Announcement

Collapse
No announcement yet.

কারারক্ষীর গলা কেটে পালাল ৮ বন্দী

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কারারক্ষীর গলা কেটে পালাল ৮ বন্দী

    এক কারারক্ষীকে গলা কেটে ও আরেক কারারক্ষীকে হাত-পা বেঁধে কারাগার থেকে পালিয়েছে আট বন্দী। তারা নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অব ইন্ডিয়ার (এসআইএমআই) সদস্য। গতকাল রোববার দিবাগত রাত দুইটার দিকে ভারতের ভোপাল কেন্দ্রীয় কারাগারে এ ঘটনা ঘটে।

    এরই মধ্যে এ ঘটনায় কারা তত্ত্বাবধায়ক ও তিনজন নিরাপত্তারক্ষীকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

    এনডিটিভি অনলাইনের খবরে জানানো হয়, সন্ত্রাসীরা প্রথমে একজন রক্ষীর হাত-পা বেঁধে ফেলে। এ ঘটনা দেখে এগিয়ে এলে প্রধান কনস্টেবল রামা শঙ্করকে ইস্পাতের পাত ও কাচের ভাঙা টুকরো দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর তারা বিছানার চাদরের সাহায্যে সীমান্তদেয়াল টপকায়। তারা এ ঘটনার জন্য দেওয়ালির রাতকে বেছে নেয়। কারণ, ওই রাতে চারপাশের বাজির শব্দে কান পাতা দায়।

    পালিয়ে যাওয়া এই আটজনের মধ্যে তিনজন ২০১৩ সালে ভোপাল থেকে ২৮০ কিলোমিটার দূরে মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায় একটি কারাগার ভেঙে পালিয়েছিল। তারা কারাগারের শৌচাগারের দেয়াল ভেঙে পালিয়েছিল।

    ভোপাল পুলিশের মহাপরিদর্শক যোগেশ চৌধুরী এএফপিকে বলেন, ‘এখন আমাদের প্রধান কাজ হলো তাদের ধরা। তারা কীভাবে পালিয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় কারাগারের কারও হাত আছে কি না, তাও দেখা হচ্ছে।’

    এসআইএমআইয়ের বিরুদ্ধে ভয়াবহ বোমা হামলার কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। এমনকি পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর সঙ্গে এদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দাবি করেছে ভারত সরকার। ২০০৬ সালে মুম্বাইয়ে কমিউটার ট্রেনে ধারাবাহিক বোমা হামলার জন্য পুলিশ এ সংগঠনকে দায়ী করে। ওই ঘটনায় ১৮৭ জন নিহত হয়েছিল। নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটনে ৯/১১ হামলার পর ২০০১ সালে সরকার সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

    কয়েক দশক ধরে সংগঠনটির শত শত নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।


    সূত্র:
    http://www.prothom-alo.com/internati...A6%A6%E0%A7%80

  • #2
    কারাগার ভেঙে পালানো ৮ সিমি জঙ্গি নিহত

    মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপালের কেন্দ্রীয় কারাগার ভেঙে পালিয়ে যাওয়া আট জঙ্গির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা সবাই নিষিদ্ধ স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অব ইন্ডিয়ার (সিমি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে।

    রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পুলিশ এবং সন্ত্রাস মোকাবিলা স্কোয়াডের সঙ্গে সংঘর্ষে ওই জঙ্গিদের মৃত্যু হয়।

    গতকাল রোববার দেশজুড়ে যখন দীপাবলি পালিত হয়েছে, আতশবাজির রোশনাইয়ে দেশ যখন মাতোয়ারা, তখন শেষ রাতের দিকে এক রক্ষীর গলা কেটে মেরে ফেলে ওই জঙ্গিরা কারাগার থেকে পালায়।
    রাজ্য পুলিশের উপমহাপরিচালক ভোপাল রমন সিং বলেন, জঙ্গিরা বিছানার চাদর জুড়ে জুড়ে তা বেয়ে জেলের পাঁচিল টপকে পালিয়ে যায়। কারাগার ভাঙার খবর পাওয়ার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে শুরু হয়ে যায় ব্যাপক তল্লাশি। ট্রেন, স্টেশন ও বাস টার্মিনালগুলোর ওপর রাখা হয় কড়া নজর। অবশেষে শহরের উপকণ্ঠে তাদের দেখা মেলে। সেখানেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ তাদের মৃত্যু হয়।

