Announcement

Collapse
No announcement yet.

দেখুন কি জটিল ভাবে জিহাদের বিরোধিতা করছে এই আলেম, অল্প মেধার আলেমরাও ধোকা খেয়ে যাবে, মুø

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • দেখুন কি জটিল ভাবে জিহাদের বিরোধিতা করছে এই আলেম, অল্প মেধার আলেমরাও ধোকা খেয়ে যাবে, মুø

    হানাফি মাযহাবের কলংক, হানাফি মাযহাবের নাম দিয়ে জিহাদের বিরোধিতা করছে, আবু হানিফা (রঃ)তো কখনোই এমন ছিলেননা.



    আর এই বয়ানটি শুনার পর ভাইদের কে কিছু কথা না বলে আর পারছিনা.
    সকল ভাইদের লক্ষ করে বলছি, বিশেষ করে মিডিয়ার ভাইদেরকে. আমি বাংলাদেশের যত আলেমের মুখে মুজাহিদদের নিয়ে খারাপ মন্তব্য করতে দেখেছি, এদের মধ্যে যাদেরকে অন্যান্ন আমলের ব্যপারে মুখলেস মনে হচ্ছে তাদের ৯০% কেই আমি দেখেছি নিম্মে বর্ণিত বিষয়গুলোর কারনেই তারা গ্লোবাল জিহাদকে আম ভাবে সন্ত্রাস বা খারাপ, হারাম আবার কেউ কেউ কুফুরিও বলছে.

    ১. আমাদের দেশের আলেমদের বিশেষ করে কওমি মাদরাসার নামধারি বুজুর্গ দের একটি সমস্যা হলো দুনিয়ার কোন খোজ খবর না রাখা, বিশেষ করে কিছু মাদরাসা আছে যেখানে পত্রিকা পড়লে মাদরাসা থেকে বের করে দেয়, এবং যে ছাত্র বিভিন্ন খবরাখবর রাখে তাকে খারাপ চোখে দেখা হয় এমনকি দাওয়াত ও তাবলিগের ভাইদেরকে মুরব্বিরা পত্রিকা পড়তে নিষেধ করে , আসলে তারা এই কারনে নিষেধ করছেনা. যে, এটা কাফেররা প্রচার করে বা কাফেরদের পক্ষ থেকে সংবাদগুলো আসছে বরং তাদের উদ্দেশ্য তারা নিজেরাই বলছে যে, যেমন মাদরাসার তালিবুল ইলমদের ইদ্দেশ্য করে উস্তাদরা বলে থাকেন যে,তোমরা পত্রিকা পড়িও না কারণ পত্রিকা পড়লে যেহান মুন্তাসির হয়ে যায়, এখানে একটি বিষয় লক্ষনীয় যে, ছাত্রদেরকে ছাত্র যামানাহ থেকে উস্তাদরা যে ভাবে গড়ে থাকে সে কিন্তু এমনই হয়, উস্তাদ যে মন মানসিকতায় ছাত্রকে ছাত্র যামানাতে গড়ে তুলে পরবর্তিতে সে ঐ মানসিকতার আলেমই হয়, যেমন আমি দেখেছি যে ছাত্র যাত্র যাত্রাবাড়ি মাদরাসায় পড়ে /তাবলিগে যায় তারা এক ধরনের ভীতু হয়ে যায়, এটা আমার পরিক্ষিত একটি কথা, আমি এক ভাইকে জিহাদের ব্যপারে উদ্ভদ্য করে ছিলাম , তৃতিয় বিশ্ব যুদ্ধ বইটি পড়তে দিয়েছিলাম, সে বইটি পড়ে পুরা পাগল হয়ে গেছে, সে বলছে ভাই খানা দানা ঠিকমত খাইতে পারিনা, রাতে ঘুমালেও স্বপ্নে দেখি... ভাই কি করবো দ্রুতো বলেন, আমি তাকে শান্তনা দিয়ে বুঝিয়ে আমলের প্রতি গুরত্ব দিতে বল্লাম. রমজানের সময় সে চিল্লায় যাওয়ার আগে আমার কাছ থেকে অনুমতি চাইলে আমি প্রথমে না করেও পরে এই কথা ভেবে অনুমতি দিলাম যে, তার কোন সমস্য হবেনা সে মুটামুটি বুঝে জিহাদের বিপরিতে যাবেনা. আসার পর সে আর আমার সাথে সাক্ষাত করে না দুরে সরে থাকে, এবং আমাকে কেমন যেন ভয় পায় মনে হয়েছে, যাক অনেক লম্বা কাহিনি. এমনি ভাবে আমার এক গনিষ্ঠ একজননের সম্পর্কে শুনেছিলাম যাত্রাবাড়ি যাওয়ার আগে অনেক সাহসি ছিলো সেখানে যাওয়ার পর একধরনের ভীতু হয়ে গেছে, অল্প কিছুদিন আগে তাবলিগ থেকে এসেছে এক আলেম, আসার পর বলতেছে, বর্তমানে জিহাদ নাই যারাই করছে শুধু ক্ষমতার জন্য করছে, আর এখন মক্কি জিন্দিগী চলছে, এখন মা্নুষকে বুঝাতে হবে, দেখছনা আফগানে কি হয়েছে মুসলমানরা দিনদিন ক্ষতি গ্রস্থই হচ্ছে, ইসলাম দুর্ণাম গ্রস্থ হয়েছে, কোন দেশেই এখন এরা থাকতে পারছে না , আর স্বাধারণ মুসলমান মারা কি জিহাদ? আরো আনেক কথাই সে বলেছে, এমন সময় বর্তমান জিহাদ সমর্থক এক আম লোক যে জিহাদকে ভালোবাসে খবরা খবর রাখে, সে তাকে প্রশ্নে করছে তাহলে ফিলিস্তিন কাশ্মিরে যে, মুসলিম হত্যা করছে এর জন্য আমাদের করনিয় কি, সে বললো যারা হত্যা করছে তাদের বুঝাতে হবে!
    দেখেন কি হালত এই আলেমের! সে যা বলেছে তা শুনে মনে হয়েছে বিশ্বের বর্তমান পরিস্থিতি সে একেবারেই জানেনা, এমন আরো অনেক ঘটনা আছে.
    ২/ আই এস এবং আল কায়দা সম্পর্কে সঠিক ধারনা না থাকা,
    জিহাদের ব্যপারে এখন আমজনতার মনেও প্রশ্ন, আলেমরা তো এখন একথা ব্যপক ভাবে বলে বেড়াচ্ছে, জিহাদের নামে মুসলিম হত্যা/ সাধারণ বে সামরিক মানুষ হত্যা, উপাসনালয়ে এমনকি মসজিদকে টাগেট করা , এটাতো ইসলাম সমর্থন করে না যেমন তারা শোলাকিয়া ইত্যাদি স্থানে করছে এসকল কথা বলে সারা বিশ্বের মুজাহিদীনদেরকে দোষারোপ করছে. এমনি ভাবে আই এস এর অনেক দোষের সাথে এখনো আল কায়দাকে জড়িয়ে দেয়া হচ্ছে, এমনকি আলেমরাও এমন করতেছে,
    যার প্রমান দেওয়ার কোন প্রয়োজন মনে করছিনা. তো এগুলো কি তাদের কাছে আই এস-- আল কায়দা স্পস্ট না হওয়ার কারণে হচ্ছেনা? হা অনেকটাই এ কারনে হচ্ছে।
    সুতরাং মিডিয়ার ভাইরা এবং অন্য সকল ভাইরা এই বিষয়গুলোর দিকে নজর দিতে পারেন.
    আল্লাহ তায়লা আমাদেরকে রাসুরের সুন্নাহ এর অনুসরণ করার তাওফিক দান করুক.
    Last edited by আবুল ফিদা; 11-09-2016, 11:12 AM.
    দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
    জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

