Announcement

Collapse
No announcement yet.

তালিবান শাসনামলে (১৯৯৬-২০০১) আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে থাকা প্রশিক্ষণ ক্যাম্

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তালিবান শাসনামলে (১৯৯৬-২০০১) আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে থাকা প্রশিক্ষণ ক্যাম্




    তালিবান শাসনামলে (১৯৯৬-২০০১) আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে অনেক প্রশিক্ষণ ক্যাম্প পরিচালনা করা হত।

    আল কায়েদার সবচেয়ে বড় ক্যাম্পটির নাম ছিল আল ফারুক যা একাধিক শাখার সমন্বয়ে গঠিন হয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করত। এরপর আল কায়েদা কান্দাহারের কাছেই আরেকটি প্রশিক্ষণ ক্যাম্প স্থাপন করে যা আল ফারুকের সাথেই পরিচালিত হত। তুরকিস্তানি ভাইদের ক্যাম্প ছিল কাবুলের কাছে যা পরবর্তীতে জালালাবাদের পাশে তোরা-বোরা পাহাড়ে স্থানান্তরিত করা হয়।

    আবু মুস’আব আল সুরি কাবুলের পাশে নিজেই একটি অস্থায়ী ক্যাম্প পরিচালনা করতেন। আবু খাব্বাবেরও জালালাবাদে ক্যামিক্যাল ক্যাম্প ছিল। এই ক্যাম্পটির পাশেই আবু সুলাইমান আসাদুল্লাহ আল জাযাইরি পরিচালিত বিস্ফোরক দ্রব বিষয়ক একটি ক্যাম্প ছিল।

    এছাড়াও, জামা’আ আল ইসলামিয়া আল মুক্বাতিলা আল লিবিয়া (দ্যা লিবিয়ান ফাইটিং ইসলামিক গ্রুপ) এর ভাইদের ক্যাম্পটি ছিল কাবুলের উত্তরে। এর পাশেই ছিল তুর্কি এবং জাম’আত আল জিহাদ (ইজিপশিয়ান ইসলামিক জিহাদ) এরও আলাদা ক্যাম্প। মরক্কোর ভাইদেরও জালালাবাদের কাছে একটি ক্যাম্প ছিল। আবু মুস’আব আল যাক্বাউই এর ক্যাম্পটি ছিল হেরাতের পাশে। এছাড়াও, পাকিস্তানি মুজাহিদ গ্রুপ তাদের নিজস্ব ক্যাম্পটি পরিচালনা করত কান্দাহার এবং খোস্টের কাছেই কাবুলে।

    এসব ক্যাম্প ছাড়াও, নিরাপত্তা, ইন্টিলিজেন্স, ইলেক্ট্রনিক্স, বৈদেশিক এবং জিহাদি কৌশলের উপর, ইসলামিক এবং রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ দেয়া হত।

    ঝিমিয়ে পড়া মুসলিম উম্মাহর জন্যে আফগানিস্তান নব উজ্জীবনের আঁতুড়ঘর হিসেবে কাজ করেছে। এখান থেকেই উম্মাহ দ্বীনের বিরুদ্ধে অমার্জনীয় অপরাধ সংঘটনকারী শত্রুদের উপর প্রতিশোধ নেয়ার স্পৃহা খুঁজে পেয়েছে।

    @LetAmeenSpeakBengali
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

  • #2
    এখান থেকেই উম্মাহ দ্বীনের বিরুদ্ধে অমার্জনীয় অপরাধ সংঘটনকারী শত্রুদের উপর প্রতিশোধ নেয়ার স্পৃহা খুঁজে পেয়েছে।
    আল্লাহু আকবার। সত্যিই বলেছেন।

    Comment

    Working...
    X