    জঙ্গিদের মৃতদেহগুলো যেখানে পাওয়া যায়, শহর থেকে এর দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। গ্রামবাসীরা তাদের ডাকাত ভেবে চ্যালেঞ্জ করলে তারা ইটপাটকেল ছুড়তে শুরু করে। গ্রামবাসী সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এলে জঙ্গিরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে শুরু করে। পাল্টা গুলিতে জঙ্গিরা মারা যায় বলে রাজ্য পুলিশের মহাপরিচালক যোগেশ চৌধুরী জানান। তিনি বলেন, ঘণ্টা খানেক চলা এই গোলাগুলিতে জঙ্গিদের আক্রমণে দুই পুলিশ কর্মীও আহত হয়েছেন। নিহত জঙ্গিদের কাছ থেকে খেজুর ও একটি আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া যায়।

    মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জানিয়েছেন, জেল পালানোর ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে চার পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। জাতীয় তদন্ত সংস্থাকে (এনআইএ) এ ঘটনার তদন্ত করতে বলা হয়েছে।

    নিহত জঙ্গিদের মধ্যে তিনজন ২০১৩ সালে ভোপাল থেকে ২৮০ কিলোমিটার দূরে খান্ডোয়ার কারাগার ভেঙে পালিয়েছিল। তাদের সবার বিরুদ্ধেই দেশদ্রোহিতা এবং সন্ত্রাসী কাজকর্মের অভিযোগ রয়েছে। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভুপেন্দ্র সিং বলেছেন, ওরা প্রত্যেকেই মারাত্মক সন্ত্রাসী। যেভাবে ওরা পুলিশদের আক্রমণ করেছিল, তাতে তাদের মেরে ফেলা ছাড়া অন্য উপায় ছিল না।

    সিমির প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯৭৭ সালে, উত্তর প্রদেশের আলিগড়ে। প্রথম প্রথম এরা জামায়াতে ইসলামি হিন্দ-এর ছাত্র শাখা হিসেবে কাজ করছিল। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৯/১১ হামলার পরই সিমিকে নিষিদ্ধ করা হয়। ২০০৮ সালে কিছুদিনের জন্য নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও সে বছরেই ফের সিমিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

    সূত্র:
    http://www.prothom-alo.com/internati...A6%B9%E0%A6%A4

    Comment


    • #3
      এভাবেই ইংশাআল্লাহ গাজয়ায়ে হিন্দের চুরান্ত পর্যায়ের দিকে যাবে।
      মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
      রোম- ৪৭

      Comment


      • #4
        এমনিই হবে।

        Comment


        • #5
          মুজাহিদরা মরতে ভালোবাসে, তবুও হিন্দুদের কাছে অপমানিত হয়ে বন্দী থাকতে পছন্দ করে না।

          Comment


          • #6
            এভাবেই ইংশাআল্লাহ গাজয়ায়ে হিন্দের চুরান্ত পর্যায়ের দিকে যাবে।

            Comment


            • #7
              পত্রিকার নিউজগুলো দেখে মনে হয় এগুলো মালউনদের সাজানো নাটক। এর আগেও এরকম কিছু ছাত্রনেতাকে হত্যা করেছিল ওরা। মারার পর সবার হাতে একে-৪৭ ধরিয়ে দিয়েছিল।
              বিন কাসিমের রণ বেশে
              কাঁপন তুলো হিন্দ দেশে!
              দিকে দিকে লাগাও নারাহ
              জিহাদেই শান্তির ফোয়ারা!!

              Comment


              • #8
                আল্লাহ পাক আমাদের সকল ভাইদেরকে কাফিরদের হাত থেকে মুক্ত করুক।

                আমিন।

                Comment


                • #9
                  আমিন

                  আল্লাহ পাক আমাদের সকল ভাইদেরকে কাফিরদের হাত থেকে মুক্ত করুক।

                  আমিন।

                  حَسْبِيَ اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ

                  আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আমি তাঁর উপরই ভরসা করি। আর তিনি মহান আরশের রব্ব

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ ভাইদেরকে শহিদ হিসেবে কবুল করুন। আমিন!

                    Comment


                    • #11
                      আল্লাহ পাক আমাদের সকল ভাইদেরকে কাফিরদের হাত থেকে মুক্ত করুক।

                      আমিন ।

                      Comment

                      Working...
                      X