লেখা হয়নি। কারো উপরে জয়ী হওয়ার জন্যও নয় বরং সবাইকে জিহাদ ও মুজাহিদদের আসল বাস্তবতা জানানোর জন্যই এতো দীর্ঘ এই পোস্ট লেখা।

    সুতরাং সকলের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাবো, গণতন্ত্রসহ সকল বাতিল পন্থায় যারা ইসলাম কায়েমের চেষ্টা করছে সেসব পরিহার করে আসুন, আল্লাহর ফরয বিধান জিহাদের মাধ্যমে আল্লাহর দুনিয়ায় আলাহর দ্বীন কায়েমের প্রচেষ্টায় যুক্ত হই। আল্লাহ তা’আলা আমাদের সকলকে দ্বীনের উপর অটল রাখুন এবং সবধরণের গোমরাহী থেকে হিফাযত করুন।


    https://www.facebook.com/permalink.p...00011204868334

  • #2
    জাযাকাল্লাহ

    Comment


    • #3
      masallah khub balo hoyeche...
      আল&#2509
      যে জাতি তার ইতিহাস ভুলে যায় সে জাতি কখনই সামনে অগ্রসর হতে পারেনা...

      Comment


      • #4
        আমিন, আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন, আমাদের কে ও আল্লাহ তায়ালা তার দ্বীনের জন্য কবুল কুরুণ। আমীন।

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহ
          শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

          Comment


          • #6
            জাযাকাল্লাহ!
            হে আল্লাহ! আপনি ভাইয়ের ইলম ও আমলে বারাকাহ দান করুন। ভাই যেন আরো শক্তিশালী লিখনীর মাধ্যমে সত্যটা মানুষের কাছে প্রকাশ করে দিতে পারেন। আল্লাহ (সুব.) ভাইকে সেই তাওফিক দান করুন। আমিন! আল্লাহুম্মা আমিন!

            Comment


            • #7
              চর্ম + নাই=চরমোনাই। যাদের শরীরে মুসলমানের চর্ম নাই তাদেরকে নাকি চরমোনাই বলে !!
              (একজন ভাই এর এই সন্ধি বিচ্ছেদ এবং সমাস পড়িয়া আমি খুবই আনন্দিত হইয়াছি!)
              "মদীনাবাসী ও পাশ্ববর্তী পল্লীবাসীদের উচিত নয় রসূলুল্লাহর সঙ্গ ত্যাগ করে পেছনে থেকে যাওয়া এবং রসূলুল্লাহর প্রাণ থেকে নিজেদের প্রাণকে অধিক প্রিয় মনে করা। এটি এজন্য যে, আল্লাহর পথে যে তৃষ্ণা, ক্লান্তি ও ক্ষুধা তাদের স্পর্শ করে এবং তাদের এমন পদক্ষেপ যা কাফেরদের মনে ক্রোধের কারণ হয় আর শত্রুদের পক্ষ থেকে তারা যা কিছু প্রাপ্ত হয়-তার প্রত্যেকটির পরিবর্তে তাদের জন্য লিখিত হয়ে নেক আমল। নিঃসন্দেহে আল্লাহ সৎকর্মশীল লোকদের হক নষ্ট করেন না।"(সূরাঃতাওবা,আয়াতঃ১২০)

              Comment

              Working...
              X