  • #2
    হিহিহি, কাসেমী সাহেব। তাহলে এক কাজকরেন কি কাজ, আরি বুঝেননাই। যৌন্ন পল্লিতে যান।

    Comment


    • #3
      আসুন আমরা এককাজ করি বেশী বেশী সিনামা হল বানাই। সুদকে আরো প্রচার করি। জিনা বাজার বসাই, । আমার ফাদাম দামা। জাহেলে সু। মকতব পতি সময় তুর থকে বেশী জানি।

      Comment


      • #4
        এই ভন্ড ক্বাদিয়ানীকে হার মানায়ছে।

        Comment


        • #5
          ও শুধু হানাফি মাযহাবের কলংক নয়; পুরা উম্মাহর কলংক । এদের মত স্বঘোষিত পণ্ডিতদের কারণে ইমাম আবু হানিফা রহিঃ সম্পর্কে অনেকে বাজে মন্তব্য করে।
          سبيلنا سبيلنا الجهاد الجهاد
          طريقنا طريقنا الجهاد الجهاد

          Comment


          • #6
            শুরুতে সঙ্গীত ব্যবহার করলো, মুহিব খানের.... হক্ব বাতিলের চলছে লড়াই চলবে !! অথচ এই লোক হক্ব আর বাতিল কোনটি তাই বললো না !! সেই লড়াই কোথায় চলছে,তা জিজ্ঞেস করলেই মূর্খতার আবরণ খসে পড়তো। এরা আইএসের নাম করে ঢালাওভাবে আল-কায়েদা তালিবানের মুজাহিদদেরও সমালোচনা ও তীব্র বিরোধিতা করছে। আল্লাহ্* আমাদের সকলকে এসব লোকদের থেকে হিফাযত করুন।

            Comment


            • #7
              আমি পুরোই টাশকি খেলাম শুনে। এতটা মুর্খ হতে পারে মানুষ!!!

              গুলশানে হামলার প্রসঙ্গে কুরআনের আয়াত: 'যে কোন মুমিনকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করবে...' (সুরা আন-নিসা: ৯৩) !!!

              বর্তমান বিশ্বের মুজাহিদদের প্রসঙ্গে কুরআনের আয়াত: 'যারা আল্লাহ ও তার রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে...' (সুরা আল-মায়েদাহ: ৩৩) !!!

              গুলশান হামলায় নিহতদের ব্যাপারে কুরআনের আয়াত: 'যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়...' (সুরা আলে ইমরান: ১৬৯) !!!

              তাগুতকে খুশি করতে কী বলবে হুশ থাকে না!!!

              Comment


              • #8
                নাউযু বিল্লাহ! এই কুকুরের বাচ্চা কি মূল-মূত্র ত্যাগ করল!! ও কুফরের মধ্যে লিপ্ত হয়ে মাযহাব প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে! আল্লাহ ওর প্রতিটি কথা লিখে রাখুন! নিশ্চয়ই ওর প্রতিটি কথার জন্য আল্লাহর নিকট জবাবদিহিতা করতে হবে। ও যে জিহ্বা দিয়ে এগুলো বলেছে, নিশ্চয়ই সে জিহ্বা জাহান্নামের শাস্তি সহ্য করার ক্ষমতা রাখে না। আল্লাহ ওর বিচার করুন!!

                Comment

                Working...
                X